17-06-2021, 03:06 PM
ক্লাশ বদল করতে হবে। বিজ্ঞানেরছাত্ররা সবাই ক্লাশ বদলের জন্যেই ছুটছিলো। যারা এই কলেজে অনেকদিন ধরে পড়ালেখা করছে, তাদের কোন ভবনে কোন ক্লাশ হয়, সবই জানা। তেমনি আমিও তেমনি ছুটছিলাম।
কলেজ মাঠটা পেরিয়েঅপর ভবনেই রসায়নের ক্লাশ। হঠাৎই যে মেয়েটি আমার সামনে মিষ্টি হাসি দিয়ে দাঁড়ালো, তাকে দেখে হাসবো না কাঁদবো, কিছুই বুঝতে পারলাম না।কখনোদেখেছি বলে মনে হয়না। খুবই মিষ্টি, ভদ্র চেহারা। হঠাৎ দেখলেই মনে হয়, কোন অভিজাত শিক্ষিত পরিবার এর মেয়ে। চোখ দুটি খুবই শান্ত। বললো, রসায়ন এর ক্লাশটা কোন দিকে?
আমিমেয়েটির কথার কোন উত্তর দিতে পারলাম না। ফ্যাল ফ্যাল করে তাঁকিয়ে রইলাম শুধু। কারনমেয়েটির দাঁত গেঁজো। এমনিতে বুঝা যায়না। হাসলেই শুধু দাঁত গুলো বেড়িয়ে পরে। তখনই বুঝা যায়।
খুব বেশী প্রকট নয়। মৃদু গেঁজো। মাঝের বড় দুটি দাঁতের দু পাশে ছোট ছোট দাঁত সেগুলোর অপর পাশের দাঁত দুটুর খানিক নীচে, ঈষৎ ঢাকা। অদ্ভূত সুন্দর!
গাল দুটি চাপা, শুকনো গোছের মেয়ে। ঠোট যুগলে ঈষৎ চৌকু বলে সেক্সীই লাগে। মেয়েটি আবারো বললো, রসায়ন এর ক্লাশটা কোন দিকে?
আমি বললাম, ওই দিকে।
শরমিনও কি বোকা নাকি? ও কি জানেনা, গেঁজো দাঁত এর মেয়েদের প্রতি আমি খুব দুর্বল। জানবে কি করে? আমি কি কাউকে বলেছি নাকি?
আমার চাইতে এক ক্লাশ নীচে শরমিন। ক্লাশ এইটে পড়ে। মিষ্টি চেহারা, আমার খুব পছন্দই বটে। তবে তাকে ভালোবাসার কোন মন নেই আমার।
মিষ্টি চেহারার সব মেয়েকেই ভালোবাসতে হবে বলে কথা আছে নাকি? কিন্তু, শরমিন এমনই। আমার পেছনে জোকের মতো লেগে থাকে।
উপজেলা কৃষি অফিসার এর মেয়ে। কৃষি অফিসার নামটা শুনলেই গা জ্বলে। কৃষক কৃষকই মনে হয়। তবে মেয়েটা খুব ভদ্র। ছোট খাট দেহ। একটু মোটিয়ে যাচ্ছে বললে ভুল হবে না। কলেজ ফেরার পথে তাদের বাড়ীর পাশ দিয়েই যেতে হয়। সেদিনও বাড়ীর বাগানে দাঁড়িয়ে ডাকলো, খোকা ভাই, উর্মি তো আবারো ফেল করলো।
আমার মেজাজটাই খারাপ হলো। আরে বাবা, উর্মি ফেল করেছে তাতে আমার কি? উর্মিকে কি আমি পড়া লেখা শেখাই নাকি? তো বাবা, তোমার দাঁতে গেঁজ কেনো?
বলতে চাই, বলতে পারি না। কারন উর্মির প্রতি আমি এখনো খুব দুর্বল। খুবই মিষ্টি চেহারা। দাঁতে কোন গেঁজ নেই। তারপরও, শরমিন এর গেঁজো দাঁত দেখলে আমার মেজাজ খারাপ হয়। ইচ্ছে করে দু পাশের গেঁজো দাঁতে জিভ দিয়ে চাটতে। তাও পারি না। কারন, ভালোবাসায় জরানোর মতো কোন মেয়ে না।
কলেজ মাঠটা পেরিয়েঅপর ভবনেই রসায়নের ক্লাশ। হঠাৎই যে মেয়েটি আমার সামনে মিষ্টি হাসি দিয়ে দাঁড়ালো, তাকে দেখে হাসবো না কাঁদবো, কিছুই বুঝতে পারলাম না।কখনোদেখেছি বলে মনে হয়না। খুবই মিষ্টি, ভদ্র চেহারা। হঠাৎ দেখলেই মনে হয়, কোন অভিজাত শিক্ষিত পরিবার এর মেয়ে। চোখ দুটি খুবই শান্ত। বললো, রসায়ন এর ক্লাশটা কোন দিকে?
আমিমেয়েটির কথার কোন উত্তর দিতে পারলাম না। ফ্যাল ফ্যাল করে তাঁকিয়ে রইলাম শুধু। কারনমেয়েটির দাঁত গেঁজো। এমনিতে বুঝা যায়না। হাসলেই শুধু দাঁত গুলো বেড়িয়ে পরে। তখনই বুঝা যায়।
খুব বেশী প্রকট নয়। মৃদু গেঁজো। মাঝের বড় দুটি দাঁতের দু পাশে ছোট ছোট দাঁত সেগুলোর অপর পাশের দাঁত দুটুর খানিক নীচে, ঈষৎ ঢাকা। অদ্ভূত সুন্দর!
গাল দুটি চাপা, শুকনো গোছের মেয়ে। ঠোট যুগলে ঈষৎ চৌকু বলে সেক্সীই লাগে। মেয়েটি আবারো বললো, রসায়ন এর ক্লাশটা কোন দিকে?
আমি বললাম, ওই দিকে।
শরমিনও কি বোকা নাকি? ও কি জানেনা, গেঁজো দাঁত এর মেয়েদের প্রতি আমি খুব দুর্বল। জানবে কি করে? আমি কি কাউকে বলেছি নাকি?
আমার চাইতে এক ক্লাশ নীচে শরমিন। ক্লাশ এইটে পড়ে। মিষ্টি চেহারা, আমার খুব পছন্দই বটে। তবে তাকে ভালোবাসার কোন মন নেই আমার।
মিষ্টি চেহারার সব মেয়েকেই ভালোবাসতে হবে বলে কথা আছে নাকি? কিন্তু, শরমিন এমনই। আমার পেছনে জোকের মতো লেগে থাকে।
উপজেলা কৃষি অফিসার এর মেয়ে। কৃষি অফিসার নামটা শুনলেই গা জ্বলে। কৃষক কৃষকই মনে হয়। তবে মেয়েটা খুব ভদ্র। ছোট খাট দেহ। একটু মোটিয়ে যাচ্ছে বললে ভুল হবে না। কলেজ ফেরার পথে তাদের বাড়ীর পাশ দিয়েই যেতে হয়। সেদিনও বাড়ীর বাগানে দাঁড়িয়ে ডাকলো, খোকা ভাই, উর্মি তো আবারো ফেল করলো।
আমার মেজাজটাই খারাপ হলো। আরে বাবা, উর্মি ফেল করেছে তাতে আমার কি? উর্মিকে কি আমি পড়া লেখা শেখাই নাকি? তো বাবা, তোমার দাঁতে গেঁজ কেনো?
বলতে চাই, বলতে পারি না। কারন উর্মির প্রতি আমি এখনো খুব দুর্বল। খুবই মিষ্টি চেহারা। দাঁতে কোন গেঁজ নেই। তারপরও, শরমিন এর গেঁজো দাঁত দেখলে আমার মেজাজ খারাপ হয়। ইচ্ছে করে দু পাশের গেঁজো দাঁতে জিভ দিয়ে চাটতে। তাও পারি না। কারন, ভালোবাসায় জরানোর মতো কোন মেয়ে না।