17-06-2021, 03:04 PM
মেয়েদের গেঁজো দাঁত এর প্রতি আমি অস্বাভাবিক ভাবে দুর্বল। তার কারন আমি নিজেও বুঝিনা।
পৃথিবীর অনেক কবি সাহিত্যিকরাই নারীর সুন্দর হাসির অনেক বর্ননাই তো দিয়ে গেছে। দাঁত নিয়ে কেউ খুব বেশী লিখেছে বলে আমার জানা নেই। তবে, অন্ততঃ গেঁজো দাঁত নিয়ে কেউ কোন গলপো কিংবা কবিতা লিখেছে বলে আমি মনে করি না।
আমার মায়ের দাঁতও গেঁজো ছিলো। যখন হাসতো, তখন মাঝ খানের দাঁত দুটোর দু পাশে ঈষৎ বড় দুটি খন্তির মতো দাঁতের মাঝে নীচ থেকে ছোট দুটি দাঁত এর অস্তিত্ব চোখে পরতো। আমার কাছে তখন খুব অপূর্ব লাগতো। আমার তখন খুবই ইচ্ছে হতো, মা যদি তার সেই দাঁতে খাবার চিবিয়ে চিবিয়ে, পাখিদের মতো করে আমার মুখে খাবার তুলে দিতো, তাহলে কি অপূর্বই না লাগতো!
শৈশব থেকেই খাওয়া নিয়ে মাকে খুব জ্বালাতন করতাম। মা আমার খাবার গুলো নিজেই মুখে নিয়ে চিবিয়ে বলতো, কই স্বাদ তো! খাচ্ছো না কেনো?
মা যখন খাবার চিবুতো, তখন আমি তন্ময় হয়েই মায়ের মুখের দিকে তাঁকিয়ে থাকতাম। মা নিজে থেকেই বলতো, আমি কি মুখে করে তোমাকে খাইয়ে দেবো?
আমি মাথা নাড়তাম। মা মুচকি হাসতো। তারপর, আমার খাবারগুলো তার মুখে নিয়ে চিবিয়ে চিবিয়ে ঠিক পক্ষী শাবকের মতোই আমার মুখে ঢেলে দিতো। আমার কাছে তখন অপূর্ব লাগতো সে খাবার গুলো।
কিন্তু কেনো এমন লাগতো, নিজেও অনুমান করতে পারতাম না। মায়ের দাঁত গেঁজো বলেই কিনা কে জানে?
মাঝে মাঝে আমিও ভাবি, মায়ের দাঁত যদি গেঁজো না হতো, তাহলে কি হতো? এর উত্তর আমি খোঁজে পাইনা। মাঝে মাঝে এও ভাবি, যদি পৃথিবীর সব মেয়েদের দাঁত গেঁজো হতো? আমার মনে হয়, তখন খুব একটা ভালো আমারও লাগতো না। তবে, কুৎসিত চেহারার কোন মেয়ের গেঁজো দাঁত হলে কেমন লাগতো?
পৃথিবীর অনেক কবি সাহিত্যিকরাই নারীর সুন্দর হাসির অনেক বর্ননাই তো দিয়ে গেছে। দাঁত নিয়ে কেউ খুব বেশী লিখেছে বলে আমার জানা নেই। তবে, অন্ততঃ গেঁজো দাঁত নিয়ে কেউ কোন গলপো কিংবা কবিতা লিখেছে বলে আমি মনে করি না।
আমার মায়ের দাঁতও গেঁজো ছিলো। যখন হাসতো, তখন মাঝ খানের দাঁত দুটোর দু পাশে ঈষৎ বড় দুটি খন্তির মতো দাঁতের মাঝে নীচ থেকে ছোট দুটি দাঁত এর অস্তিত্ব চোখে পরতো। আমার কাছে তখন খুব অপূর্ব লাগতো। আমার তখন খুবই ইচ্ছে হতো, মা যদি তার সেই দাঁতে খাবার চিবিয়ে চিবিয়ে, পাখিদের মতো করে আমার মুখে খাবার তুলে দিতো, তাহলে কি অপূর্বই না লাগতো!
শৈশব থেকেই খাওয়া নিয়ে মাকে খুব জ্বালাতন করতাম। মা আমার খাবার গুলো নিজেই মুখে নিয়ে চিবিয়ে বলতো, কই স্বাদ তো! খাচ্ছো না কেনো?
মা যখন খাবার চিবুতো, তখন আমি তন্ময় হয়েই মায়ের মুখের দিকে তাঁকিয়ে থাকতাম। মা নিজে থেকেই বলতো, আমি কি মুখে করে তোমাকে খাইয়ে দেবো?
আমি মাথা নাড়তাম। মা মুচকি হাসতো। তারপর, আমার খাবারগুলো তার মুখে নিয়ে চিবিয়ে চিবিয়ে ঠিক পক্ষী শাবকের মতোই আমার মুখে ঢেলে দিতো। আমার কাছে তখন অপূর্ব লাগতো সে খাবার গুলো।
কিন্তু কেনো এমন লাগতো, নিজেও অনুমান করতে পারতাম না। মায়ের দাঁত গেঁজো বলেই কিনা কে জানে?
মাঝে মাঝে আমিও ভাবি, মায়ের দাঁত যদি গেঁজো না হতো, তাহলে কি হতো? এর উত্তর আমি খোঁজে পাইনা। মাঝে মাঝে এও ভাবি, যদি পৃথিবীর সব মেয়েদের দাঁত গেঁজো হতো? আমার মনে হয়, তখন খুব একটা ভালো আমারও লাগতো না। তবে, কুৎসিত চেহারার কোন মেয়ের গেঁজো দাঁত হলে কেমন লাগতো?