11-04-2019, 01:19 PM
সকালে শুভ মায়ের দিকে তাকাতে পারছিল না।অথচ তার মাকে দেখে স্বাভাবিকই লাগছিল।মাঝে মাঝে অর্চনা শুভকে হোমওয়ার্কে হেল্প করছে।শুভ মাকে দেখলেই আগের রাতের উলঙ্গ মায়ের কথা মনে পড়ে।পাগলা দাদা আর মায়ের গোপন কামবাসনার ছবি সামনে এসে যায়।
সেই ভোরে করিমকে দুধ খাইয়ে ফিরে আসে অর্চনা।তারপর সারা সকাল শুভ থাকতে থাকতে সুযোগ নেই।শুভ কলেজ গেলেই বাড়ী ফাঁকা।বুড়ো শশুর মশাই বিছানা ছেড়ে উঠতে পারেন না।ছোটোছেলে রাহুল এখনও কিছুই বোঝে না।তখন দুপুরটা করিমের কাছে কাটায় অর্চনা।কিন্তু ততক্ষন বুকে দুধ জমা হয়ে ভারী হয়ে ওঠে।সকালটা স্তন ব্যাথায় টনটন করে কখনো কখনো।
শুভ পড়ায় মন বসাতে পারছে না।আজ দীপঙ্কর বাবুর ভৌতবিজ্ঞান ক্লাস আছে।রাতে পড়া হয়নি।সকালে মায়ের কাছে অঙ্কটা করে নিলেও ভৌতবিজ্ঞান পড়া হয়নি।দীপঙ্কর বাবু খুব মারধর করেন।তাছাড়া শুভ ভালো ছাত্র,পড়া না পারলে প্রেস্টিজও তার একটা বিষয়।
মা ব্যাগে টিফিন বক্স রেডি করে দিল।শুভ ভাত খেয়ে কলেজ রওনা দিল।যাবার সময় মাঠের কাছে যেতে দুস্টু বুদ্ধি এলো--আজ যদি কলেজ না যাই।বাড়ী গেলেই মা বকবে।যদি লুকিয়ে পড়ি।মা আর পাগলা দাদা আর কি কি করে দেখবো।
শুভদের বিরাট বাড়ী আর তার ক্যাম্পাসে যে কেউ লুকিয়ে থাকতে পারে।শুধু তার চিন্তা ছোটভাইকে নিয়ে।রাহুলের চোখে পড়া যাবে না।
শুভ বাড়ীর দিকে ফেরত এলো।গেটের কাছে এসেই ফুটবলটা না খেয়াল করায় হোঁচট খেল সে।কোনোরকমে শুভ ঢুকে পড়লো খপ করে।
অর্চনা ছাদ থেকে বলল--রাহুল দেখ দেখি কে এলো।
শুভ সটান বাড়ীর পেছন দিকে ঝোপের আড়ালে চলে গেল।রাহুল এসে একবার দেখে নিয়ে ফুটবলটা নিয়ে খেলতে শুরু করে দিল।
শুভ সুযোগ বুঝে পেছন দরজা দিয়ে ঢুকল।পায়ের মোজা,জুতো খুলে গুদাম ঘরে ঢুকে পড়লো সে।ব্যাগটা খুলে রাখলো।বেশ গরম হলেও সে ভাঙ্গা খাটটাতে শুয়ে বিশ্রাম নিতে থাকল।
তক্ষুনি পাগলাদাদার ঘরে মাকে যেতে দেখলো।শুভ যখন যাবে কি যাবে না ভাবছে তক্ষুনি অর্চনা বেরিয়ে এলো।পেছন ঝুঁকে ঝুঁকে লালা ঝরাতে ঝরাতে করিমও বেরিয়ে এলো।দুজনেই সিঁড়ি দিয়ে ছাদে চলে গেল।
তবে কি মা ওকে দুপুরে ছাদে নিয়ে যায়???
শুভ ছাদে গিয়ে দেখল পাগলাদাদা ড্রয়িং রুমে দাঁড়িয়ে আছে আর মা রান্না ঘরে।শুভ জানে একবার আলমারীর পেছনে লুকোতে পারলেই সব কিছু দেখতে পাবে।তড়িঘড়ি আলমারির পেছনে চলে গেল।
পায়ের শব্দ অর্চনার কানে যেতে বলল--কেরে?রাহুল?
মা নাইটি পরেছে।গরমে হাঁটু অবধি তুলে রেখেছে।উলঙ্গ করিমের মাথায়,গায়ে তেল মাখাচ্ছে।
শুভ দেখেছে মায়ের কোমল হাতে পাগলা দাদার গা তেলে মালিশ হচ্ছে।মায়ের শাঁখাপোলায় রিন রিন শব্দ হচ্ছে।
শুভ বুঝে গেছে মা পাগলাদাদাকে স্নান করাবে।
অর্চনা ঘরের ভেতর থেকে নিজের শাড়ি,ব্লাউজ নিয়ে আসে।শুভ অবাক হয়ে যায় তবে কি মা আর পাগলা দাদা একসাথে স্নান করবে?
শুভ উত্তেজিত।সে ভাবছে যে করে হোক আলমারির ওপরে উঠতে হবে।তবেই ঘুলঘুলি দিয়ে বাথরুমের দৃশ্য সে দেখতে পাবে।
বাথরুমে ঢোকার আগে অর্চনা সিঁড়ির কাছে গিয়ে ডাক দিয়ে বলল---রাহুল নিচে খেলা করবি,কোত্থাও যাবি না।আমি স্নান করতে গেলাম।
দোতলায় উঠবার সিঁড়ির মুখে দরজাটা বন্ধ করে দিল অর্চনা।এই দরজা কখনো বন্ধ করা হয়না।তারমানে বাথরুমে মা আর পাগলাদাদার কিছু একটা হবে।
---আয়।বলে বাথরুমে করিমকে নিয়ে অর্চনা ঢুকে গেল।
দরজা লেগে গেল।শুভ তড়াক করে আলমারির পেছন থেকে বেরিয়ে এলো।নিচে গুদামঘরে লোহার সিঁড়ি রাখা আছে।সেটা এখন আনা সম্ভব নয়।উপায় এখন তাকে আলমারির ওপর উঠতে হবে।ড্রয়িং রুমের টেবিলে অনেক জিনিসপত্র আছে।খপাখপ জিনিসগুলো সরিয়ে একটা চেয়ার এনে রাখলো।একটু শব্দ হল তাতে।শুভ ভয় পেল।কিন্তু না কিছুই হল না।
একটু এদিক ওদিক হলে হাতপা ভাঙবে।তাই খুব সাবধানে উঠে পড়লো আলমারির ওপরে।
মরেচে! বাথরুমের দরজা খোলার শব্দ! অর্চনা বেরিয়ে এলো।
(চলবে)
সেই ভোরে করিমকে দুধ খাইয়ে ফিরে আসে অর্চনা।তারপর সারা সকাল শুভ থাকতে থাকতে সুযোগ নেই।শুভ কলেজ গেলেই বাড়ী ফাঁকা।বুড়ো শশুর মশাই বিছানা ছেড়ে উঠতে পারেন না।ছোটোছেলে রাহুল এখনও কিছুই বোঝে না।তখন দুপুরটা করিমের কাছে কাটায় অর্চনা।কিন্তু ততক্ষন বুকে দুধ জমা হয়ে ভারী হয়ে ওঠে।সকালটা স্তন ব্যাথায় টনটন করে কখনো কখনো।
শুভ পড়ায় মন বসাতে পারছে না।আজ দীপঙ্কর বাবুর ভৌতবিজ্ঞান ক্লাস আছে।রাতে পড়া হয়নি।সকালে মায়ের কাছে অঙ্কটা করে নিলেও ভৌতবিজ্ঞান পড়া হয়নি।দীপঙ্কর বাবু খুব মারধর করেন।তাছাড়া শুভ ভালো ছাত্র,পড়া না পারলে প্রেস্টিজও তার একটা বিষয়।
মা ব্যাগে টিফিন বক্স রেডি করে দিল।শুভ ভাত খেয়ে কলেজ রওনা দিল।যাবার সময় মাঠের কাছে যেতে দুস্টু বুদ্ধি এলো--আজ যদি কলেজ না যাই।বাড়ী গেলেই মা বকবে।যদি লুকিয়ে পড়ি।মা আর পাগলা দাদা আর কি কি করে দেখবো।
শুভদের বিরাট বাড়ী আর তার ক্যাম্পাসে যে কেউ লুকিয়ে থাকতে পারে।শুধু তার চিন্তা ছোটভাইকে নিয়ে।রাহুলের চোখে পড়া যাবে না।
শুভ বাড়ীর দিকে ফেরত এলো।গেটের কাছে এসেই ফুটবলটা না খেয়াল করায় হোঁচট খেল সে।কোনোরকমে শুভ ঢুকে পড়লো খপ করে।
অর্চনা ছাদ থেকে বলল--রাহুল দেখ দেখি কে এলো।
শুভ সটান বাড়ীর পেছন দিকে ঝোপের আড়ালে চলে গেল।রাহুল এসে একবার দেখে নিয়ে ফুটবলটা নিয়ে খেলতে শুরু করে দিল।
শুভ সুযোগ বুঝে পেছন দরজা দিয়ে ঢুকল।পায়ের মোজা,জুতো খুলে গুদাম ঘরে ঢুকে পড়লো সে।ব্যাগটা খুলে রাখলো।বেশ গরম হলেও সে ভাঙ্গা খাটটাতে শুয়ে বিশ্রাম নিতে থাকল।
তক্ষুনি পাগলাদাদার ঘরে মাকে যেতে দেখলো।শুভ যখন যাবে কি যাবে না ভাবছে তক্ষুনি অর্চনা বেরিয়ে এলো।পেছন ঝুঁকে ঝুঁকে লালা ঝরাতে ঝরাতে করিমও বেরিয়ে এলো।দুজনেই সিঁড়ি দিয়ে ছাদে চলে গেল।
তবে কি মা ওকে দুপুরে ছাদে নিয়ে যায়???
শুভ ছাদে গিয়ে দেখল পাগলাদাদা ড্রয়িং রুমে দাঁড়িয়ে আছে আর মা রান্না ঘরে।শুভ জানে একবার আলমারীর পেছনে লুকোতে পারলেই সব কিছু দেখতে পাবে।তড়িঘড়ি আলমারির পেছনে চলে গেল।
পায়ের শব্দ অর্চনার কানে যেতে বলল--কেরে?রাহুল?
মা নাইটি পরেছে।গরমে হাঁটু অবধি তুলে রেখেছে।উলঙ্গ করিমের মাথায়,গায়ে তেল মাখাচ্ছে।
শুভ দেখেছে মায়ের কোমল হাতে পাগলা দাদার গা তেলে মালিশ হচ্ছে।মায়ের শাঁখাপোলায় রিন রিন শব্দ হচ্ছে।
শুভ বুঝে গেছে মা পাগলাদাদাকে স্নান করাবে।
অর্চনা ঘরের ভেতর থেকে নিজের শাড়ি,ব্লাউজ নিয়ে আসে।শুভ অবাক হয়ে যায় তবে কি মা আর পাগলা দাদা একসাথে স্নান করবে?
শুভ উত্তেজিত।সে ভাবছে যে করে হোক আলমারির ওপরে উঠতে হবে।তবেই ঘুলঘুলি দিয়ে বাথরুমের দৃশ্য সে দেখতে পাবে।
বাথরুমে ঢোকার আগে অর্চনা সিঁড়ির কাছে গিয়ে ডাক দিয়ে বলল---রাহুল নিচে খেলা করবি,কোত্থাও যাবি না।আমি স্নান করতে গেলাম।
দোতলায় উঠবার সিঁড়ির মুখে দরজাটা বন্ধ করে দিল অর্চনা।এই দরজা কখনো বন্ধ করা হয়না।তারমানে বাথরুমে মা আর পাগলাদাদার কিছু একটা হবে।
---আয়।বলে বাথরুমে করিমকে নিয়ে অর্চনা ঢুকে গেল।
দরজা লেগে গেল।শুভ তড়াক করে আলমারির পেছন থেকে বেরিয়ে এলো।নিচে গুদামঘরে লোহার সিঁড়ি রাখা আছে।সেটা এখন আনা সম্ভব নয়।উপায় এখন তাকে আলমারির ওপর উঠতে হবে।ড্রয়িং রুমের টেবিলে অনেক জিনিসপত্র আছে।খপাখপ জিনিসগুলো সরিয়ে একটা চেয়ার এনে রাখলো।একটু শব্দ হল তাতে।শুভ ভয় পেল।কিন্তু না কিছুই হল না।
একটু এদিক ওদিক হলে হাতপা ভাঙবে।তাই খুব সাবধানে উঠে পড়লো আলমারির ওপরে।
মরেচে! বাথরুমের দরজা খোলার শব্দ! অর্চনা বেরিয়ে এলো।
(চলবে)