09-06-2021, 02:05 PM
(09-06-2021, 09:12 AM)Baban Wrote: এবারে এখানেই থেমে যাওয়া উচিত এই আলোচনা. আমরা কেউ মহান নই যে জ্ঞান দিয়ে যাবো. আমরা সকলেই স্বার্থপর. হ্যা কেউ খুব বেশি কেউ খুব কম... কিন্তু বুক ঠুকে কেউ বলতেব পারবোনা আমরা স্বার্থপর নই. আমরা আগে নিজেদের কথা ভাবি তারপরে অন্যের. সেটাই স্বাভাবিক. আবার অনেকে অন্যের ক্ষতি দেখে দারুন মজা পায়. পরের ছেলে পরমানন্দ যত উচ্ছনে যায় ততই আনন্দ. আমরা কেউ ভাবিনা কু পথে যেতে যেতে এই ছেলেই কি করে বসতে পারে. যা করে করুক না.... আমাদের কি? আমরা শুধু pnpc করবো.... তার আনন্দই আলাদা. কিছু ঘটে গেলে ২দিন আহারে এহেহে ছি ছি করবো.... তারপরে আলোচনাও হবেনা.. হারিয়ে যাবে সেই মানুষটা. হ্যা.. এটাই বাস্তব.....!! হয়তো এটাই ঠিক... এটাই নিয়ম.
সবাই নিজের জায়গা থেকে ঠিকই বলেছে. বিকারগ্রস্ত ও ভয়ঙ্কর মানুসিকতা যে কোন পর্যায় যেতে পারে আমরা শুধু তা কাগজে পড়ে উদাহরণ টুকু পাই... আসল রূপটা সে দেখে যে চোখের সামনে মানুষকে পশুর থেকেও ভয়ঙ্কর হয়ে যেতে দেখে. মৃত্যু ভয় কি সেটা আমরা কল্পনাও করতে পারবোনা. সবাই চায় তার শরীর ভালোবাসা দিয়ে ভোগ করুক প্রাণের মানুষটা. তাতে যেন কোনো নোংরামি না থাকে.. যদিও আবার ওই বিকারগ্রস্ত হয়ে ব্যাথা পেতে চান. পার্টনারকে বলেন তার গলা, টিপতে থাপ্পড় মারতে, পাছায় বেল্ট দিয়ে মারতে... এটা নাকি ফ্যান্টাসি!!
;., কখনোই কাম্য নয়... কিন্তু সেই মুহূর্তে নিজেকে রক্ষা করাটা সবথেকে বড়ো ব্যাপার. ওই মুহূর্তে সেই মানুষ রুপী পশুকে যত বাঁধা দেবে সে ততই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে..... তাই সেই মুহূর্তে নিজের কথা ভেবেই যা করার সেটা করা উচিত. নইলে ;., অন্য কিছুতে পাল্টে যাবে. এটাই বুম্বাদা বলতে চেয়েছে. উনি মোটেও ;.,ের মতো একটা নোংরামি অন্য ভাবে ব্যাখ্যা করতে চাননি.
এই সমাজে অনেক এরকম মানুষ আছে যারা এই ধরণের জোর করে বলপুর্বক এক নারীকে ভোগ করার গল্প পড়ে দারুন আনন্দ পান.... তাহলে তাদের কি বলা হবে? অনেকে বলবেন গল্প তো গল্প.... কিন্তু মনের ভেতরের যে নোংরা ফ্যান্টাসি? সেটার কি হবে? এই মানুসিকতাই তো হয়তো একদিন গল্পকে বাস্তবে রূপান্তর করতে পারে.. তখন কাকে দোষ দেওয়া উচিত? ব্লু ফিল্ম? আইটেম সং? পর্ন স্টোরি? নাকি নিজেকে? প্রলোভন হাজার রকমের হয় কিন্তু এটা আমাদের ওপর আমরা নিজেদের কতটা কন্ট্রোলে রাখি. এই সমাজে খারাপ লোকও আছে আবার ভালো লোকও. এবারে কে ভালো আর যে খারাপ... বিশ্বাস করুন সে নিজে ছাড়া আমরা কেউ জানতেও পারিনা. কেউ পা ছুঁয়ে বড়োদের প্রণাম করে মানেই সে কত ভালো আর কেউ কথায় কথায় গালি দেয় মানেই সে বাজে সেটা নাও হতে পারে.
এই সমাজেই অনেক পুরুষ আছে যারা সুন্দরী মহিলার তো পরের কথা... ছোট্ট শিশুকেও লোভের চোখে দেখে, আবার অনেক পুরুষ আছে যারা এক মাকে তার শিশুকে স্তনপান করাতে দেখেও কোনো নোংরা দৃষ্টি দেয়না. আবার অনেক নারী আছে যাদের টাকার অভাব নেই স্বামীর ভালোবাসাও পায় তাও পড়পুরুষের বিছানায় যেতে পাগল.. আবার এমন নারীও আছে যাদের কোনোরকমে দিন চলে তবু স্বামী সন্তানের ভালোবাসাই তাদের কাছে সব. সন্তান খেলেই মায়ের খাওয়া হয়ে যায়. আবার এমন কিছু নারী আছে যারা পরিস্থিতির শিকার হয়ে.... থাক আর নাই বা বললাম. এবারে এদের মধ্যে সেই বিকারগ্রস্ত কে সেটা নিজেই বুঝে নিন সবাই. এখানে সবাই নিজের দিক থেকে ঠিকই বলেছেন কিন্তু আমরা শুধু আলোচনাই করতে পারি...... তার বেশি কিছু নয়. ঠিক যেমন কোনো ঘটনা নিয়ে নিউস এ আলোচনা হয়. রিসিয়ে রসিয়ে আড্ডা মারা হয়. কাজের কাজ কতটুকু হয় কে জানে....আর এই সময়ের মধ্যে কোথাও না কোথাও একটা পাপ ঘটেও গেছে. ব্যাস.... এবারে এখানেই এটা থামুক. গল্প পড়ুন মজা নিন.. আর গল্পকে গল্পের মতোই সবাই দেখুন. আপনাদের ভালোবাসায় আমাদের কাছে আসল ব্যাপার.
আপনি অনেক কিছুই বোঝাতে চেয়েছেন দাদা তার মধ্যে এটাও বোঝাতে চেয়েছেন, গল্পকে কখনোই বাস্তবতার সাথে মেলানো উচিৎ না। অনেকে সেটা পারে, আর অনেকে সেটা পারে না। তবে, গল্পে বাস্তবতার ছোঁয়া অবশ্যই রাখা উচিৎ। তাহলে সেই গল্পটা আরও প্রাণবন্ত হয়ে উঠে। যৌন গল্প হলেও এতে শিক্ষনীয় কিছু থাকলে, ক্ষতি কি।
আসলে, তর্ক ও যুক্তির কোন শেষ নেই দাদা। যুক্তি দ্বারা ভালোকে মন্দ ও মন্দকে ভালো প্রমাণ করা যায়। তাই এসবে না যাওয়ায় ভালো। আপনি খুব সুন্দর করে বুঝিয়েছেন দাদা, আর এতে বোঝা যায়, আপনি কতটা পরিণত মস্তিষ্কের মানুষ।