08-04-2019, 07:04 PM
(This post was last modified: 19-04-2019, 03:11 PM by saddam052. Edited 4 times in total. Edited 4 times in total.)
কিছুক্ষণ পরে আহসান ভয়ে ভয়ে জানতে চাইলো, “আম্মু, আমরা কি আবারও এসব নিয়ে কথা বলতে পারবো?” সাবিহার মুখে হাসি এসে গেলো। সে ছেলেকে নিজের বুক থেকে সামান্য সরিয়ে ওর চোখের দিকে তাকিয়ে বললো, “হ্যাঁ, কথা বলতে পারবো। কিন্তু তোমাকে ওয়াদা করতে হবে যে, তুমি আমার সাথে কোন রকম অভদ্র আচরন করবে না। ওকে?” আহসান ওর হাতের পিঠ দিয়ে চোখ মুছতে মুছতে বললো, “আমি চেষ্টা করবো আম্মু, আমি চেষ্টা করবো…”
সাবিহা আবারও ছেলেকে টান দিয়ে নিজের স্ফীত বুকের মাঝে চেপে ধরলো খুব জোরে। আর তখনই ওর মনে হলো যে, সে নিজেই কি ভদ্র আচরন করতে পারবে? সে নিজেই যদি দুষ্টমি শুরু করে দেয়? ছেলের কাছে এইসব নিয়ে কথা বলার সময়ে সে নিজেকেই কি নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবে? সাবিহা আবারও ভালো করে চিন্তা করে দেখলো যে, ওরা যেখানে বসে কথা বলে, পড়ালেখা করে, সেটা ঝর্ণার নিচের বেশ কিছু পাথরের উপর। যদিও জায়গাটা তিনদিক দিয়ে ঘেরা। তারপরও কেউ যদি সামনে চলে আসে চট করে, তাহলে ওদেরকে দেখে ফেলবে না। ওরা যদি ঝর্ণার আরেকটু নিচে আরেকটু পাহাড়ের পেটের দিকে চলে যায় তাহলে যেকোন দিক থেকেই কেউ চলে এলেও ওদেরকে কেউ দেখে ফেলবে না। বরং ওরা দেখে ফেলবে যে কে আসছে। তাই কোনভাবে ধরা পরে যাবার আশংকা নেই ওদের। এইসব চিন্তা করতে করতেই ওর মনে এলো যে, ও এইসব নিয়ে চিন্তা কেন করছে? ওদের দুজনের মধ্যে সে হচ্ছে প্রাপ্তবয়স্ক। ও অবশ্যই নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে পারবে, আর ছেলেকেও সামলাতে পারবে। মানে সাবিহা মনে মনে আশা করে যে, সে সব কিছুকে নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবে।
এর পরের একটি সপ্তাহ ওদের লেখাপড়া আর সাহিত্য নিয়েই কেটে গেলো। যদিও সাবিহা জানে যে আহসানের মনের মধ্যে সব সময়ই সেক্স নিয়ে চিন্তা চলছে, ছেলের মুখের দিকে তাকালেই সে বুঝতে পারে ছেলের চোখের দৃষ্টি। সে ভয় পাচ্ছিলো যে ছেলে আবার কখন কথাটা উঠায়। কিন্তু দেরি হলোনা কথা উঠাতে। একদিন ওদের লেখা পড়ার শেষে আহসান জানতে চাইলো, “আম্মু, আমি একটা জিনিষ জানতে চাই…”। “বল সোনা, আমাকে তুই যে কোন প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতে পাড়িস।” -সাবিহা ছেলেকে উৎসাহ দিলো। “আচ্ছা, কিন্তু… কিন্তু এটা খুব ব্যাক্তিগত জিনিষ…” -আহসান কথাটা জানতে চাইতে ইতস্তত করছিলো।
সাবিহা বুঝতে পারলো যে, ছেলে কি নিয়ে কথা বলতে চলেছে। ওর চোখ মুখ সাথে সাথে লাল হয়ে উঠলো, “বলে ফেল সোনা…”। “তুমি তো জান আম্মু, তুমি আর আমি সেক্স আর অন্য সব বিষয় নিয়ে কথা বলেছিলাম…” -আহসান বলতে শুরু করলো, “মাঝে মাঝে আমার লিঙ্গটা খুব শক্ত হয়ে যায়, ওই যে তুমি বলেছিলে ছেলেদের ওটা শক্ত হয়ে যায়, সেই রকম… এর মানে এই না যে আমি সব সময় সেক্স নিয়ে চিন্তা করি, মাঝে মাঝে কোন কিছু বা কোন চিন্তা ছাড়াই আমি দেখি যে আমার এটা একদম শক্ত হয়ে গেছে… আমি জানি না যে কেন হয় এমন।” -আহসান খুব ধীরে ধীরে ওর কথাটা উঠালো। সাবিহা হেসে ফেললো, “এটা বেশি হয় সকাল বেলাতে ঘুম থেকে উঠার পর, মাঝে মাঝেই ছেলেদের ওটা এমন শক্ত হয়ে থাকে, তখন যদি তুমি বাথরুম সেরে আসো তাড়াতাড়ি, তাহলেই দেখবে যে ওটা নরম হয়ে যাবে। তোর আব্বুরও এই রকম হয় মাঝে মাঝে। এর মধ্যে দোষের বা ক্ষতির কিছু নেই, এটা প্রাকৃতিক ব্যাপার আর সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যকর।” আহসানও ওর মায়ের কথার সাথে হেসে ফেললো আর বললো, “ওহঃ আচ্ছা, কিন্তু মাঝে মাঝে আমি রাতেও কি যেন অদ্ভুত ধরনের স্বপ্ন দেখি আর তখনও এটা খুব শক্ত হয়ে যায়। তারপর কিভাবে জানি… তুমি তো জানোই আম্মু, ওই যে একদম ভিজে আর আঠালো রকমের বীর্য হয়ে যায়, সেই জন্যেই আমি জানতে চাইছি যে আমার ভিতরে কোন রকম সমস্যা আছে কি না? মানে আমার কাছে মনে হয় যেন আমি একজন মহিলা ছাড়াই বাচ্চা তৈরির চেষ্টা করছি এমন…”।
সাবিহা আবারও হেসে ফেললো ছেলের নিস্পাপ কথায়, “না বাবা, কিছুই হয় নি তোর। যা হয়েছে সেটা একদম প্রাকৃতিক, কোন সমস্যা নেই আমার ছেলের”। যদিও কথাটি বলতে গিয়ে সাবিহার গাল রক্তিমাভাব হয়ে গেলো। আহসান কিছু একটা চিন্তা করে বলল, “আরও একটা কথা আছে আম্মু। আসলে আমি মাঝে মাঝে আমার নিজের লিঙ্গকে ধরি, যদিও আমার খুব ভয় করে এটা করার সময়… আর এরপরে আমার খুব ভালো লাগে আর কেমন যেন একটা শিরশিরানি অনুভুতি আমার মাথার ভিতরে কাজ করে, আর আমি ওটা থেকে ওই সাদা আঠালো বীর্য বের হয়। আমার যদি কোন ক্ষতি হয়ে যায় এই ভয়ে এটা আমি খুব কমই করি, কিন্তু মাঝে মাঝে খুব করতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু এটা কি খারাপ আম্মু?” সাবিহার হঠাৎ এমন বাধ-ভাঙ্গা হাসি চলে এলো যে সে জোরে হেসে উঠলো, কিন্তু পর মুহূর্তেই ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে নিজের হাত দিয়ে মুখ চাপা দিলো। “স্যরি বাবা, স্যরি, আমার খুব হাসি এসে গেলো। তুই রাগ করিস না, তুই যা বলছিলি, সেটা হাসির নয়। কিন্তু আমার কাছে তোকে খুব কিউট লাগছিলো রে, সেই জন্যে হাসি থামাতে পারলাম না।“ আহসানের মুখ লজ্জা আর অস্বস্তিতে কিছুটা লাল হয়ে গেলো। সাবিহা ছেলের কাছে এসে পাশে বসলো। আর ওর মাথায় হাত দিয়ে চুলগুলি নাড়িয়ে দিয়ে বললো, “চিন্তা করিস না বাবা, এতে কোন ক্ষতি হবে না। একটা ছেলে নিজের লিঙ্গ নিয়ে খেলতেই পারে, এটা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ব্যাপার।“ “সত্যিই?” -আহসানের মুখে হাসি ফিরে এলো। “হ্যাঁ, একদম সত্যি” -সাবিহা ছেলেকে নিশ্চয়তা দিলো।
“তুমিও কি এমন করো, আম্মু?” -আহসান জানতে চাইলো। সাবিহা যেন একটা ধাক্কা খেলো আহসানের প্রশ্ন শুনে। সে ভেবে পাচ্ছিলোনা যে এর উত্তর দিবে কি না, কিন্তু সে যদি ছেলেকে না বলে তাহলে আহসান আর কার কাছে এইসব জানতে চাইবে? এই যুক্তিতে সে উত্তর দিলো কয়েক মুহূর্ত পর, “হ্যাঁ, করি, মাঝে মাঝে…”। “কিন্তু, তোমার তো আমার মত লিঙ্গ নেই, তাই না?” -আহসান ওর মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে জানতে চাইলো, “তাহলে কিভাবে করো?” সাবিহা এক মুহূর্ত চিন্তা করলো যে আহসান কি জেনে শুনেই না জানার ভান করছে না তো ওর সাথে? কিন্তু সে উত্তর দিলো, “আমার একটা যৌনাঙ্গ আছে। আর এর একটা মুখ আছে, যেখান দিয়ে পুরুষের লিঙ্গ ঢুকতে পারে, সেটা দিয়ে করি”।
সাবিহা আবারও ছেলেকে টান দিয়ে নিজের স্ফীত বুকের মাঝে চেপে ধরলো খুব জোরে। আর তখনই ওর মনে হলো যে, সে নিজেই কি ভদ্র আচরন করতে পারবে? সে নিজেই যদি দুষ্টমি শুরু করে দেয়? ছেলের কাছে এইসব নিয়ে কথা বলার সময়ে সে নিজেকেই কি নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবে? সাবিহা আবারও ভালো করে চিন্তা করে দেখলো যে, ওরা যেখানে বসে কথা বলে, পড়ালেখা করে, সেটা ঝর্ণার নিচের বেশ কিছু পাথরের উপর। যদিও জায়গাটা তিনদিক দিয়ে ঘেরা। তারপরও কেউ যদি সামনে চলে আসে চট করে, তাহলে ওদেরকে দেখে ফেলবে না। ওরা যদি ঝর্ণার আরেকটু নিচে আরেকটু পাহাড়ের পেটের দিকে চলে যায় তাহলে যেকোন দিক থেকেই কেউ চলে এলেও ওদেরকে কেউ দেখে ফেলবে না। বরং ওরা দেখে ফেলবে যে কে আসছে। তাই কোনভাবে ধরা পরে যাবার আশংকা নেই ওদের। এইসব চিন্তা করতে করতেই ওর মনে এলো যে, ও এইসব নিয়ে চিন্তা কেন করছে? ওদের দুজনের মধ্যে সে হচ্ছে প্রাপ্তবয়স্ক। ও অবশ্যই নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে পারবে, আর ছেলেকেও সামলাতে পারবে। মানে সাবিহা মনে মনে আশা করে যে, সে সব কিছুকে নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবে।
এর পরের একটি সপ্তাহ ওদের লেখাপড়া আর সাহিত্য নিয়েই কেটে গেলো। যদিও সাবিহা জানে যে আহসানের মনের মধ্যে সব সময়ই সেক্স নিয়ে চিন্তা চলছে, ছেলের মুখের দিকে তাকালেই সে বুঝতে পারে ছেলের চোখের দৃষ্টি। সে ভয় পাচ্ছিলো যে ছেলে আবার কখন কথাটা উঠায়। কিন্তু দেরি হলোনা কথা উঠাতে। একদিন ওদের লেখা পড়ার শেষে আহসান জানতে চাইলো, “আম্মু, আমি একটা জিনিষ জানতে চাই…”। “বল সোনা, আমাকে তুই যে কোন প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতে পাড়িস।” -সাবিহা ছেলেকে উৎসাহ দিলো। “আচ্ছা, কিন্তু… কিন্তু এটা খুব ব্যাক্তিগত জিনিষ…” -আহসান কথাটা জানতে চাইতে ইতস্তত করছিলো।
সাবিহা বুঝতে পারলো যে, ছেলে কি নিয়ে কথা বলতে চলেছে। ওর চোখ মুখ সাথে সাথে লাল হয়ে উঠলো, “বলে ফেল সোনা…”। “তুমি তো জান আম্মু, তুমি আর আমি সেক্স আর অন্য সব বিষয় নিয়ে কথা বলেছিলাম…” -আহসান বলতে শুরু করলো, “মাঝে মাঝে আমার লিঙ্গটা খুব শক্ত হয়ে যায়, ওই যে তুমি বলেছিলে ছেলেদের ওটা শক্ত হয়ে যায়, সেই রকম… এর মানে এই না যে আমি সব সময় সেক্স নিয়ে চিন্তা করি, মাঝে মাঝে কোন কিছু বা কোন চিন্তা ছাড়াই আমি দেখি যে আমার এটা একদম শক্ত হয়ে গেছে… আমি জানি না যে কেন হয় এমন।” -আহসান খুব ধীরে ধীরে ওর কথাটা উঠালো। সাবিহা হেসে ফেললো, “এটা বেশি হয় সকাল বেলাতে ঘুম থেকে উঠার পর, মাঝে মাঝেই ছেলেদের ওটা এমন শক্ত হয়ে থাকে, তখন যদি তুমি বাথরুম সেরে আসো তাড়াতাড়ি, তাহলেই দেখবে যে ওটা নরম হয়ে যাবে। তোর আব্বুরও এই রকম হয় মাঝে মাঝে। এর মধ্যে দোষের বা ক্ষতির কিছু নেই, এটা প্রাকৃতিক ব্যাপার আর সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যকর।” আহসানও ওর মায়ের কথার সাথে হেসে ফেললো আর বললো, “ওহঃ আচ্ছা, কিন্তু মাঝে মাঝে আমি রাতেও কি যেন অদ্ভুত ধরনের স্বপ্ন দেখি আর তখনও এটা খুব শক্ত হয়ে যায়। তারপর কিভাবে জানি… তুমি তো জানোই আম্মু, ওই যে একদম ভিজে আর আঠালো রকমের বীর্য হয়ে যায়, সেই জন্যেই আমি জানতে চাইছি যে আমার ভিতরে কোন রকম সমস্যা আছে কি না? মানে আমার কাছে মনে হয় যেন আমি একজন মহিলা ছাড়াই বাচ্চা তৈরির চেষ্টা করছি এমন…”।
সাবিহা আবারও হেসে ফেললো ছেলের নিস্পাপ কথায়, “না বাবা, কিছুই হয় নি তোর। যা হয়েছে সেটা একদম প্রাকৃতিক, কোন সমস্যা নেই আমার ছেলের”। যদিও কথাটি বলতে গিয়ে সাবিহার গাল রক্তিমাভাব হয়ে গেলো। আহসান কিছু একটা চিন্তা করে বলল, “আরও একটা কথা আছে আম্মু। আসলে আমি মাঝে মাঝে আমার নিজের লিঙ্গকে ধরি, যদিও আমার খুব ভয় করে এটা করার সময়… আর এরপরে আমার খুব ভালো লাগে আর কেমন যেন একটা শিরশিরানি অনুভুতি আমার মাথার ভিতরে কাজ করে, আর আমি ওটা থেকে ওই সাদা আঠালো বীর্য বের হয়। আমার যদি কোন ক্ষতি হয়ে যায় এই ভয়ে এটা আমি খুব কমই করি, কিন্তু মাঝে মাঝে খুব করতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু এটা কি খারাপ আম্মু?” সাবিহার হঠাৎ এমন বাধ-ভাঙ্গা হাসি চলে এলো যে সে জোরে হেসে উঠলো, কিন্তু পর মুহূর্তেই ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে নিজের হাত দিয়ে মুখ চাপা দিলো। “স্যরি বাবা, স্যরি, আমার খুব হাসি এসে গেলো। তুই রাগ করিস না, তুই যা বলছিলি, সেটা হাসির নয়। কিন্তু আমার কাছে তোকে খুব কিউট লাগছিলো রে, সেই জন্যে হাসি থামাতে পারলাম না।“ আহসানের মুখ লজ্জা আর অস্বস্তিতে কিছুটা লাল হয়ে গেলো। সাবিহা ছেলের কাছে এসে পাশে বসলো। আর ওর মাথায় হাত দিয়ে চুলগুলি নাড়িয়ে দিয়ে বললো, “চিন্তা করিস না বাবা, এতে কোন ক্ষতি হবে না। একটা ছেলে নিজের লিঙ্গ নিয়ে খেলতেই পারে, এটা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ব্যাপার।“ “সত্যিই?” -আহসানের মুখে হাসি ফিরে এলো। “হ্যাঁ, একদম সত্যি” -সাবিহা ছেলেকে নিশ্চয়তা দিলো।
“তুমিও কি এমন করো, আম্মু?” -আহসান জানতে চাইলো। সাবিহা যেন একটা ধাক্কা খেলো আহসানের প্রশ্ন শুনে। সে ভেবে পাচ্ছিলোনা যে এর উত্তর দিবে কি না, কিন্তু সে যদি ছেলেকে না বলে তাহলে আহসান আর কার কাছে এইসব জানতে চাইবে? এই যুক্তিতে সে উত্তর দিলো কয়েক মুহূর্ত পর, “হ্যাঁ, করি, মাঝে মাঝে…”। “কিন্তু, তোমার তো আমার মত লিঙ্গ নেই, তাই না?” -আহসান ওর মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে জানতে চাইলো, “তাহলে কিভাবে করো?” সাবিহা এক মুহূর্ত চিন্তা করলো যে আহসান কি জেনে শুনেই না জানার ভান করছে না তো ওর সাথে? কিন্তু সে উত্তর দিলো, “আমার একটা যৌনাঙ্গ আছে। আর এর একটা মুখ আছে, যেখান দিয়ে পুরুষের লিঙ্গ ঢুকতে পারে, সেটা দিয়ে করি”।