07-04-2019, 06:10 PM
(This post was last modified: 21-04-2019, 10:19 AM by saddam052. Edited 2 times in total. Edited 2 times in total.)
সাবিহা ছেলের হাসিকে ফিরিয়ে দিলো না। “আমরা অনেক বছর ধরেই বাচ্চা নেয়ার চেষ্টা করেছি বাবা, কিন্তু কোন লাভ হয় নি। আসলে তোমার আব্বুর পক্ষে আর বাচ্চা তৈরি করা সম্ভব না। তোমার আব্বুর বয়স আমার চেয়ে অনেক বেশি, আর বয়স বাড়লে মানুষের বাচ্চা তৈরি করার ক্ষমতা ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যায়। আর তাছাড়া, তুই জন্ম হওয়ার কিছুদিন পড়েই তোর আব্বুর গলগণ্ড রোগ হয়েছিলো, হয়ত ওই রোগের কারনেই তোর আব্বুর ভিতরে বাচ্চা তৈরি করার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে গেছে…”। “কিন্তু আমি তোমাদেরকে সেক্স করতে দেখলাম, আব্বু যদি বাচ্চা তৈরি না করতেই পারে, তাহলে তোমরা এসব করো কেন?” -আহসানের চোখে মুখে উদ্বিগ্ন বিষণ্ণতা। সাবিহা আবার দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেললো, “কারন এটা করতে ভাললাগে। সৃষ্টিকর্তা মানুষের ভিতরে মানে পুরুষ আর নারীর ভিতরে এটার প্রতি একটা আকর্ষণ তৈরি করে দিয়েছেন, যেন ওরা এটা করে নিজেদের প্রজাতিকে রক্ষা করতে পারে।”
আহসান যেন বুঝতে পারছে না, ও দ্বিধার মধ্যে আছে। “আচ্ছা, তোকে এবারে বুঝাচ্ছি, যৌনতার আকাঙ্ক্ষা বা সেক্স করার ইচ্ছা মানুষের জীবনের একটা প্রাকৃতিক ব্যাপার। এতে সমস্ত প্রজাতির মধ্যে প্রেরনা তৈরি হয়, উৎসাহ তৈরি হয়। এখন এই বয়সে তোর মনে যেই নতুন নতুন আবেগ, অনুভুতি তৈরি হচ্ছে এটা কোন ক্ষতিকর জিনিষ না, এটা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক। এই বয়সেই মানুষের ভিতরে যৌনতার আগ্রহ তৈরি হয়, কারো কারো আরও আগেও তৈরি হয়ে যায়। সমস্ত প্রাণীর ভিতরে বিশেষ করে মানুষের ভিতরেও একটা বয়স হলে সেক্স করার ইচ্ছা জাগে, সেই ইচ্ছাকে পূরণ করতেই মানুষ সেক্স করে, ভালোবাসা করে, আর এর ফলে মানুষের বাচ্চাও হয়।” -সাবিহা ওর ক্ষুদ্র জ্ঞান নিয়ে যথা সাধ্য চেষ্টা করছিলো ছেলেকে বুঝানোর জন্যে। “ওকে, তাহলে সেক্স করা বা যৌনতার প্রধান উদ্দেশ্য কি বাচ্চা তৈরি করা নাকি আনন্দ নেয়া, ভাললাগা উপভোগ করা?” -আহসান জানতে চাইলো। সাবিহা, “দুটোই বাবা, দুটোই”।
আহসান কিছুক্ষন চুপ হয়ে রইলো, “আসলে আম্মু, আমি খুব বোকা। আমি জানি না যে বাচ্চা কিভাবে তৈরি হয়। মানে তুমি যা বললে, সেটা কিছুটা মনে হয় বুঝলাম। কিন্তু, পুরোটা বুঝলাম না যে, সেক্স করলে বাচ্চা কিভাবে তৈরি হয়? তুমি আমাকে লেখাপড়া শিখানোর সময়ে কখনও এই বিষয়ে কিছু বলো নাই!” সাবিহা বুঝতে পারলো যে ওর গাল লাল হয়ে গেছে লজ্জায়। তারপরও ছেলেকে আশাহত করতে ইচ্ছে হলো না ওর, সে যতটুকু জানে ওটাকেই বুঝানোর চেষ্টা করলো। “আসলে আমি চাইছিলাম যে তুই আরও বড় হ, তাহলে তুই হয়ত নিজে থেকেই শিখে যাবি যে কিভাবে বাচ্চা হয়। আর তোর লেখাপড়ার মাঝে এটা তোকে না শিখানোর কারন, আসলে আমি লজ্জা পাই এটা নিয়ে কথা বলতে। তারপরও আমি খুব সহজ ভাষায় বলছি, তুই বুঝে নে, যখন পুরুষ মানুষ উত্তেজিত হয়, তখন ওর লিঙ্গ শক্ত হয়ে যায়। তখন সে ওর লিঙ্গকে কোন মেয়ের শরীরে ঢুকায়, এর পরে সামনে পিছনে করে ঢুকাতে আর বের করতে থাকে। কিছুক্ষন পড়ে পুরুষের শরীরের থেকে একটা বীজ বের হয়ে নারীর শরীরে ঢুকে যায়, এই বীজকেই বলে বীর্য। এই বীর্য নারীর শরীর বেয়ে উপড়ে উঠতে শুরু করে আর মেয়েদের শরীরে ডিম থাকে। বীর্যের কাজ হলো সেই ডিমকে নিষিক্ত করা, আর নতুন মানুষ তৈরির জন্যে ভ্রুন তৈরি করা। তখনই মেয়েরা গর্ভবতী হয়, মানে ওদের পেটে বাচ্চা তৈরি হওয়া শুরু হয়ে যায়, আর নয় মাস পড়ে সেই বাচ্চা নারীর শরীর থেকে এই পৃথিবীতে বেরিয়ে আসে, মানুষের জন্ম হয়। এই হচ্ছে মোটামুটি সারমর্ম…" -সাবিহা এক নিঃশ্বাসে কথাগুলি বলে যেন হাপাচ্ছিলো, “তবে এর ভিতরেও অনেক জটিল অনেক কিছু আছে। আমার কথা কি তোর বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে"? "কিছুটা মনে হয় বুঝতে পারছি, তার মানে তয়াম্র আর আব্বুর সেক্স করার ইচ্ছে জাগে। সেই জন্যে তোমরা সেক্স করো, এমন না যে সব সময় বাচ্চা তৈরি করতে হবে আর আব্বুর পক্ষে বাচ্চা তৈরি করা সম্ভব না… এই তো?” -আহসান ওর বোঝার সাথে ওর আম্মুর বোঝানো মিলিয়ে নিলো। “হ্যাঁ, সেটাই, যদিও একজন মানুষের ভিতরে অঙ্কে স্পারম থাকে। তাহলেও এমন না যে সব সময় বাচ্চা তৈরি হবে সেদিন তুই আর আমি সাগরের কচ্ছপের বাচ্চা দেখলাম না, যেগুলি সমুদ্রের দিকে দৌরে যাচ্ছিলো, মনে আছে?” -সাবিহা জানতে চাইলো। আহসান, “হ্যাঁ, মনে আছে”। “ওর মধ্যে অনেকগুলিই কিন্তু সাগরের পানিতে পড়েই মরে যাবে, আর বাকি গুলির কিছুকে ওদের থেকে বড় মাছেরা খেয়ে ফেলবে। তবে সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী যেটা থাকবে সে হয়ত বেঁচে থাকবে। এর পরে হয়তো সে যখন বড় হবে ওর ভিতরেও নিজের বাচ্চা তৈরিই করার ইচ্ছে জাগবে, তখন সে অন্য কচ্ছপের সাথে মিলিত হবে। আর এভাবেই প্রজাতিরা বংশরক্ষা করে চলবে।
পুরুষ মানুষের বীর্যও তেমনই। ওরা সবাই মেয়েদের গর্ভের দিকে দৌড়ে যেতে শুরু করে, অনেকে পথে মারা যায়। মেয়েদের ভিতরে এক ধরনের পিচ্ছিল পদার্থ থাকে, যেটা ওই স্পারমগুলিকে সাতার কাটতে সাহায্য করে। এরপরে খুব অল্প কিছু স্পারম মেয়েদের একদম গভীরে ঢুকে যেতে পারে, এর পরে একটি বা কখনও কখনও দুটি শক্তিশালী স্পারম মেয়েদের ভিতরের ডিমকে নিষিক্ত করতে পারে…” -সাবিহা ওর ভিতরের সব জ্ঞান উজার করে দিচ্ছে ছেলের সামনে।
আহসান যেন বুঝতে পারছে না, ও দ্বিধার মধ্যে আছে। “আচ্ছা, তোকে এবারে বুঝাচ্ছি, যৌনতার আকাঙ্ক্ষা বা সেক্স করার ইচ্ছা মানুষের জীবনের একটা প্রাকৃতিক ব্যাপার। এতে সমস্ত প্রজাতির মধ্যে প্রেরনা তৈরি হয়, উৎসাহ তৈরি হয়। এখন এই বয়সে তোর মনে যেই নতুন নতুন আবেগ, অনুভুতি তৈরি হচ্ছে এটা কোন ক্ষতিকর জিনিষ না, এটা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক। এই বয়সেই মানুষের ভিতরে যৌনতার আগ্রহ তৈরি হয়, কারো কারো আরও আগেও তৈরি হয়ে যায়। সমস্ত প্রাণীর ভিতরে বিশেষ করে মানুষের ভিতরেও একটা বয়স হলে সেক্স করার ইচ্ছা জাগে, সেই ইচ্ছাকে পূরণ করতেই মানুষ সেক্স করে, ভালোবাসা করে, আর এর ফলে মানুষের বাচ্চাও হয়।” -সাবিহা ওর ক্ষুদ্র জ্ঞান নিয়ে যথা সাধ্য চেষ্টা করছিলো ছেলেকে বুঝানোর জন্যে। “ওকে, তাহলে সেক্স করা বা যৌনতার প্রধান উদ্দেশ্য কি বাচ্চা তৈরি করা নাকি আনন্দ নেয়া, ভাললাগা উপভোগ করা?” -আহসান জানতে চাইলো। সাবিহা, “দুটোই বাবা, দুটোই”।
আহসান কিছুক্ষন চুপ হয়ে রইলো, “আসলে আম্মু, আমি খুব বোকা। আমি জানি না যে বাচ্চা কিভাবে তৈরি হয়। মানে তুমি যা বললে, সেটা কিছুটা মনে হয় বুঝলাম। কিন্তু, পুরোটা বুঝলাম না যে, সেক্স করলে বাচ্চা কিভাবে তৈরি হয়? তুমি আমাকে লেখাপড়া শিখানোর সময়ে কখনও এই বিষয়ে কিছু বলো নাই!” সাবিহা বুঝতে পারলো যে ওর গাল লাল হয়ে গেছে লজ্জায়। তারপরও ছেলেকে আশাহত করতে ইচ্ছে হলো না ওর, সে যতটুকু জানে ওটাকেই বুঝানোর চেষ্টা করলো। “আসলে আমি চাইছিলাম যে তুই আরও বড় হ, তাহলে তুই হয়ত নিজে থেকেই শিখে যাবি যে কিভাবে বাচ্চা হয়। আর তোর লেখাপড়ার মাঝে এটা তোকে না শিখানোর কারন, আসলে আমি লজ্জা পাই এটা নিয়ে কথা বলতে। তারপরও আমি খুব সহজ ভাষায় বলছি, তুই বুঝে নে, যখন পুরুষ মানুষ উত্তেজিত হয়, তখন ওর লিঙ্গ শক্ত হয়ে যায়। তখন সে ওর লিঙ্গকে কোন মেয়ের শরীরে ঢুকায়, এর পরে সামনে পিছনে করে ঢুকাতে আর বের করতে থাকে। কিছুক্ষন পড়ে পুরুষের শরীরের থেকে একটা বীজ বের হয়ে নারীর শরীরে ঢুকে যায়, এই বীজকেই বলে বীর্য। এই বীর্য নারীর শরীর বেয়ে উপড়ে উঠতে শুরু করে আর মেয়েদের শরীরে ডিম থাকে। বীর্যের কাজ হলো সেই ডিমকে নিষিক্ত করা, আর নতুন মানুষ তৈরির জন্যে ভ্রুন তৈরি করা। তখনই মেয়েরা গর্ভবতী হয়, মানে ওদের পেটে বাচ্চা তৈরি হওয়া শুরু হয়ে যায়, আর নয় মাস পড়ে সেই বাচ্চা নারীর শরীর থেকে এই পৃথিবীতে বেরিয়ে আসে, মানুষের জন্ম হয়। এই হচ্ছে মোটামুটি সারমর্ম…" -সাবিহা এক নিঃশ্বাসে কথাগুলি বলে যেন হাপাচ্ছিলো, “তবে এর ভিতরেও অনেক জটিল অনেক কিছু আছে। আমার কথা কি তোর বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে"? "কিছুটা মনে হয় বুঝতে পারছি, তার মানে তয়াম্র আর আব্বুর সেক্স করার ইচ্ছে জাগে। সেই জন্যে তোমরা সেক্স করো, এমন না যে সব সময় বাচ্চা তৈরি করতে হবে আর আব্বুর পক্ষে বাচ্চা তৈরি করা সম্ভব না… এই তো?” -আহসান ওর বোঝার সাথে ওর আম্মুর বোঝানো মিলিয়ে নিলো। “হ্যাঁ, সেটাই, যদিও একজন মানুষের ভিতরে অঙ্কে স্পারম থাকে। তাহলেও এমন না যে সব সময় বাচ্চা তৈরি হবে সেদিন তুই আর আমি সাগরের কচ্ছপের বাচ্চা দেখলাম না, যেগুলি সমুদ্রের দিকে দৌরে যাচ্ছিলো, মনে আছে?” -সাবিহা জানতে চাইলো। আহসান, “হ্যাঁ, মনে আছে”। “ওর মধ্যে অনেকগুলিই কিন্তু সাগরের পানিতে পড়েই মরে যাবে, আর বাকি গুলির কিছুকে ওদের থেকে বড় মাছেরা খেয়ে ফেলবে। তবে সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী যেটা থাকবে সে হয়ত বেঁচে থাকবে। এর পরে হয়তো সে যখন বড় হবে ওর ভিতরেও নিজের বাচ্চা তৈরিই করার ইচ্ছে জাগবে, তখন সে অন্য কচ্ছপের সাথে মিলিত হবে। আর এভাবেই প্রজাতিরা বংশরক্ষা করে চলবে।
পুরুষ মানুষের বীর্যও তেমনই। ওরা সবাই মেয়েদের গর্ভের দিকে দৌড়ে যেতে শুরু করে, অনেকে পথে মারা যায়। মেয়েদের ভিতরে এক ধরনের পিচ্ছিল পদার্থ থাকে, যেটা ওই স্পারমগুলিকে সাতার কাটতে সাহায্য করে। এরপরে খুব অল্প কিছু স্পারম মেয়েদের একদম গভীরে ঢুকে যেতে পারে, এর পরে একটি বা কখনও কখনও দুটি শক্তিশালী স্পারম মেয়েদের ভিতরের ডিমকে নিষিক্ত করতে পারে…” -সাবিহা ওর ভিতরের সব জ্ঞান উজার করে দিচ্ছে ছেলের সামনে।