05-04-2019, 11:07 PM
(This post was last modified: 05-04-2019, 11:09 PM by Amir Jaan. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
কমন ।" বিড়বিড়িয়ে বলতে থাকে শহিদুল। এর ভেতরেই কে যেন ডেকে ওঠে। "এই শহিদুল, এই রাস্তায় দাড়াইয়া কি করস?? ভিত্রে আয় বেডা।" শহিদুল মুখ ঘুরিয়ে দেখে অজিত ডাকছে। সে আর দেরি না করে তাড়াতাড়ি ওদের বাসায় গেলো। যাওয়ার সাথে সাথে অজিত বলে ওঠে," শোন বড়দাকে আজ আর্শীবাদ করতে এসেছে। হুট,করেই সব ঠিক হয়ে গেলো। তাই তোকে তাড়াতাড়ি ডেকে নেয়া। চল অনেক কাজ বাকি।" শহিদুল মনে মনে বলে ওঠে "ধুর! শালা।"
অজিতের বাবা-মা তো শহিদুলকে দেখে খুবই খুশি। খানিক পরে অতিথিদের খাওয়ার ডাক পরলো। তাদের খাবার-দাবার দেওয়ার জন্য শহিদুল,অজিত আরো দুই তিনজন এগিয়ে গেলো। রান্নাঘরের কাছে যেতেই আরো একবার শহিদুলের হৃৎস্পন্দন থেমে গেলো। রাস্তায় যেই অপ্সরীর সাথে ওর ধাক্কা লেগেছিলো সে যে অজিতদের বাসায়। শহিদুল সেই রূপসীকে দেখে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে আছে। আর মুখে কিছুটা বিরক্তিভাব নিয়ে তাকিয়ে আছে সেই রূপসী। অজিত পরিচয় করিয়ে দিলো-" শহিদুল,এই যে আমার মামাতো ভাই দীনেশ দা'র স্ত্রী অনুরাধা বৌদি। আর বৌদি এই যে আমার সবচেয়ে ভাল বন্ধু শহিদুল।"
অনুরাধা- হুম তা বুজলাম। তা নাও এখন খাবারগুলো তুলে ওই ঘরে নিয়ে দাও। দেখে দিও। আবার সব নিয়ে আছড়ে পোড়ো না।
শহিদুল কিছুটা বিব্রত বোধ করে।
এরপর অতিথিদের খাবার এগিয়ে দিতে থাকে।
অজিতের বাবা-মা তো শহিদুলকে দেখে খুবই খুশি। খানিক পরে অতিথিদের খাওয়ার ডাক পরলো। তাদের খাবার-দাবার দেওয়ার জন্য শহিদুল,অজিত আরো দুই তিনজন এগিয়ে গেলো। রান্নাঘরের কাছে যেতেই আরো একবার শহিদুলের হৃৎস্পন্দন থেমে গেলো। রাস্তায় যেই অপ্সরীর সাথে ওর ধাক্কা লেগেছিলো সে যে অজিতদের বাসায়। শহিদুল সেই রূপসীকে দেখে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে আছে। আর মুখে কিছুটা বিরক্তিভাব নিয়ে তাকিয়ে আছে সেই রূপসী। অজিত পরিচয় করিয়ে দিলো-" শহিদুল,এই যে আমার মামাতো ভাই দীনেশ দা'র স্ত্রী অনুরাধা বৌদি। আর বৌদি এই যে আমার সবচেয়ে ভাল বন্ধু শহিদুল।"
অনুরাধা- হুম তা বুজলাম। তা নাও এখন খাবারগুলো তুলে ওই ঘরে নিয়ে দাও। দেখে দিও। আবার সব নিয়ে আছড়ে পোড়ো না।
শহিদুল কিছুটা বিব্রত বোধ করে।
এরপর অতিথিদের খাবার এগিয়ে দিতে থাকে।