Thread Rating:
  • 14 Vote(s) - 3.36 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Misc. Erotica সময় সংগ্রাম!
#26
New update! horseride
। অমিত বেশ খানিকক্ষণ নদীর পাড়ে কাটিয়ে যখন ঘরে গেল তখন দেখল বস্তির লোকেরা তার থেকে যেন একটু ভয়ের দৃষ্টিতে তাকাচ্ছে ।অমিত ঠিক বুঝতে পারলো না কেন বস্তির লোক সভায়ে তার  দিকে তাকাচ্ছে। সে ভাবলো যেহেতু সে বিন্দু দিদির সাথে এখানে এসেছে তাই যার জন্য ভয় পাচ্ছে। অমিত যখন ঘরে গেল তখন ৭টা বজে। অমিত ঘরে ঢুকে দেখল বিন্দু দিদি তার জন্য বসে আছে।অমিত বল্ল কখন এসেছেন বিন্দু দিদি? বিনন্দু দরজা আটকাতে আটকাতে বল্ল বেশী সময় হয়নি। টেবিলের উপরে একটা চাবি রেখে বিন্দু বল্ল তোমার ঘরের আলমারি খুলে দেখবে ৯টা ৯বছরের ফাইল আছে তুমি তো সেগুলো দেখাবে কোনো গরমিল থাকলে আমায় যানাবে। তোমার ফোন নাম্বার দাও অমিত ফোন নাম্বার দিল । অমিতের সাহশ হলনা বিন্দু দিদির ফোন নাম্বার চাইতে।অমিত তখনি আলমারি খুলে ফাইল গুলো টেবিলের উপরে রাখতে রাখতে দেখতে পেল বিন্দুর শাড়ির আঁচল পুরো সরে গিয়ে বিন্দু দিদির ৩৪সাইজ এর দুধ অনেকটা উন্মুক্ত করে দিয়েছে।অমিত ঘড়ে ঢোকবার সময় সে দেখেছিল বিন্দুর শাড়ি পিন করা ছিল তাহলে এমন ভাবে শাড়ির আঁচল দুধ দেখিয়ে পেট এর উপর পরবার কোন কথা তোনয় । অমিত এর মাথায় বিদ্বুৎ চমকের মত একটা কথা ঘুরপাক খেতে থাকে এটা কোনো পরিখা নয়তো? অমিত আড়চোখে একবার বিন্দু দিদির 36 সাইজের দুধ দেখে খাতা নিয়ে কাজের মধ্যে ডুবে গেল। ওদিকে অমৃত যখন আলমারি খুলছিল তখন বিন্দু তার শাড়ির আচল সাবধানে পিন খুলে তার বোম্বে কাট ব্লাউজ এর থেকে দুধ দুটো বাইরে বের করে রেখেছিল বিন্দু দেখতে চাইছিল অমিত কেমন। অমিত যখন আধ ঘন্টা হয়ে গেলেও তার দিকে ফিরেও তাকাল না সম্পূর্ণ অংক নিয়ে ডুবে গেল তখন বিন্দু বুঝতে পারলো যে এটা ভালো কারণ তার সাক্ষাৎ তোরা তার এরকম শরীর দেখলে কি করে সে ভালোই জানে হাজার হলেও সেও এক সময়ে ভালো স্টুডেন্ট ছিল যদিও সেটা ৮-৯ বছর আগের কথা। অমিত যখন একটা বছরের খাতা দেখল তখন সেখানে কোনো গরমিল পেল না সেটা ছিল সবথেকে পুরনো ন বছর আগের খাতা। অমিত পড়াশোনা ভালো হওয়ার ফলে তার খুব একটা অসুবিধা হচ্ছিল না আর তার ফেভারিট বিষয় ছিল অংক। অমিত মাঝে মাঝে বিন্দু দিদির দিকে খেয়াল করছিল বিন্দু দিয়ে তাকে জরিপ করছে সেটা সে ভালই বুঝতে পেরেছ রাত এগারোটার সময় তার যখন আচ্ছন্ন ভাব হয়ে এলো তখন দেখল কখন যেন ঘরে তার খাবার কেউ ঢাকা দিয়ে রেখে গেছে আমি উঠে খাতা পত্র গুলো ভালো করে গুছিয়ে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ল।

মন্ত্রীদের মধ্যে বোর্ড মিটিং হচ্ছিল সেখানে একজন এমপি উঠে দাঁড়িয়ে কিছু বলতে যাচ্ছিল তখন রাজ্যের পুলিশ মন্ত্রী উঠে দাঁড়িয়ে বলল প্রধানমন্ত্রী মহাশয় গোবরডাঙ্গা আগরওয়ালের ক্ষমতা দিনকে দিন বেড়েই যাচ্ছে সে প্রথমে ছিল সাধারণ গুন্ডা আস্তে আস্তে স্মাগলিং এর বিজনেস এ হাত পাকিয়ে সে এলাকার বড় ডন হয়ে উঠলো তারপর আমাদের পার্টি ফান্ডে বিপুল পরিমাণে ঘুষ দিয়ে পার্টির টিকিট পেল এরমধ্যে সে এক দম্পতিকে তার সন্তান হত্যা করেছিল আমাদের লাভ হচ্ছিল এর মধ্যে কিছু কিন্তু আগরওয়াল কে এখন না সামলালে পরে বড় বিপদে পড়ে যেতে হবে আগে তো সোশ্যাল মিডিয়া ও ছিল না এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় যে সমস্ত খবর চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে তাতে পার্টির বদনাম হচ্ছে নতুন ভোটাররা আমাদের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে তাছাড়া আগের দিনই নতুন কলেজ শুরু হতে না হতেই একজনকে রেগিং করে অজ্ঞান করে দিয়েছে আগরওয়ালের ছেলেরা তারপর যা হয় বিন্দু নামের এক মহিলার এই সময় কিছু ক্ষমতা আছে ওর ছেলেরা বেশ ভালই গন্ডগোল করেছে এর ফলে কাগজে আমাদের সম্বন্ধে চাচা বেরোচ্ছে সাংবাদিকদের সামনে মুখ দেখানো যাচ্ছে না। মুখ্যমন্ত্রী পুলিশ মন্ত্রী কে হাতের ইশারায় থামিয়ে দিয়ে জিজ্ঞাসা করল এই বিন্দু আবার কে? পুলিশ মন্ত্রী বললেন বিন্দু এই ছোটখাটো গুন্ডা বলা চলে গগনো আগরওয়ালের ডান হাত ছিল শুভেন্দু আপনি তো জানেন বারকয়েক যখন আমাদের পার্টি ক্ষমতায় ছিল না তখন শুভেন্দু ওগো নাগর বালের সহায়তায় আমরা কত বুথ ক্যাপচার করে ক্ষমতায় এসেছি। মুখ্যমন্ত্রী বললেন এর মধ্যে বিন্দু নামের মহিলাটা এলো কোথা থেকে? পুলিশ মন্ত্রী একটু হেসে বলল লাফে লাফে নয় মুখ্যমন্ত্রী ধাপে ধাপে এগোতে হবে শুভেন্দু একটা মেয়েকে ভালবাসত তাদের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল যার সাথে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল সেই মেয়েটার নাম,,,,, মুখ্যমন্ত্রী বললেন আমি যতদূর জানি শুভেন্দুর তো বিয়ে হয়নি তার আগে শুভেন্দু কে কেউ বা কারা মেরে ফেলে এই কথাটা বলার সময় মুখ্যমন্ত্রীর ঠোঁটে বাঁকা হাসি ছিল। পুলিশ মন্ত্রী বললেন এত অধৈর্য হবেন নাসার শুভেন্দু যেদিন বিয়ে হওয়ার কথা ছিল সেদিনই আমরা সবাই ভালো করে জানি কখন আগরওয়াল তাকেই পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেয়। মুখ্যমন্ত্রী বললেন আমরা যেমন এখন কখনো আগরওয়াল কে সরিয়ে নিতে চাচ্ছি হিহি। পুলিশ মন্ত্রী বলল এখনই নাসার গগনো প্রবালকে আমাদের আরো দু-চারটে ইলেকশনে দরকার হবে কিন্তু ওর মুখে র্যাশ করানো দরকার সে নিজের মতন যখন যা ইচ্ছে তাই করতে পারে না তাকে এখন পার্টির তরফ থেকে এমপি পদ দেওয়া হয়েছে সে যদি এখনও ছোটখাটো গুন্ডামি করে বেড়ায় তাহলে পার্টির ভাবমূর্তি কোথায় দাঁড়ায় বলুন। মুখ্যমন্ত্রী বলল তাহলে তোমার প্রস্তাব কি আর বিন্দু পড়ে গিয়ে আমাদের কোনো ক্ষতি করবে না তো? পুলিশ মন্ত্রী বলেন কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা বিন্দুর সমস্ত রাখওয়ালে সামনে আমরা তো কিছুই করে সুতরাং বিন্দুকে ব্যবহার করা যেতেই পারে। আর কলেজ এর প্রিন্সিপাল রিজাইন দেওয়ার অনির্দিষ্টকালের জন্য কলেজ বন্ধ আমি বলছি কি একজন করা প্রিন্সিপালের হাতে কলেজ টা দেওয়া উচিত এমন কেউ কি কারো জানা আছে শিক্ষা মন্ত্রী?শিক্ষা মন্ত্রী এতক্ষণ মিটিংয়ে সম্পূর্ণ চুপচাপ ছিলেন এনাদের দুইজনের কথা বোঝার চেষ্টা করছিলেন তিনি গ্লাসের উপর থেকে ঢাকনা সরিয়ে চুমুক দিয়ে একটু জল খেয়ে বললেন একজন আছে কিন্তু স্যার তাকে বশে রাখার মতো ক্ষমতা এখনো আমার হয়নি এই নিয়ে দূর থেকে তিনটে কলেজ তাকে টান্সফার করা হয়েছে অবিবাহিত তাই তার পরেও তার কোনো অসুবিধা হয়নি সে আগে যেমন ছিল তেমনই আছে পান থেকে চুন খসলেই রাসটিকেট গার্জেন কল তো আছেই ক্লাস থ্রি ফোর এর বাচ্চাদের মত কলেজের স্টুডেন্ট এর চিট করে আপনি যদি চান তাহলে..... মুখ্যমন্ত্রী বললেন মহাশয় এর নামটা বলুন এরকম একজন আমাদের দরকার শিক্ষা মন্ত্রী বললেন মহাশয় নয় ফায়ার মহাশয়া । মুখ্যমন্ত্রী বললেন মানে শিক্ষা মন্ত্রী বললেন তিনি একজন নারী মা দুর্গা ও বলতে পারেন জুডো বক্সিং ক্যারাটে সবকিছুতেই ব্ল্যাক বেল্ট শোনা যায় ক্লাস টুয়েলভে যখন তিনি পড়তেন তখন একটি ছেলে তার সাথে খারাপ আচরণ করে তখন এই নারী তাকে তিন তালার ছাদ থেকে ঘুসি মেরে নিচে ফেলে দেয় মাইনর থাকার জন্য ও ছেলেটার বিশেষ কিছু না হওয়ার জন্য এনার তখন কিছুই করতে পারেনি আজব তিনি বিয়ে করেন নি। মুখ্যমন্ত্রী এতক্ষণে অধৈর্য হয়ে পড়েছিলেন তিনি টেবিলের উপর একটা চাপড় মেরে বললেন আরে বাবা নামটা তো বলুন ঘরটা একদম চুপ হয়ে গেল শিক্ষা মন্ত্রী বললেন ওনার নাম ঐশী ঘোষ বয়স 35 বছর তিনি ছটি কলেজ থেকে টেনাসফার নিয়েছেন এবার আপনি বলুন এনাকে কি কাজের ভার দেওয়া যায়? মুখ্যমন্ত্রী বলল হ্যাঁ ঠিক আছে যা হবে আমরা ঠিক সামলে নিতে পারব। পুলিশ মন্ত্রী গলাটা একটু পরিষ্কার করে বললেন স্যার শুধু কলেজকে ঠান্ডা করলেই হবে না আমাদের দরকার ওখানে একজন শক্ত ডিজিপি দেওয়া গোগনগর মনকে বোঝাতে হবে আমরা ওকে মেরে ফেলতে না চাইলেও মেরে ফেলতে পারি। মুখ্যমন্ত্রী বললেন আপনার মাথায় কি এরকম কোন অফিসার আছে। পুলিশ মন্ত্র বললেন হ্যাঁ এরকম একজন অফিসার আছে কিন্তু তিনি এখন টেররিস্ট এর কাজে  রয়েছেন। তাছাড়া আরেকজন অফিসার হচ্ছে যার দুই দিনের মধ্যেই একটা ড্রাগ অপারেশন শেষ হবে আন্ডার কভার এ আছেন। মুখ্যমন্ত্রী বললেন ট্রাস্টের অফিসারদের মাথা গরম থাকে কখন কাকে মেরে দেবে হিতে বিপরীত হয়ে যাবে তার থেকে ওই আপনার ড্রাগের যার আছে তাকে দেওয়ার ব্যবস্থা করুন আর হ্যাঁ উনার নামটা কি? পুলিশ মন্ত্রী বললেন ওনার নাম দীপ্তি চৌহান আপনার তো মনে আছে দিক পিছনের হাজব্যান্ড শিবেন চৌহান গগন আগরওয়ালের ঘনিষ্ঠ ছিল গাড়ি এক্সিডেন্টে মারা যায় আমরা সেটাকে টেরারিস্ট অ্যাক্টিভিটি বলে অনেক আন্দোলন করেছিলাম যাতে জনসাধারণের সিমপ্যাথি আমাদের দিকে আসে তারপর আপনি টেলিভিশনের পর্দায় বক্তৃতা দিতে দিতে বলেছিলেন সেভেনের স্ত্রীকে আপনি চাকরি দেবেন সেই মহিলা ভালো কাজের মধ্য থেকে এখন ডিজিপি হয়েছে এটা বলতে হবে সেদিন যেমন করাপ্ট পুলিশ অফিসার ছিল দীপ্তি চৌহান ঠিক তার উল্টো এখন অব্দি তার সার্ভিসে লাল কালির দাগ পড়ে নি পারফেক্ট পুলিশ অফিসার। আপনি যদি অনুমতি দেন তাহলে তাকে চার্জ দিয়ে দেবো গুরগাঁও থানার। মুখ্যমন্ত্রী বলল এক বাড়েই দুজনকে চেঞ্জ করি তাহলে গগনের কোন দুশ্চিন্তা হতে পারে ওকে বুঝতে দিলে চলবে না এ সমস্ত আমরা করছি। আপনি এক কাজ করুন প্রথমে দীপ্তি চৌহানকে দুদিন পরে চার্জ দিন। তার এক সপ্তাহ পরে ঐশী ঘোষ কে প্রিন্সিপাল করে পাঠাবেন আর খবরদার এই কথা যেন বাইরে না যায়। তাহলে এই ঘরের মধ্যে যারা বসে আছি তাতে সবারই জীবনের সংশয় থাকবে।
[+] 4 users Like Assking's post
Like Reply


Messages In This Thread
সময় সংগ্রাম! - by Assking - 25-03-2021, 07:53 PM
RE: সময় সংগ্রাম! - by Assking - 08-04-2021, 08:45 PM



Users browsing this thread: destiny, 10 Guest(s)