02-04-2019, 01:47 PM
নিজাম সাফিয়ার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসি বিনিময় করল। তারপর তারা সবাই বেতরে চলে এল। সবাই সোফায় বসে গল্প করতে লাগল। নিজাম সাফিয়াকে জিজ্ঞেস করল,
“ কি কি কেনাকাটা করলেন?”
”এই তো তেমন কিছু না। বাচ্চাদের জন্য কিছু পোষাক আর খেলনা কিনলাম। মাসুদও নিজের জন্য কিছু টি-শার্ট আর প্যান্ট কিনল। আর বাড়ির জন্য কিছু কাঁচাবাজার করে আনলাম।
”তুশির জন্য কিছু কেনেননি?”
”ওমা! তুশি তো আমার মেয়ের মতই। ওর জন্য কিনব না কেন? ওর জন্য একটা কালো রঙের সেমিট্রান্সপারেন্ট শাড়ি এবং কিছু নরমাল শাড়ি কিনেছি।”
সাফিয়া তুশিকে নিজামের কাছে আরো কামুকি ও খোলামেলা করার উদ্দেশ্যে এরক, সেমিট্রান্সপারেন্ট শাড়ি কিনেছেন। তুশি এ শাড়ি পড়লে শাড়ির ভেতরের সব কিছু দেখা যাবে। আর তুশির পেটটাও পুুরোটা দৃশ্যমান হবে। তবে সাফিয়া এটা তুশিকে কেবল তার ছেলের নিকটই না, নিজামের নিকটও কামুকি করার জন্য কিনেছেন, সেটা পরে নিজামবে বলল।
এদিকে তুশি বাথরুম থেকে গোসল করে বের হয়ে কাপড় পড়ে সবার সামনে এল। তুশিকে দেখে সাফিয়া জিজ্ঞেস করলেন,
”ঘুম হয়েছে মা?
তুশি থতমত খেয়ে আমতা আমতা করে বলল, “এই... মা... জ্বি, হয়েছে।”
তুশি বুঝতে পারল যে, নিজাম নিশ্চয়ই বলেছে যে ও ঘুমাচ্ছিল। তাই বেশি কিছু না বলে আর সাফিয়াকে বেশি প্রশ্ন করতে না দিয়েই বলল,
”মা কেমন হল আপনাদের কেনাকাটা?”
”দারুণ। তবে তুুশি মা, আমি তোর জন্য একটা কালো রঙের শাড়ি এনেছি। তুই একটু পড়ে আয় না মা, আমি দেখব যে ঠিত মতো এসেছি কিনা। নয়তো ফের এটা পাল্টে আনতে হবে।”
”না মা, আপনি এনেছেন তো ঠিকই হবে। এটা পড়ে দেখার দরকার নেই।”
কিন্তু সাফিয়া চাইছেন, বড় শখ করে তার কেনা এ শাড়িটা তুশি পড়ুক। কেননা তিনি চান, এ শাড়িটা পড়া তুশিকে নিজাম দেখুক। তাই সাফিয়া বললেন,
”আমি কোন কথা শুনতে চাই না। তুই শাড়িটা এখনই পড়ে ট্রায়াল দিবি। এটা আমার আদেশ।”
”কিন্তু..........”
”কোন কিন্তু টিন্তু না। তুই পড়বি কি না বল?”
তাদের এ কথোপকথনে বাঁ হাত ঢোকানোর মতো করে নিজাম বলল, “আহা পড়ুন না ভাবী। জেদ করছেন কেন? উনি দেখতে চাইছেন মাত্র যে এটা আপনার শরীরে ফিট হয়েছে কিনা। ব্যাস!”
মাসুদও বলল, ”পড় না তুশি আমরা সবাই দেখতে চাই যে মা এত শখ করে কেমন শাড়ি কিনলেন, তাও কালো রঙের।”
তুশি শাড়িটা হাতে নিয়ে বুঝতে পারল যে, এটা সেমিট্রান্সপারেন্ট। এতে তার শরীরের অনেক অংশই প্রকাশ্য হয়ে থাকতে পারে। পড়ার ইচ্ছা না থাকা সত্বেও সে সকলের জোড়াজুড়িতে ভেতরে গেল শাড়িটা পড়তে।
এদিকে সবাই কিনে আনা জিনিসপত্র দেখতে লাগল আর অধীর আগ্রহে তুশির বেড়িয়ে আসার জন্য অপেক্ষা করতে লাগল। বিশেষ করে সাফিয়া সারোয়ার।
(ক্রমশঃ)
“ কি কি কেনাকাটা করলেন?”
”এই তো তেমন কিছু না। বাচ্চাদের জন্য কিছু পোষাক আর খেলনা কিনলাম। মাসুদও নিজের জন্য কিছু টি-শার্ট আর প্যান্ট কিনল। আর বাড়ির জন্য কিছু কাঁচাবাজার করে আনলাম।
”তুশির জন্য কিছু কেনেননি?”
”ওমা! তুশি তো আমার মেয়ের মতই। ওর জন্য কিনব না কেন? ওর জন্য একটা কালো রঙের সেমিট্রান্সপারেন্ট শাড়ি এবং কিছু নরমাল শাড়ি কিনেছি।”
সাফিয়া তুশিকে নিজামের কাছে আরো কামুকি ও খোলামেলা করার উদ্দেশ্যে এরক, সেমিট্রান্সপারেন্ট শাড়ি কিনেছেন। তুশি এ শাড়ি পড়লে শাড়ির ভেতরের সব কিছু দেখা যাবে। আর তুশির পেটটাও পুুরোটা দৃশ্যমান হবে। তবে সাফিয়া এটা তুশিকে কেবল তার ছেলের নিকটই না, নিজামের নিকটও কামুকি করার জন্য কিনেছেন, সেটা পরে নিজামবে বলল।
এদিকে তুশি বাথরুম থেকে গোসল করে বের হয়ে কাপড় পড়ে সবার সামনে এল। তুশিকে দেখে সাফিয়া জিজ্ঞেস করলেন,
”ঘুম হয়েছে মা?
তুশি থতমত খেয়ে আমতা আমতা করে বলল, “এই... মা... জ্বি, হয়েছে।”
তুশি বুঝতে পারল যে, নিজাম নিশ্চয়ই বলেছে যে ও ঘুমাচ্ছিল। তাই বেশি কিছু না বলে আর সাফিয়াকে বেশি প্রশ্ন করতে না দিয়েই বলল,
”মা কেমন হল আপনাদের কেনাকাটা?”
”দারুণ। তবে তুুশি মা, আমি তোর জন্য একটা কালো রঙের শাড়ি এনেছি। তুই একটু পড়ে আয় না মা, আমি দেখব যে ঠিত মতো এসেছি কিনা। নয়তো ফের এটা পাল্টে আনতে হবে।”
”না মা, আপনি এনেছেন তো ঠিকই হবে। এটা পড়ে দেখার দরকার নেই।”
কিন্তু সাফিয়া চাইছেন, বড় শখ করে তার কেনা এ শাড়িটা তুশি পড়ুক। কেননা তিনি চান, এ শাড়িটা পড়া তুশিকে নিজাম দেখুক। তাই সাফিয়া বললেন,
”আমি কোন কথা শুনতে চাই না। তুই শাড়িটা এখনই পড়ে ট্রায়াল দিবি। এটা আমার আদেশ।”
”কিন্তু..........”
”কোন কিন্তু টিন্তু না। তুই পড়বি কি না বল?”
তাদের এ কথোপকথনে বাঁ হাত ঢোকানোর মতো করে নিজাম বলল, “আহা পড়ুন না ভাবী। জেদ করছেন কেন? উনি দেখতে চাইছেন মাত্র যে এটা আপনার শরীরে ফিট হয়েছে কিনা। ব্যাস!”
মাসুদও বলল, ”পড় না তুশি আমরা সবাই দেখতে চাই যে মা এত শখ করে কেমন শাড়ি কিনলেন, তাও কালো রঙের।”
তুশি শাড়িটা হাতে নিয়ে বুঝতে পারল যে, এটা সেমিট্রান্সপারেন্ট। এতে তার শরীরের অনেক অংশই প্রকাশ্য হয়ে থাকতে পারে। পড়ার ইচ্ছা না থাকা সত্বেও সে সকলের জোড়াজুড়িতে ভেতরে গেল শাড়িটা পড়তে।
এদিকে সবাই কিনে আনা জিনিসপত্র দেখতে লাগল আর অধীর আগ্রহে তুশির বেড়িয়ে আসার জন্য অপেক্ষা করতে লাগল। বিশেষ করে সাফিয়া সারোয়ার।
(ক্রমশঃ)