26-03-2021, 07:31 PM
New update
অমিত স্টেশনে নেমে তার ব্যাগ দুটো একটা বেঞ্চের তলায় রেখে স্টেশন এর আশেপাশে একটা গন্ডগোল হচ্ছে তার আওয়াজ শুনতে শুনতে অমিত জলের বোতল কিনতে সামনের দিকে এক দোকানে দশ টাকা দামের বোতল কিনে ঢকঢক করে কিছুটা চল গলায় ঢেলে নিজের তেস্টা মিটালো দোকানের দেওয়া খুচরো গুনতে গুনতে সে তার ব্যাগ পত্রের দিকে এগোতে লাগলো হঠাৎ অমিতের হাত ধরে কেউ যেন প্রচন্ড এক টান দিলো অমিত ট্রানসলাতে না পেরে সেই ব্যক্তিকে জড়িয়ে ধরল অমিত অনুভব করল কোন মহিলার ঠোঁটে তাঁর ঠোঁট ডুবে যাচ্ছে কার সাথে সাথে অমিত অনুভব করল ঠোঁট দুটো থেকে প্রবল গুড কার গন্ধ আসছে অমিত কিছু জানো বলতে চাচ্ছিল তখনই এক হাবিলদার তাদের দিকে নোংরা দৃষ্টিতে তাকিয়ে হাত সামনের দিকে পেতে দিল অমিত কিছু বোঝার আগেই ওই মহিলা যে হাবিলদার এর দিকে পিছনে মুখ করা ছিল সে অমিতের কানে কানে বলল একে 100 টাকা দিয়ে দেও অমিত হতভম্ব হয়ে পকেট থেকে খুচরো সমেত কিছু টাকা বের করে আনল হাবিলদার খপ করে অমিতকে টাকা গুনতে না দিয়েই পুরো টাকাটা নিজের পকেট এ তলায় ঢুকিয়ে নিল। হাবিলদার বলল শালার দাড়িগোঁফ এখনো ওঠেনি তাও মাকে নিয়ে ফুর্তি এখান থেকে ফোট আজ বড়বাবু ক্ষেপে আছে বিন্দু দিদিকে পেলে shoot-at-sight করে দেবে আর না পেলে যাকে পাবে তাকে মারবে গগন এমএলএ স্যারকে আজ একটু করে দিয়েছে এ সমস্ত আবোল-তাবোল বলতে বলতে হাবিলদার অন্ধকারে মিলিয়ে গেল অমিতের এর কিছুই মাথায় ঢুকলো না। খেয়াল হলো সে ওই মহিলাকে জড়িয়ে আছে এখনো। ওই মহিলা এক ধাক্কায় অমিতকে দূরে ঠেলে দিয়ে নিজেকে মুক্ত করল সিনেমার মতো মহিলার মুখ একরাশ চুল দিয়ে ঢাকা ছিল মহিলাটি মাথা কাত করে চুলগুলো ঝাঁকিয়ে একহাত দিয়ে চাঁদের মত মুখটা বাঁদরের মতো ঘন চুলের নাগপাশ থেকে মুক্ত করল অমিত চোখ দুটো বড় বড় করে তাকিয়ে রইল মহিলার বয়স 30 থেকে 35 এর মধ্যে এই বয়সের মহিলারা এত সুন্দরী হতে পারে অমিত বিশ্বাসই করে না। মহিলাটিকে দেখতে মাধুরী দীক্ষিত এর মত দুধ দুটো 35 কাপের কোমোর 30 আর পাচ্ছা 40।সে বিশ্বাসই করে না এই মহিলা একটু আগে তার বাহুপাশে বন্দি ছিল তার ঠোটে ঠোট ডুবিয়ে ছিল।অমিত কিছু বলতে যাবে তার মধ্যেই ওই মহিলা দুটো আঙুল নিজের মুখের মধ্যে ধরে প্রচন্ড শব্দ করে শীশ দিল তারপর নিজেই অন্ধকারের মধ্যে কোথায় যেন দৌড়ে হারিয়ে গেলতার কোমরের কাছে দুটো ঠান্ডা ঠান্ডা কিছু অনুভব করতেই অমিতের সম্বিত ফিরে এল সে পিছনের দিকে তাকিয়ে দেখল দুটো কালো তার থেকেই একটু বেশি বয়সে 2425 হবে ছেলে তার কোমরে দুটো দেশি বন্দুক ধরে আছে। অমিত কিছু বলতে যাচ্ছিল তখন তার মুখে রুমাল বেধে দুজন তাকে টানতে টানতে কোথায় যেন নিয়ে চলল অমিত শুধু একবার আঙ্গুল দিয়ে তার ব্যাগ দুটো কে দেখিয়ে দিলো তারপর সব অন্ধকার এরা নিশ্চয়ই তাকে ক্লোরোফরম শুকিয়েছে।
অমিতের মুখে ঠান্ডা জলের ঝাপটা পড়তেই অমিত নড়েচড়ে বসল দেখল সে একটা বস্তি ছোট ঘরে বসে আছে তার সামনে দশ-বারোজন ঐ ছোটো ঘরে গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে আছে অমিতের হুঁশ ফিরতেই সবাই যেন একটু নড়ে চড়ে দাঁড়ালো তার মধ্যে একজন বলল বিন্দু দিদিকে খবর দে পাখির ঘুম ভেঙেছে ঘরের মধ্যে হাসিতে ভরে গেল। অমিত মনে মনে বার বার ভাবল বিন্দুর দিদি কে বারবার এই কথাই শুনছে সে। ঘরে ঢুকলো স্টেশনের সেই মহিলা বাদবাকি সব লোক যেন নড়ে চড়ে দাঁড়ালো দু পাশ থেকে সরে গিয়ে বিন্দু দিদির জন্য জায়গা করে দিল ওই মহিলা হাত তুলে সকলকে ঘর থেকে বাইরে বেরিয়ে যেতে বলল তার নির্দেশ মত সব লোকরা ঘর থেকে বাইরে বেরিয়ে গেল অমিত বুঝল এই বিন্দু দিদি এই দলের সর্দার। সবাই বাইরে বেরিয়ে যেতেই দরজা দিয়ে দিলো ওই মহিলা তারপর অমিতের দিকে ফিরে এক ঝটকায় অমৃতের কলার ধরে উঁচু করে বলল স্টেশনে যা হয়েছে তা যদি কাউকে বলিস তাহলে সকালের সূর্য দেখতে পাবি না অমিত কোনমতে তোতলাতে তোতলাতে বললো আমি কিছু জানিনা আমি কিছু বলবো না। বিন্দু দিদি অমিতের কলার ছড়া আর সঙ্গে সঙ্গে অমিত মেঝেতে বসে পরল সে ঠকঠক করে কাঁপতে লাগলো এটা নাটক কিনা বোঝা গেল না বিন্দু অমিতের এই অবস্থা দেখে মনে খুশি হয়ে মুখে আলতো হাসি ফোটানো তারপর দরজা খোলে বিল্টু পল্টু বলে দুজনকে ঘরের মধ্যে আসতে ইশারা করলো দুই জন এসে বলল বলো দিদি বিন্দু বলল আজকে আমাদের এই অপারেশন পুলিশ জানলো কি করে আমাদের মধ্যে কোন শালা খচ্চরের বাচ্চা আছে তারপর অমিতের দিকে আঙুল দেখিয়ে বলল এ ছিল বলে আজ আমি এনকাউন্টারের হাত থেকে বেঁচে গেছি। পটলা বলল এমএলএ গগন আগরওয়াল তোমার পেছনে লেগে গেছে দিদি হঠাৎ করে ঘরের মধ্যে যেন ঝড় বয়ে গেল চোখের পলক ফেলার আগেই বিন্দু তার 35 সাইজের দুধের মধ্যে থেকে একটা ছোট পিস্তল বের করে এনে পটলের কলার চেপে দেয়ালের সাথে ঠেস তার মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে বলল ওই শালা এমএলএ হারামখোরের নাম নিবিনা জানিস না ওর নাম নেওয়া বারন পটল বিন্দুর পা জড়িয়ে ধরে মিনতি করতে লাগল যেমন ঝড়ের মত বন্দুক বেরিয়েছিল সে রকম ভাবে আবার দুধের মধ্যে অদৃশ্য হলো। বিন্দুর চোখ পড়ল অমিতেরর দিকে তার কাঁপুনি জনো এখন আরও বেড়েছে। বিন্দু অমিতের দিকে আঙুল দেখিয়ে বলল একি কিছু খাবার দে তারপর ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। অমিত কালু আর পটল কে কি যেন বলতে যাচ্ছিল দুজনে অমিতকে ধমকে চুপ করিয়ে দিল বললবিন্দু দিদির হুকুম চুপচাপ বস বলে দুইজন ঘরের বাইরে থেকে আঁটকে অন্ধকারে মিলিয়ে গেল তখন অমিত ঘরের চারপাশ ভালো করে দেখে বলল মন্দনা ভালোই তার হাত পায়ের কাঁপুনি সম্পূর্ণ উধাও ।
অমিত স্টেশনে নেমে তার ব্যাগ দুটো একটা বেঞ্চের তলায় রেখে স্টেশন এর আশেপাশে একটা গন্ডগোল হচ্ছে তার আওয়াজ শুনতে শুনতে অমিত জলের বোতল কিনতে সামনের দিকে এক দোকানে দশ টাকা দামের বোতল কিনে ঢকঢক করে কিছুটা চল গলায় ঢেলে নিজের তেস্টা মিটালো দোকানের দেওয়া খুচরো গুনতে গুনতে সে তার ব্যাগ পত্রের দিকে এগোতে লাগলো হঠাৎ অমিতের হাত ধরে কেউ যেন প্রচন্ড এক টান দিলো অমিত ট্রানসলাতে না পেরে সেই ব্যক্তিকে জড়িয়ে ধরল অমিত অনুভব করল কোন মহিলার ঠোঁটে তাঁর ঠোঁট ডুবে যাচ্ছে কার সাথে সাথে অমিত অনুভব করল ঠোঁট দুটো থেকে প্রবল গুড কার গন্ধ আসছে অমিত কিছু জানো বলতে চাচ্ছিল তখনই এক হাবিলদার তাদের দিকে নোংরা দৃষ্টিতে তাকিয়ে হাত সামনের দিকে পেতে দিল অমিত কিছু বোঝার আগেই ওই মহিলা যে হাবিলদার এর দিকে পিছনে মুখ করা ছিল সে অমিতের কানে কানে বলল একে 100 টাকা দিয়ে দেও অমিত হতভম্ব হয়ে পকেট থেকে খুচরো সমেত কিছু টাকা বের করে আনল হাবিলদার খপ করে অমিতকে টাকা গুনতে না দিয়েই পুরো টাকাটা নিজের পকেট এ তলায় ঢুকিয়ে নিল। হাবিলদার বলল শালার দাড়িগোঁফ এখনো ওঠেনি তাও মাকে নিয়ে ফুর্তি এখান থেকে ফোট আজ বড়বাবু ক্ষেপে আছে বিন্দু দিদিকে পেলে shoot-at-sight করে দেবে আর না পেলে যাকে পাবে তাকে মারবে গগন এমএলএ স্যারকে আজ একটু করে দিয়েছে এ সমস্ত আবোল-তাবোল বলতে বলতে হাবিলদার অন্ধকারে মিলিয়ে গেল অমিতের এর কিছুই মাথায় ঢুকলো না। খেয়াল হলো সে ওই মহিলাকে জড়িয়ে আছে এখনো। ওই মহিলা এক ধাক্কায় অমিতকে দূরে ঠেলে দিয়ে নিজেকে মুক্ত করল সিনেমার মতো মহিলার মুখ একরাশ চুল দিয়ে ঢাকা ছিল মহিলাটি মাথা কাত করে চুলগুলো ঝাঁকিয়ে একহাত দিয়ে চাঁদের মত মুখটা বাঁদরের মতো ঘন চুলের নাগপাশ থেকে মুক্ত করল অমিত চোখ দুটো বড় বড় করে তাকিয়ে রইল মহিলার বয়স 30 থেকে 35 এর মধ্যে এই বয়সের মহিলারা এত সুন্দরী হতে পারে অমিত বিশ্বাসই করে না। মহিলাটিকে দেখতে মাধুরী দীক্ষিত এর মত দুধ দুটো 35 কাপের কোমোর 30 আর পাচ্ছা 40।সে বিশ্বাসই করে না এই মহিলা একটু আগে তার বাহুপাশে বন্দি ছিল তার ঠোটে ঠোট ডুবিয়ে ছিল।অমিত কিছু বলতে যাবে তার মধ্যেই ওই মহিলা দুটো আঙুল নিজের মুখের মধ্যে ধরে প্রচন্ড শব্দ করে শীশ দিল তারপর নিজেই অন্ধকারের মধ্যে কোথায় যেন দৌড়ে হারিয়ে গেলতার কোমরের কাছে দুটো ঠান্ডা ঠান্ডা কিছু অনুভব করতেই অমিতের সম্বিত ফিরে এল সে পিছনের দিকে তাকিয়ে দেখল দুটো কালো তার থেকেই একটু বেশি বয়সে 2425 হবে ছেলে তার কোমরে দুটো দেশি বন্দুক ধরে আছে। অমিত কিছু বলতে যাচ্ছিল তখন তার মুখে রুমাল বেধে দুজন তাকে টানতে টানতে কোথায় যেন নিয়ে চলল অমিত শুধু একবার আঙ্গুল দিয়ে তার ব্যাগ দুটো কে দেখিয়ে দিলো তারপর সব অন্ধকার এরা নিশ্চয়ই তাকে ক্লোরোফরম শুকিয়েছে।
অমিতের মুখে ঠান্ডা জলের ঝাপটা পড়তেই অমিত নড়েচড়ে বসল দেখল সে একটা বস্তি ছোট ঘরে বসে আছে তার সামনে দশ-বারোজন ঐ ছোটো ঘরে গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে আছে অমিতের হুঁশ ফিরতেই সবাই যেন একটু নড়ে চড়ে দাঁড়ালো তার মধ্যে একজন বলল বিন্দু দিদিকে খবর দে পাখির ঘুম ভেঙেছে ঘরের মধ্যে হাসিতে ভরে গেল। অমিত মনে মনে বার বার ভাবল বিন্দুর দিদি কে বারবার এই কথাই শুনছে সে। ঘরে ঢুকলো স্টেশনের সেই মহিলা বাদবাকি সব লোক যেন নড়ে চড়ে দাঁড়ালো দু পাশ থেকে সরে গিয়ে বিন্দু দিদির জন্য জায়গা করে দিল ওই মহিলা হাত তুলে সকলকে ঘর থেকে বাইরে বেরিয়ে যেতে বলল তার নির্দেশ মত সব লোকরা ঘর থেকে বাইরে বেরিয়ে গেল অমিত বুঝল এই বিন্দু দিদি এই দলের সর্দার। সবাই বাইরে বেরিয়ে যেতেই দরজা দিয়ে দিলো ওই মহিলা তারপর অমিতের দিকে ফিরে এক ঝটকায় অমৃতের কলার ধরে উঁচু করে বলল স্টেশনে যা হয়েছে তা যদি কাউকে বলিস তাহলে সকালের সূর্য দেখতে পাবি না অমিত কোনমতে তোতলাতে তোতলাতে বললো আমি কিছু জানিনা আমি কিছু বলবো না। বিন্দু দিদি অমিতের কলার ছড়া আর সঙ্গে সঙ্গে অমিত মেঝেতে বসে পরল সে ঠকঠক করে কাঁপতে লাগলো এটা নাটক কিনা বোঝা গেল না বিন্দু অমিতের এই অবস্থা দেখে মনে খুশি হয়ে মুখে আলতো হাসি ফোটানো তারপর দরজা খোলে বিল্টু পল্টু বলে দুজনকে ঘরের মধ্যে আসতে ইশারা করলো দুই জন এসে বলল বলো দিদি বিন্দু বলল আজকে আমাদের এই অপারেশন পুলিশ জানলো কি করে আমাদের মধ্যে কোন শালা খচ্চরের বাচ্চা আছে তারপর অমিতের দিকে আঙুল দেখিয়ে বলল এ ছিল বলে আজ আমি এনকাউন্টারের হাত থেকে বেঁচে গেছি। পটলা বলল এমএলএ গগন আগরওয়াল তোমার পেছনে লেগে গেছে দিদি হঠাৎ করে ঘরের মধ্যে যেন ঝড় বয়ে গেল চোখের পলক ফেলার আগেই বিন্দু তার 35 সাইজের দুধের মধ্যে থেকে একটা ছোট পিস্তল বের করে এনে পটলের কলার চেপে দেয়ালের সাথে ঠেস তার মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে বলল ওই শালা এমএলএ হারামখোরের নাম নিবিনা জানিস না ওর নাম নেওয়া বারন পটল বিন্দুর পা জড়িয়ে ধরে মিনতি করতে লাগল যেমন ঝড়ের মত বন্দুক বেরিয়েছিল সে রকম ভাবে আবার দুধের মধ্যে অদৃশ্য হলো। বিন্দুর চোখ পড়ল অমিতেরর দিকে তার কাঁপুনি জনো এখন আরও বেড়েছে। বিন্দু অমিতের দিকে আঙুল দেখিয়ে বলল একি কিছু খাবার দে তারপর ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। অমিত কালু আর পটল কে কি যেন বলতে যাচ্ছিল দুজনে অমিতকে ধমকে চুপ করিয়ে দিল বললবিন্দু দিদির হুকুম চুপচাপ বস বলে দুইজন ঘরের বাইরে থেকে আঁটকে অন্ধকারে মিলিয়ে গেল তখন অমিত ঘরের চারপাশ ভালো করে দেখে বলল মন্দনা ভালোই তার হাত পায়ের কাঁপুনি সম্পূর্ণ উধাও ।