27-03-2019, 04:02 AM
৯.২
একবছর পর অবশেষে
রমিজ মির্জা খালাস পেলেন, আদালতে প্রমানিত হয়েছে যে,রমিজের মির্জার মাদ্রাসার কোনো ছাত্রই সেদিন সন্ধ্যায় ইসহাক মাওলানার বাড়িতে যায়নি,
রমিজ যেনো মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচেছেন, তার নিজের লোকেরাই তার বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছিলো, ইসহাক সাহেবের উকিল চেয়েছিলো, তাকেই প্রধান আসামী হিসেবে ফাসাতে কিন্তু রমিজের পক্ষে লড়েছেন দেশের নাম করা লয়ারদের একজন, তাকে চৌধুরী সাহেবের মাধ্যমে রুমেলেই হায়ার করে দিয়েছিলো,
ছেলে সহ রমিজের খাস লোকেরা তার পাশেই ছিলো গাড়ী বহরে করে তাকে এগিয়ে নিয়ে আসতে আরো কিছু লোক সেখানে গেলো,
এমপি সাহেবও তাকে ফোনে সাধুবাদ জানালো,
নিজের বাড়িতে পৌছাতেই যেনো একধরনের সুবাতাস তার গায়ে এসে লাগলো,
হাজতের চারদেওয়ালের মাঝে এই মুক্ত বাতাসের অনুভূতি রমিজ মির্জা খুবই মিস করেছে,
বাড়িতে চেনা সব কিছুর মাঝে
রোমানাকে কেমন যেনো অচেনা লাগছে তার ,
শাড়ীর মাঝে কোমরটা ঠিক থাকলেও তার বুক আর পাছার দাবনার উপর মাংসের উপস্থিত স্পষ্টই বুঝা যাচ্ছে,
তার অনুপস্থিতে বৌটা কেমন বেপর্দা হয়ে গিয়েছে,
জোয়ান ছেলের সামনে নিজেকে এমন করে প্রদর্শন করছে যেনো, ছেলে নয় রুমেল তার ভাতার !
জেলে রমিজের সাথে একটা জাকাতও ছিলো কিছুদিন তার কাছ থেকেই এমন কিছু শব্দ শিখেছে সে ৷ বৌ তার পাছাটা এমন ছিলানীর মতোন দুলিয়ে হাটছে কেনো?
রমিজের এসব ভাবনা উড়ে গেলো ছোট ছেলেটাকে দেখে,
ওকে আমি মাওলানা বানাবোই ৷
রমিজ ছেলেটাকে বুকে জড়িয় ,নিলো ৷
বাবা আসাতে আসমাও খুসি হলো, বাবা থাকলে হয়তো আর ঘরে কোনো ভুল জ্বীন থাকবেনা,
রোমানর কপালে একটা অনিশ্চয়তার ভাজ ছেলের সাথে তার অবৈধ সম্পর্কটার কি এখানেই সমাপ্তি হলো?
এদিকে ছোট ছেলেটা কেঁদে উঠলো হয়তোবা ক্ষুধা লেগেছে, নতুবা জটিলতায় ভরা পৃথীবিটার আলো তার অসহ্য লাগছে তাই!
একবছর পর অবশেষে
রমিজ মির্জা খালাস পেলেন, আদালতে প্রমানিত হয়েছে যে,রমিজের মির্জার মাদ্রাসার কোনো ছাত্রই সেদিন সন্ধ্যায় ইসহাক মাওলানার বাড়িতে যায়নি,
রমিজ যেনো মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচেছেন, তার নিজের লোকেরাই তার বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছিলো, ইসহাক সাহেবের উকিল চেয়েছিলো, তাকেই প্রধান আসামী হিসেবে ফাসাতে কিন্তু রমিজের পক্ষে লড়েছেন দেশের নাম করা লয়ারদের একজন, তাকে চৌধুরী সাহেবের মাধ্যমে রুমেলেই হায়ার করে দিয়েছিলো,
ছেলে সহ রমিজের খাস লোকেরা তার পাশেই ছিলো গাড়ী বহরে করে তাকে এগিয়ে নিয়ে আসতে আরো কিছু লোক সেখানে গেলো,
এমপি সাহেবও তাকে ফোনে সাধুবাদ জানালো,
নিজের বাড়িতে পৌছাতেই যেনো একধরনের সুবাতাস তার গায়ে এসে লাগলো,
হাজতের চারদেওয়ালের মাঝে এই মুক্ত বাতাসের অনুভূতি রমিজ মির্জা খুবই মিস করেছে,
বাড়িতে চেনা সব কিছুর মাঝে
রোমানাকে কেমন যেনো অচেনা লাগছে তার ,
শাড়ীর মাঝে কোমরটা ঠিক থাকলেও তার বুক আর পাছার দাবনার উপর মাংসের উপস্থিত স্পষ্টই বুঝা যাচ্ছে,
তার অনুপস্থিতে বৌটা কেমন বেপর্দা হয়ে গিয়েছে,
জোয়ান ছেলের সামনে নিজেকে এমন করে প্রদর্শন করছে যেনো, ছেলে নয় রুমেল তার ভাতার !
জেলে রমিজের সাথে একটা জাকাতও ছিলো কিছুদিন তার কাছ থেকেই এমন কিছু শব্দ শিখেছে সে ৷ বৌ তার পাছাটা এমন ছিলানীর মতোন দুলিয়ে হাটছে কেনো?
রমিজের এসব ভাবনা উড়ে গেলো ছোট ছেলেটাকে দেখে,
ওকে আমি মাওলানা বানাবোই ৷
রমিজ ছেলেটাকে বুকে জড়িয় ,নিলো ৷
বাবা আসাতে আসমাও খুসি হলো, বাবা থাকলে হয়তো আর ঘরে কোনো ভুল জ্বীন থাকবেনা,
রোমানর কপালে একটা অনিশ্চয়তার ভাজ ছেলের সাথে তার অবৈধ সম্পর্কটার কি এখানেই সমাপ্তি হলো?
এদিকে ছোট ছেলেটা কেঁদে উঠলো হয়তোবা ক্ষুধা লেগেছে, নতুবা জটিলতায় ভরা পৃথীবিটার আলো তার অসহ্য লাগছে তাই!