20-03-2019, 07:19 AM
৭.২
রুমেল ঘুম থেকে উঠে দেখলো, তার গায়ে পাতলা কাথা জড়িয়ে আছ,
মাকে সে দেখতে পেলো না ৷ বাড়াটা তার এখনো ঠাটিয়ে আছে ৷ সে নিচ থেকে লুঙ্গিটা নিলো লুঙ্গির সাথে মায়ের ওরনাটাও পেলো, সে লুঙ্গিটা পরে ওরনাটা শুকতে লাগলো,
বিছানাচাদরটা এলো মেলো, থাকুক এলোমেলো সে গিয়ে গোসল করে আসলো,
ঘরে আসলেই দেখলো মা রুটি বানিয়ছে, ভেজা লুঙ্গিটা শুকাতে দিয়ে এসে, নাস্তা খেতে বসে গেলো ভিষন খিদা লেগেছে তার,
মা ডিম ভাজি দিতে দিতে বললো, আর লাগলে বলিস, মায়ের ঠোটগুলো হালকা ফুলে আছে আর গালটা কেমন লাল হয়ে রয়েছে, এটাই *ের মধ্য থেকে সুধু মুখটায় দেখা যাচ্ছে তবে মায়ের ৫ ফুট ৫ ইঞ্চির শরীরটা কল্পনা করতে তার তেমন একটা বেগ পেতে হলো না ৷
বাইকের শব্দ
ছোটমামা এসেছেন আসমাকে নিয়ে, সাথে আব্বাও আছেন, হয়তো বাজার থেকে এদিকে আসতে উঠেছেন ৷
মামা,কে সালাম দিতেই মামা জিগাসা করলেন,
কি খবর নেতা? রমিজ তাচ্ছিল্য ভরা মুখে ওপাশে গিয়ে বসলেন,
তা নির্বাচন তো ঘনিয়ে আসছে, তোদের প্রচারনা কেমন চলছে?
মামা প্রচারনা তো আমদেরটায় চলছে তবে
কথা হলো, যত গর্জে ততো বর্ষে না ৷ আমাদের থেকে ইসলামী যুক্তফ্রন্টের সমর্থন বেশী ৷
এদেশের মানুষ এক সরকার কে দুবার ক্ষমতায় দেখতে অভ্যস্ত নয়, সে যতো ভালো কিংবা খারপ করুম,
ভাগ্নের রাজনৈতিক জ্ঞানে তিনি মোটেও বিষ্মিত নন,
সবার মুখে মুখে ভাগ্নের নাম তো আর এমনি এমনি ছড়ায়নি ৷
রোমানা ভাই আর স্বামীর জন্যেও নাস্তা লাগালেন,
ছেলের কথা শুনে রমিজ মনেমনে খুশিই হলেন, যে তাদের অবস্থান যে শক্ত তা ছেলেও স্বীকার করলো, তবে
আসলেই রুমেলের রাজনৈতিক জ্ঞান তাকে মুগ্ধ করলো ৷
রুমেল রাস্তা করে, পেন্ট শার্ট পরে চুল আছড়ে, পার্টি অফিসে যাওয়ার উদ্দেশ্য বাইক বের করতেই সোমা ছোট্ট ব্যাগটা কাধে ঝুলিয়ে তৈরী হয়ে দৌরে এসে বললো,
ভাইজান আমাকে কলেজে নামিয়ে দেওয়া লাগবে,
আচ্ছা চল,
মামা, দেখা হবে বাজারে,
—আম্মা আমি বাজারে গেলাম,
একটু শব্দ করেই রুমেল বলে রওনা দিলো, আগে কখনো রুমেল কোথাও যেতে মাকে এভাবে বলে যেতো না ৷
রমিজ আর আমির নাস্তার ফাকে ফাকে কথা বলতে লাগলো,
দেখেন ভাইজান(রমিজ আমিরের ছোট বোনের জামাই হলেও রমিজ আমিরের থেকেও বড় বিধায় আমির রিমিজকে ভাইজান বোলে সম্ভোধন করতো) রুমেলকে নিয়ে আপনি অযথাই চিন্তা করেন, একটা বিয়ে করিয়ে দেন দেখবেন এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে,যৌবনে ছেলেপেলেরা এমন একটুআদটু উগ্র থাকেই ৷
কে মেয়ে দিবে এমন ছেলেকে?
আর পড়ালেখাও তো শেষ হয়নি,
কি যে বলেন না দুলা ভাই মেয়ে তে আমাদের নিজেদের মধ্যেই আছে,
বড়ভাইজানের মেয়ে আরশি অথবা বড় আপার মেয়ে নিলুফাও কিন্তু মাসাল্লাহ দিলে অনেক লক্ষ্মী হয়েছে,
আর তার অনার্স তো কয়েকমাসের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে ৷ বিষয়টা ভাইবা দেখিয়েন,
আচ্ছা দেখি নির্বাচনটা যাক আগে তারপর এসব নিয়ে বসবো ৷
রুমেল ঘুম থেকে উঠে দেখলো, তার গায়ে পাতলা কাথা জড়িয়ে আছ,
মাকে সে দেখতে পেলো না ৷ বাড়াটা তার এখনো ঠাটিয়ে আছে ৷ সে নিচ থেকে লুঙ্গিটা নিলো লুঙ্গির সাথে মায়ের ওরনাটাও পেলো, সে লুঙ্গিটা পরে ওরনাটা শুকতে লাগলো,
বিছানাচাদরটা এলো মেলো, থাকুক এলোমেলো সে গিয়ে গোসল করে আসলো,
ঘরে আসলেই দেখলো মা রুটি বানিয়ছে, ভেজা লুঙ্গিটা শুকাতে দিয়ে এসে, নাস্তা খেতে বসে গেলো ভিষন খিদা লেগেছে তার,
মা ডিম ভাজি দিতে দিতে বললো, আর লাগলে বলিস, মায়ের ঠোটগুলো হালকা ফুলে আছে আর গালটা কেমন লাল হয়ে রয়েছে, এটাই *ের মধ্য থেকে সুধু মুখটায় দেখা যাচ্ছে তবে মায়ের ৫ ফুট ৫ ইঞ্চির শরীরটা কল্পনা করতে তার তেমন একটা বেগ পেতে হলো না ৷
বাইকের শব্দ
ছোটমামা এসেছেন আসমাকে নিয়ে, সাথে আব্বাও আছেন, হয়তো বাজার থেকে এদিকে আসতে উঠেছেন ৷
মামা,কে সালাম দিতেই মামা জিগাসা করলেন,
কি খবর নেতা? রমিজ তাচ্ছিল্য ভরা মুখে ওপাশে গিয়ে বসলেন,
তা নির্বাচন তো ঘনিয়ে আসছে, তোদের প্রচারনা কেমন চলছে?
মামা প্রচারনা তো আমদেরটায় চলছে তবে
কথা হলো, যত গর্জে ততো বর্ষে না ৷ আমাদের থেকে ইসলামী যুক্তফ্রন্টের সমর্থন বেশী ৷
এদেশের মানুষ এক সরকার কে দুবার ক্ষমতায় দেখতে অভ্যস্ত নয়, সে যতো ভালো কিংবা খারপ করুম,
ভাগ্নের রাজনৈতিক জ্ঞানে তিনি মোটেও বিষ্মিত নন,
সবার মুখে মুখে ভাগ্নের নাম তো আর এমনি এমনি ছড়ায়নি ৷
রোমানা ভাই আর স্বামীর জন্যেও নাস্তা লাগালেন,
ছেলের কথা শুনে রমিজ মনেমনে খুশিই হলেন, যে তাদের অবস্থান যে শক্ত তা ছেলেও স্বীকার করলো, তবে
আসলেই রুমেলের রাজনৈতিক জ্ঞান তাকে মুগ্ধ করলো ৷
রুমেল রাস্তা করে, পেন্ট শার্ট পরে চুল আছড়ে, পার্টি অফিসে যাওয়ার উদ্দেশ্য বাইক বের করতেই সোমা ছোট্ট ব্যাগটা কাধে ঝুলিয়ে তৈরী হয়ে দৌরে এসে বললো,
ভাইজান আমাকে কলেজে নামিয়ে দেওয়া লাগবে,
আচ্ছা চল,
মামা, দেখা হবে বাজারে,
—আম্মা আমি বাজারে গেলাম,
একটু শব্দ করেই রুমেল বলে রওনা দিলো, আগে কখনো রুমেল কোথাও যেতে মাকে এভাবে বলে যেতো না ৷
রমিজ আর আমির নাস্তার ফাকে ফাকে কথা বলতে লাগলো,
দেখেন ভাইজান(রমিজ আমিরের ছোট বোনের জামাই হলেও রমিজ আমিরের থেকেও বড় বিধায় আমির রিমিজকে ভাইজান বোলে সম্ভোধন করতো) রুমেলকে নিয়ে আপনি অযথাই চিন্তা করেন, একটা বিয়ে করিয়ে দেন দেখবেন এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে,যৌবনে ছেলেপেলেরা এমন একটুআদটু উগ্র থাকেই ৷
কে মেয়ে দিবে এমন ছেলেকে?
আর পড়ালেখাও তো শেষ হয়নি,
কি যে বলেন না দুলা ভাই মেয়ে তে আমাদের নিজেদের মধ্যেই আছে,
বড়ভাইজানের মেয়ে আরশি অথবা বড় আপার মেয়ে নিলুফাও কিন্তু মাসাল্লাহ দিলে অনেক লক্ষ্মী হয়েছে,
আর তার অনার্স তো কয়েকমাসের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে ৷ বিষয়টা ভাইবা দেখিয়েন,
আচ্ছা দেখি নির্বাচনটা যাক আগে তারপর এসব নিয়ে বসবো ৷