16-02-2021, 06:25 PM
“স্লিভলেস পরলে বগল সবসময় শেভ করতে হয়,” বলেছিলো রমেন।
“আমিতো কখনো করিনি ওসব,মানে কামাই টামাই নি,”কিছুটা বিব্রত ভঙ্গিতে বলেছিলো জয়া।
“বললে আমি কামিয়ে দিতে পারি তোমার,”দৃড় লিঙ্গটা হাত দিয়ে কচলাতে কচলাতে বলেছিলো রমেন।
“ধ্যাত তাই হয় নাকি,”ইচ্ছে আছে নতুন কিছুর উত্তেজনায় বড়বড় চোখদুটো চকচক করছে,তবু লজ্জা লজ্জা ভঙ্গিতে বলেছিলো জয়া। কোনো অসুবিধা নেই,তুমিতো চান করবেই,দুজনে না হয় একসাথেই করবো আজ।উঠে দাঁড়াতে দাঁড়াতে বলেছিলো রমেন। ঠিক আছে,কিন্তু আজো কিন্তু বেড়াতে নিয়ে যেতে হবে,ছেলেমানুষি ভঙ্গিতে বলেছিলো জয়া।
হেসে মাথা নেড়েছিল রমেন।ভিতরে যেয়ে কাপড় ছেড়ে রেখে বুকের উপর তোয়ালে বেঁধে বাথরুমে ঢুকেছিল জয়া,বাথরুমেই তার জন্য অপেক্ষা করছিলো রমেন সম্পুর্ন উলঙ্গ লিঙ্গ দন্ডায়মান। নাও খুলে ফেলো,রেজারে নতুন ব্লেড লাগাতে লাগাতে বলেছিলো রমেন। ইস,কেটে টেটে যাবে নাতো,”বুকের উপর থেকে তোয়ালের গিট খুলতে খুলতে বলেছিলো জয়া। শুধুমাত্র ক্রিম রঙের প্যন্টি পরা জয়াকে দেখে,”পাগলী জিলেটের নতুন শেভিং কিট,কাটা ছেড়ার কোনো ভয়ই নেই,”আশ্বাস দিয়েছিলো বিমল। প্রথমে জয়ার ডান বগলে ফোম লাগিয়েছিলো রমেন রেজার চালাতে আস্তে আস্তে নেমে এসেছিলো লোমগুলো,একটু পরেই পরিষ্কার নির্বাল হয়েছিলো জয়ার ডান দিকের শ্যামলা বগল,একই ভাবে বাম বগলটাও।
“দেখতো কি সুন্দর লাগছে,”বলে জয়াকে আয়নার সামনে নিয়ে গেছিলো রমেন।
বাহু তুলে বগল দেখেছিলো জয়া,নিটোল বাহুর তলে তার কামানো বগলতলি,বগলের বেদি দুটো শ্যামলা গায়ের রঙের পটভুমিতে লোমকূপের আভাস নিয়ে ইষৎ কালচে বর্নের,এই প্রথমবার অন্যরকম সুন্দর যেন।
“তলার খুকুমণিটাও কামাবে নাকি,”জয়ার প্যান্টি পরা পাছা টিপে দিয়ে বলেছিলো রমেন।
ধ্যাত,ওটা কামানোর কি দরকার,”
“দেখই না সুন্দর লাগবে,”বুঝিয়েছিল রমেন।
“যা ইচ্ছে কর আমি জানিনা কিছু,”মুখ লাল কর বলেছিলো জয়া।
কোমোর থেকে প্যান্টি নামিয়ে,জয়াকে উলঙ্গ করেছিলো রমেন,দিনের বেলা ধুম নেংটো ধিঙ্গি একটা মেয়ে বাপের বড় ভাইকে দিয়ে গোপোনাঙ্গের যৌনকেশ পরিষ্কার করিয়েছিলো সেদিন।কামানোর পর জয়ার যোনীটা অশ্লীল রকমের বড়সড় মনে হয়েছিল রমেনের ফোলা ত্রিকোন একটা জায়গা মাঝের ফাটল বিভক্ত করেছে নির্বাল ভূমিখণ্ডটাকে,মুগ্ধ রমেন জিভ দিয়ে চেটেছিল,জয়ার মসৃন উরুর গা বেয়ে তার তৃষ্ণার্ত উত্তপ্ত জিভ উঠে গেছিল উরুসন্ধির গোড়ায় যেখানে সদ্য কামানো কিশোরী যোনীদেশ প্রথমবার যৌনকেশ নির্মূলের অপার আনন্দে ভিজে উঠেছিলো আঁশটে সোঁদাগন্ধি কামনার রসে। উহঃআহঃ, “বলে একটা পা কমোডের উপর তুলে দিয়ে দু আঙুলে যোনীর বাইরের পুরু ঠোঁট দুটো মেলে দিয়ে গোলাপী যোনীদ্বার ভগাঙ্কুর উন্মুক্ত করেছিলো জয়া। একটু পর,উঠে দাঁড়িয়েছিল রমের বলে দিতে হয়নি জয়াকে কমোডের ঢাকনির উপর বসে রমেনের ভিষনভাবে দন্ডায়মান পুরুষাঙ্গের বেরিয়ে আসা গোলাপী মাথাটায় জিভ বুলিয়েছিল জয়া,সেই প্রথমবার কোনো পুরুষের লিঙ্গ মুখে নিয়েছিলো সে।একটু পর শাওয়ারের তলে ভিজতে ভিজতে জয়াকে সঙ্গম করেছিলো রমেন,
“জেঠু আমাকে নাও তুমি,”চোষা শেষে উঠে দাঁড়িয়ে বয়ষ্ক পিতৃব্যকে আহবান করতেই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই জয়ার কামানো যোনীতে লিঙ্গটা বিদ্ধ করেছিলো রমেন প্রবল এক ঠেলায় পৌছে গেছিলো কিশোরী জয়ার শেষ প্রান্তে।সেই মুহুর্তটায় ঠিক জয়াকে ভালোবেসে ফেলেছিলো রমেন।বুঝেছিল পরম আত্মিয়া এই কন্যাটি তার জীবন স্বরুপ।
“আমিতো কখনো করিনি ওসব,মানে কামাই টামাই নি,”কিছুটা বিব্রত ভঙ্গিতে বলেছিলো জয়া।
“বললে আমি কামিয়ে দিতে পারি তোমার,”দৃড় লিঙ্গটা হাত দিয়ে কচলাতে কচলাতে বলেছিলো রমেন।
“ধ্যাত তাই হয় নাকি,”ইচ্ছে আছে নতুন কিছুর উত্তেজনায় বড়বড় চোখদুটো চকচক করছে,তবু লজ্জা লজ্জা ভঙ্গিতে বলেছিলো জয়া। কোনো অসুবিধা নেই,তুমিতো চান করবেই,দুজনে না হয় একসাথেই করবো আজ।উঠে দাঁড়াতে দাঁড়াতে বলেছিলো রমেন। ঠিক আছে,কিন্তু আজো কিন্তু বেড়াতে নিয়ে যেতে হবে,ছেলেমানুষি ভঙ্গিতে বলেছিলো জয়া।
হেসে মাথা নেড়েছিল রমেন।ভিতরে যেয়ে কাপড় ছেড়ে রেখে বুকের উপর তোয়ালে বেঁধে বাথরুমে ঢুকেছিল জয়া,বাথরুমেই তার জন্য অপেক্ষা করছিলো রমেন সম্পুর্ন উলঙ্গ লিঙ্গ দন্ডায়মান। নাও খুলে ফেলো,রেজারে নতুন ব্লেড লাগাতে লাগাতে বলেছিলো রমেন। ইস,কেটে টেটে যাবে নাতো,”বুকের উপর থেকে তোয়ালের গিট খুলতে খুলতে বলেছিলো জয়া। শুধুমাত্র ক্রিম রঙের প্যন্টি পরা জয়াকে দেখে,”পাগলী জিলেটের নতুন শেভিং কিট,কাটা ছেড়ার কোনো ভয়ই নেই,”আশ্বাস দিয়েছিলো বিমল। প্রথমে জয়ার ডান বগলে ফোম লাগিয়েছিলো রমেন রেজার চালাতে আস্তে আস্তে নেমে এসেছিলো লোমগুলো,একটু পরেই পরিষ্কার নির্বাল হয়েছিলো জয়ার ডান দিকের শ্যামলা বগল,একই ভাবে বাম বগলটাও।
“দেখতো কি সুন্দর লাগছে,”বলে জয়াকে আয়নার সামনে নিয়ে গেছিলো রমেন।
বাহু তুলে বগল দেখেছিলো জয়া,নিটোল বাহুর তলে তার কামানো বগলতলি,বগলের বেদি দুটো শ্যামলা গায়ের রঙের পটভুমিতে লোমকূপের আভাস নিয়ে ইষৎ কালচে বর্নের,এই প্রথমবার অন্যরকম সুন্দর যেন।
“তলার খুকুমণিটাও কামাবে নাকি,”জয়ার প্যান্টি পরা পাছা টিপে দিয়ে বলেছিলো রমেন।
ধ্যাত,ওটা কামানোর কি দরকার,”
“দেখই না সুন্দর লাগবে,”বুঝিয়েছিল রমেন।
“যা ইচ্ছে কর আমি জানিনা কিছু,”মুখ লাল কর বলেছিলো জয়া।
কোমোর থেকে প্যান্টি নামিয়ে,জয়াকে উলঙ্গ করেছিলো রমেন,দিনের বেলা ধুম নেংটো ধিঙ্গি একটা মেয়ে বাপের বড় ভাইকে দিয়ে গোপোনাঙ্গের যৌনকেশ পরিষ্কার করিয়েছিলো সেদিন।কামানোর পর জয়ার যোনীটা অশ্লীল রকমের বড়সড় মনে হয়েছিল রমেনের ফোলা ত্রিকোন একটা জায়গা মাঝের ফাটল বিভক্ত করেছে নির্বাল ভূমিখণ্ডটাকে,মুগ্ধ রমেন জিভ দিয়ে চেটেছিল,জয়ার মসৃন উরুর গা বেয়ে তার তৃষ্ণার্ত উত্তপ্ত জিভ উঠে গেছিল উরুসন্ধির গোড়ায় যেখানে সদ্য কামানো কিশোরী যোনীদেশ প্রথমবার যৌনকেশ নির্মূলের অপার আনন্দে ভিজে উঠেছিলো আঁশটে সোঁদাগন্ধি কামনার রসে। উহঃআহঃ, “বলে একটা পা কমোডের উপর তুলে দিয়ে দু আঙুলে যোনীর বাইরের পুরু ঠোঁট দুটো মেলে দিয়ে গোলাপী যোনীদ্বার ভগাঙ্কুর উন্মুক্ত করেছিলো জয়া। একটু পর,উঠে দাঁড়িয়েছিল রমের বলে দিতে হয়নি জয়াকে কমোডের ঢাকনির উপর বসে রমেনের ভিষনভাবে দন্ডায়মান পুরুষাঙ্গের বেরিয়ে আসা গোলাপী মাথাটায় জিভ বুলিয়েছিল জয়া,সেই প্রথমবার কোনো পুরুষের লিঙ্গ মুখে নিয়েছিলো সে।একটু পর শাওয়ারের তলে ভিজতে ভিজতে জয়াকে সঙ্গম করেছিলো রমেন,
“জেঠু আমাকে নাও তুমি,”চোষা শেষে উঠে দাঁড়িয়ে বয়ষ্ক পিতৃব্যকে আহবান করতেই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই জয়ার কামানো যোনীতে লিঙ্গটা বিদ্ধ করেছিলো রমেন প্রবল এক ঠেলায় পৌছে গেছিলো কিশোরী জয়ার শেষ প্রান্তে।সেই মুহুর্তটায় ঠিক জয়াকে ভালোবেসে ফেলেছিলো রমেন।বুঝেছিল পরম আত্মিয়া এই কন্যাটি তার জীবন স্বরুপ।