14-12-2020, 10:41 PM
(This post was last modified: 17-12-2020, 05:26 PM by Rimon N. Edited 3 times in total. Edited 3 times in total.)
Update 2.. রাতে ভাত খাবার পর সবাই বসে টিভি দেখরাম। বাবা বললে রাশেদ স্যাররের পড়ানো ভাল লাগে নি,আমি হ্যা বাবা স্যার খুব ভাল পড়ায় আমাকে ও আপুকে।স্যারকে ডাকলেন বাবা আর বললেন আমার ছেলে মেয়ে কেমন পড়া লেখায়। স্যার বললেন আজকে তো ১ দিন হলো কয়েকদিন গেলে বুঝা যাবে।স্যার কে ফটিকে থাকার জায়গায় দেওয়া হল।স্যার রাতে গুমানো জন্য চলে গেলেন। আর আমরা ও টিভি দেখা বন্ধ করে, বাবা মা তাদের রুমে চলে গেলেন আর আমি ও আপু আমাদের রুমে চলে এলাম।রাতে আপু ঘুমানোর আগে অরনা আলনা রেখে দিল আপু বুক টা উচু উচু জিনিস দেখতে পেলাম।আমি আপুকে জিজ্ঞাস করলাম আপু স্যার তোর বুকের দিকে তাকাতে দেখলাম কেন।আপু আমাকে বলল তুই বুঝবি না আর বলল মুখ বন্ধ কর ঘুমায়।পরের দিন আমরা কলেজে গেলাম আর রাতে স্যারের কাছে পরতে গেলাম,সেদিন স্যার বললেন আনোয়ারা তুমি আমার পাশের চেয়ারে বস,আপু দেখলাম স্যারের কথা মত পাশের চেয়ারে বসল।এভাবে কয়েকদিন কেটে গেল।আর স্যার আপুর বুকের দিকে থাকতে দেখলাম।তখন আপুর বয়স ১৬ বছর আমার বয়স ১০ বছর।আপুর এই বয়সে বুক দুটো বেশ উচু হয়েছে।মা আপুকে বলল এই তোর বুকের সাইজ কত আমি বাজার যাব তোর জন্য ব্রা কিনে আনব।আপুর ৩২ বলে লজ্জা পেল আর সেখান থেকে চলে গেল।আমি কিন্তু কিছু বুঝলাম না।বিকালে মা বাজার থেকে ফিরে আপু কে একটা প্যাকেট দিল আর বলল এখানে ৩ সেট আছে।সন্ধ্যা স্যারের কাছে যখন পড়তে গেল আপু বেশ সাজ গোজ করে ও বুক যেন আজকে আরো উচু লাগল, স্যার বলল আনোয়ার তুমাকে খুব সুন্দর লাগছে।আপু লজ্জা পেল আর পড়তে লাগল।কিছু পর দেখলাম স্যার আপুর ঘাড়ে হাত দিলেন পড়া বুঝানোর জন্য আর টিপে দিলেন আপু কিছু বলল না।স্যারের আরো সাহস বেড়ে গেল।আপুর হাতে হাত রাখলেন আপুর দেখলাম হাপানোর মত হাপাচ্চে যতক্ষন পড়তে ছিলাম স্যার আপু ঘাড়ে হাত দিল হাতে হাত রাখল।রাত ১০ টা বেজে গেল আর ছুটি হয়ে গেল।পরে আমরা এক সাথে রাতের খাবার খেলাম।রাতে আপু কে জিজ্ঞাস করলাম স্যার তুমাকে অনেক আদর করে আমাকে করে না।আপু বলল পড়া লেখা ভাল করলে স্যার তোকে ও আদর করবে।এভাবে ১ মাস কেটে গেল।বাবা বিদেশ চলে যাবার সময় ঘনিয়ে এল।স্যার আপুকে আদর করা বাড়িয়ে দিল।সেদিন সন্ধ্যায় স্যার আপুকে জিজ্ঞাস করলেন আপুর বয় ফেন্ড আছে কিনা, স্যারে মত কেউ আদর করছে কিনা।আপু লজ্জা মুখ লাল হয়ে গেল।আর বলল না আমার কোন বয় ফেন্ড নাই, আপুর কথা স্যার অনেক খুশি হলেন।তখন ছিল শীত কাল আপু বড় একটা চাদর গায়ে চিল।স্যার দেখলাম চাদরের ভিতর হাত ডুকালেন আর আপুর বুকের নিচে নড়াচড়া করতে দেখলাম,আপুর দেখলাম হাপাচ্চে আর স্যারের মুখের দিকে তাকাচ্চে স্যার হাত গতি আরো বাড়িয়ে দিলেন।আপা দেখলাম রীতিমত হাপাচ্চে জোরে নিসসাস নিচ্চে স্যার হাত সরিয়ে নিলেন,ছুটি দিলেন।রাতে খাবারের সময় স্যার কে বললেন বাবা কাল আমি চলে যাব আমার ছেলে মেয়েদের ভালভাবে পড়িয়।পরের দিন বাবা বিদেশ চলে গেলেন মা এয়ারপোট গেলেন বাবা কে এগিয়ে দিতে।আমি আপু বাড়িতে থাকলাম।আপু দেখলাম চা বানালো আমাকে দিল ও স্যারের জন্য রুমে নিয়ে গেল।আমি চা খাওয়া শেষ কিন্তু আপু স্যারের ঘরের গেল এখন এল না কেন,আমি স্যারের ঘরে দিকে উকি দিয়ে দেখি স্যার আপুকে জড়িয়ে ধরে আছে।আমি লুকিয়ে দেখতে লাগলাম দরজার আড়াল থেকে, আপু ও স্যারকে জড়িয়ে ধরে আছে স্যার আপুকে বলছে আনোয়ারা আমি তুমাকে খুব ভালবাসি।আপু শুধু হম বলল,স্যার আপুর গালে ও টোট টোট লাগিয়ে চুসল।বুকে হাত দিয়ে বলল তুমার আম ২ খুব ছোট আপু লজ্জা লাল হয়ে বলল আপনি আমাকে ছেরে দিন ভাই চলে আসবে মা কে বলে দেবে।স্যার আপুকে বলল রাশেদ এখন কিছু বললে পিটাবো। আপু বলল মা চলে আসতে পারে ছেড়ে দিন আমাকে স্যার আপুর বুকের হাত দিয়ে টিপতে টিপতে বলল তুমার আম খেতে ইচ্চা করের।আপু বলল না আগে বিয়ে করেন তারপর খাবেন।আমাকে এখন ছেড়ে দিন,স্যার আপুকে ছেড়ে দিলেন।আপু রান্না ঘরে ফিরে এলেন আর হাপাচ্চেন।আমি জিজ্ঞাস করলাম আপু কি হচ্চে।