Thread Rating:
  • 30 Vote(s) - 3.4 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Adultery ছাত্রীর মা সোমা কাকিমার ভালোবাসা
#1
Heart 
পশ্চিমবঙ্গের একটি ছোট্ট শহরে আমাদের বসবাস | সদ্য কলেজ পাস করে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছি | আমার পরিবার এর সদস্য সংখ্যা ৩ জন | আমি আমার বাবা শুভেন্দু দে (৪৬) একজন রিটায়াৰ্ড আর্মি অফিসার বর্তমানে ফুড ডিপার্টমেন্ট এ চাকরি করেন | আর্মি তে থাকার সুবাদে আমার বাবা কে দেখে মনেই হয় না যে ওনার বয়স (৪৬),দেখে মনে হয় বছর (৩৫) র বেশি হবে না |

আমার মা শ্রীমতি সুচিত্রা দে একজন সাধারণ গৃহবধূ (৪২) | আমার মা দেখতে শুনতে ভালো মিডিয়াম চেহারা না খুব মোটা বা পাতলা | আমি বাবা মার এক মাত্র ছেলে ছেলে খুব আদরের | তা বলে এটা  ভাববেন না যে আমি যা খুশি তাই করতে পারি | একদমই তা না | একমাত্র ছেলে হওয়ায় আমার মা আমাকে খুব ই চোখে চোখে রাখত | আমার খাওয়া দাওয়া, পড়াশুনা শরীর স্বাস্থ সব কিছুর উপরই মার ভীষণ খেয়াল ছিল ( যদি ও এটা সব মায়েরাই করে থাকে) কিন্তু এর একটা ভালো দিক হলো আমি মায়ের খুবই ক্লোস | মায়ের এত ভালো গাইডেন্সের জন্য আমি ছোট থেকে পড়াশুনা তে খুব ই ভালো | শুধু পড়াশুনা না আমি খেলাধুলাতেও ভালো |

যাই হোক আবার আসল গল্পে আসি | সবে কলেজ কমপ্লিট করে আবার ইউনিভার্সিটি তে ভর্তি হবো | বলতে ভুলে গেছি  আমি এখন কেমিস্ট্রি র ছাত্র | পড়াশুনায় ভালো তাই আমার কলেজর রেজাল্ট ও খুব | তাই ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি নিয়ে আমার সেরকম কোনো চাপ নেই | 

কিন্তু ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে ক্লাস শুরু হতে প্রায় ৩ মাস বাকি বাকি পড়াশুনার ও কোনো চাপ নেই | অবশ্য বাড়িতে এখন দিন ভালোই কাটছে পড়াশুনার চাপ এ এমন অনেক কিছু ছিল যা আমি করতে চেয়েও সময় র অভাবে করতে পারিনি সেগুলো এখন করছি | তবুও এতটা সময় কাটানো মুশকিল তাই বোর হচ্ছিলাম |


আমার মা এবং মায়ের ফ্রেন্ড দের মাঝে মাঝে কিটি পার্টি হতো প্রায় সবার বাড়িতে একবার একবার করে হতো এবারের কিটি পার্টি র পালা আমাদের বাড়িতে | যথারীতি আমার মা সবকিছুর ব্যবস্থা করলো এবং আমিও মাকে সাহায্য করলাম বাজার থেকে জিনিস পত্র আনতে | যথারীতি সবকিছু হয়ে যাবার পর সবাই আসার আগে আমি মা কে বলে আমার রুম এ চলেগেলাম কারণ আমি চাইছিলাম না ওদের কিটি পার্টি তে আমি থাকার জন্য মন খুলে কথা বলতে কোনো অসুবিধা হোক | যদি ও এই মহিলাদের গল্প এত ভিষণ হয় যে আমার রুম থেকে স্পষ্ট শুনতে পাওয়া যাই |

যদিও আমি কখনোই ওদের কিটি পার্টি র কথা শুনতাম না কিন্তু এখন তেমন কোনো কাজ না থাকায় মনে হলো একবার দেখাযাক কেমন হয় কয়টি পার্টি | তাই আমি আমার রুম র দরজা বন্ধ করে জানালাটা একটু খুলে দিলাম  যাতে কি কথা হচ্ছে আমি শুনতে পাই | একটু পর দেখলাম অনেক গুলো কণ্ঠস্বর কানে আস্তে লাগলো বুঝতে বাকি রইলাম না যে সবাই এসে গেছে |

 এদের সবাইকেই আমি চিনি রত্না কাকিমা ,সোমা কাকিমা ,শোভা কাকিমা রণিতা কাকিমা এবং আরো দুজন আছে | এরা প্রত্যেকেই প্রায় মায়ের সম বয়সী তাই সবাইকে আমি কাকিমা বলেই ডাকি | যথারীতি গল্প গুজব আরম্ভ হলো মা তখন সানক্স সৰ্ভ করতে ব্যাস্ত | যখন গল্প শুরু হলো তখন মা খাবার পরিবেশন করার মাঝেই বলে উঠলো “একটু আস্তে খোকা বাড়িতে আছে ”

(মা আমাকে বরাবরই এই নামেই ডাকে) এটা শুনে রণিতা কাকিমা বলে উঠলো “তো আরে ও কলেজ শেষ করে এবার ইউনিভার্সিটিতে যাবে এবার তো ওকে একটু বড়ো হতে দে” |

শোভা কাকিমা -ঠিক বলেছিস রে রণিতা, সোমা এবার ঋষভ কে একটু একা ছাড় যথেষ্ট বড়ো হয়েছে ও | মা অবশ্য কিছু বললো না | এভাবে সবাই যে যার মতো গল্প জুড়ে দিল কিন্তু আমি দেখলাম আসার পর থেকে সোমা কাকিমা একটা কথাও বলেনি | এটা দেখে মা বললো কি রে সোমা কি হয়েছে তোর? ওরকম মুখ ভার করে বসে আছিস?

সোমা কাকিমা – আর বলোনা দিদি এই মেয়েটাকে নিযে চিন্তায় ,আছি গত সপ্তাহে ওর রেজাল্ট বেরিয়েছে, একদম ভালো হয়নি কি যে হবে (সোমা কাকিমা মাকে দিদি বলেই ডাকে, মায়ের থেকে দু এক বছরের ছোট) এবার ৭ ক্লাস এ উঠলো এখন যদি রেজাল্ট ভালো না হয় তো কখন হবে? এটা শুনে রণিতা কাকিমা বলে “উঠলো আরে ভালো টিউশন দে |

সোমা কাকিমা – হা সেটাতো ঠিক বলেছো কিন্তু তেমন কাউকে পাচ্ছি কই.. যে একটু যত্ন নিয়ে পড়াবে সাইন্স এ একটু বেশি সময় দেবে 
রণিতা কাকিমা – আরে তোর চোখের সামনেই তো আছে
সোমা কাকিমা – কে?
রণিতা কাকিমা – কে আবার ঋষভ |
মা – খোকা?
রণিতা কাকিমা – হা ঋষভ | দেখো ওর কলেজ কমপ্লিট,এখন তেমন কোনো কাজ নেই আর ইউনিভার্সিটি স্টার্ট হতে দেরি আছে |তাছাড়া এখন ও তো ফাঁকাই আছে আছে?


সোমা কাকিমা কিছুক্ষন ভাবলো তারপর বললো ঠিক বলছিস রণিতা তাছাড়া ঋষভ সাইন্স এ খুব ভালো

সোমা কাকিমা – দিদি তুমি ঋষভকে একটু বলে দাও না?
মা – ও কি পারবে ? কখনও টিউশন পড়াইনি তো
রণিতা কাকীমা – তো কি হয়েছি সবাই একবার প্রথম স্টার্ট করে,এটা না হয় ঋষভ র প্রথম বার হবে
মা -ঠিক আছে ডাকছি বলে মা আমাকে ডাকলো | এতক্ষন ওদের মধ্যে কি ক্থা আমি সব শুনেছি তবু ও না জানার ভ্যান করে বললাম কি হলো মা কিছু আনতে হবে নাকি ?
মা -না তোর সোমা কাকিমা তোকে কিছু বলবে তারপর সোমা কাকিমা আমাকে সব খুলে বললেন এবং আমাকে রিকুয়েস্ট করলেন আমি যেন তার মেয়েকে পড়াই ।

আমি কিছুক্ষণ ভেবে বললাম ঠিক আছে | ঠিক হোলো এবার থেকে সপ্তাহে ৪ দিন আমি সোমা কাকিমার মেয়েকে পড়াবো…….


এরপর  আমি আমার রুমে চলে এলাম কাকিমাদের পার্টি চলতে লাগলো | রুমে এসে একটু কম্পুউটার নিয়ে বসলাম ভাবলাম দেখি এখনকার সিলেবাস কেমন হয়েছে হঠাৎ দেখি দরজায় সোমা কাকীমা
সোমা কাকিমা – ঋষভ তোমার সাথে একটু কথা ছিলো
আমি – হ্যা কাকিমা বলো না
সোমা কাকিমা- শিল্পার ব্যাপারে, শিল্পা সায়েন্স এ বড্ড কাঁচা তাই তোমাকে সায়েন্সটা একটু ভালো করে দেখতে হবে
আমি – ঠিক আছে কাকিমা তাই হবে |
সোমা কাকিমা – আর একটা কথা তোমাকে বেতন কত দিতে হবে?
আমি – আরে কাকিমা বাদ দাও তো এসব কথা এখন
সোমা কাকিমা – না তোমাকে বেতন নিতে হবে কিন্তু না হলে তোমার কাকু আমাকে বকবে |

আমি – আছা ঠিক আছে | এই বলে কাকীমা রুম থেকে বেরিয়ে গেল | 

যাবার সময় কাকিমাকে পেছন থেকে দেখলাম ৫ ফুট ৪ ইঞ্ছি র মতো হাইট দুধে আলতা গায়ের রঙ না বেশি মোটা না পাতলা মাঝারি গড়ন , এককথায় আদর্শ বাঙালী মহিলা |সেদিন আর তেমন কিছু হল না , পরের দিন ও বাকি দিন গুলোর মতোই কাটল | বিকেল বেলায় মা এসে বলল যে সোমা কাকিমা ফোন করেছিল, বলল শিল্পার নাকি বিকেল এ একটা টিউশন থাকে তাই আমি যেন ৭ টা র সময় পৌঁছে যাই | আমি একটু পর রেডি হয়ে বেরিয়ে পড়লাম |


প্রায় ৬:২০ নাগাদ আমি সোমা কাকিমার বাসায় পৌঁছে গেলাম | পরে অবশ্য বুঝলাম একটু জলদি এসে পরেছি | বেল বাজাতেই দেখি সোমা কাকিমা দরজায় একটা পাতলা নাইটি পরে দাড়িয়ে |
 কাকিমা কে এভাবে এই প্রথম দেখলাম | নাইটির ভেতর এ কালো ব্রা টা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে | সত্যি বলতে কাকিমা কে দেখে আমার ৭ ইঞ্চি লম্বা আর ৩ ইঞ্চি মোটা বাড়া টাও কেঁপে উঠলো |

ভেতর এ ঢুকে দেখলাম বেশ সুন্দর বাড়ি, দেখেই বোঝা যাই যে কাকু ভালই রোজগার করেন | ভেতরে সোফায় বসতে বলে কাকিমা বললো তুমি একটু বসো আমি তোমার জন্য কিছু নিয়ে আসি | যাবার সময় দেখলাম  কাকীমা কে,

দেখে মনে হল কাকিমার পাছাটা বাকি শরীরের তুলনায় একটু বেশিই বড়ো| একটু পর কাকীমা একটা প্লেট এ দেখলাম অনেক খাবার নিয়ে এলো | আমি বারণ করলাম কিন্তু কাকিমার জোরাজুরিতে খেতে হল | 

কাকীমা যখন ঝুঁকে খাবার দিচ্ছিলো তখন আমার চোখ চলে গেলো কাকিমার বুকে দেখলাম কাকিমার নাইটির উপরের বোতামটা খোলা ,
ঝুঁকে খাবার দেওয়াই কাকিমার বুকের খাঁজ টা স্পস্ট দেখা যাচ্ছে | সেই সাথে কালো ব্রাটাও অল্প দেখা গেলো খেতে খেতে কাকিমার সাথে আরো অনেক কথা হল কিন্তু আমার নজর বারবার কাকিমার বুকের দিকে যেতে লাগলো | যাইহোক কোন মতে নিজেকে সংযত করে আমি খেতে লাগলাম |
 খেতে খেতে কাকিমার সাথে আরো অনেক কথা হলো ,কাকুর কথা জিজ্ঞাসা করাই কাকিমা বললো “আর বলো না তোমার কাকুর কাজই শেষ হয় না , আজ এই শহরে তো কাল অন্য শহরে ” | বুঝলাম কাকু খুব কম দিন ই বাড়িতে থাকে |

একটু পর ডোর বেল বাজায় বুজলাম শিল্পা এসে গেছে | কাকিমা দরজা খুলতেই শিল্পা এসে আমার সামনের সোফায় বসল | শিল্পাকে দেখে মনেই হবে যে এটা ১৩ বছরের মেয়ে ,দেখে মনে হয় ১৫-১৬ বছর তো হবেই | দু একটা কথা বার্তার পর আমি শিল্পাকে বললাম ভেতর এ গিয়ে একটু রেস্ট নাও তারপর পড়া শুরূ করবো | এরপর আরো অনেক কথা হল কাকিমার সাথে |

একটু পর শিল্পা রুম থেকে বাড়িয়ে বেরিয়ে এলো ,আমিতো দেখে অবাক ,বাইরে থেকে আসার ফলে টাইট জামা কাপড়ে সিল্পার দুধের সাইজ ঠিক মতো না বোঝালেও এখন ঠিক বুঝতে পারছি যে শিপ্পার দুধ গুলো শরীর পরিমাণে খুবিই বড়, চলার সময় দুধের দুলুনি দেখে বুঝলুম ব্রাটা খুলে শুধু টি শার্ট পরে আছে আর একটা হট প্যান্ট,আর বেশি দেখলাম না কারণ সামনে কাকিমা আছে তবে দেখে এটা মনে হল মা মেয়ে একই ধরনের ,বড় দুধের মালকিন | শিল্পাকে দেখে কাকীমা বললো “যাও তোমরা শিল্পার  রুম এ স্টাডি টেবিল এ বসো” বলে কাকীমা কিচেনে চলে গেল |


রুমে ঢুকে দেখলাম বেশ পরিপাটি সাজানো ,ধনী পরিবারের ছাপ স্পস্ট | স্টাডি টেবিলে বসে পড়া শুরু করলাম কিন্তু আমার নজর বার বার শিল্পার দুধ দুটোর উপরি পড়তে লাগলো |পড়ানো শুরু করলাম ,পুরো সিলেবাস দেখলাম আর বুঝলাম সব ঠিকি আছে,এমন কিছু নেই যা আমার জানা নেই. |কিছুখন পর আমার খুব জোর পেচ্ছাব পেয়েছে | শিল্পাকে জিজ্ঞাসা করায় বলল বাইরে তাই আমি বাইরে আসে বাথরুমে ঢুকে পড়লাম | প্রথমে খুব জোর হিসি পাওয়ায় কিছু লক্ষ করিনি কিন্তু এবার দেখলাম বাথরুমের মেঝেতে একটা ব্রা প্যান্টি পড়ে আছে |

কৌতূহল বস্ত হাতে নিয়ে দেখলাম, প্রথমে মনে হল এটা সিল্পার কিন্তু পরক্ষনেই বুঝলাম এটা শিল্পার নয়, সোমা কাকীমার |এটা ভেবেই আমার শরীর এ কেমন যেন একটা বিদ্যুৎ খেলে গেলো এবং এর প্রভাব আমি  আমার প্যান্টর ভেতরে অনুভব করলাম | যাই হোক বাথরুম থেকে ফিরে এসে আবার পড়ানো শুরু করলাম কিন্তু আমার ধ্যান বারবার শিল্পার দিকে যেতে লাগলো, সত্যি এই ১৩ বছর বয়সে মেয়ে টা একখানা শরীর বানিয়েছে বটে, একদম চোখে লাগার মতো |

পড়াতে পড়াতে একটা জিনিস বুজলাম যে মেয়েটার মনটা একটু চঞ্ছল তাই প্রথমে পড়াতে তার মনটা বসাতে হবে তাই প্রথম দিন পোড়ানোর চেয়ে বেশি ওর সাথে গল্প করে কাটালাম | 
পড়া শেষ করে ৮:৩০ নাগাদ বেরোলাম | বাইরে আসেতেই দেখলাম কাকিমা দাঁড়িয়ে,বুজলাম মেয়ের বিষয়ে জিগ্যেস করবে তাই বললাম যে শিল্পাকে পড়ায় মনটা ভালো করে বসাতে হবে | কথা বোলতে বোলতে আমার চোখ আটকে গেল কাকিমার গলায় যেখান থেকে ঘাম ধীরে ধীরে গড়িয়ে কাকিমার দুই পাহাড়ের মাঝখানে মিলিয়ে গেল | বুঝলাম  এখানে বেশিক্ষণ থাকলে আমার অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে তাই কাকিমাকে বলে বেরিয়ে পড়লাম… ।
[+] 3 users Like Pagol premi's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.


Messages In This Thread
ছাত্রীর মা সোমা কাকিমার ভালোবাসা - by Pagol premi - 08-12-2020, 01:59 PM



Users browsing this thread: