05-11-2020, 01:33 PM
(This post was last modified: 07-11-2020, 12:24 PM by rahulror.2015. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
অহনা আমার শনিবার বীরভূম যাচ্ছি, গুরুদেবের বাড়িতে যাব, তারাপীঠে পুজো দেওয়া হবে ,আর ফেরার সময় একটু ঘুরে নেব। ব্যাগ পত্র গুছিয়ে নাও, আর হ্যাঁ মা সাথে যাবে, তোমার মাকেও বলে দাও। এটাই আমাদের রীতি। বিয়ের পর দই মাকে আর বউকে নিয়ে গুরুদেবের আশীর্বাদ নিতে হয়।
·
তাহলে মাকে আজকে আসতে বলে দি?
·
হ্যাঁ দাও।
·
কদিন থাকবো আমরা
·
গুরুদেবের বাড়িতে তিন দিন লাগবে, দুদিন তারাপীঠ, আর দুই দিন
এদিক-ওদিক করা। মোট সাত দিন। আর আহনা, গুরুদেব এর বাড়ী তে একটা নিয়ম আছে, বিধবা
মেয়েদের থান পড়ে থাকতে হয়। আর দুই মা তো বিধবা, তাই। কিছু মনে কর না।
· না ঠিক আছে। নিয়ম ঝখন মানতে হবে। আমি মাকে পরে বুঝিয়ে বলে দেবো।
· আচ্ছা, বাড়ী থেকে পড়ে যাবার দরকার নেই ওখানে গিয়ে পড়লেই হবে।
· হম।
অহনা গোছগাছ শুরু করে দিল, আর পরদিন ওর মা ও এসে গেলেন।
- অহ, আমায় যেতে হচ্ছে কেন?
- মা এটা ওদের রীতি। কি করবে? ভালোই তো হল, ক দিন ঘুরে আসবে।
- বিয়ের পর তোরা কোথায় যাবি। সেখানে আমায় টানা।
- মা, একটা কথা তোমায় বলা হয় নি।
- কি?
- ওখানে না তোমায় থান পড়তে হবে। রাগ কর না।
- রাগ করব কেন? মেয়ের মংলের জন্য মায়েরা সব পারে। কিন্তু থান কেন?
- মা, ও যতটা বলেছে, বিধবা মেয়েদের থান পড়ে থাকতে হয়।
- আচ্ছা। কিন্তু থান তো নেই। আর এখান থেকেই কি পড়ে যেতে হবে?
- মা তুমি চিন্তা কর না। তোমার জামাই কিনে এনেছে চারটে তোমার, আর চারটে শাশুরী মার। আর এখান থেকে পড়ার দরকার নেই। ওখানে গিয়ে পড়লেই হবে। দাড়াও তোমায় দেখাই।
অহনা, থানের প্যাকেট টা বের করে ওর মায়ের হাতে দিল। অহনার মা, সবিতা দেবী প্যাকেত টা খুলেন। এ মা এ কি? পাতলা সুতির থান, দামী কিন্তু খুব পাতলা। আর সাইজেও ছোট।
- অহ, সায়া ব্লাউজ কই?
- মা, শুধু থান পড়তে হবে। সায়া ব্লাউজ পড়া মানা।
- এ মা, জামাই এর সামনে এত পাতলা থান পড়ব কি করে?
- মা, তুমি চিন্তা কর না। ওর মা ও তোথাকবে।
সবিতা দেবীর মন থেকে চিন্তা গেল না। সত্যি খুব পাতলা আর ছোট, আর অনার যা শরীর, তাতে এই থানে সব ঢাকা পড়বে না। মনে মনে খুব লজ্জা ও পেলেন।
শনিবার, সকালে র ট্রেনে যাত্রা শুরু হল, অহনা(বয়স ২০), পুলক(ব্য়স-২৭), পুলকের মা রেবতী দেবী(বয়স-৪৫, পাঁচ বছর আগে বিধবা হয়েছেন), আর সবিতা দেবী(বয়স-৪০, বছর ২ বিধবা)। পৌছতে বেলা বারোটা হয়ে গেল। বিরাট আশ্রম, ত্রিকাল বাবার আশ্রম। প্রচুর ভক্ত। পুলক, কাউন্টারে রির্জাভ করা মেল দেখাতে, ওদের ঘরের চাবি দিল। একটা ছোট কুটীর, পাশাপাশি দুটো ঘর। টালির চাল, মাটির দেওয়াল, কিন্তু সাজানো গোছানো।
·
তাহলে মাকে আজকে আসতে বলে দি?
·
হ্যাঁ দাও।
·
কদিন থাকবো আমরা
·
গুরুদেবের বাড়িতে তিন দিন লাগবে, দুদিন তারাপীঠ, আর দুই দিন
এদিক-ওদিক করা। মোট সাত দিন। আর আহনা, গুরুদেব এর বাড়ী তে একটা নিয়ম আছে, বিধবা
মেয়েদের থান পড়ে থাকতে হয়। আর দুই মা তো বিধবা, তাই। কিছু মনে কর না।
· না ঠিক আছে। নিয়ম ঝখন মানতে হবে। আমি মাকে পরে বুঝিয়ে বলে দেবো।
· আচ্ছা, বাড়ী থেকে পড়ে যাবার দরকার নেই ওখানে গিয়ে পড়লেই হবে।
· হম।
অহনা গোছগাছ শুরু করে দিল, আর পরদিন ওর মা ও এসে গেলেন।
- অহ, আমায় যেতে হচ্ছে কেন?
- মা এটা ওদের রীতি। কি করবে? ভালোই তো হল, ক দিন ঘুরে আসবে।
- বিয়ের পর তোরা কোথায় যাবি। সেখানে আমায় টানা।
- মা, একটা কথা তোমায় বলা হয় নি।
- কি?
- ওখানে না তোমায় থান পড়তে হবে। রাগ কর না।
- রাগ করব কেন? মেয়ের মংলের জন্য মায়েরা সব পারে। কিন্তু থান কেন?
- মা, ও যতটা বলেছে, বিধবা মেয়েদের থান পড়ে থাকতে হয়।
- আচ্ছা। কিন্তু থান তো নেই। আর এখান থেকেই কি পড়ে যেতে হবে?
- মা তুমি চিন্তা কর না। তোমার জামাই কিনে এনেছে চারটে তোমার, আর চারটে শাশুরী মার। আর এখান থেকে পড়ার দরকার নেই। ওখানে গিয়ে পড়লেই হবে। দাড়াও তোমায় দেখাই।
অহনা, থানের প্যাকেট টা বের করে ওর মায়ের হাতে দিল। অহনার মা, সবিতা দেবী প্যাকেত টা খুলেন। এ মা এ কি? পাতলা সুতির থান, দামী কিন্তু খুব পাতলা। আর সাইজেও ছোট।
- অহ, সায়া ব্লাউজ কই?
- মা, শুধু থান পড়তে হবে। সায়া ব্লাউজ পড়া মানা।
- এ মা, জামাই এর সামনে এত পাতলা থান পড়ব কি করে?
- মা, তুমি চিন্তা কর না। ওর মা ও তোথাকবে।
সবিতা দেবীর মন থেকে চিন্তা গেল না। সত্যি খুব পাতলা আর ছোট, আর অনার যা শরীর, তাতে এই থানে সব ঢাকা পড়বে না। মনে মনে খুব লজ্জা ও পেলেন।
শনিবার, সকালে র ট্রেনে যাত্রা শুরু হল, অহনা(বয়স ২০), পুলক(ব্য়স-২৭), পুলকের মা রেবতী দেবী(বয়স-৪৫, পাঁচ বছর আগে বিধবা হয়েছেন), আর সবিতা দেবী(বয়স-৪০, বছর ২ বিধবা)। পৌছতে বেলা বারোটা হয়ে গেল। বিরাট আশ্রম, ত্রিকাল বাবার আশ্রম। প্রচুর ভক্ত। পুলক, কাউন্টারে রির্জাভ করা মেল দেখাতে, ওদের ঘরের চাবি দিল। একটা ছোট কুটীর, পাশাপাশি দুটো ঘর। টালির চাল, মাটির দেওয়াল, কিন্তু সাজানো গোছানো।