28-10-2020, 12:05 AM
থ্রেডে প্রচুর হইচই দেখেই আমার আসা, চোখ বুলিয়ে বেশ কয়েকটা আপডেট এবং বেশ কয়েকটা মন্তব্য পড়লাম, এবং তার সাথে এটাও জানত পারলাম যে এই থ্রেডটা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল এবং তারপর আবার খোলা হল। কিছু কথা বলার আছে তাই বলতে এলাম।
প্রথমত, এখানে যে লেখক লেখিকারা লেখেন তারা কোন পারিশ্রমিক নিয়ে লেখেন না, তারা নিজস্ব মনন চিন্তন গুলো রুপোলি সুতোয় বেঁধে এখানে প্রস্থাপন করেন তার পরিবর্তে তারা শুধু এইটুকু চান যে যারা পাঠক তারা যেন একটু বাহবা দেয় একটু কমেন্ট করে ব্যাস, এর বেশি কোন লেখক লেখিকা কিন্তু আশা করে না এখানে।
দ্বিতীয়ত, আমরা (অন্তত যারা বিচক্ষন মানুষ সবাই যে বিচক্ষন হবে তার মানে নেই) যখন কোন দোকানে কোন কিছু কিনতে যাই তখন দশটা দোকান ঘুরে ঘুরে দাম যাচাই করে জিনিস কিনি, একটা দোকানে ঢুকে জিনিস পছন্দ না হলেও সেই দোকান থেকে কিন্তু জিনিস কিনে বাড়ি আসি না। আবার কোন দোকানে যদি জিনিস খারাপ থাকে তাকে গালি গালাজ করেও আসি না। যারা বিচক্ষন ব্যাক্তি তারা এটাই করে থাকেন বাকিদের কথা জানি না, কারণ এই গল্প সম্বন্ধে যারা রিপোরট করেছেন তারা কতটা বিচক্ষন সেটা বড় প্রশ্নের ব্যাপার।
তৃতীয়ত, রাস্তা দিয়ে চলার সময়ে যদি রাস্তায় গোবর পরে থাকে এবং সেটা চোখে পরে তখন সেটা এড়িয়ে যাওয়া বাঞ্ছনীয় এই নয় যে সেই গোবরে পা দিয়ে সারাদিন সেই গোবর নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করা।
চতুর্থ, এক ভালো গল্প লিখতে গেলে কি পরিমানে সেই সম্বন্ধে পড়াশুনা আর চিন্তাধারা করতে হয় সেটা তারাই জানে যারা লেখা লিখি করেন এবং এর সাথে সময় (অপচয়) ক্ষয় সেটা আছেই। অন্তত এক জন মানুষের কৃতিত্বকে যদি কেউ যদি স্বীকার না করতে পারেন তাহলে অন্তত ধিক্কার জানাবেন না, সেই অধিকার কিন্তু দেওয়া হয়নি।
পঞ্চম, সূর্যের দিকে চোখ তুলে তাকালে সত্যি চোখ ধাঁদিয়ে যায়, এই গল্প পড়ে অন্তত আমার সেটাই মনে হয়েছে যে এই গল্প পড়ে অনেকের চোখ ধাঁদিয়ে গেছে তাই সেই সূর্যকে আড়াল করার জন্য তারা কি করল, না উল্টো দিকে মুখ ঘুরিয়ে নিল, ভাবছে যে সূর্য ত আমার পেছনে আমি সূর্য কে দেখতে পাচ্ছি না অর্থাৎ সূর্য নেই আকাশে। তারা এটা ভেবে দেখনি সূর্য সর্বদা আকাশে বিদ্যমান, সে আপনি সূর্যের দিকে পিঠ করেই থাকুন আর ছাতা নিয়ে থাকুন।
লেখিকাকে একটাই অনুরোধ, লেখা থামাবেন না। লেখা থামিয়ে আপনি কিন্তু সেই লোক গুলোকে প্রমানিত করে দিচ্ছেন যে আকাশে সূর্য নেই আমাদের চারপাশে শুধু মাত্র অন্ধকার জগত।
কিশোর কুমারের এক অতি সুন্দর গানের কথা আজ বারেবারে মনে পড়ছে—
চারিদিকে পাপের আঁধার নেই’ত কোথাও আলো
মনে হয় যে অন্ধ হওয়াই ছিল অনেক ভালো...
প্রথমত, এখানে যে লেখক লেখিকারা লেখেন তারা কোন পারিশ্রমিক নিয়ে লেখেন না, তারা নিজস্ব মনন চিন্তন গুলো রুপোলি সুতোয় বেঁধে এখানে প্রস্থাপন করেন তার পরিবর্তে তারা শুধু এইটুকু চান যে যারা পাঠক তারা যেন একটু বাহবা দেয় একটু কমেন্ট করে ব্যাস, এর বেশি কোন লেখক লেখিকা কিন্তু আশা করে না এখানে।
দ্বিতীয়ত, আমরা (অন্তত যারা বিচক্ষন মানুষ সবাই যে বিচক্ষন হবে তার মানে নেই) যখন কোন দোকানে কোন কিছু কিনতে যাই তখন দশটা দোকান ঘুরে ঘুরে দাম যাচাই করে জিনিস কিনি, একটা দোকানে ঢুকে জিনিস পছন্দ না হলেও সেই দোকান থেকে কিন্তু জিনিস কিনে বাড়ি আসি না। আবার কোন দোকানে যদি জিনিস খারাপ থাকে তাকে গালি গালাজ করেও আসি না। যারা বিচক্ষন ব্যাক্তি তারা এটাই করে থাকেন বাকিদের কথা জানি না, কারণ এই গল্প সম্বন্ধে যারা রিপোরট করেছেন তারা কতটা বিচক্ষন সেটা বড় প্রশ্নের ব্যাপার।
তৃতীয়ত, রাস্তা দিয়ে চলার সময়ে যদি রাস্তায় গোবর পরে থাকে এবং সেটা চোখে পরে তখন সেটা এড়িয়ে যাওয়া বাঞ্ছনীয় এই নয় যে সেই গোবরে পা দিয়ে সারাদিন সেই গোবর নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করা।
চতুর্থ, এক ভালো গল্প লিখতে গেলে কি পরিমানে সেই সম্বন্ধে পড়াশুনা আর চিন্তাধারা করতে হয় সেটা তারাই জানে যারা লেখা লিখি করেন এবং এর সাথে সময় (অপচয়) ক্ষয় সেটা আছেই। অন্তত এক জন মানুষের কৃতিত্বকে যদি কেউ যদি স্বীকার না করতে পারেন তাহলে অন্তত ধিক্কার জানাবেন না, সেই অধিকার কিন্তু দেওয়া হয়নি।
পঞ্চম, সূর্যের দিকে চোখ তুলে তাকালে সত্যি চোখ ধাঁদিয়ে যায়, এই গল্প পড়ে অন্তত আমার সেটাই মনে হয়েছে যে এই গল্প পড়ে অনেকের চোখ ধাঁদিয়ে গেছে তাই সেই সূর্যকে আড়াল করার জন্য তারা কি করল, না উল্টো দিকে মুখ ঘুরিয়ে নিল, ভাবছে যে সূর্য ত আমার পেছনে আমি সূর্য কে দেখতে পাচ্ছি না অর্থাৎ সূর্য নেই আকাশে। তারা এটা ভেবে দেখনি সূর্য সর্বদা আকাশে বিদ্যমান, সে আপনি সূর্যের দিকে পিঠ করেই থাকুন আর ছাতা নিয়ে থাকুন।
লেখিকাকে একটাই অনুরোধ, লেখা থামাবেন না। লেখা থামিয়ে আপনি কিন্তু সেই লোক গুলোকে প্রমানিত করে দিচ্ছেন যে আকাশে সূর্য নেই আমাদের চারপাশে শুধু মাত্র অন্ধকার জগত।
কিশোর কুমারের এক অতি সুন্দর গানের কথা আজ বারেবারে মনে পড়ছে—
চারিদিকে পাপের আঁধার নেই’ত কোথাও আলো
মনে হয় যে অন্ধ হওয়াই ছিল অনেক ভালো...