Thread Rating:
  • 50 Vote(s) - 3.26 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Incest অসীম তৃষ্ণা
#37
কতক্ষণ ওইভাবে মায়ের নরম ঠাণ্ডা হাতখানি বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে বসেছিল জানে না। আদির চোখ লেগে গিয়েছিল মায়ের পাশে বসে। রাত প্রায় বারোটা, ফোনের রিং শুনে আদির তন্দ্রা ভাব কেটে যায়।

ফোন উঠিয়ে দেখে বাবা ফোন করেছে, “তুই কোথায়?”
চোখের কোল মুছে ঘুমন্ত মায়ের নির্লিপ্ত চেহারার দিকে তাকিয়ে উত্তর দেয়, “আমি আই সি ইউতে। তুমি কি এসে গেছ?”
সুভাষ উত্তর দেয়, “হ্যাঁ।”
আদি বাবাকে আই সি ইউতে আসতে বলে। কিছুক্ষণ পরে সুভাষ কাঁচের দরজা ঠেলে আই সি ইউতে ঢোকে। আদি বাবার দিকে তাকায়। মাথার চুল উস্কোখুস্কো, বাবাকে বড় শ্রান্ত দেখায়। সুভাষ আদির পাশে এসে দাঁড়িয়ে কাঁধে হাত রাখতেই আদি ভেঙ্গে পরে।
আদি বাবার হাত চেপে ধরা গলায় বলে, “কি থেকে কি হয়ে গেল।”
সুভাষ ছেলেকে প্রশ্ন করে, “কি করে এই সব হল?”
আদি মায়ের সাথে প্রদীপের দেখা করার কথা লুকিয়ে বলে, “আজকে দুপুরে সোসাইটি মিটিং ছিল তারপরে মা একটু বের হয়ে গেল শপিং করতে। আমিও একটা বন্ধুর সাথে দেখা করতে বেড়িয়ে গেলাম। প্রায় ঘন্টা দুয়েক পরে একজন অচেনা ব্যাক্তি আমাকে ফোন করে জানাল যে মায়ের এক্সিডেন্ট হয়েছে। এসে দেখি মায়ের এই অবস্থা।”
কি ভাবে গাড়ির এক্সিডেন্ট হয়েছে, ডাক্তারেরা কি বলেছে সেই সব এক এক করে বাবার কাছে ব্যাক্ত করল। সব শুনে সুভাষ ম্লান হেসে ছেলেকে বলে, “মেয়েটাকে কত সাবধানে থাকতে বলতাম কিন্তু তোর মা শুনলে ত। বড্ড এডামেন্ট, বড্ড অনমনীয় মেয়ে। তোর খাওয়া দাওয়া হয়নি মনে হচ্ছে। চল, দুটো সান্ডুইচ এনেছি খেয়ে নিবি।”
আদির খিধে বলতে কিছুই ছিল না। বাবার সাথে দেখা হওয়ার পরে আদির খিধে পায়। ম্লান হেসে বাবাকে বলে, “তুমি তাহলে শেষ পর্যন্ত মাকে দেখতে এলে।”
সুভাষ ওর কাঁধে আলতো চাপড় মেরে হেসে বলে, “হুম, তোর কান্না দেখে কি আর চুপ থাকতে পারি। চল খেয়ে নিবি। ওর জ্ঞান ফিরলে তখন দেখা যাবে।”
আদি আর সুভাষ আই সি ইউর বাইরে এসে বসে। বাবার আনা স্যান্ডউইচ আর কোল্ড ড্রিঙ্কস খেয়ে পেট ভরায়। সুভাষ ছেলেকে অভয় দিয়ে বলে যে ওর মায়ের কিছু হবে না। পাশে বাবাকে পেয়ে বুকের মধ্যে শক্তি ফিরে পায় আদি। বাবা তাহলে মাকে সত্যি খুব ভালোবাসে। খেতে খেতে বাবার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে একভাবে। মনের মধ্যে প্রশ্ন জাগে, তাহলে হটাত করে একদিন ওদের ছেড়ে চলে কেন গেল। এই প্রশ্ন আর জিজ্ঞেস করে না।
বাইরে মুষলধারে বৃষ্টির আওয়াজ। এইবারে পুজো মনে হয় জলে ভেসে যাবে। আদির দুঃখের সাথী হয়ে সারা আকাশ কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছে। চুপচাপ আই সি ইউর বাইরে চেয়ারে বসে আদি মায়ের মোবাইল হাতে নিয়ে দেখে। স্ক্রিনে মায়ের আর ছেলের একটা ফটো। কয়েকমাস আগে দক্ষিণেশ্বর গিয়ে তোলা হয়েছিল। সেটা হাতে নিয়ে দেখতে দেখতেই আদির চোখ ভারী হয়ে আসে। চেয়ারে বসেই সুভাষ আর আদি তন্দ্রা যায়।
সারা রাত তন্দ্রার মাঝেই আদি চমকে চমকে উঠেছিল। একবার করে আই সি ইউতে গিয়ে উঁকি মেরে মাকে দেখতে চেষ্টা করেছিল। কিন্তু নার্স জানিয়ে দেয় সকালের আগে দেখা করতে দেওয়া যাবে না। সকালে এক এক করে কমল জেঠু, সোসাইটির আরো অনেকে, মায়ের কলেজের প্রধান শিক্ষিকা, বিথিকা দেবী, তিস্তা আরো অনেক শিক্ষিকা দেখা করতে আসে ওর সাথে। কিন্তু ঋতুপর্ণা তখন অচৈতন্য।
কমল জেঠু একবার ডক্টর অবিনাশের সাথে দেখা করেন। সুভাষ আর আদিও সাথেন যান। ডক্টর অবিনাশ জানান যে প্রানহানীর আশঙ্কা একদম নেই, হার্ট বিট আগের থেকে উন্নতি হয়েছে। আশা করা যায় কিছুক্ষণের মধ্যেই জ্ঞান ফিরে আসবে। সেই শুনে আদি আর সুভাষ স্বস্তির শ্বাস নেয়।
বিকেলের দিকে একজন নার্স এসে ওদের জানায় যে ঋতুপর্ণার জ্ঞান ফিরে এসেছে। সেই শুনে আদি বুক ভরে স্বস্তির শ্বাস নেয়। বাবার দিকে তাকিয়ে হাত ধরে ধরা গলায় বলে, “তুমি এলে বলে না হলে হয়ত...”
সুভাষ ম্লান হেসে আদিকে বলে, “আমার জন্য ও কোনোদিন চোখ খুলবে না। তোর জোরেই খুলেছে। যা দেখা করে আয়।”
আদি বাবার হাত ধরে ভেতরে আসতে অনুরোধ করে। ধীর পায়ে আদির পেছন পেছন সুভাষ আই সি ইউতে ঢোকে। কমল জেঠু সাথেই ছিলেন। ওদের পেছনে কমল জেঠু।
আদি মায়ের দিকে তাকিয়ে স্মিত হেসে এগিয়ে যায়। ঋতুপর্ণা ঘাড় উঁচু করে ভাষাহীন নয়নে আশেপাশে সবার দিকে তাকিয়ে থাকে। পাশের নার্স কে কাছে ডেকে ঋতুপর্ণা জিজ্ঞেস করে, “আমার ছেলে আদি, সে কোথায়?”
মায়ের দিকে হতবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে আদি। ত্রস্ত পায়ে মায়ের পাশে গিয়ে মায়ের হাত ধরে বলে, “মা এই ত আমি।”
শ্রান্ত চোখ, অবাক চাহনি, শূন্য চোখের তারা। ঋতুপর্ণা আদিকে প্রশ্ন করে, “তুমি কে? আমার ছেলে আদি, সে কোথায়?”
আদির শ্বাস রুদ্ধ হয়ে আসে। মায়ের পাশে হাঁটু গেড়ে বসে ডুকরে কেঁদে ফেলে, “মা আমি, আমি তোমার আদি।”
ঋতুপর্ণা ধীরে ধীরে অতি কষ্টে আদির হাতের মুঠো থেকে হাত ছাড়িয়ে হাজার প্রশ্ন নিয়ে তাকিয়ে থাকে। অনেকক্ষণ আদির দিকে তাকিয়ে মিনমিন শ্রান্ত গলায় বলে, “আমার ছেলে তোমার চেয়ে অনেক ছোট। সে ক্লাস সিক্সে পড়ে। তুমি কি করে আমার ছেলে...”
ঋতুপর্ণার চোখ চলে যায় আদির পেছনে দাঁড়ানো সুভাষের দিকে। শ্রান্ত শূন্য চোখ জোড়া হটাত করে ঘৃণার আগুনে জ্বলে ওঠে, “তুমি এইখানে? আমার ছেলেকে কোথায় লুকিয়ে রেখেছ?” অস্ফুট স্বরে ভাঙ্গা গলায় প্রচন্ড বেদনায় চেঁচিয়ে ওঠে ঋতুপর্ণা, “তুমি আমার ছেলেকে লুকিয়ে রেখেছ তাই না। লম্পট, বেড়িয়ে যাও আমার সামনে থেকে।” ভীষণ ভাবে কেঁপে ওঠে ঋতুপর্ণার সারা শরীর। অস্ফুট গোঁগোঁ করতে করতে সংজ্ঞা লোপ পায়। সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তার নার্স দৌড়ে আসে।
ওর মা ওকে চিনতে পারছে না। আদির বুকের পাঁজর ভেঙ্গে যায়। মায়ের হাত শক্ত করে ধরে কাঁদতে কাঁদতে বলে, “আমি তোমার আদি মা। প্লিস আমার দিকে একবার তাকাও।”
কিন্তু ওর মা, ঋতুপর্ণা সংজ্ঞা হারিয়ে বিছানায় নেতিয়ে পড়েছে। ডক্টর অবিনাশের সাথে কমল জেঠুর কিছু কথা হয়। সঙ্গে সঙ্গে একজন নিউরো সার্জেনের ডাক পরে। নিউরো সার্জেন, ডক্টর শ্যামল এসে ঋতুপর্ণাকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে তৎক্ষণাৎ, এম আর আই, সি টি স্কান করার নির্দেশ দেন।
ভাঙ্গা বুক আর হৃদয় ভাঙ্গা কান্না নিয়ে আদি আই সি ইউ থেকে বাইরে এসে ভেঙ্গে পরে বাবার কাঁধের ওপরে। “একি হয়ে গেল। মা কেন আমাকে চিনতে পারছে না। আমি এমন কি পাপ করলাম যে মা আমাকে...”
ভাষাহীন সুভাষ কি বলে ছেলেকে সান্ত্বনা দেবে ভেবে পায় না। কার পাপের ফলে ঋতুপর্ণার এই অবস্থা।
বেশ কিছুপরে কমল জেঠু ওদেরকে ডক্টর শ্যামলের চেম্বারে নিয়ে যায়। ডক্টর শ্যামলের চেহারা বেশ চিন্তিত, কপালে ভাঁজ। সেই দেখে আদির বুক উৎকণ্ঠায় কেঁপে ওঠে।
ডক্টরকে জিজ্ঞেস করাতে, তিনি উত্তর দেন, “আবার তোমার মা জ্ঞান হারিয়েছেন। এইবারে সত্যি আমরা বেশ চিন্তিত। দেখো আদি, তোমার মায়ের পোস্ট ট্রমাটিক রেট্রোগ্রেড এমনেসিয়া হয়েছে। অর্থাৎ, তোমার মায়ের স্মৃতি শক্তি লোপ পেয়েছে। তবে সম্পূর্ণ রূপে স্মৃতি লোপ পায়নি। বেশ কয়েকবছর তোমার মায়ের স্মৃতি হারিয়ে গেছে। সাধারণত গাড়ির দুর্ঘটনার পরে এই লক্ষন দেখা যায় তবে এই ক্ষেত্রে অনেকগুলো বছর হারিয়ে গেছে। সম্ভবত যখন এই দুর্ঘটনা ঘটেছিল সেই সময়ে তোমার মা একটা নির্দিষ্ট সময়ের কথা অথবা ঘটনা নিয়ে খুব চিন্তা মগ্ন ছিল। তাই সেই দিনের পর থেকে সব ঘটনাবলী, স্মৃতি ইত্যাদি তোমার মায়ের মাথা থেকে হারিয়ে গেছে।”
চিন্তিত সুভাষ ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করে, “এর প্রতিকার কি? এটা কি করে ঠিক করা যায় ডাক্তার বাবু।”
চিন্তিত ডক্টর শ্যামল বলেন, “দেখুন মিস্টার সান্যাল। এর সত্যি কারের প্রতিকার মেডিকেল সায়েন্সে অজানা। বিশেষ করে মাথার যে জায়গায় আঘাত হয়েছে সেই জায়গাকে হিপোকেম্পাস বলে। মাথার সেই স্থানেই আমাদের স্মৃতি গুলো নিউরন দ্বারা সঞ্চয় করা থাকে। স্মৃতি কখন মুছে যায় না। একটা নিউরন নতুন করে দানা বাঁধে অন্য নিউরনের সাথে আর নতুন জ্ঞান সঞ্চয় করে রাখে। আঘাতের ফলে কোথাও একটা অথবা বেশ কয়েকটা নিউরন আলাদা হয়ে গেছে। এর প্রতিকার ওষুধে নেই। মাথার ওই জায়গায় অপারেশান করা অসম্ভব। সম্মোহন করে অথবা সাইকিএট্রিস্ট দেখিয়ে হারিয়ে যাওয়া স্মৃতি ফিরে আসতে পারে। তবে তার কোন গ্যারান্টি নেই। একটাই প্রতিকার, রুগীকে খুব সাবধানে রাখা। কোন ভাবে ওর মা যেন উত্তেজিত না হয়। মাথার মধ্যে যেন কোন চাপের সৃষ্টি না করা হয়। যতটা সম্ভব আরাম করা, ঢিলে ছেড়ে দেওয়া। ভালো খাওয়া দাওয়া করলে হয়ত আলাদা হয়ে যাওয়া নিউরন গুলো পুনরায় জোড়া লাগতে পারে। ধীরে ধীরে হারিয়ে যাওয়া স্মৃতি ফিরে পেতে পারে। তবে একটা জায়গায় বড় খটকা লাগছে। আপনাকে চিনতে পারল কিন্তু ছেলেকে কেন চিনতে পারল না? কোন সময়ে কথা বলছিলেন আপনার মিসেস?”
সুভাষ মাথা নিচু করে বেশ খানিকক্ষণ বসে থাকার পরে উত্তর দেয়, “দশ বছর আগে, যখন আদি ক্লাস সিক্সে পড়ত তখন থেকেই আমাদের মধ্যে একটা দেয়াল তৈরি হয়। এই দশ বছরে আদি অনেক বড় হয়ে গেছে, অনেক বদলে গেছে। তাই ঋতুপর্ণা ছেলেকে চিনতে পারে নি।”
ডক্টর শ্যামল বলেন, “বর্তমানে আমাদের অপেক্ষা করা ছাড়া আর উপরওয়ালা কাছে প্রার্থনা করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই।”
আদির সব রাগ ওর বাবার ওপরে পরে। ডাক্তারের চেম্বার ছেড়ে বাইরে বেড়িয়ে বাবার দিকে রোষকষিত নয়নে তাকিয়ে চিবিয়ে চিবিয়ে বলে, “তোমার জন্য যদি মায়ের কিছু হয় তাহলে তোমাকে কোনোদিন ক্ষমা করব না।”
চুপচাপ অপরাধীর মতন মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সুভাষ। আদির শরীরের এক একটা স্নায়ু নিস্তেজ হয়ে যায়। চোখের সামনে আলো গুলো এক এক করে দুলতে শুরু করে দেয়। পায়ের তলার মাটি কাঁপতে শুরু করে দেয়। ফাঁকা বুক হাহাকার করে কেঁদে ওঠে। মায়ের উষ্ণ পরশ হাতড়ে বেড়ায় চারপাশে। বাবা চলে যাওয়ার পর থেকে মা একা একা বুক বেঁধে ওকে বড় করেছে। আত্মীয় সজ্জন বলতে কেউ ছিল না, ছুটিতে সবাই মামা বাড়ি, জেঠুর বাড়ি কত জায়গায় যেত, কিন্তু নিকট পরিজনের অভাবে আদি কোথাও বেড়াতে যেতে পারত না। সেই নিয়ে আদি দুঃখ প্রকাশ করলে ওর মা ওকে গল্প বলে, আদর করে সব ভুলিয়ে দিত। এখন কে ওর এই বুক ভাঙ্গা বেদনা ভুলাতে সাহায্য করবে।
সুভাষ ওর কাঁধে হাত রেখে সান্ত্বনা দিয়ে বলে, “দয়া করে ভেঙ্গে পরিস না। আমার মন বলছে সব ঠিক হয়ে যাবে।”
দাঁতে দাঁত পিষে জল ভরা লাল চোখে বাবার দিকে তাকিয়ে আদি জিজ্ঞেস করে, “তোমাদের যখন ডিভোর্স হয়েছিল তখন আমি ক্লাস এইটে পড়ি। তাহলে দশ বছর আগে কি এমন হয়েছিল যে মা তোমাকে দেখতে পারে না।”
বেশ কিছুক্ষণ চুপ করে থাকার পরে সুভাষ শুরু করে তার অতীতের কাহিনী।
[Image: 20210115-150253.jpg]
[+] 3 users Like pinuram's post
Like Reply


Messages In This Thread
অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:21 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:24 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:27 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:29 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:32 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:32 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:34 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:36 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:37 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:41 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:42 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:43 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:44 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:45 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:46 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:47 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:49 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:50 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:54 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 07:59 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:01 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:02 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:04 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:05 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by kalobaba - 26-09-2020, 08:06 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:06 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:08 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:10 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:12 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:14 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:15 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:17 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:19 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:22 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:25 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:27 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:28 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:31 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:32 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:34 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 26-09-2020, 08:41 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by Karims - 27-09-2020, 07:18 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 27-09-2020, 07:34 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by Kakarot - 28-09-2020, 03:37 AM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by ddey333 - 28-09-2020, 08:51 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:17 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:18 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:19 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:20 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:21 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:22 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:23 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:26 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:27 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:29 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:29 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:31 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:33 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:34 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:36 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:37 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:38 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:40 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:41 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 28-09-2020, 10:42 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by Raz-s999 - 29-09-2020, 04:15 AM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 08:06 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by Rampu007 - 30-09-2020, 07:45 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 10:57 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 10:59 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:01 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:02 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:04 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:06 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:08 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:09 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:10 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:11 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:11 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:12 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:12 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:13 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:14 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:14 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:15 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:17 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:17 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:18 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:18 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:19 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:20 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:21 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:22 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:23 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:25 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:26 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 30-09-2020, 11:28 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:23 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:23 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:24 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:26 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:27 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:28 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:29 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:31 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:32 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:32 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:33 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:34 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:35 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:35 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:36 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:37 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:39 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:39 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:41 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 01-10-2020, 08:42 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 03-10-2020, 01:19 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 03-10-2020, 04:26 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by Karims - 03-10-2020, 08:47 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by jai1000 - 03-10-2020, 09:44 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 03-10-2020, 10:38 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by a-man - 05-01-2021, 10:03 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by prodip - 05-10-2020, 02:22 AM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by pinuram - 18-10-2020, 11:13 AM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by ddey333 - 18-10-2020, 08:54 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by Bichitro - 15-04-2021, 08:46 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by 212121 - 22-08-2021, 06:04 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by TheLoneWolf - 19-10-2020, 05:21 AM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by Vola das - 06-11-2020, 03:25 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by muhit48 - 24-12-2020, 02:57 AM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by a-man - 05-01-2021, 09:59 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by 212121 - 22-08-2021, 06:01 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by a-man - 25-08-2021, 02:31 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by ddey333 - 01-11-2022, 09:30 PM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by Xojuram - 02-11-2022, 08:56 AM
RE: অসীম তৃষ্ণা - by a-man - 23-11-2022, 11:32 PM



Users browsing this thread: 16 Guest(s)