15-09-2020, 12:14 PM
(14-09-2020, 10:55 PM)Kolir kesto Wrote: গল্পটার সমস্যা শুরু এখান থেকেই। পুরো গল্পে কোথাও রহস্যের গন্ধ পাওয়া যায়নি। হঠাৎ লেখক একটা রহস্যর জাল বুনেছে। আর সেই কারনেই লিখতে সমস্যা হচ্ছে। তাই সবার কাছে অনুরোধ গল্পটা পড়ার পর চুপিচুপি চলে না যেয়ে ,আমার পড়ে কোথায় কি ধারনা করলেন , ছোট করে হলেও দুটি মন্তব্য করে যাবেন।
তাতে করে আমিই লিখি বা যে লিখুক তার একটু লিখতে সুবিধা হবে।
দাদা আপনিই এগিয়ে নিয়ে যান গল্পটা। প্রথমে অঞ্জলী আর অমিতের মধ্যে প্রেম পুনরুজ্জীবিত হবে কিনা সেই নিয়ে সংশয় ছিল, এখন সেটা মিটেছে। আর মণিশঙ্করকে সম্পত্তির লোভে পারিবারিক শত্রু ভাবছিলাম, কিন্তু লেখক সেই সম্ভাবনা রাখেনি। যদিও মণিশঙ্কর রাতারাতি পাল্টে যাবার লোক নয় বলে আমার ধারণা। আর মার্গারেট একজন বিদুষী আর সাহসিনী নারী যার মনে অমিতের প্রতি একটা ভালোবাসা আছে, সেটা এতো তাড়াতাড়ি ফিকে হতে পারে না। মার্গারেটকে আরও ভালো ভাবে ব্যবহার করতে হবে। মূল ষড়যন্ত্রকারী বাইরের কেউ যার সাথে মণিশঙ্করের যোগাযোগ আছে বলে আমার বিশ্বাস। লকারে সম্ভবত কোনো বেআইনি ব্যবসার দলিল আছে যার ব্যাপারে জীবদ্দশা অবধি ঠাকুরমা কাউকে কিছু এতদিন জানতে দেয় নি। আর সেই দু-নম্বরি ব্যবসার দ্বিতীয় পার্টনার সম্ভবত এখন পুরো শেয়ার হাসিল করতে চায়, তাই তারা ঘরের খবর জানতে মণিশঙ্করকে নিজেদের দলে টেনেছে। আর অমিতকে মনি বাঁচিয়ে রাখার প্রয়োজনবোধ করেছে কারণ সেই সম্পত্তি সম্ভবত অমিতের নামেই রেখে গেছেন ঠাকুরমা, তাই কোনো কিছু করতে হলে অমিতের বিশ্বাস অর্জন আর স্বাক্ষর ভীষণ দরকার। অজ্ঞাত শত্রু রাজনৈতিক নেতাকেও হাত করেছে আগেভাগে দলে টেনে। এসব পুরোটাই আমার অনুমান অবশ্য।