05-03-2019, 12:52 AM
অভিসারের পরদিন সকালেঃ
সকালে ঘুম থেকে আমি একটু দেরি করেই উঠলাম, উঠে দেখি ঘড়িতে ১১ টা বাজে। পাশে কুহি নেই, বুঝলাম যে ও আগেই উঠে গেছে। আমি স্নান সেরে নিচে নেমে আসলাম, দেখলাম কুহি রান্নাঘরে কাজ করছে কাজের লোকদের সাথে। আমাকে দেখে মিষ্টি হেঁসে টেবিলে বসতে বললো। দুজনে এক সাথে খাবার খেয়ে নিলাম। কুহি জানালো যে জিসান আর আরিবা বিকালে আসবে। আমি খাবার খেয়ে অফিসে চলে গেলাম। বিকালে অফিস থেকে ফেরার পর দেখি ছেলে আর মেয়ে দুজনেই চলে এসেছে। ছেলে আমার বরাবরের মতই চুপচাপ, আর মেয়ে হই চই চিল্লা ফাল্লা করে ঘর আকাশে উঠিয়ে রেখেছে। এটা সেটা নানান কথার মাধ্যমে আমরা সবাই এক সাথে নাস্তা করলাম, নাস্তার সময় ছেলে যে আড়চোখে বার বার ওর মায়ের দিকে আর আমার দিকে তাকাচ্ছিলো সেটা আমি ভালভাবেই বুঝতে পারলাম।
চুপচাপ নাস্তা করে আমরা সবাই মিলে টিভি দেখতে বসে গেলাম। রাত প্রায় ৯ টার দিকে আমার মোবাইলে ফোন আসলো, আমি দেখলাম আমার শ্বশুর ফোন করেছেন। আমি ধরতেই শুনলাম যে আমার শাশুড়ি স্ট্রোক করেছেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমি ছেলে, মেয়ে আর কুহিকে নিয়ে ছুটলাম সেদিকে। কুহি তো কান্না করতে করতে বেহাল অবস্থা ওর মার জন্যে। যাক ভাগ্য ভালো যে সময় মত হাসপাতালে নেওয়ার কারনে এই যাত্রায় বেঁচে গেলেন। আমার মেয়ে ও ওর নানুর খুব ন্যাওটা, তাই সে ও খুব কান্না করছিলো। যখন ডাক্তার জানালো যে রুগি এখন বিপদমুক্ত, তখন সবার চিন্তা কমলো। তবে আজকের রাতের জন্যে রুগিকে হাসপাতালে রাখাই ঠিক হবে, বলে কুহি আমাকে বললো যে ও থাকবে ওর মার কাছে রাতে। আমি ছেলে মেয়েকে নিয়ে বাসায় ফিরে আসলাম রাত প্রায় ১২ টার দিকে। রাতের খাবার খেয়ে সবাই ঘুমিয়ে পড়লাম।
সকালে আমি ভরে উঠেই হাসপাতালে চলে গিয়েছিলাম। জিশান ওর বোনকে নিয়ে ৯ টার দিকে আসলো। সকাল ১০ টার দিকে ডাক্তার এসে রুগিকে বাসায় নিয়ে যেতে বললো। আমি সবাইকে নিয়ে শ্বশুরের বাসায় চলে গেলাম। ওখানে বসে সিদ্ধান্ত হলো যে আমার মেয়ে এখন থেকে ওর নানুর বাসায়ই থাকবে, সে ওখান থেকেই ওর লেখাপড়া চালাবে, কারন এখন ওই বাসায় একজন শক্ত লোকের দরকার ছিলো, আর আমার মেয়ে ওর নানা-নানুর জন্যে জান ও দিয়ে দিতে পারে, ও নিজেই ওখানে থাকতে চাইলো, আমি আর কুহি আপত্তি করি নি। পরে মেয়ে আমাদের সাথে এসে ওর সব কাপড় চোপর, বই খাতা গুছিয়ে নিয়ে চলে গেলো ওর নানুর বাসায়।
এখন বাসায় আমি, কুহি আর আমার ছেলে জিশান।
সকালে ঘুম থেকে আমি একটু দেরি করেই উঠলাম, উঠে দেখি ঘড়িতে ১১ টা বাজে। পাশে কুহি নেই, বুঝলাম যে ও আগেই উঠে গেছে। আমি স্নান সেরে নিচে নেমে আসলাম, দেখলাম কুহি রান্নাঘরে কাজ করছে কাজের লোকদের সাথে। আমাকে দেখে মিষ্টি হেঁসে টেবিলে বসতে বললো। দুজনে এক সাথে খাবার খেয়ে নিলাম। কুহি জানালো যে জিসান আর আরিবা বিকালে আসবে। আমি খাবার খেয়ে অফিসে চলে গেলাম। বিকালে অফিস থেকে ফেরার পর দেখি ছেলে আর মেয়ে দুজনেই চলে এসেছে। ছেলে আমার বরাবরের মতই চুপচাপ, আর মেয়ে হই চই চিল্লা ফাল্লা করে ঘর আকাশে উঠিয়ে রেখেছে। এটা সেটা নানান কথার মাধ্যমে আমরা সবাই এক সাথে নাস্তা করলাম, নাস্তার সময় ছেলে যে আড়চোখে বার বার ওর মায়ের দিকে আর আমার দিকে তাকাচ্ছিলো সেটা আমি ভালভাবেই বুঝতে পারলাম।
চুপচাপ নাস্তা করে আমরা সবাই মিলে টিভি দেখতে বসে গেলাম। রাত প্রায় ৯ টার দিকে আমার মোবাইলে ফোন আসলো, আমি দেখলাম আমার শ্বশুর ফোন করেছেন। আমি ধরতেই শুনলাম যে আমার শাশুড়ি স্ট্রোক করেছেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমি ছেলে, মেয়ে আর কুহিকে নিয়ে ছুটলাম সেদিকে। কুহি তো কান্না করতে করতে বেহাল অবস্থা ওর মার জন্যে। যাক ভাগ্য ভালো যে সময় মত হাসপাতালে নেওয়ার কারনে এই যাত্রায় বেঁচে গেলেন। আমার মেয়ে ও ওর নানুর খুব ন্যাওটা, তাই সে ও খুব কান্না করছিলো। যখন ডাক্তার জানালো যে রুগি এখন বিপদমুক্ত, তখন সবার চিন্তা কমলো। তবে আজকের রাতের জন্যে রুগিকে হাসপাতালে রাখাই ঠিক হবে, বলে কুহি আমাকে বললো যে ও থাকবে ওর মার কাছে রাতে। আমি ছেলে মেয়েকে নিয়ে বাসায় ফিরে আসলাম রাত প্রায় ১২ টার দিকে। রাতের খাবার খেয়ে সবাই ঘুমিয়ে পড়লাম।
সকালে আমি ভরে উঠেই হাসপাতালে চলে গিয়েছিলাম। জিশান ওর বোনকে নিয়ে ৯ টার দিকে আসলো। সকাল ১০ টার দিকে ডাক্তার এসে রুগিকে বাসায় নিয়ে যেতে বললো। আমি সবাইকে নিয়ে শ্বশুরের বাসায় চলে গেলাম। ওখানে বসে সিদ্ধান্ত হলো যে আমার মেয়ে এখন থেকে ওর নানুর বাসায়ই থাকবে, সে ওখান থেকেই ওর লেখাপড়া চালাবে, কারন এখন ওই বাসায় একজন শক্ত লোকের দরকার ছিলো, আর আমার মেয়ে ওর নানা-নানুর জন্যে জান ও দিয়ে দিতে পারে, ও নিজেই ওখানে থাকতে চাইলো, আমি আর কুহি আপত্তি করি নি। পরে মেয়ে আমাদের সাথে এসে ওর সব কাপড় চোপর, বই খাতা গুছিয়ে নিয়ে চলে গেলো ওর নানুর বাসায়।
এখন বাসায় আমি, কুহি আর আমার ছেলে জিশান।