22-07-2020, 02:32 AM
পর্ব-০৯
-----------------------------------
তারপর ফ্রেশ হয়ে নামাজ পড়ে বাসার উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়লাম।এমন সময় রাস্তা হঠাৎ সান্তা বলল,গাড়িটা একটু থামাও।
কি হয়েছে।কোন সমস্যা?
তোমাকে একটা লোক দেখাবও।
ও আচ্ছা।
তোমার মনে আছে,আমি একটা অফিসে জব করতাম।
হুম,সেখানকার বসের জন্য তোমার জীবন নষ্ট হয়েছে।
ঐদিকে একটু তাঁকাও।
ঐদিকে তাকাতেই দেখতে পেলাম,আমার আংকেল আরও কয়েকজন লোক দাঁড়িয়ে আছেন।
আমি আংকেলকে দেখতে পেয়ে সান্তার কথা ভুলে গেলাম।
এবং আংকেলকে ডাকলাম।
আংকেল আমাকে দেঁখেতো অনেক খুশি।তারপর আংকেল আমার কাছে আসলো,তারপর জানতে চাইলো আমার দিন-কাল কেমন চলতেছে।হঠাৎ আংকেলের চোঁখটা গাড়ির ভিতরে বসে থাকা সান্তার উপর পড়লো।
শ্রাবন,তুমি শেষ মেষ,এইসব মেয়ে মানুষ নিয়ে চলা-ফেরা করা শুরু করে দিয়েছো।
আংকেল,আপনি এই মেয়েকে চিনেন নাকি।
হুম,মেয়েটা ভাল না।
আপনি জানলেন কি করে,মেয়েটা খারাপ?
তুমি মেয়ের কাছেই জিগাও, বলেই আংকেল হাঁটা শুরু করলেন তার গাড়ির কাছে।
অনেক বার ডাঁকার পরও আংকেল পিঁছনে একটুও তাকালেন না।
তারপর আমি সান্তার কাঁছে জানতে চাইলাম,তুমি এই লোকটাকে চিনো।
হুম।তার আগে বলো,ওনি তোমার কেমন আংকেল ?
আমাদের অফিসের দ্বায়িত্বে আছেন অনেক বছর ধরে।সেই সুত্রে আংকেল ডাকি।
ও।তারমানে তোমাদের আপন কেউ না।
না।
একটু আগে তোমাকে যে লোক দেখাতে চাইছিলাম।ইনিই সেই লোক।যার জন্য আজ আমার এই অবস্থা।
কি বল তুমি।(সান্তার কথা শুনে আমার মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়লো,তার মানে সান্তা আগে আমাদের একটা অফিসে জব করতো।সান্তাকে তো দু'জন মিলে ''. করেছি,একজনতো আংকেল,বাকি একজন কি তাহলে আমার বাবা নাকি।কি সব ভাবছি আমি।আমার বাবা এমন কাজ করতেই পারেনা।আমার মাথা ঠিক কাজ করছে না,সান্তার কথা শুনার পর থেকে।সান্তার ডাকে বাস্তবে ফিরে এলাম)
হুম বলো।
কি ভাবতেছো?
কিছু না।
তাহলে বাসায় চলো।
ওকে।তারপর সান্তাকে নিয়ে বাসায় চলে এলাম।
মা-মাগো।
এইতো আসতেছি।
তারাতারি আসো।দেখো কাকে নিয়ে এসেছি।
বাবা,মেয়েটা কে?
তোমাদের কাছে বলেছিলাম না,একটা মেয়ের কথা।যার জন্য আমার এত পরিবর্তন।
ও,তারমানে সান্তা।
হুম।তা মা বাবাকে দেখতে পাচ্ছি না যে,বাবা কোথাও গিয়েছে নাকি।
হুম,একটু আগে কে যেন ফোন করে দেথা করতে বলল,তাই তোর বাবা তার সাথে দেখা করতে গিয়েছে।
(মনে মনে ভাবতে লাগলাম,তাহলে কি আমার ধারণাই সঠিক।রাস্তায় আংকেল আমাকে এই মেয়ের সাথে দেখে বাবাকে ফোন করে ডেঁকেছে)
তোর আবার কি হল?
কিছুনা মা।
আচ্ছা,তোরা বসে গল্প কর,আমি নাস্তার ব্যবস্থা করতেছি।
আন্টি,আমি কি আপনাকে নাস্তা তৈরি করতে একটু সাহায্য করতে পারি।
না মা,তুমি কেন কষ্ট করবে,তারচেয়ে ভাল তুমি বসে গল্প করো।
প্লিস আন্টি।
আচ্ছা চল।
তারপর সান্তা মায়ের সাথে রান্না ঘরে চলে গেল,আর আমিও ফ্রেস হওয়া জন্য আমার রুমে চলে এলাম।কিছুসময় পর মা নাস্তা করার জন্য ডাঁকতে লাগলো।আমিও নাস্তা করার জন্য চলে এলাম।
তিন জন একত্রে বসে নাস্তা করতেছি।এমন সময়....
চলবে.........
-----------------------------------
তারপর ফ্রেশ হয়ে নামাজ পড়ে বাসার উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়লাম।এমন সময় রাস্তা হঠাৎ সান্তা বলল,গাড়িটা একটু থামাও।
কি হয়েছে।কোন সমস্যা?
তোমাকে একটা লোক দেখাবও।
ও আচ্ছা।
তোমার মনে আছে,আমি একটা অফিসে জব করতাম।
হুম,সেখানকার বসের জন্য তোমার জীবন নষ্ট হয়েছে।
ঐদিকে একটু তাঁকাও।
ঐদিকে তাকাতেই দেখতে পেলাম,আমার আংকেল আরও কয়েকজন লোক দাঁড়িয়ে আছেন।
আমি আংকেলকে দেখতে পেয়ে সান্তার কথা ভুলে গেলাম।
এবং আংকেলকে ডাকলাম।
আংকেল আমাকে দেঁখেতো অনেক খুশি।তারপর আংকেল আমার কাছে আসলো,তারপর জানতে চাইলো আমার দিন-কাল কেমন চলতেছে।হঠাৎ আংকেলের চোঁখটা গাড়ির ভিতরে বসে থাকা সান্তার উপর পড়লো।
শ্রাবন,তুমি শেষ মেষ,এইসব মেয়ে মানুষ নিয়ে চলা-ফেরা করা শুরু করে দিয়েছো।
আংকেল,আপনি এই মেয়েকে চিনেন নাকি।
হুম,মেয়েটা ভাল না।
আপনি জানলেন কি করে,মেয়েটা খারাপ?
তুমি মেয়ের কাছেই জিগাও, বলেই আংকেল হাঁটা শুরু করলেন তার গাড়ির কাছে।
অনেক বার ডাঁকার পরও আংকেল পিঁছনে একটুও তাকালেন না।
তারপর আমি সান্তার কাঁছে জানতে চাইলাম,তুমি এই লোকটাকে চিনো।
হুম।তার আগে বলো,ওনি তোমার কেমন আংকেল ?
আমাদের অফিসের দ্বায়িত্বে আছেন অনেক বছর ধরে।সেই সুত্রে আংকেল ডাকি।
ও।তারমানে তোমাদের আপন কেউ না।
না।
একটু আগে তোমাকে যে লোক দেখাতে চাইছিলাম।ইনিই সেই লোক।যার জন্য আজ আমার এই অবস্থা।
কি বল তুমি।(সান্তার কথা শুনে আমার মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়লো,তার মানে সান্তা আগে আমাদের একটা অফিসে জব করতো।সান্তাকে তো দু'জন মিলে ''. করেছি,একজনতো আংকেল,বাকি একজন কি তাহলে আমার বাবা নাকি।কি সব ভাবছি আমি।আমার বাবা এমন কাজ করতেই পারেনা।আমার মাথা ঠিক কাজ করছে না,সান্তার কথা শুনার পর থেকে।সান্তার ডাকে বাস্তবে ফিরে এলাম)
হুম বলো।
কি ভাবতেছো?
কিছু না।
তাহলে বাসায় চলো।
ওকে।তারপর সান্তাকে নিয়ে বাসায় চলে এলাম।
মা-মাগো।
এইতো আসতেছি।
তারাতারি আসো।দেখো কাকে নিয়ে এসেছি।
বাবা,মেয়েটা কে?
তোমাদের কাছে বলেছিলাম না,একটা মেয়ের কথা।যার জন্য আমার এত পরিবর্তন।
ও,তারমানে সান্তা।
হুম।তা মা বাবাকে দেখতে পাচ্ছি না যে,বাবা কোথাও গিয়েছে নাকি।
হুম,একটু আগে কে যেন ফোন করে দেথা করতে বলল,তাই তোর বাবা তার সাথে দেখা করতে গিয়েছে।
(মনে মনে ভাবতে লাগলাম,তাহলে কি আমার ধারণাই সঠিক।রাস্তায় আংকেল আমাকে এই মেয়ের সাথে দেখে বাবাকে ফোন করে ডেঁকেছে)
তোর আবার কি হল?
কিছুনা মা।
আচ্ছা,তোরা বসে গল্প কর,আমি নাস্তার ব্যবস্থা করতেছি।
আন্টি,আমি কি আপনাকে নাস্তা তৈরি করতে একটু সাহায্য করতে পারি।
না মা,তুমি কেন কষ্ট করবে,তারচেয়ে ভাল তুমি বসে গল্প করো।
প্লিস আন্টি।
আচ্ছা চল।
তারপর সান্তা মায়ের সাথে রান্না ঘরে চলে গেল,আর আমিও ফ্রেস হওয়া জন্য আমার রুমে চলে এলাম।কিছুসময় পর মা নাস্তা করার জন্য ডাঁকতে লাগলো।আমিও নাস্তা করার জন্য চলে এলাম।
তিন জন একত্রে বসে নাস্তা করতেছি।এমন সময়....
চলবে.........