01-03-2019, 09:19 PM
(This post was last modified: 01-03-2019, 09:20 PM by ronylol. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
fer_prog দাদার লেখা মাস্টারপিস । দাদার অনুমতি নিয়ে এখানে পোস্ট করছি ।
পরিচয় ও সুচনাঃ
আমি জাভেদ, বয়স ৪১, লম্বা ৫" ৮", গায়ের রঙ পরিষ্কার, স্বাস্থ্যবান। আমার স্ত্রী কুহি, বয়স ৩৯, লম্বা ৫" ৫", গায়ের রঙ ধবধবে সাদা। আমাদের দু সন্তান, ছেলে জিশান ও মেয়ে আরিবা। জিশানের বয়স ১৯, এইচ এস সি পরীক্ষা দিয়ে ফল ও university- ভর্তির জন্যে অপেক্ষা করছে। আর মেয়ে আরিবার বয়স ১৭, এ বছরেই এস, এস, সি পাশ করে কলেজে ভর্তি হয়েছে। আমরা বাংলাদেশের ঢাকার গুলশানে থাকি।
আমি নিম্ন মধ্যবিত্ত ঘরের বড় ছেলে, আমরা ৪ ভাই, ৪ বোন। আমার বাবা অনেক কষ্ট করে আমাকে লেখাপড়া শিখিয়েছে, তারপর university তে পড়া অবস্থাতেই, আমার বিয়ে হয়। আমার শ্বশুরের অনেক টাকা পয়সা। উনার মেয়েকে আমি পড়াতাম, সেই সময়েই আমাকে পছন্দ হয়ে যাওয়ায়, আমার শ্বশুর ভাল ছেলে যেন হাতছাড়া না হয়ে যায়, তাই অনেকটা জোর করেই আমার ও কুহির বিয়ে হয়। কুহির বয়স তখন ১৮। বিয়ের পর আমার সংসার, লেখাপড়া সব কিছুরই যেন দায়িত্ব নিয়ে নেন আমার শ্বশুর। আমি পড়াশুনা শেষ করার পর ব্যবসা করতে চাইলে, আমার শ্বশুরই ব্যবসার মূলধন যোগার করে দেন। আমি কম্পিউটার এর যন্ত্রাংশের ব্যবসা শুরু করি। খুব ছোট ব্যবসা থেকে আজ অনেক বড় কোম্পানির মালিক আমি। সম্পদ ও অর্থের অভাব নেই আমার। বিয়ের পর কুহি ও ওর লেখাপড়া শেষ করে। ও যখন Graduation করছিলো, তখন আমাদের দুজনের প্রথম সন্তান জিশান আসে। পরে ওর লেখাপড়া শেষ হওয়ার পরে ও ছেলে কে নিয়েই Housewife হয়ে থাকতে চাইলো। ততদিনে আমার ব্যবসা ও মোটামুটি দাড়িয়ে যাচ্ছিলো। তাই আমি ও আপত্তি করি নাই। জিসানের জন্মের ২ বছর পরেই আমাদের মেয়ে আরিবার জন্ম হয়। আমার মা, বাবা গ্রামে থাকে। আমার অন্য ভাই বোনেরা ও গ্রামেই থাকে শুধু আমার ৩ নাম্বার ভাই শাহেদ ও ঢাকায় থাকে, ও একটা ছোট ফার্মের Executive পোস্টে চাকরি করে। আমি গ্রামে আমার পরিবারকে ভরন পোষণের জন্যে যা দেয়া দরকার, তা মাসে মাসে পাঠিয়ে দেই। আমার মা-বাবা ডাক্তার দেখানোর প্রয়োজন ছাড়া ঢাকায় আমার বাসায় তেমন আসেন না। আমার শ্বশুর ও শাশুড়ি আমার বাসার কাছে নিজেদের বাড়িতে থাকেন। আমার নিজের বাড়িটি ও আমার শ্বশুরই আমাকে কিনে দিয়েছেন, মেয়েকে কাছে রাখার জন্যে। এক কথায় আমার নিজের ও সংসার জীবনের উপর আমার শ্বশুরের অনেক অবদান। কিন্তু তিনি নিজে আমাকে কখন ও ছোট করে দেখেন না। কুহি উনাদের একমাত্র সন্তান। আর বিয়ের পর থেকে আমি ও উনার ছেলের মতই হয়ে গেছি। আমার শ্বশুর সামরিক বাহিনীর উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। কিন্তু সেই সামরিক শাসন তিনি তার সংসারের উপর বা আমার উপর কখন ও চালানোর চেষ্টা করেন নাই। সব কাজে তিনি আমার পরামর্শ বা অনুমতি নিয়েই করতেন, বা বলা যায়, আমার মতের বিরুদ্ধে তিনি আমার উপর কখনও কিছু চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেন নাই। আমি ও আমার শ্বশুরের পরিবারের সবাইকে তাদের প্রাপ্য সন্মান, ভালবাসা দিতে কখনও পিছপা হই নাই। আমি নিজে খুব শান্ত শিষ্ট ধীর স্থির প্রকৃতির লোক, আর কুহি সব সময়ই ছিল আমার জন্যে এক উপযুক্ত জীবন সঙ্গী।
পরিচয় ও সুচনাঃ
আমি জাভেদ, বয়স ৪১, লম্বা ৫" ৮", গায়ের রঙ পরিষ্কার, স্বাস্থ্যবান। আমার স্ত্রী কুহি, বয়স ৩৯, লম্বা ৫" ৫", গায়ের রঙ ধবধবে সাদা। আমাদের দু সন্তান, ছেলে জিশান ও মেয়ে আরিবা। জিশানের বয়স ১৯, এইচ এস সি পরীক্ষা দিয়ে ফল ও university- ভর্তির জন্যে অপেক্ষা করছে। আর মেয়ে আরিবার বয়স ১৭, এ বছরেই এস, এস, সি পাশ করে কলেজে ভর্তি হয়েছে। আমরা বাংলাদেশের ঢাকার গুলশানে থাকি।
আমি নিম্ন মধ্যবিত্ত ঘরের বড় ছেলে, আমরা ৪ ভাই, ৪ বোন। আমার বাবা অনেক কষ্ট করে আমাকে লেখাপড়া শিখিয়েছে, তারপর university তে পড়া অবস্থাতেই, আমার বিয়ে হয়। আমার শ্বশুরের অনেক টাকা পয়সা। উনার মেয়েকে আমি পড়াতাম, সেই সময়েই আমাকে পছন্দ হয়ে যাওয়ায়, আমার শ্বশুর ভাল ছেলে যেন হাতছাড়া না হয়ে যায়, তাই অনেকটা জোর করেই আমার ও কুহির বিয়ে হয়। কুহির বয়স তখন ১৮। বিয়ের পর আমার সংসার, লেখাপড়া সব কিছুরই যেন দায়িত্ব নিয়ে নেন আমার শ্বশুর। আমি পড়াশুনা শেষ করার পর ব্যবসা করতে চাইলে, আমার শ্বশুরই ব্যবসার মূলধন যোগার করে দেন। আমি কম্পিউটার এর যন্ত্রাংশের ব্যবসা শুরু করি। খুব ছোট ব্যবসা থেকে আজ অনেক বড় কোম্পানির মালিক আমি। সম্পদ ও অর্থের অভাব নেই আমার। বিয়ের পর কুহি ও ওর লেখাপড়া শেষ করে। ও যখন Graduation করছিলো, তখন আমাদের দুজনের প্রথম সন্তান জিশান আসে। পরে ওর লেখাপড়া শেষ হওয়ার পরে ও ছেলে কে নিয়েই Housewife হয়ে থাকতে চাইলো। ততদিনে আমার ব্যবসা ও মোটামুটি দাড়িয়ে যাচ্ছিলো। তাই আমি ও আপত্তি করি নাই। জিসানের জন্মের ২ বছর পরেই আমাদের মেয়ে আরিবার জন্ম হয়। আমার মা, বাবা গ্রামে থাকে। আমার অন্য ভাই বোনেরা ও গ্রামেই থাকে শুধু আমার ৩ নাম্বার ভাই শাহেদ ও ঢাকায় থাকে, ও একটা ছোট ফার্মের Executive পোস্টে চাকরি করে। আমি গ্রামে আমার পরিবারকে ভরন পোষণের জন্যে যা দেয়া দরকার, তা মাসে মাসে পাঠিয়ে দেই। আমার মা-বাবা ডাক্তার দেখানোর প্রয়োজন ছাড়া ঢাকায় আমার বাসায় তেমন আসেন না। আমার শ্বশুর ও শাশুড়ি আমার বাসার কাছে নিজেদের বাড়িতে থাকেন। আমার নিজের বাড়িটি ও আমার শ্বশুরই আমাকে কিনে দিয়েছেন, মেয়েকে কাছে রাখার জন্যে। এক কথায় আমার নিজের ও সংসার জীবনের উপর আমার শ্বশুরের অনেক অবদান। কিন্তু তিনি নিজে আমাকে কখন ও ছোট করে দেখেন না। কুহি উনাদের একমাত্র সন্তান। আর বিয়ের পর থেকে আমি ও উনার ছেলের মতই হয়ে গেছি। আমার শ্বশুর সামরিক বাহিনীর উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। কিন্তু সেই সামরিক শাসন তিনি তার সংসারের উপর বা আমার উপর কখন ও চালানোর চেষ্টা করেন নাই। সব কাজে তিনি আমার পরামর্শ বা অনুমতি নিয়েই করতেন, বা বলা যায়, আমার মতের বিরুদ্ধে তিনি আমার উপর কখনও কিছু চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেন নাই। আমি ও আমার শ্বশুরের পরিবারের সবাইকে তাদের প্রাপ্য সন্মান, ভালবাসা দিতে কখনও পিছপা হই নাই। আমি নিজে খুব শান্ত শিষ্ট ধীর স্থির প্রকৃতির লোক, আর কুহি সব সময়ই ছিল আমার জন্যে এক উপযুক্ত জীবন সঙ্গী।