02-07-2020, 12:08 AM
শুরু করার আগে
কাজল নদীর জলে,
ভরা ঢেউ ছল ছলে,
প্রদীপ ভাসাও কারে স্মরিয়া।
সোনার বরণী মেয়ে,
বলো কার পথ চেয়ে,
আঁখি দুটি ওঠে জলে ভরিয়া।।
এই মেয়েটিকে আমি ভীষণ কাছের থেকে চিনি। আমি ওর মনের সুখ দুঃখ সবই জানি। আমি নিজে অনেক চেষ্টা করেছিলাম ওর জীবনে প্রদীপ জ্বালাতে। আমি নিজে জ্বালাতে পারিনি কারন ওর সাথে আমার পরিচয় হয় আমার বিয়ের পরে। এই কাহিনী সেই মেয়েটিকে নিয়ে। এই কাহিনির সব চরিত্র হয়ত সত্যি নয়, তথাপি সব ঘটনা গুলো সত্যি। এই কাহিনী দিয়ে আমি বোঝাতে চাই আমাদের কলকাতার বাঙালি সমাজের এক অংশ আজও সেই আশাপূর্ণা দেবীর “সুবর্ণলতা”-এর যুগেই পড়ে আছে। এই কাহিনীতে সেক্স হয়তো সেই ভাবে আসবে না।
কাজল নদীর জলে,
ভরা ঢেউ ছল ছলে,
প্রদীপ ভাসাও কারে স্মরিয়া।
সোনার বরণী মেয়ে,
বলো কার পথ চেয়ে,
আঁখি দুটি ওঠে জলে ভরিয়া।।
আমাদের এই কাহিনী একটা মেয়েকে নিয়ে। ওর চোখ সব সময় জলে ভর্তি থাকে। বাইরে থেকে সেই জল হয়ত সবসময় দেখা যায় না, কিন্তু মনের অতলে সেই চোখ সব সময় জলেই ভর্তি থাকে। অপরের গানের কথা অনুসারে সে সোনার বরণী মেয়ে নয়। ওর গায়ের রঙ আকদম কষ্টি পাথরের মত কালো। ও কারো কথা স্মরন করে কোন নদী বা খালের জলে প্রদীপ ভাসায় না। ও জীবনে কেউ আসেই নি যে তাকে স্মরন করবে বা প্রদীপ ভাসাবে। সে প্রদীপ ভাসায় মনের নদী তে, কল্পনার প্রদীপ। সেই প্রদীপের আলোয় খুঁজে বেড়ায় জীবনের মানে।
এই মেয়েটিকে আমি ভীষণ কাছের থেকে চিনি। আমি ওর মনের সুখ দুঃখ সবই জানি। আমি নিজে অনেক চেষ্টা করেছিলাম ওর জীবনে প্রদীপ জ্বালাতে। আমি নিজে জ্বালাতে পারিনি কারন ওর সাথে আমার পরিচয় হয় আমার বিয়ের পরে। এই কাহিনী সেই মেয়েটিকে নিয়ে। এই কাহিনির সব চরিত্র হয়ত সত্যি নয়, তথাপি সব ঘটনা গুলো সত্যি। এই কাহিনী দিয়ে আমি বোঝাতে চাই আমাদের কলকাতার বাঙালি সমাজের এক অংশ আজও সেই আশাপূর্ণা দেবীর “সুবর্ণলতা”-এর যুগেই পড়ে আছে। এই কাহিনীতে সেক্স হয়তো সেই ভাবে আসবে না।
""পৃথিবীটা রঙ্গমঞ্চ আমরা সবাই অভিনেতা"" !!