18-06-2020, 11:07 PM
তিনদিন পরই ববির রক্ত বন্ধ হয়ে গেল। মেন্স এর পর ববির শরীর দ্রুত আমুল পরিবর্তন হয়ে গেল,তার চেহারায় যৌবনের আভা ফুটে উঠল, তার বুক আরো উচু হয়ে দুধগুলো আপেলের আকার ধারন করল। সে এখন মাঝে মাঝে নিজের দুধ এবং যৌনতা নিয়ে ভাবতে থাকে, যখন একা থাকে তখন সে অন্য মনস্ক হয়ে যৌনতার নানাদিক কল্পনা করে সময় কাটায়। কখন মা হবে, কেন মা হবে, কিভাবে মা হবে সব প্রশ্নের উত্তর খুজতে থাকে। ইদানিং ক্লাশে বান্ধবীদের সাথে মেন্স নিয়ে আলাপের সময় ববি কবিতার কাছে সব জেনে যায়। তখন ববির মনা আরেক্টা কল্পনা এসে দানা বাধে।
ববি প্রায় প্রতি রাতেই একটা ব্যাপার লক্ষ্য করে, প্রায় মাঝ রাতে মা বাবার খাটটা অনেক্ষন ধরে ক্যাচরম্যাচর শব্ধ করতে থাকে, তারপর মা ওঁ করে লম্বা টানে একটা শব্ধ করে উঠে, তারপর দুজনে বাইরে গিয়ে প্রসাব করে। কবিতার কথায় ববি কল্পনায় একজন নারী পুরুষের বৈবাহিক জীবনের পরবর্তী অবস্থা চিন্তা করতে থাকে। ববিকে আনমনা দেখে কবিতা ধাক্কা দিয়ে বলে কি ভাবছিস ববি। ববি উত্তর দেয় না কিছুনা।
কলেজ থেকে ফিরে ববি চিন্তা করতে থাকে কখন সন্ধ্যা হবে, কখন রাত হবে, কখন মাঝ রাত হবে, তারপর মা বাবার ক্যচরম্যাচর শব্ধ দেখবে। রাতে খাবার পর্ব শেষ করে বুয়া চলে যায়, আনুমানিক দশটায় ববি পাঠ শেষ করে, আজ ববির কোন পাঠই শেষ হয়নি, বসে বসে শুধু সময় ক্ষেপন করেছে আর যৌনতা নিয়ে চিন্তা করেছে। শুতেও ববির ঘুম নেই। বাবা বাতি নিভালেই ববি বেড়ার ফাকে চোখ রেখে দাঁড়িয়ে যাবে, দেখবে ক্যাচরম্যাচর এর মুল রহস্য। দরকার হলে সারা রাত জেগে দাঁড়িয়ে দেখবে। বাবা লাইট নিভিয়ে দিয়ে ডিম লাইটাটা জ্বালিয়ে দিল, বাবা অন্ধকারে শুতে পারেনা বলে ডিম লাইটের এ ব্যবস্থা। ববি দুঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকল, কিন্তু ক্যাচর ম্যচর এর কোন লক্ষনই দেখতা পেলনা। বরন তারা আলাপে ব্যস্ত হয়ে গেল। মা বলছে, আচ্ছা তোমাকেত একটা কথা বলাই হয়নি ।
কি কথা?
ববি বড় হয়ে গেছে।
তাই নাকি। তাহলেত দুঃশ্চিন্তাটা বেড়ে গেল।
পাগলি মেয়েটা বলেকি জান।
কি বলে।
এটা কেন হল।
তারপর তুমি কি উত্তর দিলে।
বললাম মেয়েদের এটা না হলে মা হতে পারেনা।
ববি কি বলল।
সে বলে আমি এখন কিভাবে মা হতে পারব, কখন হতে পারব।
তারপর তারপর বাবার বিস্ময়ের ভঙ্গিতে জানতে চাইল।
আমি বললাম, কোন ছেলের বলু তোর সোনায় ঢুকায়ে বীর্য ছাড়লে তুই মা হবি।
মেয়েকে এভাবে বলতে পারলে তুমি।
আরে না, তোমাকে বলছি আরকি,মেয়েকেত ধমক দিয়েই ঠান্দা করে দিয়েছি।
ববির সোনায় বলু ঢুকানোর কথা শুনে তার সারা দেহ পলকেই তেতে গেল, কামিচ উপরের দিকে তুলে একবার নিজের সোনাটা ধরে দেখল। তারপর একটা আংগুল ঢুকাতে চেয়েও ভালভাবে ঢুকাতে পারল না। বিছানায় গিয়ে নিজের কাপড় চোপড় খুলে উলংগ হয়ে চিত হয়ে শুয়ে আবার একটা আংগুল ঢুকাতে গিয়ে ববির আংগুল্টা যেন কিসের সাথে বাধা খেল। একটু ধাক্কা দিয়ে দেখল, না সে ব্যাথা পাচ্ছে। হঠাত মায়ের কন্ঠস্বর শুনল, এই আস্তে টিপ। তাড়াতাড়ি উঠে গিয়ে বেড়ার ফাকে চোখ রাখল, ববির সমস্ত দেহটা যেন বিদ্যুতস্পৃষ্টের মত শক্ত হয়ে গেল, তার পাগুলো মাটির সাথে চুম্বকের মত আটকে গেল। মা বিবস্ত্র হয়ে চিতভাবে শুয়ে আছে, ব্বা মাথাটা মায়ের বুকের উপর তোলে তার বিশাল আকারের রসে ভরা একটা দুধ মুখে নিয়ে চোষতে চোষতে অন্যটা সমান ভাবে টিপছে। মা বাবার মাথা কে তার দুধের উপর চেপে ধরে চোখ বুঝে সুখে শব্ধহীন ভাবে আহ আহ অহ করছে। কিছুক্ষন পর বাবা দুধ বদল করল, মা আবার চোষনরত দুধে বাবার মাথাকে চেপে ধরল। কিছুক্ষন চোষে বাবা মায়ের দুধের মাঝখানে একটা লম্বা চুমু দিল,তারপর চুমুতে চুমুতে নিচের দিকে নামতে লাগল, নাভীতে এসে আবার একটা লম্বা চুমু দিতেই মা পিঠকে বাকা করে বিছানা হতে অনেকটা ফাক করে ফেলল, আর আহ করে সশব্ধে আর্তনাদ করে উঠল। বাবা এবার আরো নিচে নেমে মায়ের দুরানের ফাকে সোনায় জিব লাগিয়ে চাটতে লাগল, হঠাত মায়ের অবস্থার আরো অবনতি হয়ে গেল। মা গরম নিশ্চাসের সাথে গোংগাতে শুরু করল, মাথাকে এদিক সেদিক আচড়াতে লাগল, দুহাতের মুঠোয় চাদরকে মোচড়িয়ে দলাই মোচড়ায় করে ফেলতে লাগল। বাবা কিন্তু একটুও থামছেনা, চোষ মাকে পাগল বানিয়ে ফেলল। মা অধৈর্যের মত হয়ে উঠে বাবার বিশালকায় বলুটাকে ধরে প্রতিশোধ নেয়ার জন্য চোষতে শুরু করল, এবার
বাবাও চরম উত্তেজনায় কাতর হয়ে আহ আহ আহ করে মায়ের দুধে আদর করতে লাগল,আর চুলে বেনি কাটতে লাগল। তারপর এক সময় হঠাত করে বাবা বলুটাকে টেনে মায়ের মুখ থেকে বের করে মাকে চিত করে চৌকির কারায় শুয়ে দিয়ে দুপাকে উপরের দিকে তোলে দিয়ে সোনায় বলুটাকে ফিট করে একটা ধাক্কা দিয়ে ফচাত করে ঢুকিয়ে দিল। কোন প্রকার কষ্ট ছাড়া মায়ের সোনায় বলুতা ঢুকে গেল।
ববি দেখতে দেখতে নিজেই গরম হয়ে গেছে, সে বুঝতে পারল তার সোনা দিয়ে এক প্রকেরের তরল পানি ভাংছে, দুরানের অনেকাংশ আঠাল পানিতে ভিজে গেছে, বার বার হাত লাগিয়ে পরীক্ষা করছে। নিজের দুধ গুলোকে বার বার টিপে টিপে দেখছে,সমস্ত দেহ ঘেমে চপ চপ হয়ে গেছে। এক অদ্ভুদ শিহরনে তার যৌনতা বাধ ভেংগে সব কিছু ভাসিয়ে নিয়ে যেতে চাইছে। বাবা মায়ের যৌন লীলার দৃশ্য হতে কিছুতেই চোখ ফেরাতে পারছে না। প্রবল উত্তেজনায় তার বৃদ্ধা আংগুল্টা তার সোনায় ঢুকাতে চাইল, কিন্তু আবার যেন ব্যাথা পেয়ে থেমে গেল। ববি আজ মাতালের মত কোন বাধাই মানলনা। এক্তা জোর ধাক্কা দিয়ে আংগুলতাকে ঢুকিয়ে দিল। ব্যাথায় অস্পষ্ট ভাবে আহ করে বের করে নিয়ে ঠাই দাঁড়িয়ে আবার বাবা মায়ের দিকে চোখ রাখল।
বাবা বলুটা ঢুকিয়ে মায়ের দুপাকে উপরের দিকে ঠেলে রেখে বলুটাকে একবার বের করে আবার ফটাস করে ঢুকিয়ে দিল। তারপর পর পর বের করে আবার ঢুকাতে শুরু করল। তখনই প্রতি চাপে দুর্বল চৌকিটা ক্যাচরম্যাচর শব্ধ করতে শুরু করল। হঠাত মা বাবাকে জোরে জড়িয়ে ধরে কাতরাতে শুরু করল। বাবাও একটু কাতরিয়ে উঠে মাকে চেপে ধরল। দুজন দুজনকে কিছুক্ষন ধরে রেখে তারপর উঠে গেল। দরজা খুলে প্রসাব সেরে ঘুমিয়ে গেল।
ববির আর সারা রাত ঘুম হলনা। বার এ দৃশ্য মনে ভেসে উঠছে। শেষের দিকে এত জোরে একজনকে আরেকজনকে জড়িয়ে ধরেছে সে দৃশ্যটা তার খুব মনোরম লেগেছে। ঐ অবস্থায় কি ঘটেছে সে বুঝতে পারেনি। তবে এক্তা কথা উপলব্দি করেছে যে, এটাই সন্তান হওয়ার প্রক্রিয়া। এর পর ববি প্রতিরাতেই তাদের এ লীলা দেখতে থাকে।বাবা মার মিলন ঘটুক আর আর না ঘটুক ববি প্রতি রাত অনিদ্রায় রাত কাটিয়ে দেয়, কোন কোন রাত মা বাবা কিছুই করেনা কিন্তু ববি প্রতীক্ষায় থাকে সারা রাত। ববি সুন্দর চেহারাটা অনিদ্রায় মলিন হয়ে আসছে। কিছুতেই সে এ নেশা তাড়াতে পারছে না। কিন্তু মা বাবা মেয়ের জন্য ভাবে তবে বুঝতে পারেনা তারাই এর একমাত্র কারন। এভাবে তিন বছর কেটে যায়, ভাল ছাত্রী হলেও এস এস সি তে কোন ভাবে পাশ করে ইন্তারে ভর্তি হয়। ববি এখন সব কিছু বুঝে, এখন পরিপুর্ন নারী। আরো দু বছর পর ববি এইচ এস সি পাশ করল। মা বাবা ববিকে আর না পড়ায়ে বিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
ববি প্রায় প্রতি রাতেই একটা ব্যাপার লক্ষ্য করে, প্রায় মাঝ রাতে মা বাবার খাটটা অনেক্ষন ধরে ক্যাচরম্যাচর শব্ধ করতে থাকে, তারপর মা ওঁ করে লম্বা টানে একটা শব্ধ করে উঠে, তারপর দুজনে বাইরে গিয়ে প্রসাব করে। কবিতার কথায় ববি কল্পনায় একজন নারী পুরুষের বৈবাহিক জীবনের পরবর্তী অবস্থা চিন্তা করতে থাকে। ববিকে আনমনা দেখে কবিতা ধাক্কা দিয়ে বলে কি ভাবছিস ববি। ববি উত্তর দেয় না কিছুনা।
কলেজ থেকে ফিরে ববি চিন্তা করতে থাকে কখন সন্ধ্যা হবে, কখন রাত হবে, কখন মাঝ রাত হবে, তারপর মা বাবার ক্যচরম্যাচর শব্ধ দেখবে। রাতে খাবার পর্ব শেষ করে বুয়া চলে যায়, আনুমানিক দশটায় ববি পাঠ শেষ করে, আজ ববির কোন পাঠই শেষ হয়নি, বসে বসে শুধু সময় ক্ষেপন করেছে আর যৌনতা নিয়ে চিন্তা করেছে। শুতেও ববির ঘুম নেই। বাবা বাতি নিভালেই ববি বেড়ার ফাকে চোখ রেখে দাঁড়িয়ে যাবে, দেখবে ক্যাচরম্যাচর এর মুল রহস্য। দরকার হলে সারা রাত জেগে দাঁড়িয়ে দেখবে। বাবা লাইট নিভিয়ে দিয়ে ডিম লাইটাটা জ্বালিয়ে দিল, বাবা অন্ধকারে শুতে পারেনা বলে ডিম লাইটের এ ব্যবস্থা। ববি দুঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকল, কিন্তু ক্যাচর ম্যচর এর কোন লক্ষনই দেখতা পেলনা। বরন তারা আলাপে ব্যস্ত হয়ে গেল। মা বলছে, আচ্ছা তোমাকেত একটা কথা বলাই হয়নি ।
কি কথা?
ববি বড় হয়ে গেছে।
তাই নাকি। তাহলেত দুঃশ্চিন্তাটা বেড়ে গেল।
পাগলি মেয়েটা বলেকি জান।
কি বলে।
এটা কেন হল।
তারপর তুমি কি উত্তর দিলে।
বললাম মেয়েদের এটা না হলে মা হতে পারেনা।
ববি কি বলল।
সে বলে আমি এখন কিভাবে মা হতে পারব, কখন হতে পারব।
তারপর তারপর বাবার বিস্ময়ের ভঙ্গিতে জানতে চাইল।
আমি বললাম, কোন ছেলের বলু তোর সোনায় ঢুকায়ে বীর্য ছাড়লে তুই মা হবি।
মেয়েকে এভাবে বলতে পারলে তুমি।
আরে না, তোমাকে বলছি আরকি,মেয়েকেত ধমক দিয়েই ঠান্দা করে দিয়েছি।
ববির সোনায় বলু ঢুকানোর কথা শুনে তার সারা দেহ পলকেই তেতে গেল, কামিচ উপরের দিকে তুলে একবার নিজের সোনাটা ধরে দেখল। তারপর একটা আংগুল ঢুকাতে চেয়েও ভালভাবে ঢুকাতে পারল না। বিছানায় গিয়ে নিজের কাপড় চোপড় খুলে উলংগ হয়ে চিত হয়ে শুয়ে আবার একটা আংগুল ঢুকাতে গিয়ে ববির আংগুল্টা যেন কিসের সাথে বাধা খেল। একটু ধাক্কা দিয়ে দেখল, না সে ব্যাথা পাচ্ছে। হঠাত মায়ের কন্ঠস্বর শুনল, এই আস্তে টিপ। তাড়াতাড়ি উঠে গিয়ে বেড়ার ফাকে চোখ রাখল, ববির সমস্ত দেহটা যেন বিদ্যুতস্পৃষ্টের মত শক্ত হয়ে গেল, তার পাগুলো মাটির সাথে চুম্বকের মত আটকে গেল। মা বিবস্ত্র হয়ে চিতভাবে শুয়ে আছে, ব্বা মাথাটা মায়ের বুকের উপর তোলে তার বিশাল আকারের রসে ভরা একটা দুধ মুখে নিয়ে চোষতে চোষতে অন্যটা সমান ভাবে টিপছে। মা বাবার মাথা কে তার দুধের উপর চেপে ধরে চোখ বুঝে সুখে শব্ধহীন ভাবে আহ আহ অহ করছে। কিছুক্ষন পর বাবা দুধ বদল করল, মা আবার চোষনরত দুধে বাবার মাথাকে চেপে ধরল। কিছুক্ষন চোষে বাবা মায়ের দুধের মাঝখানে একটা লম্বা চুমু দিল,তারপর চুমুতে চুমুতে নিচের দিকে নামতে লাগল, নাভীতে এসে আবার একটা লম্বা চুমু দিতেই মা পিঠকে বাকা করে বিছানা হতে অনেকটা ফাক করে ফেলল, আর আহ করে সশব্ধে আর্তনাদ করে উঠল। বাবা এবার আরো নিচে নেমে মায়ের দুরানের ফাকে সোনায় জিব লাগিয়ে চাটতে লাগল, হঠাত মায়ের অবস্থার আরো অবনতি হয়ে গেল। মা গরম নিশ্চাসের সাথে গোংগাতে শুরু করল, মাথাকে এদিক সেদিক আচড়াতে লাগল, দুহাতের মুঠোয় চাদরকে মোচড়িয়ে দলাই মোচড়ায় করে ফেলতে লাগল। বাবা কিন্তু একটুও থামছেনা, চোষ মাকে পাগল বানিয়ে ফেলল। মা অধৈর্যের মত হয়ে উঠে বাবার বিশালকায় বলুটাকে ধরে প্রতিশোধ নেয়ার জন্য চোষতে শুরু করল, এবার
বাবাও চরম উত্তেজনায় কাতর হয়ে আহ আহ আহ করে মায়ের দুধে আদর করতে লাগল,আর চুলে বেনি কাটতে লাগল। তারপর এক সময় হঠাত করে বাবা বলুটাকে টেনে মায়ের মুখ থেকে বের করে মাকে চিত করে চৌকির কারায় শুয়ে দিয়ে দুপাকে উপরের দিকে তোলে দিয়ে সোনায় বলুটাকে ফিট করে একটা ধাক্কা দিয়ে ফচাত করে ঢুকিয়ে দিল। কোন প্রকার কষ্ট ছাড়া মায়ের সোনায় বলুতা ঢুকে গেল।
ববি দেখতে দেখতে নিজেই গরম হয়ে গেছে, সে বুঝতে পারল তার সোনা দিয়ে এক প্রকেরের তরল পানি ভাংছে, দুরানের অনেকাংশ আঠাল পানিতে ভিজে গেছে, বার বার হাত লাগিয়ে পরীক্ষা করছে। নিজের দুধ গুলোকে বার বার টিপে টিপে দেখছে,সমস্ত দেহ ঘেমে চপ চপ হয়ে গেছে। এক অদ্ভুদ শিহরনে তার যৌনতা বাধ ভেংগে সব কিছু ভাসিয়ে নিয়ে যেতে চাইছে। বাবা মায়ের যৌন লীলার দৃশ্য হতে কিছুতেই চোখ ফেরাতে পারছে না। প্রবল উত্তেজনায় তার বৃদ্ধা আংগুল্টা তার সোনায় ঢুকাতে চাইল, কিন্তু আবার যেন ব্যাথা পেয়ে থেমে গেল। ববি আজ মাতালের মত কোন বাধাই মানলনা। এক্তা জোর ধাক্কা দিয়ে আংগুলতাকে ঢুকিয়ে দিল। ব্যাথায় অস্পষ্ট ভাবে আহ করে বের করে নিয়ে ঠাই দাঁড়িয়ে আবার বাবা মায়ের দিকে চোখ রাখল।
বাবা বলুটা ঢুকিয়ে মায়ের দুপাকে উপরের দিকে ঠেলে রেখে বলুটাকে একবার বের করে আবার ফটাস করে ঢুকিয়ে দিল। তারপর পর পর বের করে আবার ঢুকাতে শুরু করল। তখনই প্রতি চাপে দুর্বল চৌকিটা ক্যাচরম্যাচর শব্ধ করতে শুরু করল। হঠাত মা বাবাকে জোরে জড়িয়ে ধরে কাতরাতে শুরু করল। বাবাও একটু কাতরিয়ে উঠে মাকে চেপে ধরল। দুজন দুজনকে কিছুক্ষন ধরে রেখে তারপর উঠে গেল। দরজা খুলে প্রসাব সেরে ঘুমিয়ে গেল।
ববির আর সারা রাত ঘুম হলনা। বার এ দৃশ্য মনে ভেসে উঠছে। শেষের দিকে এত জোরে একজনকে আরেকজনকে জড়িয়ে ধরেছে সে দৃশ্যটা তার খুব মনোরম লেগেছে। ঐ অবস্থায় কি ঘটেছে সে বুঝতে পারেনি। তবে এক্তা কথা উপলব্দি করেছে যে, এটাই সন্তান হওয়ার প্রক্রিয়া। এর পর ববি প্রতিরাতেই তাদের এ লীলা দেখতে থাকে।বাবা মার মিলন ঘটুক আর আর না ঘটুক ববি প্রতি রাত অনিদ্রায় রাত কাটিয়ে দেয়, কোন কোন রাত মা বাবা কিছুই করেনা কিন্তু ববি প্রতীক্ষায় থাকে সারা রাত। ববি সুন্দর চেহারাটা অনিদ্রায় মলিন হয়ে আসছে। কিছুতেই সে এ নেশা তাড়াতে পারছে না। কিন্তু মা বাবা মেয়ের জন্য ভাবে তবে বুঝতে পারেনা তারাই এর একমাত্র কারন। এভাবে তিন বছর কেটে যায়, ভাল ছাত্রী হলেও এস এস সি তে কোন ভাবে পাশ করে ইন্তারে ভর্তি হয়। ববি এখন সব কিছু বুঝে, এখন পরিপুর্ন নারী। আরো দু বছর পর ববি এইচ এস সি পাশ করল। মা বাবা ববিকে আর না পড়ায়ে বিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।