27-05-2020, 03:13 AM
ট্রেনযাত্রা-২
আমি এখন একটু একটু ভয় পাচ্ছিলাম। লোকদুটো প্রথম থেকেই সুবিধার মনে হচ্ছিল না। কিন্তু, এখন যে সাহস করে কিছু করব, তারও কোনও উপায় নেই।
“দেখ দেখ, কি বিশাল বিশাল মাইরে বাবা! বাপের জন্মে এত বড় বড় দুধ চোখে দেখিনি।“
“তা আর বলতে... পাছাটাও খাসা ছিল রে ব্যাটা!” হেসে লম্বাটা বলে...
আমি আস্তে আস্তে এবার চোখটা খুলে নিচের দিকে তাকাই। দেখি, দুজন খুব আস্তে আস্তে মায়ের কাছে চলে এসেছে। এবং খুব করে মাকে লক্ষ্য করছে। মনে হল, গলা একটা খাকরানি দেই, কিন্তু এরপর কি হবে, সেটা জানতেই চুপ মেরে গেলাম।
“ধরলে জেগে উঠবে না?”
“আরে, একটা chance নিয়েই দেখ না...”
“মাইরি, ধরা পরে গেলে কিন্তু শেষ রে ব্যাটা... পাবলিক যা মার বসাবে না!”
“পাবলিক ধরতে পারলে না মারবে... তুই একটা চেষ্টা করেই দেখ... কেও টের পাবে না...”
কয়েক সেকেন্ড ওরা পুরাই চুপচাপ। শুধু ট্রেনের আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। সেটা বাদে আর কোনই আওয়াজ নেই। আমি চুপচাপ এবার ওদের দেখার চেষ্টা করি অন্ধকারে। দেখি একজন চুপচাপ পাসে দাঁড়িয়ে আর আরেকজন আস্তে আস্তে মায়ের বার্থের ভেতর হাত ঢুকিয়ে কি যেন করছে...
তখনই পরের station এর জন্য ট্রেনটি থামল। সাথে সাথে ওরা আবার দূরে গিয়ে বসলো। আমি নিজের বিছানায় চুপচাপ শুয়ে থাকলাম।
আবার ট্রেন চালু হতেই, দেখি ওরা আবার শুরু করেছে ওদের খেলা। এবার লম্বুটা, যেটা মায়ের পাছায় বাড়া ঘষেছিল, সে এবার মায়ের দুধ নিয়ে খেলতে লাগলো... পাসেরটা এবার আমার দিকে তাকালও। আমি সাথে সাথে মাথা সরিয়ে ফেললাম। লোকটা এসে এবার আমার কাছে এসে গলা খাকরানি দিলো, দেখার জন্য আমি কোন আওয়াজ করি কিনা... আমি পুরোই চুপচাপ হয়ে শুয়ে থাকলাম। এবার লোকটা আস্তে আস্তে ফিসফিস করে তার বন্ধুকে কি জানি বলল আর ওরা এবার নিজেদের বার্থে গিয়ে বসল।
একটা station পরেই ওরা নেমে পরল, তবে যাওয়ার আগে দেখি, একটা আরেকটাকে বলছে
“হেবি দুধছিলরে মাগীর!”
“মাগীর ছেলেটা না জাগলেই হল...”
“আরে দেখতে দিতি। জেগে দেখত, কি করে ওর মা আমাদের দুধ খেলা enjoy করছিলো! তাহলেই আর কিছু বলার সাহস পেত না!”
বলে দাঁত কেলিয়ে চলে গেল। আমি বেশ অবাক হলাম, তবে কিছুই বললাম না। চুপচাপ ঘুমানোর চেষ্টা করতে লাগলাম।
আমি এখন একটু একটু ভয় পাচ্ছিলাম। লোকদুটো প্রথম থেকেই সুবিধার মনে হচ্ছিল না। কিন্তু, এখন যে সাহস করে কিছু করব, তারও কোনও উপায় নেই।
“দেখ দেখ, কি বিশাল বিশাল মাইরে বাবা! বাপের জন্মে এত বড় বড় দুধ চোখে দেখিনি।“
“তা আর বলতে... পাছাটাও খাসা ছিল রে ব্যাটা!” হেসে লম্বাটা বলে...
আমি আস্তে আস্তে এবার চোখটা খুলে নিচের দিকে তাকাই। দেখি, দুজন খুব আস্তে আস্তে মায়ের কাছে চলে এসেছে। এবং খুব করে মাকে লক্ষ্য করছে। মনে হল, গলা একটা খাকরানি দেই, কিন্তু এরপর কি হবে, সেটা জানতেই চুপ মেরে গেলাম।
“ধরলে জেগে উঠবে না?”
“আরে, একটা chance নিয়েই দেখ না...”
“মাইরি, ধরা পরে গেলে কিন্তু শেষ রে ব্যাটা... পাবলিক যা মার বসাবে না!”
“পাবলিক ধরতে পারলে না মারবে... তুই একটা চেষ্টা করেই দেখ... কেও টের পাবে না...”
কয়েক সেকেন্ড ওরা পুরাই চুপচাপ। শুধু ট্রেনের আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। সেটা বাদে আর কোনই আওয়াজ নেই। আমি চুপচাপ এবার ওদের দেখার চেষ্টা করি অন্ধকারে। দেখি একজন চুপচাপ পাসে দাঁড়িয়ে আর আরেকজন আস্তে আস্তে মায়ের বার্থের ভেতর হাত ঢুকিয়ে কি যেন করছে...
তখনই পরের station এর জন্য ট্রেনটি থামল। সাথে সাথে ওরা আবার দূরে গিয়ে বসলো। আমি নিজের বিছানায় চুপচাপ শুয়ে থাকলাম।
আবার ট্রেন চালু হতেই, দেখি ওরা আবার শুরু করেছে ওদের খেলা। এবার লম্বুটা, যেটা মায়ের পাছায় বাড়া ঘষেছিল, সে এবার মায়ের দুধ নিয়ে খেলতে লাগলো... পাসেরটা এবার আমার দিকে তাকালও। আমি সাথে সাথে মাথা সরিয়ে ফেললাম। লোকটা এসে এবার আমার কাছে এসে গলা খাকরানি দিলো, দেখার জন্য আমি কোন আওয়াজ করি কিনা... আমি পুরোই চুপচাপ হয়ে শুয়ে থাকলাম। এবার লোকটা আস্তে আস্তে ফিসফিস করে তার বন্ধুকে কি জানি বলল আর ওরা এবার নিজেদের বার্থে গিয়ে বসল।
একটা station পরেই ওরা নেমে পরল, তবে যাওয়ার আগে দেখি, একটা আরেকটাকে বলছে
“হেবি দুধছিলরে মাগীর!”
“মাগীর ছেলেটা না জাগলেই হল...”
“আরে দেখতে দিতি। জেগে দেখত, কি করে ওর মা আমাদের দুধ খেলা enjoy করছিলো! তাহলেই আর কিছু বলার সাহস পেত না!”
বলে দাঁত কেলিয়ে চলে গেল। আমি বেশ অবাক হলাম, তবে কিছুই বললাম না। চুপচাপ ঘুমানোর চেষ্টা করতে লাগলাম।