11-05-2020, 02:32 PM
পর্ব-৪৫
-----------------------------------
তারপর ঠিকান নিয়ে আমি আর ইশিতা জাচ্ছি.....
প্রথমে আমরা হাসপাতালে গেলাম, গিয়ে বাবার দেওয়া ঠিকানা মতো ওই ডাক্তারের নাম ছিল, ডাঃ মেহেজাবিন আরবি , রিছিভ সনে গেলাম, কিন্তু তারা বল্লো এই নামে কোন ডাক্তার এখানে নেই,
তারপরে হাসপাতালের সভাপতির নাম্বার নিয়ে তাকে ফোন দিলাম,
সে বল্লো এই বেপারে তার জানা নেই, আর একটু ফোর্স করতে বলে , তুই আমাকে চিনিশ, তোর সাহস তো কম না, তুই আমাকে ফোর্স করিস, তুই কি জানিস আমি কে, আমি এক মন্ত্রীর আত্নিয় (চামাচা)
আমি ফোন টা কেটে দিলাম, মনে মনে বলি এই মন্ত্রীরর জোরেই এই প্রাইভেট হাসপাতাল বানানো, খালি মানুষের টাকা নেওয়ার ধান্দা, দারাও তোমার আব্বুকে ফোন দিচ্ছি..... সোজা আংগুলে ঘি উঠবে না,
হ্যলে বাবা এখানে তো ওই ডাক্তার কে পেলাম না, আর সভাপতি যা বল্লো তা ও বললাম, ইশিতার বাবা সেনা বাহিনী তে থাকায় অনেক পাওয়ার আছে, তাই তিনি নিজেই আসলেন, এসে সভাপতি কে ফোন দিলেন, তারপর কি যেন বলতেই সভাপতি ১০ মিনিটের মদ্ধে চলে এলো,
আরে স্যার আপনার আসার কি দরকার ছিলা আমাকে বললেই তো আমি চলে যেতাম, শুধু শুধু কষ্ট করলেন,
আচ্চা আগে বলুন ডাক্তার মেহেজাবিন আরবি কোথায়????
স্যার সে তো ১০ বছর আগেই চলে গেছে,
আমি এতো কিছু জানতে চাই না কি ভাবে তাকে হাজির করবেন সেটা আপনার ব্যপার, আমি ১ ঘন্টার মদ্ধে তাকে চাই,
তারপর যেন কাকে ফোন দিল, অনেক্ষুন এদিক ওদিক ফোন দাওয়ার পরে, দুই ঘন্টা পরে একটা মেয়ে এলো, আরে এই তো সেই মেয়ে টা, ইশিতার বাবা, ও অবাক আভাকে দেখে, আর হাসপাতালের সভাপতি ও, ইশিতার বাবা তো একবার ইশিতার দিকে একবার আভার দিকে তাকাচ্ছে,
আভা এশে শালাম দিয়ে বল্লো, আমি ডাক্তার মেহেজাবীন আরবি এর মেয়ে, মা বাবা ৩ মাস আগে একটা দুর্ঘটনায় লন্ডনে মারা জায়,,,,,
এখন তো ইশিতার বাবা ভালোই চিন্তার মদ্দে পরে গেল, কি করা জায়, কিভাবে জানবে, তার আর কোন মেয়ে ছিল কি না,
আর ইশিতার মতো দেখতে মেয়েটাই বা কে, এতো মিল ওদের মদ্ধে,
হঠাৎ সভাপতি বল্লো স্যার কোন চিন্তা করবেন না, ডি এন এ টেষ্ট করেন, তাহলেই জানতে পারবেন,
পরে ইশিতার বাবা আভার সাথে কথা বলে, আভা বলে কোন সমস্যা নেই,
তারপর ইশিতার বাবার, আর আভার কোষ এর স্যমপল নেওয়া হলো, টেষ্ট করার জন্য,
প্রায় ঘন্টা ৩ এক পরে ডাক্তার এলো, ডাক্তার এর মুখে হাশির ছাপ, বল্লো মি, রায়হান সাহেব রিপট পজিটিভ, আপনার সাথে মিলে গেছে,
আভা বল্লো মানে, এনিই আমার বাবা আর এরাই আমার পরিবার
আভা বল্লো আপনেরা একটু থাকেন আমি একটু আসতেছি, বলে আভা কোথায় যেন চলে গেল, ১ ঘন্টা পরে এলো হাতে একটা ডায়রি, বাবার দিকে এগিয়ে দিল, বাবা কিছুক্ষুন ডায়রিটা পরলো,
বাবার চোখে পানি, বাবা আভার দিকে তাকালো আর বল্লো আয় মা আমার বুকে আয়, বলতে দেরি কিন্তু যেতে দেরি হলো না,
তারপর ডাক্তার আর সভাপতি কে ধন্যবাদ দিয়ে আমরা বারির দিকে এগুচ্ছি,
আমি তো বেশ খুশি আমার দুইটা বউ, বউ এর লগে শালি ফ্রি
আমরা বাসায় চলে এলাম, এসে দেখি বসায় আত্নীয় স্বজন রা সবাই এসে পরেছে, আভার কথা সুনে দেখতে, তারপরে একে একে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়, আর ইশিতার মা তো কেদেই দিয়েছিল, না পাওয়া ধন ফিরে পাওয়ায়,
বিকালের দিকে আমি দেখি ইশিতা আর আভা গল্প করছে, আমি বিল্লাম ইশিতা আমাকে পরিচয় করিয়ে দিলে না,তোমার বোন এর সাথে,
আরে দুলাভাই পরিচয় করিয়ে দেওয়া লাগবে না, আপনার সাথে পরিচয় তো আমার প্রথম থেকে, আপনি না থাকলে তো আমার পরিবার কেই পেতাম না,
আমি শুধু তোমার দুলা ভাই না,
তাহলে (আভা)
আমি তোমার খালাতো ভাই, + দুলাভাই,
দুলাভাই জানি কিন্তু খালাতো ভাই, এটা কেমনে, আমাকে তো বলে নী....
বলার আর সময় কই পেল,
তা তোমাদের লাভ ম্যরেজ নাকি এরেঞ্জ মেরেজ????
ইশিতা বল্লো দুটোই,
আমি বল্লোম তোমার বোন আমাকে আগে ভালোবাসছে, আমকে প্রপোজ ও করেছে, জানো তোমার বোন আমাকে আগে কি মাইর ডা ই না মারতো, একবার তো প্রায় মরেই গিয়েছিলাম, আমি ছোট বলে কি আমার মান ইজ্জৎ নেই, খালি খালি মারতো,
কিরে আপু ভাইয়া কি সত্যি কথা বলছে???? আমার এতো কিউট হ্যন্সাম দুলাভাই কে মারতি,??? তোর কস্ট হতো না,
মারবোনা তো কি করবো, আগে তো আমার কথা সুনতো না তাই মারতাম, আর যখন বিয়ের কথা শুনছে তখন তো আমকে কিছ করতো, তাই মারতাম,
বলেই দুইজনে হেসে দিলো
আমি তো আবুল এত মতো তাদের কথা শুনছি, আমি বললাম তোমারা থাকো আমি একটু আসিছি, বলে বাইরে বের হলাম....
চলবে.............
-----------------------------------
তারপর ঠিকান নিয়ে আমি আর ইশিতা জাচ্ছি.....
প্রথমে আমরা হাসপাতালে গেলাম, গিয়ে বাবার দেওয়া ঠিকানা মতো ওই ডাক্তারের নাম ছিল, ডাঃ মেহেজাবিন আরবি , রিছিভ সনে গেলাম, কিন্তু তারা বল্লো এই নামে কোন ডাক্তার এখানে নেই,
তারপরে হাসপাতালের সভাপতির নাম্বার নিয়ে তাকে ফোন দিলাম,
সে বল্লো এই বেপারে তার জানা নেই, আর একটু ফোর্স করতে বলে , তুই আমাকে চিনিশ, তোর সাহস তো কম না, তুই আমাকে ফোর্স করিস, তুই কি জানিস আমি কে, আমি এক মন্ত্রীর আত্নিয় (চামাচা)
আমি ফোন টা কেটে দিলাম, মনে মনে বলি এই মন্ত্রীরর জোরেই এই প্রাইভেট হাসপাতাল বানানো, খালি মানুষের টাকা নেওয়ার ধান্দা, দারাও তোমার আব্বুকে ফোন দিচ্ছি..... সোজা আংগুলে ঘি উঠবে না,
হ্যলে বাবা এখানে তো ওই ডাক্তার কে পেলাম না, আর সভাপতি যা বল্লো তা ও বললাম, ইশিতার বাবা সেনা বাহিনী তে থাকায় অনেক পাওয়ার আছে, তাই তিনি নিজেই আসলেন, এসে সভাপতি কে ফোন দিলেন, তারপর কি যেন বলতেই সভাপতি ১০ মিনিটের মদ্ধে চলে এলো,
আরে স্যার আপনার আসার কি দরকার ছিলা আমাকে বললেই তো আমি চলে যেতাম, শুধু শুধু কষ্ট করলেন,
আচ্চা আগে বলুন ডাক্তার মেহেজাবিন আরবি কোথায়????
স্যার সে তো ১০ বছর আগেই চলে গেছে,
আমি এতো কিছু জানতে চাই না কি ভাবে তাকে হাজির করবেন সেটা আপনার ব্যপার, আমি ১ ঘন্টার মদ্ধে তাকে চাই,
তারপর যেন কাকে ফোন দিল, অনেক্ষুন এদিক ওদিক ফোন দাওয়ার পরে, দুই ঘন্টা পরে একটা মেয়ে এলো, আরে এই তো সেই মেয়ে টা, ইশিতার বাবা, ও অবাক আভাকে দেখে, আর হাসপাতালের সভাপতি ও, ইশিতার বাবা তো একবার ইশিতার দিকে একবার আভার দিকে তাকাচ্ছে,
আভা এশে শালাম দিয়ে বল্লো, আমি ডাক্তার মেহেজাবীন আরবি এর মেয়ে, মা বাবা ৩ মাস আগে একটা দুর্ঘটনায় লন্ডনে মারা জায়,,,,,
এখন তো ইশিতার বাবা ভালোই চিন্তার মদ্দে পরে গেল, কি করা জায়, কিভাবে জানবে, তার আর কোন মেয়ে ছিল কি না,
আর ইশিতার মতো দেখতে মেয়েটাই বা কে, এতো মিল ওদের মদ্ধে,
হঠাৎ সভাপতি বল্লো স্যার কোন চিন্তা করবেন না, ডি এন এ টেষ্ট করেন, তাহলেই জানতে পারবেন,
পরে ইশিতার বাবা আভার সাথে কথা বলে, আভা বলে কোন সমস্যা নেই,
তারপর ইশিতার বাবার, আর আভার কোষ এর স্যমপল নেওয়া হলো, টেষ্ট করার জন্য,
প্রায় ঘন্টা ৩ এক পরে ডাক্তার এলো, ডাক্তার এর মুখে হাশির ছাপ, বল্লো মি, রায়হান সাহেব রিপট পজিটিভ, আপনার সাথে মিলে গেছে,
আভা বল্লো মানে, এনিই আমার বাবা আর এরাই আমার পরিবার
আভা বল্লো আপনেরা একটু থাকেন আমি একটু আসতেছি, বলে আভা কোথায় যেন চলে গেল, ১ ঘন্টা পরে এলো হাতে একটা ডায়রি, বাবার দিকে এগিয়ে দিল, বাবা কিছুক্ষুন ডায়রিটা পরলো,
বাবার চোখে পানি, বাবা আভার দিকে তাকালো আর বল্লো আয় মা আমার বুকে আয়, বলতে দেরি কিন্তু যেতে দেরি হলো না,
তারপর ডাক্তার আর সভাপতি কে ধন্যবাদ দিয়ে আমরা বারির দিকে এগুচ্ছি,
আমি তো বেশ খুশি আমার দুইটা বউ, বউ এর লগে শালি ফ্রি
আমরা বাসায় চলে এলাম, এসে দেখি বসায় আত্নীয় স্বজন রা সবাই এসে পরেছে, আভার কথা সুনে দেখতে, তারপরে একে একে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়, আর ইশিতার মা তো কেদেই দিয়েছিল, না পাওয়া ধন ফিরে পাওয়ায়,
বিকালের দিকে আমি দেখি ইশিতা আর আভা গল্প করছে, আমি বিল্লাম ইশিতা আমাকে পরিচয় করিয়ে দিলে না,তোমার বোন এর সাথে,
আরে দুলাভাই পরিচয় করিয়ে দেওয়া লাগবে না, আপনার সাথে পরিচয় তো আমার প্রথম থেকে, আপনি না থাকলে তো আমার পরিবার কেই পেতাম না,
আমি শুধু তোমার দুলা ভাই না,
তাহলে (আভা)
আমি তোমার খালাতো ভাই, + দুলাভাই,
দুলাভাই জানি কিন্তু খালাতো ভাই, এটা কেমনে, আমাকে তো বলে নী....
বলার আর সময় কই পেল,
তা তোমাদের লাভ ম্যরেজ নাকি এরেঞ্জ মেরেজ????
ইশিতা বল্লো দুটোই,
আমি বল্লোম তোমার বোন আমাকে আগে ভালোবাসছে, আমকে প্রপোজ ও করেছে, জানো তোমার বোন আমাকে আগে কি মাইর ডা ই না মারতো, একবার তো প্রায় মরেই গিয়েছিলাম, আমি ছোট বলে কি আমার মান ইজ্জৎ নেই, খালি খালি মারতো,
কিরে আপু ভাইয়া কি সত্যি কথা বলছে???? আমার এতো কিউট হ্যন্সাম দুলাভাই কে মারতি,??? তোর কস্ট হতো না,
মারবোনা তো কি করবো, আগে তো আমার কথা সুনতো না তাই মারতাম, আর যখন বিয়ের কথা শুনছে তখন তো আমকে কিছ করতো, তাই মারতাম,
বলেই দুইজনে হেসে দিলো
আমি তো আবুল এত মতো তাদের কথা শুনছি, আমি বললাম তোমারা থাকো আমি একটু আসিছি, বলে বাইরে বের হলাম....
চলবে.............