10-05-2020, 11:10 AM
পর্ব-৪৪
-----------------------------------
তার পর আউট ওফ কন্টল, জা হবার তাই, ইতিহাস রচনা হলো,,,,,,,,,,,,,
একসপ্তাহ পরে আমি আর ইশিতা ঘুরতে বের হয়েছি, রাস্তায় প্রচন্ড জ্যম, কি করবো কি করবো ভাবছি, আমরা দুই জনেই বাইকে ছিলাম, ইশিতা বল্লো, আচ্ছা আমি জা দেখতে পাচ্ছি তুমি কি তা দেখতে পাচ্ছ?
মানে কি ভনিতা না করে সোজা বলো, এই গরমে জান বের হয়ে জাচ্ছে, আজই তোমার ঘুরতে জাওয়ার ইচ্ছে হলো।
আরে রাগ করছো কেন, বা পাশে তাকিয়ে দেখই না,, (ইশিতা)
আমি বিরক্ত নিয়ে ওই দিকে তাকালাম, দেখে তো পুরো চোখ চানাবরা, আরে ওই মেয়ে টাই তো, যে আমাকে গন পিটুনি খাওয়াইছিল....
ইশিতা কে বললাম, সেইদিন এতো করে বললাম, আমার কথা তো বিস্বাস হয় নি তোমার, এখন নিজের চোখে দেখ....
কে শোনে কার কথা, ইশিতা তো হা করে তাকিয়ে আছে তার ডুব্লিকেট মেয়ের দিকে,
ইশিতাকে ঢাক্কা দিয়ে বললাম কি কি দেখছো??? ইশিতা আমার বাইক থেকে নামলো ,, আরে গাড়িটার দিকেই তো জাচ্ছে,
একটু পরে মেয় টা বের হয়ে এলো, দুইজনে দুইজনের দিকে তাকিয়ে রইলো,
আমি দুই জনের দিকে এগুলাম,অরে মাজার ব্যথায় এখনো টন টন করছে,
আমাকে দেখেই মেয়েটা বল্লো আরে আপনি,
হ্যা আমি, আর এই যে আমার বউ ইশিতা,
I am really sorry, আমি বুঝতে পারি নাই সব কিছু সেদিন কেমন জানি তাড়াতাড়ি হয়ে গেল, (মেয়েটা)
Its ok,
আমি ও সরি, কারন আমিই ভুল ভেবেছিলাম,
তারপরে মেয়ে টা ইশিতার দিকে হাত বারিয়ে দিয়ে বল্লো
hi আমি আভা,
hlw আমি ইশিতা,
আচ্ছা আপনি আমার মতো দেখতে কিভাবে হলেন?? (ইশিতা)
তা তো আমি জানি বাবা মাকে জিগেস্যা করতে হবে, কিন্তু তারা তো আর বেচে নেই, আমি ছোট থেকে লন্ডনে থাকি, কয়দিন আগে মা বাবা মারা জায়, তারের নিয়ে দেশে আসি, আমার জন্য একটা চিঠি রেখে গিয়েছিল,
তাতে জানতে পারি তারা আমার আসল মা বাবা না, তাই আমার রিয়েল মা বাবাকে খোজার জন্য এখানেই থেকে গেলাম, আর আপনাদের মতো ভালো একটা বন্ধু ও পেলাম,
আজ আসি অন্য একদিন আড্ডা হবে, তারপর নম্বর নিলাম, আভা চলে গেল,
আমি আর ইশিতা বাসায় চলে এলাম,
তারপর মা বাবাকে সব খুলে বললাম, ইশিতা প্রশ্ন আচ্ছা মা, আমার মায়ের কি কোন জমজ মেয়ে ছিল,? আমার কোন যমজ বোন???
খালা বল্লো না রে, কিন্তু তখন একটা ঝামেলা হয়েছিলা, কিন্তু কি নিয়ে হয়েছিল তা জানিনা,
ইশিতা আমার বুকের উপরে শুয়ে আছে, আছে আর বির বির করছে, আমি জিগেস্যা করলাম কোন সমস্যা, ইশিতা বল্লো অই মেয়ে টা আমার বো তো না আবার, দেখছো কতো মিল আমার সাথে,
এতো ভেবে ঘুম নষ্ট না করে, এখন ঘুমাও, কাল তোমাদের বাসায় জাবো, , আর গিয়ে জিগেস্যা করবো,
তারপরে ইশিতা আমাকে জরিয়ে ধরে ঘুমিয়ে পরলো,
কলিং বেলের দিলাম, একটু পরে ইশিতার মা এশে খুলে দিলো,
আরে তোরা কেমন আছিশ,
এই তো ভালো, তোমার সাথে কথা আছে,
আগে তো ভিতরে আয়, আজ তোর বাবা ও আসছে, তারপর ভিতরে গেলাম,
খালা রান্না নিয়ে ব্যস্ত, আর সাথে ইশিতাও রান্না করতে সাহাজ্য করছে,
ইশিতার বাবাও চলে আসছে, দুপুরে আমরা একসাথে খেতে বসলাম,
আচ্ছা মা তোমার কী আর কোন মেয়ে আছে, কি বলছিস এসব, তুই তো আমার একমাত্র মেয়ে ,
তারপরে ইশিতা সব খুলে বল্লো, ইশিতার বাবাও কথা শুনে অবাক, ইশিতার বাবা বল্লো, আমারও মনে হয় তোর আরও একটা বোন আছে, তোর মার যেদিন ডেলিভারি হয়েছিল সেদীন ডাক্তারের সাথে ঝামেলা হয়েছিল, আমার মনে হয় ডাক্তার বলতে পারবে, আমি ঠিকানা দিচ্ছি তোরা গিয়ে দেখা কর,কিছু জানতে পারিস কি না , তারপর আমি তো আছিই,
তারপর ঠিকান নিয়ে আমি আর ইশিতা জাচ্ছি.....
চলবে.......
-----------------------------------
তার পর আউট ওফ কন্টল, জা হবার তাই, ইতিহাস রচনা হলো,,,,,,,,,,,,,
একসপ্তাহ পরে আমি আর ইশিতা ঘুরতে বের হয়েছি, রাস্তায় প্রচন্ড জ্যম, কি করবো কি করবো ভাবছি, আমরা দুই জনেই বাইকে ছিলাম, ইশিতা বল্লো, আচ্ছা আমি জা দেখতে পাচ্ছি তুমি কি তা দেখতে পাচ্ছ?
মানে কি ভনিতা না করে সোজা বলো, এই গরমে জান বের হয়ে জাচ্ছে, আজই তোমার ঘুরতে জাওয়ার ইচ্ছে হলো।
আরে রাগ করছো কেন, বা পাশে তাকিয়ে দেখই না,, (ইশিতা)
আমি বিরক্ত নিয়ে ওই দিকে তাকালাম, দেখে তো পুরো চোখ চানাবরা, আরে ওই মেয়ে টাই তো, যে আমাকে গন পিটুনি খাওয়াইছিল....
ইশিতা কে বললাম, সেইদিন এতো করে বললাম, আমার কথা তো বিস্বাস হয় নি তোমার, এখন নিজের চোখে দেখ....
কে শোনে কার কথা, ইশিতা তো হা করে তাকিয়ে আছে তার ডুব্লিকেট মেয়ের দিকে,
ইশিতাকে ঢাক্কা দিয়ে বললাম কি কি দেখছো??? ইশিতা আমার বাইক থেকে নামলো ,, আরে গাড়িটার দিকেই তো জাচ্ছে,
একটু পরে মেয় টা বের হয়ে এলো, দুইজনে দুইজনের দিকে তাকিয়ে রইলো,
আমি দুই জনের দিকে এগুলাম,অরে মাজার ব্যথায় এখনো টন টন করছে,
আমাকে দেখেই মেয়েটা বল্লো আরে আপনি,
হ্যা আমি, আর এই যে আমার বউ ইশিতা,
I am really sorry, আমি বুঝতে পারি নাই সব কিছু সেদিন কেমন জানি তাড়াতাড়ি হয়ে গেল, (মেয়েটা)
Its ok,
আমি ও সরি, কারন আমিই ভুল ভেবেছিলাম,
তারপরে মেয়ে টা ইশিতার দিকে হাত বারিয়ে দিয়ে বল্লো
hi আমি আভা,
hlw আমি ইশিতা,
আচ্ছা আপনি আমার মতো দেখতে কিভাবে হলেন?? (ইশিতা)
তা তো আমি জানি বাবা মাকে জিগেস্যা করতে হবে, কিন্তু তারা তো আর বেচে নেই, আমি ছোট থেকে লন্ডনে থাকি, কয়দিন আগে মা বাবা মারা জায়, তারের নিয়ে দেশে আসি, আমার জন্য একটা চিঠি রেখে গিয়েছিল,
তাতে জানতে পারি তারা আমার আসল মা বাবা না, তাই আমার রিয়েল মা বাবাকে খোজার জন্য এখানেই থেকে গেলাম, আর আপনাদের মতো ভালো একটা বন্ধু ও পেলাম,
আজ আসি অন্য একদিন আড্ডা হবে, তারপর নম্বর নিলাম, আভা চলে গেল,
আমি আর ইশিতা বাসায় চলে এলাম,
তারপর মা বাবাকে সব খুলে বললাম, ইশিতা প্রশ্ন আচ্ছা মা, আমার মায়ের কি কোন জমজ মেয়ে ছিল,? আমার কোন যমজ বোন???
খালা বল্লো না রে, কিন্তু তখন একটা ঝামেলা হয়েছিলা, কিন্তু কি নিয়ে হয়েছিল তা জানিনা,
ইশিতা আমার বুকের উপরে শুয়ে আছে, আছে আর বির বির করছে, আমি জিগেস্যা করলাম কোন সমস্যা, ইশিতা বল্লো অই মেয়ে টা আমার বো তো না আবার, দেখছো কতো মিল আমার সাথে,
এতো ভেবে ঘুম নষ্ট না করে, এখন ঘুমাও, কাল তোমাদের বাসায় জাবো, , আর গিয়ে জিগেস্যা করবো,
তারপরে ইশিতা আমাকে জরিয়ে ধরে ঘুমিয়ে পরলো,
কলিং বেলের দিলাম, একটু পরে ইশিতার মা এশে খুলে দিলো,
আরে তোরা কেমন আছিশ,
এই তো ভালো, তোমার সাথে কথা আছে,
আগে তো ভিতরে আয়, আজ তোর বাবা ও আসছে, তারপর ভিতরে গেলাম,
খালা রান্না নিয়ে ব্যস্ত, আর সাথে ইশিতাও রান্না করতে সাহাজ্য করছে,
ইশিতার বাবাও চলে আসছে, দুপুরে আমরা একসাথে খেতে বসলাম,
আচ্ছা মা তোমার কী আর কোন মেয়ে আছে, কি বলছিস এসব, তুই তো আমার একমাত্র মেয়ে ,
তারপরে ইশিতা সব খুলে বল্লো, ইশিতার বাবাও কথা শুনে অবাক, ইশিতার বাবা বল্লো, আমারও মনে হয় তোর আরও একটা বোন আছে, তোর মার যেদিন ডেলিভারি হয়েছিল সেদীন ডাক্তারের সাথে ঝামেলা হয়েছিল, আমার মনে হয় ডাক্তার বলতে পারবে, আমি ঠিকানা দিচ্ছি তোরা গিয়ে দেখা কর,কিছু জানতে পারিস কি না , তারপর আমি তো আছিই,
তারপর ঠিকান নিয়ে আমি আর ইশিতা জাচ্ছি.....
চলবে.......