07-05-2020, 09:48 PM
" কার ফোন শালা,"
" দ্যাখ কার "
" দরকার নেই, যার দরকার আবার করবে "
মোবাইলে আবার আশা ভোন্সলের গলা
" দ্যাখ, মনে হয় জরুরী"
পকেট থেকে ফোন বের করে গুঞ্জন দেখল লাভ্লির নাম্বার
" এই মাল টা ফোন করছে কেন। হ্যালো বোল ক্যায়া হুয়া ? "
অনিন্দ্য লক্ষ্য করল আসতে আসতে গুঞ্জনের মুখের রেখা বদলে গেল। আর তারপর গুঞ্জনের মুখ থেকে শুনল
" চল ফিরতে হবে, চাপ "
" কি হয়েছে? "
" নিখিল আর লাভ্লি বেরিয়েছিল, রাস্তায় কোথাও যশের সঙ্গে দেখা হয়েছে। তোর রাগ টা নিখিলের ওপর মিটিয়েছে। মাথা ফেটেছে, কলেজ হসপিটালেই ভর্তি "
অনিন্দ্য চুপচাপ শুনল। গুঞ্জনের গাড়ি ১০০ তে।
" কি রে কিছু বল "
" বলে কি হবে, কিছুই না "
" আমার কিছু চেনা পাব্লিক আছে, ওদের কে ভাবছি কাজে লাগাব। ওই মাদারচদের বাচ্চাকে শেষ করে দেবে। "
" তুই কিচ্ছু করবি না, সোজা হসপিটাল চল "
" আমি করব না , কিন্তু তুই করবি তাই তো? "
" লড়াই তো আমার সাথেই "
" বেশি হিরো সাজিস না, আমায় না জানিয়ে কিন্তু কিচ্ছু করবি না "
" হম "
প্রায় ঝড়ের গতিতেই গাড়ি চালিয়ে আনল গুঞ্জন, হসপিটাল এর মেন গেটের কাছেই দেখা হয়ে গেল লাভ্লির সাথে। ওর সাথেই এল নিখিলের কাছে। সিডেটিভ দিয়েছে, ঘুমাচ্ছে। ৪ স্টিচ পড়েছে। আর লাভ্লি কেঁদে ভাসাচ্ছে।
" গুঞ্জন তুই থাক, আমি আসছি "
" তুই কোথাও যাবি না, আর গেলে আমি যাব তোর সাথে "
" তুই এখানে থাক, আমি একাই যাব "
" কসম খা তুই এখন যশের কাছে যাবি না "
" আমি দিব্বি মানিনা রে "
" তবু খা "
" আমি যশের কাছে যাবনা, তুই এখানেই থাক "
বেড়িয়ে গেল অনিন্দ্য, অজান্তেই বিড়বিড় করে বলল গুঞ্জন
"ওাহে গুরু ইস বন্দে কো সমহালে রাখনা "
******************
“ গিরধর জী বাড়ি আছেন? “
“ কে ভাই? আরে বাপরে আপনি, আইয়ে আইয়ে অন্দর আইয়ে “
“ একটা জরুরী দরকারে এসেছিলাম গিরধর জী “
“ঠিক হ্যায় অন্দর তো আইয়ে ইস গরিবখানে মে “
কলেজ কম্পাউন্ডের মধ্যেই থাকে পিওন গিরধারিলাল। তার স্ত্রী আর ৩ বাচ্চা কে নিয়ে।
“ আইয়ে অন্দর আইয়ে, বলিয়ে কি লিবেন চায় না কফি ?”
“ কিচ্ছু লাগবে না গিরধর জী, শুধু একটা ঠিকানা দরকার ছিল “
“ সব মিলবে দাদা, এক কাপ চায় তো লিন “
“ না পরে খাব, আজ একটু জলদি আছে “
“ কি হয়েছে যদি বলেন ?”
“ তুমি নিখিল কে চেন? “
“ আপনার দোস্ত? সরদারজি? “
“ হ্যা, ওকে আজ যশ আর ওর বন্ধুরা মিলে মেরেছে, হসপিটালে ভর্তি “
“ আপ কো যশ কা পতা চাহিয়ে ? ম্যায় দে সকতা হু, লেকিন এক বাত কেহনা চাহতা হু। ইয়ে গলতি না কিজিয়ে “
“ না গিরধর জী, যশের ঠিকানা চাই না “
“ তব কিসকা লিজিয়েগা? “
“ প্রিন্সিপাল ডি সুজার”
কলেজ কম্পাউন্ডের বাইরেই থাকেন প্রিন্সিপাল শালিনী ডি সুজা। শহরের বাইরে, বাংলো ধরনের বাড়ি, অনেকটা জায়গা জুড়ে বাগান, আর তার মধ্যখানে তার বাংলো। গেট খুলে ভিতরে ঢুকল অনিন্দ্য, কলিং বেল বাজাল। একটা ১৯-২০ বছরের মেয়ে এসে দরজা খুলল।
“ কহিয়ে “
“ ম্যাডাম আছেন? “
“ হ্যাঁ, অন্দর আইয়ে, পুজা করকে আ রাহি হ্যা, বৈঠিয়ে “
শালিনি ডি সুজা অত চটকদার না হলেও তার ঘর রীতিমত চোখ ধাঁধানো। ঘরের আসবাবপত্র বেশ শৌখিন আর রুচি সম্মত। অনিন্দ্য মনে মনে তারিফ না করে পারল না।
“ লিজিয়ে স্যর, পানি। চায় ইয়া কফি ?”
“ কিছু লাগবে না, থ্যাঙ্কক্স”
ঠাণ্ডা জল টা গলায় ঢালতেই অনিন্দ্য টের পেল যে অনেকক্ষণ ধরেই তেষ্টা পেয়েছিল, মাথা গরম থাকায় বুঝতে পারেনি। যাক জল টা খেয়ে তেষ্টা মিটল আর মাথাটাও একটু ঠাণ্ডা হল।
“ কি ব্যাপার, তুমি এখানে কেন?”
ঘরে ঢুকেই অনিন্দ্য কে দেখে বেশ অসন্তুষ্ট গলাতেই প্রশ্ন করলেন প্রিন্সিপাল ডী সুজা।
“ গুড ইভনিং ম্যাডাম “ সোফা ছেড়ে উঠে দাঁড়ালো অনিন্দ্য।
“ গুড ইভনিং, কি হয়েছে? “ সামনের সোফায় বসতে বসতে জিজ্ঞেস করলেন শালিনি ডি সুজা।
“ সেরকম কিছুই না, একটা জিনিস জানবার জন্য এসেছিলাম”
“ কি জিনিস? “
“ যশ দিক্ষিতের কাছে কি এমন আছে যা অন্য কোন স্টুডেন্টের কাছে নেই? “
“ what do you mean ?”
“ গত ৪ বছর ধরে যশ দীক্ষিত এত অন্যায় করেও কোন শাস্তি পায় না কেন? “
“ তুমি বলতে কি চাও?”
“ সে তো আপনি ভালই বুঝেছেন যে আমি কি বলতে চাই”
“ না বুঝিনি, খোলাখুলি বল “
“ কলেজের প্রথম দিনেই সে গুঞ্জন মাখিজা বলে একটি ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্রীর বুকে হাত দেয়, এবং তাতে তার কোন শাস্তি হোল না। কিন্তু তার গায়ে হাত তোলায় তার বাবা আপনার সামনে আমাকে থ্রেট করে গেল। সিনিয়ার বনাম জুনিয়ার এর ফুটবল ম্যাচে সে যথেচ্ছ ভাবে আমাকে মেরে গেল। এমনি মারল যে আমাকে হসপিটালে রাতও কাটাতে হল, তবু তার কোন শাস্তি হোল না। আজ সে আমার বন্ধু নিখিল অরোরা কে এমন মারল যে সেও হসপিটালে ভর্তি। কিন্তু তবু তার কোন শাস্তি হবেনা, কেন? “
“ সে কৈফিয়ত কি তোমাকে দিতে হবে? “
“ আমি চাইছি যখন, তখন আমাকেই দিয়ে দিন “
“ Anindyo Banerjee, do not cross your limits. তুমি জাননা আমি এই মুহূর্তে তোমায় এই কলেজ থেকে রাস্টিকেট করতে পারি আর তুমি যাতে ভবিষ্যতে কোন মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি না হতে পার সে ব্যাবস্থাও করতে পারি “
“ কিন্তু যশ দীক্ষিতকে কিছছু করতে পারবেন না, “
“ Get out from my house, I say. Get out “
উত্তেজিত হয়ে সোফা ছেড়ে দাঁড়িয়ে পড়েছেন প্রিন্সিপাল ডি সুজা, তার চোখ মুখ লাল হয়ে গেছে।
“ বেড়িয়ে যাও আমার বাড়ি থেকে এই মুহূর্তে “
“ থাকব বলে আসিনি ম্যাডাম, শুধু জানতে এসেছিলাম যে আপনি এত ভিতু কেন? “
“ Get out I say, at once “ গলার স্বর সপ্তমে চড়িয়ে বললেন শালিনী ডি সুজা।
অনিন্দ্য সোফা ছেড়ে দরজার দিকে এগোল, হটাত দেওয়ালে একটা ছবি দেখে আটকে গেল সে। এ ছবি তো তার চেনা। এ ছবি এখানে কি করে এল?
“ কি হল, বললাম না তোমায় বেড়িয়ে যেতে “
“ এই … এই ছবিটা এখানে এল কি করে? এ ছবি আপনার কাছে কি করে এল?”
“ That is none of your business, you get out of my house, now “
" দ্যাখ কার "
" দরকার নেই, যার দরকার আবার করবে "
মোবাইলে আবার আশা ভোন্সলের গলা
" দ্যাখ, মনে হয় জরুরী"
পকেট থেকে ফোন বের করে গুঞ্জন দেখল লাভ্লির নাম্বার
" এই মাল টা ফোন করছে কেন। হ্যালো বোল ক্যায়া হুয়া ? "
অনিন্দ্য লক্ষ্য করল আসতে আসতে গুঞ্জনের মুখের রেখা বদলে গেল। আর তারপর গুঞ্জনের মুখ থেকে শুনল
" চল ফিরতে হবে, চাপ "
" কি হয়েছে? "
" নিখিল আর লাভ্লি বেরিয়েছিল, রাস্তায় কোথাও যশের সঙ্গে দেখা হয়েছে। তোর রাগ টা নিখিলের ওপর মিটিয়েছে। মাথা ফেটেছে, কলেজ হসপিটালেই ভর্তি "
অনিন্দ্য চুপচাপ শুনল। গুঞ্জনের গাড়ি ১০০ তে।
" কি রে কিছু বল "
" বলে কি হবে, কিছুই না "
" আমার কিছু চেনা পাব্লিক আছে, ওদের কে ভাবছি কাজে লাগাব। ওই মাদারচদের বাচ্চাকে শেষ করে দেবে। "
" তুই কিচ্ছু করবি না, সোজা হসপিটাল চল "
" আমি করব না , কিন্তু তুই করবি তাই তো? "
" লড়াই তো আমার সাথেই "
" বেশি হিরো সাজিস না, আমায় না জানিয়ে কিন্তু কিচ্ছু করবি না "
" হম "
প্রায় ঝড়ের গতিতেই গাড়ি চালিয়ে আনল গুঞ্জন, হসপিটাল এর মেন গেটের কাছেই দেখা হয়ে গেল লাভ্লির সাথে। ওর সাথেই এল নিখিলের কাছে। সিডেটিভ দিয়েছে, ঘুমাচ্ছে। ৪ স্টিচ পড়েছে। আর লাভ্লি কেঁদে ভাসাচ্ছে।
" গুঞ্জন তুই থাক, আমি আসছি "
" তুই কোথাও যাবি না, আর গেলে আমি যাব তোর সাথে "
" তুই এখানে থাক, আমি একাই যাব "
" কসম খা তুই এখন যশের কাছে যাবি না "
" আমি দিব্বি মানিনা রে "
" তবু খা "
" আমি যশের কাছে যাবনা, তুই এখানেই থাক "
বেড়িয়ে গেল অনিন্দ্য, অজান্তেই বিড়বিড় করে বলল গুঞ্জন
"ওাহে গুরু ইস বন্দে কো সমহালে রাখনা "
******************
“ গিরধর জী বাড়ি আছেন? “
“ কে ভাই? আরে বাপরে আপনি, আইয়ে আইয়ে অন্দর আইয়ে “
“ একটা জরুরী দরকারে এসেছিলাম গিরধর জী “
“ঠিক হ্যায় অন্দর তো আইয়ে ইস গরিবখানে মে “
কলেজ কম্পাউন্ডের মধ্যেই থাকে পিওন গিরধারিলাল। তার স্ত্রী আর ৩ বাচ্চা কে নিয়ে।
“ আইয়ে অন্দর আইয়ে, বলিয়ে কি লিবেন চায় না কফি ?”
“ কিচ্ছু লাগবে না গিরধর জী, শুধু একটা ঠিকানা দরকার ছিল “
“ সব মিলবে দাদা, এক কাপ চায় তো লিন “
“ না পরে খাব, আজ একটু জলদি আছে “
“ কি হয়েছে যদি বলেন ?”
“ তুমি নিখিল কে চেন? “
“ আপনার দোস্ত? সরদারজি? “
“ হ্যা, ওকে আজ যশ আর ওর বন্ধুরা মিলে মেরেছে, হসপিটালে ভর্তি “
“ আপ কো যশ কা পতা চাহিয়ে ? ম্যায় দে সকতা হু, লেকিন এক বাত কেহনা চাহতা হু। ইয়ে গলতি না কিজিয়ে “
“ না গিরধর জী, যশের ঠিকানা চাই না “
“ তব কিসকা লিজিয়েগা? “
“ প্রিন্সিপাল ডি সুজার”
কলেজ কম্পাউন্ডের বাইরেই থাকেন প্রিন্সিপাল শালিনী ডি সুজা। শহরের বাইরে, বাংলো ধরনের বাড়ি, অনেকটা জায়গা জুড়ে বাগান, আর তার মধ্যখানে তার বাংলো। গেট খুলে ভিতরে ঢুকল অনিন্দ্য, কলিং বেল বাজাল। একটা ১৯-২০ বছরের মেয়ে এসে দরজা খুলল।
“ কহিয়ে “
“ ম্যাডাম আছেন? “
“ হ্যাঁ, অন্দর আইয়ে, পুজা করকে আ রাহি হ্যা, বৈঠিয়ে “
শালিনি ডি সুজা অত চটকদার না হলেও তার ঘর রীতিমত চোখ ধাঁধানো। ঘরের আসবাবপত্র বেশ শৌখিন আর রুচি সম্মত। অনিন্দ্য মনে মনে তারিফ না করে পারল না।
“ লিজিয়ে স্যর, পানি। চায় ইয়া কফি ?”
“ কিছু লাগবে না, থ্যাঙ্কক্স”
ঠাণ্ডা জল টা গলায় ঢালতেই অনিন্দ্য টের পেল যে অনেকক্ষণ ধরেই তেষ্টা পেয়েছিল, মাথা গরম থাকায় বুঝতে পারেনি। যাক জল টা খেয়ে তেষ্টা মিটল আর মাথাটাও একটু ঠাণ্ডা হল।
“ কি ব্যাপার, তুমি এখানে কেন?”
ঘরে ঢুকেই অনিন্দ্য কে দেখে বেশ অসন্তুষ্ট গলাতেই প্রশ্ন করলেন প্রিন্সিপাল ডী সুজা।
“ গুড ইভনিং ম্যাডাম “ সোফা ছেড়ে উঠে দাঁড়ালো অনিন্দ্য।
“ গুড ইভনিং, কি হয়েছে? “ সামনের সোফায় বসতে বসতে জিজ্ঞেস করলেন শালিনি ডি সুজা।
“ সেরকম কিছুই না, একটা জিনিস জানবার জন্য এসেছিলাম”
“ কি জিনিস? “
“ যশ দিক্ষিতের কাছে কি এমন আছে যা অন্য কোন স্টুডেন্টের কাছে নেই? “
“ what do you mean ?”
“ গত ৪ বছর ধরে যশ দীক্ষিত এত অন্যায় করেও কোন শাস্তি পায় না কেন? “
“ তুমি বলতে কি চাও?”
“ সে তো আপনি ভালই বুঝেছেন যে আমি কি বলতে চাই”
“ না বুঝিনি, খোলাখুলি বল “
“ কলেজের প্রথম দিনেই সে গুঞ্জন মাখিজা বলে একটি ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্রীর বুকে হাত দেয়, এবং তাতে তার কোন শাস্তি হোল না। কিন্তু তার গায়ে হাত তোলায় তার বাবা আপনার সামনে আমাকে থ্রেট করে গেল। সিনিয়ার বনাম জুনিয়ার এর ফুটবল ম্যাচে সে যথেচ্ছ ভাবে আমাকে মেরে গেল। এমনি মারল যে আমাকে হসপিটালে রাতও কাটাতে হল, তবু তার কোন শাস্তি হোল না। আজ সে আমার বন্ধু নিখিল অরোরা কে এমন মারল যে সেও হসপিটালে ভর্তি। কিন্তু তবু তার কোন শাস্তি হবেনা, কেন? “
“ সে কৈফিয়ত কি তোমাকে দিতে হবে? “
“ আমি চাইছি যখন, তখন আমাকেই দিয়ে দিন “
“ Anindyo Banerjee, do not cross your limits. তুমি জাননা আমি এই মুহূর্তে তোমায় এই কলেজ থেকে রাস্টিকেট করতে পারি আর তুমি যাতে ভবিষ্যতে কোন মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি না হতে পার সে ব্যাবস্থাও করতে পারি “
“ কিন্তু যশ দীক্ষিতকে কিছছু করতে পারবেন না, “
“ Get out from my house, I say. Get out “
উত্তেজিত হয়ে সোফা ছেড়ে দাঁড়িয়ে পড়েছেন প্রিন্সিপাল ডি সুজা, তার চোখ মুখ লাল হয়ে গেছে।
“ বেড়িয়ে যাও আমার বাড়ি থেকে এই মুহূর্তে “
“ থাকব বলে আসিনি ম্যাডাম, শুধু জানতে এসেছিলাম যে আপনি এত ভিতু কেন? “
“ Get out I say, at once “ গলার স্বর সপ্তমে চড়িয়ে বললেন শালিনী ডি সুজা।
অনিন্দ্য সোফা ছেড়ে দরজার দিকে এগোল, হটাত দেওয়ালে একটা ছবি দেখে আটকে গেল সে। এ ছবি তো তার চেনা। এ ছবি এখানে কি করে এল?
“ কি হল, বললাম না তোমায় বেড়িয়ে যেতে “
“ এই … এই ছবিটা এখানে এল কি করে? এ ছবি আপনার কাছে কি করে এল?”
“ That is none of your business, you get out of my house, now “