30-04-2020, 01:10 PM
পর্ব-৩৫
ইশিতা আর ফারাবী তাকিয়ে দেখে,, কবরস্থানের কোণায়,এই গাছটার নিচে একটা মানুষ দাঁড়িয়ে আছে,,,আর একটু ভালো করে তাকাতেই দেখি একটা পাগল দারিয়ে আছে, একটু ভয় পেলাম কিন্তু তৎক্ষনাত মনে পরলো আরে কবরস্থান হলো পবিত্র জায়গা, আর এটি হলো সরকারি কবরস্থান, কতো অলি আউলিউয়া, আর বুজুর্গ ব্যক্তির কবর আছে এখানে, আর কবরস্থানে তো খারাব কিছু থাকে না, অপর দিকে ইশিতা আমাকে জরিয়ে ধরে আছে, আমি আস্তে আমার মুখটা ইশিতার কানের কাছে এনে কানের লতিতে হালকা চুমু একে দিয়ে বললাম আরে ভয় পাচ্ছ কেন, আমি তো আছি, আর তুমি ভালো করে দেখ ওখানে গাছের আড়ালে একটা পাগল বসে আছে, আর তুমি জানো না কবরস্থানে কোন খারাব কিছু থাকে না, দেখ দেখ পাগল টা চলে জাচ্ছে, এবার ইশিতা মুখ টা ঘুরিয়ে ও দিকে তাকালো, তারপরে মুচকি হাসি দিয়ে বল্লো আসলেই তো এতো একটা মানুষ?
আমি বললাম আচ্ছা এখন অনেক রাত হলো প্রার রাত ৯ টা চলো বাসার দিকে জাওয়া লাগবে, মা অনেক চিন্তা করবে দেরি হলে, ইশিতা বল্লো চলো,
তারপর আমরা বাসার দিকে পা বারালাম
আমরা হাটছি... হঠাৎ ঠান্ডা বাতাস বইতে লাগলো মনে হচ্ছে বৃষ্টি হবে বাসায় যেতে ১৫ মিনিট লাগবে, এরই মদ্ধে বিদ্যুৎ চমকালো আসে পাশে কোথাও বর্জপাত হয়েছে, এরই মদ্ধে আমার বুকে কারো অস্তিত্ব খুজে পেলাম, দেখলাম ইশিতা আমার বুকের মাঝে গুটি শুটি মেরে আমার বুকে মুখ গুজে ররেছে,
আমি বললাম আরে পাগলি ভয় পাচ্ছো কেন আমি তো আছি, এই জাজাজাজা............ বৃষ্টি শুরু হয়ে গেলো আর সাতচুন্নিটার বাদরামি বেরে গেল,
এই তুই আমাকে আবার সাতচুন্নি বললি কেন???(ইশিতা)
কই আমি কখন বললাম, তুমি আমার ১০ টা না ৫ টা না ১ টা মাত্র সিনিয়ার বউ তোমাকে কি আমি সাতচুন্নি বলতে পাবি বলো আমার সোনা বউ উম্মা?
বলে বুকে জরিয়ে ধরলাম,
এখন কি দারিয়ে থাকবে নাকি যাবে(ফারাবি)
হুম চলো, .......
এইইইইইইইই........ গেলো রে গেল...(ফারাবি)
আমার পা, আল্লাহ আমার পা শেষ, (ইশিতা)
অনেক বৃষ্টি হচ্ছে এরই মদ্ধে ইশিতা পা পিছলে পরে গেছে, আমি বার বার করে বলছি আমার হাত ধরে হাটো, কে শুনে কার কথা, বৃষ্টি তে সে হেলতে দুলতে আর বাদরামি করতে করতে হাটছিল, এখন বুঝ মজা, ?
ব্যথা কি বেশি পেয়েছ? (ফারাবি)
তানয় তো কি?(ইশিতা)
এতো বৃষ্টি নামছে একটা রিকশা ও দেখছি না কোথাও,,
আমি বললাম তা এখন যাবে কি করে???
ইশিতা বল্লো কেন তোমার কোলে করে নিয়ে জাবা এই বাসার কাছেই চলে এসেছি ১২ মিনিট লাগবে যেতে,
আমি যে এই ঝর- বৃষ্টির মদ্ধে তোমাকে কোলে করে নিয়ে জাবো তার ভারা হিসেবে কি দিবে আমাকে, তারপর ইশিতা মনে মনে কি যেন ভাবলো, তার পরে আমাকে বল্লো, আগে বাসায় চলো তারপর ই দিবো, আর হ্যা জা দিবো তা রিটান ই দিবো, তা ভয়ের কিছু নাই, তাই আগে বাসা পর্জন্ত আমাকে নিয়ে জাও তার পরে জা দেওয়ার দিবো, (ইশিতা)
আজ্ঞে মহারানী, বলে কোলে তুলে নিলাম, আর বাসার দিকে এক পা দু পা করে হাটছি....
চলবে.....
গল্পটা আবার শুরু করলাম।
ইশিতা আর ফারাবী তাকিয়ে দেখে,, কবরস্থানের কোণায়,এই গাছটার নিচে একটা মানুষ দাঁড়িয়ে আছে,,,আর একটু ভালো করে তাকাতেই দেখি একটা পাগল দারিয়ে আছে, একটু ভয় পেলাম কিন্তু তৎক্ষনাত মনে পরলো আরে কবরস্থান হলো পবিত্র জায়গা, আর এটি হলো সরকারি কবরস্থান, কতো অলি আউলিউয়া, আর বুজুর্গ ব্যক্তির কবর আছে এখানে, আর কবরস্থানে তো খারাব কিছু থাকে না, অপর দিকে ইশিতা আমাকে জরিয়ে ধরে আছে, আমি আস্তে আমার মুখটা ইশিতার কানের কাছে এনে কানের লতিতে হালকা চুমু একে দিয়ে বললাম আরে ভয় পাচ্ছ কেন, আমি তো আছি, আর তুমি ভালো করে দেখ ওখানে গাছের আড়ালে একটা পাগল বসে আছে, আর তুমি জানো না কবরস্থানে কোন খারাব কিছু থাকে না, দেখ দেখ পাগল টা চলে জাচ্ছে, এবার ইশিতা মুখ টা ঘুরিয়ে ও দিকে তাকালো, তারপরে মুচকি হাসি দিয়ে বল্লো আসলেই তো এতো একটা মানুষ?
আমি বললাম আচ্ছা এখন অনেক রাত হলো প্রার রাত ৯ টা চলো বাসার দিকে জাওয়া লাগবে, মা অনেক চিন্তা করবে দেরি হলে, ইশিতা বল্লো চলো,
তারপর আমরা বাসার দিকে পা বারালাম
আমরা হাটছি... হঠাৎ ঠান্ডা বাতাস বইতে লাগলো মনে হচ্ছে বৃষ্টি হবে বাসায় যেতে ১৫ মিনিট লাগবে, এরই মদ্ধে বিদ্যুৎ চমকালো আসে পাশে কোথাও বর্জপাত হয়েছে, এরই মদ্ধে আমার বুকে কারো অস্তিত্ব খুজে পেলাম, দেখলাম ইশিতা আমার বুকের মাঝে গুটি শুটি মেরে আমার বুকে মুখ গুজে ররেছে,
আমি বললাম আরে পাগলি ভয় পাচ্ছো কেন আমি তো আছি, এই জাজাজাজা............ বৃষ্টি শুরু হয়ে গেলো আর সাতচুন্নিটার বাদরামি বেরে গেল,
এই তুই আমাকে আবার সাতচুন্নি বললি কেন???(ইশিতা)
কই আমি কখন বললাম, তুমি আমার ১০ টা না ৫ টা না ১ টা মাত্র সিনিয়ার বউ তোমাকে কি আমি সাতচুন্নি বলতে পাবি বলো আমার সোনা বউ উম্মা?
বলে বুকে জরিয়ে ধরলাম,
এখন কি দারিয়ে থাকবে নাকি যাবে(ফারাবি)
হুম চলো, .......
এইইইইইইইই........ গেলো রে গেল...(ফারাবি)
আমার পা, আল্লাহ আমার পা শেষ, (ইশিতা)
অনেক বৃষ্টি হচ্ছে এরই মদ্ধে ইশিতা পা পিছলে পরে গেছে, আমি বার বার করে বলছি আমার হাত ধরে হাটো, কে শুনে কার কথা, বৃষ্টি তে সে হেলতে দুলতে আর বাদরামি করতে করতে হাটছিল, এখন বুঝ মজা, ?
ব্যথা কি বেশি পেয়েছ? (ফারাবি)
তানয় তো কি?(ইশিতা)
এতো বৃষ্টি নামছে একটা রিকশা ও দেখছি না কোথাও,,
আমি বললাম তা এখন যাবে কি করে???
ইশিতা বল্লো কেন তোমার কোলে করে নিয়ে জাবা এই বাসার কাছেই চলে এসেছি ১২ মিনিট লাগবে যেতে,
আমি যে এই ঝর- বৃষ্টির মদ্ধে তোমাকে কোলে করে নিয়ে জাবো তার ভারা হিসেবে কি দিবে আমাকে, তারপর ইশিতা মনে মনে কি যেন ভাবলো, তার পরে আমাকে বল্লো, আগে বাসায় চলো তারপর ই দিবো, আর হ্যা জা দিবো তা রিটান ই দিবো, তা ভয়ের কিছু নাই, তাই আগে বাসা পর্জন্ত আমাকে নিয়ে জাও তার পরে জা দেওয়ার দিবো, (ইশিতা)
আজ্ঞে মহারানী, বলে কোলে তুলে নিলাম, আর বাসার দিকে এক পা দু পা করে হাটছি....
চলবে.....
গল্পটা আবার শুরু করলাম।