Thread Rating:
  • 52 Vote(s) - 3.35 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Adultery কোন কূলে যে ভীড়লো তরী/কামদেব
[৮৯]


        পালাম বিমান বন্দরে যখন প্লেন ল্যাণ্ড করল ঘড়িতে প্রায় একটা বাজে।সেখান থেকে বেরিয়ে যশ একটা গাড়ীর সঙ্গে কথা বলে ভাড়া ঠিক করল।দিল্লীকে যশ হাতের তালুর মতো চেনে।স্কুটী নিয়ে সারা দিল্লী চষে বেড়ানো ছিল একসময় সখ।গাড়ীতে উঠে ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করল,কত সময় লাগবে?

--ট্র্যাফিক ঠিক থাকলে ছটার আগেই পৌছে যাবো।
যশ বলল,অঙ্গন লং জার্নি তুমি হেলান দিয়ে বিশ্রাম করো।
--বাইরে দেখতে বেশ লাগছে।তুমি ওকে পেট থেকে খুলে এখানে শুইয়ে দাও।
--বেটা বহুত হার্ডি আছে।কাহিল মনে হচ্ছে?
রাস্তায় লোকজন নেই গাড়ী জানলা দিয়ে ফুর ফুর করে হাওয়া ঢূকছে।তীব্র গতিতে ছুটে চলেছে গাড়ী।যশ হাত দিয়ে অঙ্গনের মাথা টেনে বুকের উপর রেখে বলল,ঘুমাতে পারো।
যশের মুখের দিকে তাকিয়ে হাসলো।জিজ্ঞেস করল,তোমার ক্লান্ত লাগছে না?
--কতদিন পর দাদীজানের সঙ্গে দেখা হবে,বহুত খুশি খুশি লাগছে।
--আর কে কে আছে?
--সেটাই মুষ্কিল।মামারা আমাকে পছন্দ করে না।কিছু বললে তুমি কোনো আমার খাতির রিএ্যাক্ট করবে না।যা করার আমি করব।
--কেন ওরা এরকম করে কেন?
--ভাবে আমি ওদের সম্পত্তিতে ভাগ বসাবো।সম্পত্তি বহুত খারাব চিজ।
বাবু সরকার আসতে দিলীপ ভিতরে নিয়ে বসায়।রমিতা চা দিয়ে গেল।বাবু সরকার অঞ্চলের বিল্ডিং কনট্রাক্টর, অঞ্চলের বেশীর ভাগ বহুতল করেছেন।দিলীপ ঢুকতে জিজ্ঞেস করল,আপনি কি এই ফ্লাট ছেড়ে দেবেন?
দিলীপ হেসে বলল,আপনাকে ড সোমের বাড়ির ব্যাপারে কিছু দায়িত্ব নিতে হবে।
--বিশাল বাড়ী উনি কি ফ্লাট করবেন?
--একতলাটা পুরো ফ্লাট করে নতুন করে বানাতে হবে। 
বাবু সরকার অবাক হয়ে তাকায়।দিলীপ বলল,শুনুন দোতলা যেমন আছে থাকবে।আপনি নীচটা এইভাবে--।দিলীপ কাগজে একে দেখায় কিভাবে কি করতে হবে।
--ড সোম চেম্বার করবেন?
--হ্যা মিসেস ড সোম।
--দেববাবু তাহলে কোথায় যাবেন?
--দেববাবু চলে যাবেন।মালকড়ি পেয়ে গেছে।
বাবু সরকার দেখল দুটো গ্যারাজ চেম্বার এ্যাণ্টি চেম্বার ভিজিটরস রুম পিছনে ঘর পুরানো কিছুই থাকছে না।চোখ তুলে বলল,অনেক টাকার ধাক্কা।
--সেসব আপনাকে ভাবতে হবে না।কবে কাজ শুরু করবেন বলুন।শুনুন যত দ্রুত সম্ভব দরকার হলে দিনে রাতে কজ করে শেষ করতে হবে।
রোদ পড়ে এসেছে যশ বিন্দার বাইরের দিকে তাকিয়ে চেনা পরিবেশ তাকে চঞ্চল করে তোলে।রাস্তার পাশে ঝোপ জঙ্গল।হঠাৎ বুকের উপর ঠেলে বলল,অঙ্গন দেখো দেখো বিয়াস।
অঙ্গন চোখ মেলতে বিয়াস হারিয়ে জঙ্গলের আড়ালে।যশ বলল,আমরা এসে গেছি জাস্ট ফিফটিন টু টোয়রণ্টি মিনিটস।
কিছুটা যাবার পর আবার দেখা যায় খরস্রোতা বিয়াস নদী।অঙ্গনকে ঠেলে তুলে দেখায়,দিস ইজ বিয়াস মাই ফেভারিট।
পাহাড়ের পাশ দিয়ে অক্লান্ত বয়ে চলেছে।যশ বলল,সর্দারজী বায়ে মোড় লিজিয়ে।
যশ ঘড়ি দেখল ছটা বাজতে বিশ মিনিট।
দিলরীত বাড়ীর ঊঠানে খাটিয়া পেতে বসে আছে।বড় সর্দারনি ভীরো পাক শালায় ছোট সর্দারনি নিহাল শাশুড়ী মাকে চা দিতে এলে দিলরীত টয়লেট যাবার কথা বলতে নিহাল ধরে ধরে বাথ্রুমে নিয়ে বসিয়ে দিল।কিছুক্ষন পর ঘেমে নেয়ে বাথরুম থেকে বেরোতে নিহাল জিজ্ঞেস করল,হয়েছে?
--অল্প,খুব যন্ত্রণা হচ্ছে।
এই বয়সে কি রোগ হল বুড়ীর নিহাল ভাবে।সরদারজী ডাক্তার দেখিয়েছে,কিডনি সমস্যা।পিসাব করতে কষ্ট হয়,ডর কে পানী পিতা নেহী।গাড়ীর শব্দ হতে ভ্রূ কুচকে তাকায়।হ্যা এদিকেই আসছে মাথায় ঘুঙ্ঘট টেনে এগিয়ে গিয়ে চিনতে পারে,বিল্লো।কোলে বাচ্চা সাদী হয়েছে?
--কে এল?দিলরীত জিজ্ঞেস করেন।
ছেলেকে দাদীর কোলে দিয়ে প্রণাম করে।দিলরীত হত চকিত এতদিন পর পুত্তর।দাদীর পাশে বসে বলল,আমার বেটা মুন্না।
--হরি প্রকাশ আসে নাই?
--এখানে এসো।অঙ্গনকে ডেকে আলাপ করিয়ে দিল,ড অঙ্গন সোম আমার পতি পরমেশ্বর।
--বোসো পুত্তর।দিলরিত পাশে জায়গা দেখিয়ে দিলেন।
অঙ্গন প্রণাম করে পাশে বসল।দিলরীত বুঝতে পারেন হরির সঙ্গে সাদি হয়নি।ডাক্তারকে বিয়ে করেছে বিল্লু।পাকশালার দিকে তাকিয়ে বললেন,বহু এখানে এসো।
নিহাল পাক শালায় গিয়ে খবর দিয়েছে আ গয়া ভাগীদার।
দুজনে বেরিয়ে এসে দাড়ালো।দিলরীত জিজ্ঞেস করেন,কোথায় থাকো?
যশ বলল,অঙ্গন বাঙালী ওয়েস্ট বেঙ্গল থাকে।অঙ্গন দেখো তো দাদীজানের কি হয়েছে?
--এখানে কি দেখব, ঘরে নিয়ে চলো।
যশ বলল,দাদী চলো তোমার ঘরে তোমার ইলাজ হবে।
দিলরীতকে ধরে ঘরে নিয়ে যায়।নিহাল বলল,ডাক্তার বলেছে কিডনি গড়বর হয়ে গেছে।দুশরা কিডনি লাগবে।
দিলরীতকে খাটে শুইয়ে দিয়ে যশ বলল,অঙ্গন দেখো।সব বাইরে চলো।
অঙ্গন পেটে হাত বোলায় জিজ্ঞেস করে,লাগছে?
যশ বলল,দরদ হচ্ছে?
--পিসাবের সময় জ্বালাপোড়া হয়?
--বহুত।
তারপর তলপেটের নীচে হাত ঢূকিয়ে গভীর মনোযোগ দিয়ে কিছু একটা বোঝার চেষ্টা করে।
--বারবার বেগ হয় কিন্তু পিসাব হয় না?
--ডর সে পানী পিতা নেহি।
--ফোটা ফোটা পিসাব হয়।
--হ্যা বহুত দরদ হয়।

বাইরে নিহাল ব্যঙ্গের সুরে ভীরোকে বলে,বড়ি আয়া ডাক্তার। 
মিনিট পনেরো পর বাইরে আসতে যশ বেসিন দেখিয়ে দিল।সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে তোয়ালে দিয়ে মুছতে থাকে।যশ বলল,কি বুঝলে?
--একটা টেস্ট করা দরকার,এভাবে বলা ঠিক হবে না।
যশ বিরক্ত হয়ে বলল,আমাকে বলো।
গলা নামিয়ে অঙ্গন বলল,আমার মনে হচ্ছে জরায়ূ ঝুলে গেছে কিম্বা বিকোলাই।
--অপারেশন করতে হবে?
--এত বয়স হয়েছে--ওষুধে কোনো ফল হয় কিনা দেখো নাহলে অপারেশন তো আছেই।কিন্তু আগে টেস্ট--।
--তুমি ওষুধ লিখে দাও।যশ বলল।
--এভাবে হয়না যশ।
--তুমি ওষুধটা বলো।
অঙ্গন নিরুপায় হয়ে বলল,ইম্প্রামিন ২৫ আর সঙ্গে কিছু একটা ভিটামিন ট্যাবলেট।রাতে শোবার আগে--।যশ পাগলামী কোরো না।
--ওষুধ খেলে মরে যাবে?ছেলেকে অঙ্গনের কোলে দিয়ে যশ বেরিয়ে গেল।
ভীরো এগিয়ে এসে অঙ্গনের কোল থেকে মুন্নাকে নিয়ে নিল।
যোগীন্দর মনিন্দর ঢুকল সঙ্গে তাদের দুই ছেলে।যোগীন্দর ঢুকেই বলল,এ্যাই ভীরো বিল্লু এসেছে শুনলাম।
ভিরো হাসতে হাসতে বেরিয়ে এসে কোলের ছেলেকে দেখিয়ে বলল,বিল্লুর বেটা।
--হরি প্রকাশ এসেছে?
ঠোটে আঙুল দিয়ে চুপ করতে বলে।টেনে ঘরে ঢুকিয়ে সমস্ত ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলল,বাঙালি ডাক্তারকে কলকাতায় বিয়ে করেছে।আম্মীজনের ঘরে বসে আছে।
--বিল্লু কোথায়?
--বেরিয়েছে।
গুড্ডু বিড্ডু খুব খুশী মুন্নাকে পেয়ে,মুন্না ওদের আদরে অস্থির কেদে উঠল।কোলে নিয়ে ঝাকাতে থাকে কান্না থামে না।বিল্লু ছুটতে ছুটতে এসে ছেলেকে কোলে নিতে তবে কান্না থামে।
রাতে খেতে বসে কথা হয়।কথায় কথায় মনে করিয়ে দেয় যোগীন্দর বিল্লুর পড়াশুনায় অনেক খরচ হয়েছে ইত্যাদি।যশ আড় চোখে অঙ্গনকে দেখে।ওদের কথা কিছুই বুঝতে পারছে না,পারলে কি ধারণা হতো।জিজ্ঞেস করল,কত টাকা হিসেব করেছো?
যোগীন্দর হেসে বলল,মিথ্যে রাগ করছিস?
--দাদীজানের জন্য এসেছি।আমার অন্য কোনো মতলব নেই।
--নিহাল বলল আম্মীজানকে ডাক্তার নাকি দেখেছে?মনিন্দর জিজ্ঞেস করে।
--আমি বলেছিলাম দেখতে।
--আমাদের মা আমরা কিছু করছি না তুই কলকাতা থেকে ডাক্তার নিয়ে এলি?
যোগীন্দর থামিয়ে দিল ভাইকে,দেখলে ক্ষতি কি?ঠিক করেছি আম্মীজানকে দিল্লী নিয়ে চিকিৎসা করাবো।মনিন্দরের সঙ্গে কথা হয়েছে।
মনিন্দরের পাশের ঘরে ওদের শোবার ব্যবস্থা হয়েছে।যশ বিন্দার দাদীজানকে ওষুধ খাইয়ে শুতে এল,গোমরা মুখ দেখে অঙ্গন বুঝতে পারে মুড খারাপ।অঙ্গনকে জড়িয়ে ধরে বলল,ভেবেছিলাম কদিন থাকবো।
--থাকো।
--নাই,টিকিট পেলেই চলে যাব।আমার দম ঘুটছে।
গুড্ডু বিড্ডুকে দাদীজানের কাছে শুতে পাঠিয়েছে।এত ঊমর হল এক রাত কামাই দেবে না যশ এসব বোঝে না নাকি?এরা তার মায়ের ভাই ভাবতে খারাপ লাগে।অঙ্গনের কোনো অসম্মান হলে কালই চলে যাবে কোনো হোটেলে উঠবে।
--অঙ্গন--অঙ্গন।মনে হচ্ছে ঘুমিয়ে পড়েছে।ভালই হয়েছে এবার নিশ্চিন্ত।যশ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে।
খুব খারাপ লাগে বেচারীকে কোন পরিবেশে নিয়ে এল।যশ চোখ বুজে ঘুমোবার চেষ্টা করে।
বিয়াস নদী বয়ে চলেছে ক্লান্তিহীন।পাখিরা গাছের আশ্রয়ে নীরব।রাত গভীর হতে থাকে।আকাশে তারারা ম্লান হতে থাকে ক্রমশ।শেষরাতের দিকে ঘুম ভেঙ্গে যায় দিলরীতের,তলপেটে বেদনা অনুভুত হয়।দ্রুত বিছানা হতে উঠে বাথ রুমে গিয়ে কমোডে বসতে তীব্র বেগে বেরিয়ে আসে মূত্রধারা।দিলরীত অবাক কোনো বেদনা নেই আরামে চোখ বুজলেন।
সকালে উঠে আম্মীজানকে খুশি খুশি দেখে যোগীন্দরের ভালো লাগে।জিজ্ঞেস করে,তবিয়ত কেমন আছে?
দিলরীত হাসে।জিজ্ঞেস করে,বিল্লু ওঠেনি?
যোগীন্দরের ভালো লাগে না প্রশ্নটা।জিজ্ঞেস করল,কোনো দরকার হলে আমাকে বলো। 
--বিল্লু একটা দাওয়াই দিয়েছিল খুব ভাল। 
বিল্লুর খোজ পড়ে।মুনিন্দর তার বউকে জিজ্ঞেস করল,সরদারনী তুমি কাল দাওয়াই দাওনি?
--কেন দেবো না?রোজ আমিই তো দিই।
বিল্লু ছেলে কোলে উপস্থিত হয়ে বলল,হ্যা ওটা বিপির জন্য মানে ব্লাড প্রেশারের দাওয়াই।
--অত জানি না আমি তো ডাক্তার না।নিহাল জবাব দিল।
যোগীন্দর জিজ্ঞেস করল,বিল্লু কি দাওয়াই দিয়েছিস দেখি।
--অঙ্গন লিখে দাও।রাতে শোবার আগে খেতে হবে।
অঙ্গন বাংলায় বলল,মেয়েদের যোনি মলদ্বার খুব কাছাকাছি সহজে ইনফেকটেড হয়।সময়ে চিকিৎসা না হলে কিডনি এযাফেকটেদ হতে পারে। অপারেশন করতেই হবে। তবে একটা আল্ট্রাসোনগ্রাফী করলে ভালো হত।
অঙ্গনের কাছে শুনে বলল,বয়স হয়েছে রোজই খেতে হবে।দেরী হলে খারাব হতে পারে।
--ভাবছি একটা সেকেণ্ড অপিনিয়ন--।
--জরুর কিউ নেহি।
যোগীন্দর টিকিটের ব্যবস্থা করে দিল।যশবিন্দার বুঝতে পারে তার উপস্থিতি এদের পছন্দ নয়।দিলরীত অনেক পীড়াপিড়ি করলে মনিন্দর বলল,ডাক্তার লোক বসে থাকলে হবে?আম্মী বুঝছো না কেন?
মোহনলাল গাড়ী নিয়ে দমদম এসেছিল।প্লেন থেকে নেমে ওরা গাড়ীতে উঠল।অঙ্গন হাপিয়ে উঠেছিল কেউ বাংলা বোঝে না সেও ভালো হিন্দি বলতে পারেনা।ওদের হিন্দিটাও আলাদা। 
--ভাবছি তোমাকে নামিয়ে দিয়ে মাম্মীর সঙ্গে দেখা করে আসি।অঙ্গন বলল।
যশ বলল,সিধা লেক ভিউ চলো।
--তুমি যাবে?
--তোমার আপত্তি আছে?
অঙ্গন আর কথা বাড়ায় না।মনে মনে ভাবে যশকে দেখেনি মাম্মী দেখাও হয়ে যাবে।
লেক ভিউতে পৌছে মনে হল অন্য রকম।কিছু হল নাকি?যশকে নিয়ে ভিতরে ঢুকতে বুঝতে পারে,মাম্মীর বন্ধু গোদাবরী এসেছে সঙ্গে বাবাজীও।মনে হচ্ছে আজ না এলেই ভালো হতো।এতদূর এসে ফিরে যাবে?যশ তাহলে গোল পাকাবে।তিনতলায় উঠতে মাম্মীর সঙ্গে দেখা।
--খুব ভালো দিনে এসেছো।পার্বতী ম্যাম যশকে দেখে বলল,আপনি যশবিন্দার,রাইট?
যশ হেসে নমস্কার করে বলল,আপনি মাম্মী আছেন।
মাম্মীর সঙ্গে ঘরে ঢুকতেই দেখল একটা বড় সোফায় শশ্রূ মণ্ডিত বাবাজী পাশে গোদাবরী।অঙ্গনকে দেখতেই বলল,আও বেটা।যশকে দেখিয়ে জিজ্ঞেস করে,তোর পত্নী আছে?
অঙ্গন মৃদু হেসে যশের দিকে তাকাতে বুঝতে পারে ওর এসব পছন্দ নয়।
--বেটি তুই বহুত নসিব বালা।মগর তোর জীবনে একটা ঝড় আসছে।
--হাম আপকো বেটি লাগতা?যশের গলায় বিরক্তি।
--আহা সব কথায় রিএ্যাক্ট করার কি দরকার।অঙ্গন বলল,মাম্মী আজ আসি ফোনে বলব কবে থেকে আসব।  
  

 
  
[+] 13 users Like kumdev's post
Like Reply


Messages In This Thread
RE: কোন কূলে যে ভীড়লো তরী/কামদেব - by kumdev - 11-04-2020, 05:17 PM



Users browsing this thread: ashikur rahman, 1 Guest(s)