19-10-2021, 11:02 PM
সেদিন রিকশার ঘটনা বেশ লাজুক করে দেয় দেবলীনাকে। নাস্তা দিতে গিয়ে ইউসুফের চোখে সে চোখ রাখতেই পারছিলো না। তবে মনে এক অদ্ভুত আবেগ ,আনন্দের অনুভূতি খেলা করতে থাকে দেবলীনার মনে।
অন্যদিকে ইউসুফ নিজেকে শান্ত রাখার যথাসম্ভব চেষ্টা করতে থাকে। সে জানে এসব ক্ষেত্রে তাড়াহুড়ো করতে হয় না। তাহলে পস্তাতে হবে। ইউসুফ নিজেকে মনে মনে দেবলীনা বৌদির কল্পনায় ভাসতে থাকে। * বৌদিদের উপর সে ছোটবেলার থেকেই ক্রাশ। শুধু সে না তাঁর পুরো ফ্রেন্ড সার্কেল এমনকি ছোটভাইদেরও * মেয়ে-বৌদিদের ওপর প্রবল আকর্ষণ। ওদের সৌন্দর্য অপার্থিব ধরনের।
ইউসুফের বন্ধু-বান্ধবদের আড্ডার বিষয়ে * পাড়া এক অন্যতম আকর্ষণ হয়ে থাকে সবসময়ই। আর অবশ্যই এই আলোচনার প্রধান কেন্দ্র হয়ে থাকে ওদের জীবন্ত প্রতিমাগুলি।
সেদিন অভিরূপকে পড়িয়ে বরাবরের মতন রহিম চাচার দোকানে গিয়ে বসে ইউসুফ। সেখানে গিয়ে দেখে মুজাহিদ ভাই,শহিদুল ভাই,হামিদ, কামাল, আর তাঁর ছোটভাই রাফি সব উপস্থিত। পুরো এলাকার লুইচ্চাদের আড্ডাখানা।
রহিম চাচা ইউসুফকে দেখেই মজার সুরে বলে ওঠে, "কি রে ইউসুফ নতুন বৌদি পাইছস নাকি??"
- আরে চাচা!! আর কইয়ো না একদম মাখন জিনিস।। পুরা দেবী...
শহিদুল বলে ওঠে, আরে ভাই এত হট যে * মেয়েগুলা চিন্তার বাইরে।। নিরামিষ খাইয়া ফিগার যে বানাইছে একেকটা উফ!!
রহিম মিয়া ওদের সবার বস এই লাইনে। কিছুদিন আগে সে দ্বিতীয় আরেকটি বিয়ে করেছে। এর ইতিহাস বেশ ইরোটিক। রহিম চাচার দ্বিতীয় বউয়ের নাম নীলুফার জাহান। তবে এই নামটি কিছুদিন আগে নেয়া। এর আগে নাম ছিলো নীলিমা সরকার। বিয়ে হয়েছিলো পরিতোষ সরকারের সাথে। রহিম চাচার দোকান যেই গলির মুখে সেই গলিতেই নীলিমা সরকারের বাসা ছিলো। নীলিমার অপার্থিব সৌন্দর্য অন্য সবার মতন রহিম মিয়াকেও মুগ্ধ করে দিতো। রহিম মিয়া মনে মনে চাইতো নীলিমাকে ভোগ করার সুযোগ। কিন্তু,পেতো না অবশেষে একদিন সেই সুযোগ এসেই গেলো। অফিসের কাজের জন্য সেদিন পরিতোষ তিনদিনের জন্য বাইরে যায়। সেইসময়েই এই ঘটনা ঘটে। আপনারা আগেও পড়েছেন এই ঘটনা। আরো একবার দেখে নিন-
অন্যদিকে ইউসুফ নিজেকে শান্ত রাখার যথাসম্ভব চেষ্টা করতে থাকে। সে জানে এসব ক্ষেত্রে তাড়াহুড়ো করতে হয় না। তাহলে পস্তাতে হবে। ইউসুফ নিজেকে মনে মনে দেবলীনা বৌদির কল্পনায় ভাসতে থাকে। * বৌদিদের উপর সে ছোটবেলার থেকেই ক্রাশ। শুধু সে না তাঁর পুরো ফ্রেন্ড সার্কেল এমনকি ছোটভাইদেরও * মেয়ে-বৌদিদের ওপর প্রবল আকর্ষণ। ওদের সৌন্দর্য অপার্থিব ধরনের।
ইউসুফের বন্ধু-বান্ধবদের আড্ডার বিষয়ে * পাড়া এক অন্যতম আকর্ষণ হয়ে থাকে সবসময়ই। আর অবশ্যই এই আলোচনার প্রধান কেন্দ্র হয়ে থাকে ওদের জীবন্ত প্রতিমাগুলি।
সেদিন অভিরূপকে পড়িয়ে বরাবরের মতন রহিম চাচার দোকানে গিয়ে বসে ইউসুফ। সেখানে গিয়ে দেখে মুজাহিদ ভাই,শহিদুল ভাই,হামিদ, কামাল, আর তাঁর ছোটভাই রাফি সব উপস্থিত। পুরো এলাকার লুইচ্চাদের আড্ডাখানা।
রহিম চাচা ইউসুফকে দেখেই মজার সুরে বলে ওঠে, "কি রে ইউসুফ নতুন বৌদি পাইছস নাকি??"
- আরে চাচা!! আর কইয়ো না একদম মাখন জিনিস।। পুরা দেবী...
শহিদুল বলে ওঠে, আরে ভাই এত হট যে * মেয়েগুলা চিন্তার বাইরে।। নিরামিষ খাইয়া ফিগার যে বানাইছে একেকটা উফ!!
রহিম মিয়া ওদের সবার বস এই লাইনে। কিছুদিন আগে সে দ্বিতীয় আরেকটি বিয়ে করেছে। এর ইতিহাস বেশ ইরোটিক। রহিম চাচার দ্বিতীয় বউয়ের নাম নীলুফার জাহান। তবে এই নামটি কিছুদিন আগে নেয়া। এর আগে নাম ছিলো নীলিমা সরকার। বিয়ে হয়েছিলো পরিতোষ সরকারের সাথে। রহিম চাচার দোকান যেই গলির মুখে সেই গলিতেই নীলিমা সরকারের বাসা ছিলো। নীলিমার অপার্থিব সৌন্দর্য অন্য সবার মতন রহিম মিয়াকেও মুগ্ধ করে দিতো। রহিম মিয়া মনে মনে চাইতো নীলিমাকে ভোগ করার সুযোগ। কিন্তু,পেতো না অবশেষে একদিন সেই সুযোগ এসেই গেলো। অফিসের কাজের জন্য সেদিন পরিতোষ তিনদিনের জন্য বাইরে যায়। সেইসময়েই এই ঘটনা ঘটে। আপনারা আগেও পড়েছেন এই ঘটনা। আরো একবার দেখে নিন-