01-04-2020, 08:07 PM
১ম পর্ব:
'কি রে খবর শুনেছিস?' দিশানী ঘরে ঢুকতেই কেয়া ওকে বলে ওঠে।
দিশানী কিছু বলার আগেই পল্লবী বলে ওঠে 'খবর গুরুতর বস,তলিয়ে দেখতে হবে'।
দিশানী দত্ত (বয়স 18, উচ্চতা 5'3"), কলেজে পড়ে 1st year. দিশানীরা এসেছে কেয়ার বাড়িতে । ওরা তিনজন ই এবছর কলেজে উঠেছে। একই পাড়া,।এক্ই কলেজ হওয়াতে ওদের বন্ধুত্বটাও বেশ গাঢ় হয়েছে। উচ্চমাধ্যমিকের তিন চার মাস আগে থেকেই ওদের বাইরে যাওয়াটা বন্ধ হয়ে গেছিলো। তখন কেয়ার বাড়িতেই মাঝে মধ্যে আড্ডা দিতে যেতো। দেখতে দেখতে কেয়ার বেডরুম টাই ওদের প্রধান আড্ডাস্থল হয়ে উঠলো। আড্ডা বলতে সব টপিক ই চলে । পিএনপিসি থেকে পড়াশোনা বা প্রেম থেকে সেক্স সবকিছুই আলোচিত হয়।
ওদের মুখ থেকে গুরুতর খবর শুনে দিশানী জিজ্ঞেস করে ওঠে 'খবর টা কি শুনি ?'
পল্লবী বলে ওঠে 'আরে তোমার কাবেরী দিকে দেখলাম বাজারে অনিল দার বাইকে'।
খবরটা দিশানীর কাছে গুরুতর না হলেও অবাক করার মতই। কাবেরী দি ওর নিজের দিদি নয়। পুরো নাম কাবেরী সেন, (উচ্চতা 5'5" ফিগার 34-28-34, বয়স 25) দিশানীর বাবার বন্ধুর মেয়ে, ওদের বাড়িতে ভাড়া থাকে। দিশানী কাবেরী দি বলেই ডাকে , বছরখানেক হল কাবেরী ওদের বাড়িতে ভাড়া এসছে। কাবেরী একটা প্রাইভেট ফার্মে চাকরি করে, নিজের বাড়ি থেকে যাতায়াতের অসুবিধে হয় জন্য দিশানীদের বাড়িতে ভাড়া এসছে।
আর অনিল দা হলো ওদের পাশের বাড়ির, পুরো নাম দিশানী জানে না (বয়স 28, হাইট 5'10"), আসলে অনিল ওদের পাশের বাড়িতে অলোকেশ জেঠুর বাড়িতে ভাড়া থাকে প্রায় বছর চারেক হলো। অলোকেশ জেঠূ আর জেঠিমা প্রায় দুবছর ধরে বেঙ্গালুরুতে থাকে ওদের ছেলের কাছে। ছ মাসে এক বার আসে, তা সেই অর্থে অনিল ই এখন বাড়ি দেখাশোনা করে।
দিশানীকে খবরটা আরো অবাক করলো কারন কাবেরী দির মত একজন শিক্ষিতা , চাকরিজীবি কি করে অনিলদার সাথে ঘুরছে। তাছাড়া যথেষ্ট স্মার্ট, দিশানী কথা বলেই বুঝেছে। আর কাবেরী দি খুব একটা সুন্দরী না হলেও মুখ সুশ্রী আর যথেষ্ট স্টাইলিস, নিয়মিত পার্লারে যায়। আর অনিলদা চার বছর ধরে ওদের পাড়ায় থাকলেও কারো সাথেই তেমন একটা মেলামেশা করে না, কি করে সেটাও অনেকর অজানা। মাঝে মধ্যে বাইক নিয়ে ঘুরে বেড়াতে দেখে। অলোকেশ জেঠুর সাথে বার দুয়েক এসছিলো ওদের বাড়িতে তাও কোনো দরকারে, তাও সেটা অনেকদিন আগে। এরকম একজনের সাথে কাবেরী দির মেলামেশার খবরে একটু অবাকই হয় ও।
'তোরা ঠিক দেখেছিস তো?'- দিশানী জিজ্ঞেস করে ওঠে। 'আরে হ্যাঁ, দেখেছি বলেই তো বলছি'- কেয়া উত্তর দেয়।
'আরে হয়তো তাড়া ছিলো তাই লিফট নিয়েছে বাইকে, এ আর এমনকি'- দিশানী হাল্কা করার চেষ্টা করে ।
পল্লবী- না ভাই, দেখে অন্য রকম কেস ই মনে হলো।
কেয়া- হ্যাঁ, প্রেম করলেও আমি তো অবাক হবো না, শুনেছি অনিল দার চেহারাটা নাকি দারুন, মাসল ওয়ালা শরীর।
দিশানী অবাক হয়ে বলে 'তুই কি করে জানলি?'। কেয়া- 'আরে আমাদের কাজের মাসি মিনুদি বলেছে, ও তো অনিলদার বাড়িতেও কাজ করে। বলেছে চেহারাটাও করেছে একখান'।
দিশানী দের বাড়িতেও মিনু কাজ করে, ওর সাথে অবশ্য কখনো এমন কথা হয়নি। তবে কেয়ার এসব ব্যাপারে আগ্রহ কম না, তাই মিনু মাসির সাথে এসব আলোচনাও করে। দিশানী বলে 'দেখ যাই বল তোরা যেমন ভাবছিস হয়তো ততটাও গভীর নয় ব্যাপার টা'।
'দেখ আমরা যা দেখেছি তোকে তাই বললাম, একটু খেয়াল রাখিস' - পল্লবী উত্তর দেয়।
আরও কিছুক্ষণ চলে ওদের আড্ডা। তবে দিশানী ইচ্ছে করেই আর এই টপিকটা ওঠায় নি। নিজে যতক্ষন না সেরকম কিছু দেখছে ততক্ষন এসব নিয়ে কিছু ভাববে না বলেই ঠিক করে।
'কি রে খবর শুনেছিস?' দিশানী ঘরে ঢুকতেই কেয়া ওকে বলে ওঠে।
দিশানী কিছু বলার আগেই পল্লবী বলে ওঠে 'খবর গুরুতর বস,তলিয়ে দেখতে হবে'।
দিশানী দত্ত (বয়স 18, উচ্চতা 5'3"), কলেজে পড়ে 1st year. দিশানীরা এসেছে কেয়ার বাড়িতে । ওরা তিনজন ই এবছর কলেজে উঠেছে। একই পাড়া,।এক্ই কলেজ হওয়াতে ওদের বন্ধুত্বটাও বেশ গাঢ় হয়েছে। উচ্চমাধ্যমিকের তিন চার মাস আগে থেকেই ওদের বাইরে যাওয়াটা বন্ধ হয়ে গেছিলো। তখন কেয়ার বাড়িতেই মাঝে মধ্যে আড্ডা দিতে যেতো। দেখতে দেখতে কেয়ার বেডরুম টাই ওদের প্রধান আড্ডাস্থল হয়ে উঠলো। আড্ডা বলতে সব টপিক ই চলে । পিএনপিসি থেকে পড়াশোনা বা প্রেম থেকে সেক্স সবকিছুই আলোচিত হয়।
ওদের মুখ থেকে গুরুতর খবর শুনে দিশানী জিজ্ঞেস করে ওঠে 'খবর টা কি শুনি ?'
পল্লবী বলে ওঠে 'আরে তোমার কাবেরী দিকে দেখলাম বাজারে অনিল দার বাইকে'।
খবরটা দিশানীর কাছে গুরুতর না হলেও অবাক করার মতই। কাবেরী দি ওর নিজের দিদি নয়। পুরো নাম কাবেরী সেন, (উচ্চতা 5'5" ফিগার 34-28-34, বয়স 25) দিশানীর বাবার বন্ধুর মেয়ে, ওদের বাড়িতে ভাড়া থাকে। দিশানী কাবেরী দি বলেই ডাকে , বছরখানেক হল কাবেরী ওদের বাড়িতে ভাড়া এসছে। কাবেরী একটা প্রাইভেট ফার্মে চাকরি করে, নিজের বাড়ি থেকে যাতায়াতের অসুবিধে হয় জন্য দিশানীদের বাড়িতে ভাড়া এসছে।
আর অনিল দা হলো ওদের পাশের বাড়ির, পুরো নাম দিশানী জানে না (বয়স 28, হাইট 5'10"), আসলে অনিল ওদের পাশের বাড়িতে অলোকেশ জেঠুর বাড়িতে ভাড়া থাকে প্রায় বছর চারেক হলো। অলোকেশ জেঠূ আর জেঠিমা প্রায় দুবছর ধরে বেঙ্গালুরুতে থাকে ওদের ছেলের কাছে। ছ মাসে এক বার আসে, তা সেই অর্থে অনিল ই এখন বাড়ি দেখাশোনা করে।
দিশানীকে খবরটা আরো অবাক করলো কারন কাবেরী দির মত একজন শিক্ষিতা , চাকরিজীবি কি করে অনিলদার সাথে ঘুরছে। তাছাড়া যথেষ্ট স্মার্ট, দিশানী কথা বলেই বুঝেছে। আর কাবেরী দি খুব একটা সুন্দরী না হলেও মুখ সুশ্রী আর যথেষ্ট স্টাইলিস, নিয়মিত পার্লারে যায়। আর অনিলদা চার বছর ধরে ওদের পাড়ায় থাকলেও কারো সাথেই তেমন একটা মেলামেশা করে না, কি করে সেটাও অনেকর অজানা। মাঝে মধ্যে বাইক নিয়ে ঘুরে বেড়াতে দেখে। অলোকেশ জেঠুর সাথে বার দুয়েক এসছিলো ওদের বাড়িতে তাও কোনো দরকারে, তাও সেটা অনেকদিন আগে। এরকম একজনের সাথে কাবেরী দির মেলামেশার খবরে একটু অবাকই হয় ও।
'তোরা ঠিক দেখেছিস তো?'- দিশানী জিজ্ঞেস করে ওঠে। 'আরে হ্যাঁ, দেখেছি বলেই তো বলছি'- কেয়া উত্তর দেয়।
'আরে হয়তো তাড়া ছিলো তাই লিফট নিয়েছে বাইকে, এ আর এমনকি'- দিশানী হাল্কা করার চেষ্টা করে ।
পল্লবী- না ভাই, দেখে অন্য রকম কেস ই মনে হলো।
কেয়া- হ্যাঁ, প্রেম করলেও আমি তো অবাক হবো না, শুনেছি অনিল দার চেহারাটা নাকি দারুন, মাসল ওয়ালা শরীর।
দিশানী অবাক হয়ে বলে 'তুই কি করে জানলি?'। কেয়া- 'আরে আমাদের কাজের মাসি মিনুদি বলেছে, ও তো অনিলদার বাড়িতেও কাজ করে। বলেছে চেহারাটাও করেছে একখান'।
দিশানী দের বাড়িতেও মিনু কাজ করে, ওর সাথে অবশ্য কখনো এমন কথা হয়নি। তবে কেয়ার এসব ব্যাপারে আগ্রহ কম না, তাই মিনু মাসির সাথে এসব আলোচনাও করে। দিশানী বলে 'দেখ যাই বল তোরা যেমন ভাবছিস হয়তো ততটাও গভীর নয় ব্যাপার টা'।
'দেখ আমরা যা দেখেছি তোকে তাই বললাম, একটু খেয়াল রাখিস' - পল্লবী উত্তর দেয়।
আরও কিছুক্ষণ চলে ওদের আড্ডা। তবে দিশানী ইচ্ছে করেই আর এই টপিকটা ওঠায় নি। নিজে যতক্ষন না সেরকম কিছু দেখছে ততক্ষন এসব নিয়ে কিছু ভাববে না বলেই ঠিক করে।