01-04-2020, 06:30 AM
(This post was last modified: 13-04-2020, 04:48 AM by dessertzfox. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
দ্বিতীয় পর্ব
________
তারপরে বড়পু গোসল করে পরার জন্য তার শুকনো জামাকাপড় নিয়ে বাথরুমে ঢুকলো আর আমাকে বললো আমারগুলা নিয়ে আসতে। তো জামাকাপড় নিয়ে ঢুকার পর আপু বলল দরজা লক কর,দরজা খুলে গোসল করে নাকি কেউ? দরজা লাগানোর পর আপু বলল এবারে জামা কাপড় খুল। আমি শুধু গেঞ্জীটা খুললাম,আপু বলল লুঙ্গীটাও খোল,আমার সামনে ল্যাঙটা হতে তোর লজ্জা কিসের,মাত্রই তো সব দেখে ফেললাম,আপু হাসি হাসি মুখ করে বলল (সাধারণত আমি বাসায় থ্রি কোয়ার্টারই পরি কিন্তু সেদিন নুনুতে ব্যথা পাবার পর আপু আব্বুর লুঙ্গী পরিয়ে দিয়েছিল)। যাই হোক লুঙ্গী খুলে সম্পূর্ণ ল্যাঙটা হলাম,দুই হাত দিয়ে নুনুটা আড়াল করে রাখলাম (বন্ধ চারদেয়ালের মাঝে আপুর সামনে আমি পুরো ল্যাঙটা,আমার একটু লজ্জাই করছিলো) আপু তা দেখে বলল ইস আমার পিচ্চি ভাইটার আবার দেখি লজ্জা লাগে! আমি বললাম তোমার সামনে এভাবে কোনদিন ল্যাঙটা হওয়ার কথা স্বপ্নেও ভাবিনাই তাই লজ্জা লাগছে। আপু বলল যা শাওয়ারের নিচে দাঁড়িয়ে ভিজে আয় তারপরে আমি তোর সারা গায়ে সাবান মাখিয়ে দেব,গায়ের যে অবস্থা দেখে তো মনে হয় না সাবান মাখিস ভালো করে। তারপর আপু আমার সারা গায়ে ভালো করে সাবান মাখিয়ে গোসল করায়ে দিল।নুনুতে বেশি সাবান মাখাইয়ে কচলাকচলি করল না,কিন্তু যতটুকু করল তাতেই আমার ছোট্ট নুনু যেন একটু বড় হয়ে গেল। আপু দেখল কিন্তু কিছু বলল না। গোসল শেষে আমাকে বলল তুই এখন বেরো আমি গোসল করে নেই। আমার একটু মন খারাপ হলো ভেবেছিলাম আপুর গোসল দেখব,কিন্তু আপু আমাকে সেই সুযোগ দিল না। যাইহোক ওই সপ্তাহে আম্মু আসলো,আমরা আম্মুর হাতের রান্না খেলাম অনেকদিন পর। আম্মু এসে আপুদের জন্যে একজন টিচার ঠিক করে দিলো। আপুটা অনেক সুন্দরী সে নাকি বুয়েটে পড়ে।সন্ধ্যা ৬ টা থেকে ৯টা এই তিন ঘন্টা পড়াবে। যাই হোক আম্মু এক সপ্তাহ থেকে চলে গেল আব্বুর কাছে। তারপরে আমরা আবার আমাদের পুরোনো রুটিনে ফিরে গেলাম,কলেজ-বাসা-টিভি দেখা-মেঝো আপুর সাথে মারামারি-খাওয়া ঘুম এসব। পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে আপুদের কলেজে অনুষ্ঠান হবে,আমি বায়না ধরলাম আমিও যাব। বড়পু আমাকে নিয়ে আসলো ওদের কলেজে,কলেজটা সুন্দর আর চারপাশে কত সুন্দরী সুন্দরী সাদা-লাল শাড়ি পরা আপুরা ঘুরে বেড়াচ্ছে,একজনের থেকে আরেকজন বেশি সুন্দরী আমার চোখের নজর আটকে গেল একজন আপুর দিকে যিনি আমাদের দিকেই আসছিলেন। কাছে এসেই বড়পুকে জড়িয়ে ধরলেন,আপু উনার সাথে পরিচয় করিয়ে দিল আমাকে বলল তার নাম রিয়া। আপুটা আমার গাল টিপে আদর করে দিলেন। আমি এবারে কাছে থেকে মাপার সুযোগ পেলাম উনাকে,উনি শাড়ি পরেছিলেন নাভীর নিচে আর পাতলা শাড়িতে তার নাভীটা যেন ফুটন্ত জবার মতন নজর কাড়ছিল,তবে আমি একটা নতুন জিনিস খেয়াল করলাম যে এই আপুটার দুধ দুটো আমার বড়পুর গুলির চেয়ে বেশ বড়,এই অবস্থায় আমার মনে হলো আমার নুনুটা শিরশির করে উঠল,একটু যেন বড়ও হয়ে গেল (ভাগ্যিস ভিতরে ছোট প্যান্ট ছিল তাই বুঝতে পারল না) এরকম আগেও হয়েছে বেশ কয়েকবার কলেজের ম্যাডামদের দিকে তাকালে,বা বন্ধুদের উলটাপালটা আলোচনায় এমনকি সেদিন আপুরসাথে গোসলেও,আমি একটু ভয় পেলাম যে এগুলো কি হচ্ছে আমার।
সেদিন বাসায় এসে ব্যাপারগুলি নিয়ে ভাবতে ভাবতে খাবার সময় হয়ে গেল,বাসায় ভাল ভাল খাবার রান্না হয়েছিল খেয়ে নিলাম সবাই মিলে। দুপুর তিনটার দিকে আপুদের টিচার এলো দরজা খুলেই একটা ধাক্কার মতো খেলাম,জিনিয়া আপুও দেখি আজকে শাড়ী পরে এসেছে। ওহ স্যরি আপনাদেরকে তো বলাই হয়নি আপুদের টিচারের নাম জিনিয়া,যাইহোক উনি এমনিতেই ধবধবে ফরসা আর সাদা শাড়ীর সাথে লাল ব্লাউজে উনাকে আরো অস্থির লাগছিলো। আমি এভাবে তাকিয়ে আছি দেখে আপু বলল কিরে বাইরে থেকেই দেখবি,ভিতরে আসতে দিবি না বলে আপু জোরে জোরে হাসতে লাগল আমি লজ্জায় পেয়ে পথ ছেড়ে দিলাম। আপু এগিয়ে গেল আমি পিছন থেকে আপুর ভারী পাছার দুলুনি দেখতে পেলাম সাথে সাথে এও বুঝলাম প্যান্টের ভিতরে ছোট ভাই আর ছোট থাকতে চাচ্ছেনা । তাই আপুকে বসিয়ে তাড়াতাড়ি ঘরে এসে বাথ্রুমে ঢুকে পড়লাম। বাথরুমে এসে প্যান্ট খুলতেই দেখলাম ছোট ভাইটি আমার বেশ বড় হয়েছে আর তার মুন্ডুটা রাগে যেন টমেটোর মতো লাল হয়েছে,মাথায় হালকা শিশির বিন্দুর মত একফোঁটা পানি এসে জমেছে হাতে নিতেই দেখলাম আঠা আঠা। ঠান্ডা পানিতে নুনু ধুয়ে প্যান্টে ভরে বাথ্রুম থেকে বেরিয়ে এলাম। বিছানায় শুয়ে হাবিজাবি ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি,ঘুম ভাঙল মেজো আপুর ডাকে' উঠে দেখি সন্ধ্যা হয়ে গেছে। বড়পু বলল কিরে কুম্ভকর্ণ আর কতো ঘুমাবি উঠে পড়তে বস। হাত্মুখ ধুয়ে নাস্তা করে পড়তে বসলাম ঠিকই কিন্তু সারাদিনে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলি মাথায় ঘুরতে থাকল। ভেবে চিনতে কোন কূল কিনারা পেলাম না,একবার মনে হলো বড় আপুকে বলি তারপরে ভাবলাম না থাক বকা দিতে পারে। তখনি মাথায় এল মুবিনের কথা,মুবিন হলো আমার এই কলেজের প্রথম বন্ধু। ছোট খাট সাইজের কিন্তু প্রচন্ড বুদ্ধিমান ছেলে এই মুবিন। তার বাবা ডাক্তার আর সে লুকিয়ে লুকিয়ে ডাক্তারি বই পড়েই আগে থাকতেই অনেক জ্ঞান বাড়িয়ে ফেলেছে,এমন কোন প্রশ্ন নেই যার উত্তর তার অজানা,হয় গ্যাঙে না হয় বুদ্ধিতে সে প্রশ্নকে মাত করবেই।
টিফিনে মুবিন কে ধরব ঠিক করলাম,ওকে খুলে বলতেই ওতো হেসে গড়িয়ে পড়লো,আমাকে বললো ওরে গাধা এটাতো নরমাল। দেখ আমরা বড় হচ্ছি সাথে আমাদের সব অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলোও বড় হচ্ছে,এই বড় হতে হতে ওদের কারও কারও বিশেষ বৈশিষ্ট্য আসে ।ওইগুলোকে বলে সেক্সুয়াল অর্গান আর এই বয়সটাকে বলে বয়ঃসন্ধি । এই বয়সে নুনুর উপরে বাল গজায় নুনুও বড় হয়,উত্তেজিত হলে মাল আসে মাথায় ওইটাকে বলে স্পার্ম বা বীর্য । ওর জ্ঞানের কাছে আমার নিজেকে যেন দুধের শিশু বলে মনে হচ্ছিল। আমি ওকে জিজ্ঞাসা করলাম বন্ধু মেয়েদেরও কি এরকম হয়? ও বলল মেয়েদেরও হয় কিন্তু সব কিছু একরকম না। আমি জিজ্ঞেস করি ওদের নুনু এরকম বড় হয়? মুবিন হেসে বলে নারে বন্ধু ওদের নুনুই নেই! তবে নুনুর যায়গায় আছে যোনী,সেটা অন্যরকম একটা ফুটোর মতোন। আর ওদের বুক বাড়ে ওইটাকে বলে স্তন,এইসব আলোচনা করতে করতে ঠিফিন শেষের ঘন্টা বেজে গেল। ক্লাসে এসে বসলাম ঠিকই কিন্তু মন পড়ে থাকল যোনী আর স্তনে,আমাকে আরো জানতে হবে। ইশ! যদি দেখতে পেতাম সামনে থেকে