04-03-2020, 12:19 PM
সকালে সাধারণ ভাবেই দিনের শুরু হলো. সারা সকাল আমি দাদু ছাদে ঘুরে, গল্প করে কাটালাম. দাদু ব্যায়াম করছিলো আমি দেখে দেখে চেষ্টা করছিলাম. নীচে এসে মায়ের সাথে কথা বলছিলাম. তবে একটা ব্যাপার লক্ষ করেছিলাম দাদু মাকে সেই ভাবে কোনো কাজ করতে দিচ্ছিলো না. শুধু মা দাদুর জন্য সন্ধেবেলায় চা করতো আর বাকি সময় কমলা মাসিই সব কাজ করতো. মাকে দাদু রানীর মতো রেখেছিলো. সেদিনও কমলা মাসি মায়ের জন্য চা করে আনলো. আমি দাদুর ঘরে ছিলাম. বই পড়ছিলাম একটা. কতক্ষন সময় কেটে গেছে জানিনা. দাদু কি একটা কাজে বাইরে গেছে. বলে গেছে ফিরতে কিছু সময় লাগবে. আমি বই পড়তে পড়তে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলাম সাড়ে বারোটা বেজে গেছে. আমি হাঁটি হাঁটি পা পা করে মায়ের ঘরের কাছে গেলাম. কারণ মা প্রতিদিন এই সময়ে আমায় ও নিজেও স্নান করে নেয়. মায়ের ঘরের পর্দা সরিয়ে দেখি মা সেই কালকের মতন বিছানায় বসে আছে. হাতে ম্যাগাজিন কিন্তু মা সেটা পড়ছেনা. বরং একটা আঙ্গুল মুখে পুরে চুষছে আর অন্য হাতে বুকের কাছে ঘসছে. মায়ের চোখ বন্ধ কিন্তু মুখে হাসি. চোখ খুলে হঠাৎ আমাকে সামনে দেখে মা অপ্রস্তুত হয়ে পরলো.
মা : কি..... কি...কিরে? কি হলো সোনা?
আমি : মা.... তুমি স্নান করিয়ে দেবে না?
মা : ওহ.. হ্যা... বাবা সাড়ে বারোটা বেজে গেলো? কি দ্রুত সময় পার হয়ে যাচ্ছে. চল চল জামা প্যান্ট পাল্টে দেবো আজকে তোর. এগুলো কেচে দেবো. চল সোনা.
মা আমাকে আর কিছু কাপড় জামা নিয়ে নিচের তোলার বাথরুমে নেমে এলো. আমরা বাথরুমে এসে দেখি কালকের মতো আজকেও কমলা মাসি স্নান করতে এসেছে. গায়ে শুধু সায়াটা বুক অব্দি তুলে বালতি ভরছে. আমাদের দেখে মাসি হেসে বললো : ও বৌদি.... এসো এসো.
মা : না... থাক আগে তুমি করে নাও. আমি না হয় পড়ে.....
কমলা : আরে ধুর. এসো তো এসো. (এই বলে মায়ের হাত ধরে মাকে ভেতরে টেনে নিলো. মা বাঁধা দিলোনা কমলা মাসিকে).
কমলা : নাও দিদি...... খুলে নাও. আমি ততক্ষনে তোমার ছেলেকে স্নান করাচ্ছি.
মা : কিন্তু........
কমলা : কিন্তু কিসের দিদি? আমি তুমি দুজনেই মেয়েমানুষ. এখানে তো মরদ নেই যে তুমি লজ্জা পাবে. কি বলো?
এবারে আমি দেখলাম মা কমলা মাসির দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলো তারপরে উল্টো দিকে ফিরে খুলতে লাগলো. আমার মাথায় তখন জল ঢালছে মাসি. একটু পরে মাকে দেখলাম তোয়ালে জড়িয়ে দাঁড়িয়ে আছে. মা এসে কমলার থেকে সাবান নিয়ে আমাকে সাবান মাখিয়ে দিতে লাগলো.
কমলা : দিদি টুলে বসো ওকে চান করাও. আমি বরং জল ঢালী গায়ে.
এইবলে সে নিজে বালতি থেকে জল তুলে গায়ে ঢালতে লাগলো. এদিকে মায়ের আমাকে স্নান করানো হয়ে গেছে. ছোট ছিলাম তাই কত আর স্নান করবো. আমার স্নান হয়ে গেলে মা আমাকে জামা পরিয়ে দিলো আর বললো বাইরে রোদে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে. আমি বেরিয়ে এলাম. আর দালানে এসে দাঁড়ালাম. বেশ ভালোই রোদ. দালানে এদিক ওদিক হাটছি. ভেতরে মায়ের আর কমলা মাসির গলা পাচ্ছি সাথে জল পড়ার শব্দ. একটু পরে দুজনের কারোর গলার আওয়াজ পাচ্ছিলাম না, খালি জলের শব্দ পাচ্ছিলাম. একটু পরে আমি দালানে হাঁটতে হাঁটতে দরজার কাছে যাচ্ছিলাম আবার ফিরে আসছিলাম. জানিনা মায়ের বা কমলা মাসির গলা পাচ্ছিনা কেন? তাই কি মনে করে বাথরুমের কাছে গিয়ে ওই দুই পাল্লার ফাঁকটাতে নজর দিলাম. দেখলাম মা টুলে বসে আছে গায়ে তোয়ালে জড়িয়ে. মায়ের শরীর জলে ভেজা. ওদিকে কমলা মাসি মাকে পেছন থেকে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. মায়ের সারা পিঠে সাদা সাবান লেপ্টে দিচ্ছে কমলা মাসি. মা চোখ বুজে মাথা নিচু করে বসে আছে. যেন খুব আরাম পাচ্ছে. এবারে মাসি নিজের দুই হাত মায়ের কাঁধে নিয়ে এলো আর কাঁধে, গলায়, হাতে সাবান মাখিয়ে দিতে লাগলো. মা এবারে মাথা ওপরে তুললো. আমি দেখলাম মায়ের মুখে একটা হালকা হাসি. যেন খুব ভালো লাগছে কাজের বৌয়ের স্নান করিয়ে দেওয়া. এবারে কমলা মাসি মায়ের একদম পেছনে মায়ের পিঠের কাছে সরে এলো. কমলা মাসির হাত দুটো মায়ের কাঁধের দু পাশে দিয়ে এগিয়ে এসে মায়ের গলা, কাঁধে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. মা কমলা মাসির বুকের কাছে মাথা রেখে চোখ বুজে কমলা মাসির হাতে ম্যাসাজ খাচ্ছে. কমলা মাসি মায়ের কাঁধে দুই হাতে টিপে টিপে দিচ্ছে তাতে মা মাঝে মাঝে আরামে আহ্হ্হঃ.. হুমমম করে আরামের বহিঃপ্রকাশ করছে. এবারে কমলা মাসি সাবানটা নিয়ে সেটা মায়ের ঠিক বুকের ওপর ডলতে লাগলো আর হাত টা ধীরে ধীরে মায়ের তোয়ালের ভেতর ঢোকাতে লাগলো. আমি দেখলাম কমলা মাসি খুব তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে মায়ের চোখ বন্ধ করা মুখটার দিকে চেয়ে আছে আর সাবানটা হাতে নিয়ে মায়ের তোয়ালের ভেতর ঢোকাচ্ছে. একসময় কাজের বৌ কমলা মাসি নিজের হাতটা পুরো আমার মায়ের তোয়ালের ভেতর ঢুকিয়ে সাবান মাখাতে লাগলো. এরফলে মায়ের তোয়ালে টা গড়িয়ে নীচে পড়ে গেলো. মা চোখ খুলে ওটা পড়ে গেছে দেখে কমলা মাসিকে থামতে বলে ওইটা তুলতে গেলো.
কমলা : থাকনা দিদি ওটা পড়ে. আমি আগে তোমায় সাবান মাখিয়ে দি.
মা : না না ঠিকই আছে. তোমায় আর করতে হবে না. আমি.......
মায়ের কথা শেষ করতে না দিয়ে কাজের মাসি আমার মায়ের দুটো দুদু নিজের দুই হাতে নিয়ে তাতে সাবান ডলতে ডলতে বললো..
কমলা : আরে দিদি দাড়াও না.... আমি ভালোকরে করে দিচ্ছি. লজ্জা পাচ্ছ কেন? এখানে আমরা দুজনেই মেয়ে মানুষ. আমাদের এখানে মহিলারা এইভাবেই একে অপরকে সাহায্য করে চান করবে. তুমি দেখো আমি কি করি. তোয়ালেটা নীচে পড়ে থাক.
মা কিছুটা বিব্রত বোধ করছিলো. কিন্তু আবার কোথাও একটা ভালো লাগা লাগা কাজ করছিলো মায়ের মধ্যে. মা আরেকবার শেষ চেষ্টা করলো কমলা মাসির হাত সরানোর কিন্তু মাসি অনুনয় করায় মা শেষমেষ কাজের মাসিকে নিজের কাজ করতে দিলো. কমলা মাসি ভালো করে সাবানটা মায়ের দুদুতে মাখিয়ে তারপরে সেটা মাটিতে রেখে দিলো তারপরে নিজের দুই হাতে মায়ের ওই দুদুতে সব জায়গায় সাবান মাখাতে লাগলো. তারপরে দেখলাম কাজের মাসি কমলা আমার মায়ের বুকের নীচে হাত রেখে সেই হাত ওপরের দিকে তুলতে লাগলো. যেন মায়ের দুদু ম্যাসাজ করে দিচ্ছে মাসি. এক হাতে মায়ের পেটে সাবান লাগাচ্ছে আর আরেক হাতে মায়ের দুদুতে ম্যাসাজ করছে সে. মা আর বাঁধা দিচ্ছেনা মাসিকে. মাকে দেখলাম চোখ বুজে নিজের ঠোঁটে জিভ বোলাচ্ছে, আবার পায়ের ওপর পা ঘসছে, ঘন ঘন শ্বাস নিচ্ছে. কমলা মাসি p
মায়ের পেছনে বসে হাত সামনে বাড়িয়ে মাকে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. এবারে কমলা মাসি মায়ের দুই দুদু নিজের দু হাতে নিয়ে দুটোতে হাত ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে সাবান মাখিয়ে দিতে দিতে মায়ের একদম ঘনিষ্ট হয়ে বললো.....
কমলা : দিদি.... ছোট মুখে একটা বড়ো কথা বলবো? যদি কিছু মনে না করো?
মা চোখ বোজা অবস্থাতেই বললো : হুমম..... বলো.
কমলা মাসি মায়ের কানের কাছে মুখ এনে বললো : তোমার দুধ গুলো কিন্তু বেশ বড়ো. বেশ ফোলা ফোলা. খুব যত্ন নাও না এগুলোর?
মা চোখ বুজেই শুনছিলো সব. মা মাসির হাতে দুদু তে সাবান মাখতে মাখতে বার বার ঠোঁট কামড়ে ধরছিল আর জিভ ঘষছিলো. কাজের মাসির এই কথাটা শুনে একটু মুচকি হাসলো কিন্তু তারপরেই আবার ওই হাতের ছোঁয়া অনুভব করতে করতে নিজের ঠোঁট কামড়ে ধরলো.
কমলা মাসি : সত্যি দিদি. এই গ্রামের মহিলাদের কারোর এরকম মাই নেয় গো. সত্যি বলছি.
এই বলে কাজের মাসি মায়ের দুই দুদু হাতে নিয়ে দুটোকে একে ওপরের সাথে ধাক্কা খাওয়াতে লাগলো. দুই দুদু একে ওপরের সাথে ধাক্কা খেয়ে কেঁপে উঠতে লাগলো.
মা মুচকি হেসে : তুমি কিকরে জানলে এই গ্রামে আমার মতো ইয়ে কারোর নেই. তুমি কি সবার ইয়ে দেখেছো নাকি?
কমলা মাসি মায়ের কাঁধের ওপর নিজের মুখ রেখে মায়ের দুদু দুটো দুই হাতে নিয়ে সাবান ঘষতে ঘষতে বললো : হ্যা গো. অনেকেরই দেখেছি. ঐযে আমরা পুকুর পারে আগে স্নান করতে যেতাম তখন একে অপরকে সাবান মাখিয়ে দিতাম. তখন দেখেছি. সত্যি বলছি বৌদি.... এমন মাই এই গ্রামে কোনো মাগীর নেই.
মা : ইশ.... মুখের কি ভাষা...
কমলা হেসে : কেন দিদি খাড়াপ লাগলো শুনতে? তবে যাই বলো এমন জিনিস এই গ্রামের কোনো মাগীর নেই.
মা হেসে উঠলো. মায়ের যেন একজন কাজের মহিলার সাথে এইসব নিচু মানের গল্প করতে ভালো লাগছিলো.
মা : আহহহহহ্হঃ..... কি করছো কমলা?
কমলা : দিদি...... এইভাবে বোঁটা টানলে মাই ভালো থাকে.
আমি কমলা মাসির দিকে তাকালাম. কমলা মাসি মায়ের দুদুর বোঁটা দুটো দুই আঙুলে চিপে টানছে. আর তারপর ছেড়ে দিচ্ছে. এইভাবে বার বার করছে.
মা : উমমমম.... লাগছে তো.
কমলা মাসি মায়ের কাঁধে মুখ রেখে আরও জোরে বোঁটা দুটো আঙুলে নিয়ে টানতে লাগলো.
এরপরে মা আর বারণ করলোনা কাজের মাসিকে. কমলা মাসি ওই ভাবে বোঁটা দুটোতে নখ দিয়ে হালকা আঁচড় দিতে লাগলো, আঙ্গুল ঘষতে লাগলো. কিন্তু মা ওকে আটকালোনা. বরং কমলা মাসির তার দুদু নিয়ে নোংরামি দেখতে দেখতে জোরে জোরে নিঃস্বাস নিতে লাগলো. এবারে দেখলাম কমলা মাসি মায়ের ঘাড়ে নিজের মুখ ঘসছে. মায়ের কাঁধে চুমু খাচ্ছে আর মা চোখ বুজে মুখ খুলে রয়েছে. এবারে কমলা মাসি মায়ের দুদু দুটো জোরে জোরে টিপতে লাগলো আর মায়ের গালে চুমু খেতে লাগলো. মা শুধু বসে পায়ে পা ঘষতে লাগলো. কমলা মাসি এবারে মায়ের কানের লতি দাঁত দিয়ে কামড়ে ধরলো. তাতে মা সসসহ আহ করে শিৎকার দিলো হালকা করে. ওদিকে কাজের মাসি নিজের একটা হাত মায়ের ফর্সা থাইয়ের ওপর ঘষতে লাগলো আর এক হাতে মায়ের দুদু চিপ্তে লাগলো. মা নিজের হাত নিজের গলায় ঘষতে লাগলো. আমি এসবের কিছুই বুজছিলাম না. আমি ভাবছিলাম এই ভাবে আবার কে স্নান করে? তাই জানার জন্য তাকিয়ে রইলাম. ওদিকে কমলা মাসি মায়ের মুখ হাতে নিয়ে নিজের দিকে পেছনে ঘোরালো. মা মাথা ঘুরিয়ে কমলা মাসির দিকে তাকিয়ে রইলো. দুই মহিলা একে ওপরের দিকে তাকিয়ে রইলো কিছুক্ষন. তারপর কমলা মাসি মায়ের মুখের কাছে নিজের মুখ এনে ঠোঁট ফাঁক করে জিভ বার করে আমার মায়ের ঠোঁটের ওপর বোলাতে লাগলো. মা আবার চোখ বুজে মুখ খুললো আর আমি দেখলাম আমাদের কাজের মাসি নিজের জিভটা মায়ের মুখে ঢুকিয়ে দিলো. শুরু হলো চুমু খাওয়া. মা আর মাসি একে অপরকে চুমু খেতে লাগলো. ওদিকে মাসি একহাতে মায়ের মাই টিপছে আর অন্য হাতে মায়ের থাইয়ে হাত বোলাচ্ছে.
মা যেন পাথরের মতো বসে আছে আর কাজের মাসি মাকে যা করার করছে. যদিও স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে মায়ের এতে অমত নেই. চুমু খেতে খেতে কমলা মাসি মায়ের মুখ থেকে জিভ বার করে জিভটা মায়ের ঠোঁটে ঘষতে লাগলো আর এবারে দেখলাম আমার মা ও নিজের জিভ বার করে কমলা মাসির জিভে ঘষতে লাগলো. দুই জিভ একে ওপরের সাথে ঘষা ঘসি করছে. কাজের মাসির সঙ্গে আমার মা এসব কি করছে বুঝলাম না কিন্তু মা নিজের ইচ্ছায় এসব করছে সেটা বুঝলাম. এবারে হঠাৎ দেখলাম মা মুখ সরিয়ে আহহহহহ্হঃ করে আওয়াজ করে উঠলো আর নিজের পেটের দিকে তাকালো. আমিও সেই দিকে তাকালাম. দেখি কমলা মাসি মায়ের দুই পায়ের ফাঁকে নিজের হাতটা জোরে জোরে ঘসছে. মা কমলা মাসির হাত সরানোর চেষ্টা করলো কিন্তু মাসি অন্য হাত দিয়ে মায়ের হাত চেপে ধরলো আর ওই হাত দিয়ে আরও জোরে হাত ঘষতে লাগলো. মা আর বাঁধা দিলোনা বরং একটু পরেই মায়ের মুখে হালকা হাসি ফুটে উঠলো আর মা নিজের কোমর তুলে নিজের দুই পায়ের ফাঁকে কাজের মাসির হাত ঘষতে লাগলো. ওদিকে কমলা মাসি আবার মায়ের ঠোঁটে চুমু খেতে শুরু করেছে. এবারে দেখলাম মাসি নিজের সায়াটার ফিতে একহাতে টেনে খুলে ফেললো. সায়াটা মাসির পেটের কাছে নেমে গেলো আর মাসি নিজের দুদু টিপতে টিপতে মাকে চুমু খেতে লাগলো. এবারে মায়ের কাঁধে মুখ ঘষতে ঘষতে মাসি মায়ের দুটো দুদু নিজের দুই হাতে নিয়ে বেশ জোরে টিপতে লাগলো. মা উমমমমম উমমমমম আহ্হ্হঃ করে আওয়াজ করতে লাগলো. এবারে মাসি হাত বাড়িয়ে মায়ের পা দুটো ফাঁক করে ধরলো তারপরে নিজের বাঁ হাত মায়ের ওই পায়ের ফাঁকে নিয়ে গেলো তারপরে বেশ জোরে জোরে মায়ের পায়ের ফাঁকে হাত ঘষতে লাগল. আমার ওই বয়সে মনে হয়েছিল মাসি মায়ের ওখানে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. কিন্তু মাকে দেখছিলাম কমলা মাসির ওই কাজে বেশ ছটফট করছে আর একহাতে কাজের মাসির কাঁধ খামচে ধরে আছে. একটু পড়ে আমার মা আহহহহহ্হঃ.... আহহহহহ্হঃ আহ্হ্হঃ মাগো. . আহ্হ্হঃ এরম করতে লাগলো. তাতে দেখলাম কমলা মাসি খুব জোরে দাঁত খিঁচিয়ে মায়ের ওখানে হাত ঘষতে লাগলো. মা মাসির হাত সরানোর চেষ্টা করলো কিন্তু মাসি থামলোনা. এর ২ মিনিট পরেই এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখলাম. মা হঠাৎ খুব জোরে চেঁচিয়ে উঠলো আর পা দুটো আরও ফাঁক করে দিলো আর মায়ের পায়ের ফাঁক দিয়ে ছিটকে জল বেরিয়ে আসতে লাগলো. এত গতিতে যে সেই জল সোজা ওপাশের দেয়ালে গিয়ে পড়তে লাগলো. মাসি হাত সরিয়ে হাসিমুখে মায়ের হিসু করা দেখছে. মা ওই ভাবেই কমলা মাসির গায়ে মাথা রেখে ছিটকে ছিটকে আরও ৩ বার জল বার করলো. তারপরে কমলা মাসির বুকে মাথা রেখে হাপাতে লাগলো. কমলা মাসি এবারে মায়ের মুখ নিজের দিকে করে মায়ের দিকে চেয়ে রইলো. মাকেও দেখলাম কাজের মাসির চোখে চেয়ে থাকতে. তারপরে মা আর মাসি একে ওপরের গালে গাল ঘষতে লাগলো. এর পড়ে মাসি নিজে একটু উঠে নিজের দুদু দুটো মায়ের মুখের কাছে নিয়ে এলো আর মায়ের মুখের সামনে ঘষতে লাগলো. মাকে দেখলাম জিভ বার করলো আর মাসির দুদুর বোঁটা যুব দিয়ে চাটতে লাগলো. এরপর কমলা মাসি মায়ের পেছন থেকে সামনে এসে মায়ের পায়ের ফাঁকে বসলো আর মায়ের গলায় চুমু খেতে লাগলো. মাকেও দেখলাম মাসির পিঠে হাত বুলিয়ে দিচ্ছে আর কমলা মাসির কাঁধে চুমু খাচ্ছে.
এরপর আমি বাইরে আবার রোদ পোহাতে চলে এসেছিলাম. আমি জানিনা এরপরে কি হয়েছিল. কিন্তু মা আর মাসি আরও ১৫ মিনিট পর বেরিয়েছিল বাথরুম থেকে. আমি দালানে দাঁড়িয়ে ছিলাম. দেখি মা আর কমলা মাসি মুখে চাপা হাসি নিয়ে বেরিয়ে আসছে. দুজন দুজনের দিকে একবার তাকিয়ে লজ্জা পেয়ে আবার চোখ নামিয়ে নিচ্ছে. মা বাইরে এসে আমাকে দেখে এক মুহূর্ত ঘাবড়ে গিয়ে নিজেকে সামলে নিলো আর বললো : তুই কি তখন থেকে রোদে দাঁড়িয়ে আছিস? আমি বললাম হ্যা. মা হেসে বললো : না সোনা.... ওতো বেশি রোদ মাখাও ভালো নয়. যাও ওপরে আমি আসছি. এরপরে আমি ওপরে চলে যাই.
কিন্তু হায়.... জানতেই পারলাম না সেদিন থেকে আমার আর বাবার দুঃখের দিনের শুরু হয়ে গেছিলো. আর এই সবের পেছনে ছিল বাবার নিজের পিতা.
মা : কি..... কি...কিরে? কি হলো সোনা?
আমি : মা.... তুমি স্নান করিয়ে দেবে না?
মা : ওহ.. হ্যা... বাবা সাড়ে বারোটা বেজে গেলো? কি দ্রুত সময় পার হয়ে যাচ্ছে. চল চল জামা প্যান্ট পাল্টে দেবো আজকে তোর. এগুলো কেচে দেবো. চল সোনা.
মা আমাকে আর কিছু কাপড় জামা নিয়ে নিচের তোলার বাথরুমে নেমে এলো. আমরা বাথরুমে এসে দেখি কালকের মতো আজকেও কমলা মাসি স্নান করতে এসেছে. গায়ে শুধু সায়াটা বুক অব্দি তুলে বালতি ভরছে. আমাদের দেখে মাসি হেসে বললো : ও বৌদি.... এসো এসো.
মা : না... থাক আগে তুমি করে নাও. আমি না হয় পড়ে.....
কমলা : আরে ধুর. এসো তো এসো. (এই বলে মায়ের হাত ধরে মাকে ভেতরে টেনে নিলো. মা বাঁধা দিলোনা কমলা মাসিকে).
কমলা : নাও দিদি...... খুলে নাও. আমি ততক্ষনে তোমার ছেলেকে স্নান করাচ্ছি.
মা : কিন্তু........
কমলা : কিন্তু কিসের দিদি? আমি তুমি দুজনেই মেয়েমানুষ. এখানে তো মরদ নেই যে তুমি লজ্জা পাবে. কি বলো?
এবারে আমি দেখলাম মা কমলা মাসির দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলো তারপরে উল্টো দিকে ফিরে খুলতে লাগলো. আমার মাথায় তখন জল ঢালছে মাসি. একটু পরে মাকে দেখলাম তোয়ালে জড়িয়ে দাঁড়িয়ে আছে. মা এসে কমলার থেকে সাবান নিয়ে আমাকে সাবান মাখিয়ে দিতে লাগলো.
কমলা : দিদি টুলে বসো ওকে চান করাও. আমি বরং জল ঢালী গায়ে.
এইবলে সে নিজে বালতি থেকে জল তুলে গায়ে ঢালতে লাগলো. এদিকে মায়ের আমাকে স্নান করানো হয়ে গেছে. ছোট ছিলাম তাই কত আর স্নান করবো. আমার স্নান হয়ে গেলে মা আমাকে জামা পরিয়ে দিলো আর বললো বাইরে রোদে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে. আমি বেরিয়ে এলাম. আর দালানে এসে দাঁড়ালাম. বেশ ভালোই রোদ. দালানে এদিক ওদিক হাটছি. ভেতরে মায়ের আর কমলা মাসির গলা পাচ্ছি সাথে জল পড়ার শব্দ. একটু পরে দুজনের কারোর গলার আওয়াজ পাচ্ছিলাম না, খালি জলের শব্দ পাচ্ছিলাম. একটু পরে আমি দালানে হাঁটতে হাঁটতে দরজার কাছে যাচ্ছিলাম আবার ফিরে আসছিলাম. জানিনা মায়ের বা কমলা মাসির গলা পাচ্ছিনা কেন? তাই কি মনে করে বাথরুমের কাছে গিয়ে ওই দুই পাল্লার ফাঁকটাতে নজর দিলাম. দেখলাম মা টুলে বসে আছে গায়ে তোয়ালে জড়িয়ে. মায়ের শরীর জলে ভেজা. ওদিকে কমলা মাসি মাকে পেছন থেকে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. মায়ের সারা পিঠে সাদা সাবান লেপ্টে দিচ্ছে কমলা মাসি. মা চোখ বুজে মাথা নিচু করে বসে আছে. যেন খুব আরাম পাচ্ছে. এবারে মাসি নিজের দুই হাত মায়ের কাঁধে নিয়ে এলো আর কাঁধে, গলায়, হাতে সাবান মাখিয়ে দিতে লাগলো. মা এবারে মাথা ওপরে তুললো. আমি দেখলাম মায়ের মুখে একটা হালকা হাসি. যেন খুব ভালো লাগছে কাজের বৌয়ের স্নান করিয়ে দেওয়া. এবারে কমলা মাসি মায়ের একদম পেছনে মায়ের পিঠের কাছে সরে এলো. কমলা মাসির হাত দুটো মায়ের কাঁধের দু পাশে দিয়ে এগিয়ে এসে মায়ের গলা, কাঁধে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. মা কমলা মাসির বুকের কাছে মাথা রেখে চোখ বুজে কমলা মাসির হাতে ম্যাসাজ খাচ্ছে. কমলা মাসি মায়ের কাঁধে দুই হাতে টিপে টিপে দিচ্ছে তাতে মা মাঝে মাঝে আরামে আহ্হ্হঃ.. হুমমম করে আরামের বহিঃপ্রকাশ করছে. এবারে কমলা মাসি সাবানটা নিয়ে সেটা মায়ের ঠিক বুকের ওপর ডলতে লাগলো আর হাত টা ধীরে ধীরে মায়ের তোয়ালের ভেতর ঢোকাতে লাগলো. আমি দেখলাম কমলা মাসি খুব তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে মায়ের চোখ বন্ধ করা মুখটার দিকে চেয়ে আছে আর সাবানটা হাতে নিয়ে মায়ের তোয়ালের ভেতর ঢোকাচ্ছে. একসময় কাজের বৌ কমলা মাসি নিজের হাতটা পুরো আমার মায়ের তোয়ালের ভেতর ঢুকিয়ে সাবান মাখাতে লাগলো. এরফলে মায়ের তোয়ালে টা গড়িয়ে নীচে পড়ে গেলো. মা চোখ খুলে ওটা পড়ে গেছে দেখে কমলা মাসিকে থামতে বলে ওইটা তুলতে গেলো.
কমলা : থাকনা দিদি ওটা পড়ে. আমি আগে তোমায় সাবান মাখিয়ে দি.
মা : না না ঠিকই আছে. তোমায় আর করতে হবে না. আমি.......
মায়ের কথা শেষ করতে না দিয়ে কাজের মাসি আমার মায়ের দুটো দুদু নিজের দুই হাতে নিয়ে তাতে সাবান ডলতে ডলতে বললো..
কমলা : আরে দিদি দাড়াও না.... আমি ভালোকরে করে দিচ্ছি. লজ্জা পাচ্ছ কেন? এখানে আমরা দুজনেই মেয়ে মানুষ. আমাদের এখানে মহিলারা এইভাবেই একে অপরকে সাহায্য করে চান করবে. তুমি দেখো আমি কি করি. তোয়ালেটা নীচে পড়ে থাক.
মা কিছুটা বিব্রত বোধ করছিলো. কিন্তু আবার কোথাও একটা ভালো লাগা লাগা কাজ করছিলো মায়ের মধ্যে. মা আরেকবার শেষ চেষ্টা করলো কমলা মাসির হাত সরানোর কিন্তু মাসি অনুনয় করায় মা শেষমেষ কাজের মাসিকে নিজের কাজ করতে দিলো. কমলা মাসি ভালো করে সাবানটা মায়ের দুদুতে মাখিয়ে তারপরে সেটা মাটিতে রেখে দিলো তারপরে নিজের দুই হাতে মায়ের ওই দুদুতে সব জায়গায় সাবান মাখাতে লাগলো. তারপরে দেখলাম কাজের মাসি কমলা আমার মায়ের বুকের নীচে হাত রেখে সেই হাত ওপরের দিকে তুলতে লাগলো. যেন মায়ের দুদু ম্যাসাজ করে দিচ্ছে মাসি. এক হাতে মায়ের পেটে সাবান লাগাচ্ছে আর আরেক হাতে মায়ের দুদুতে ম্যাসাজ করছে সে. মা আর বাঁধা দিচ্ছেনা মাসিকে. মাকে দেখলাম চোখ বুজে নিজের ঠোঁটে জিভ বোলাচ্ছে, আবার পায়ের ওপর পা ঘসছে, ঘন ঘন শ্বাস নিচ্ছে. কমলা মাসি p
মায়ের পেছনে বসে হাত সামনে বাড়িয়ে মাকে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. এবারে কমলা মাসি মায়ের দুই দুদু নিজের দু হাতে নিয়ে দুটোতে হাত ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে সাবান মাখিয়ে দিতে দিতে মায়ের একদম ঘনিষ্ট হয়ে বললো.....
কমলা : দিদি.... ছোট মুখে একটা বড়ো কথা বলবো? যদি কিছু মনে না করো?
মা চোখ বোজা অবস্থাতেই বললো : হুমম..... বলো.
কমলা মাসি মায়ের কানের কাছে মুখ এনে বললো : তোমার দুধ গুলো কিন্তু বেশ বড়ো. বেশ ফোলা ফোলা. খুব যত্ন নাও না এগুলোর?
মা চোখ বুজেই শুনছিলো সব. মা মাসির হাতে দুদু তে সাবান মাখতে মাখতে বার বার ঠোঁট কামড়ে ধরছিল আর জিভ ঘষছিলো. কাজের মাসির এই কথাটা শুনে একটু মুচকি হাসলো কিন্তু তারপরেই আবার ওই হাতের ছোঁয়া অনুভব করতে করতে নিজের ঠোঁট কামড়ে ধরলো.
কমলা মাসি : সত্যি দিদি. এই গ্রামের মহিলাদের কারোর এরকম মাই নেয় গো. সত্যি বলছি.
এই বলে কাজের মাসি মায়ের দুই দুদু হাতে নিয়ে দুটোকে একে ওপরের সাথে ধাক্কা খাওয়াতে লাগলো. দুই দুদু একে ওপরের সাথে ধাক্কা খেয়ে কেঁপে উঠতে লাগলো.
মা মুচকি হেসে : তুমি কিকরে জানলে এই গ্রামে আমার মতো ইয়ে কারোর নেই. তুমি কি সবার ইয়ে দেখেছো নাকি?
কমলা মাসি মায়ের কাঁধের ওপর নিজের মুখ রেখে মায়ের দুদু দুটো দুই হাতে নিয়ে সাবান ঘষতে ঘষতে বললো : হ্যা গো. অনেকেরই দেখেছি. ঐযে আমরা পুকুর পারে আগে স্নান করতে যেতাম তখন একে অপরকে সাবান মাখিয়ে দিতাম. তখন দেখেছি. সত্যি বলছি বৌদি.... এমন মাই এই গ্রামে কোনো মাগীর নেই.
মা : ইশ.... মুখের কি ভাষা...
কমলা হেসে : কেন দিদি খাড়াপ লাগলো শুনতে? তবে যাই বলো এমন জিনিস এই গ্রামের কোনো মাগীর নেই.
মা হেসে উঠলো. মায়ের যেন একজন কাজের মহিলার সাথে এইসব নিচু মানের গল্প করতে ভালো লাগছিলো.
মা : আহহহহহ্হঃ..... কি করছো কমলা?
কমলা : দিদি...... এইভাবে বোঁটা টানলে মাই ভালো থাকে.
আমি কমলা মাসির দিকে তাকালাম. কমলা মাসি মায়ের দুদুর বোঁটা দুটো দুই আঙুলে চিপে টানছে. আর তারপর ছেড়ে দিচ্ছে. এইভাবে বার বার করছে.
মা : উমমমম.... লাগছে তো.
কমলা মাসি মায়ের কাঁধে মুখ রেখে আরও জোরে বোঁটা দুটো আঙুলে নিয়ে টানতে লাগলো.
এরপরে মা আর বারণ করলোনা কাজের মাসিকে. কমলা মাসি ওই ভাবে বোঁটা দুটোতে নখ দিয়ে হালকা আঁচড় দিতে লাগলো, আঙ্গুল ঘষতে লাগলো. কিন্তু মা ওকে আটকালোনা. বরং কমলা মাসির তার দুদু নিয়ে নোংরামি দেখতে দেখতে জোরে জোরে নিঃস্বাস নিতে লাগলো. এবারে দেখলাম কমলা মাসি মায়ের ঘাড়ে নিজের মুখ ঘসছে. মায়ের কাঁধে চুমু খাচ্ছে আর মা চোখ বুজে মুখ খুলে রয়েছে. এবারে কমলা মাসি মায়ের দুদু দুটো জোরে জোরে টিপতে লাগলো আর মায়ের গালে চুমু খেতে লাগলো. মা শুধু বসে পায়ে পা ঘষতে লাগলো. কমলা মাসি এবারে মায়ের কানের লতি দাঁত দিয়ে কামড়ে ধরলো. তাতে মা সসসহ আহ করে শিৎকার দিলো হালকা করে. ওদিকে কাজের মাসি নিজের একটা হাত মায়ের ফর্সা থাইয়ের ওপর ঘষতে লাগলো আর এক হাতে মায়ের দুদু চিপ্তে লাগলো. মা নিজের হাত নিজের গলায় ঘষতে লাগলো. আমি এসবের কিছুই বুজছিলাম না. আমি ভাবছিলাম এই ভাবে আবার কে স্নান করে? তাই জানার জন্য তাকিয়ে রইলাম. ওদিকে কমলা মাসি মায়ের মুখ হাতে নিয়ে নিজের দিকে পেছনে ঘোরালো. মা মাথা ঘুরিয়ে কমলা মাসির দিকে তাকিয়ে রইলো. দুই মহিলা একে ওপরের দিকে তাকিয়ে রইলো কিছুক্ষন. তারপর কমলা মাসি মায়ের মুখের কাছে নিজের মুখ এনে ঠোঁট ফাঁক করে জিভ বার করে আমার মায়ের ঠোঁটের ওপর বোলাতে লাগলো. মা আবার চোখ বুজে মুখ খুললো আর আমি দেখলাম আমাদের কাজের মাসি নিজের জিভটা মায়ের মুখে ঢুকিয়ে দিলো. শুরু হলো চুমু খাওয়া. মা আর মাসি একে অপরকে চুমু খেতে লাগলো. ওদিকে মাসি একহাতে মায়ের মাই টিপছে আর অন্য হাতে মায়ের থাইয়ে হাত বোলাচ্ছে.
মা যেন পাথরের মতো বসে আছে আর কাজের মাসি মাকে যা করার করছে. যদিও স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে মায়ের এতে অমত নেই. চুমু খেতে খেতে কমলা মাসি মায়ের মুখ থেকে জিভ বার করে জিভটা মায়ের ঠোঁটে ঘষতে লাগলো আর এবারে দেখলাম আমার মা ও নিজের জিভ বার করে কমলা মাসির জিভে ঘষতে লাগলো. দুই জিভ একে ওপরের সাথে ঘষা ঘসি করছে. কাজের মাসির সঙ্গে আমার মা এসব কি করছে বুঝলাম না কিন্তু মা নিজের ইচ্ছায় এসব করছে সেটা বুঝলাম. এবারে হঠাৎ দেখলাম মা মুখ সরিয়ে আহহহহহ্হঃ করে আওয়াজ করে উঠলো আর নিজের পেটের দিকে তাকালো. আমিও সেই দিকে তাকালাম. দেখি কমলা মাসি মায়ের দুই পায়ের ফাঁকে নিজের হাতটা জোরে জোরে ঘসছে. মা কমলা মাসির হাত সরানোর চেষ্টা করলো কিন্তু মাসি অন্য হাত দিয়ে মায়ের হাত চেপে ধরলো আর ওই হাত দিয়ে আরও জোরে হাত ঘষতে লাগলো. মা আর বাঁধা দিলোনা বরং একটু পরেই মায়ের মুখে হালকা হাসি ফুটে উঠলো আর মা নিজের কোমর তুলে নিজের দুই পায়ের ফাঁকে কাজের মাসির হাত ঘষতে লাগলো. ওদিকে কমলা মাসি আবার মায়ের ঠোঁটে চুমু খেতে শুরু করেছে. এবারে দেখলাম মাসি নিজের সায়াটার ফিতে একহাতে টেনে খুলে ফেললো. সায়াটা মাসির পেটের কাছে নেমে গেলো আর মাসি নিজের দুদু টিপতে টিপতে মাকে চুমু খেতে লাগলো. এবারে মায়ের কাঁধে মুখ ঘষতে ঘষতে মাসি মায়ের দুটো দুদু নিজের দুই হাতে নিয়ে বেশ জোরে টিপতে লাগলো. মা উমমমমম উমমমমম আহ্হ্হঃ করে আওয়াজ করতে লাগলো. এবারে মাসি হাত বাড়িয়ে মায়ের পা দুটো ফাঁক করে ধরলো তারপরে নিজের বাঁ হাত মায়ের ওই পায়ের ফাঁকে নিয়ে গেলো তারপরে বেশ জোরে জোরে মায়ের পায়ের ফাঁকে হাত ঘষতে লাগল. আমার ওই বয়সে মনে হয়েছিল মাসি মায়ের ওখানে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. কিন্তু মাকে দেখছিলাম কমলা মাসির ওই কাজে বেশ ছটফট করছে আর একহাতে কাজের মাসির কাঁধ খামচে ধরে আছে. একটু পড়ে আমার মা আহহহহহ্হঃ.... আহহহহহ্হঃ আহ্হ্হঃ মাগো. . আহ্হ্হঃ এরম করতে লাগলো. তাতে দেখলাম কমলা মাসি খুব জোরে দাঁত খিঁচিয়ে মায়ের ওখানে হাত ঘষতে লাগলো. মা মাসির হাত সরানোর চেষ্টা করলো কিন্তু মাসি থামলোনা. এর ২ মিনিট পরেই এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখলাম. মা হঠাৎ খুব জোরে চেঁচিয়ে উঠলো আর পা দুটো আরও ফাঁক করে দিলো আর মায়ের পায়ের ফাঁক দিয়ে ছিটকে জল বেরিয়ে আসতে লাগলো. এত গতিতে যে সেই জল সোজা ওপাশের দেয়ালে গিয়ে পড়তে লাগলো. মাসি হাত সরিয়ে হাসিমুখে মায়ের হিসু করা দেখছে. মা ওই ভাবেই কমলা মাসির গায়ে মাথা রেখে ছিটকে ছিটকে আরও ৩ বার জল বার করলো. তারপরে কমলা মাসির বুকে মাথা রেখে হাপাতে লাগলো. কমলা মাসি এবারে মায়ের মুখ নিজের দিকে করে মায়ের দিকে চেয়ে রইলো. মাকেও দেখলাম কাজের মাসির চোখে চেয়ে থাকতে. তারপরে মা আর মাসি একে ওপরের গালে গাল ঘষতে লাগলো. এর পড়ে মাসি নিজে একটু উঠে নিজের দুদু দুটো মায়ের মুখের কাছে নিয়ে এলো আর মায়ের মুখের সামনে ঘষতে লাগলো. মাকে দেখলাম জিভ বার করলো আর মাসির দুদুর বোঁটা যুব দিয়ে চাটতে লাগলো. এরপর কমলা মাসি মায়ের পেছন থেকে সামনে এসে মায়ের পায়ের ফাঁকে বসলো আর মায়ের গলায় চুমু খেতে লাগলো. মাকেও দেখলাম মাসির পিঠে হাত বুলিয়ে দিচ্ছে আর কমলা মাসির কাঁধে চুমু খাচ্ছে.
এরপর আমি বাইরে আবার রোদ পোহাতে চলে এসেছিলাম. আমি জানিনা এরপরে কি হয়েছিল. কিন্তু মা আর মাসি আরও ১৫ মিনিট পর বেরিয়েছিল বাথরুম থেকে. আমি দালানে দাঁড়িয়ে ছিলাম. দেখি মা আর কমলা মাসি মুখে চাপা হাসি নিয়ে বেরিয়ে আসছে. দুজন দুজনের দিকে একবার তাকিয়ে লজ্জা পেয়ে আবার চোখ নামিয়ে নিচ্ছে. মা বাইরে এসে আমাকে দেখে এক মুহূর্ত ঘাবড়ে গিয়ে নিজেকে সামলে নিলো আর বললো : তুই কি তখন থেকে রোদে দাঁড়িয়ে আছিস? আমি বললাম হ্যা. মা হেসে বললো : না সোনা.... ওতো বেশি রোদ মাখাও ভালো নয়. যাও ওপরে আমি আসছি. এরপরে আমি ওপরে চলে যাই.
কিন্তু হায়.... জানতেই পারলাম না সেদিন থেকে আমার আর বাবার দুঃখের দিনের শুরু হয়ে গেছিলো. আর এই সবের পেছনে ছিল বাবার নিজের পিতা.
সেদিন থেকেই মা আর কমলা মাসির মধ্যে কেমন যেন সম্পর্ক তৈরী হয়েছিল. বিকেলে চা দিতে এসে কমলা মাসি মায়ের হাতে চা দিয়ে মায়ের দিকে কেমন করে হাসি মুখে তাকিয়ে ছিল. মাকেও দেখেছিলাম কাজের মাসির দিকে হাসি মুখে তাকিয়ে থাকতে. কমলা মাসি দাদুকে চা দিয়ে যাবার সময় আবার মায়ের কাছে এসে মায়ের কাঁধে হাত রেখে বললো : দিদি.......এখন কি রান্না করবো? একটু নীচে এসে দেখিয়ে দেবে গো. মা বলেছিলো : হ্যা.... তুমি যাও.... আমি আসছি.
এই বলে কমলা মাসি মায়ের কাঁধে একটু চাপ দিয়ে মুচকি হেসে চলে গেছিলো আর মা সেই কমলা মাসির চলে যাওয়া দেখছিলো.
একটু পরে দাদু আর আমি ছাদে হাঁটতে গেলাম. ছাদে বেশ হাওয়া দিচ্ছিলো. কিন্তু আমার একটু পরেই হিসু পেতে আমি নীচে এসে দেখি মা সব চায়ের কাপ ট্রেতে নিয়ে নীচে নামছে.
আমি : মা.... নীচে যাচ্ছ?
মা : হ্যা... এখনকার জন্য লুচি তরকারি করতে. তুমি এখানে দাদুর সাথে থাকো কেমন?
আমি আচ্ছা বলে বাথরুমে ঢুকে গেলাম. একটু পরে আবার ছাদে চলে গেলাম. দাদুর সঙ্গে হাটাহাটি করতে লাগলাম. একটু পরে দাদু আমাকে নিয়ে নীচে নেমে এলো. দাদু আমায় জিজ্ঞেস করলো মা কোথায়? আমি বললাম মা নীচে রান্না করতে গেছে. দাদু সেটা শুনে কি যেন মনে মনে ভাবলো তারপরে আমায় বললো : দাদুভাই.... তুমি একটু বসো. আমি নীচে থেকে একটা কাজ সেরে আসছি. আমি সোফায় বসে কার্টুন দেখতে লাগলাম. কিন্তু কিছুক্ষন পর দাদু আসছেনা দেখে আমি নীচে দাদুকে দেখতে গেলাম. কিন্তু সিঁড়ির জানলার সামনে দিয়ে যেতে যেতে দেখি দাদু দালানে একটা থামের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে আর সামনের দিকে কি যেন দেখছে. কিন্তু দাদুর যে জিনিসটা আমার আশ্চর্য লেগেছিলো সেটা হলো দাদুর লুঙ্গিটা পেটের ঠিক নিচে বিশাল ভাবে ফুলে উঁচু হয়ে ছিল আর দাদু সেটা হাতে নিয়ে নাড়ছিলো. আমি ভাবলাম এ আবার কি? আমি সামলে সামলে নীচে নামলাম. কারণ আমি ছোট তাই দেয়াল ধরে নীচে নামছিলাম. নীচে এসে দেখি দাদু তখনো ওই ভাবেই দাঁড়িয়ে. আমি দাদুর পেছনে ছুঁলাম তাই দাদু আমায় দেখতে পায়নি. কিন্তু আমি আরেকটু এগিয়ে দাদু যেদিকে দেখছে সেদিকে তাকালাম. সেদিকে রান্না ঘর আর রান্না ঘরের দরজা খোলা. কিন্তু দরজা দিয়ে আমি যেটা দেখতে পেলাম সেটা অদ্ভুত. মা রান্না ঘরে দাঁড়িয়ে ময়দা মাখছে আর আমাদের কাজের বৌ কমলা মাসি মায়ের পেছনে দাঁড়িয়ে মাকে জড়িয়ে মায়ের কাঁধে মুখ ঘসছে. মা তাকে বারণ করছেনা বরং মাঝে মাঝে চোখ বুজে হাসছে. এবারে কমলা মাসি মায়ের দুদু দুটো ম্যাক্সির ওপর দিয়েই দুই হাতে টিপতে শুরু করলো. আর মায়ের কানে কানে মাসি কি বললো তা শুনে মা হেসে উঠলো. মা এবারে নিজের থেকেই মুখ পেছনে ঘুরিয়ে কমলা মাসির ঠোঁটে চুমু খেলো আর নাকে নাক ঘষলো. ওদিকে দাদুকে দেখলাম ওই থামের পেছন থেকে এসব দেখছে আর ওই ফুলে থাকা লুঙ্গির জায়গাটা থামের গায়ে ঘসছে. ওদিকে কমলা মাসি মায়ের ম্যাক্সির বোতাম খুলতে লাগলো. মা মাথা নেড়ে বারণ করলো দেখলাম. কিন্তু মাসি হেসে একটা একটা করে বোতাম খুলে দিলো. মা ময়দা মাখতে মাখতে মাথা নিচু করে দেখছিলো কেমন করে এক কাজের বৌ তার ম্যাক্সির বোতাম খুলছে. এবারে কমলা মাসি ভেতরে হাত ঢুকিয়ে দিলো আর মায়ের দুদু টিপতে লাগলো. মা ময়দা মাখা থামিয়ে ঠোঁট কামড়ে সেটা দেখতে লাগলো. এবারে কমলা মাসি মায়ের ম্যাক্সিটা ওপরের দিকে তুলতে লাগলো. কিন্তু মা এবারে ওকে থামিয়ে দিয়ে ওকে সরিয়ে দিলো. দুজনে হেসে কিসব বললো. কিন্তু দেখলাম দুজন দুজনকে কেমন করে দেখছে. কমলা মাসি আর মায়ের হাইট প্রায় সমান কিন্তু কমলা মাসি মায়ের থেকে একটু বেশি মোটা. আমার মা নিজের শরীরের খুব যত্ন নেয়. ওদিকে দাদুকে দেখলাম ওই থামে নিজের উঁচু হয়ে থাকা লুঙ্গির জায়গাটা জোরে জোরে ঘসছে. এসবের মানে আমি কিচ্ছু বুঝতেই পারছিলাম না. দাদু, কমলা মাসি এদের কাউকে আমি আগে থেকে চিনিনা তাই এদের এইসব ব্যাবহারে আমি অতটা অবাক হয়নি কিন্তু যখন নিজের মাকে রোজকার দিনের বদলে অন্যরকম ব্যবহার করতে দেখছিলাম ব্যাপারটা কেমন আমার কাছে অস্থির লাগছিলো. মা যেন এখানে এসে আগের মতো ছিলোনা...... পাল্টে যাচ্ছিলো. সেটা পুরোপুরি বুঝলাম পরের দিন ভোর বেলায়. নিজের মাকে একেবারে অন্য রূপে দেখেছিলাম সেদিন.
রাতে খাবার খেতে খেতে দাদু বার বার মায়ের দিকে তাকাচ্ছিলো. আমি সেটা লক্ষ করছিলাম. মা আমাকে খাইয়ে দিচ্ছিলো. আর নিজেও খাচ্ছিলো. হঠাৎ দাদু মাকে জিজ্ঞেস করলো...
দাদু : বৌমা...এখানে কোনো প্রবলেম হচ্ছে নাতো?
মা : না বাবা. একটুও নয়.
দাদু : না মানে তোমরা শহরে থেকে অভ্যস্ত তাই আরকি.
মা : না বাবা. এখানে আমি খুব ভালো আছি. আমি আপনার ছেলেকে আগেই বলেছিলাম আমাদের এখানে নিয়ে আসতে কিন্তু আসা হয়ে ওঠেনি.
এটা শুনে আমি দেখলাম দাদু অন্যমনস্ক হয়ে দাঁত খিঁচিয়ে রেগে ফিসফিস করে কাকে যেন কি বললো. মনে হলো দাদু বাবার নাম নিয়ে কিছু বললো. এরপর খাওয়া হয়ে গেলে মা আর আমি বাবার সাথে কথা বললাম. এরপর কিছুক্ষন হাটলাম আমি দাদু. মা রোজ আমাদের সাথে হাঁটে কিন্তু আজ দেখলাম মায়ের হাঁটার সেরকম ইচ্ছে নেই. একটু পরে দেখলাম কমলা মাসি আসলো খাবারের প্লেট নিয়ে যেতে. তখন মাকে দেখলাম কমলা মাসির দিকে হাসি মুখে এগিয়ে গেলো. মা যেন কমলা মাসির আসতে খুব খুশি হয়েছে. মা কমলা মাসিকে হাতে হাতে সাহায্য করতে লাগলো. মাসি আর মা একে ওপরের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসছে আর কাজ করছে. দেখলাম মাসি মাকে দরজার দিকে তাকিয়ে কি একটা ইশারা করলো. তাতে মা আমার দিকে তাকিয়ে আবার মাসির দিকে তাকিয়ে ইশারায় কি বললো. কমলা মাসি নীচে নামতে লাগলো. মা বাকি প্লেট হাতে নিয়ে আমাকে বললো : সোনা.... আমি প্লেট গুলো রেখে আসছি. তুমি হাঁটো. এটা খুব ভালো অভ্যেস. করো. এই বলে মা নীচে নেমে গেলো. আমি আর দাদু হাঁটতে লাগলাম. কিন্তু দাদুকে দেখলাম দরজায় তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছে আর নিজের গোঁফে আঙ্গুল বোলাচ্ছে. আমি হাটাহাটি করতে লাগলাম.
সেই রাত ছিল আমার কাছে ভয়ের প্রথম রাত. কারণ সেদিন থেকেই ধ্বংসের শুরু হয়ে গেছিলো. রাতে যে যার ঘরে শুতে চলে এলাম. দাদু আমাকে ঘুম পাড়াতে লাগলো. একসময় কখন ঘুমিয়ে পড়েছিলাম মনে নেই. হঠাৎ পাশে ফিরে মাকে জড়িয়ে ধরছি ভেবে হাত বাড়ালাম কিন্তু পাশে কেউ নেই অনুভব করে ঘুম ভেঙে গেলো. উঠে বসলাম. মনে পরলো আমি তো এখন দাদুর সাথে ঘুমাই. কিন্তু...... দাদুই বা কোথায়? ঘরের দরজা খোলা. বাতাসে পর্দা উড়ছে. টেবিলের থেকে অ্যালার্ম ঘড়িটা হাতে নিয়ে দেখলাম ভোর ৪ টে বেজে ১০ মিনিট. এত ভরে দাদু কি বাথরুমে গেলো? কিছুক্ষন শুয়ে রইলাম. কিন্তু আরও ১০ মিনিট কেটে গেলো দাদু ফিরলোনা. এবারে আবার আমার ভয় লাগতে লাগলো কারণ একা একা আমার ভয় লাগে. তারওপর এটা আমার কাছে অচেনা জায়গা. লাফিয়ে বিছানা থেকে নামলাম. কারণ ওই বয়সে আমার পা বিছানায় থেকে মাটিতে ঠেকেনা, সেটা অনেক অনেক দেরি. আমি নেমে ঘর থেকে বেরোলাম. সব অন্ধকার. একদম নিস্তব্ধ. আমি বাথরুমে গেলাম কিন্তু সেখানেও অন্ধকার. মানে ভেতরে কেউ নেই. আমি ফিরে আসছি. হঠাৎ চুড়ির শব্দ পেলাম. আবার চুড়ির শব্দ আর তার সাথে উফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ করে একটা আওয়াজ. এটা মায়ের গলা আমি চিনতে পারলাম. তাহলে কি মা জেগে আছে এখনও? এটা ভেবে হল ঘর পেরিয়ে বারান্দাতে এসে মায়ের ঘরের কাছে আসতেই দেখি জানলা দিয়ে লাইটের আলো আসছে. ঘরে আলো জ্বলছে. মানে মা জেগে. আর একি !! দাদু ঠিকই জানলার পাশেই দাঁড়িয়ে জানলার পাল্লাতে মুখ লাগিয়ে কি দেখছে? আমি বারান্দার ওপাশ দিয়ে হেঁটে আরেকটু এগিয়ে আসতেই সেই অদ্ভুত জিনিসটা দেখতে পেলাম. জানলা দিয়ে আয়নাটা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে. আর আয়নায় প্রতিফলনও স্পষ্ট. আমি দেখলাম মা বসে আছে. মায়ের গায়ে কোনো কাপড় নেই. শুধু একহাতে নিজের চুল খামচে ধরে চোখ বুজে কেমন যেন নড়ছে. যেন মা কিছুর ওপর বসে আছে. তখনি দেখলাম মায়ের নীচে থেকে দুটো হাত উঠে মায়ের দুদুর কাছে এলো. সেই দুটো যে মেয়ে মানুষের হাত সেটা বুঝাই যাচ্ছিলো. কারণ হাতে চুরি পড়া. সেই হাতের একটা মায়ের দুদু টিপতে লাগলো আর অন্যটা মায়ের মুখের ভেতর আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলো. মা ওই আঙ্গুলটা চুষতে লাগলো. একটু পরে মা আয়নার কাছ থেকে সরে গেলো. মাকে আর আয়নায় দেখতে পাচ্ছিনা. কিন্তু সামান্য পরেই দেখতে পেলাম. কিন্তু সেটা মা নয়. আমাদের কাজের মাসি কমলা. সেও উলঙ্গ. তার দুদুও দেখা যাচ্ছে. সে বিছানায় বসে আছে দেখতে পাচ্ছি. আর তার পরের মুহূর্তেই আয়নায় মাকেও দেখতে পেলাম. আয়নায় এখন দুজন মহিলাকেই দেখা যাচ্ছে. দুজন দুজনকে দেখছে. হঠাৎ কমলা মাসি জিভ বার করে মায়ের মুখের সামনে দোলাতে লাগলো. মা একটু হেসে নিজেও নিজের জিভ বার করে ওই জিভে ঠেকালো. মা আর মাসি দুজন দুজনের জিভ নিয়ে খেলতে লাগলো. আমি ভাবলাম এসব আবার কি খেলা? কিন্তু জানতাম না খেলার অনেক কিছু বাকি ছিল.
দাদু কে দেখলাম আয়নায় তাকিয়ে একদৃষ্টিতে. ওদিকে আমার নিজের মা বাড়ির কাজের বৌয়ের জিভ নিয়ে খেলতে ব্যাস্ত. এবারে কমলা মাসি মায়ের মুখের সামনে নিজের দুদু দুটো নিয়ে এলো. মা ঐগুলো মুখের সামনে দেখে কেমন করে বড়ো বড়ো চোখ করে হাসলো. তারপরে একটা দুদু মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলো. আর পাশেরটা টিপতে লাগলো. কমলা মাসি চোখ বুজে মুখ হা করে রয়েছে. এবারে মা পাশের দুদুটা মুখে নিয়ে চুষতে লাগলো. কিছু পরে কমলা মাসি মায়ের চুল খামচে ধরে মাকে সরিয়ে দিলো. এক সামান্য কাজের বৌ আমার মায়ের চুল টেনে ধরে আছে দেখে আমার রাগ হলো কিন্তু মাকে দেখলাম একটু রাগেনি বরং মুখে মুচকি হাসি. এবারে মা হাত বাড়িয়ে কমলা মাসির চুল খামচে ধরলো আর কমলা মাসির মুখের সামনে নিজের দুদু দুটো নিয়ে এলো. মায়ের দুদু দুটো এত বড়ো জানতাম না. যদিও ওই বয়সে সেসব কিছুই বুঝিনা. কিন্তু নিষ্পাপ দৃষ্টিতে নিজের মায়ের দুদু দুটো পালা করে চুষতে দেখলাম আমাদের কাজের মাসিকে. কি জোরে টেনে টেনে চুষছিলো কমলা মাসি. আর মা হাসিমুখে ওপরের দিকে তাকিয়ে কমলা মাসির চুলে হাত বোলাচ্ছিলো. এবারে দাদুকে দেখলাম আবার ওই লম্বা জিনিসটা বার করে আনলো লুঙ্গি থেকে আর হাতে নিয়ে কচলাতে লাগলো. আজ প্রথমবার ওই জিনিসটা আলোয় ভালো করে দেখতে পেলাম. ওটা কোনো লম্বা ডান্ডা নয়, ওটা দাদুর নুনু !! আমি অবাক হয়ে গেলাম. কারোর নুনু ওই ভয়ানক আকৃতির হয় আমি ভাবতেই পারিনি. আমার পুরো কব্জির থেকেও মোটা আর লম্বা. কিন্তু ওইটা ওরকম সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে কি ভাবে? আমার নুনু তো ওরকম নয়. দাদুকে দেখলাম নুনুর চামড়া টেনে ভেতর থেকে লাল মুন্ডিটা বার করে ওটাতে হাত বোলাতে লাগলো.
এতক্ষন আমি দাদুর দিকে তাকিয়ে ছিলাম. এইবারে আমার নজর পরলো ভেতরে আয়নায়. আমি দেখলাম মায়ের হাতে একটা শসা. হ্যা খাবার শসা. কিন্তু সেটা সে হাতে নিয়ে কমলা মাসির মুখে ঢুকিয়ে দিলো. আর কমলা মাসি ওটা চুষতে শুরু করলো. শসা আবার চোষার কি আছে? ওটাতো কামড়ে খেতে হয় আমি জানি. কিন্তু একি? মাকেও দেখলাম শশাটার অন্য প্রান্তটা মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলো. এখন শশাটা দুজনে মুখে নিয়ে চুষছে. আমি কিচ্ছু বুঝতেই পারছিনা. কেমন যেন ভয় লাগছে. নিজের মাকে এই ভাবে আগে কখনো দেখিনি. ওদিকে দাদুর নুনুটা যেন আরও বড়ো হয়ে গেলো. বাব্বা..... ওটা এখন তরাং তরাং করে লাফিয়ে উঠছে. এদিকে ভেতরে মা এবারে কমলা মাসির চুল খামচে ধরে ওকে বিছানায় হামাগুড়ি দিয়ে বসালো. আমি আয়নায় স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি কমলা মাসি চার হাত পায়ে হামাগুড়ি দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে. এবারে মা কমলা মাসির পেছনে এলো আর মাসির পায়ের ফাঁকে এসে হাত বোলাতে লাগলো ঠিকই পায়ের ফাঁকে. আর তারপর মাকে যেটা করতে দেখলাম সেটা দেখে ঘাবড়ে গেছিলাম. মা ওই শশাটা হাতে নিলো আর কমলা মাসির পায়ের ফাঁকে ঘষতে লাগলো. কমলা মাসি কেঁপে কেঁপে উঠতে লাগলো. এরপর মা ওই শশাটা কমলা মাসির ফুটোর ভেতর আস্তে আস্তে ঢোকাতে লাগলো. আমি অবাক হয়ে গেলাম এটা দেখে যে ওই শশাটা ফুটোর ভেতর ঢুকে যাচ্ছে. কমলা মাসির আহহহহহহহঃ দিদি গো.... আওয়াজ শুনতে পেলাম. কিন্তু মা থামলোনা. ঢোকাতে লাগলো ওটা. একসময় আমায় অবাক করে মা কমলা মাসির ফুটোর ভেতর পুরো শশাটা ঢুকিয়ে দিলো. খালি ফুটো দিয়ে সবুজ একটু অংশ বেরিয়ে রইলো. ওই অবস্থাতেই কমলা মাসি উঠে মাকে চুমু খেতে শুরু করলো. এবারে সে আমার মাকে বিছানায় চার হাত পায়ে হামাগুড়ি দিয়ে বসালো. মায়ের পেছনে এসে কমলা মাসি মায়ের পাছায় হাত বোলাতে লাগলো. মায়ের ফর্সা পাছায় নিজের হাত দিয়ে মায়ের দাবনা দুটো ফাঁক করে ধরলো. আর তারপর যেটা করলো সেটা দেখে আমার কেমন যেন গা ঘিন ঘিন করে উঠলো. কমলা মাসি মায়ের ওই পাছার কাছে নিজের মুখ এনে জিভ বার করলো আর জিভটা মায়ের পাছার ফুটোতে ঘষতে লাগলো. এতে মা কেঁপে উঠলো. কিন্তু কাজের মাসি নিজের জিভ অনবরত ঘষে চলেছে ফুটোতে. তারপরে মায়ের পাছার ফুটোর নীচে গোলাপি চেড়া জায়গাটায় জিভ বোলাতে শুরু করলো মাসি. এতে মা নিজের কোমর জোরে জোরে দোলাতে লাগলো. আমি হতবাক হয়ে দেখছি. এসব মাসি কি করছে? মা কেন ওকে এসব করতে দিচ্ছে? ওরা উলঙ্গ কেন? কিচ্ছু বুঝতেই পারছিলাম না. কিন্তু দাদু হা করে আয়নায় ওসব দেখছে আর নিজের নুনুতে হাত বোলাচ্ছে. ওদিকে কমলা মাসি পাগলের মতো আমার মায়ের পেছনের ফুটোতে জিভ বুলিয়ে চলেছে. হঠাৎ একটা আঙ্গুল নিজের মুখের লালায় মাখিয়ে সোজা মায়ের গোলাপি চেঁরার ভেতরে ঢুকিয়ে দিলো. আঙ্গুলটা পচ পরে ঢুকে গেলো. তারপরে মাসি খুব জোরে জোরে আঙ্গুলটা ভেতর বাইরে করতে লাগলো. ওদিকে চারিদিক শান্ত থাকায় আমি মায়ের আহহহহহ্হঃ কমলা আস্তে.... উম্মম্মম্ম... এসব আওয়াজ পাচ্ছিলাম. আঙ্গুলটা মায়ের ভেতর থেকে বার করে সোজা নিজের মুখে পুরে চুষে নিলো কাজের মাসি. এবারে সে মায়ের পেছনে উঠে দাঁড়ালো. ঠিক মায়ের পাছার দুপাশে পা রেখে ঝুঁকে দাঁড়ালো. আর নিজের হাত নিজের পায়ের ফাঁকে নিয়ে আসলো. তারপরে দেখলাম কমলা মাসির ফুটো থেকে ওই শশাটা একটু একটু করে বেরিয়ে আসছে. ঠিক যেভাবে পোঁদ দিয়ে হাগু বেরিয়ে আসে সেইভাবে. ইশ..... আমার কেমন লাগছিলো. মাসি আরেকটু ঝুঁকে পেটে চাপ দিতেই পচাৎ করে শশাটা ফুটো থেকে বেরিয়ে বিছানায় পড়ে গেলো. মাসি সেটা তুলে নিয়ে মায়ের মুখের কাছে নিয়ে এসে মায়ের মুখে ঢুকিয়ে দিলো. মাকেও দেখলাম চুক চুক চুষছে ওই শশাটা. আমি যেন নিজের মায়ের অন্নরকম রূপ দেখছি. আমি মাকে এই রূপে আগে কখনো দেখিনি. এবারে কমলা মাসি শশাটা মায়ের মুখ থেকে সরিয়ে মায়ের পায়ের মাঝখানে গোলাপি ফুটোর কাছে নিয়ে এলো আর ওই লালা মেশানো শশাটা এবারে মায়ের ভেতরে ঢোকাতে লাগলো. মায়ের ওপর ঝুঁকে দাঁড়িয়ে ছিল মাসি. এবারে কমলা মাসি মায়ের চুল মুঠো করে ধরে অন্য হাতে ওই শশাটা মায়ের ফুটোয় ঠেলে চাপ দিয়ে ঢোকাতে লাগলো. এবারে মাকে আহ্হ্হঃ আহহহহহ্হঃ কমলা আহহহহহ্হঃ থামিসনা... আহ্হ্হঃ কর কর আহ্হ্হঃ এসব বলতে শুনলাম. একটু একটু করে ওই খাবার জিনিসটা মায়ের ভেতরে হারিয়ে যেতে থাকলো. একসময় ওই লম্বা শশাটা পুরো মায়ের ফুটোর ভেতর ঢুকিয়ে দিলো কমলা মাসি. একেবারে ভেতরে. শশাটা আর দেখতে পাচ্ছিলাম না. এবারে মাসি মায়ের ওপর থেকে নেমে পায়ের কাছে এসে বসলো আর মায়ের পাছার দাবনা দুটো ফাঁক করে পাছার ফুটোয় জিভ বোলাতে লাগলো. এক সময় দেখলাম মায়ের ঐখান দিয়ে একটু একটু করে শশাটা বেরিয়ে আসছে. একসময় অনেকটা শশার অংশ বেরিয়ে আসতে মাসি শশাটা বার করে নিলো আর মুখে নিয়ে চুষতে লাগলো.
ওদিকে দাদুকে দেখলাম দুই হাতে নিজের নুনুটা ধরে কচলাচ্ছে. দাদুর নুনুটা এতোই বড়ো যে দুই হাতে ওটা ধরার পরেও অনেকটা হাত থেকে বেরিয়ে আছে. ভেতরে এবারে দেখলাম মা আর কমলা মাসি উঠে বসেছে. কিন্তু মা এবারে কমলা মাসির পা ফাঁক করে নিজের পা করলো আর কমলা মাসিকে বিছানায় শুইয়ে দিয়ে নিজে কমলা মাসির পায়ের ফাঁকে নিজের পাছাটা নিয়ে এলো আর এমন কমলা মাসির ওপর বসলো. কমলা মাসের একটা পা নিজের কাঁধে তুলে নিলো মা আর নিজের কোমর নাড়াতে শুরু করলো. মাসিও নিচ থেকে শরীর দোলাতে শুরু করলো. এবারে দুজনেই আঃহ্হ্হহ্হঃ আঃহ্হ্হঃ কি সুখ..... উফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ..... দিদিগো...... আহহহহহ্হঃ.... কমলা রে..... আহহহহহহঃ.. দুজনের এইসব আওয়াজে ঘর ভরে উঠলো. মায়ের মুখে কি হাসি. যেন মা খুব আরাম পাচ্ছে. ওদিকে দাদু নুনু কচলানো ছেড়ে নিজের লোমশ বুকে হাত ঘষতে ঘষতে মাকে দেখছে. একটু পরে মা আর মাসি দুজনেই তীক্ষ্ণ চিৎকার দিয়ে উঠলো. দেখলাম মায়ের খানিকটা হিসু বেরিয়ে এলো আর মাসির পেটের ওপর পরলো. মা হাপাচ্ছে. উফফফফফ করে একটা আওয়াজ বেরিয়ে এলো মায়ের মুখ দিয়ে. তারপরে মা কমলা মাসির দিকে তাকালো আর হাসলো. মাসিও এবারে উঠে বসে মাকে জড়িয়ে ধরলো. দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে সেকি আদর সোহাগ. একটু পরে দুজনে একে অপরকে জড়িয়ে বিছানায় শুয়ে পরলো. আর নড়ছেনা ওরা. এবারে দাদু জানলার সামনে এগিয়ে গেলো. আর কি দেখে হেসে উঠলো আর জিভ চাটলো. তারপর নিজের ডান হাত মুঠো করে ওপরে তুলে নামিয়ে আনলো. যেমন খুব খুশি হলে মানুষ হাত ওপরে তুলে নিজের জয়ের প্রকাশ করে তেমনি দাদু খুব খুশি মনে হলো.
আমি বুঝলাম না দাদু কি কারণে খুশি. আমার কাছে সব একটা বিরাট ধাঁধা ছিল যার উত্তর ছিল ভয়ানক.
এই বলে কমলা মাসি মায়ের কাঁধে একটু চাপ দিয়ে মুচকি হেসে চলে গেছিলো আর মা সেই কমলা মাসির চলে যাওয়া দেখছিলো.
একটু পরে দাদু আর আমি ছাদে হাঁটতে গেলাম. ছাদে বেশ হাওয়া দিচ্ছিলো. কিন্তু আমার একটু পরেই হিসু পেতে আমি নীচে এসে দেখি মা সব চায়ের কাপ ট্রেতে নিয়ে নীচে নামছে.
আমি : মা.... নীচে যাচ্ছ?
মা : হ্যা... এখনকার জন্য লুচি তরকারি করতে. তুমি এখানে দাদুর সাথে থাকো কেমন?
আমি আচ্ছা বলে বাথরুমে ঢুকে গেলাম. একটু পরে আবার ছাদে চলে গেলাম. দাদুর সঙ্গে হাটাহাটি করতে লাগলাম. একটু পরে দাদু আমাকে নিয়ে নীচে নেমে এলো. দাদু আমায় জিজ্ঞেস করলো মা কোথায়? আমি বললাম মা নীচে রান্না করতে গেছে. দাদু সেটা শুনে কি যেন মনে মনে ভাবলো তারপরে আমায় বললো : দাদুভাই.... তুমি একটু বসো. আমি নীচে থেকে একটা কাজ সেরে আসছি. আমি সোফায় বসে কার্টুন দেখতে লাগলাম. কিন্তু কিছুক্ষন পর দাদু আসছেনা দেখে আমি নীচে দাদুকে দেখতে গেলাম. কিন্তু সিঁড়ির জানলার সামনে দিয়ে যেতে যেতে দেখি দাদু দালানে একটা থামের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে আর সামনের দিকে কি যেন দেখছে. কিন্তু দাদুর যে জিনিসটা আমার আশ্চর্য লেগেছিলো সেটা হলো দাদুর লুঙ্গিটা পেটের ঠিক নিচে বিশাল ভাবে ফুলে উঁচু হয়ে ছিল আর দাদু সেটা হাতে নিয়ে নাড়ছিলো. আমি ভাবলাম এ আবার কি? আমি সামলে সামলে নীচে নামলাম. কারণ আমি ছোট তাই দেয়াল ধরে নীচে নামছিলাম. নীচে এসে দেখি দাদু তখনো ওই ভাবেই দাঁড়িয়ে. আমি দাদুর পেছনে ছুঁলাম তাই দাদু আমায় দেখতে পায়নি. কিন্তু আমি আরেকটু এগিয়ে দাদু যেদিকে দেখছে সেদিকে তাকালাম. সেদিকে রান্না ঘর আর রান্না ঘরের দরজা খোলা. কিন্তু দরজা দিয়ে আমি যেটা দেখতে পেলাম সেটা অদ্ভুত. মা রান্না ঘরে দাঁড়িয়ে ময়দা মাখছে আর আমাদের কাজের বৌ কমলা মাসি মায়ের পেছনে দাঁড়িয়ে মাকে জড়িয়ে মায়ের কাঁধে মুখ ঘসছে. মা তাকে বারণ করছেনা বরং মাঝে মাঝে চোখ বুজে হাসছে. এবারে কমলা মাসি মায়ের দুদু দুটো ম্যাক্সির ওপর দিয়েই দুই হাতে টিপতে শুরু করলো. আর মায়ের কানে কানে মাসি কি বললো তা শুনে মা হেসে উঠলো. মা এবারে নিজের থেকেই মুখ পেছনে ঘুরিয়ে কমলা মাসির ঠোঁটে চুমু খেলো আর নাকে নাক ঘষলো. ওদিকে দাদুকে দেখলাম ওই থামের পেছন থেকে এসব দেখছে আর ওই ফুলে থাকা লুঙ্গির জায়গাটা থামের গায়ে ঘসছে. ওদিকে কমলা মাসি মায়ের ম্যাক্সির বোতাম খুলতে লাগলো. মা মাথা নেড়ে বারণ করলো দেখলাম. কিন্তু মাসি হেসে একটা একটা করে বোতাম খুলে দিলো. মা ময়দা মাখতে মাখতে মাথা নিচু করে দেখছিলো কেমন করে এক কাজের বৌ তার ম্যাক্সির বোতাম খুলছে. এবারে কমলা মাসি ভেতরে হাত ঢুকিয়ে দিলো আর মায়ের দুদু টিপতে লাগলো. মা ময়দা মাখা থামিয়ে ঠোঁট কামড়ে সেটা দেখতে লাগলো. এবারে কমলা মাসি মায়ের ম্যাক্সিটা ওপরের দিকে তুলতে লাগলো. কিন্তু মা এবারে ওকে থামিয়ে দিয়ে ওকে সরিয়ে দিলো. দুজনে হেসে কিসব বললো. কিন্তু দেখলাম দুজন দুজনকে কেমন করে দেখছে. কমলা মাসি আর মায়ের হাইট প্রায় সমান কিন্তু কমলা মাসি মায়ের থেকে একটু বেশি মোটা. আমার মা নিজের শরীরের খুব যত্ন নেয়. ওদিকে দাদুকে দেখলাম ওই থামে নিজের উঁচু হয়ে থাকা লুঙ্গির জায়গাটা জোরে জোরে ঘসছে. এসবের মানে আমি কিচ্ছু বুঝতেই পারছিলাম না. দাদু, কমলা মাসি এদের কাউকে আমি আগে থেকে চিনিনা তাই এদের এইসব ব্যাবহারে আমি অতটা অবাক হয়নি কিন্তু যখন নিজের মাকে রোজকার দিনের বদলে অন্যরকম ব্যবহার করতে দেখছিলাম ব্যাপারটা কেমন আমার কাছে অস্থির লাগছিলো. মা যেন এখানে এসে আগের মতো ছিলোনা...... পাল্টে যাচ্ছিলো. সেটা পুরোপুরি বুঝলাম পরের দিন ভোর বেলায়. নিজের মাকে একেবারে অন্য রূপে দেখেছিলাম সেদিন.
রাতে খাবার খেতে খেতে দাদু বার বার মায়ের দিকে তাকাচ্ছিলো. আমি সেটা লক্ষ করছিলাম. মা আমাকে খাইয়ে দিচ্ছিলো. আর নিজেও খাচ্ছিলো. হঠাৎ দাদু মাকে জিজ্ঞেস করলো...
দাদু : বৌমা...এখানে কোনো প্রবলেম হচ্ছে নাতো?
মা : না বাবা. একটুও নয়.
দাদু : না মানে তোমরা শহরে থেকে অভ্যস্ত তাই আরকি.
মা : না বাবা. এখানে আমি খুব ভালো আছি. আমি আপনার ছেলেকে আগেই বলেছিলাম আমাদের এখানে নিয়ে আসতে কিন্তু আসা হয়ে ওঠেনি.
এটা শুনে আমি দেখলাম দাদু অন্যমনস্ক হয়ে দাঁত খিঁচিয়ে রেগে ফিসফিস করে কাকে যেন কি বললো. মনে হলো দাদু বাবার নাম নিয়ে কিছু বললো. এরপর খাওয়া হয়ে গেলে মা আর আমি বাবার সাথে কথা বললাম. এরপর কিছুক্ষন হাটলাম আমি দাদু. মা রোজ আমাদের সাথে হাঁটে কিন্তু আজ দেখলাম মায়ের হাঁটার সেরকম ইচ্ছে নেই. একটু পরে দেখলাম কমলা মাসি আসলো খাবারের প্লেট নিয়ে যেতে. তখন মাকে দেখলাম কমলা মাসির দিকে হাসি মুখে এগিয়ে গেলো. মা যেন কমলা মাসির আসতে খুব খুশি হয়েছে. মা কমলা মাসিকে হাতে হাতে সাহায্য করতে লাগলো. মাসি আর মা একে ওপরের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসছে আর কাজ করছে. দেখলাম মাসি মাকে দরজার দিকে তাকিয়ে কি একটা ইশারা করলো. তাতে মা আমার দিকে তাকিয়ে আবার মাসির দিকে তাকিয়ে ইশারায় কি বললো. কমলা মাসি নীচে নামতে লাগলো. মা বাকি প্লেট হাতে নিয়ে আমাকে বললো : সোনা.... আমি প্লেট গুলো রেখে আসছি. তুমি হাঁটো. এটা খুব ভালো অভ্যেস. করো. এই বলে মা নীচে নেমে গেলো. আমি আর দাদু হাঁটতে লাগলাম. কিন্তু দাদুকে দেখলাম দরজায় তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছে আর নিজের গোঁফে আঙ্গুল বোলাচ্ছে. আমি হাটাহাটি করতে লাগলাম.
সেই রাত ছিল আমার কাছে ভয়ের প্রথম রাত. কারণ সেদিন থেকেই ধ্বংসের শুরু হয়ে গেছিলো. রাতে যে যার ঘরে শুতে চলে এলাম. দাদু আমাকে ঘুম পাড়াতে লাগলো. একসময় কখন ঘুমিয়ে পড়েছিলাম মনে নেই. হঠাৎ পাশে ফিরে মাকে জড়িয়ে ধরছি ভেবে হাত বাড়ালাম কিন্তু পাশে কেউ নেই অনুভব করে ঘুম ভেঙে গেলো. উঠে বসলাম. মনে পরলো আমি তো এখন দাদুর সাথে ঘুমাই. কিন্তু...... দাদুই বা কোথায়? ঘরের দরজা খোলা. বাতাসে পর্দা উড়ছে. টেবিলের থেকে অ্যালার্ম ঘড়িটা হাতে নিয়ে দেখলাম ভোর ৪ টে বেজে ১০ মিনিট. এত ভরে দাদু কি বাথরুমে গেলো? কিছুক্ষন শুয়ে রইলাম. কিন্তু আরও ১০ মিনিট কেটে গেলো দাদু ফিরলোনা. এবারে আবার আমার ভয় লাগতে লাগলো কারণ একা একা আমার ভয় লাগে. তারওপর এটা আমার কাছে অচেনা জায়গা. লাফিয়ে বিছানা থেকে নামলাম. কারণ ওই বয়সে আমার পা বিছানায় থেকে মাটিতে ঠেকেনা, সেটা অনেক অনেক দেরি. আমি নেমে ঘর থেকে বেরোলাম. সব অন্ধকার. একদম নিস্তব্ধ. আমি বাথরুমে গেলাম কিন্তু সেখানেও অন্ধকার. মানে ভেতরে কেউ নেই. আমি ফিরে আসছি. হঠাৎ চুড়ির শব্দ পেলাম. আবার চুড়ির শব্দ আর তার সাথে উফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ করে একটা আওয়াজ. এটা মায়ের গলা আমি চিনতে পারলাম. তাহলে কি মা জেগে আছে এখনও? এটা ভেবে হল ঘর পেরিয়ে বারান্দাতে এসে মায়ের ঘরের কাছে আসতেই দেখি জানলা দিয়ে লাইটের আলো আসছে. ঘরে আলো জ্বলছে. মানে মা জেগে. আর একি !! দাদু ঠিকই জানলার পাশেই দাঁড়িয়ে জানলার পাল্লাতে মুখ লাগিয়ে কি দেখছে? আমি বারান্দার ওপাশ দিয়ে হেঁটে আরেকটু এগিয়ে আসতেই সেই অদ্ভুত জিনিসটা দেখতে পেলাম. জানলা দিয়ে আয়নাটা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে. আর আয়নায় প্রতিফলনও স্পষ্ট. আমি দেখলাম মা বসে আছে. মায়ের গায়ে কোনো কাপড় নেই. শুধু একহাতে নিজের চুল খামচে ধরে চোখ বুজে কেমন যেন নড়ছে. যেন মা কিছুর ওপর বসে আছে. তখনি দেখলাম মায়ের নীচে থেকে দুটো হাত উঠে মায়ের দুদুর কাছে এলো. সেই দুটো যে মেয়ে মানুষের হাত সেটা বুঝাই যাচ্ছিলো. কারণ হাতে চুরি পড়া. সেই হাতের একটা মায়ের দুদু টিপতে লাগলো আর অন্যটা মায়ের মুখের ভেতর আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলো. মা ওই আঙ্গুলটা চুষতে লাগলো. একটু পরে মা আয়নার কাছ থেকে সরে গেলো. মাকে আর আয়নায় দেখতে পাচ্ছিনা. কিন্তু সামান্য পরেই দেখতে পেলাম. কিন্তু সেটা মা নয়. আমাদের কাজের মাসি কমলা. সেও উলঙ্গ. তার দুদুও দেখা যাচ্ছে. সে বিছানায় বসে আছে দেখতে পাচ্ছি. আর তার পরের মুহূর্তেই আয়নায় মাকেও দেখতে পেলাম. আয়নায় এখন দুজন মহিলাকেই দেখা যাচ্ছে. দুজন দুজনকে দেখছে. হঠাৎ কমলা মাসি জিভ বার করে মায়ের মুখের সামনে দোলাতে লাগলো. মা একটু হেসে নিজেও নিজের জিভ বার করে ওই জিভে ঠেকালো. মা আর মাসি দুজন দুজনের জিভ নিয়ে খেলতে লাগলো. আমি ভাবলাম এসব আবার কি খেলা? কিন্তু জানতাম না খেলার অনেক কিছু বাকি ছিল.
দাদু কে দেখলাম আয়নায় তাকিয়ে একদৃষ্টিতে. ওদিকে আমার নিজের মা বাড়ির কাজের বৌয়ের জিভ নিয়ে খেলতে ব্যাস্ত. এবারে কমলা মাসি মায়ের মুখের সামনে নিজের দুদু দুটো নিয়ে এলো. মা ঐগুলো মুখের সামনে দেখে কেমন করে বড়ো বড়ো চোখ করে হাসলো. তারপরে একটা দুদু মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলো. আর পাশেরটা টিপতে লাগলো. কমলা মাসি চোখ বুজে মুখ হা করে রয়েছে. এবারে মা পাশের দুদুটা মুখে নিয়ে চুষতে লাগলো. কিছু পরে কমলা মাসি মায়ের চুল খামচে ধরে মাকে সরিয়ে দিলো. এক সামান্য কাজের বৌ আমার মায়ের চুল টেনে ধরে আছে দেখে আমার রাগ হলো কিন্তু মাকে দেখলাম একটু রাগেনি বরং মুখে মুচকি হাসি. এবারে মা হাত বাড়িয়ে কমলা মাসির চুল খামচে ধরলো আর কমলা মাসির মুখের সামনে নিজের দুদু দুটো নিয়ে এলো. মায়ের দুদু দুটো এত বড়ো জানতাম না. যদিও ওই বয়সে সেসব কিছুই বুঝিনা. কিন্তু নিষ্পাপ দৃষ্টিতে নিজের মায়ের দুদু দুটো পালা করে চুষতে দেখলাম আমাদের কাজের মাসিকে. কি জোরে টেনে টেনে চুষছিলো কমলা মাসি. আর মা হাসিমুখে ওপরের দিকে তাকিয়ে কমলা মাসির চুলে হাত বোলাচ্ছিলো. এবারে দাদুকে দেখলাম আবার ওই লম্বা জিনিসটা বার করে আনলো লুঙ্গি থেকে আর হাতে নিয়ে কচলাতে লাগলো. আজ প্রথমবার ওই জিনিসটা আলোয় ভালো করে দেখতে পেলাম. ওটা কোনো লম্বা ডান্ডা নয়, ওটা দাদুর নুনু !! আমি অবাক হয়ে গেলাম. কারোর নুনু ওই ভয়ানক আকৃতির হয় আমি ভাবতেই পারিনি. আমার পুরো কব্জির থেকেও মোটা আর লম্বা. কিন্তু ওইটা ওরকম সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে কি ভাবে? আমার নুনু তো ওরকম নয়. দাদুকে দেখলাম নুনুর চামড়া টেনে ভেতর থেকে লাল মুন্ডিটা বার করে ওটাতে হাত বোলাতে লাগলো.
এতক্ষন আমি দাদুর দিকে তাকিয়ে ছিলাম. এইবারে আমার নজর পরলো ভেতরে আয়নায়. আমি দেখলাম মায়ের হাতে একটা শসা. হ্যা খাবার শসা. কিন্তু সেটা সে হাতে নিয়ে কমলা মাসির মুখে ঢুকিয়ে দিলো. আর কমলা মাসি ওটা চুষতে শুরু করলো. শসা আবার চোষার কি আছে? ওটাতো কামড়ে খেতে হয় আমি জানি. কিন্তু একি? মাকেও দেখলাম শশাটার অন্য প্রান্তটা মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলো. এখন শশাটা দুজনে মুখে নিয়ে চুষছে. আমি কিচ্ছু বুঝতেই পারছিনা. কেমন যেন ভয় লাগছে. নিজের মাকে এই ভাবে আগে কখনো দেখিনি. ওদিকে দাদুর নুনুটা যেন আরও বড়ো হয়ে গেলো. বাব্বা..... ওটা এখন তরাং তরাং করে লাফিয়ে উঠছে. এদিকে ভেতরে মা এবারে কমলা মাসির চুল খামচে ধরে ওকে বিছানায় হামাগুড়ি দিয়ে বসালো. আমি আয়নায় স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি কমলা মাসি চার হাত পায়ে হামাগুড়ি দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে. এবারে মা কমলা মাসির পেছনে এলো আর মাসির পায়ের ফাঁকে এসে হাত বোলাতে লাগলো ঠিকই পায়ের ফাঁকে. আর তারপর মাকে যেটা করতে দেখলাম সেটা দেখে ঘাবড়ে গেছিলাম. মা ওই শশাটা হাতে নিলো আর কমলা মাসির পায়ের ফাঁকে ঘষতে লাগলো. কমলা মাসি কেঁপে কেঁপে উঠতে লাগলো. এরপর মা ওই শশাটা কমলা মাসির ফুটোর ভেতর আস্তে আস্তে ঢোকাতে লাগলো. আমি অবাক হয়ে গেলাম এটা দেখে যে ওই শশাটা ফুটোর ভেতর ঢুকে যাচ্ছে. কমলা মাসির আহহহহহহহঃ দিদি গো.... আওয়াজ শুনতে পেলাম. কিন্তু মা থামলোনা. ঢোকাতে লাগলো ওটা. একসময় আমায় অবাক করে মা কমলা মাসির ফুটোর ভেতর পুরো শশাটা ঢুকিয়ে দিলো. খালি ফুটো দিয়ে সবুজ একটু অংশ বেরিয়ে রইলো. ওই অবস্থাতেই কমলা মাসি উঠে মাকে চুমু খেতে শুরু করলো. এবারে সে আমার মাকে বিছানায় চার হাত পায়ে হামাগুড়ি দিয়ে বসালো. মায়ের পেছনে এসে কমলা মাসি মায়ের পাছায় হাত বোলাতে লাগলো. মায়ের ফর্সা পাছায় নিজের হাত দিয়ে মায়ের দাবনা দুটো ফাঁক করে ধরলো. আর তারপর যেটা করলো সেটা দেখে আমার কেমন যেন গা ঘিন ঘিন করে উঠলো. কমলা মাসি মায়ের ওই পাছার কাছে নিজের মুখ এনে জিভ বার করলো আর জিভটা মায়ের পাছার ফুটোতে ঘষতে লাগলো. এতে মা কেঁপে উঠলো. কিন্তু কাজের মাসি নিজের জিভ অনবরত ঘষে চলেছে ফুটোতে. তারপরে মায়ের পাছার ফুটোর নীচে গোলাপি চেড়া জায়গাটায় জিভ বোলাতে শুরু করলো মাসি. এতে মা নিজের কোমর জোরে জোরে দোলাতে লাগলো. আমি হতবাক হয়ে দেখছি. এসব মাসি কি করছে? মা কেন ওকে এসব করতে দিচ্ছে? ওরা উলঙ্গ কেন? কিচ্ছু বুঝতেই পারছিলাম না. কিন্তু দাদু হা করে আয়নায় ওসব দেখছে আর নিজের নুনুতে হাত বোলাচ্ছে. ওদিকে কমলা মাসি পাগলের মতো আমার মায়ের পেছনের ফুটোতে জিভ বুলিয়ে চলেছে. হঠাৎ একটা আঙ্গুল নিজের মুখের লালায় মাখিয়ে সোজা মায়ের গোলাপি চেঁরার ভেতরে ঢুকিয়ে দিলো. আঙ্গুলটা পচ পরে ঢুকে গেলো. তারপরে মাসি খুব জোরে জোরে আঙ্গুলটা ভেতর বাইরে করতে লাগলো. ওদিকে চারিদিক শান্ত থাকায় আমি মায়ের আহহহহহ্হঃ কমলা আস্তে.... উম্মম্মম্ম... এসব আওয়াজ পাচ্ছিলাম. আঙ্গুলটা মায়ের ভেতর থেকে বার করে সোজা নিজের মুখে পুরে চুষে নিলো কাজের মাসি. এবারে সে মায়ের পেছনে উঠে দাঁড়ালো. ঠিক মায়ের পাছার দুপাশে পা রেখে ঝুঁকে দাঁড়ালো. আর নিজের হাত নিজের পায়ের ফাঁকে নিয়ে আসলো. তারপরে দেখলাম কমলা মাসির ফুটো থেকে ওই শশাটা একটু একটু করে বেরিয়ে আসছে. ঠিক যেভাবে পোঁদ দিয়ে হাগু বেরিয়ে আসে সেইভাবে. ইশ..... আমার কেমন লাগছিলো. মাসি আরেকটু ঝুঁকে পেটে চাপ দিতেই পচাৎ করে শশাটা ফুটো থেকে বেরিয়ে বিছানায় পড়ে গেলো. মাসি সেটা তুলে নিয়ে মায়ের মুখের কাছে নিয়ে এসে মায়ের মুখে ঢুকিয়ে দিলো. মাকেও দেখলাম চুক চুক চুষছে ওই শশাটা. আমি যেন নিজের মায়ের অন্নরকম রূপ দেখছি. আমি মাকে এই রূপে আগে কখনো দেখিনি. এবারে কমলা মাসি শশাটা মায়ের মুখ থেকে সরিয়ে মায়ের পায়ের মাঝখানে গোলাপি ফুটোর কাছে নিয়ে এলো আর ওই লালা মেশানো শশাটা এবারে মায়ের ভেতরে ঢোকাতে লাগলো. মায়ের ওপর ঝুঁকে দাঁড়িয়ে ছিল মাসি. এবারে কমলা মাসি মায়ের চুল মুঠো করে ধরে অন্য হাতে ওই শশাটা মায়ের ফুটোয় ঠেলে চাপ দিয়ে ঢোকাতে লাগলো. এবারে মাকে আহ্হ্হঃ আহহহহহ্হঃ কমলা আহহহহহ্হঃ থামিসনা... আহ্হ্হঃ কর কর আহ্হ্হঃ এসব বলতে শুনলাম. একটু একটু করে ওই খাবার জিনিসটা মায়ের ভেতরে হারিয়ে যেতে থাকলো. একসময় ওই লম্বা শশাটা পুরো মায়ের ফুটোর ভেতর ঢুকিয়ে দিলো কমলা মাসি. একেবারে ভেতরে. শশাটা আর দেখতে পাচ্ছিলাম না. এবারে মাসি মায়ের ওপর থেকে নেমে পায়ের কাছে এসে বসলো আর মায়ের পাছার দাবনা দুটো ফাঁক করে পাছার ফুটোয় জিভ বোলাতে লাগলো. এক সময় দেখলাম মায়ের ঐখান দিয়ে একটু একটু করে শশাটা বেরিয়ে আসছে. একসময় অনেকটা শশার অংশ বেরিয়ে আসতে মাসি শশাটা বার করে নিলো আর মুখে নিয়ে চুষতে লাগলো.
ওদিকে দাদুকে দেখলাম দুই হাতে নিজের নুনুটা ধরে কচলাচ্ছে. দাদুর নুনুটা এতোই বড়ো যে দুই হাতে ওটা ধরার পরেও অনেকটা হাত থেকে বেরিয়ে আছে. ভেতরে এবারে দেখলাম মা আর কমলা মাসি উঠে বসেছে. কিন্তু মা এবারে কমলা মাসির পা ফাঁক করে নিজের পা করলো আর কমলা মাসিকে বিছানায় শুইয়ে দিয়ে নিজে কমলা মাসির পায়ের ফাঁকে নিজের পাছাটা নিয়ে এলো আর এমন কমলা মাসির ওপর বসলো. কমলা মাসের একটা পা নিজের কাঁধে তুলে নিলো মা আর নিজের কোমর নাড়াতে শুরু করলো. মাসিও নিচ থেকে শরীর দোলাতে শুরু করলো. এবারে দুজনেই আঃহ্হ্হহ্হঃ আঃহ্হ্হঃ কি সুখ..... উফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ..... দিদিগো...... আহহহহহ্হঃ.... কমলা রে..... আহহহহহহঃ.. দুজনের এইসব আওয়াজে ঘর ভরে উঠলো. মায়ের মুখে কি হাসি. যেন মা খুব আরাম পাচ্ছে. ওদিকে দাদু নুনু কচলানো ছেড়ে নিজের লোমশ বুকে হাত ঘষতে ঘষতে মাকে দেখছে. একটু পরে মা আর মাসি দুজনেই তীক্ষ্ণ চিৎকার দিয়ে উঠলো. দেখলাম মায়ের খানিকটা হিসু বেরিয়ে এলো আর মাসির পেটের ওপর পরলো. মা হাপাচ্ছে. উফফফফফ করে একটা আওয়াজ বেরিয়ে এলো মায়ের মুখ দিয়ে. তারপরে মা কমলা মাসির দিকে তাকালো আর হাসলো. মাসিও এবারে উঠে বসে মাকে জড়িয়ে ধরলো. দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে সেকি আদর সোহাগ. একটু পরে দুজনে একে অপরকে জড়িয়ে বিছানায় শুয়ে পরলো. আর নড়ছেনা ওরা. এবারে দাদু জানলার সামনে এগিয়ে গেলো. আর কি দেখে হেসে উঠলো আর জিভ চাটলো. তারপর নিজের ডান হাত মুঠো করে ওপরে তুলে নামিয়ে আনলো. যেমন খুব খুশি হলে মানুষ হাত ওপরে তুলে নিজের জয়ের প্রকাশ করে তেমনি দাদু খুব খুশি মনে হলো.
আমি বুঝলাম না দাদু কি কারণে খুশি. আমার কাছে সব একটা বিরাট ধাঁধা ছিল যার উত্তর ছিল ভয়ানক.
চলবে.....
বড়ো আপডেট দিলাম.
ভালো লাগলে Reps দেবেন বন্ধুরা