03-03-2020, 06:15 PM
দিলীপ বাবু বললেন দাঁড়া আগে তোর মামাকে ফোন করি সে কি বলে দেখি। উনি উঠে ঘরে গেলেন মিনিট দশেক বাদে ফ্রেশ হয়ে বেরোলেন দেখি আমাকে একটু চা দাও মাথাটা বেশ ধরেছে। মালা দেবী উঠে চা আনতে গেলেন।
দিলীপ বাবু বললেন - যে মুহূর্তে শুনলাম যে তোরা দুটোতে মানুর ডেরায় ছিলি আমার তো হাত-পা ঠান্ডা হয়ে গেছিলো আমি ধরেই নিয়েছিলাম যে আমার মেয়ে দুটোর সর্বনাশ হয়ে গেছে।
বিনি বলল - বাবা শুধু আজ নয় আমি কালকেও গিয়েছিলাম ওর কাছে আর ভালোবাসা দিয়ে ওকে বস করেছি, যেন বাবা ও ভালোবাসার কাঙাল আর দেখো একটু সহানুভূতি আর ভালোবাসা মানুষকে কতটা পাল্টে দেয়।
নানা আলোচনার পর দিলীপ বাবু ওনার শালা অশোক হাজরা কে ফোন করলেন , অশোকের বয়েস বেশি নয় বছর আটত্রিশ হবে ওর একটা মেয়ে আছে সে বিনির থেকে এক বছরের ছোট ১১ ক্লাসে পড়ে বেশ ভালো ছাত্রী আর ওর স্ত্রী ছত্রিশ বছর হবে এখন দুজনেই একই কলেজ ও কলেজে পড়াশোনা করেছে তারপর যা হয় প্রেম হয় দুজনের মিতালির পেটে বাচ্ছা এসে যাওয়াতে বিয়ে করে ওরা বাড়িতে নানা রকম অশান্তি হতে থাকে তাই দিলীপ বাবু ওদের ওনার কাছে এনে রেখে ছিলেন। অশোক IAS করে আর বেশ ভালো রেজাল্ট করেছিল তাই চাকরি পেতে কোনো অসুবিধাই হয়নি। এখন অবশ্য ওদের বাড়িতে সবাই মেনে নিয়েছে।
অশোককে দিলীপ বাবু সব খুলে বললেন সব শুনে বলল আমার ভাগ্নিটা এতো বড় হলো কবে জামাই বাবু আর ওর এতো ভালো মনের মানুষ ভাবতেই আমার ওর জন্ন্যে গর্ব অনুভব করছি। আপনি কোনো চিন্তা করবেন না আমি সব সামলে নেবো আর মানুর চাকরির ব্যাপার সেটাও আমি ঠিক করে দেব। রইলো বিনির পড়াশোনা ও যতদূর পড়তে চায় পড়বে ওদের সবার দায়িত্ত আমার, আপনাকে কিছু ভাবতে হবেনা আর ওদের কথা ভেবে দুশ্চিন্তা করবেন না। জামাই বাবু আমার মনে হয় যে নিজের বাবা-মাকে এতো ভালোবাসে সে কোনোদিন খারাপ মানুষ হতে পারেননা আর আপনার এতে কোনো আপত্তি নেই জেনে আমার আপনার প্রতি শ্রদ্ধা আরো বেড়ে গেলো।
সবার শেষে ঠিক হলো কাল ভোরের ফ্লাইটে ওরা তিনজন মুম্বাই যাবে তাই মানু আর পল্টুকে ওদের গেস্ট রুমেই থাকতে হবে।
দিলীপ বাবু বললেন - যে মুহূর্তে শুনলাম যে তোরা দুটোতে মানুর ডেরায় ছিলি আমার তো হাত-পা ঠান্ডা হয়ে গেছিলো আমি ধরেই নিয়েছিলাম যে আমার মেয়ে দুটোর সর্বনাশ হয়ে গেছে।
বিনি বলল - বাবা শুধু আজ নয় আমি কালকেও গিয়েছিলাম ওর কাছে আর ভালোবাসা দিয়ে ওকে বস করেছি, যেন বাবা ও ভালোবাসার কাঙাল আর দেখো একটু সহানুভূতি আর ভালোবাসা মানুষকে কতটা পাল্টে দেয়।
নানা আলোচনার পর দিলীপ বাবু ওনার শালা অশোক হাজরা কে ফোন করলেন , অশোকের বয়েস বেশি নয় বছর আটত্রিশ হবে ওর একটা মেয়ে আছে সে বিনির থেকে এক বছরের ছোট ১১ ক্লাসে পড়ে বেশ ভালো ছাত্রী আর ওর স্ত্রী ছত্রিশ বছর হবে এখন দুজনেই একই কলেজ ও কলেজে পড়াশোনা করেছে তারপর যা হয় প্রেম হয় দুজনের মিতালির পেটে বাচ্ছা এসে যাওয়াতে বিয়ে করে ওরা বাড়িতে নানা রকম অশান্তি হতে থাকে তাই দিলীপ বাবু ওদের ওনার কাছে এনে রেখে ছিলেন। অশোক IAS করে আর বেশ ভালো রেজাল্ট করেছিল তাই চাকরি পেতে কোনো অসুবিধাই হয়নি। এখন অবশ্য ওদের বাড়িতে সবাই মেনে নিয়েছে।
অশোককে দিলীপ বাবু সব খুলে বললেন সব শুনে বলল আমার ভাগ্নিটা এতো বড় হলো কবে জামাই বাবু আর ওর এতো ভালো মনের মানুষ ভাবতেই আমার ওর জন্ন্যে গর্ব অনুভব করছি। আপনি কোনো চিন্তা করবেন না আমি সব সামলে নেবো আর মানুর চাকরির ব্যাপার সেটাও আমি ঠিক করে দেব। রইলো বিনির পড়াশোনা ও যতদূর পড়তে চায় পড়বে ওদের সবার দায়িত্ত আমার, আপনাকে কিছু ভাবতে হবেনা আর ওদের কথা ভেবে দুশ্চিন্তা করবেন না। জামাই বাবু আমার মনে হয় যে নিজের বাবা-মাকে এতো ভালোবাসে সে কোনোদিন খারাপ মানুষ হতে পারেননা আর আপনার এতে কোনো আপত্তি নেই জেনে আমার আপনার প্রতি শ্রদ্ধা আরো বেড়ে গেলো।
সবার শেষে ঠিক হলো কাল ভোরের ফ্লাইটে ওরা তিনজন মুম্বাই যাবে তাই মানু আর পল্টুকে ওদের গেস্ট রুমেই থাকতে হবে।