14-02-2020, 11:05 PM
তারপর পিঙ্কি আমাকে একটা ঢিলে জামাও পরিয়ে দেয়। আর বলে, স্যার, নেহি স্যার না, দাদাজী তুমি কাল থেকে তোমার হাফ প্যান্ট পড়ে থেকো। পড়াতেও সুবিধা আর খুলতেও সুবিধা।
আমি হেঁসে মাথা নেড়ে সায় দেই।
ব্রেকফাস্ট করে অফিসের টেবিলে বসি। একটু পরেই বাকি সবাই চলে আসে। নিয়মিত কাজ শুরু হয়।
দু তিন ঘন্টা পরে আমার হিসু পেলে পিঙ্কিকে ডেকে বাথরুমে যাই। পিঙ্কি এসে পায়জামার দড়ি খুলে নুনু বেড় করে দেয়। হিসু করার সময় ও এক দৃষ্টে নুনুর দিকে তাকিয়ে থাকে। আমি কি দেখছে জিজ্ঞাসা করলে বলে, আপনার লান্ড এর মধ্যে এতো সুসু জমে থাকে, তাই ওটা এতো মোটা আর সব সময় দাঁড়িয়ে থাকে।
তারপর নিজেই বলে দাদাজী তুমি কাল থেকে ওই ইলাস্টিক দেয়া হাফপ্যান্ট পড়ে থেকো। তবে সুসু করার জন্য লান্ড এক হাতেই বেড় করতে পারবে। আমাকে ডাকতে হবে না।
- কেন তোর ভালো লাগে না ?
- তোমার লান্ড ধরতে খুব ভালো লাগে। তবে আমি অন্য কাজে থাকলে তোমারই অসুবিধা।
- ঠিক আছে তাই হাফপ্যান্টই পড়বো।
- আর আমিও কাছে থাকলে তোমাকে সুসু করিয়ে দেবো।
আমি হেঁসে মাথা নেড়ে সায় দেই।
ব্রেকফাস্ট করে অফিসের টেবিলে বসি। একটু পরেই বাকি সবাই চলে আসে। নিয়মিত কাজ শুরু হয়।
দু তিন ঘন্টা পরে আমার হিসু পেলে পিঙ্কিকে ডেকে বাথরুমে যাই। পিঙ্কি এসে পায়জামার দড়ি খুলে নুনু বেড় করে দেয়। হিসু করার সময় ও এক দৃষ্টে নুনুর দিকে তাকিয়ে থাকে। আমি কি দেখছে জিজ্ঞাসা করলে বলে, আপনার লান্ড এর মধ্যে এতো সুসু জমে থাকে, তাই ওটা এতো মোটা আর সব সময় দাঁড়িয়ে থাকে।
তারপর নিজেই বলে দাদাজী তুমি কাল থেকে ওই ইলাস্টিক দেয়া হাফপ্যান্ট পড়ে থেকো। তবে সুসু করার জন্য লান্ড এক হাতেই বেড় করতে পারবে। আমাকে ডাকতে হবে না।
- কেন তোর ভালো লাগে না ?
- তোমার লান্ড ধরতে খুব ভালো লাগে। তবে আমি অন্য কাজে থাকলে তোমারই অসুবিধা।
- ঠিক আছে তাই হাফপ্যান্টই পড়বো।
- আর আমিও কাছে থাকলে তোমাকে সুসু করিয়ে দেবো।