Thread Rating:
  • 19 Vote(s) - 3.47 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
বিপ্লব পোদ্দার- ব্যাংকার অফ দ্যা ইয়ার - Copy
#17
এর পুরোটাই আমার জানা। এরপর শুরু হয়, সুমিতার ব্ল্যাকমেলিং। প্রথমবার রবি ওকে ১ লাখ টাকা দেয়। কিন্তু আবার ২ মাসের মধ্যে টাকা চায় সুমিতা। আর রহস্য বলুন, মিসিং লিঙ্ক বলুন সবই রয়েছে এইখানে। আমি সিওর রবি আর একটা টাকাও সুমিতাকে দেয়নি। কিন্তু কিকরে তার পরের কয়েকটা বছর রবি আর সুমিতার এতো ভালো সম্পর্ক হয়ে যায়? এটা সত্যিই এক রহস্য। রবি হথাত এমন কোন গুপ্তধনের সন্ধান পেলো যে, সুমিতার এতো ব্ল্যাকমেলিং এর পরও ওর সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখল’ আমার মাথায় প্রায় বাজ পড়ার মত অবস্থা। আমি প্রায় চমকে গিয়ে বলে উঠলাম ‘শেষ ১ বছরে রবি আর সুমিতার সাথে কোন যোগাযোগ রাখেনি। এমনকি নিজের ফেসবুক প্রোফাইল বন্ধ করে দিয়েছে। কন্টাক্ট নাম্বারও চেঞ্জ করে দিয়েছে’ প্রচণ্ড জোরে হেঁসে উঠলেন বিজয়দা। ‘আরে মশাই, রবি আমার ফাঁদে পা দিয়েছে। আমার প্রতিটা অনুমানই সত্য। আমি জানতাম রবি আপনার কাছে আসবে ও এই কথাগুলো বলবে’। আমি তো সম্পূর্ণ বাকরুদ্ধ। ‘আচ্ছা, আপনি ছাড়া ব্যাঙ্কের লোণ সেক্সানে আর কে কে কাজ করে? মানে আপনাদের ব্রাঞ্চের কথা বলছি’ প্রশ্নটার মধ্যে ঠিক কি উদ্দেশ্য ওনার রয়েছে তা আমি খুব ভালো করেই বুঝি। তাও যেন নিজের মনকে বিশ্বাস করাতে পারছিলাম না। রবিকে আমি নিজের হাতে কাজ শিখিয়েছি। বিজয়দার কথায় যুক্তি আছে। কিন্তু যুক্তি হৃদয় মানেনা। বিজয়দা আবার বলে উঠলেন ‘আরে মশাই আপনার মাইনে তো সাকুল্যে ২৫০০০ টাকা। এই টাকায় কি আর আজকাল সংসার চলে? অর্থাৎ সংসার চালাতে গেলে নিজের অফিসের চেয়েও বেশী আপনাকে নির্ভর করতে হয়, ক্লায়েন্ট অর্থাৎ যাদের আপনি লোণ পাইয়ে দেন তাদের ওপর। আর এই ক্লায়েন্টরা তাকেই অগ্রাধিকার দেয়, যার মার্কেটে একটু রেপুটেশন রয়েছে। আজ প্রায় ১৩-১৪ বছর ধরে আপনি এই কাজ করছেন। আপনার রেপুটেশন প্রশ্নাতীত’ সত্যিই আমি বাকরুদ্ধ। প্রতিটা কথাই সত্য। এবার একটু জোর দিয়ে বিজয়দা বলে উঠলেন ‘এবার বলুন রবির মাইনে কত? ৪ বছর চাকরি করছে অর্থাৎ মাইনে ১৫ হাজারের কাছাকাছি। আপনি তো তাও একটু পুরনো যুগের লোক। রবি তো জেন এক্স এর প্রতিনিধি। পকেটে একটা দামী মোবাইল হাতে দামী রিষ্ট ওয়াচ; সব মিলিয়ে লোককে নিজের অফিসার লুকটা ভালো করে দেখানোই এদের আসল লক্ষ্য। আপনি যতদিন এই ব্রাঞ্চে আছেন, ততদিন ও শুধু মাছি মারবে আর ১৫০০০ টাকা নিয়ে বাড়ি চলে যাবে’ আমার মাথাটা ঝিম ঝিম করছে। শালা ছোটবেলায় অনেক থ্রিলার স্টোরি পড়েছি, এটা খুবই চাপের। বিজয়দা চালিয়ে গেলেন ‘আপনার মনে আছে, আপনাদের থানার ভেতরে ডাকার পর আমি একটু শ্লেষ মিশিয়ে একটা কথা বলেছিলাম। ‘শালা, পাশের বাড়ির লোককে চেনেনা আর ফেসবুকে অচেনা লোককে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাচ্ছে’। জানেন কেন বলেছিলাম? ৭ বছর আমি গোয়েন্দা দফতরে ছিলাম। একটা জিনিষ বুঝেছি; মার্ডার কেস সল্ভ করতে গেলে খুনির মস্তিষ্ককে গুলে খেতে হয়। সাইকোলজিই সব। সেদিন আমি রবিকে খুব ভালো করে লক্ষ্য করেছিলাম। জানতাম ও ডেসপারেট হয়ে কিছু একটা করবে। আপনার কাছে আসা ও আপনাকে অর্ধসত্য একটি ঘটনা বলা এসবই ওর প্ল্যানিং’ আমার কাছে বলার মত কোন ভাষা ছিলনা তাই আমি চুপ করে বিজয়দার কথাই শুনে গেলাম। ‘ও আপনাকে অর্ধসত্য কথা বলেছে। সবচেয়ে বড় যে তথ্যটি লুকিয়েছে তা হোল, ওর আর সুমিতার এই রিলেশন একদম প্রথমদিন থেকেই আপনার পেয়ারের মনিদা জানতেন। মনিদার রবিকে দরকার ছিল, কলকাতার মার্কেটে নিজের বিজনেস ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য। রবির এতকিছুর পরেও সুমিতার সাথে সুসম্পর্ক রাখা একটাই ইঙ্গিত দেয়। তা হোল রবি সেক্স র*্যাকেটের এই লোভনীয় ব্যাবসায় নিজেকে জড়িয়ে নিয়েছিল। এবং এই সেক্স র*্যাকেটের মালিক হলেন মনিন্দ্র বাবু। ওর স্ত্রী সুমিতাই সম্ভবত জুলি। কেন আপনার এনজিও তে ১০ লাখ টাকা দান করার চেষ্টা করা হোল তারও উত্তর নিশ্চয়ই এতক্ষনে পেয়ে গেছেন’ আমি আমতা আমতা করে উত্তর দিলাম ‘আপনার কথায় যুক্তি আছে। কিন্তু মনিদা কেন খুন হলেন? আপনার কথা অনুসারে উনিই তো এই সেক্স র*্যাকেটটার মাথা। আর খুনটা কেই বা করল? যদি সুমিতা বৌদি জুলি হন তো উনি * পড়ে কেন নিজের স্বামীর সাথে দেখা করতে যাবেন? হোটেলের ঘরে কিছুটা কল গার্ল এর মত করে এসে নিজের স্বামীকেই মনরঞ্জন করার ব্যাপারটা কি আপনার গোলমেলে ঠেকছে না?’ বিজয়দা প্রায় চেঁচিয়ে উঠলেন ‘ব্র্যাভো, তোপসে, সাবাস। এইতো চাই। কি গুরু মস্তিস্কে একটু নাড়া তাহলে দিতে পেরেছি তাই তো? হুম আপনার প্রতিটা প্রশ্নের একদম সঠিক উত্তর হয়ত দিতে পারবো না, কিন্তু চেষ্টা একটা করছি। আপনাকে বলেছি না একটা আফ্রিকান বিষ প্রয়োগ করা হয়েছে। এই বিষটা যে জুলিই দিয়েছে তা ১০০ ভাগ নিশ্চিত আমি। হোটেলের কর্মীদের জিজ্ঞাসা করে জুলির আসার টাইমটা আর ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বিষ প্রয়োগের টাইম দুটো একি। এবার সত্যিই কি সুমিতাই জুলি। লজিক ও তথ্য তাই বলছে। তবে মজার ব্যাপার একটাই একি মানুষ মোট দুবার খুন হয়েছে। একবার বিষ প্রয়োগে যদিও ওই বিষের অ্যাকশন শুরু হয় ৬ ঘণ্টা পর। এবং দ্বিতীয় বার কোন এক পুরুষ ওনাকে ছাদে নিয়ে গিয়ে চ্যাংদোলা করে নীচে ফেলেছে” আমি প্রায় চমকে উঠে বলে ফেললাম ‘কি! এতো অদ্ভুত ব্যাপার’ বিজয়দাও মুচকি হেঁসে বলে উঠলেন ‘হোটেলের কর্মীদের থেকে জানা গেছে কোনএক ব্যক্তি মনিবাবুর সাথে দেখা করতে এসেছিলেন এবং তা জুলি বেরিয়ে যাওয়ার পর। হোটেলের সিসিটিভি ফুটেজ এ দেখেছি, মুখে ম্যাঙ্কি ক্যাপ। এই ৫ ফুট ৫ ইঞ্চ উচ্চতা। বাকি আর কিছুই বোঝা সম্ভব নয়, না তো গায়ের রঙ আর না বয়স। ফুলহাতা শার্ট, আর ব্লু জিন্স। তবে শরীরের গড়ন একদম রবির ই মতন’ ‘কেন মনিদা খুন হলেন? সম্ভাব্য কারন হিসেবে দুটো পয়েন্ট উঠে আসছে। ১) সুমিতা ও রবি দুজনেই জানতেন না যে উভয়েই মনিবাবুকে খুন করতে আসছেন। এবং উভয়েই আলাদা আলাদা পন্থায় খুন করেছেন ২) প্রথম খুনের চেষ্টা করেছিলেন সুমিতা। এবং মৃত্যু নিশ্চিত করতে ভরপুর মদ খাইয়ে সুমিতার নির্দেশ মত ওনাকে নীচে ছুঁড়ে ফেলে দেয়। এর মধ্যে কোনটা সম্ভাব্য কারন হতে পারে তা এই মুহূর্তে বলা অসম্ভব। আর এক্ষেত্রে রবির যোগটা অনস্বীকার্য। রবি এক ঢিলে দুই পাখী মেরে দিলো, আপনাকে ফাঁসানো আর সেক্স র*্যাকেটটার মাথায় বসা। কিন্তু শুধু মাত্র আপনার আকাউনট ১০ লাখ টাকা দান করে কি করে আপনাকে ফাঁসানো সম্ভব আমি জানিনা। এরকম আরও অনেক প্রশ্ন রয়ে গেছে; যেমন মনিবাবু কেন হথাত ২০ টা ড্রাফ্*ট বানাতে গেলেন। তবে আপনি নিশ্চিত থাকুন ২ দিনের মধ্যেই এই কেস সল্ভ হয়ে যাবে। ওই যে বললাম ৭ বছর। যাই হোক বিপ্লব বাবু, আমায় এবার ফিরতে হবে। আমি কাল আবার আসবো। আজ উঠি কেমন” শালা, রবিকে নিজে হাতে কাজ শিখিয়েছি। যখন জয়েন করে তখন রেপো রেট আর রিভার্স রেপো রেটের মানে বুঝত না। বিজয়দা যা বললেন তা সবকি সত্যি! হতেও পারে শালা পুরো বেচুগিরির লাইফ। বিজয়দা বেরিয়ে যাওয়ার পর দরজাটা লক করে দিলাম। বরাবরই এই লাইফটাকে ইনসিকিওরড মনে হয়। আজ একটু বেশীই মনে হচ্ছে। যেকোনো মুহূর্তে যা কিছুই হতে পারে। মাথায় বারবার একটাই কথা আসলে লাগলো; শর্মাজীর সেই দ্বিতীয় প্রপোজাল। কি করব? একসেপ্ট করব? রিস্ক আছে, কিন্তু আমিও তো দুঁদে ব্যাংকার। পেরে গেলে ৫০ লাখের মুনাফা। এই চাকরি আর ক্লায়েন্টদের মুখাপেক্ষি হয়ে থাকতে হবেনা। কিন্তু তার আগে দরকার প্ল্যানটা আরও ভালো করে বোঝার। ঘড়িতে দেখি সবে ৯টা বাজে। না এইসময় শর্মাজী জেগেই থাকবেন। ফোনটা লাগিয়েই দিলাম। যা শ্যালা এই সিমটায় তো ব্যাল্যান্স শেষ। আরেকটা সিম আছে, ওটা পার্সোনাল কাজেই ইউস করি। ক্লায়েন্ট বা কলিগদের ওই নাম্বারটা দেওয়া নেই। শর্মাজী আননোন নাম্বার দেখে ফোন রিসিভ করবে তো! ফোনটা করেই ফেললাম, ধুস শালা সুইচ অফ। বেশ কিছুক্ষন ভাবার পর মনে পড়ল শর্মাজীর একটা ল্যান্ড লাইন নাম্বার ও আছে। রাত ৯ টায় তো উনি বাড়িই থাকবেন। ৩-৪ বার রিং হওয়ার পর একজন ফোনটা রিসিভ করল। এতো চেনা কণ্ঠস্বর যে আমার মুখ দিয়ে একটাও শব্দ বেরোল না। রবির সাথে শর্মাজীর পরিচয়টা আমিই করিয়ে দিয়েছিলাম। শর্মাজীর লোণের ব্যাপারে রবিও কাজ করছে। ওকে অর্ধেক শেয়ারও দিয়েছি। কিন্তু আমাকে না জানিয়ে যে রবি শর্মাজীর সাথে পার্সোনালি দেখা করবে এবং ওর গলায় আকণ্ঠ মদ্যপের ছাপ থাকবে তা আমি ভ্রুনাক্ষরেও বুঝিনি। শুধু আমার কাছে নয় গোটা ব্যাঙ্কের কাছেই রবি একজন টিটটলার, ও যে মদ্যপান করে তা একবুক ঠাণ্ডা জলে দাঁড়িয়ে কেউ বললেও আমি বিশ্বাস করতাম না। কিন্তু নিজের কানকে কি করে অবিস্বাস করি। ওদিক থেকে ‘হ্যালো হ্যালো, আরে ধুর বাল, কলকাতার ল্যান্ড লাইনের মাকে...’ এই মদ্যপ স্বরটি ভেসেই আসছে। নিজের মনটা শক্ত করলাম। রবি আমিও প্রদোষ মিত্তিরের চ্যালা। রেগেমেগে রবি ফোনটা কেটে দিতেই আমি আবার কল করলাম। আবার সেই একি বাক্য। এরকম পরপর ৪-৫ বার করতেই রবি আমার ফাঁদে পা দিলো। ওপাশ থেকে শর্মাজীর খ্যারখেরে গলাটা ভেসে এলো ‘কোন মাদারচোঁদ মেরা নাশা কি মা বাহেন কর রাহা হ্যায়, ফোন নীচে রাখ দো’। মদ্যপ রবির খেয়াল ছিলনা আগে রিসিভারটা নামিয়ে তারপর নীচে রাখার কথা। ওরা কিছুটা দুরেই বসে ছিল। আমি উরন্ত চিলের মত ওত পেতে থাকলাম ওদের কথা শোনার জন্য। ‘আরে ভাই,রবি এতো কসরত করার কি আছে। হামার পাশ ২-৩ প্রফেশনাল কিলার আছে। তুমি বোল তো ওই বিপ্লবকে কাল হি ফটো বানিয়ে দিব হামি’ শর্মাজীর কথাটা শুনে আমি শুধু অপেক্ষায় ছিলাম রবি কি বলে তার। ‘আরে শর্মাজী, আমি শুধু ওর রেপুটেশনে থুতু ছেটাবো ব্যাস। তাহলেই এক ঢিলে অন্তত ১০ পাখী’। রবি আর শর্মাজীর পরের কথাগুলো শুধুই আমাকে নিয়ে। কিন্তু শর্মাজীর একটা কথায় আমার গায়ের রোমগুলো খাড়া হয়ে গেলো। ‘ভাই, শান, তুমি সত্যি ইনটেলিজেন্ট আছো’। ‘শান’ এই ছদ্মনামের লোকটিকে আজ বহু বছর ধরে আমি খুঁজে বেড়াচ্ছি। তাকে যে আমার খুব দরকার। রবিকে ইংলিশে সান বলে আর একটু জিভটা ওপরে ওঠালে বাংলায় সান ই শান হয়ে যায়। এতো বড় একটা ঝটকা। যে ছেলেটা দিনের অন্তত ১০ ঘণ্টা আমার পাশে থাকে সেই শান! হুম, বিজয়দার কথাটাই সত্যি। এই কেসটা আর ২ দিনের মধ্যেই সল্ভ হয়ে যাবে। কিন্তু যা সল্ভ হবেনা তা হোল ‘মানুষ কেন এরকম পশু হয়ে যায়? কেন মানুষ ই মানুষের বিশ্বাস ভাঙে ও বেইমানি করে তার রহস্যটা। বিজয়দা অনেকক্ষণ হোল চলে গেছেন। আর আমি চেয়ারের ওপর বসে দুটো পা টেবিলের ওপর উঠিয়ে একের পর এক মদের পেগ বানিয়ে চলেছি। শালা লাইফে যদি কোন সিকিউরিটিই না থাকে তো বালের চাকরি আর বালের লাইফ। না কোন এনটারটেনমেনট আছে না আছে কোন উত্তেজনা। ১০ টা বছর ধরে শুধু বউয়ের দুঃখটা কমানোর চেস্তা করে চলেছি। এটাও কি কোন লাইফ। শালা বউটার শরীরটা মনে এলেই ধনটা শক্ত হয়ে যায়। ব্লাউসের প্রথম হুকটা খুলে রেখে ও আমায় কি বোঝাতে চায়; যে দেখো সোনা তোমার মাগীটা এখনো কেমন ডাঁসা পেয়ারার মত রয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে তমালের কথা মনে পড়ে গেলো। আচ্ছা, যদি তমাল একটা কেলো ভূত হত, তাহলে কি রমা ওর ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করত? মনে হয়না করত বলে। তাহলে মেয়েরাও ছেলেদের শরীর, রূপ এইসব দেখে আকৃষ্ট হয় তাহলে। যদি এরকম কোন একটা ছেলে আমার বউ রমাকে সিডিউস করার চেষ্টা করে, তাহলে রমা কি করবে? নিশ্চয়ই প্রথমে স্বামীর কথা, ফ্যামিলির কথা ভেবে সরে আসবে। কিন্তু যদি সুযোগ থাকে, সমস্ত কিছুকে লুকিয়ে রাখার। তাহলে কি ও একবারও ভাববে না। ধনটা কেমন শিরশির করে উঠল। শালা, যদি জন আব্রাহাম বা ঋত্বিক রোশন বা ফিলহালের রনবীর কাপুর আমার বউটাকে সিডিউস করার চেষ্টা করে, বউটা কি ধরা দেবেনা? আমার যেমন আদ্রিনালীন এর ক্ষরন হয় ভালো মাগী দেখলে, ওরও নিশ্চয়ই ভালো পুরুষ দেখলে চোঁদন খেতে মন যায়। শালা অনেকদিন ভালো কোন চটি পড়া হয়নি। মন গেলো একটা সুন্দর রগরগে চটি পড়ার।
Like Reply


Messages In This Thread
RE: বিপ্লব পোদ্দার- ব্যাংকার অফ দ্যা ইয়ার - Copy - by Raj1100 - 28-01-2020, 11:11 PM



Users browsing this thread: