26-01-2020, 04:53 AM
(This post was last modified: 30-04-2020, 01:03 PM by Biddut Roy. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
পর্ব-৩৪
ইশিতাকে জরিয়ে ধরে ভয়ে ভয়ে কবরস্থানের কোনায় গাছটা দিকে চোখ তুলে তাকাইতেই ভয়ে শরিলটা কেঁপে উঠলো, গাছটার নিচে একজন মহিলা মনে হয় দাড়িয়ে আছে,,,দুর থেকে বেশি বোঝা যাচ্ছে না,,কিন্তু পড়নে সাদা ধবধবে কাপড় এটা বুঝা যাচ্ছে,, কি হতে পারে এটা কোন মানুষ,, না অন্য কিছু,,,আর এ জন মানব হিন রাস্তায় মানুষ আসবে কোথা থেকে,,২০ মিনিট ধরে এ রাস্তা দিয়ে হাটছি একটা মানুষ ওতো দেখতে পাইনি,,,,আর মানুষ হলেও এ রাতের বেলা কবরস্থানের কোনায় কি করবে,,তার মানে কি অন্য কিছু,, ভূত প্রেত জিন,,
ইশিতা বলতে লাগলো,,কি দেখতে পেয়েছো
আমি)) হুম
ইশিতা)) কি ওটা
আমি))এইতো কোন মানুষ টানুষ হবে?
((ইশিতা))মানুষ হলে রাতে বেলা কবরস্থানে কোনায় কি করবে,আর পড়নে সাদা কাপর থাকবে কেন,,
((আমি))মানুষ কি সাদা কাপর পড়েনা,,,
((ইশিতা))পড়ে কিন্তু রাতে বেলা সাদা কাপড় পড়ে কবরস্থানে কোণায় কি করবে,,আমার কিন্তু খুব ভয় করছে,,চল আমরা অন্য রাস্তা দিয়ে চলে যায়,,
((আমি))অন্য রাস্তায় দিয়ে গেলে বাসায় যেতে অনেক রাত হয়ে যাবে,,,
((ইশিতা))তাহলে কি করবে এখন??
ইশিতার কথা শুনে ভাবতে লাগলাম কি করা যায়,,রাতে বেলা কবরস্থানের কোনায় কি হতে পারে এটা,,,হঠাৎ করে মনে হলো কবরস্থান তো পাক পবিত্র জায়গা ওইখানে তো কোন খারাপ জিনিস থাকে না,,,তাহলে ওটাও কোন খারাপ জিনিস না,,,হয়তো কোন পাগল টাগল হবে,,,এর আগেও একবার ভয় পেয়েছিলাম,,, রাতে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়ে বাসায় ফিরছিলাম,,,রাত ১ টা,,রাস্তার মোড়ে দেখি একজন মহিলা দাঁড়িয়ে আছে এলো মেলো চুলে মহিলাটাকে অনেকটা অদ্ভুত দেখা যাচ্ছিল,,ঐ দিন অনেকটা ভয় পেয়েছিলাম,,,পরে জানতে পারি ওটা একটা পাগল ছিল,,,,
আজ হয়তো ওরকমি কিছু একটা হবে,,আমি ইশিতাকে বললাম চলো আসতে আসতে হাটতে থাকি,,,দেখি এটা কি হতে পারে,,,
ইশিতা আমার পিছনে তার দুহাত দিয়ে আমার হাত শক্ত করে ধরেছে,, যত সামনে আগাচ্ছি ততোই ভয় লাগছে,, দোয়া দুরুস যা মুখস্থ ছিল সব পড়তে লাগলাম,,ইশিতা আমার হাত এতটাই শক্ত করেছে যে মনে হচ্ছে ইশিতার হাতে বড় বড় নখ গুলো আমার হাতে ভিতর টুকে যাচ্ছে,,,
হঠাৎ করে ইশিতা বলতে লাগলো,,আর সামনে যাওয়ার দরকার নাই ,,চল আমরা অন্য রাস্তায় চলে যায়,,আমার না খুব ভয় করছে,,,
এত ভয় পাবার কি আছে,,,আমি আছি তো নাকি,,, কিচ্ছু হবে না আমরা এ রাস্তা দিয়েই যাব এরাস্তা দিয়েই যাবো,,
ইশিতা বলতে লাগলো,,আমার কি মনে হচ্ছে জানো,,
আমি))কি
ঈশিতা))) আমার মনে হচ্ছে এটা কোন কবর থেকে উঠা মানুষ,, দেখনা সাদা কাফন পড়া,,,
এবার ইশিতার কথা শুনে আরেকটু ভয় পেয়ে গেলাম, এ বালিকা তো আজকে ভয় পাইয়ে এ মেরে ফেলবে,,, ব্যাক্কল মাইয়া,, কবর থেকে কোন মানুষ উঠতে পারে
আমি ইশিতাকে ধমক দিয়ে বললাম চুপ করো এ আধুনিক যুগে কি আবোল তাবোল
বক,,কবর থেকে
কখনো মানুষ উঠতে পারে
দোয়া দুরুদ পড়ে সামনে আঘাতে লাগলাম,,, না এত দোয়া দরুদ পড়ছি,,কিন্তু জিনিসটা ওখান থেকে এক চুল পরিমাণও নড়ছে না,,, অন্য জিনিস হলে তো এতক্ষণে এখান থেকে চলে যাওয়ার কথা,,, তার মানে নিশ্চয়ই কোন পাগল,,,এবার ভয় অনেকটা কেটে গেছে,, ঈশিতার দিকে লক্ষ করে দেখি ভয়ে একদম চুপসে গেছে কোন কথা বলছেন,,, গুটি গুটি পায়ে আমার হাতটা শক্ত করে ধরে হাঁটছে,,,
আমি ঈশিতাকে জিজ্ঞাসা করলাম ঈশিতা
ইশিতা))হুম
আমি)(আমরা ওটার সামনে যাওয়ার পরে ওটা যদি আমাদেরকে দৌড়ানি দেয়,,,
ইশিতা))কি বলছো তুমি,, আমার কিন্তু অনেক ভয় করছে,, প্লিজ চলো অন্য রাস্তা দিয়ে চলে যায়
ভয় পাওয়া কিছু নেই,,আচ্ছা ওটার সামনে গেলে ঐ জিনিসটা যদি আমাকে না ধরে তোমাকে ধরে তাহলে কি করবে,,,
ইশিতা))কি করবো মানে,কিছু করবো না,,
আমি))কেন
তুমি আছতো
আমি কি করবো
তুমি আমাকে বাঁচাবে,,
ঐ সময় তো আমার জান বাঁচানো ফরজ,,
তোমাকে কি ভাবে বাঁচাবো,,
কিইইইইইই,,,তুমি আমাকে বাঁচাবে না,,,
আরে ঐ সময় আমি বাঁচলে এনে তোমাকে বাঁচাবো,,
আমি কিন্তু এখন কান্না করবো,
আমি আরেকটু মজা নেওয়ার জন্য বললাম ইশিতা তোমার পিছনে তাকিয়ে দেখ,,
বালিকা ভয় পেয়ে চিৎকার দিয়ে আমাকে শক্ত করে জরিয়ে ধরলো,, কোন ভাবেই ইশিতার মাথা আমার বুক থেকে তুলতে পারছিনা, অনেকক্ষণ পরে বুক দেখে মাথাটা তুললাম,,,দেখি বালিকা কান্না করে দিয়েছে,,,
আমি জিজ্ঞাসা করলাম কি ভয় পেয়েছ,,
বালিকা কান্নার কারণে মাথা ঝাকি দিয়ে হ্যা শব্দ উচ্চারণ করল,,,না অনেকটা ভয় পেয়ে গিয়েছে,,,
আমি ইশিতার মাথাটা তুলে চোখের পানি মুছে দিয়ে বললাম,,পাগলি একটা এতো ভয় পাবার কি,, আমি আছি তো ,,,
ইশিতা আমার হাত শক্ত করে ধরে আছে,,,আমি আসতে আসতে সামনে যেতে লাগলাম,,ইশিতা আমাকে থামিয়ে বলতে লাগলো,,,আর সামনে যাওয়া দরকার নাই,,,
কেন
ওটা যদি তোমার কিছু করে,,,
আমি একটা হাসি দিয়ে মনে মনে বলতে লাগলাম পাগলি মেয়ে একটা নিজেও ভয় পাবে,,আর সেই ভয়ে মধ্যে আমার কথাও চিন্তা করবে,,,এটাকেই তো ভালবাসা বলে,,,নিজে বিপদে থেকেও,,সেই বিপদের মুহূর্তে প্রিয় মানুষটির কথা চিন্তা করে,,
আমি ইশিতাকে বললাম, কিচ্ছু করবেনা আমার চলো,,, ঈশিতা কে নিয়ে ওই জিনিসটা কাছাকাছি চলে গেলাম,,,হ্যা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি একজন মহিলা দাঁড়িয়ে আছে সাদা শাড়ি পড়ে,,, কিন্তু একজন মহিলা এত রাতে কবরস্থান কোনায় কি করে,,, হঠাৎ করে লক্ষ করলাম মহিলা কি যেন বলছে,,,
মহিলার কথা শোনার জন্য আর একটু সামনে এগিয়ে গেলাম,,, সামনে গিয়ে পুরোপুরি ভাবে বুঝতে পারলাম আমি যা ভেবেছিলাম তাই একজন পাগল মুখ দিয়ে কি আবোল তাবোল বিলাপ করছে,,
ইশিতাকে নিয়ে দ্রুত কবরস্থানের জায়গা ওভারটেক করে সামনে চলে আসলাম,,, কিছুক্ষণ হাঁটার পরে দেখতে পেলাম গাড়ি ঘোড়া চলছে দোকানপাট ও আছে,,,
এর ভিতরে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পড়া শুরু হয়েছে তাড়াতাড়ি বাসায় যেতে হবে।
চলবে.......
ইশিতাকে জরিয়ে ধরে ভয়ে ভয়ে কবরস্থানের কোনায় গাছটা দিকে চোখ তুলে তাকাইতেই ভয়ে শরিলটা কেঁপে উঠলো, গাছটার নিচে একজন মহিলা মনে হয় দাড়িয়ে আছে,,,দুর থেকে বেশি বোঝা যাচ্ছে না,,কিন্তু পড়নে সাদা ধবধবে কাপড় এটা বুঝা যাচ্ছে,, কি হতে পারে এটা কোন মানুষ,, না অন্য কিছু,,,আর এ জন মানব হিন রাস্তায় মানুষ আসবে কোথা থেকে,,২০ মিনিট ধরে এ রাস্তা দিয়ে হাটছি একটা মানুষ ওতো দেখতে পাইনি,,,,আর মানুষ হলেও এ রাতের বেলা কবরস্থানের কোনায় কি করবে,,তার মানে কি অন্য কিছু,, ভূত প্রেত জিন,,
ইশিতা বলতে লাগলো,,কি দেখতে পেয়েছো
আমি)) হুম
ইশিতা)) কি ওটা
আমি))এইতো কোন মানুষ টানুষ হবে?
((ইশিতা))মানুষ হলে রাতে বেলা কবরস্থানে কোনায় কি করবে,আর পড়নে সাদা কাপর থাকবে কেন,,
((আমি))মানুষ কি সাদা কাপর পড়েনা,,,
((ইশিতা))পড়ে কিন্তু রাতে বেলা সাদা কাপড় পড়ে কবরস্থানে কোণায় কি করবে,,আমার কিন্তু খুব ভয় করছে,,চল আমরা অন্য রাস্তা দিয়ে চলে যায়,,
((আমি))অন্য রাস্তায় দিয়ে গেলে বাসায় যেতে অনেক রাত হয়ে যাবে,,,
((ইশিতা))তাহলে কি করবে এখন??
ইশিতার কথা শুনে ভাবতে লাগলাম কি করা যায়,,রাতে বেলা কবরস্থানের কোনায় কি হতে পারে এটা,,,হঠাৎ করে মনে হলো কবরস্থান তো পাক পবিত্র জায়গা ওইখানে তো কোন খারাপ জিনিস থাকে না,,,তাহলে ওটাও কোন খারাপ জিনিস না,,,হয়তো কোন পাগল টাগল হবে,,,এর আগেও একবার ভয় পেয়েছিলাম,,, রাতে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়ে বাসায় ফিরছিলাম,,,রাত ১ টা,,রাস্তার মোড়ে দেখি একজন মহিলা দাঁড়িয়ে আছে এলো মেলো চুলে মহিলাটাকে অনেকটা অদ্ভুত দেখা যাচ্ছিল,,ঐ দিন অনেকটা ভয় পেয়েছিলাম,,,পরে জানতে পারি ওটা একটা পাগল ছিল,,,,
আজ হয়তো ওরকমি কিছু একটা হবে,,আমি ইশিতাকে বললাম চলো আসতে আসতে হাটতে থাকি,,,দেখি এটা কি হতে পারে,,,
ইশিতা আমার পিছনে তার দুহাত দিয়ে আমার হাত শক্ত করে ধরেছে,, যত সামনে আগাচ্ছি ততোই ভয় লাগছে,, দোয়া দুরুস যা মুখস্থ ছিল সব পড়তে লাগলাম,,ইশিতা আমার হাত এতটাই শক্ত করেছে যে মনে হচ্ছে ইশিতার হাতে বড় বড় নখ গুলো আমার হাতে ভিতর টুকে যাচ্ছে,,,
হঠাৎ করে ইশিতা বলতে লাগলো,,আর সামনে যাওয়ার দরকার নাই ,,চল আমরা অন্য রাস্তায় চলে যায়,,আমার না খুব ভয় করছে,,,
এত ভয় পাবার কি আছে,,,আমি আছি তো নাকি,,, কিচ্ছু হবে না আমরা এ রাস্তা দিয়েই যাব এরাস্তা দিয়েই যাবো,,
ইশিতা বলতে লাগলো,,আমার কি মনে হচ্ছে জানো,,
আমি))কি
ঈশিতা))) আমার মনে হচ্ছে এটা কোন কবর থেকে উঠা মানুষ,, দেখনা সাদা কাফন পড়া,,,
এবার ইশিতার কথা শুনে আরেকটু ভয় পেয়ে গেলাম, এ বালিকা তো আজকে ভয় পাইয়ে এ মেরে ফেলবে,,, ব্যাক্কল মাইয়া,, কবর থেকে কোন মানুষ উঠতে পারে
আমি ইশিতাকে ধমক দিয়ে বললাম চুপ করো এ আধুনিক যুগে কি আবোল তাবোল
বক,,কবর থেকে
কখনো মানুষ উঠতে পারে
দোয়া দুরুদ পড়ে সামনে আঘাতে লাগলাম,,, না এত দোয়া দরুদ পড়ছি,,কিন্তু জিনিসটা ওখান থেকে এক চুল পরিমাণও নড়ছে না,,, অন্য জিনিস হলে তো এতক্ষণে এখান থেকে চলে যাওয়ার কথা,,, তার মানে নিশ্চয়ই কোন পাগল,,,এবার ভয় অনেকটা কেটে গেছে,, ঈশিতার দিকে লক্ষ করে দেখি ভয়ে একদম চুপসে গেছে কোন কথা বলছেন,,, গুটি গুটি পায়ে আমার হাতটা শক্ত করে ধরে হাঁটছে,,,
আমি ঈশিতাকে জিজ্ঞাসা করলাম ঈশিতা
ইশিতা))হুম
আমি)(আমরা ওটার সামনে যাওয়ার পরে ওটা যদি আমাদেরকে দৌড়ানি দেয়,,,
ইশিতা))কি বলছো তুমি,, আমার কিন্তু অনেক ভয় করছে,, প্লিজ চলো অন্য রাস্তা দিয়ে চলে যায়
ভয় পাওয়া কিছু নেই,,আচ্ছা ওটার সামনে গেলে ঐ জিনিসটা যদি আমাকে না ধরে তোমাকে ধরে তাহলে কি করবে,,,
ইশিতা))কি করবো মানে,কিছু করবো না,,
আমি))কেন
তুমি আছতো
আমি কি করবো
তুমি আমাকে বাঁচাবে,,
ঐ সময় তো আমার জান বাঁচানো ফরজ,,
তোমাকে কি ভাবে বাঁচাবো,,
কিইইইইইই,,,তুমি আমাকে বাঁচাবে না,,,
আরে ঐ সময় আমি বাঁচলে এনে তোমাকে বাঁচাবো,,
আমি কিন্তু এখন কান্না করবো,
আমি আরেকটু মজা নেওয়ার জন্য বললাম ইশিতা তোমার পিছনে তাকিয়ে দেখ,,
বালিকা ভয় পেয়ে চিৎকার দিয়ে আমাকে শক্ত করে জরিয়ে ধরলো,, কোন ভাবেই ইশিতার মাথা আমার বুক থেকে তুলতে পারছিনা, অনেকক্ষণ পরে বুক দেখে মাথাটা তুললাম,,,দেখি বালিকা কান্না করে দিয়েছে,,,
আমি জিজ্ঞাসা করলাম কি ভয় পেয়েছ,,
বালিকা কান্নার কারণে মাথা ঝাকি দিয়ে হ্যা শব্দ উচ্চারণ করল,,,না অনেকটা ভয় পেয়ে গিয়েছে,,,
আমি ইশিতার মাথাটা তুলে চোখের পানি মুছে দিয়ে বললাম,,পাগলি একটা এতো ভয় পাবার কি,, আমি আছি তো ,,,
ইশিতা আমার হাত শক্ত করে ধরে আছে,,,আমি আসতে আসতে সামনে যেতে লাগলাম,,ইশিতা আমাকে থামিয়ে বলতে লাগলো,,,আর সামনে যাওয়া দরকার নাই,,,
কেন
ওটা যদি তোমার কিছু করে,,,
আমি একটা হাসি দিয়ে মনে মনে বলতে লাগলাম পাগলি মেয়ে একটা নিজেও ভয় পাবে,,আর সেই ভয়ে মধ্যে আমার কথাও চিন্তা করবে,,,এটাকেই তো ভালবাসা বলে,,,নিজে বিপদে থেকেও,,সেই বিপদের মুহূর্তে প্রিয় মানুষটির কথা চিন্তা করে,,
আমি ইশিতাকে বললাম, কিচ্ছু করবেনা আমার চলো,,, ঈশিতা কে নিয়ে ওই জিনিসটা কাছাকাছি চলে গেলাম,,,হ্যা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি একজন মহিলা দাঁড়িয়ে আছে সাদা শাড়ি পড়ে,,, কিন্তু একজন মহিলা এত রাতে কবরস্থান কোনায় কি করে,,, হঠাৎ করে লক্ষ করলাম মহিলা কি যেন বলছে,,,
মহিলার কথা শোনার জন্য আর একটু সামনে এগিয়ে গেলাম,,, সামনে গিয়ে পুরোপুরি ভাবে বুঝতে পারলাম আমি যা ভেবেছিলাম তাই একজন পাগল মুখ দিয়ে কি আবোল তাবোল বিলাপ করছে,,
ইশিতাকে নিয়ে দ্রুত কবরস্থানের জায়গা ওভারটেক করে সামনে চলে আসলাম,,, কিছুক্ষণ হাঁটার পরে দেখতে পেলাম গাড়ি ঘোড়া চলছে দোকানপাট ও আছে,,,
এর ভিতরে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পড়া শুরু হয়েছে তাড়াতাড়ি বাসায় যেতে হবে।
চলবে.......