25-01-2020, 02:07 AM
(This post was last modified: 25-01-2020, 02:10 AM by Kakarot. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
(25-01-2020, 12:45 AM)boren_raj Wrote: ছেলের উতিচ বাবা মায়ের সংসার বাচাঁনো। ছেলে হয়ে সংসার ভাঙা ভালো দেখাবে না। যা করেছেন আগে তা ভুলে মিনাকে তার উচিত শিক্ষা দিন। মায়ের ভুল ভাঙান এতে যে বাবার হাত ছিলো না তা প্রমাণ করে দেন। আশা করি সুন্দর একটা ইন্ডিং হবে নাহয় গল্পের মজা চলে যাবে। কারণ ছেলে সব কিছুই জানে আর জেনে বুঝে বাবাকে দোষী বানানো ঠিক হভে না। আশা করি এই জিনিস গুলো মাথায় রেখে আগামী আপডেট দিবেন।
আপনি ঠিক বলেছেন দাদা।
সন্তানের কর্তব্য বাবা মার সংসারে ফাটল ধরলে জোড়া লাগানোর চেষ্টা করা এবং সন্তানেরা তাই করে। এখানে অপুর বাবা ওনার স্ত্রীর সাথে যেমন ব্যবহারই করুক, মারধর বা নির্যাতন তো করছে না। আবার উনি নিজের সন্তান অপুর প্রতি যথেষ্ট দায়িত্ববান কেননা মা এতোদিন পর বাবার বাড়ি এসে আনন্দ মজলেও অপুর বাবা ঠিকই ছেলের খোঁজ খবর এর জন্য স্ত্রীকে বারবার বলেছে। তো অপুর বাবার প্রতি কোনো ভালোবাসা না থাকা একেবারে অবান্তর, আর যদি ভালোবাসা থাকে তাহলে বড় ছেলে হিসেবে অপু কখনোই হতে দিবে না। আপনি যতই কাকোল্ড হন বাবা মার সংসার অবশ্যই নষ্ট করবেন না!
বাবা মা যতই খারাপ হোক সন্তানের মঙ্গল চায় আর প্রতিটি সন্তান এটা বোঝে এবং সন্তানও চায় তারা সকলে নিজের নিজের ভুল শুধরে একসাথে থাকুক। আজকে আবার দেখা গেল অপুর মা স্বামীর একটা কথা শোনার আগেই থাপ্পড় বসালো যা একেবারেই ওনার চরিত্রের সাথে যায় না, আর স্বামীর মেঝেতে পড়ে যাওয়ার ব্যাপারটা আরও হাস্যকর।
মিনা আমার চোখে কাঁটার মতো লাগছে, মিনা আর ওর মাগী মার উপযুক্ত শাস্তি হওয়া দরকার।
রাজুর বেয়াদবির কারণে থাপ্পড়টা যদিও ঠিক ছিল।
এখন সব লেখকের ইচ্ছা, ওনার গল্প উনি কিভাবে আগাবেন; তার লেখার অনুগত পাঠকদের আনন্দ মাটি করবেন কি না।
পাঠক