13-01-2020, 02:44 PM
"তোমার ঋতুস্রাব হয়!"
রুবি নিরুত্তর থাকে
"তোমার ভালো লেগেছে আমি যে তোমায় অমন করলাম?"
"বলো সোনা তোমার ভালো না লাগলে আমি অপরাধী হয়ে যাবো। তোমরা ভালো লেগেছে!"
"হুম। লেগেছে।"
"তোমার কোনটা ভালো লেগেছে সোনা!"
"জানিনা" বলে কাকুর লোমশ বুকে মুখ লুকিয়ে রাখে রুবি।
" বলোনা সোনা তোমার কোনটা ভালো লেগেছে।"
" সব গুলো"
" তা হতে পারে না তুমি লজ্জা পেওনা রুবি"
" বলো সোনা" বলে গালে চুমু খেয়ে বসে সুধীর
" যখন তুমি আমার দুদু গুলো খাচ্ছিলে তখন পেটের নিচে কেমন কুট কুট করছিলো " রুবি আসতে আসতে বলে ওঠে।
আর?
আর তুমি যখন তোমার হিসু করার জিনিসটা দিয়ে ওখানে ঘসছিলে তখন খুব ভালো লাগছিল।
ওটাকে লিঙ্গ বলে সোনা। আর তোমার হিসু করার জায়গা টা যোনি।
তোমার ওটা তখন অতো শক্ত হয়ে গেছিলো কেনো কাকু?
উত্তেজনা অনুভব করলে ওটা মনে লিঙ্গ দাঁড়িয়ে যায় সোনা। যেমন তোমার যোনি দিয়ে রস ক্ষরণ হয়।
বলতে বলতে সুধীর রুবির বুকের শাড়ি সরিয়ে স্তন গুলো উন্মুক্ত করে।
অন্ধকারে দেখা না গেলেও মুখে পুরে নিতে অসুবিধা হলো না। মুখে পুরে নরম স্তন গুলি যতটা সম্ভব মুখে পুরার চেষ্টা করে। খানিকটা ঢুকতেই আর পারেনা।
তাহলে পরে হঠাৎ ওটা ছোট্ট হয়ে গেলো কেনো কাকু?
সুধীর মুখ থেকে বাম স্তন বের করে বলে
"সোনা তখন আমার বীর্য বের হয়ে যাওয়াতে সেটা নেতিয়ে পরে। নিয়ম হলো ছেলেদের বীর্য মেয়েদের যোনির ভেতরে ফেলার।
কি করে!
তোমাদের যোনিতে লিঙ্গ ঢুকিয়ে বীর্য
ফেলতে হয়
কিন্তু ওই টুকু ফুটো তে অটো বড়ো লি লিঙ্গ ঢুকবে কি করে!
তুমি যখন বড় হবে তখন তোমার যোনির ফুটো বড় হয়ে যাবে।
কাকু আমি বড় হবো কবে!
কিছু দিনের মধ্যেই সোনা বলে আবার স্তন বৃন্ত মুখে পুরে নিয়ে চুক চুক করে চুষে চললো সুধীর।
কাকু নিচে কুট কুট করছে আবার।
সুধীর চুষতে চুষতে আঙুল যোনিতে নিয়ে গিয়ে বুঝতে পারে রস বেরোচ্ছে।
যোনি ছেড়ে ধুতির গিট্ খুলে ধুতি নিচে নামিয়ে দেই।
হাতড়ে হাতড়ে রুবির হাত খুঁজে নিয়ে নিজের লিঙ্গের ওপর চেপে ধরে যা তখন আবার দাঁড়িয়ে পড়েছে।
কাকু তোমার লিঙ্গ আবার দাঁড়িয়ে গেছে। বেশ আনন্দে বলে উঠে রুবি
"তুমি কি আবার বীর্য ফেলবে?"
"হুম "
"আমি দেখব তোমার বীর্য কাকু
" হুম কিন্তু অন্ধকারে দেখা যাবেনা কাল দিনের বেলায় দেখাবো। "
রুবি নিরুত্তর থাকে
"তোমার ভালো লেগেছে আমি যে তোমায় অমন করলাম?"
"বলো সোনা তোমার ভালো না লাগলে আমি অপরাধী হয়ে যাবো। তোমরা ভালো লেগেছে!"
"হুম। লেগেছে।"
"তোমার কোনটা ভালো লেগেছে সোনা!"
"জানিনা" বলে কাকুর লোমশ বুকে মুখ লুকিয়ে রাখে রুবি।
" বলোনা সোনা তোমার কোনটা ভালো লেগেছে।"
" সব গুলো"
" তা হতে পারে না তুমি লজ্জা পেওনা রুবি"
" বলো সোনা" বলে গালে চুমু খেয়ে বসে সুধীর
" যখন তুমি আমার দুদু গুলো খাচ্ছিলে তখন পেটের নিচে কেমন কুট কুট করছিলো " রুবি আসতে আসতে বলে ওঠে।
আর?
আর তুমি যখন তোমার হিসু করার জিনিসটা দিয়ে ওখানে ঘসছিলে তখন খুব ভালো লাগছিল।
ওটাকে লিঙ্গ বলে সোনা। আর তোমার হিসু করার জায়গা টা যোনি।
তোমার ওটা তখন অতো শক্ত হয়ে গেছিলো কেনো কাকু?
উত্তেজনা অনুভব করলে ওটা মনে লিঙ্গ দাঁড়িয়ে যায় সোনা। যেমন তোমার যোনি দিয়ে রস ক্ষরণ হয়।
বলতে বলতে সুধীর রুবির বুকের শাড়ি সরিয়ে স্তন গুলো উন্মুক্ত করে।
অন্ধকারে দেখা না গেলেও মুখে পুরে নিতে অসুবিধা হলো না। মুখে পুরে নরম স্তন গুলি যতটা সম্ভব মুখে পুরার চেষ্টা করে। খানিকটা ঢুকতেই আর পারেনা।
তাহলে পরে হঠাৎ ওটা ছোট্ট হয়ে গেলো কেনো কাকু?
সুধীর মুখ থেকে বাম স্তন বের করে বলে
"সোনা তখন আমার বীর্য বের হয়ে যাওয়াতে সেটা নেতিয়ে পরে। নিয়ম হলো ছেলেদের বীর্য মেয়েদের যোনির ভেতরে ফেলার।
কি করে!
তোমাদের যোনিতে লিঙ্গ ঢুকিয়ে বীর্য
ফেলতে হয়
কিন্তু ওই টুকু ফুটো তে অটো বড়ো লি লিঙ্গ ঢুকবে কি করে!
তুমি যখন বড় হবে তখন তোমার যোনির ফুটো বড় হয়ে যাবে।
কাকু আমি বড় হবো কবে!
কিছু দিনের মধ্যেই সোনা বলে আবার স্তন বৃন্ত মুখে পুরে নিয়ে চুক চুক করে চুষে চললো সুধীর।
কাকু নিচে কুট কুট করছে আবার।
সুধীর চুষতে চুষতে আঙুল যোনিতে নিয়ে গিয়ে বুঝতে পারে রস বেরোচ্ছে।
যোনি ছেড়ে ধুতির গিট্ খুলে ধুতি নিচে নামিয়ে দেই।
হাতড়ে হাতড়ে রুবির হাত খুঁজে নিয়ে নিজের লিঙ্গের ওপর চেপে ধরে যা তখন আবার দাঁড়িয়ে পড়েছে।
কাকু তোমার লিঙ্গ আবার দাঁড়িয়ে গেছে। বেশ আনন্দে বলে উঠে রুবি
"তুমি কি আবার বীর্য ফেলবে?"
"হুম "
"আমি দেখব তোমার বীর্য কাকু
" হুম কিন্তু অন্ধকারে দেখা যাবেনা কাল দিনের বেলায় দেখাবো। "