30-01-2019, 01:09 PM
কিছুখন পর উকি দিয়ে দেখলাম আক্রম ঘুমোচ্ছিলো আমি নিচে নামতে গিয়ে দেখি মা সিড়ির কাছে বসে আছে মাসি কুয়োতলায় নিজের গায়ে জল ঢালছে মগে করে{গ্রামে সাধারনতো হাল্কাগরমকালে স্নান করে বিকেলদিকে তাই হয়তো},
যাই হোক কখন মা মাসি এসেছিলো জানিনা এর আগে আর কথা হয়েছে জানিনা সেটাও,তবে এরপর আমি লুকিয়ে আড়িপেতে অদের কথা শুনতে থাকলাম,
মাসি-ওইযে ছেলেটা আক্রম সেকি আপনাদের ওখানেই থাকে{নিজের মাথায় জল দিতে দিতে}
মা-কেনো বলতো?
মাসি- না ছেলেটার চাওনিটা কেমন যেন।
মা-কেমন আবার ঠিকঠাকতো আছে ।
মাসি-না আপনি বোঝেন না আমার কেমনযেন লাগে,বিকেলে সান্ধ্যাবাতি দিয়ে শুধু শাড়ি পরে এসেছিলেন তখন কেমন করে দেখছিলো আপনার বুকের দিকে দেখেননি আপনি?{মুখে একটা প্রস্ন ছাপ দিয়ে জানান দিলো মাকে}
মা {মাসির কথায় কোনো পাত্তাই দিলোনা উলটে বল্লো }কি যাতা বলছিস ওরা বাচ্চাছেলে আমি ওর মাএর বয়সি আমার বুকের দিকে দেখবেইবা কেনো তোর মাথাটাই গেছে।
মাসি-হ্যুন {মুখ ভেংচে}ও আবার বাচ্চা ছেলে ওর নুনুতো অন্য কথা বলে দেখেছেন ওরটা বলে মাসি থেমে গেলো,
মা-কি বললি তুই লুকিয়ে চুরিয়ে কিকরছিস এসব {একটু রেগেই}কি কখন দেখলি?
মাসি-না তখন মালিশ করার আগে হিসি করতে এসেছিলো তখনি দেখলাম আমার ঘর থেকে দেখলাম লুকিয়ে কেনো দেখবো,আক্রম কিছু বোঝেনি ,আপনি দেখেননি ইয়া বড়ো{বলে হাতের ইসারা করে মাকে বলে মাসি}।
মা-আমি দেখিওনি ,আমার দেখার ওসব ্দরকারো নেই,দুদিনের জন্য ঘুরতে এসেছে আমাদের একটা দায়িত্ব রয়েছে বুঝলি বলে মা ওখান থেকে সরে যায় ,মাসিও নিজের ঘারে চলে যায়,{আমি ভাবতে লাগলাম,স্নান করার সময় আক্রমের গামছা যখন সরে যায় তখন আক্রমের নুনুটাতো মা দেখে ফেলে তাহলে মিথ্যে বল্লো কেনই বা যে মা কিছু দেখেনি,আমার সামনে অস্পষ্ট ধাঁধার মতই সব মিলিয়ে যাচ্ছে}...।
রাতে খাবারের পর আমি শুয়ে শুয়ে সকাল থেকে ঘটে যাওয়া পর পর ঘটনাগুলো চিন্তা করতে থাকলাম কিকি ঘটছে,মাএর ধীরে ধীরে বদলে যাওয়া সেটাও লখ্য করছি তবুও কোথাও জেনো মনে মা নিজেকে সংজোমিতো করে রেখেছে।সেটা হতে পারে নিজের মর্যাদার জন্য,এই সময় রাত সাড়ে দশটা বাজে এখানেও মানুষেরা খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ে কারন খুব ভোরেই এরা কাজের জন্য বেরিয়ে পড়ে,তাই মাসি হয়তো ঘুমিয়ে পরেছে, হঠাত্* মনে হলো পাশের ঘর মানে আক্রমের রুম থেকে হাসাহাসির আওয়াজ পাচ্ছি,তাই সেই হাসিতে যোগ দিতে আমি উঠে পড়লাম আর ধীর পায়ে আক্রমের রুমের দরজার সামনে হাজির হলাম,দেখলাম আক্রম পিঠের দিকে একটা বালিশ গুঁজে বিছানায় হেলান দিয়ে শুয়ে পায়ের উপর পা তুলে গল্পের বই পড়ছে আক্রমের চোখটা বইএর পাতার দিকে মা তার ঠিক সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলছে , আমি মাএর পেছন দিকটা দেখছি মা সেই সকালের পাতলা সাদা ব্লাউস আর শাড়িটাই পরেছে এখন ঘরের ভেতরে থাকায় ব্রা নেই সেটা বোঝাই জাচ্ছে মাএর পিঠের দিক দেখে আর মাএর কোমরের নিচের অংশটা বেশ চওড়া আর ভারি মনে হচ্ছে শাড়ির উপর থেকেই আন্দাজ করছি,মাসিকে কোথাও দেখতে পেলামনা হয়তো ঘুমোচ্ছে,
মা-তুই এখানে এসে ভালই করেছিস আমার রাতে তাড়াতারি ঘুম আসেনা ্তোর সাথে জমিয়ে রাতে গল্প করা যাবে তারপর আবার মালিশ করতে জানিস সেটাও করা যাবে তাইনা,
আক্রম গল্পের বইটার দিকে তাকিয়েই শুধু নিজের ঘাড়টা নাড়িয়ে হ্যা বলে মাকে জানান দেয়,এদিকে আমি মনে মনে ভাবি মা তুমিতো আক্রমকে নিয়ে আসতেই চাইছিলে না এখন উলটো কথা বলছো বলছিলে ও আবার অন্যজাতের ছেলে গ্রামের কি বোঝে আর আজ আক্রম এসে ভালই করেছে বলছো,
আক্রম-কাকিমা মাসি কি ঘুমিয়ে পড়েছে?
মা-এখানকার মানুষতো সবাই খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ে,আমার এতো তাড়াতাড়ি অভ্যেস নেই বাপু,
মাএর এইরকম কথা শুনে হেসে ফেল্লো আক্রম বই থেকে মাথাটা তুলে মাএর দিকে তাকালো আর রহিত কিকরছে বলতে যাবে আর সেইসময় আমাকে দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে বল্লো আরে রহিত তুই কখন এলি আয় ভেতরে আয়।
আমি-এইতো এসে দাড়ালাম আর তুই দেখলি
মা একবার ঘাড়টা ঘুরিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বল্লো-কিরে তুই ঘুমাসনি এখনো{মাএর চোখ দেখে মনে হলো আমার প্রতি বিরক্তির ঝাঁজ কোনো প্রশন্নতা নেই}
আমি বললাম না মা ঘুম আসছেনা এতো তাড়াতাড়ি তোমাদের আওয়াজ শুনেই এলাম।
আক্রম-রহিত কাকিমা বলছে আমি এসে এখানে ভালই হয়েছে,কাকিমার সামায় কাটেনা আমার সাথে গল্প করবে জমিয়ে {কথাটা হাসতে হাসতে বলে }
মাও দেখি সাথেসাথেই বলে হ্যুম ঠিকি বললাম ,আর এই আক্রম চল এবার আমার ঘরে সেখানে একটু মালিশ করে দিস ঘাড়টা কিরকম জানি করছে গল্পের বইটা এবার রাখ কিতখন থেকেই দেখছি পড়ছিস বলে মা একটু বকুনির মতই আভাস দিল আক্রমকে,মা আমার দিকে তাকিয়ে বল্লো তুই গিয়ে ঘুমিয়ে পড় আর শোন হিসি করেছিসতো ঘুমোবার আগে। আক্রম মাএর কথা শুনে মিচকি হাসি দিলো আমাকে,আমি মাকে বললাম হ্যা মা করেছি,আমি আক্রমের রুমে দরজার শিকল তুলে দিলাম আর মা আর আক্রমকে যেতে দেখলাম মাএর রুমের দিকে পেছন থেকে মনে হছে দুজনকে,মা হলো বড়ো আকারের জার্সি গরু আর আক্রম একটা ধুর্তো চালাক ছোটো আকারের চালাক শেয়াল যেকোনো সময় মাএর উপর চড়ে উঠতে পারে,আমি শুধু নিজের রুমে যাওয়ার ভান করলাম,মা আক্রমকে ঘরের মধ্যে ঢুকিয়ে মনে হলো দরজায় খিল দিলো সেটার আওয়াজ পেলাম।
কিছুখন পর আমি ভাবলাম যাই দেখি মাএর ঘরের দিকে দেখি কিরকম মালিশ হচ্ছে মাএর তাই ধীরপায়ে আমি মাএর ঘরের জানলার সামনে এসে দাড়ালাম আর আমার ভাগ্য ভালো যে মা জানলাগুলো বন্ধ করেনি শুধু পর্দা গুলো ফেলা ছিলো গরমের সময় বলে হয়তো জানলা খোলাই রয়েছে,আমি জানলার পর্দাটা হালকা সরিয়ে ভেতরে কিহচ্ছে দেখতে থাকি......
ভেতরটা লাইটের আ্লোতে সব ঝলমল করছে মা ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে নিজের চুলে চিরুনি দিছে পরনের
কাপড়টা রয়েছে সেই একি সাদা ব্লাওউস আর সাদা নিল প্রিন্টেড শাড়ি আর আক্রম মাএর বিছানায় হেলান দিয়ে শুয়ে শুয়ে মাএর দিকে তাকিয়ে কথা বলছে,মা উঠে চুলের খোপা করতে করতে আক্রমের সামনে এল আর আক্রম বিছানায় নিজের বা হাত বুলিয়ে দিয়ে বলছে কাকিমা আপনার বিছানাটা অনেক বড়ো।
মাও হাসতে হাসতে বলে শুবি বড়ো বিছানা বলে নাকি{ নিজের খোপা করতে করতে বলে তখন মাএর শাড়িটা টান হয়ে আরো বুকে সেটে থাকে}
আক্রম মাএর টান হয়ে থাকা বুকের দিকেই তাকিয়ে বলে না না আমার রুমেই ঠিক আছে এখানে আপনি ঘুমোন।
মা-হাহাহাহা করে হেসে কেনো তুইকি লজ্জা পেলি?
আক্রম-না আসলে ...আসলে
মা-কি আসলে বলনা তুই লজ্জা পেয়েছিস......আমিতো তোর মাএর মতই আমার সামনেও লজ্জা পারিস কিছু বলে আবার হাসি,
বাব্বা মাতো দেখছি আক্রমকে রাজি করিয়ে ছাড়বে শোয়ার জন্য নিজের বিছানায়...যাইহোক দেখি কিহয়
আক্রম আবার সেই মাএর বুকের দিকে তাকিয়ে বলে আসলে আমি এই এতোসব কাপড় পরে ঘুমোইনা আপনার আসুবিধা হবে আমি ঘুমোলে এখানে।
মা তো আরো বলছে তাহলেকি ন্যাংটো হয়ে ঘুমোস আর খুব জোরে মাএর হাসি ...মাসি যদি জেগে থাকে তাহলে নিচ অবধি আওয়াজ শুনতে পাবে,মাএর এইকথা শুনে আমার কান গরম হয়ে গেলো মা এতদুর কথা বলতে পারে আমি ভাবিনি।
আক্রম হড়বড় করে বল্লো না না আমি আসলে শুধু জাঙ্গিয়া পরেই ঘুমোয়।{আক্রম মাএর কাছে হয়তো এই কথা আশা করেনি}
মা-তাহলে আর আসুবিধা কি...এইটুকুন ছেলে তাতে আবার লজ্জা মা একটু দেখলাম টিটকিরি মারার মতন করেই বল্লো কথাটা।
আমি একবার মাএর দিকে দেখলাম মা সামনে থাকা দেওয়াল ঘড়ির দিকে তাকিয়ে আছে তখন বাজে ১১টা,আক্রমের দিকে তাকাতে দেখি মিচকে শয়তান হাসছে মিটিমিটি করে মাথা ঝুকি দিয়ে জাতে মাও বুঝতে না পারে যে হাসছে মিচকেটা।ওর মনে কিচলছে ওই জানে।
মা ঘড়ির থেকে আক্রমের দিকে তাকাতেই আক্রম মাথাটা তুলে হাসি মুখ নিয়ে তাকায় মাএর দিকে,
মা-কিহলো হাসছিস যে...।।
আক্রম-কাকিমা আপনি যে বললেন ন্যাংটো হয়ে ঘুমোনোর কথা তাতে যদি আমি ঘুমোই সেইভাবে তাহলেকি আপনার খারাপ লাগবেনা তাই হাসলাম কথাটা শুনে।
এইরে এতো মাকে টোপ দিতে শুরু করলো দেখি মা কি বলে...
মা-দেখ আক্রম একটা কথা শোন আমি তোর মাএর মতোই তোদের সেই ছোটোবেলা থেকে দেখে আসছি,মায়েদের সামনে কি ছেলেদের লজ্জা করলে চলে তুই যদিওইরকম ভাবে শুয়ে পড়িস আমার কনোই আসুবিধা নেই।
ওরে বাবা মাতো দেখছি আরো উপরে এইসব কথা মাএর মুখে শুনেই কেমন যেন হতে লাগলো আমার ।ভাবতে থাকলাম মা কি সত্যি সত্যি আমাদের সেই ছোটো ছেলে মনে করে তাই এরকম আচরন করছে নাকি অনেকদিনের লুকোনো কোনো উত্তেজনা মাএর শরীরে সাড়া দিয়ে চলেছে।কিন্তু মা কথাটা সত্যি বলেছে আমি আর আক্রম ছোটোবেলাকার বন্ধু, আমার থেকে বয়সে ছোটো হলেও বন্ধু আর আমার বাড়ীতে আনাগোনাও রয়েছে সেই ছোটো থেকেই ,আক্রমের আম্মী, আক্রম নিজেও আসে সেই অনেক বছর ধরে কিন্তু এইরকম মাএর সাথে দেখা করতোনা খুব একটা ওই মাএর সামনাসামনি হলে একটু আধটু কথা হত মাএর সাথে আক্রমের,সরল সম্পর্কের মধ্যেই ধারা বয়ে যেতো ।সোজা আমার সাথে কথা গল্প হতো আক্রমের।যাক আমি আবার জানলার ফাঁকে নজর দিলাম আর কান পেতে রইলাম.........।।
আক্রম-কাকিমা আপনি একদম আমার বুয়ার মতই খুব ভালো উনিও আপনার মতই খুব খাতির করে আমার সুবিধা আসুবিধা বোঝেন ,বলেন গরম কাপড়চপোর কম পরাই ভালো তাতে তোর আমার দুজনেরি ফ্রী লাগবে।
আক্রম বিছানায় পাগুলো সামনে মেলে বসেছিলো মাকেও দেখলাম আক্রমের পায়ের দিকে বিছানায় বসলো কিন্তু মাএর পাগুলো ঝুলছে নিচের দিকে বিছানায় তোলেনি।
মা-তুইকি তোর বুয়া কেও মালিশ করে দিস...
আক্রম-হ্যা কাকিমা উনি আবার আম্মীর মালিশ নেয়না বলে আমি নাকি আম্মীর থেকে ভালো মালিশ করি।অথচ আম্মীর কাছেই আমি মালিশ সিখেছি...।
এবার আক্রম বিছানা থেকে নেমে গেল আর মাএর পিঠের দিকে একটা বালিশ রেখে হেলান দিয়ে বসতে বল্লো
আর মাএর পাদুটো ধরলো আর পায়ের পাতাগুলো ধরে বিছানায় তুলে দিলো এবার মা হেলান দিয়ে বসে পাগুলো মেলে বিছানায় আর আক্রম বিছানায় পাদুলিয়ে বসে আর আক্রম নিজের পাতলা থাইটার উপর মাএর পাএর পাতাগুলোতুলে মানে মাএর গোড়ালিগুলো আক্রমের কোলে বলা চলে।মা্যের পাএর আঙ্গুলগুলো এক এক করে টানতে থাকে।
মা-একি তুই আমার পাএর আঙ্গুলগুলো কিকরছিস আমার পায়ে ব্যাথা নেইই...।।
আক্রম মার কথা কেটে বলে দেখুন না কি আরাম লাগবে।।
মা-হ্যুম তা যা বলেছিস আরাম খুব লাগছে।বুয়াকেও এরকম আঙ্গুল টেনে টেনে আরাম দিস নাকি?
আক্রম-হ্যা বল্লামনা বুয়া আমার মালিশে পাগল।।কিছুখন চুপ করে তারপর আক্রম বল্লো কাকিমা একটা কথা বলি আপনার পায়েরপাতাগুলো খুব সুন্দর আর নরম।।
মা-একটু ভেঙ্গচি দিয়ে বল্লো ---কেনো তোর বুয়ার সুন্দর নয়?
আক্রম-বুয়ার কিজে বলেন আপনা্র আর বুয়ার আকাশ পাতাল পার্থক্য ,বুয়ার পাগুলো সব ফাটাফাটা বেশিখন পায়ের আঙ্গুল টানতেই মন চায়না।
মা আক্রমের কথা শুনে হেসে ফেটে পরলো নিজের তারিফ শুনতে কার না ভালো লাগে সেটাই হলো মাএর ক্ষেত্রে।
মা কিছু চিন্তা করছে আর আক্রম কিভাবে মাএর আঙ্গুল টানছে সেটার দিকে তাকিয়ে।আক্রম মাকে দেখে কিহলো কাকিমা কিছু ভাবছেন।
মা-না ভাবছি বলবোকিনা,না বলেইদি হ্যারে তোরা সবাই মিলে যে সকালে বললি মালিশ করতে করতে আঙ্গুল চোষন
সেটাকি সত্যি নাকি এম্নি...{মনের ভাব-এরা এমনি এমনি সব যাকিছু বলে আমাকে}
আক্রম মাএর আঙ্গুল টেপা বন্ধ করে মাএর দিকে তাকিয়ে বললো য়াম্রা মিথ্যে বলিনি।আমি নিজেই বুয়ার আঙ্গুল চুষে দিয়েছি...এমন কি বলে থেমে যায়{মনের ভাব-কাকিমাকে পথে নামাবো কি না ভাবছি টোপ দেব কি?}
মা-কি এমনকি একটু ভ্রু কুচকে জিজ্ঞাসা করে।।
আক্রম নিজের চোখ দিয়ে মাএর বুকের দিকে ইশারা করে বলে--আঙ্গুল চোষন বলছেন বুয়া নিজের ওইগুলো চোষন করান আবার বলেন খুব আরাম নাকি ওগুলো চোষালে,
মা আক্রমের কথা শুনেই স্তব্ধ হয়ে গেল বিশ্বাস করতে পারলোনা কথা হয়তো আক্রমের মুখে।এদিকে আমি ভাবছি মা গেলো রেগে মনে আক্রমের খেলা এখানেই শেষ হবে এবার কারন মা কিছুক্ষন চুপ ছিলো।{মনের ভাব-এটা কি বলে ছেলে ইসস বুয়ার অখানে মুখ দিয়েছে ছেলে পরিস্থিতি অন্যদিকে যাচ্ছে সামলাই}
মা খুব জোর হেসে বলে কেমন কথা বলিস আক্রম দুদুতে মুখ দিলি বুয়ার তুই কি বাচ্চাছেলে নাকি,হাহা হা হা করে মাএর হাসি...।
আমি এদিকে ভাবছি কিহলো ঘটনা মাএরতো খুব রেগে যাওয়ার কথা তানাকরে মাএর হাসিই থামছে এতেতো আক্রমের সাহস বাড়িয়ে ্তুলবে মা দেখছি কারন আক্রম সুধু চোখের ইশারায় মাকে জানিয়ে দিয়েছিলো কিন্তু মাতো নিজের মুখেই "দুদু" এইকথা উচ্চারন করলো।।
ঠিক তাই হলো আক্রম সাহস পেয়ে গেলো আর বল্লো না কাকিমা সাত্ত্যি বলছি অখানে চোষন নাকি অনেক আরাম বুয়া নিজেই বলেছে।।{মনের ভাব-কাকিমাকে টোপ দিয়ে ব্লাউস খোলানো যাবেকি দেখি}
আক্রম-আমি বলছিলাম আপনি একবার দেখবেন নাকি ?চোখেমুখে ইতস্তাতা আক্রমের।
{আমি ভাবছি এইরে মাকি তাহলে এক্ষুনি দুদু দিলো নাকি নিজের যেটা আমি শুধু ছোটো বেলায় পেয়েছি..}
মা-ধ্যাত করে বলে বিছানা থেকে উঠে দাড়লো।তুই কি ছোটোবাচ্চা নাকি......।।
মা উঠে দাঁড়িয়ে পড়াতে আক্রম মাকে বলে, কাকিমা দাঁড়িয়ে পড়লেন যে ?মা এখন আমার দিকেই মুখ করে দাঁড়িয়ে আর আক্রম যেহেতু বিছানায় পাদুলিয়ে বসে তাই সে মাএর পেছন দিকটা দেখতে পাচ্ছে আর কথা বলছে।মা আবার শাড়িতে পিন লাগিয়েছে , কারন মায়ের শাড়িটা বাহাত দিয়ে ঝুলে আঁচলের নীচটা মেঝেটে ঘষা খাচ্ছিলো নীচে পড়ে যায়নি শাড়ির আঁচল,সেইকারনে হয়তো মা বাড়িতেও পিন ব্যাবহার করে কাপড়ে,অনেকবার ঘরেও মধ্যেও মাএর শারিতে পিন দেখেছি,এটা আমার কাছে নতুন কিছু নয় কিন্তু পিন থাকায় মাএর বাহাত পুরো ঢাকা এমনকি কোমরের অংশ টুকুও সামনের দিকে কিছুই দেখা যায়না।এদিকে আমি ভাবছি মাএর ফিনফিনে পাতলা সাদা ব্লাউসে নিশ্চই আক্রম মায়ের পিঠের পরিদর্শন করছে হোক না সেটা মায়ের পরনের কাপরের উপর থেকেই ,একটা মনে মনে আন্দাজ করছেতো
সেটাও কি কম মজার...আক্রমের দিকে তাকিয়ে দেখি হ্যা জা ভেবেহি তাই সে তো মাএর পিঠের দিকেই তাকিয়ে রয়েছে মা সামনের দিকে মুখ করে থাকায় আক্রমকে দেখছেনা।
এইবার মা শুধু মুখটা ঘুরিয়ে বল্লো -হ্যারে আক্রম তোর গরম করছেনা?তাই ভাবলাম ফ্যানটা একটু জোরে দি ।।এই বলে মা সুইচ বোর্ডের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে,ফ্যান জোর করার সময় হাত রেগুলেটরে দিতে গিয়ে মার পেছন দিকটা দেখলাম যে মায়ের ব্লাউস হাল্কা ভেজা আর পিঠের দিকেও ঘামে হাল্কা চিকচিক করছে,কিন্তু সে ঘাম কি উত্তেজনায় না সত্যি গরম লেগেছে।
আক্রম-কাকিমা বাড়িতে হাল্কা গরম তেল করা আছে? তাহলে তেল মাখিয়ে আপনার মালিশ করে দিতাম।
মা কিছুক্ষন কি একটা ভেবে্*, হ্যা মনে হয় সরলা দুপুরে তেল গরম করেছিলো ,সেটা দেখি পাওয়া যেতে পারে বলে মা দরজার দিকে আসতে শুরু করে ,আমি ভয় পেয়ে অন্ধকারে আড়াল হয়ে গেলাম ,লুকিয়ে দেখি মা দরজা খুলে আমার ঘরের দিকে তাকালো ,দেখে বুঝলাম মা নিশ্চিত করতে চাইছে যে আমি ঘুমিয়ে পড়েছি কিনা।তারপর দেখি নিচের দিকে নামতে থাকে সিড়ি দিয়ে।মাসির ঘরের কড়া কয়েকবার নাড়লো, সরলা সরলা বলে আওয়াজও দিলো কিন্তু কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে নিজেই রান্নাঘরে গিয়ে তেলের বাটি নিয়ে উপরে আসে তারপর সোজা ঘরের ভিতর ঢুকে কপাট লাগিয়ে দিলো।আমি আবার নিজের যায়গায় ফিরে গেলাম জানলার কাছে আর ভেতরে কিহচ্ছে দেখার জন্য.
মা তেলের বাটি ড্রেসিং টেবিলে রেখে নিজেও সেখানেই সামনে রাখা টুলের উপর বসে পড়লো আর শাড়ির আচঁল দিয়ে পিঠের জমে থাকা ঘাম মোছা শুরু করলো।আক্রম হঠাত উঠে গিয়ে মাএর পেছনে এসে দাঁড়িয়ে মাকে কিছু না বলেই মাএর হাতের আচঁল নিয়ে মাএর পিঠের ঘাম মুছত্তে শুরু করে ,মাও আচমকা ঘাঢ় ঘুরিয়ে বলে তোকে কষ্ট করে করতে হবে না বাবা আমি করতে পারবো,
আক্রম-এতে কষ্টের কিআছে কাকিমা এতো ছেলের কর্তব্য তাইনা
মা-বাব্বা কতো বড়ো বড়ো কথা।থাম তুই
আক্রম বেশি বাড়াবাড়ি না করে তেলের বাটি থেকে একটু তেল নিয়ে নিজের দুহাতে ঘষে নিয়ে মায়ের ঘাড়ের দুপাশে দুকাঁধে নিয়ে হাল্কা হাল্কা চাপ দিতে শুরু করলো।কাঁধে চাপ পড়াতেই মা আরামে হুউউম করে উঠলো ,আক্রম কখনো হাল্কা করে হাতের চেটো দিয়ে চাপ দিচ্ছে আবার কখনো কখনো দুহাতে বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে কাঁধে ঘষে দিচ্ছে।
মা মাথাটা উপরে তুলে চোখ বুজে শুধু আহ কি আরাম, কি আরাম বলতে শুরু করলো।
আক্রম মায়ের চোখমুখের অবস্থা দেখে আস্তে করে বললো দুদু চোষাবেন নাকি কাকিমা আরো মজা পাবেন।
মা ওই চোখ বোজা অবস্থাতেই নিজের ডানহাত দিয়ে টুলে বসেই পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা আক্রমের থুতনিতে চিমটি কেটে বলে নারে বাবু তুই এরকমি ভালই মালিশ করছিস ওসবের দরকার নেই।
আমি চমকে আরে একি মা আক্রমকে বাবু বল্লো এইকথা তো আমার উপর খুব আদরযত্ন করে তখন মা আমাকে বাবু বলে ডাকে ......
মা ওই চোখ বোজা অবস্থাতেই নিজের ডানহাত দিয়ে টুলে বসেই পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা আক্রমের থুতনিতে চিমটি কেটে বলে নারে বাবু তুই এরকমি ভালই মালিশ করছিস ওসবের দরকার নেই।
আমি চমকে আরে একি মা আক্রমকে বাবু বল্লো এইকথা তো আমার উপর খুব আদরযত্ন করে তখন মা আমাকে বাবু বলে ডাকে ......
মা-ওমা বাবুর তো দেখি গালে হাল্কা করে দাড়ি হতে শুরু করেছে{আক্রমের থুতনিতে হাল্কা করে হাত বুলিয়ে বলে}
আক্রম সাথে সাথে জবাব বয়স কি আর কম হলো কাকিমা...
মা{চোখটা একটু পাকিয়ে}-বয়স,এইটুকুন বাচ্চাছেলে দেখোদেখি আমাকে কেমন বয়সের কথা বলে মা হেসে দিলো,কতই বয়স রে তোর
আক্রম-আমি উনিশ কাকিমা
মা আক্রমের কথা শেস না করতেই ফিক করে হেসে ,এমা এযে হাটুর বয়স।হাটুর বয়স শুনে আক্রম মাএর কাছে লজ্জায় পড়ে গেলো।দুছেলেমেয়ে পেটে ধরেছি আমার কতো জানিস বলে মা আক্রমকে প্রশ্ন করলো
আক্রম হাসি মুখে কতোই হবে আবার খুব বেসি না।
মা-খুব বড়ো বুলি রে তোর বলে আবার আক্রমের গালে হাত দিয়ে--নে নে ভাল ভাবে একটু মালিশ করে দে।
আক্রম মাএর গলায় হাত দিয়ে মালিশ করছে মা চোখ বুজে আরাম নিচ্ছে সে দেখার মতই দৃশ্য আমার কাছে।
এবার আক্রম পেছনে দাঁড়িয়েই মাএর ডানদিকে আসে যাতে মাকে ড্রেসি্যের আয়নায় আক্রম নিজেকে দেখাতে পারে আর এক হাত দিয়ে নিজের কোমর থেকে হাটু অবধি দেখিয়ে বল্লো-কাকিমা আপনার এই লোয়ার সাইডগুলো ব্যাথা করেনা?
ইস আক্রমতো মাএর সাথে ফ্রী হবার পুরো দম লাগিয়েছে।
মা আয়নায় আক্রমের ইশারা দেখে জবাব দিলো-কই নাতো ,তোর বুয়ার হয় নাকি?
আক্রম-না বুয়ার হয়না আজ বিকেলে মাসি বলছিলো ওর হয় তাই ভাবলাম আপনার হয়নাকি।।
মা একটু রাগ দেখিয়ে মাসি মানে সরলা{আক্রম মাথা নেড়ে হ্যা জানালো}ওর তো দেখি সবেতেই ব্যাথা আজকাল।বলেনা গাড়ি দেখে পায়ে ব্যাথা ঠিক সেরকমি হয়েছে তোর এই মাসির।
আক্রম-মাসিতো আরো অনেক কিছুই বলে {সরলার প্রতি রাগ দেখে মার,আক্রম চালাকি মেরে বলছে সেটা বোঝা জাচ্ছে}
মা-আর কি বলে রে?
আক্রম-কাকিমা জানেন ,মাসি বলে সকালের কাজটা সারতে ওনার সাথে যেতে আবার বলে মুখোমুখি বসে গল্প করবে্*
{মা বুঝেগেল সকাল বেলা মাঠের প্রাতকাজ সারার কথা বলছে}
মা তেতে গিয়ে টুল থেকে উঠে ঘুরে দাঁড়িয়ে পড়লো আক্রমের দিকে মুখ করে--কি বললি,এতো বড়ো কথা আমিকি মরে গেছি নাকি যে সরলার দরকার পড়বে,সরলার শখ কম নয় সামনে বসে পায়খানা করবে,এইজন্য ওর স্বামী পালিয়েছে এরকম মেয়েছেলের সাথে কে থাকবে।এবার থেকে তোদের আমি সকালের কাজটাও সারতে নিয়ে যাবো।আর বল্লো যা গিয়ে শুয়ে পড়।আমিও মনে মনে খুশি হলাম মা স্নানের সময়তো যাচ্ছেই এবার পায়খানা করাতেও নিয়ে যাবে,আক্রম রুম থেকে বেরোবার আগেই আমিও রুমে গিয়ে শুয়ে পড়লাম।খুব ভোরে তখন সকালের আলো দেখা যাচ্ছেনা আন্ধকার অবস্থায় আমি আর আক্রম প্রাতঃকাজের জন্য বেরোতে যাচ্ছিলাম মায়ের ঘরের দরজা খুলে মা বেরিয়ে এলো মাএর হাতে রয়েছে একটা টর্চ আর আমাদের দেখে বল্লো ।
মা আমার দিকে তাকিয়ে কি রহিত কোথায় যাচ্ছিস এতো ভোরে,আমিও উত্তরে বললাম মা আমি আক্রমকে নিয়ে যাচ্ছি মাঠের দিকে এই কথা শেষ হবার আগেই মা বল্লো আজ আমি নিয়ে যাচ্ছি তুই থাক যা গিয়ে ঘুমো।
আমি মনেমনে ভাবলাম এইরে মা কি তাহলে সত্যি সত্যি যাবেনাকি তবুও আমি বললাম ঠিক আছে আমি যাই ঘুমোতে তুমিই নিয়ে যাও আমি পরে যাবো ।আমি শুধু ওদের দেখালাম যে রুমে গেলাম কারন আমার মনটা ছটপট করছিলো দেখার জন্য যে মা কিকরতে চলেছে।তাই আবার বেরিয়ে আমি ওদের পিছু নিলাম,মাকে দেখি নিজেরা যেখানে যায় সকালের দিকে সেখানেই আক্রমকেও নিয়ে যাচ্ছে,ওইদিকটা একটু ঝোপঝাড় বেশি তাই আমাকে নিজেকে গোপন করার কোনো অসুবিধা হলোনা ,আমি লুকিয়ে দেখি মা আর আক্রম দাঁড়িয়ে মুখোমুখি,হাল্কা আওয়াজ পাচ্ছি কি বলছে ওরা,
আক্রম-কাকিমা আপনারা এখানে আসেন?{অন্ধকারে কোনোকিছু দেখা যাচ্ছেনা মা আর আক্রমকে দুটো ছায়ার প্রতিবিম্ব মতোই লাগছিলো তবে হ্যা মাএর সাদা ব্লাউসটা আন্ধকারেও বোঝা যাচ্ছিলো}
মা-হ্যারে এই গ্রামের মহিলারা সবাই এইদিকটাই আসে।মা নিজের থেকে ছয়সাত ফুট দূরে এক জায়গায় টর্চ মেরে আক্রমকে বল্লো নে যা ওইখানটায় বসে পড় এখন অন্ধকার ,আলো বাড়লে সবাই আসা শুরু করবে।
আক্রমকেও দেখলাম বিনাদিধায় সেই জায়গায় গিয়ে হাটু অবধি নিজের বালমুন্ডা নামালো আর ঝপ করে বসে পড়লো।মার থেকে মাত্র ছয়সাত ফুট দূরে বসে আক্রম আর মা সেখানে দাঁড়িয়ে।
আক্রম-কাকিমা আপনিও সেরে নিন এখন আধাঁর রয়েছে পরে আবার আসবেন কেনো একবারেই কাজটা হয়ে যাবে,
মাকে কিছুখন চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে আক্রম টিটকিরি মেরে বল্লো কি কাকিমা লজ্জা পাচ্ছেন নাকি।মাও সাথে সাথে জবাব দিলো না না লজ্জার কি আছে তুইতো আমার ছেলের মতোই।আক্রম মনেমনে ভাবলো অষুধে কাজ হয়েছে তবে।
মা কোমরের দুপাশে দুটো হাত নিয়ে গেলো অন্ধকারে ছায়ামুর্তির মতো দেখা যাচ্ছে।মা হয়তো শাড়িসায়াসমেত নীচ থেকে উপরে তুলছে ,ও না মা কিছু কোমরের থেকে টেনে নামানোর চেষ্টা করছে তারমানে মা তাহলে রাতে প্যান্টি পরে ঘুমোয় সেটাই নামাচ্ছে।মাকে দেখলাম মা কিছুটা পেছনে পিছিয়ে এলো প্যান্টিটা টেনেটেনে নামাতে নামাতে এদিকে আক্রম আর আমি দুজনেই মাএর প্যান্টি নামানো দেখছি মা খুবি সাবধানে পেছনে হাত দিয়ে শাড়ির তলায় হাত দিয়ে ভেতরের কাপড় টেনে নামাছে তাতে শাড়িটা সামনে পেছনে পুরোই ঢাকা শুধু কোমরের সাইড দিয়ে হাত দিয়ে মা এই কাজ করলো,বেশিদুর নয় আক্রম থেকে মাএর দুরত্ব ১০ থেকে ১২ ফুট হবে,প্যান্টিটা হাটু অবধি নামিয়ে মা দেখি বসে পড়লো শাড়ির পেছনের দিকটা একটু আলগা রেখে সামনে শাড়িটা পুরোই ঢেকে বসলো।মা হয়তো জীবনেও ভাবেনি এমন কোনো দিন আসবে যে এই বয়সে একজন অন্য মানুষের সামনে বসতে হবে ,একজন সম্ভ্রান্ত পরিবারের সম্মানীয় মহিলা সে।
এদিকে মা টর্চ মেরে এদিক ওদিক দেখতে গিয়ে আচমকা আক্রমের নুনুতে টর্চ মেরে ফেলে ,আক্রম বলে ওঠে কাকিমা কিকরছেন কি ?মুখে এইকথা বললেও আক্রম নিজের পাটা আরো একটু ফাঁক করে মাকে নুনুটা ভালো করে দেখার সুযোগ করে দেয়।।মা মনে হলো একটু নড়ে উঠলো নুনু আচমকা দেখার ফলে। হবেইনা কেনো যা লম্বা নুনু ,আক্রমের নুনুর ডগাটা মাটিতে ঘাসে ছোয়া দিচ্ছে,
মা- কোনো সাপখোপ আছে নাকি সেটা দেখতে গিয়ে টর্চ লেগে গেলোরে {মাএর মনের ধারনা -বাব্বা এইটুকুন ছেলের এতো লম্বা নুনু ,আমার গুদে যেনো একশোটা লাল পিপড়ে কামড় দিচ্ছে উফফ কি বরোরে বাবা ওইটা ,ছেলে লিকপিকে হলেও যন্ত্রটা দারুন এখনোতো ঝুলে আছে দাড়ালে কতো লম্বা কেজানে}
যাই হোক কখন মা মাসি এসেছিলো জানিনা এর আগে আর কথা হয়েছে জানিনা সেটাও,তবে এরপর আমি লুকিয়ে আড়িপেতে অদের কথা শুনতে থাকলাম,
মাসি-ওইযে ছেলেটা আক্রম সেকি আপনাদের ওখানেই থাকে{নিজের মাথায় জল দিতে দিতে}
মা-কেনো বলতো?
মাসি- না ছেলেটার চাওনিটা কেমন যেন।
মা-কেমন আবার ঠিকঠাকতো আছে ।
মাসি-না আপনি বোঝেন না আমার কেমনযেন লাগে,বিকেলে সান্ধ্যাবাতি দিয়ে শুধু শাড়ি পরে এসেছিলেন তখন কেমন করে দেখছিলো আপনার বুকের দিকে দেখেননি আপনি?{মুখে একটা প্রস্ন ছাপ দিয়ে জানান দিলো মাকে}
মা {মাসির কথায় কোনো পাত্তাই দিলোনা উলটে বল্লো }কি যাতা বলছিস ওরা বাচ্চাছেলে আমি ওর মাএর বয়সি আমার বুকের দিকে দেখবেইবা কেনো তোর মাথাটাই গেছে।
মাসি-হ্যুন {মুখ ভেংচে}ও আবার বাচ্চা ছেলে ওর নুনুতো অন্য কথা বলে দেখেছেন ওরটা বলে মাসি থেমে গেলো,
মা-কি বললি তুই লুকিয়ে চুরিয়ে কিকরছিস এসব {একটু রেগেই}কি কখন দেখলি?
মাসি-না তখন মালিশ করার আগে হিসি করতে এসেছিলো তখনি দেখলাম আমার ঘর থেকে দেখলাম লুকিয়ে কেনো দেখবো,আক্রম কিছু বোঝেনি ,আপনি দেখেননি ইয়া বড়ো{বলে হাতের ইসারা করে মাকে বলে মাসি}।
মা-আমি দেখিওনি ,আমার দেখার ওসব ্দরকারো নেই,দুদিনের জন্য ঘুরতে এসেছে আমাদের একটা দায়িত্ব রয়েছে বুঝলি বলে মা ওখান থেকে সরে যায় ,মাসিও নিজের ঘারে চলে যায়,{আমি ভাবতে লাগলাম,স্নান করার সময় আক্রমের গামছা যখন সরে যায় তখন আক্রমের নুনুটাতো মা দেখে ফেলে তাহলে মিথ্যে বল্লো কেনই বা যে মা কিছু দেখেনি,আমার সামনে অস্পষ্ট ধাঁধার মতই সব মিলিয়ে যাচ্ছে}...।
রাতে খাবারের পর আমি শুয়ে শুয়ে সকাল থেকে ঘটে যাওয়া পর পর ঘটনাগুলো চিন্তা করতে থাকলাম কিকি ঘটছে,মাএর ধীরে ধীরে বদলে যাওয়া সেটাও লখ্য করছি তবুও কোথাও জেনো মনে মা নিজেকে সংজোমিতো করে রেখেছে।সেটা হতে পারে নিজের মর্যাদার জন্য,এই সময় রাত সাড়ে দশটা বাজে এখানেও মানুষেরা খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ে কারন খুব ভোরেই এরা কাজের জন্য বেরিয়ে পড়ে,তাই মাসি হয়তো ঘুমিয়ে পরেছে, হঠাত্* মনে হলো পাশের ঘর মানে আক্রমের রুম থেকে হাসাহাসির আওয়াজ পাচ্ছি,তাই সেই হাসিতে যোগ দিতে আমি উঠে পড়লাম আর ধীর পায়ে আক্রমের রুমের দরজার সামনে হাজির হলাম,দেখলাম আক্রম পিঠের দিকে একটা বালিশ গুঁজে বিছানায় হেলান দিয়ে শুয়ে পায়ের উপর পা তুলে গল্পের বই পড়ছে আক্রমের চোখটা বইএর পাতার দিকে মা তার ঠিক সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলছে , আমি মাএর পেছন দিকটা দেখছি মা সেই সকালের পাতলা সাদা ব্লাউস আর শাড়িটাই পরেছে এখন ঘরের ভেতরে থাকায় ব্রা নেই সেটা বোঝাই জাচ্ছে মাএর পিঠের দিক দেখে আর মাএর কোমরের নিচের অংশটা বেশ চওড়া আর ভারি মনে হচ্ছে শাড়ির উপর থেকেই আন্দাজ করছি,মাসিকে কোথাও দেখতে পেলামনা হয়তো ঘুমোচ্ছে,
মা-তুই এখানে এসে ভালই করেছিস আমার রাতে তাড়াতারি ঘুম আসেনা ্তোর সাথে জমিয়ে রাতে গল্প করা যাবে তারপর আবার মালিশ করতে জানিস সেটাও করা যাবে তাইনা,
আক্রম গল্পের বইটার দিকে তাকিয়েই শুধু নিজের ঘাড়টা নাড়িয়ে হ্যা বলে মাকে জানান দেয়,এদিকে আমি মনে মনে ভাবি মা তুমিতো আক্রমকে নিয়ে আসতেই চাইছিলে না এখন উলটো কথা বলছো বলছিলে ও আবার অন্যজাতের ছেলে গ্রামের কি বোঝে আর আজ আক্রম এসে ভালই করেছে বলছো,
আক্রম-কাকিমা মাসি কি ঘুমিয়ে পড়েছে?
মা-এখানকার মানুষতো সবাই খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ে,আমার এতো তাড়াতাড়ি অভ্যেস নেই বাপু,
মাএর এইরকম কথা শুনে হেসে ফেল্লো আক্রম বই থেকে মাথাটা তুলে মাএর দিকে তাকালো আর রহিত কিকরছে বলতে যাবে আর সেইসময় আমাকে দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে বল্লো আরে রহিত তুই কখন এলি আয় ভেতরে আয়।
আমি-এইতো এসে দাড়ালাম আর তুই দেখলি
মা একবার ঘাড়টা ঘুরিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বল্লো-কিরে তুই ঘুমাসনি এখনো{মাএর চোখ দেখে মনে হলো আমার প্রতি বিরক্তির ঝাঁজ কোনো প্রশন্নতা নেই}
আমি বললাম না মা ঘুম আসছেনা এতো তাড়াতাড়ি তোমাদের আওয়াজ শুনেই এলাম।
আক্রম-রহিত কাকিমা বলছে আমি এসে এখানে ভালই হয়েছে,কাকিমার সামায় কাটেনা আমার সাথে গল্প করবে জমিয়ে {কথাটা হাসতে হাসতে বলে }
মাও দেখি সাথেসাথেই বলে হ্যুম ঠিকি বললাম ,আর এই আক্রম চল এবার আমার ঘরে সেখানে একটু মালিশ করে দিস ঘাড়টা কিরকম জানি করছে গল্পের বইটা এবার রাখ কিতখন থেকেই দেখছি পড়ছিস বলে মা একটু বকুনির মতই আভাস দিল আক্রমকে,মা আমার দিকে তাকিয়ে বল্লো তুই গিয়ে ঘুমিয়ে পড় আর শোন হিসি করেছিসতো ঘুমোবার আগে। আক্রম মাএর কথা শুনে মিচকি হাসি দিলো আমাকে,আমি মাকে বললাম হ্যা মা করেছি,আমি আক্রমের রুমে দরজার শিকল তুলে দিলাম আর মা আর আক্রমকে যেতে দেখলাম মাএর রুমের দিকে পেছন থেকে মনে হছে দুজনকে,মা হলো বড়ো আকারের জার্সি গরু আর আক্রম একটা ধুর্তো চালাক ছোটো আকারের চালাক শেয়াল যেকোনো সময় মাএর উপর চড়ে উঠতে পারে,আমি শুধু নিজের রুমে যাওয়ার ভান করলাম,মা আক্রমকে ঘরের মধ্যে ঢুকিয়ে মনে হলো দরজায় খিল দিলো সেটার আওয়াজ পেলাম।
কিছুখন পর আমি ভাবলাম যাই দেখি মাএর ঘরের দিকে দেখি কিরকম মালিশ হচ্ছে মাএর তাই ধীরপায়ে আমি মাএর ঘরের জানলার সামনে এসে দাড়ালাম আর আমার ভাগ্য ভালো যে মা জানলাগুলো বন্ধ করেনি শুধু পর্দা গুলো ফেলা ছিলো গরমের সময় বলে হয়তো জানলা খোলাই রয়েছে,আমি জানলার পর্দাটা হালকা সরিয়ে ভেতরে কিহচ্ছে দেখতে থাকি......
ভেতরটা লাইটের আ্লোতে সব ঝলমল করছে মা ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে নিজের চুলে চিরুনি দিছে পরনের
কাপড়টা রয়েছে সেই একি সাদা ব্লাওউস আর সাদা নিল প্রিন্টেড শাড়ি আর আক্রম মাএর বিছানায় হেলান দিয়ে শুয়ে শুয়ে মাএর দিকে তাকিয়ে কথা বলছে,মা উঠে চুলের খোপা করতে করতে আক্রমের সামনে এল আর আক্রম বিছানায় নিজের বা হাত বুলিয়ে দিয়ে বলছে কাকিমা আপনার বিছানাটা অনেক বড়ো।
মাও হাসতে হাসতে বলে শুবি বড়ো বিছানা বলে নাকি{ নিজের খোপা করতে করতে বলে তখন মাএর শাড়িটা টান হয়ে আরো বুকে সেটে থাকে}
আক্রম মাএর টান হয়ে থাকা বুকের দিকেই তাকিয়ে বলে না না আমার রুমেই ঠিক আছে এখানে আপনি ঘুমোন।
মা-হাহাহাহা করে হেসে কেনো তুইকি লজ্জা পেলি?
আক্রম-না আসলে ...আসলে
মা-কি আসলে বলনা তুই লজ্জা পেয়েছিস......আমিতো তোর মাএর মতই আমার সামনেও লজ্জা পারিস কিছু বলে আবার হাসি,
বাব্বা মাতো দেখছি আক্রমকে রাজি করিয়ে ছাড়বে শোয়ার জন্য নিজের বিছানায়...যাইহোক দেখি কিহয়
আক্রম আবার সেই মাএর বুকের দিকে তাকিয়ে বলে আসলে আমি এই এতোসব কাপড় পরে ঘুমোইনা আপনার আসুবিধা হবে আমি ঘুমোলে এখানে।
মা তো আরো বলছে তাহলেকি ন্যাংটো হয়ে ঘুমোস আর খুব জোরে মাএর হাসি ...মাসি যদি জেগে থাকে তাহলে নিচ অবধি আওয়াজ শুনতে পাবে,মাএর এইকথা শুনে আমার কান গরম হয়ে গেলো মা এতদুর কথা বলতে পারে আমি ভাবিনি।
আক্রম হড়বড় করে বল্লো না না আমি আসলে শুধু জাঙ্গিয়া পরেই ঘুমোয়।{আক্রম মাএর কাছে হয়তো এই কথা আশা করেনি}
মা-তাহলে আর আসুবিধা কি...এইটুকুন ছেলে তাতে আবার লজ্জা মা একটু দেখলাম টিটকিরি মারার মতন করেই বল্লো কথাটা।
আমি একবার মাএর দিকে দেখলাম মা সামনে থাকা দেওয়াল ঘড়ির দিকে তাকিয়ে আছে তখন বাজে ১১টা,আক্রমের দিকে তাকাতে দেখি মিচকে শয়তান হাসছে মিটিমিটি করে মাথা ঝুকি দিয়ে জাতে মাও বুঝতে না পারে যে হাসছে মিচকেটা।ওর মনে কিচলছে ওই জানে।
মা ঘড়ির থেকে আক্রমের দিকে তাকাতেই আক্রম মাথাটা তুলে হাসি মুখ নিয়ে তাকায় মাএর দিকে,
মা-কিহলো হাসছিস যে...।।
আক্রম-কাকিমা আপনি যে বললেন ন্যাংটো হয়ে ঘুমোনোর কথা তাতে যদি আমি ঘুমোই সেইভাবে তাহলেকি আপনার খারাপ লাগবেনা তাই হাসলাম কথাটা শুনে।
এইরে এতো মাকে টোপ দিতে শুরু করলো দেখি মা কি বলে...
মা-দেখ আক্রম একটা কথা শোন আমি তোর মাএর মতোই তোদের সেই ছোটোবেলা থেকে দেখে আসছি,মায়েদের সামনে কি ছেলেদের লজ্জা করলে চলে তুই যদিওইরকম ভাবে শুয়ে পড়িস আমার কনোই আসুবিধা নেই।
ওরে বাবা মাতো দেখছি আরো উপরে এইসব কথা মাএর মুখে শুনেই কেমন যেন হতে লাগলো আমার ।ভাবতে থাকলাম মা কি সত্যি সত্যি আমাদের সেই ছোটো ছেলে মনে করে তাই এরকম আচরন করছে নাকি অনেকদিনের লুকোনো কোনো উত্তেজনা মাএর শরীরে সাড়া দিয়ে চলেছে।কিন্তু মা কথাটা সত্যি বলেছে আমি আর আক্রম ছোটোবেলাকার বন্ধু, আমার থেকে বয়সে ছোটো হলেও বন্ধু আর আমার বাড়ীতে আনাগোনাও রয়েছে সেই ছোটো থেকেই ,আক্রমের আম্মী, আক্রম নিজেও আসে সেই অনেক বছর ধরে কিন্তু এইরকম মাএর সাথে দেখা করতোনা খুব একটা ওই মাএর সামনাসামনি হলে একটু আধটু কথা হত মাএর সাথে আক্রমের,সরল সম্পর্কের মধ্যেই ধারা বয়ে যেতো ।সোজা আমার সাথে কথা গল্প হতো আক্রমের।যাক আমি আবার জানলার ফাঁকে নজর দিলাম আর কান পেতে রইলাম.........।।
আক্রম-কাকিমা আপনি একদম আমার বুয়ার মতই খুব ভালো উনিও আপনার মতই খুব খাতির করে আমার সুবিধা আসুবিধা বোঝেন ,বলেন গরম কাপড়চপোর কম পরাই ভালো তাতে তোর আমার দুজনেরি ফ্রী লাগবে।
আক্রম বিছানায় পাগুলো সামনে মেলে বসেছিলো মাকেও দেখলাম আক্রমের পায়ের দিকে বিছানায় বসলো কিন্তু মাএর পাগুলো ঝুলছে নিচের দিকে বিছানায় তোলেনি।
মা-তুইকি তোর বুয়া কেও মালিশ করে দিস...
আক্রম-হ্যা কাকিমা উনি আবার আম্মীর মালিশ নেয়না বলে আমি নাকি আম্মীর থেকে ভালো মালিশ করি।অথচ আম্মীর কাছেই আমি মালিশ সিখেছি...।
এবার আক্রম বিছানা থেকে নেমে গেল আর মাএর পিঠের দিকে একটা বালিশ রেখে হেলান দিয়ে বসতে বল্লো
আর মাএর পাদুটো ধরলো আর পায়ের পাতাগুলো ধরে বিছানায় তুলে দিলো এবার মা হেলান দিয়ে বসে পাগুলো মেলে বিছানায় আর আক্রম বিছানায় পাদুলিয়ে বসে আর আক্রম নিজের পাতলা থাইটার উপর মাএর পাএর পাতাগুলোতুলে মানে মাএর গোড়ালিগুলো আক্রমের কোলে বলা চলে।মা্যের পাএর আঙ্গুলগুলো এক এক করে টানতে থাকে।
মা-একি তুই আমার পাএর আঙ্গুলগুলো কিকরছিস আমার পায়ে ব্যাথা নেইই...।।
আক্রম মার কথা কেটে বলে দেখুন না কি আরাম লাগবে।।
মা-হ্যুম তা যা বলেছিস আরাম খুব লাগছে।বুয়াকেও এরকম আঙ্গুল টেনে টেনে আরাম দিস নাকি?
আক্রম-হ্যা বল্লামনা বুয়া আমার মালিশে পাগল।।কিছুখন চুপ করে তারপর আক্রম বল্লো কাকিমা একটা কথা বলি আপনার পায়েরপাতাগুলো খুব সুন্দর আর নরম।।
মা-একটু ভেঙ্গচি দিয়ে বল্লো ---কেনো তোর বুয়ার সুন্দর নয়?
আক্রম-বুয়ার কিজে বলেন আপনা্র আর বুয়ার আকাশ পাতাল পার্থক্য ,বুয়ার পাগুলো সব ফাটাফাটা বেশিখন পায়ের আঙ্গুল টানতেই মন চায়না।
মা আক্রমের কথা শুনে হেসে ফেটে পরলো নিজের তারিফ শুনতে কার না ভালো লাগে সেটাই হলো মাএর ক্ষেত্রে।
মা কিছু চিন্তা করছে আর আক্রম কিভাবে মাএর আঙ্গুল টানছে সেটার দিকে তাকিয়ে।আক্রম মাকে দেখে কিহলো কাকিমা কিছু ভাবছেন।
মা-না ভাবছি বলবোকিনা,না বলেইদি হ্যারে তোরা সবাই মিলে যে সকালে বললি মালিশ করতে করতে আঙ্গুল চোষন
সেটাকি সত্যি নাকি এম্নি...{মনের ভাব-এরা এমনি এমনি সব যাকিছু বলে আমাকে}
আক্রম মাএর আঙ্গুল টেপা বন্ধ করে মাএর দিকে তাকিয়ে বললো য়াম্রা মিথ্যে বলিনি।আমি নিজেই বুয়ার আঙ্গুল চুষে দিয়েছি...এমন কি বলে থেমে যায়{মনের ভাব-কাকিমাকে পথে নামাবো কি না ভাবছি টোপ দেব কি?}
মা-কি এমনকি একটু ভ্রু কুচকে জিজ্ঞাসা করে।।
আক্রম নিজের চোখ দিয়ে মাএর বুকের দিকে ইশারা করে বলে--আঙ্গুল চোষন বলছেন বুয়া নিজের ওইগুলো চোষন করান আবার বলেন খুব আরাম নাকি ওগুলো চোষালে,
মা আক্রমের কথা শুনেই স্তব্ধ হয়ে গেল বিশ্বাস করতে পারলোনা কথা হয়তো আক্রমের মুখে।এদিকে আমি ভাবছি মা গেলো রেগে মনে আক্রমের খেলা এখানেই শেষ হবে এবার কারন মা কিছুক্ষন চুপ ছিলো।{মনের ভাব-এটা কি বলে ছেলে ইসস বুয়ার অখানে মুখ দিয়েছে ছেলে পরিস্থিতি অন্যদিকে যাচ্ছে সামলাই}
মা খুব জোর হেসে বলে কেমন কথা বলিস আক্রম দুদুতে মুখ দিলি বুয়ার তুই কি বাচ্চাছেলে নাকি,হাহা হা হা করে মাএর হাসি...।
আমি এদিকে ভাবছি কিহলো ঘটনা মাএরতো খুব রেগে যাওয়ার কথা তানাকরে মাএর হাসিই থামছে এতেতো আক্রমের সাহস বাড়িয়ে ্তুলবে মা দেখছি কারন আক্রম সুধু চোখের ইশারায় মাকে জানিয়ে দিয়েছিলো কিন্তু মাতো নিজের মুখেই "দুদু" এইকথা উচ্চারন করলো।।
ঠিক তাই হলো আক্রম সাহস পেয়ে গেলো আর বল্লো না কাকিমা সাত্ত্যি বলছি অখানে চোষন নাকি অনেক আরাম বুয়া নিজেই বলেছে।।{মনের ভাব-কাকিমাকে টোপ দিয়ে ব্লাউস খোলানো যাবেকি দেখি}
আক্রম-আমি বলছিলাম আপনি একবার দেখবেন নাকি ?চোখেমুখে ইতস্তাতা আক্রমের।
{আমি ভাবছি এইরে মাকি তাহলে এক্ষুনি দুদু দিলো নাকি নিজের যেটা আমি শুধু ছোটো বেলায় পেয়েছি..}
মা-ধ্যাত করে বলে বিছানা থেকে উঠে দাড়লো।তুই কি ছোটোবাচ্চা নাকি......।।
মা উঠে দাঁড়িয়ে পড়াতে আক্রম মাকে বলে, কাকিমা দাঁড়িয়ে পড়লেন যে ?মা এখন আমার দিকেই মুখ করে দাঁড়িয়ে আর আক্রম যেহেতু বিছানায় পাদুলিয়ে বসে তাই সে মাএর পেছন দিকটা দেখতে পাচ্ছে আর কথা বলছে।মা আবার শাড়িতে পিন লাগিয়েছে , কারন মায়ের শাড়িটা বাহাত দিয়ে ঝুলে আঁচলের নীচটা মেঝেটে ঘষা খাচ্ছিলো নীচে পড়ে যায়নি শাড়ির আঁচল,সেইকারনে হয়তো মা বাড়িতেও পিন ব্যাবহার করে কাপড়ে,অনেকবার ঘরেও মধ্যেও মাএর শারিতে পিন দেখেছি,এটা আমার কাছে নতুন কিছু নয় কিন্তু পিন থাকায় মাএর বাহাত পুরো ঢাকা এমনকি কোমরের অংশ টুকুও সামনের দিকে কিছুই দেখা যায়না।এদিকে আমি ভাবছি মাএর ফিনফিনে পাতলা সাদা ব্লাউসে নিশ্চই আক্রম মায়ের পিঠের পরিদর্শন করছে হোক না সেটা মায়ের পরনের কাপরের উপর থেকেই ,একটা মনে মনে আন্দাজ করছেতো
সেটাও কি কম মজার...আক্রমের দিকে তাকিয়ে দেখি হ্যা জা ভেবেহি তাই সে তো মাএর পিঠের দিকেই তাকিয়ে রয়েছে মা সামনের দিকে মুখ করে থাকায় আক্রমকে দেখছেনা।
এইবার মা শুধু মুখটা ঘুরিয়ে বল্লো -হ্যারে আক্রম তোর গরম করছেনা?তাই ভাবলাম ফ্যানটা একটু জোরে দি ।।এই বলে মা সুইচ বোর্ডের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে,ফ্যান জোর করার সময় হাত রেগুলেটরে দিতে গিয়ে মার পেছন দিকটা দেখলাম যে মায়ের ব্লাউস হাল্কা ভেজা আর পিঠের দিকেও ঘামে হাল্কা চিকচিক করছে,কিন্তু সে ঘাম কি উত্তেজনায় না সত্যি গরম লেগেছে।
আক্রম-কাকিমা বাড়িতে হাল্কা গরম তেল করা আছে? তাহলে তেল মাখিয়ে আপনার মালিশ করে দিতাম।
মা কিছুক্ষন কি একটা ভেবে্*, হ্যা মনে হয় সরলা দুপুরে তেল গরম করেছিলো ,সেটা দেখি পাওয়া যেতে পারে বলে মা দরজার দিকে আসতে শুরু করে ,আমি ভয় পেয়ে অন্ধকারে আড়াল হয়ে গেলাম ,লুকিয়ে দেখি মা দরজা খুলে আমার ঘরের দিকে তাকালো ,দেখে বুঝলাম মা নিশ্চিত করতে চাইছে যে আমি ঘুমিয়ে পড়েছি কিনা।তারপর দেখি নিচের দিকে নামতে থাকে সিড়ি দিয়ে।মাসির ঘরের কড়া কয়েকবার নাড়লো, সরলা সরলা বলে আওয়াজও দিলো কিন্তু কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে নিজেই রান্নাঘরে গিয়ে তেলের বাটি নিয়ে উপরে আসে তারপর সোজা ঘরের ভিতর ঢুকে কপাট লাগিয়ে দিলো।আমি আবার নিজের যায়গায় ফিরে গেলাম জানলার কাছে আর ভেতরে কিহচ্ছে দেখার জন্য.
মা তেলের বাটি ড্রেসিং টেবিলে রেখে নিজেও সেখানেই সামনে রাখা টুলের উপর বসে পড়লো আর শাড়ির আচঁল দিয়ে পিঠের জমে থাকা ঘাম মোছা শুরু করলো।আক্রম হঠাত উঠে গিয়ে মাএর পেছনে এসে দাঁড়িয়ে মাকে কিছু না বলেই মাএর হাতের আচঁল নিয়ে মাএর পিঠের ঘাম মুছত্তে শুরু করে ,মাও আচমকা ঘাঢ় ঘুরিয়ে বলে তোকে কষ্ট করে করতে হবে না বাবা আমি করতে পারবো,
আক্রম-এতে কষ্টের কিআছে কাকিমা এতো ছেলের কর্তব্য তাইনা
মা-বাব্বা কতো বড়ো বড়ো কথা।থাম তুই
আক্রম বেশি বাড়াবাড়ি না করে তেলের বাটি থেকে একটু তেল নিয়ে নিজের দুহাতে ঘষে নিয়ে মায়ের ঘাড়ের দুপাশে দুকাঁধে নিয়ে হাল্কা হাল্কা চাপ দিতে শুরু করলো।কাঁধে চাপ পড়াতেই মা আরামে হুউউম করে উঠলো ,আক্রম কখনো হাল্কা করে হাতের চেটো দিয়ে চাপ দিচ্ছে আবার কখনো কখনো দুহাতে বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে কাঁধে ঘষে দিচ্ছে।
মা মাথাটা উপরে তুলে চোখ বুজে শুধু আহ কি আরাম, কি আরাম বলতে শুরু করলো।
আক্রম মায়ের চোখমুখের অবস্থা দেখে আস্তে করে বললো দুদু চোষাবেন নাকি কাকিমা আরো মজা পাবেন।
মা ওই চোখ বোজা অবস্থাতেই নিজের ডানহাত দিয়ে টুলে বসেই পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা আক্রমের থুতনিতে চিমটি কেটে বলে নারে বাবু তুই এরকমি ভালই মালিশ করছিস ওসবের দরকার নেই।
আমি চমকে আরে একি মা আক্রমকে বাবু বল্লো এইকথা তো আমার উপর খুব আদরযত্ন করে তখন মা আমাকে বাবু বলে ডাকে ......
মা ওই চোখ বোজা অবস্থাতেই নিজের ডানহাত দিয়ে টুলে বসেই পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা আক্রমের থুতনিতে চিমটি কেটে বলে নারে বাবু তুই এরকমি ভালই মালিশ করছিস ওসবের দরকার নেই।
আমি চমকে আরে একি মা আক্রমকে বাবু বল্লো এইকথা তো আমার উপর খুব আদরযত্ন করে তখন মা আমাকে বাবু বলে ডাকে ......
মা-ওমা বাবুর তো দেখি গালে হাল্কা করে দাড়ি হতে শুরু করেছে{আক্রমের থুতনিতে হাল্কা করে হাত বুলিয়ে বলে}
আক্রম সাথে সাথে জবাব বয়স কি আর কম হলো কাকিমা...
মা{চোখটা একটু পাকিয়ে}-বয়স,এইটুকুন বাচ্চাছেলে দেখোদেখি আমাকে কেমন বয়সের কথা বলে মা হেসে দিলো,কতই বয়স রে তোর
আক্রম-আমি উনিশ কাকিমা
মা আক্রমের কথা শেস না করতেই ফিক করে হেসে ,এমা এযে হাটুর বয়স।হাটুর বয়স শুনে আক্রম মাএর কাছে লজ্জায় পড়ে গেলো।দুছেলেমেয়ে পেটে ধরেছি আমার কতো জানিস বলে মা আক্রমকে প্রশ্ন করলো
আক্রম হাসি মুখে কতোই হবে আবার খুব বেসি না।
মা-খুব বড়ো বুলি রে তোর বলে আবার আক্রমের গালে হাত দিয়ে--নে নে ভাল ভাবে একটু মালিশ করে দে।
আক্রম মাএর গলায় হাত দিয়ে মালিশ করছে মা চোখ বুজে আরাম নিচ্ছে সে দেখার মতই দৃশ্য আমার কাছে।
এবার আক্রম পেছনে দাঁড়িয়েই মাএর ডানদিকে আসে যাতে মাকে ড্রেসি্যের আয়নায় আক্রম নিজেকে দেখাতে পারে আর এক হাত দিয়ে নিজের কোমর থেকে হাটু অবধি দেখিয়ে বল্লো-কাকিমা আপনার এই লোয়ার সাইডগুলো ব্যাথা করেনা?
ইস আক্রমতো মাএর সাথে ফ্রী হবার পুরো দম লাগিয়েছে।
মা আয়নায় আক্রমের ইশারা দেখে জবাব দিলো-কই নাতো ,তোর বুয়ার হয় নাকি?
আক্রম-না বুয়ার হয়না আজ বিকেলে মাসি বলছিলো ওর হয় তাই ভাবলাম আপনার হয়নাকি।।
মা একটু রাগ দেখিয়ে মাসি মানে সরলা{আক্রম মাথা নেড়ে হ্যা জানালো}ওর তো দেখি সবেতেই ব্যাথা আজকাল।বলেনা গাড়ি দেখে পায়ে ব্যাথা ঠিক সেরকমি হয়েছে তোর এই মাসির।
আক্রম-মাসিতো আরো অনেক কিছুই বলে {সরলার প্রতি রাগ দেখে মার,আক্রম চালাকি মেরে বলছে সেটা বোঝা জাচ্ছে}
মা-আর কি বলে রে?
আক্রম-কাকিমা জানেন ,মাসি বলে সকালের কাজটা সারতে ওনার সাথে যেতে আবার বলে মুখোমুখি বসে গল্প করবে্*
{মা বুঝেগেল সকাল বেলা মাঠের প্রাতকাজ সারার কথা বলছে}
মা তেতে গিয়ে টুল থেকে উঠে ঘুরে দাঁড়িয়ে পড়লো আক্রমের দিকে মুখ করে--কি বললি,এতো বড়ো কথা আমিকি মরে গেছি নাকি যে সরলার দরকার পড়বে,সরলার শখ কম নয় সামনে বসে পায়খানা করবে,এইজন্য ওর স্বামী পালিয়েছে এরকম মেয়েছেলের সাথে কে থাকবে।এবার থেকে তোদের আমি সকালের কাজটাও সারতে নিয়ে যাবো।আর বল্লো যা গিয়ে শুয়ে পড়।আমিও মনে মনে খুশি হলাম মা স্নানের সময়তো যাচ্ছেই এবার পায়খানা করাতেও নিয়ে যাবে,আক্রম রুম থেকে বেরোবার আগেই আমিও রুমে গিয়ে শুয়ে পড়লাম।খুব ভোরে তখন সকালের আলো দেখা যাচ্ছেনা আন্ধকার অবস্থায় আমি আর আক্রম প্রাতঃকাজের জন্য বেরোতে যাচ্ছিলাম মায়ের ঘরের দরজা খুলে মা বেরিয়ে এলো মাএর হাতে রয়েছে একটা টর্চ আর আমাদের দেখে বল্লো ।
মা আমার দিকে তাকিয়ে কি রহিত কোথায় যাচ্ছিস এতো ভোরে,আমিও উত্তরে বললাম মা আমি আক্রমকে নিয়ে যাচ্ছি মাঠের দিকে এই কথা শেষ হবার আগেই মা বল্লো আজ আমি নিয়ে যাচ্ছি তুই থাক যা গিয়ে ঘুমো।
আমি মনেমনে ভাবলাম এইরে মা কি তাহলে সত্যি সত্যি যাবেনাকি তবুও আমি বললাম ঠিক আছে আমি যাই ঘুমোতে তুমিই নিয়ে যাও আমি পরে যাবো ।আমি শুধু ওদের দেখালাম যে রুমে গেলাম কারন আমার মনটা ছটপট করছিলো দেখার জন্য যে মা কিকরতে চলেছে।তাই আবার বেরিয়ে আমি ওদের পিছু নিলাম,মাকে দেখি নিজেরা যেখানে যায় সকালের দিকে সেখানেই আক্রমকেও নিয়ে যাচ্ছে,ওইদিকটা একটু ঝোপঝাড় বেশি তাই আমাকে নিজেকে গোপন করার কোনো অসুবিধা হলোনা ,আমি লুকিয়ে দেখি মা আর আক্রম দাঁড়িয়ে মুখোমুখি,হাল্কা আওয়াজ পাচ্ছি কি বলছে ওরা,
আক্রম-কাকিমা আপনারা এখানে আসেন?{অন্ধকারে কোনোকিছু দেখা যাচ্ছেনা মা আর আক্রমকে দুটো ছায়ার প্রতিবিম্ব মতোই লাগছিলো তবে হ্যা মাএর সাদা ব্লাউসটা আন্ধকারেও বোঝা যাচ্ছিলো}
মা-হ্যারে এই গ্রামের মহিলারা সবাই এইদিকটাই আসে।মা নিজের থেকে ছয়সাত ফুট দূরে এক জায়গায় টর্চ মেরে আক্রমকে বল্লো নে যা ওইখানটায় বসে পড় এখন অন্ধকার ,আলো বাড়লে সবাই আসা শুরু করবে।
আক্রমকেও দেখলাম বিনাদিধায় সেই জায়গায় গিয়ে হাটু অবধি নিজের বালমুন্ডা নামালো আর ঝপ করে বসে পড়লো।মার থেকে মাত্র ছয়সাত ফুট দূরে বসে আক্রম আর মা সেখানে দাঁড়িয়ে।
আক্রম-কাকিমা আপনিও সেরে নিন এখন আধাঁর রয়েছে পরে আবার আসবেন কেনো একবারেই কাজটা হয়ে যাবে,
মাকে কিছুখন চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে আক্রম টিটকিরি মেরে বল্লো কি কাকিমা লজ্জা পাচ্ছেন নাকি।মাও সাথে সাথে জবাব দিলো না না লজ্জার কি আছে তুইতো আমার ছেলের মতোই।আক্রম মনেমনে ভাবলো অষুধে কাজ হয়েছে তবে।
মা কোমরের দুপাশে দুটো হাত নিয়ে গেলো অন্ধকারে ছায়ামুর্তির মতো দেখা যাচ্ছে।মা হয়তো শাড়িসায়াসমেত নীচ থেকে উপরে তুলছে ,ও না মা কিছু কোমরের থেকে টেনে নামানোর চেষ্টা করছে তারমানে মা তাহলে রাতে প্যান্টি পরে ঘুমোয় সেটাই নামাচ্ছে।মাকে দেখলাম মা কিছুটা পেছনে পিছিয়ে এলো প্যান্টিটা টেনেটেনে নামাতে নামাতে এদিকে আক্রম আর আমি দুজনেই মাএর প্যান্টি নামানো দেখছি মা খুবি সাবধানে পেছনে হাত দিয়ে শাড়ির তলায় হাত দিয়ে ভেতরের কাপড় টেনে নামাছে তাতে শাড়িটা সামনে পেছনে পুরোই ঢাকা শুধু কোমরের সাইড দিয়ে হাত দিয়ে মা এই কাজ করলো,বেশিদুর নয় আক্রম থেকে মাএর দুরত্ব ১০ থেকে ১২ ফুট হবে,প্যান্টিটা হাটু অবধি নামিয়ে মা দেখি বসে পড়লো শাড়ির পেছনের দিকটা একটু আলগা রেখে সামনে শাড়িটা পুরোই ঢেকে বসলো।মা হয়তো জীবনেও ভাবেনি এমন কোনো দিন আসবে যে এই বয়সে একজন অন্য মানুষের সামনে বসতে হবে ,একজন সম্ভ্রান্ত পরিবারের সম্মানীয় মহিলা সে।
এদিকে মা টর্চ মেরে এদিক ওদিক দেখতে গিয়ে আচমকা আক্রমের নুনুতে টর্চ মেরে ফেলে ,আক্রম বলে ওঠে কাকিমা কিকরছেন কি ?মুখে এইকথা বললেও আক্রম নিজের পাটা আরো একটু ফাঁক করে মাকে নুনুটা ভালো করে দেখার সুযোগ করে দেয়।।মা মনে হলো একটু নড়ে উঠলো নুনু আচমকা দেখার ফলে। হবেইনা কেনো যা লম্বা নুনু ,আক্রমের নুনুর ডগাটা মাটিতে ঘাসে ছোয়া দিচ্ছে,
মা- কোনো সাপখোপ আছে নাকি সেটা দেখতে গিয়ে টর্চ লেগে গেলোরে {মাএর মনের ধারনা -বাব্বা এইটুকুন ছেলের এতো লম্বা নুনু ,আমার গুদে যেনো একশোটা লাল পিপড়ে কামড় দিচ্ছে উফফ কি বরোরে বাবা ওইটা ,ছেলে লিকপিকে হলেও যন্ত্রটা দারুন এখনোতো ঝুলে আছে দাড়ালে কতো লম্বা কেজানে}