30-01-2019, 01:08 PM
আমি সামনে চলে এলাম ওদের আর বললাম মা কিহলো এসো জলে আর আক্রম তোর কিহলো আয় ...।
মা-{হাসতে হাসতে}আরে কি বলছে শোন ,ও বলছে কিসুন্দর রহিত সাঁতার কাটছে আমারতো জলে নামতেই ভয় করছে ডুবেই যাবো,আহা কিকরুন ভাবেইনা বল্লো আমারতো হাসি পেয়ে গেলোরে।।
আক্রম-হুম{আমার দিকে তাকিয়ে বল্লো}
আমিও হাসলাম কথাগুলো শুনে আর বললাম পুকুরের জলটাতো সামনেই রয়েছে শিখে নে।এদিকে মাও আগ বাড়িয়ে বল্লো তাহলে তুই শিখিয়ে দে একা একা সাঁতার কেটে বেড়াচ্ছিস শুধু।
আমি-আমি পারবোনা শেখাতে টেখাতে,তুমি আমাকে শিখিয়েছো তুমি ভালো পারো এসব আমি পারিনা।আক্রম, মাইতো আমাকে শিখিয়েছে তুই মাএর কাছ থেকেই শেখ।আমার কথাটা শেষ হতে না হতেই মা উঠে দাড়ালো আর এক ধাপ করে সিড়ির শেষটায় আক্রম যেখানে দাঁড়িয়ে সেখানে এসে গেলো,সেকি দৃশ্য মা আর আক্রম পাশাপাশি দাঁড়িয়ে মনে হচ্ছে যেনো একটা ক্লাস নাইনে পড়ুয়া ছেলে এক বিশালাদেহী মহিলার সামনে দাঁড়িয়ে এরকমটা আর বেশি মনে হল আক্রমের শর্ট হাইটের জন্য কারন মাএর কাঁধ অবধি লাগছিলো আর উপর থেকে রোগা পাতলা,মাকেও দেখলাম নিজের তুলতুলে হাতটা আক্রমের বুকে আলতোভাবে বুলিয়ে বল্লো টিটকিরি মেরে তুই কি খাওয়াদাওয়া করিসনা বাড়িতে এতো রোগাপাতলা কেনো তুই বলে হা হা করে হাসি দিলো মা একটা খুব জোর,মাএর হাসিতে আমিও যোগদান করে দিলাম আর মা ও আমি দুজনে হাসি হাসলাম এক সাথেই।আক্রম একটু লজ্জাবোধ করলও মনে হয় মাও সেটা বুঝলো তাই আর কোনো কথা বাড়ালোনা শুধু বল্লো চল জলে নাম আর নিজের বাহাত দিয়ে আক্রমের বুকে আর ডানহাত দিয়ে পিঠে থাবা বসানোর মত করে মাথাটা জলের দিকে নামাতে শুরু করলো।আক্রম নিজের জলে নামতেই কোমরের উপর অবধি জলটা এসে গেলো তার,মা যেহেতু সিড়ি শেষে তাই জলে নামেনি মা শুধু শরীরটাকে একটু কাত হয়ে ঝুকিয়ে রয়েছে আর আক্রমের বুক পিঠে হাত রেখেছে,
আক্রম জলে নেমেই বলছে উফ কি ঠান্ডা জল।।মা--তাই,পুকুরের জল ঠান্ডাতো থাকবেই
মা আরো বলছে পাগুলো মেলেদে লম্বালম্বি ভাবে।আক্রম তাই করলো
মা আবার বলল হাতগুলো পাখির ডানার মতো কর।আক্রম ডানহাত দিয়ে জলটা কাটতে শুরু করলো আর বাহাত দিয়ে মাএর হাটুর নিচটা ধরে থাকলো{মানে হাটুর নিচের জায়গার শাড়িটা পা সামেত খামচে ধরে আছে}।এমন করছে যেন মাএর পাটা না ধরলে ডুবে যাবে আবার অন্যদিকে নিজের পাগুলো ব্যাঙের মতো করে জলে ঝাপটাও মারছিলো।
মাএর একটু ইতস্ততো বোধ হচ্ছে মনে হলো তাই মা বল্লো-এই পাটা ছাড়, ওহ তুই ডুববি না আমি ধরে আছিতো।আসলে আক্রম শাড়িসমেত মাএর বাম পা ধরেছিলো তাই মাএর পেটের দিকে শাড়ীর কুচীতে টান পরছিল ,আর মাএর একটু হলেও ভয়ো ছিলো টান পড়ে শাড়ী খুলে না যায় যেহেতু আমিও সামনেই মাত্র ১২ ফুট দুরেই রয়েছি আর আক্রমের পিঠে হাত দিয়ে একবার করে আমার দিকেও তাকাচ্ছিলো ।তাই হয়তো মা বার বার হাতটা সরাতে বলছিলো আক্রমকে।যা ভয় ছিলো তাই হলো আক্রম নিজের ডানহাত জলে ঝাপটা মারতে মারতে বাহাত দিয়ে মায়ের পায়ের কাছে ধরা শাড়িতে টান মারে{এটা আক্রম জেনেবুঝে করলো কিনা সেটা বোঝা গেলোনা হয়তো দুর্ঘটনা বসত হতেও পারে} আর তখনি মায়ের পেটে নাভীর কাছে শাড়ির কুচিটা আলগা হয়ে নেমে আসতে শুরু করে,কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই কুচিটা খুলে গিয়ে কোমর থেকে শাড়ি সড়সড় করে নামতে শুরু করে সামনের দিকটা কিন্তু পেছনের দিকে শাড়ির কোনো পরিবর্তন হলোনা।কিছুখনের মধ্যেই শাড়ি খুলে হাটুতে এতে জমা হয় মানে কোমর থেকে শাড়ি পুরো খুলে যায়নি,হাটু অবধি চলে আসে আর শাড়ি কোমর থেকে হাটু অবধি "U"এর মতো জড়ো হয়ে দাঁড়ায়।মায়ের সায়াটাও "u" shape এ দেখা যায় ।
{মা কালো সায়া পরেছে আর পেটের মাঝে রয়েছে সায়ার দড়ির বাঁধন,নাভী উন্মুক্ত,মায়ের নাভীটাও অনেক বড়ো,নাভীর নিচেই সায়ার ফিতেটা বাঁধা আর সায়ার ফিতেটার নিচে ফাকা জায়গা সেখান থেকে মাএর ফরসা তলপেট দেখা যাচ্ছে,আমার ঠিক মনে আছে মা যখন ছোটোবেলায় আমাকে স্নান করাতো তখন মা সায়া আর ব্লাউস পরে স্নান করাতো বাথরুমে তখন মায়ের সায়ার ওই ফাঁকটার দিকে তাকিয়ে থাকতাম যেখান থেকে মায়ের তলপেট দেখা যেতো তখন আমার নুনুতে এক আজানা শিহরন হতো আজ সেইরকমি এক দৃশ্য চোখে পড়তে চলেছে,মাএর খোলা পেট নিশ্চই দেখছে আক্রম ,মা যেহেতু ঝুকে তাই কয়েকটা চর্বির ভাঁজতো পড়েছেই তারসাথে তলপেটের কাছে রয়েছে সায়া বাঁধনের দাগ ,উফ কি অপরূপ দৃশ্য আমার বাড়াটাই নাচতে শুরু করল,আক্রমতো মাএর একদম কাছে তার কি অবস্থা কিজানি। আমি এবার মায়ের দিকে তাকালাম দেখলাম মা এখন নিজের সায়ার দিকে আর শাড়ির আলগা হয়ে যাওয়া অংশের দিকে তাকিয়ে সেই সাঙ্গে আক্রমের চোখটা ফলোও করছে যে সে কোথায় দেখছেমাএর শাড়ি ঠিক করার দিকে কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই আর এখন দেখি মায়ের শুধু ডানহাতটা আক্রমের পিঠ ছেড়ে মাথায় আলতো করে বুলিয়ে চলেছে এদিকে আক্রম কিন্তু মাথা ঝুকিয়ে জলের দিকে আর নিজের দুহাত ডানার মতো করে জলে ঝাপটা দিচ্ছে ,সেই ঝাপটায় জলের ছিটেফোটা মা্যের পায়ের কাছের শাড়ি ভিজিয়ে দিচ্ছে ,তার মানে এখনো আক্রমের নজর সেদিকে যায়নি ,}
মা আলতো করে শুধু ডানহাত মাথায় বুলিয়ে বলছে -এইতো এইতো শিখেছিস হ্যা হ্যা এরকম করেই ঝাপটা দে জলে খুব তাড়াতারি শিখবি তুই আর মনে হচ্ছে রোহিতের থেকে আগেভাগেই শিখে নিবি মনে হচ্ছে তুইতো, বলেই আমার দিকে মা তাকালো আর আমাকে দেখে যে আমি মা্যের সায়ার দিকে তাকিয়ে ,নিমেষে মায়ের চোখ কটমট করে বড়ো হয়ে যায়,আমি বুঝতে পারি এটা মায়ের রাগের সংকেত তাই মায়ের শাসনের ভয়ে আমি জলে ডুব দিতে শুরু করি,জলে একবার করে ডুব দিচ্ছি আর উঠছি কিছুক্ষণ এই প্রতিক্রিয়া করতে থাকি মাঝেমাঝে আড়চোখে দেখি মা আমার দিকেই তাকিয়ে রেগে।{ আবার আমি রাগের কারন বুঝলামনা আমি এখানে থাকার জন্য কি? প্রশ্ন মাথায় আসতে থাকে বারবার} আমি শুধু চোখ অবধি ডুবে থেকে দেখি আক্রম জলের ঝাপটা থামিয়ে দিয়েছে মা হয়তো বুঝলো আক্রম হাত নাড়াচ্ছে না কারন যতখন হাত চলছিলো জল ছিটকে মায়ের পায়ে লাগছিলো,তাই এখন আমার দিক থেকে চোখটা সরিয়ে আক্রমের দিকে তাকালো দেখলো আক্রম সোজা হয়ে পেট অবধি জলে দাড়িয়ে আছে মায়ের পায়ের পাতার কাছে সিড়িতে দুটো হাত ভর করে চোখটা যেনো সায়ার সেই ফিতের ফাঁকে ঢুকে যেতে চাইছে।আক্রম একদৃষ্টিতে মায়ের আলগা হুওয়া শাড়ির দিকে তাকিয়ে,মা ওর মাথায় হাত বুলিয়ে আক্রমের দিকে তাকিয়ে। অদ্ভুত ব্যাপার আক্রমের দিকে তাকিয়ে থাকাতে মায়ের চোখে রাগ বিন্দু মাত্র পড়ছেনা বরং মায়ের ভালো লাগছে আক্রম তাকাচ্ছে বলে এরকম মনে হচ্ছে আমার ।।
মা কিছুখন পর বল্লো -কিরে আক্রম থেমে গেলি সাঁতার কাট
{মায়ের কথাতে আক্রমের টনক নড়লো,কিন্তু নর্মাল থাকার ভান করলো খুবি চালাক ছেলে বলে,সটাং জবাব দিলো}
আক্রম-একটু ক্লান্ত হয়ে গেলাম হাতগুলো ধরে গেছে তাই থেমে গেলাম।{অগছালো শাড়ির দিকে তাকিয়ে মনে মনে উফ কাকিমা আপনার সায়ার কিজে সম্পদ আছে কিজানি উফ }
মা আক্রমের চোখের দিকে তাকিয়ে বলে - একদিনেকি শেখা যায় ,আজ থাক সাবান তেল মেখে স্নান সেরে ফেল।
আক্রম-নিচুস্বরে বল্লো-কাকিমা আপনার শাড়িটা খুলে গেছে।দেখুন
{আমি ভাবলাম শালা আক্রম জানে কতোটা কাকে খেলাতে হবে মায়ের কাছে সৎ আর মহৎ হতে চাইছে}
এদিকে মাও আবার হড়বড় করে নিজের শাড়ির দিকে তাকালো এমন ভান করলো এই প্রথম শাড়িটা আলগা হয়েছে সেটা লক্ষ্য করছে,
মা-ওমা তাইতো ভাগ্যিস বললি আমিতো সাঁতার শেখাতেই ব্যাস্তো ছিলাম বুঝতেই পারিনি কখন শাড়িটা এরকম হয়ে গেলো,এদিকে কেউ আসেনা তানাহলে কিভাবতো কিজানি।এই বলে মা শাড়িটা ধরে আবার কুচি করতে শুরু করলো।
আক্রম জল থেকে উঠে গিয়ে সিড়িতে রাখা সাবান নিতে গেল এদিকে মা নিজের শাড়ি কুচি সায়ার সাথে সেট করতে করতে ব্যাস্ত এদিক হঠাত আক্রমের দিকে তাকাতে দেখে সামনের দিকে জাঙ্গিয়াটা কেমন ফুলে রয়েছে তাই দেখে মায়ের মুখে হাল্কা হাসি ,মা হয়তো ভাবছে আমাকে এই বয়সে দেখেও ছেলেছোকরাদের উত্তেজনা হয়...।
আক্রম সাবান নেওয়ার জন্য প্রথম ধাপের সিড়ির কাছে গেলো এদিকে মাও নিজের শাড়ির কুচি তৈরি করতে করতে ক্রমাগত আক্রমের জাঙ্গিয়ার সামনের দিকে ফোলা অংশের দিকে তাকিয়ে দেখছে আঢ়চোখে।আমি শুধু গলা অবধি জলে ডুবে থেকে দুজনের চোখের পলকগুলো লখ্য করতে থাকলাম।এরি মধ্যে মা নিজের শাড়ি ঠিক করতে করতে আমার দিকে তাকালো আর জোর গলায় ধমক দেওয়ার সুরে বল্লো-
মা-রহিত এত্তো দেরি করিস কেনো তাড়াতাড়ি করে সেরে নে ,দেখ আক্রমকে ওর তো সাবান মাখা হতে সুরু করলো আর তুই এখনো জলে ডুবে আছিস ,কিছু মনে আছে না নেই ,এখুনি সরলামাসির বাড়িতেও যেতে হবেতো নাকি,কোনো কান্ডজ্ঞ্যান আছে তোর ?
আমার কাছে মাএর কথাগুলো আবলতাবোল বকার মতোই মনে হলো।মা আবার বল্লো এবার একটু চোখ বড়ো করে রাগী মনোভাব নিয়ে ,কিহলো কথা কানে গেলোনা তাড়াতারি ওঠ ওখান থেকে ।আমি একটু ভয় পেয়েই সাবান নেবার জন্য সামনে যেতে থাকলাম।ইতিমধ্যে আক্রম ওখানেই সিড়িতে দাড়িয়ে নিজের শরীরে সাবান ঘষতে শুরু করে, মায়ের বকুনি না শোনার জন্য আমি তারাতারি সিড়ির কাছে গিয়ে আক্রমের সাথেই গায়ে সাবান দিতে শুরু করলাম,মাও দেখলাম ওই শাড়ি পরেই জলে নেমে গেলো গলা অবধি।মা নিজের চুলের খোপা খুলে হাত দিয়ে চুল এলোমেলো করে জল দিয়ে ভেজাতে শুরু করলো।কয়েকবার জলে ডুবো দিলো মা নিজেকে ্সম্পুর্ণ ভিজিয়ে নেওয়ার জন্য।
এদিকে আক্রম ফিস ফিস করে আমাকে বলছে দেখেছিস আজ তোর মা আমাদের সাথেই স্নান করছে।আমার কোনোকিছু বলার মুখ রইলোনা।আমি কোনো উত্তর দিলাম না দেখে আক্রম মনে হয় সাহস পেয়ে গেলো তাই আবার জিজ্ঞেস করলো ।
আক্রম-হ্যারে তোর মা শাড়ি পরেই জলে নেমে গেলো অন্যদের মতো করে সুধু শাড়ি বা সায়া পরে স্নান করবেনা?
আমি-আমি জানিনা জাহহ একটু বিরক্তি দেখিয়েই বল্লাম,মাএর কি লজ্জা নেই নাকি যে শাড়ি খুলে স্নান করবে কি যাতা বলিস।
আক্রম-এতো চটে যাচ্ছিস কেনো তোর মাকেই জিজ্ঞেস করব কি সুধু সায়া পরে বুকের ওপর তুলে স্নান করেকিনা?{আক্রমের মুখে যেনো চালাকি হাসি}
আমি মনেমনে ভাবলাম জিজ্ঞেস করেই দেখনা মা যা বকুনি দেবে বুঝতে পারবি বেশি বাড়াবাড়ি বেরিয়ে যাবে।
এদিকে মাও উঠে এল সাবান নেবার জন্য, মাএর শাড়িটা জলে পুরো ভেজা বুকের সাথে লেপটে গেছে কোমরের নিচের দিকেও থাইগুলোর সাথে পুরো বসে গেছে।মাএর থাই অনেক মোটা শাড়িটা লেপটে থাকাতেই বোঝা গেলো ,মনে হছে আমার বা আক্রমের থাইগুলো কি পাতলা,আক্রমের দুটো থাই কম পড়বে মাএর এক একটা থাই যা দেখে মনে হচ্ছে।মা জল থেকে উপরে এসে হাতের আঙ্গুল থেকে কনুই অবধি{মানে ব্লউসের হাতা যেখানে এসে শেষ হয়েছে} নিজের হাতগুলোতে সাবান ঘষতে শুরু করলো।
আক্রম-কাকিমা{আক্রমের কাকিমা বলাতে মা নিজের হাতে সাবানের ফ্যানা করতে করতে তাকালো আমাদের দিকে আর ভ্রু তুলে জিজ্ঞেস করলো মুখে কিছু না বলে}, আপনি অন্যদের মতো শুধু সায়া পরে স্নান করেন না?
{আমি মনে মনে এই মরেছে এতো সত্যি সত্যি জিজ্ঞেস করে নিলো}
মা হেসেই উত্তর দিলো-আরে নারে আসলে তাড়াতাড়ি করে যেতে হবেতো তাই গা টা একটু ধুয়েই বেরবো তাই সব পরেই সেরে নিচ্ছি এই আরকি,
{আমার খুবি অবাক লাগলো যে আক্রম এতো বড়ো একটা কথা বলে দিলো কিন্তু মাএর মুখে কোনো রাগের ছাপ চোখে পড়লোনা এতেতো গ্রীন সিগ্ন্যাল পেয়ে গেলো আক্রম্* ,আবার এটাও হতে পারে মা কথাটা ঘোরানোর ছলে এই উত্তর দিলো}
মা-তোর সাতার শিখতে কেমন লাগলো
আক্রম-দারুউউউউউউন কাকিমা,u r too good
মা-ওমা তাই ,বলে মা জলে আবার নেমে গেলো আমরাও জলে নেমে গেলাম।মাএর জল থেকে ওঠার আগেই আমরা বেরিয়ে গেলাম তারপরে কখন মা এসেছে জানা নেই আমাদের,এবার মাএর ডাক পরলো তখন আমরা রেডী সরলা মাসির বাড়ি যাবার বেলায়।মাএর পরনে ছিলো একটা সাদা রঙের সাড়ি তার মধ্যে কিছু নীল প্রিন্ট,সাদা ব্লাউস ভেতরে কালো ব্রা কারন মাএর ব্লাউসটা খুবি পাতলা ধরনের ছিলো তাই ব্রা বাইরে থেকে বোঝা যাচ্ছিলো যদিও মা রাস্তায় আসার আগেই শাড়িটা বাদিক পেচিয়ে পিঠ ঢাকা দিয়ে আঁচলটা ডানদিকে করে এনে বাহাতে করে ধরে রেখেছিলো।কারণ রাস্তায় যেতে যেতে নানা লোকের সাথে দেখা হতে থাকে আমাদের।আর সবাই নমস্কার জানাচ্ছে যেহেতু খুব নামডাক আমাদের।সরলামাসির বাড়ি অনেকটাই দূরে আমরা গল্প করতে করতে এলাম বলে কিছুই বোঝা গেলোনা কতোটা হাটলাম।আমরা এসে গেলাম সরলামাসির বাড়িতে ,মাঝখানটা বড় উঠান মানে আঙ্গিনা আর চারপাশে চারটে বাড়ি দিয়ে ঘেরা, মনে হয় একটা রুমে সরলামাসি একটায় কালু একটা এমনি কেউ এলে হয়ত থাকার জন্য আর একটা্য দেখলাম গরু রাখা,সবটাই টালি আর অ্যাডভেস্টার দিয়ে তৈরি খুব সুন্দর একটা গ্রাম্য বাড়ি।যাইহোক বাড়িতে ঢুকেই দেখলাম কালু রান্না করছিলো আমাদের দেখে উঠে এলো।
কালু-মাএর পায়ে ব্যাথা তাই রান্না করছিলাম
মা-জানি,তোর মা কোথায় ?
কালু-ওইতো ওঘরে আছে যান।{আঙ্গুল দিয়ে পাশের ঘরে ইশারা করে}
বাড়ির দরজাগুলো একটু খাটো তাই আমাদের মাথা ঝুকিয়ে ঘরে ঢুকতে হলো,মাসি মেঝেতে বসেছিলো পাদুটো লম্বা করে মেলে ,আমাদের দেখে খুবি খুশি হলো পাশেই একটা চৌকি আর একটা কাঠের চেয়ার রাখা ছিলো ,মা চেয়ারে বসলো ,আমি আর আক্রম চৌকিতে।
মা-সরলা তোর পায়ের ব্যাথাটা কেমন আছে?
সরলামাসি-আর বলবেন না ব্যাথা হটাত করেই এখনো চিনচিন করছে।
মা-তোর চিন্তা নেই এইযে ডাক্তার এনেছি দেখবি সব ঠিক করে দেবে{মা আক্রমের দিকে ইশারা করলো মাসিও দেখলো আক্রমের দিকে}
মাসি-দাদাবাবু তুমি জানো শিরার টান ঠিক করতে
আক্রম-চেষ্টা করতে পারি।{ছট্টো উত্তর দিলো}
এবার আক্রম নিচে নেমে মাসির পায়ের সামনে এসে বসলো আর শাড়ির উপর দিয়েই হাটুর উপর হাত দিয়ে চাপ দিলো আক্রম আর মাসি তাতেই নিজের চোখ মুজে মাথাটা ছাদের দিকে করে উহহ বাবাগো করে উঠলো আর আচঁল খসে গিয়ে কোলে চলে আসে তাতে করে মাসির ডবকা মাইদু্টো ব্লাউস থেকে যেনো উঁকি দিচ্ছে,এমন কি বোটাগুলো স্পস্ট বোঝা যাচ্ছে।আক্রমের হাত মাসির হাটুর উপর থাকলেও চোখদুটো দিয়ে মাসির ব্লাউসে ঢাকা মাইগুলো গিলছে আমারো চোখ সেখানেই আছে।এদিকে মা হয়তো বুঝলো যে আমাদের শরীরে শিহরন দিচ্ছে মাসিকে এই অবস্থায় দেখে।তাই মা নিজে চেয়ার থেকে উঠে এলো আর মাসির শাড়ির আচলটা তুলে দিলো আবার গিয়ে চেয়ারে বসলো। আমরাও সম্বিত ফিরে পেলাম।আক্রম এরপর বাহাথ দিয়ে মাসির পায়ের হাটু চাপ দিল আর ডান হাত দিয়ে পায়ের আঙ্গুলগুলো টানতে লাগলো এক এক করে,কিছুখনের মধ্যেই মাসির মুখ দেখে বোঝা যাচ্ছে যে মাসির আরাম হচ্ছে।মাসি এবার চোখ খুলে বল্লো দাদাবাবু তোমার হাতে জাদু আছে আর ব্যাথা নেই ।আক্রম দাঁড়িয়ে পড়লো আর বল্লো ব্যাস এবার উঠে দেখো পারছোকিনা মাসিও ধীরে ধীরে দাড়ালো একটু আবার হাটাচলাও করছে এবার ,
মা-কিরে সরলা কেমন লাগছে এবার,
মাসি-একদম ব্যাথা নেই,মা-তোর স্বামী কোথায় দেখছিনাতো
মাসি-আবার গিন্নীমা ঐ ঢ্যামনাটার কথা বললেন আমার চোট লেগেছে জেনেও কনো হুশ নেই মদ গিলে এদিক অদিক মেয়েমানুশ খুজছে দেখোগা গিয়ে,
মা আগের বার মাসির মুখে ঢ্যামনাটা শুনে কেমন রেগে বলেছিলো কিন্তু এবার রাগেনি হাসিমুখেই বল্লো সরলা তুই আর বদলালিনা যামুখে আসে বলে দিচ্ছিস। আমিতো অবাক হলাম মাসিও হয়তো একটু অবাক মনে হলো।
দুপুরে খাওয়া দাওয়া মাসির বাড়ীতে ই হলো রেস্ট নিয়ে বিকেলে যখন বেরবো মাসি বল্লো আমিও যাবো এখন সব কিছু ঠিক লাগছে ,মাএর বারন করা সত্তেও মাসি আসবে আমাদের সাথে,পায়ের যদিও ব্যাথা ছিলোনা তবুও মা বল্লো এখান থেকে বাসে করেই চল তাতে মাসিকে বেশি হাটাহাটি করতে হবেনা{বাসের যা কন্ডিসন একেতো ভিড় তার উপর আনেকটা ঘুরে ঘুরে যায় ২০ মিনিটের রাস্তা ১ঘন্টা লেগে জায়।কিন্তু কিছুই করার নেই বাসে করে যেতে হবে মাএর আদেশ }...............
মাসির হাটাচলা করতে সেরকম কোনো অসুবিধা হচ্ছিলোনা,বাস স্ট্যান্ডে প্রায় ৩০ মিনিট পর একটি বাসের দেখা মিললো সেটাও খুব ভিড়।কিছুই করার নেই এরপর উঠে পরলাম সেই বাসেই।এক পরিচিত মানুষের সাথে দেখা হয়ে গেলো মাএর উনি মাকে গিন্নীমা বলে নিজের জায়গা ছেড়ে দিলেন।মা বসে পড়ল আমি মাএর পাশেই দাঁড়িয়ে তারপর মাসি আর মাসির ঠিক পিছনে দাড়িয়ে আক্রম।মাসির আর আক্রমের হাইট প্রায় সমান।বাসের এতো ভিড় আর দাপাদাপি যে আমরা ঠিকমতো দাড়াতে পারছিলামনা।আক্রম মাসির পিছনে থাকায় ও ঠিক মাসির পাছায় নিজের কোমর ঠেকিয়ে রেখেছে আমি আন্দাজ করছি। মাথা ঘুরিয়ে দেখলাম ঠিক তাই হয়েছে মাসির পিছনে দাঁড়িয়ে আক্রম নিজের কোমরটা নাড়াচাড়া করছে।কোমরের নিচটা কিরকম ফোলাফোলাও মনে হল আক্রমের।মাসির মুখের দিকে তাকালাম সেরকম কোনো অস্বতিকর জিনিস খুজে পেলামনা।এবার মাএর দিকে তাকিয়ে দেখি মাও আবার আমার কোমরের পাশ দিয়ে মাথা বেকিয়ে আক্রমের আর মাসির কোমরের ঘেষাঘেষি দেখছে।
মনের ভাবনা......মাসি{দাদাবাবু খুব চালাক তাইনা আমি কিছু বুঝছিনা ভাবছ তুমি নিজের টা আমার পাছায় ঘষার চেষ্টা করছো"}।
আক্রম{শালা মাগীর গাড় কি ধামড়া একখানা বাসের ভিরে মজাতো নিতেই পারি}
,মা{ইস এইই ভিড়ে কি শুরু করলো এরা}।
বাসের লোকজন মাঝেমাঝে ওঠানামা করছে। একটু ফাকাও হতে শুরু করেছে।
মা হটাত বল্লো এই সরলা তোর পায়ে ব্যাথা আছেনা আমি দাড়াচ্ছি তুই কিছুখন বোস।মাসি-না না গিন্নীমা আমি ঠিক আছি
মা-আর ন্যাকামি করতে হবেনা তুই বোসতো দেখি বলে মা উঠে দাড়ালো।
মায়ের কান্ড দেখে আমি অবাক হলাম মা ঠিক মাসির জায়গায় দাঁড়িয়ে পরলো আর আক্রম এবার মাএর পিছনে দাঁড়িয়ে।আক্রমের শর্ট হাইটের জন্য আক্রম দাঁড়িয়ে থাকা সাত্ত্বেও মাএর কাঁধ অবধি ছিলো আর মাএর কোমএর থেকে আক্রমের কোমর নিচের দিকে ছিলো।সমান ছিলোনা।আক্রমের হাল্কা ফোলা অঙ্গটাও মাএর পাছা যেখানে শেষ হয়েছে সেখানে ছিলো ।আমি আস্বাভাবিক ব্যাপার দেখলাম আক্রম মাসির কোমরে ঘেষে দাঁড়িয়ে ছিলো কিন্তু আক্রম মাএর সাথে ঘেষে দাড়ায়নি দুজনের কোমরের ৫ইঞ্চি মতো ব্যাবধান ছিলো। অবশ্য বাসের ভিড়টাও কমতে শুরু করেছিলো তাই আক্রম হয়তো এই গ্যাপ রেখেছিলো মাএর সাথে।
মা মাথা ঘুরিয়ে জিজ্ঞেস করছে আক্রমকে -তোর অসুবিধা হচ্ছেনাতো আক্রম।
আক্রম-নানা কাকিমা কোনো ব্যাপার না।
ও বাবা এবারতো দেখি মা কোমরটা ধীরে ধীরে বেকিয়ে আক্রমের কোমরের কাছে নিয়ে যাচ্ছে কিন্তু আক্রম ব্যাবধান বজায় রাখল ।মাএর শরীরের সাথে ছোঁয়া লাগতে দিলোনা।আর কিছুখনের মধ্যেই আমাদের stopageটাও চলে এলো।আমরাও এক এক করে নিচে নেমে গেলাম।রাস্তায় যেতে যেতে চিন্তা করতে থাকলাম সুযোগ পেলে কিন্তু মাও ছোকছোঁকানিতে কম যায়না ,এসেছিলো সময় মা কাজে লাগাতে পারেনি সেটা আলাদা কথা ,অনেক সংজম থাকা সত্ত্বেও কোথাও একটা সুপ্তবাসনা কাজ করে যেন।
সন্ধ্যবেলা ৭টা নাগাদ আমরা নিজেরা বসে ,মানে সরলামাসি আমি আর আক্রম তিনজনে গল্প করছিলাম আক্রমের রুমে,এমন সময় দেখি মা রুমের ভেতর আসছে শাড়ির আচলটা বাহাত দিতে পিঠের দিক দিয়ে পেচিয়ে নিজের পিঠ ঢাকা দিতে দিতে,আমি বুঝেগেলাম মা সান্ধ্যাবাতি দিয়ে সোজাসুজি এখানে এসেছে আগে কখোনো আসতোনা সন্ধ্যাবাতি দেওয়ার কাপড়টা বদলি করে আসতো,কারন এই সময় মা গায়ে ব্লাউস দেয়না এটা মাএর পুরোনো অভ্যেস,কিন্তু মা আজকে নির্বিঘ্নে সেই পোষাকেই চলে এসেছে ,সেটা দেখে হয়তো মাসিরও একটু অবাকটাই লাগলো মাসির মুখ দেখে আমার যা মনে হলো।মাসি মেঝেতে বসে সবজি কাটাকাটি করছিলো আমি আর আক্রম বিছানায় বসে কথা বলছিলাম,মা এসে সামনে রাখা চেয়ারটার কাছে গিয়ে দাড়ালো বসলোনা ,ওখানেই দাঁড়িয়ে মা বল্লো
তোদের যা হাসাহাসির আওয়াজ আসছিলো তাই থাকতে না পেরে চলে এলাম।মাসি বলেই ফেল্লো গিন্নীমা আপনি গায়ে কোনো কাপড়{মাসি ব্লাউসের কথা বল্লো কারন মা শাড়ি পরেই ছিলো ,ব্লাউসে পরেনি ,আসলে মাসিও জানে মা এইসময় ব্লাউস গায়ে দেয়না} দেননি যান কাপড়টা বদল করে আসুন ।আক্রম হয়তো মাকে দেখে স্বাভাবিক পোষাকে ভেবেছিলো অন্য যে কেউ দেখলে তাই ভাববে কারন মা আচঁলটা পুরো জড়িয়ে রেখেছিলো,কিন্তু ভালো করে লখ্য করে দেখলাম মাএর বুনিগুলো{মাএর দুদু} কেমন যেন স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকটা নেমে আছে এরকম লাগছে,আরো ভালোকরে দেখলাম মাএর বুনির বুটুলি{মানে বোটা বা দুদুর এরোলা}স্পস্ট বোঝা যাচ্ছে শাড়ির উপর থেকেই।আমি মাকে কখোনো খারাপ নজরে দেখিনা বা দেখছিনা।হটাত আক্রমের দিকে তাকালাম আক্রমটাও মাএর বুকের দিকে তাকিয়ে ছিলো ,আমি ভাবতে থাকলাম এই হলো সেই মাএর বুনির বুটুলি যেটা খেয়েছি ছোটোবেলায় আমি ,আজ বা কাল এমন দিন আসবে যেখানে হয়তো আক্রম মুখ দেবে আর মা উ উ উ করবে.........
আমি বুঝেগেলাম মা সন্ধ্যাবাতি দিয়ে সোজাসুজি এখানে এসেছে আগে কখোনো আসতোনা সন্ধ্যাবাতি দেওয়ার কাপড়টা বদলি করে আসতো,কারন এই সময় মা গায়ে ব্লাউস দেয়না এটা মাএর পুরোনো অভ্যেস,কিন্তু মা আজকে নির্বিঘ্নে সেই পোষাকেই চলে এসেছে ,সেটা দেখে হয়তো মাসিরও একটু অবাকটাই লাগলো মাসির মুখ দেখে আমার যা মনে হলো।মাসি মেঝেতে বসে সবজি কাটাকাটি করছিলো আমি আর আক্রম বিছানায় বসে কথা বলছিলাম,মা এসে সামনে রাখা চেয়ারটার কাছে গিয়ে দাড়ালো বসলোনা ,ওখানেই দাঁড়িয়ে মা বল্লো
তোদের যা হাসাহাসির আওয়াজ আসছিলো তাই থাকতে না পেরে চলে এলাম।মাসি বলেই ফেল্লো গিন্নীমা আপনি গায়ে কোনো কাপড়{মাসি ব্লাউসের কথা বল্লো কারন মা শাড়ি পরেই ছিলো ,ব্লাউসে পরেনি ,আসলে মাসিও জানে মা এইসময় ব্লাউস গায়ে দেয়না} দেননি যান কাপড়টা বদল করে আসুন ।আক্রম হয়তো মাকে দেখে স্বাভাবিক পোষাকে ভেবেছিলো অন্য যে কেউ দেখলে তাই ভাববে কারন মা আচঁলটা পুরো জড়িয়ে রেখেছিলো,কিন্তু ভালো করে লখ্য করে দেখলাম মাএর বুনিগুলো{মাএর দুদু} কেমন যেন স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকটা নেমে আছে এরকম লাগছে,আরো ভালোকরে দেখলাম মাএর বুনির বুটুলি{মানে বোটা বা দুদুর এরোলা}স্পস্ট বোঝা যাচ্ছে শাড়ির উপর থেকেই।আমি মাকে কখোনো খারাপ নজরে দেখিনা বা দেখছিনা।হটাত আক্রমের দিকে তাকালাম আক্রমটাও মাএর বুকের দিকে তাকিয়ে ছিলো ,আমি ভাবতে থাকলাম এই হলো সেই মাএর বুনির বুটুলি যেটা খেয়েছি ছোটোবেলায় আমি ,আজ বা কাল এমন দিন আসবে যেখানে হয়তো আক্রম মুখ দেবে আর মা উ উ উ করবে.........
মা বল্লো আরে যা গরম লাগছে পুরো কাপড় দেওয়াই গেলোনা আর এমনিতেতো এখানে বাইরের লোক বলতে কেউতো নেই নিজের ছেলেপুলের কাছে এতো সংকোচটাই বা কিসের ,মাসি তবুও বল্লো সন্ধ্যা দেওয়ার কাপড়তো সেরে আসতেই পারতেন।মাসিও হয়তো লখ্য করছে মাএর বুকের হাল্কা আবরন টুকু তাই এই কথাগুলো বলছে ঘোষ বাড়ীর গিন্নীমা বলে কথা।মা এর হয়ত সেদিকে কোনো খেয়াল নেই।একবার মনে হলো মা আক্রমের চোখের দিকে তাকালো আর একবার নিজের বুকের কাপড়ের দিকে তারপর আমার দিকেও তাকালো আমি তখন অন্যদিকে তাকিয়ে নিলাম যাতে ,মা যাতে না বোঝে যে আমিও মাএর বুকের দিকেই তাকিয়েছিলাম ।আমি ভাবলাম মা আক্রমের চোখ বুঝতে পেরে সেখান দিয়ে চলে যাবে কিন্তু না মাতো আরও শাড়ীটা টান করে নিলো আর চেয়ারে বসে গেলো ,আমি উঠে গেলাম ড্রেসিং টেবিলের সামনে আর নিজের চুলে চিরুনি দিতে লাগলাম আর পাশে রাখা কয়েকটা গল্পের বই রাখা ছিলো সেটা দেখতে লাগলাম{গল্পের বইগুলো আক্রম এনেছিলো ওর বই পড়া সখ উপন্যাস বই সেসব},আমি ড্রেসিং টেবিলের আয়না দিয়েই মাকে ,আক্রমকে আর মাসিকে দেখছিলাম{মা চেয়ারে বসে তার মুখোমুখি বিছানায় পা দুলিয়ে আক্রম আর মেঝেতে মাএর পাএর সামনে বসে সরলামাসি সব্জিগুলো কাটছে প্রায় শেষ}
মা-তোর পাটা এখন কেমন আছেরে সরলা?ব্যাথা ট্যাথা নেইতো?
আক্রম মাএর বুকের দিকে তাকিয়েই মাএর প্রশ্নের উত্তর কেটে দিয়ে বল্লো আরো দুএকবার মালিশ করলে কাকিমা মাসির পাএর ব্যাথা পুরো ঠিক হয়ে যাবে ।চাচু ,বুয়া ফুফি এদের এরকম ব্যাথা কতো সারিয়ে তুল্লাম,কেনো আপনাকে আজ সকালেই ঘাড়ে মালিশ করলাম আরাম পেয়েছিলেন তো নাকি,আপনার এখন ব্যাথা আছে নাকি করে দেবো মালিশ , মাএর কাছেই প্রশ্ন ছুড়ে দিলো আক্রম।
মাও হড়বরিয়ে উত্তর দিলো না না এখন করতে হবেনা আসলে আমি রাতে ঘুমোবার সময় দেখি ঘাড়টা কেমন যেন চিনচিন করে।
মাসি-তাহলে রাতে ঘুমোবার আগেই একবার করে মালিশ করালেইতো পারেন গিন্নীমা
মা-আরে আমার তোর মতো ঘুম নাকি যে ১০টা বাজতে না বাজতেই ঘুমিয়ে গেলাম{মাসির দিকে তাকিয়ে মা বল্লো},দেরি করে ঘুমনোর অভ্যাস আমার ঘুম আসতে আসতে রাত প্রায় ১২টা বেজে যায় এতো ঝামেলা করে কিলাভ বলতো বাচ্চাদের ঘুম নষ্ট হবে।এদিকে আমি ভাবছি মা আমাদের বাচ্চা বারবার বলছে আমরা কি সত্যি সত্যি এতোই ছোটো নাকি মাসির কাছে মনভোলানি কথা এসব।
আক্রম এবার বলে উঠলো কি বলছেন কাকিমা এতে ঝামেলার কি আছে আমি আর রহিত দুজনেই তো অনেক রাত অবধি জেগেই গল্প করি আপনি বললেই আমি আপনার রুমে গিয়ে মালিশ করে দিতে পারি এতে কোনো ব্যাপারি নয়।
{আমি আয়নার মধ্যেই দেখতে পেলাম মাএর চোখটা লোভে যেনো ঝলমল করে উঠলো}
আমি মাকে আরো লোভ দেখানোর জন্য ,নিজের মাথাটা পেছনে ঘুরিয়ে বললাম মা ও অনেক বেশি রাত অবধি জেগে গল্প করতেই থাকে ,বেশি রাত হলে তোমার রুমের পালংকটা {বেড বা বিছানা} বড়ো খুব,অনেকটা ট্রিপল বেড ওখানেই একপাশে নাহয় শুইয়ে দিও।মাএর চোখের মুখের বিকারের কোনো তুলনায় ছিলোনা লোভ আর খুশি মিলেমিশে একাকার হয়ে পড়েছিলো কিন্তু মুখে প্রকাশ করলোনা।
আক্রম-মাসি তোমার কিন্তু কিছুখন পর একবার মালিশ করতে হবে তাহলে আরোও একটু ফ্রী লাগবে তোমার।
মাসি-ঠিক আছে এই সব্জিগুলো রেখে কিছু খেয়ে করে দিও দাদাবাবু।মাসি আবার বল্লো দাদাবাবু তুমি যেমন মালিশ করলে আঙ্গুলগুলো টেনেটেনে আমি শুনেছি আঙ্গুল চুষেও মালিশ হয় নাকি।টিভিতে দেখায়তো তাই{কথাটা বলার সময় মাসির মুখটা জিজ্ঞাসা জিজ্ঞাসা ভাব, এদিকে মাএর মুখে ছিলো সঙ্কোচ আর ইতস্ততা},মাসির কথা শুনে মা উত্তর দিলো কোথা থেকে এইসব আজেবাজে ্কথা শুনে আসিস যতোসব আজগুবি গল্পো তোর।মাএর কথা কেটে আক্রম বল্লো না কাকিমা বড়ো বড়ো লেডিস পার্লারগুলোতে এইসব আঙ্গুল চোষন দিয়ে মালিশ করা হয়।জানিনা কতোটা সত্যি শুধু তাল মেলানোর জন্য আমিও বললাম হ্যা মা ,আক্রম আর মাসি ঠিকি বলছে ,মা যেন গ্রামের মাসির কথায় হেরে গেলো।কিন্তু মুখের ছাপে হার মানলো না বল্লো থাক ওসব কথা এখন যা চা করে নিয়ে আয় আমাদের জন্য মাসিকে ইঙ্গিত করে বল্লো খুবি জ্ঞানি হয়েছিস দেখছি বলে মা আর মাসি সবজি হাতে নিয়ে দুজনেই বেরিয়ে গেলো। কিছুখন পর মা আমার ঘরে এসে বল্লো আক্রম কোথায় ?আমি বললাম মাসির ঘরে মালিশ করছে ,মা আর আমি দুজনেই গেলাম দেখলাম মাসি নিজের শাড়িটা থাই মানে জাং অবধি তুলে দিয়ে মালিশ করাচ্ছে আক্রমকে দিয়ে, আমাদের ঘরে ঢুকতে দেখে শাড়িটা নামিয়ে দিলো ,তারপর শাড়ির তলায় হাত দিয়ে আক্রম ক্রমাগত হাটুর মালিশ করতে থাকে ,আমি আর মা সামনে দাঁড়িয়ে সেটা দেখছিলাম,মা সকালের সেই হাল্কা পাতলা সাদা ফিনফিনে ব্লাউসটা পরে ছিলো ।মা ওদের সামনে রাখা চেয়ারে বসে পড়লো আমিও ঠাঁই দাঁড়িয়ে রইলাম মাএর পেছনে আর পাতলা ব্লাউসে মাএর পিঠ পরিদর্শন করতে থাকলাম।এবার আক্রম উঠে মাসির পিছনে চলে আসে আর নীলডন হওয়ার মতো দাঁড়িয়ে দুই আঙ্গুল দিয়ে মাসির ঘাঁড়ের মালিশ করা শুরু করে,মাসি পাগুলো মেলে সামনের দিকে করে বসে আর তার পিছনে আক্রম মাসির ঘাঁড় ডলে দিচ্ছে ।মাএর জানিনা কিরকম ফীল হচ্ছে আমারতো মাথাটাই খারাপ হচ্ছিলো এই কান্ড দেখে।মা এবার বল্লো
মা-হ্যারে তোর আবার ঘাড়ে কখন থেকে ব্যাথা শুরু হলো ,পায়েই তো ব্যাথা ছিলো তাইনা{মা মাসির দিকে তাকিয়ে ভ্রু কুচকে কথাটা বলে}
মাসি-না ওই একটু করছি ...মাসির পুরো উত্তর দেবার আগেই মা বল্লো -খেতে পেলে শুতে চাই সেইরকম অবস্থা তাইনারে্*,আর ভনিতা না করে তাড়াতাড়ি কর মেলা অনেক কাজ বাকি,মা কথাটা রেগে বল্লো না এমনি বল্লো তা বোঝা গেলোনা কিন্তু একটা যেন শাসনের ঝাঁজ রয়েছে কথায়,যেন মনে হলো মাসিকেও আমার মতন শাসন করছে ।এরপর মাসিও উঠে পড়লো,
মা-{হাসতে হাসতে}আরে কি বলছে শোন ,ও বলছে কিসুন্দর রহিত সাঁতার কাটছে আমারতো জলে নামতেই ভয় করছে ডুবেই যাবো,আহা কিকরুন ভাবেইনা বল্লো আমারতো হাসি পেয়ে গেলোরে।।
আক্রম-হুম{আমার দিকে তাকিয়ে বল্লো}
আমিও হাসলাম কথাগুলো শুনে আর বললাম পুকুরের জলটাতো সামনেই রয়েছে শিখে নে।এদিকে মাও আগ বাড়িয়ে বল্লো তাহলে তুই শিখিয়ে দে একা একা সাঁতার কেটে বেড়াচ্ছিস শুধু।
আমি-আমি পারবোনা শেখাতে টেখাতে,তুমি আমাকে শিখিয়েছো তুমি ভালো পারো এসব আমি পারিনা।আক্রম, মাইতো আমাকে শিখিয়েছে তুই মাএর কাছ থেকেই শেখ।আমার কথাটা শেষ হতে না হতেই মা উঠে দাড়ালো আর এক ধাপ করে সিড়ির শেষটায় আক্রম যেখানে দাঁড়িয়ে সেখানে এসে গেলো,সেকি দৃশ্য মা আর আক্রম পাশাপাশি দাঁড়িয়ে মনে হচ্ছে যেনো একটা ক্লাস নাইনে পড়ুয়া ছেলে এক বিশালাদেহী মহিলার সামনে দাঁড়িয়ে এরকমটা আর বেশি মনে হল আক্রমের শর্ট হাইটের জন্য কারন মাএর কাঁধ অবধি লাগছিলো আর উপর থেকে রোগা পাতলা,মাকেও দেখলাম নিজের তুলতুলে হাতটা আক্রমের বুকে আলতোভাবে বুলিয়ে বল্লো টিটকিরি মেরে তুই কি খাওয়াদাওয়া করিসনা বাড়িতে এতো রোগাপাতলা কেনো তুই বলে হা হা করে হাসি দিলো মা একটা খুব জোর,মাএর হাসিতে আমিও যোগদান করে দিলাম আর মা ও আমি দুজনে হাসি হাসলাম এক সাথেই।আক্রম একটু লজ্জাবোধ করলও মনে হয় মাও সেটা বুঝলো তাই আর কোনো কথা বাড়ালোনা শুধু বল্লো চল জলে নাম আর নিজের বাহাত দিয়ে আক্রমের বুকে আর ডানহাত দিয়ে পিঠে থাবা বসানোর মত করে মাথাটা জলের দিকে নামাতে শুরু করলো।আক্রম নিজের জলে নামতেই কোমরের উপর অবধি জলটা এসে গেলো তার,মা যেহেতু সিড়ি শেষে তাই জলে নামেনি মা শুধু শরীরটাকে একটু কাত হয়ে ঝুকিয়ে রয়েছে আর আক্রমের বুক পিঠে হাত রেখেছে,
আক্রম জলে নেমেই বলছে উফ কি ঠান্ডা জল।।মা--তাই,পুকুরের জল ঠান্ডাতো থাকবেই
মা আরো বলছে পাগুলো মেলেদে লম্বালম্বি ভাবে।আক্রম তাই করলো
মা আবার বলল হাতগুলো পাখির ডানার মতো কর।আক্রম ডানহাত দিয়ে জলটা কাটতে শুরু করলো আর বাহাত দিয়ে মাএর হাটুর নিচটা ধরে থাকলো{মানে হাটুর নিচের জায়গার শাড়িটা পা সামেত খামচে ধরে আছে}।এমন করছে যেন মাএর পাটা না ধরলে ডুবে যাবে আবার অন্যদিকে নিজের পাগুলো ব্যাঙের মতো করে জলে ঝাপটাও মারছিলো।
মাএর একটু ইতস্ততো বোধ হচ্ছে মনে হলো তাই মা বল্লো-এই পাটা ছাড়, ওহ তুই ডুববি না আমি ধরে আছিতো।আসলে আক্রম শাড়িসমেত মাএর বাম পা ধরেছিলো তাই মাএর পেটের দিকে শাড়ীর কুচীতে টান পরছিল ,আর মাএর একটু হলেও ভয়ো ছিলো টান পড়ে শাড়ী খুলে না যায় যেহেতু আমিও সামনেই মাত্র ১২ ফুট দুরেই রয়েছি আর আক্রমের পিঠে হাত দিয়ে একবার করে আমার দিকেও তাকাচ্ছিলো ।তাই হয়তো মা বার বার হাতটা সরাতে বলছিলো আক্রমকে।যা ভয় ছিলো তাই হলো আক্রম নিজের ডানহাত জলে ঝাপটা মারতে মারতে বাহাত দিয়ে মায়ের পায়ের কাছে ধরা শাড়িতে টান মারে{এটা আক্রম জেনেবুঝে করলো কিনা সেটা বোঝা গেলোনা হয়তো দুর্ঘটনা বসত হতেও পারে} আর তখনি মায়ের পেটে নাভীর কাছে শাড়ির কুচিটা আলগা হয়ে নেমে আসতে শুরু করে,কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই কুচিটা খুলে গিয়ে কোমর থেকে শাড়ি সড়সড় করে নামতে শুরু করে সামনের দিকটা কিন্তু পেছনের দিকে শাড়ির কোনো পরিবর্তন হলোনা।কিছুখনের মধ্যেই শাড়ি খুলে হাটুতে এতে জমা হয় মানে কোমর থেকে শাড়ি পুরো খুলে যায়নি,হাটু অবধি চলে আসে আর শাড়ি কোমর থেকে হাটু অবধি "U"এর মতো জড়ো হয়ে দাঁড়ায়।মায়ের সায়াটাও "u" shape এ দেখা যায় ।
{মা কালো সায়া পরেছে আর পেটের মাঝে রয়েছে সায়ার দড়ির বাঁধন,নাভী উন্মুক্ত,মায়ের নাভীটাও অনেক বড়ো,নাভীর নিচেই সায়ার ফিতেটা বাঁধা আর সায়ার ফিতেটার নিচে ফাকা জায়গা সেখান থেকে মাএর ফরসা তলপেট দেখা যাচ্ছে,আমার ঠিক মনে আছে মা যখন ছোটোবেলায় আমাকে স্নান করাতো তখন মা সায়া আর ব্লাউস পরে স্নান করাতো বাথরুমে তখন মায়ের সায়ার ওই ফাঁকটার দিকে তাকিয়ে থাকতাম যেখান থেকে মায়ের তলপেট দেখা যেতো তখন আমার নুনুতে এক আজানা শিহরন হতো আজ সেইরকমি এক দৃশ্য চোখে পড়তে চলেছে,মাএর খোলা পেট নিশ্চই দেখছে আক্রম ,মা যেহেতু ঝুকে তাই কয়েকটা চর্বির ভাঁজতো পড়েছেই তারসাথে তলপেটের কাছে রয়েছে সায়া বাঁধনের দাগ ,উফ কি অপরূপ দৃশ্য আমার বাড়াটাই নাচতে শুরু করল,আক্রমতো মাএর একদম কাছে তার কি অবস্থা কিজানি। আমি এবার মায়ের দিকে তাকালাম দেখলাম মা এখন নিজের সায়ার দিকে আর শাড়ির আলগা হয়ে যাওয়া অংশের দিকে তাকিয়ে সেই সাঙ্গে আক্রমের চোখটা ফলোও করছে যে সে কোথায় দেখছেমাএর শাড়ি ঠিক করার দিকে কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই আর এখন দেখি মায়ের শুধু ডানহাতটা আক্রমের পিঠ ছেড়ে মাথায় আলতো করে বুলিয়ে চলেছে এদিকে আক্রম কিন্তু মাথা ঝুকিয়ে জলের দিকে আর নিজের দুহাত ডানার মতো করে জলে ঝাপটা দিচ্ছে ,সেই ঝাপটায় জলের ছিটেফোটা মা্যের পায়ের কাছের শাড়ি ভিজিয়ে দিচ্ছে ,তার মানে এখনো আক্রমের নজর সেদিকে যায়নি ,}
মা আলতো করে শুধু ডানহাত মাথায় বুলিয়ে বলছে -এইতো এইতো শিখেছিস হ্যা হ্যা এরকম করেই ঝাপটা দে জলে খুব তাড়াতারি শিখবি তুই আর মনে হচ্ছে রোহিতের থেকে আগেভাগেই শিখে নিবি মনে হচ্ছে তুইতো, বলেই আমার দিকে মা তাকালো আর আমাকে দেখে যে আমি মা্যের সায়ার দিকে তাকিয়ে ,নিমেষে মায়ের চোখ কটমট করে বড়ো হয়ে যায়,আমি বুঝতে পারি এটা মায়ের রাগের সংকেত তাই মায়ের শাসনের ভয়ে আমি জলে ডুব দিতে শুরু করি,জলে একবার করে ডুব দিচ্ছি আর উঠছি কিছুক্ষণ এই প্রতিক্রিয়া করতে থাকি মাঝেমাঝে আড়চোখে দেখি মা আমার দিকেই তাকিয়ে রেগে।{ আবার আমি রাগের কারন বুঝলামনা আমি এখানে থাকার জন্য কি? প্রশ্ন মাথায় আসতে থাকে বারবার} আমি শুধু চোখ অবধি ডুবে থেকে দেখি আক্রম জলের ঝাপটা থামিয়ে দিয়েছে মা হয়তো বুঝলো আক্রম হাত নাড়াচ্ছে না কারন যতখন হাত চলছিলো জল ছিটকে মায়ের পায়ে লাগছিলো,তাই এখন আমার দিক থেকে চোখটা সরিয়ে আক্রমের দিকে তাকালো দেখলো আক্রম সোজা হয়ে পেট অবধি জলে দাড়িয়ে আছে মায়ের পায়ের পাতার কাছে সিড়িতে দুটো হাত ভর করে চোখটা যেনো সায়ার সেই ফিতের ফাঁকে ঢুকে যেতে চাইছে।আক্রম একদৃষ্টিতে মায়ের আলগা হুওয়া শাড়ির দিকে তাকিয়ে,মা ওর মাথায় হাত বুলিয়ে আক্রমের দিকে তাকিয়ে। অদ্ভুত ব্যাপার আক্রমের দিকে তাকিয়ে থাকাতে মায়ের চোখে রাগ বিন্দু মাত্র পড়ছেনা বরং মায়ের ভালো লাগছে আক্রম তাকাচ্ছে বলে এরকম মনে হচ্ছে আমার ।।
মা কিছুখন পর বল্লো -কিরে আক্রম থেমে গেলি সাঁতার কাট
{মায়ের কথাতে আক্রমের টনক নড়লো,কিন্তু নর্মাল থাকার ভান করলো খুবি চালাক ছেলে বলে,সটাং জবাব দিলো}
আক্রম-একটু ক্লান্ত হয়ে গেলাম হাতগুলো ধরে গেছে তাই থেমে গেলাম।{অগছালো শাড়ির দিকে তাকিয়ে মনে মনে উফ কাকিমা আপনার সায়ার কিজে সম্পদ আছে কিজানি উফ }
মা আক্রমের চোখের দিকে তাকিয়ে বলে - একদিনেকি শেখা যায় ,আজ থাক সাবান তেল মেখে স্নান সেরে ফেল।
আক্রম-নিচুস্বরে বল্লো-কাকিমা আপনার শাড়িটা খুলে গেছে।দেখুন
{আমি ভাবলাম শালা আক্রম জানে কতোটা কাকে খেলাতে হবে মায়ের কাছে সৎ আর মহৎ হতে চাইছে}
এদিকে মাও আবার হড়বড় করে নিজের শাড়ির দিকে তাকালো এমন ভান করলো এই প্রথম শাড়িটা আলগা হয়েছে সেটা লক্ষ্য করছে,
মা-ওমা তাইতো ভাগ্যিস বললি আমিতো সাঁতার শেখাতেই ব্যাস্তো ছিলাম বুঝতেই পারিনি কখন শাড়িটা এরকম হয়ে গেলো,এদিকে কেউ আসেনা তানাহলে কিভাবতো কিজানি।এই বলে মা শাড়িটা ধরে আবার কুচি করতে শুরু করলো।
আক্রম জল থেকে উঠে গিয়ে সিড়িতে রাখা সাবান নিতে গেল এদিকে মা নিজের শাড়ি কুচি সায়ার সাথে সেট করতে করতে ব্যাস্ত এদিক হঠাত আক্রমের দিকে তাকাতে দেখে সামনের দিকে জাঙ্গিয়াটা কেমন ফুলে রয়েছে তাই দেখে মায়ের মুখে হাল্কা হাসি ,মা হয়তো ভাবছে আমাকে এই বয়সে দেখেও ছেলেছোকরাদের উত্তেজনা হয়...।
আক্রম সাবান নেওয়ার জন্য প্রথম ধাপের সিড়ির কাছে গেলো এদিকে মাও নিজের শাড়ির কুচি তৈরি করতে করতে ক্রমাগত আক্রমের জাঙ্গিয়ার সামনের দিকে ফোলা অংশের দিকে তাকিয়ে দেখছে আঢ়চোখে।আমি শুধু গলা অবধি জলে ডুবে থেকে দুজনের চোখের পলকগুলো লখ্য করতে থাকলাম।এরি মধ্যে মা নিজের শাড়ি ঠিক করতে করতে আমার দিকে তাকালো আর জোর গলায় ধমক দেওয়ার সুরে বল্লো-
মা-রহিত এত্তো দেরি করিস কেনো তাড়াতাড়ি করে সেরে নে ,দেখ আক্রমকে ওর তো সাবান মাখা হতে সুরু করলো আর তুই এখনো জলে ডুবে আছিস ,কিছু মনে আছে না নেই ,এখুনি সরলামাসির বাড়িতেও যেতে হবেতো নাকি,কোনো কান্ডজ্ঞ্যান আছে তোর ?
আমার কাছে মাএর কথাগুলো আবলতাবোল বকার মতোই মনে হলো।মা আবার বল্লো এবার একটু চোখ বড়ো করে রাগী মনোভাব নিয়ে ,কিহলো কথা কানে গেলোনা তাড়াতারি ওঠ ওখান থেকে ।আমি একটু ভয় পেয়েই সাবান নেবার জন্য সামনে যেতে থাকলাম।ইতিমধ্যে আক্রম ওখানেই সিড়িতে দাড়িয়ে নিজের শরীরে সাবান ঘষতে শুরু করে, মায়ের বকুনি না শোনার জন্য আমি তারাতারি সিড়ির কাছে গিয়ে আক্রমের সাথেই গায়ে সাবান দিতে শুরু করলাম,মাও দেখলাম ওই শাড়ি পরেই জলে নেমে গেলো গলা অবধি।মা নিজের চুলের খোপা খুলে হাত দিয়ে চুল এলোমেলো করে জল দিয়ে ভেজাতে শুরু করলো।কয়েকবার জলে ডুবো দিলো মা নিজেকে ্সম্পুর্ণ ভিজিয়ে নেওয়ার জন্য।
এদিকে আক্রম ফিস ফিস করে আমাকে বলছে দেখেছিস আজ তোর মা আমাদের সাথেই স্নান করছে।আমার কোনোকিছু বলার মুখ রইলোনা।আমি কোনো উত্তর দিলাম না দেখে আক্রম মনে হয় সাহস পেয়ে গেলো তাই আবার জিজ্ঞেস করলো ।
আক্রম-হ্যারে তোর মা শাড়ি পরেই জলে নেমে গেলো অন্যদের মতো করে সুধু শাড়ি বা সায়া পরে স্নান করবেনা?
আমি-আমি জানিনা জাহহ একটু বিরক্তি দেখিয়েই বল্লাম,মাএর কি লজ্জা নেই নাকি যে শাড়ি খুলে স্নান করবে কি যাতা বলিস।
আক্রম-এতো চটে যাচ্ছিস কেনো তোর মাকেই জিজ্ঞেস করব কি সুধু সায়া পরে বুকের ওপর তুলে স্নান করেকিনা?{আক্রমের মুখে যেনো চালাকি হাসি}
আমি মনেমনে ভাবলাম জিজ্ঞেস করেই দেখনা মা যা বকুনি দেবে বুঝতে পারবি বেশি বাড়াবাড়ি বেরিয়ে যাবে।
এদিকে মাও উঠে এল সাবান নেবার জন্য, মাএর শাড়িটা জলে পুরো ভেজা বুকের সাথে লেপটে গেছে কোমরের নিচের দিকেও থাইগুলোর সাথে পুরো বসে গেছে।মাএর থাই অনেক মোটা শাড়িটা লেপটে থাকাতেই বোঝা গেলো ,মনে হছে আমার বা আক্রমের থাইগুলো কি পাতলা,আক্রমের দুটো থাই কম পড়বে মাএর এক একটা থাই যা দেখে মনে হচ্ছে।মা জল থেকে উপরে এসে হাতের আঙ্গুল থেকে কনুই অবধি{মানে ব্লউসের হাতা যেখানে এসে শেষ হয়েছে} নিজের হাতগুলোতে সাবান ঘষতে শুরু করলো।
আক্রম-কাকিমা{আক্রমের কাকিমা বলাতে মা নিজের হাতে সাবানের ফ্যানা করতে করতে তাকালো আমাদের দিকে আর ভ্রু তুলে জিজ্ঞেস করলো মুখে কিছু না বলে}, আপনি অন্যদের মতো শুধু সায়া পরে স্নান করেন না?
{আমি মনে মনে এই মরেছে এতো সত্যি সত্যি জিজ্ঞেস করে নিলো}
মা হেসেই উত্তর দিলো-আরে নারে আসলে তাড়াতাড়ি করে যেতে হবেতো তাই গা টা একটু ধুয়েই বেরবো তাই সব পরেই সেরে নিচ্ছি এই আরকি,
{আমার খুবি অবাক লাগলো যে আক্রম এতো বড়ো একটা কথা বলে দিলো কিন্তু মাএর মুখে কোনো রাগের ছাপ চোখে পড়লোনা এতেতো গ্রীন সিগ্ন্যাল পেয়ে গেলো আক্রম্* ,আবার এটাও হতে পারে মা কথাটা ঘোরানোর ছলে এই উত্তর দিলো}
মা-তোর সাতার শিখতে কেমন লাগলো
আক্রম-দারুউউউউউউন কাকিমা,u r too good
মা-ওমা তাই ,বলে মা জলে আবার নেমে গেলো আমরাও জলে নেমে গেলাম।মাএর জল থেকে ওঠার আগেই আমরা বেরিয়ে গেলাম তারপরে কখন মা এসেছে জানা নেই আমাদের,এবার মাএর ডাক পরলো তখন আমরা রেডী সরলা মাসির বাড়ি যাবার বেলায়।মাএর পরনে ছিলো একটা সাদা রঙের সাড়ি তার মধ্যে কিছু নীল প্রিন্ট,সাদা ব্লাউস ভেতরে কালো ব্রা কারন মাএর ব্লাউসটা খুবি পাতলা ধরনের ছিলো তাই ব্রা বাইরে থেকে বোঝা যাচ্ছিলো যদিও মা রাস্তায় আসার আগেই শাড়িটা বাদিক পেচিয়ে পিঠ ঢাকা দিয়ে আঁচলটা ডানদিকে করে এনে বাহাতে করে ধরে রেখেছিলো।কারণ রাস্তায় যেতে যেতে নানা লোকের সাথে দেখা হতে থাকে আমাদের।আর সবাই নমস্কার জানাচ্ছে যেহেতু খুব নামডাক আমাদের।সরলামাসির বাড়ি অনেকটাই দূরে আমরা গল্প করতে করতে এলাম বলে কিছুই বোঝা গেলোনা কতোটা হাটলাম।আমরা এসে গেলাম সরলামাসির বাড়িতে ,মাঝখানটা বড় উঠান মানে আঙ্গিনা আর চারপাশে চারটে বাড়ি দিয়ে ঘেরা, মনে হয় একটা রুমে সরলামাসি একটায় কালু একটা এমনি কেউ এলে হয়ত থাকার জন্য আর একটা্য দেখলাম গরু রাখা,সবটাই টালি আর অ্যাডভেস্টার দিয়ে তৈরি খুব সুন্দর একটা গ্রাম্য বাড়ি।যাইহোক বাড়িতে ঢুকেই দেখলাম কালু রান্না করছিলো আমাদের দেখে উঠে এলো।
কালু-মাএর পায়ে ব্যাথা তাই রান্না করছিলাম
মা-জানি,তোর মা কোথায় ?
কালু-ওইতো ওঘরে আছে যান।{আঙ্গুল দিয়ে পাশের ঘরে ইশারা করে}
বাড়ির দরজাগুলো একটু খাটো তাই আমাদের মাথা ঝুকিয়ে ঘরে ঢুকতে হলো,মাসি মেঝেতে বসেছিলো পাদুটো লম্বা করে মেলে ,আমাদের দেখে খুবি খুশি হলো পাশেই একটা চৌকি আর একটা কাঠের চেয়ার রাখা ছিলো ,মা চেয়ারে বসলো ,আমি আর আক্রম চৌকিতে।
মা-সরলা তোর পায়ের ব্যাথাটা কেমন আছে?
সরলামাসি-আর বলবেন না ব্যাথা হটাত করেই এখনো চিনচিন করছে।
মা-তোর চিন্তা নেই এইযে ডাক্তার এনেছি দেখবি সব ঠিক করে দেবে{মা আক্রমের দিকে ইশারা করলো মাসিও দেখলো আক্রমের দিকে}
মাসি-দাদাবাবু তুমি জানো শিরার টান ঠিক করতে
আক্রম-চেষ্টা করতে পারি।{ছট্টো উত্তর দিলো}
এবার আক্রম নিচে নেমে মাসির পায়ের সামনে এসে বসলো আর শাড়ির উপর দিয়েই হাটুর উপর হাত দিয়ে চাপ দিলো আক্রম আর মাসি তাতেই নিজের চোখ মুজে মাথাটা ছাদের দিকে করে উহহ বাবাগো করে উঠলো আর আচঁল খসে গিয়ে কোলে চলে আসে তাতে করে মাসির ডবকা মাইদু্টো ব্লাউস থেকে যেনো উঁকি দিচ্ছে,এমন কি বোটাগুলো স্পস্ট বোঝা যাচ্ছে।আক্রমের হাত মাসির হাটুর উপর থাকলেও চোখদুটো দিয়ে মাসির ব্লাউসে ঢাকা মাইগুলো গিলছে আমারো চোখ সেখানেই আছে।এদিকে মা হয়তো বুঝলো যে আমাদের শরীরে শিহরন দিচ্ছে মাসিকে এই অবস্থায় দেখে।তাই মা নিজে চেয়ার থেকে উঠে এলো আর মাসির শাড়ির আচলটা তুলে দিলো আবার গিয়ে চেয়ারে বসলো। আমরাও সম্বিত ফিরে পেলাম।আক্রম এরপর বাহাথ দিয়ে মাসির পায়ের হাটু চাপ দিল আর ডান হাত দিয়ে পায়ের আঙ্গুলগুলো টানতে লাগলো এক এক করে,কিছুখনের মধ্যেই মাসির মুখ দেখে বোঝা যাচ্ছে যে মাসির আরাম হচ্ছে।মাসি এবার চোখ খুলে বল্লো দাদাবাবু তোমার হাতে জাদু আছে আর ব্যাথা নেই ।আক্রম দাঁড়িয়ে পড়লো আর বল্লো ব্যাস এবার উঠে দেখো পারছোকিনা মাসিও ধীরে ধীরে দাড়ালো একটু আবার হাটাচলাও করছে এবার ,
মা-কিরে সরলা কেমন লাগছে এবার,
মাসি-একদম ব্যাথা নেই,মা-তোর স্বামী কোথায় দেখছিনাতো
মাসি-আবার গিন্নীমা ঐ ঢ্যামনাটার কথা বললেন আমার চোট লেগেছে জেনেও কনো হুশ নেই মদ গিলে এদিক অদিক মেয়েমানুশ খুজছে দেখোগা গিয়ে,
মা আগের বার মাসির মুখে ঢ্যামনাটা শুনে কেমন রেগে বলেছিলো কিন্তু এবার রাগেনি হাসিমুখেই বল্লো সরলা তুই আর বদলালিনা যামুখে আসে বলে দিচ্ছিস। আমিতো অবাক হলাম মাসিও হয়তো একটু অবাক মনে হলো।
দুপুরে খাওয়া দাওয়া মাসির বাড়ীতে ই হলো রেস্ট নিয়ে বিকেলে যখন বেরবো মাসি বল্লো আমিও যাবো এখন সব কিছু ঠিক লাগছে ,মাএর বারন করা সত্তেও মাসি আসবে আমাদের সাথে,পায়ের যদিও ব্যাথা ছিলোনা তবুও মা বল্লো এখান থেকে বাসে করেই চল তাতে মাসিকে বেশি হাটাহাটি করতে হবেনা{বাসের যা কন্ডিসন একেতো ভিড় তার উপর আনেকটা ঘুরে ঘুরে যায় ২০ মিনিটের রাস্তা ১ঘন্টা লেগে জায়।কিন্তু কিছুই করার নেই বাসে করে যেতে হবে মাএর আদেশ }...............
মাসির হাটাচলা করতে সেরকম কোনো অসুবিধা হচ্ছিলোনা,বাস স্ট্যান্ডে প্রায় ৩০ মিনিট পর একটি বাসের দেখা মিললো সেটাও খুব ভিড়।কিছুই করার নেই এরপর উঠে পরলাম সেই বাসেই।এক পরিচিত মানুষের সাথে দেখা হয়ে গেলো মাএর উনি মাকে গিন্নীমা বলে নিজের জায়গা ছেড়ে দিলেন।মা বসে পড়ল আমি মাএর পাশেই দাঁড়িয়ে তারপর মাসি আর মাসির ঠিক পিছনে দাড়িয়ে আক্রম।মাসির আর আক্রমের হাইট প্রায় সমান।বাসের এতো ভিড় আর দাপাদাপি যে আমরা ঠিকমতো দাড়াতে পারছিলামনা।আক্রম মাসির পিছনে থাকায় ও ঠিক মাসির পাছায় নিজের কোমর ঠেকিয়ে রেখেছে আমি আন্দাজ করছি। মাথা ঘুরিয়ে দেখলাম ঠিক তাই হয়েছে মাসির পিছনে দাঁড়িয়ে আক্রম নিজের কোমরটা নাড়াচাড়া করছে।কোমরের নিচটা কিরকম ফোলাফোলাও মনে হল আক্রমের।মাসির মুখের দিকে তাকালাম সেরকম কোনো অস্বতিকর জিনিস খুজে পেলামনা।এবার মাএর দিকে তাকিয়ে দেখি মাও আবার আমার কোমরের পাশ দিয়ে মাথা বেকিয়ে আক্রমের আর মাসির কোমরের ঘেষাঘেষি দেখছে।
মনের ভাবনা......মাসি{দাদাবাবু খুব চালাক তাইনা আমি কিছু বুঝছিনা ভাবছ তুমি নিজের টা আমার পাছায় ঘষার চেষ্টা করছো"}।
আক্রম{শালা মাগীর গাড় কি ধামড়া একখানা বাসের ভিরে মজাতো নিতেই পারি}
,মা{ইস এইই ভিড়ে কি শুরু করলো এরা}।
বাসের লোকজন মাঝেমাঝে ওঠানামা করছে। একটু ফাকাও হতে শুরু করেছে।
মা হটাত বল্লো এই সরলা তোর পায়ে ব্যাথা আছেনা আমি দাড়াচ্ছি তুই কিছুখন বোস।মাসি-না না গিন্নীমা আমি ঠিক আছি
মা-আর ন্যাকামি করতে হবেনা তুই বোসতো দেখি বলে মা উঠে দাড়ালো।
মায়ের কান্ড দেখে আমি অবাক হলাম মা ঠিক মাসির জায়গায় দাঁড়িয়ে পরলো আর আক্রম এবার মাএর পিছনে দাঁড়িয়ে।আক্রমের শর্ট হাইটের জন্য আক্রম দাঁড়িয়ে থাকা সাত্ত্বেও মাএর কাঁধ অবধি ছিলো আর মাএর কোমএর থেকে আক্রমের কোমর নিচের দিকে ছিলো।সমান ছিলোনা।আক্রমের হাল্কা ফোলা অঙ্গটাও মাএর পাছা যেখানে শেষ হয়েছে সেখানে ছিলো ।আমি আস্বাভাবিক ব্যাপার দেখলাম আক্রম মাসির কোমরে ঘেষে দাঁড়িয়ে ছিলো কিন্তু আক্রম মাএর সাথে ঘেষে দাড়ায়নি দুজনের কোমরের ৫ইঞ্চি মতো ব্যাবধান ছিলো। অবশ্য বাসের ভিড়টাও কমতে শুরু করেছিলো তাই আক্রম হয়তো এই গ্যাপ রেখেছিলো মাএর সাথে।
মা মাথা ঘুরিয়ে জিজ্ঞেস করছে আক্রমকে -তোর অসুবিধা হচ্ছেনাতো আক্রম।
আক্রম-নানা কাকিমা কোনো ব্যাপার না।
ও বাবা এবারতো দেখি মা কোমরটা ধীরে ধীরে বেকিয়ে আক্রমের কোমরের কাছে নিয়ে যাচ্ছে কিন্তু আক্রম ব্যাবধান বজায় রাখল ।মাএর শরীরের সাথে ছোঁয়া লাগতে দিলোনা।আর কিছুখনের মধ্যেই আমাদের stopageটাও চলে এলো।আমরাও এক এক করে নিচে নেমে গেলাম।রাস্তায় যেতে যেতে চিন্তা করতে থাকলাম সুযোগ পেলে কিন্তু মাও ছোকছোঁকানিতে কম যায়না ,এসেছিলো সময় মা কাজে লাগাতে পারেনি সেটা আলাদা কথা ,অনেক সংজম থাকা সত্ত্বেও কোথাও একটা সুপ্তবাসনা কাজ করে যেন।
সন্ধ্যবেলা ৭টা নাগাদ আমরা নিজেরা বসে ,মানে সরলামাসি আমি আর আক্রম তিনজনে গল্প করছিলাম আক্রমের রুমে,এমন সময় দেখি মা রুমের ভেতর আসছে শাড়ির আচলটা বাহাত দিতে পিঠের দিক দিয়ে পেচিয়ে নিজের পিঠ ঢাকা দিতে দিতে,আমি বুঝেগেলাম মা সান্ধ্যাবাতি দিয়ে সোজাসুজি এখানে এসেছে আগে কখোনো আসতোনা সন্ধ্যাবাতি দেওয়ার কাপড়টা বদলি করে আসতো,কারন এই সময় মা গায়ে ব্লাউস দেয়না এটা মাএর পুরোনো অভ্যেস,কিন্তু মা আজকে নির্বিঘ্নে সেই পোষাকেই চলে এসেছে ,সেটা দেখে হয়তো মাসিরও একটু অবাকটাই লাগলো মাসির মুখ দেখে আমার যা মনে হলো।মাসি মেঝেতে বসে সবজি কাটাকাটি করছিলো আমি আর আক্রম বিছানায় বসে কথা বলছিলাম,মা এসে সামনে রাখা চেয়ারটার কাছে গিয়ে দাড়ালো বসলোনা ,ওখানেই দাঁড়িয়ে মা বল্লো
তোদের যা হাসাহাসির আওয়াজ আসছিলো তাই থাকতে না পেরে চলে এলাম।মাসি বলেই ফেল্লো গিন্নীমা আপনি গায়ে কোনো কাপড়{মাসি ব্লাউসের কথা বল্লো কারন মা শাড়ি পরেই ছিলো ,ব্লাউসে পরেনি ,আসলে মাসিও জানে মা এইসময় ব্লাউস গায়ে দেয়না} দেননি যান কাপড়টা বদল করে আসুন ।আক্রম হয়তো মাকে দেখে স্বাভাবিক পোষাকে ভেবেছিলো অন্য যে কেউ দেখলে তাই ভাববে কারন মা আচঁলটা পুরো জড়িয়ে রেখেছিলো,কিন্তু ভালো করে লখ্য করে দেখলাম মাএর বুনিগুলো{মাএর দুদু} কেমন যেন স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকটা নেমে আছে এরকম লাগছে,আরো ভালোকরে দেখলাম মাএর বুনির বুটুলি{মানে বোটা বা দুদুর এরোলা}স্পস্ট বোঝা যাচ্ছে শাড়ির উপর থেকেই।আমি মাকে কখোনো খারাপ নজরে দেখিনা বা দেখছিনা।হটাত আক্রমের দিকে তাকালাম আক্রমটাও মাএর বুকের দিকে তাকিয়ে ছিলো ,আমি ভাবতে থাকলাম এই হলো সেই মাএর বুনির বুটুলি যেটা খেয়েছি ছোটোবেলায় আমি ,আজ বা কাল এমন দিন আসবে যেখানে হয়তো আক্রম মুখ দেবে আর মা উ উ উ করবে.........
আমি বুঝেগেলাম মা সন্ধ্যাবাতি দিয়ে সোজাসুজি এখানে এসেছে আগে কখোনো আসতোনা সন্ধ্যাবাতি দেওয়ার কাপড়টা বদলি করে আসতো,কারন এই সময় মা গায়ে ব্লাউস দেয়না এটা মাএর পুরোনো অভ্যেস,কিন্তু মা আজকে নির্বিঘ্নে সেই পোষাকেই চলে এসেছে ,সেটা দেখে হয়তো মাসিরও একটু অবাকটাই লাগলো মাসির মুখ দেখে আমার যা মনে হলো।মাসি মেঝেতে বসে সবজি কাটাকাটি করছিলো আমি আর আক্রম বিছানায় বসে কথা বলছিলাম,মা এসে সামনে রাখা চেয়ারটার কাছে গিয়ে দাড়ালো বসলোনা ,ওখানেই দাঁড়িয়ে মা বল্লো
তোদের যা হাসাহাসির আওয়াজ আসছিলো তাই থাকতে না পেরে চলে এলাম।মাসি বলেই ফেল্লো গিন্নীমা আপনি গায়ে কোনো কাপড়{মাসি ব্লাউসের কথা বল্লো কারন মা শাড়ি পরেই ছিলো ,ব্লাউসে পরেনি ,আসলে মাসিও জানে মা এইসময় ব্লাউস গায়ে দেয়না} দেননি যান কাপড়টা বদল করে আসুন ।আক্রম হয়তো মাকে দেখে স্বাভাবিক পোষাকে ভেবেছিলো অন্য যে কেউ দেখলে তাই ভাববে কারন মা আচঁলটা পুরো জড়িয়ে রেখেছিলো,কিন্তু ভালো করে লখ্য করে দেখলাম মাএর বুনিগুলো{মাএর দুদু} কেমন যেন স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকটা নেমে আছে এরকম লাগছে,আরো ভালোকরে দেখলাম মাএর বুনির বুটুলি{মানে বোটা বা দুদুর এরোলা}স্পস্ট বোঝা যাচ্ছে শাড়ির উপর থেকেই।আমি মাকে কখোনো খারাপ নজরে দেখিনা বা দেখছিনা।হটাত আক্রমের দিকে তাকালাম আক্রমটাও মাএর বুকের দিকে তাকিয়ে ছিলো ,আমি ভাবতে থাকলাম এই হলো সেই মাএর বুনির বুটুলি যেটা খেয়েছি ছোটোবেলায় আমি ,আজ বা কাল এমন দিন আসবে যেখানে হয়তো আক্রম মুখ দেবে আর মা উ উ উ করবে.........
মা বল্লো আরে যা গরম লাগছে পুরো কাপড় দেওয়াই গেলোনা আর এমনিতেতো এখানে বাইরের লোক বলতে কেউতো নেই নিজের ছেলেপুলের কাছে এতো সংকোচটাই বা কিসের ,মাসি তবুও বল্লো সন্ধ্যা দেওয়ার কাপড়তো সেরে আসতেই পারতেন।মাসিও হয়তো লখ্য করছে মাএর বুকের হাল্কা আবরন টুকু তাই এই কথাগুলো বলছে ঘোষ বাড়ীর গিন্নীমা বলে কথা।মা এর হয়ত সেদিকে কোনো খেয়াল নেই।একবার মনে হলো মা আক্রমের চোখের দিকে তাকালো আর একবার নিজের বুকের কাপড়ের দিকে তারপর আমার দিকেও তাকালো আমি তখন অন্যদিকে তাকিয়ে নিলাম যাতে ,মা যাতে না বোঝে যে আমিও মাএর বুকের দিকেই তাকিয়েছিলাম ।আমি ভাবলাম মা আক্রমের চোখ বুঝতে পেরে সেখান দিয়ে চলে যাবে কিন্তু না মাতো আরও শাড়ীটা টান করে নিলো আর চেয়ারে বসে গেলো ,আমি উঠে গেলাম ড্রেসিং টেবিলের সামনে আর নিজের চুলে চিরুনি দিতে লাগলাম আর পাশে রাখা কয়েকটা গল্পের বই রাখা ছিলো সেটা দেখতে লাগলাম{গল্পের বইগুলো আক্রম এনেছিলো ওর বই পড়া সখ উপন্যাস বই সেসব},আমি ড্রেসিং টেবিলের আয়না দিয়েই মাকে ,আক্রমকে আর মাসিকে দেখছিলাম{মা চেয়ারে বসে তার মুখোমুখি বিছানায় পা দুলিয়ে আক্রম আর মেঝেতে মাএর পাএর সামনে বসে সরলামাসি সব্জিগুলো কাটছে প্রায় শেষ}
মা-তোর পাটা এখন কেমন আছেরে সরলা?ব্যাথা ট্যাথা নেইতো?
আক্রম মাএর বুকের দিকে তাকিয়েই মাএর প্রশ্নের উত্তর কেটে দিয়ে বল্লো আরো দুএকবার মালিশ করলে কাকিমা মাসির পাএর ব্যাথা পুরো ঠিক হয়ে যাবে ।চাচু ,বুয়া ফুফি এদের এরকম ব্যাথা কতো সারিয়ে তুল্লাম,কেনো আপনাকে আজ সকালেই ঘাড়ে মালিশ করলাম আরাম পেয়েছিলেন তো নাকি,আপনার এখন ব্যাথা আছে নাকি করে দেবো মালিশ , মাএর কাছেই প্রশ্ন ছুড়ে দিলো আক্রম।
মাও হড়বরিয়ে উত্তর দিলো না না এখন করতে হবেনা আসলে আমি রাতে ঘুমোবার সময় দেখি ঘাড়টা কেমন যেন চিনচিন করে।
মাসি-তাহলে রাতে ঘুমোবার আগেই একবার করে মালিশ করালেইতো পারেন গিন্নীমা
মা-আরে আমার তোর মতো ঘুম নাকি যে ১০টা বাজতে না বাজতেই ঘুমিয়ে গেলাম{মাসির দিকে তাকিয়ে মা বল্লো},দেরি করে ঘুমনোর অভ্যাস আমার ঘুম আসতে আসতে রাত প্রায় ১২টা বেজে যায় এতো ঝামেলা করে কিলাভ বলতো বাচ্চাদের ঘুম নষ্ট হবে।এদিকে আমি ভাবছি মা আমাদের বাচ্চা বারবার বলছে আমরা কি সত্যি সত্যি এতোই ছোটো নাকি মাসির কাছে মনভোলানি কথা এসব।
আক্রম এবার বলে উঠলো কি বলছেন কাকিমা এতে ঝামেলার কি আছে আমি আর রহিত দুজনেই তো অনেক রাত অবধি জেগেই গল্প করি আপনি বললেই আমি আপনার রুমে গিয়ে মালিশ করে দিতে পারি এতে কোনো ব্যাপারি নয়।
{আমি আয়নার মধ্যেই দেখতে পেলাম মাএর চোখটা লোভে যেনো ঝলমল করে উঠলো}
আমি মাকে আরো লোভ দেখানোর জন্য ,নিজের মাথাটা পেছনে ঘুরিয়ে বললাম মা ও অনেক বেশি রাত অবধি জেগে গল্প করতেই থাকে ,বেশি রাত হলে তোমার রুমের পালংকটা {বেড বা বিছানা} বড়ো খুব,অনেকটা ট্রিপল বেড ওখানেই একপাশে নাহয় শুইয়ে দিও।মাএর চোখের মুখের বিকারের কোনো তুলনায় ছিলোনা লোভ আর খুশি মিলেমিশে একাকার হয়ে পড়েছিলো কিন্তু মুখে প্রকাশ করলোনা।
আক্রম-মাসি তোমার কিন্তু কিছুখন পর একবার মালিশ করতে হবে তাহলে আরোও একটু ফ্রী লাগবে তোমার।
মাসি-ঠিক আছে এই সব্জিগুলো রেখে কিছু খেয়ে করে দিও দাদাবাবু।মাসি আবার বল্লো দাদাবাবু তুমি যেমন মালিশ করলে আঙ্গুলগুলো টেনেটেনে আমি শুনেছি আঙ্গুল চুষেও মালিশ হয় নাকি।টিভিতে দেখায়তো তাই{কথাটা বলার সময় মাসির মুখটা জিজ্ঞাসা জিজ্ঞাসা ভাব, এদিকে মাএর মুখে ছিলো সঙ্কোচ আর ইতস্ততা},মাসির কথা শুনে মা উত্তর দিলো কোথা থেকে এইসব আজেবাজে ্কথা শুনে আসিস যতোসব আজগুবি গল্পো তোর।মাএর কথা কেটে আক্রম বল্লো না কাকিমা বড়ো বড়ো লেডিস পার্লারগুলোতে এইসব আঙ্গুল চোষন দিয়ে মালিশ করা হয়।জানিনা কতোটা সত্যি শুধু তাল মেলানোর জন্য আমিও বললাম হ্যা মা ,আক্রম আর মাসি ঠিকি বলছে ,মা যেন গ্রামের মাসির কথায় হেরে গেলো।কিন্তু মুখের ছাপে হার মানলো না বল্লো থাক ওসব কথা এখন যা চা করে নিয়ে আয় আমাদের জন্য মাসিকে ইঙ্গিত করে বল্লো খুবি জ্ঞানি হয়েছিস দেখছি বলে মা আর মাসি সবজি হাতে নিয়ে দুজনেই বেরিয়ে গেলো। কিছুখন পর মা আমার ঘরে এসে বল্লো আক্রম কোথায় ?আমি বললাম মাসির ঘরে মালিশ করছে ,মা আর আমি দুজনেই গেলাম দেখলাম মাসি নিজের শাড়িটা থাই মানে জাং অবধি তুলে দিয়ে মালিশ করাচ্ছে আক্রমকে দিয়ে, আমাদের ঘরে ঢুকতে দেখে শাড়িটা নামিয়ে দিলো ,তারপর শাড়ির তলায় হাত দিয়ে আক্রম ক্রমাগত হাটুর মালিশ করতে থাকে ,আমি আর মা সামনে দাঁড়িয়ে সেটা দেখছিলাম,মা সকালের সেই হাল্কা পাতলা সাদা ফিনফিনে ব্লাউসটা পরে ছিলো ।মা ওদের সামনে রাখা চেয়ারে বসে পড়লো আমিও ঠাঁই দাঁড়িয়ে রইলাম মাএর পেছনে আর পাতলা ব্লাউসে মাএর পিঠ পরিদর্শন করতে থাকলাম।এবার আক্রম উঠে মাসির পিছনে চলে আসে আর নীলডন হওয়ার মতো দাঁড়িয়ে দুই আঙ্গুল দিয়ে মাসির ঘাঁড়ের মালিশ করা শুরু করে,মাসি পাগুলো মেলে সামনের দিকে করে বসে আর তার পিছনে আক্রম মাসির ঘাঁড় ডলে দিচ্ছে ।মাএর জানিনা কিরকম ফীল হচ্ছে আমারতো মাথাটাই খারাপ হচ্ছিলো এই কান্ড দেখে।মা এবার বল্লো
মা-হ্যারে তোর আবার ঘাড়ে কখন থেকে ব্যাথা শুরু হলো ,পায়েই তো ব্যাথা ছিলো তাইনা{মা মাসির দিকে তাকিয়ে ভ্রু কুচকে কথাটা বলে}
মাসি-না ওই একটু করছি ...মাসির পুরো উত্তর দেবার আগেই মা বল্লো -খেতে পেলে শুতে চাই সেইরকম অবস্থা তাইনারে্*,আর ভনিতা না করে তাড়াতাড়ি কর মেলা অনেক কাজ বাকি,মা কথাটা রেগে বল্লো না এমনি বল্লো তা বোঝা গেলোনা কিন্তু একটা যেন শাসনের ঝাঁজ রয়েছে কথায়,যেন মনে হলো মাসিকেও আমার মতন শাসন করছে ।এরপর মাসিও উঠে পড়লো,