30-01-2019, 01:08 PM
মা-{আমার দিকে তাকিয়ে}ও মনে হয় আমাদের হিসেব খাতা দেখিয়ে ফিরছিল বাড়ি তখন হয়ত তোরা দেখা পেলি।কটা নাগাদ?
আক্রম-কাকিমা ধরুন এইইত বিকেলের দিকে।আর মাসি ...মেসোকে দেখিনা কোথায় থাকে ?
মাসি-{রাগের মাথায়}ওর কথা বলনা ওতো একটা ঢ্যামনা দেখোগা মদ গিলে কোথাও পড়ে আছে ,দুনিয়ার আজেবাজে ছেলেমেয়েদের সাথে ফস্টিনশটি করে বেড়াচ্ছে গা আমি ওর খরবর রাখিনা।মরুগ গা যেয়ে।
মা-আহ...। সরলা কিহচ্ছে কি বাচ্চারা রয়েছে একটু ভাষাটা ঠিক রাখবিতো,
{অশ্লিল কথায় মা দেখলাম একটু বিরক্তি হলো}
মাসি-না গিন্নীমা ও জীবনটায় শেষ করল ওর কথা এলেই মাথা গরম হয়ে ওঠে।
এরপর মাসি আক্রমকেও মাসি একটু হেড মাসাজ করে দিলো।আক্রম না না করছিল কিন্তু মাএর কথাতে আক্রমও মাসাজ নিল মাসির।।
এরপর রাতের খাবার সময়,মা বল্লো এই তোরাকি চৌধুরি বাড়ির পুকুরে স্নান করতে গেছিলি আজকে ,
আমি-হ্যা মা সামনের পুকুরে যায়নি ওখানেই গেছিলাম কেন কিহলো?
মা-নালিশ জানালো কয়েকজন{কথাটা সুনে আমি আর আক্রম একে অপরের দিকে তাকালাম আর খাবার খেতে খেতে আমরা ভাবছি কে আবার নালিস জানালো ভাবলাম নিশ্চই আক্রম যেভাবে তাকাচ্ছিলো মেয়েদের তাতেই কিছুলোকের রাগ হয়েছে হয়তো }
আমি-কি নালিশ জানাল ?{একটু অবাক মুখে}
মা-{একটু জোর গলার বললো} সেসব শুনতে হবেনা তোদের ,কাল থেকে তোরা আর একলা যাবিনা আমিই তদের এই সামনের পুকুরে স্নান করাতে নিয়ে যাব{সরলামাসি মাএর কথা শুনে আমাদের দিকে তাকিয়ে মুখে আচল টিপে হাসছে}
আমি-মা কিন্তু এই সামনের পুকুরে স্নান কেউই তো করেনা।।
মা-{এক্টু ধমকের সুরে}স্নান করার জন্য কারোর দরকার নাকি।যা বললাম শুনবি আমি নিয়ে যাব তোদের।
আক্রমের চেয়ে মনে হয় আমার মনটাই উদাস হল আর পুকুরের সীন দেখা যাবেনা ভেবে।
কিছুখন পর আমার রুমে আমি আর আক্রম{পাশাপাশি শুয়ে কথা}
আক্রম-কারা নালিশ করেছে বলতে পারিস।
আমি-সেটা জানিনা এতোলোক ছিলো।কিন্তু আমাদের এখানে আসাটায় মাটি হলো কিমজা লাগছিল।পুকুরে মেয়েদের স্নান উফফ ...আর সেসবতো হবেনা।
আক্রম-কেন হবেনা? think positive ...ok...
আমি-শুনলিনা কাল থেকে মা যাবে আমাদের সাথে,তাও আবার ফাকা পুকুরে যেখানে কেউ যায় না।কিসের আর পজিটিভ
আক্রম-দেখ রাগ করিসনা কেউ নেইতো কি তোর মাতো যাচ্ছে
আমি-কিবলতে চাইছিস {একটু হলেও রাগ হলো কিন্তু আমার কপট রাগ দেখালাম}
আক্রম-তোর মা গেলে কাকিমার স্নান তা দেখা যেতে পারে নাকি...।
আমি-কি যাতা বলছিস মা কি আমাদের সামনেই স্নান করবে নাকি মা শুধু সঙ্গে যচ্ছে আমাদের উপর নজর দিতে।
একটু চিন্তিতো হয়ে আক্রম বললো দেখাই যাকনা......
part4
রাত ১০টার দিকে আমরা উঠে গিয়ে ভাবলাম বাথরুম করে ঘুমিয়ে পড়ি তাই দুজনে মিলে নিচে গেলাম সিড়ির লাস্ট এ দেখলাম মাসি দাড়িয়ে,আর আমাদের থামাতে গিয়ে বললো
সরলামাসি-ছোটোবাবু দাড়াও তোমার মা হিসি করতে গেছে কুয়োর ধারে{আমরা সটাং দাঁড়িয়ে গেলাম ওখানেই ,কুয়োর উল্টোদিকের জায়গাটা রাতের দিকে অন্ধকার হয়ে যায় কিছু দেখা যায় না যেহেতু ঐদিকটায় কুয়োর বেদিটা উচু দেওয়ালের মতো আর কেউ পেচ্ছাপ করতে গেলে সেটা দেওয়াল হিসেবে আড়াল হয়ে যায়}পরক্ষণেই ইদেখলাম মা কুয়োর পাশের আন্ধকার জায়গা থেকে বেরিয়ে এল আর আমাদের দেখে বল্লো-
মা-এই তোরা সাবধানে কুয়োর ওই পাশটায় যাবি খুব শ্যাওলা জমেছে দেখলাম, ভালো করে বাথরুম করে ফ্রেশ হয়ে ঘুমোতে যাবি দুজনেই আর তোরা টিভি দেখিসনা রাত জেগে কেমন ,
মাএর কথাগুলো এমন মৃদুভাবে এল আমরা যেন মোহিত হলাম দুজনেই।যেমন আমরা মাএর ছোটো ছেলে বাচ্চা কিছুই বুঝিনা ।আমাদের মা এখন বাচ্চাই মনে করে সেটাতো কথাতেই বোঝা যায় কিন্তু তার সাথে যেন মায়ামমতা আর শাসন বজায় রয়েছে।যাইহোক সেদিনতো যেযার রুমে ঘুমিয়ে গেলাম,
সকালে কেউ যেন ঠেলা দিয়ে ওঠানোর চেষ্টা করছে{কটা বাজে মনে নেই কিন্তু জানলার দিকে তাকিয়ে দেখি খুব আন্ধকার।}হাল্কা চোখ মেলে দেখি আক্রম ,ওর হয়তো পায়খানা পেয়েছে তাই ডাকছে আর কোথায় যাবে এই নিয়ে।আমি ঘুমের ঘোরে বলে দিলাম যা না এইতো সামনের পুকুরের দিকে চলে যা{আঙ্গুল বাড়িয়ে জানলার দিকে ইসারা }।
ততোখনে দেখি মা এসে হাজির {এখানে বলে রাখি মা খুব সকালেই ঘুম থেকে ওঠে তাই হয়তো আক্রমের গলা শুনে আমার রুমে এলো}
মা{হাসিমুখে}-এই তোদের আবার কি বচসা চলছে।আমার ঘুমের ঘোর এতো বেশি ছিল আমি বলে দিলাম মা ওর হাগু পেয়েছে কোথায় যাবে বুঝতে পারছে না।মা খিলখিল করে হেসে ফেল্লো এদিকে আক্র্মের মাথা নিচু লজ্জায়,মা বল্লো আমাকে যেতে আমি ঘুমের মধ্যেই যেন না বললাম,হাল্কা কানে এল সারাদিন পরে থাক ঘুমিয়ে আমি নিয়ে গেলাম আক্রমকে।
{যেহেতু ছেলে ঘুমিয়ে তাই ঘটনাটা গল্পের আকার রহিতের মুখে নয়}
মিসেস ঘোষ আর আক্রম হেটে হেটে পুকুর ধারে এসে পৌছে যায়,এরিমাঝে অনেক কথাও বলেন
মিসেস ঘোষ-এখানে জানিসতো এটাই আসুবিধা কোথায় ফ্রেশ হবি সকালবেলা কিআর করবি এমনি মেনে নিতে হয়।{মিসেস ঘোষ দেখলেন রহিতের কথায় এখনো লজ্জা পাচ্ছে আক্রম আর হাতে মোবাইল}
আবার একবার হাসলেন এখানেও মোবাইল ওহ আজকালকার ছেলেমেয়েদের বলিহারি সবসময় মোবাইল চাই পারিস তোরা।যা আর লজ্জা না করে ঐ দিকটায় ঝোপের মতো দেখা যাচ্ছে অন্ধকার রয়েছে তুই একবারেই ওই সামনে পুকুর থেকে ফ্রেশ হয়েই আসবি আমি এখানেই বসে আছি এদিকে আক্রম বাধ্য ছেলের মত তাই করল ১০মিনিট পর ফিরে এল ।এবার ছেলের মুখে গল্পটা...
সকালে দেখলাম সরলামাসি জলখাবার দিয়ে আর দুপুরের খাবার রেন্ধে চলে গেছে নিজের বাড়ি ওর নাকি বড় ছেলেটা এসেছে বিকেলে আবার আসবে ।১১টা বাজে ঘড়িতে মা বল্লো চল তোরা স্নান সেরে নিবি।্মা আমাদের গামছা বা একটা প্যান্ট নিতে বল্লো কিন্তু নিজে কোনো কাপড় নিলোনা,আমি আক্রমের দিকে তাকালাম চোখে চোখে আক্রম বল্লো যেন মা স্নান করবেনা,ঠিক তাই হলও মা পুকুরের পাড় টায় বসে পড়লো আর আমাদের স্নান করতে বল্লো আমরা সুধু গামছা জড়িয়ে জলে নেমে পড়লাম ,আক্রম যেহেতু সাঁতার জানেনা তাই পুকুর পাড়ের কাছাকাছি থাকল আমি জলের মাঝে গিয়ে স্নান করছি,বেশ ঠান্ডা ঠান্ডা জলটা লাগছে।এদিকে মা বলছে রহিত আর দূরে যাসনা কোথায় পাঁক থাকবে বুঝতে পারবি না।
আক্রম -আমিতো সাঁতার জানিইই না আমি এখানেই থাকি বাবা{একটা ৫ফুটের পাতলা ছিপছিপে চেহারা বনিয়ে আক্রম স্নান করছে}
মা-আরে কিছুদিন থাকলে তুইও শিখে যাবি সাঁতার।মা হাসতে হাসতে বলে আর একটু ওদিকে যা এদিকে কাঁটা গাছগুলো রয়েছে লেগে যাবে{আক্রম জলে ডুব দিচ্ছে আর উঠছে ,}
আক্রম দুবার ডুব দিলো তৃতীয়বারে ডুব দিয়ে উঠতে গিয়ে পরনের গামছাটা কাঁটাগাছে ফেসে গিয়ে গামছা খুলে যায়,আর আক্রম আমাদের সামনে পুরো ল্যান্টো হয়ে যায় আর রোদের আলোয় আক্রমএর ৮ইঞ্চি নুনুটা লকলক করে ওঠে ,মাএর দিকে তাকাতে দেখি মা একদৃষ্টিতে চোখগুলো বড়ো বড়ো করে আক্রমের ধনের দিকে তাকিয়ে।আক্রমের দিকে দেখি আক্রম কিন্তু পেছন দিকে হাত করে গামছা ছাড়াবার চেষ্টা করছে আর ঘুরে আছে মাএর দিকে,মনে মনে একবার ভাবলাম তাহলেকি আক্রম ইচ্ছে করে এরকম করল?্নাহ ...এটা তো দুর্ঘটনা।।হতেই পারে।
গল্পে কার মনে কি চলছে ...।
{আক্রম -ওষুধে কাজ ধরেছে মনে হয় ,একটা পাকা মহিলাকে নিজের নুনু দেখিয়ে কুপোকাত করা যেতেই পারে, একজন বিধবা বাঙ্গালী মহিলাকে বিছানায় তোলা মুশকিল কিন্তু অসম্ভব নয়,}
{মা-বাব্বা এইটুকুন ছেলের কি লম্বা জিনিস্টা ,ইস এখোনোতো পুরো খাড়া হয়নি্* আর কত বড়ো হবে কে জানে,আক্রম পাতলা ছিপছিপে হতে পারে কিন্তু ওটা সলিড মুসল্মানি বলে কাটা নুনু এই প্রথম দেখছি।}
আমি-মাএরকম করে কিদেখছে তাহলেকি মাএর মনে কি ইচ্ছে জাগছে ঠিক আন্দাজ করতে পারছিনা,বিগত ২০ বছরের বিধবা জীবনের ফলাফল কি এতা ,তাই কি মা এত বছর পর কারোর এরকম জিনিস দেখে মিলিন হয়ে যাচ্ছে,
এরপর খুব ধিরে ধিরে আক্রম নিজের গামছা পরে নিলো কাঁটা গাছ ছাড়িয়ে আমি মাকে দেখলাম মা হাল্কা চোখটা বন্ধ করে দীর্ঘশ্বাস ফেল্লো যেন কোনো মনরোম দৃশ্যের স্বাদ পেল মা......।।
cont.....
আমার মনের ভেতর রাগ ও একটু অজানা আকর্ষন আর ভাবি শালা মিচকে শয়তান আক্রম কায়দা করে নিজের নুনুটা আমার জন্মদাত্রীবিধবা মাকে দেখিয়ে দিলো।আর মাও তো ফেল ফেল করে আলীক সুখের চাওনি নিয়ে তাকিয়েছিলো নুনুটার দিকে,যে কিনা হয়তোশুধু বাবার আর ছোটোবেলায় আমার নুনুটাই মাত্র দেখেছিল কিন্তু আজ একটা অন্যজাতের কাটা নুনুটা দেখে ফেল্লো এই প্রথম,দেখার কারনটাও বজায় ছিল সাইজ যদি ৮ইঞ্চি লম্বায় ও ঘেরে ৩ইঞ্ছি হলে যেকোনো মেয়েমহিলা ওটার দিকে হাঁ করে তাকিয়ে থাকবে মা ই বা ব্যাতিক্রম হতে যাবে কেনো...।কিন্তু এই ঘটনার পর থেকেই মাএর মধ্যে আনেক পরির্বতন দেখা যাচ্ছিলো...আগের চেয়ে বেশি বেশি যেন আমাদের সময় দিচ্ছিলো।
গ্রামের মধ্যে দুপুর বেলা একটি বিয়ের নিমন্ত্রন ছিল ,এমনিতে যাইনা কিন্তু সরলামাসি না থাকায় মা বল্লো চল ঘুরে আসি নাহয় আর খাবারটা গরম করে রাতে খেয়ে নেব{যেটা সরলামাসি সকালে বানিয়ে গিয়েছিল দুপুরের জন্য}।।মাএর পরনে হাল্কা হলুদকালো বর্নের প্রিন্টেড শাড়ী তার সাথে সাদা ব্লাউস{বাকাঁধে ব্লাউসের সাথে গেথে পিন শাড়িতে লাগান যাতে কোনোমতে আঁচল নিচে খসে না পড়ে,মা ঘোমটার মতো করে শাড়ির আচলটা পিঠের দিকদিয়ে গোল করে পেচিয়ে নিজের পিঠ ঢাকা করে খুবি ভদ্র আর নম্র ভাবে সবার সাথে মিসছে সেখানে কথা বলছে}।আমরা যাওয়াতে যেমন কোনো এলাহি ব্যাপারে দারিয়েছে সবাই মাকে গিন্নিমা বলে আর আমাকে ছোটোবাবু বলে খুব খাতির করতে শুরু করেছিলো।বাড়ি ফিরতে ফিরতে ২টো বেজে যায় আমাদের।গিয়ে হলরুমে যেখানে খাবার খাই সেই রুমটা বেশ গোছানো বড়ো একটা সোফাসেট রয়েছে,আর কিছু এদিকওদিক শোপিস দিয়ে গোছানো।মা কখনই এই সোফাতে বসতে দেখিনি আজ বসলোআর আমাদেরকেও বসতে বল্লো ।আর বলে
মা- খুব ক্লান্ত লাগছে রে কিছুখন বসি তোরাও বস একটু।
আমি আর আক্রম দুজনেই বললাম ক্লান্ত লাগলে নিজের রুমে গিয়ে আরাম করো তাহলে...
মা-না না তোদের সাথেতো কথাই হয়না বস একটু গল্প করি।{এতখনে মা শাড়ির ঘোমটা নামিয়ে নর্মানভাবে শাড়িটা পরে নিয়েছে।খুব পাতলা সাদা ফুলস্লীভ ব্লাউস পরেছে আর পিঠের দিকে ব্লউসটা অনেকটাই কাটা পিঠ অনেকটাই দেখা যায় তাই বিয়েবাড়িতে মা শাড়িটা ওরকম পিঠ ঢেকে শাড়িটা গোল করে পেচিয়ে ছিলো এখন বুঝলাম}
মা-আক্রম কেমন লাগছেরে এখানে।।
আক্রম-awsome..বলে হাসি দিলো
মা-বাহ। তাহলে তর এদিকে আসা সার্থক হলো বল।।{এই বলে দুহাত তুলে মাথার পেছনে খোপাতে নিয়ে গিয়ে মা চুলের খোপাটা এমনিই খুল্লো আর বাঁধলো।আর বাদিকের ব্লাউস আর বাদিকের একটু কোমরের তিনটে চর্বি পড়া ভাঁজ দেখা গেল এবং সাদা পাতলা ব্লউসের ভেতর কালো ব্রা পরেছে সেটাও দেখা গেলো।।}
আক্রম-মাএর ফর্সা কোমর আর ব্লাউসের দিকে তাকাতে তাকাতে উত্তর দেয় ----একদম সার্থক কাকিমা।
মাকেও দেখলাম শুধু আক্রমের চোখটা কোথায় সেটাই ফলোও করে চলেছে,মা কিন্তু ইচ্ছে করেই আরো দুএকবার খোপাটা খুল্লো আবার বেঁধে নিলো অথচ তেমন কোনো প্রয়োজন ছিল না।।
এদিকে আবার সন্ধ্যার দিকে হাল্কা ঝিরিঝিরি বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে আমি জানলার দিকে তাকিয়ে হাল্কা বাতাস নিচ্ছি আর বৃষ্টির মজা নিচ্ছি এদিকে আক্রম টিভি দেখছে আমার রুমেই,জানলার দিকে তাকিয়ে দেখি মা সন্ধ্যাবাতি দিচ্ছে
নিচে উঠোনে হাল্কা জলের ছিটেফোটাও লাগছে মাএর শাড়িতে{মা ব্লাউস ছাডা সাদা শাড়ি পরে মাথায় ঘোমটা}।এবার মাকে সান্ধ্যাবাতি দিয়ে সিড়ি বেয়ে উপরে উঠতে দেখলাম জানলা দিয়ে,আমি জাস্ট মাথাটা ঘুরিয়ে টিভির দিকে তাকাতেই দেখি মা আমাদের রুমের দরজার সামনে এসে হাজির আর হাসিমুখ নিয়ে বলছে এই তোরা কিকরছিস এখন?
আমিতো অবাক মা হয়তো এই প্রথম সান্ধ্যাবাতি দিয়ে সেই একি কাপোড়ে কারুর সামনে এলো আমি ছোটোবেলা থেকেই দেখে আসছি মা সান্ধ্যাআরতির কাজটা হলেই নিজের রুমে চলে যেতো তারপর অন্য ড্রেস করে আসতো।মনে প্রশ্নো ওঠে আজ বিপরীত হলো কেনো...।আর এদিকে নর্মাল ভাবে কথাও বলছে।
মা-উফফ।। কেমন হটাত বৃষ্টি হচ্ছে বলতো বলে ঘোমটা নামালো,
আক্রম-হ্যা ,ভাবলাম একটু বাইরে যাব দুজনে ঘুরতে
মা আমাকে যেমন করে বকে দেয় ঠিক্ সেরকমি আক্রমকেও বকা দিলো -রাখতো তোদের খালি ঘোরা আর ঘোরা একটু নাহয় বাড়িতেই থাকলি ।{মাএর বকুনি যেন আক্রমকে শাসন করলো}
{আমি ভাল করে মাএর দিকে দেখলাম মাএর মাথাটা একটু ভেজা ভেজা আর পরনের শাড়িটাও হাল্কা ভেজা।আর তাতে মাএর দুদু ভালোমতই আন্দাজ করা যাচ্ছে।ওরে বাবা মাএর দুদুর এরোলাটা বেশ বড়ো ।২.৫ ইঞ্চি ঘেরে নিয়ে মাএর দুদুর এরোলার বলয়।তার মাঝে রয়েছে একটা কালো আঙ্গুরের ন্যায় দুদুর বোটা।বয়সের জন্য একটু ঝোলা মাই,দেখে আমারি শিহরিত হয়ে যাচ্ছে শরীর আক্রমের তো হবেই।আক্রম আর আমি মাএর বুকের দিকেইই তাকিয়ে ছিলাম।মাএর কিন্তু সেদিকে কোনোরকম ভ্রুখেপ নেই নিজের মনেই আবল তাবল গল্প করে যাচ্ছে আমাদের সাথে।কিছুখন পর মা চলে যায় একটা গামছা নিয়ে নিজের রুমে তখন বুঝলাম মা গামছা নিতে এসেছিল কারন হয়ত বর্ষায় অন্য গামছাগুলো ভিজে ছিল।}
ভাবতে থাকলাম আজ সকাল থেকেই কি সব বীপরিত জিনিস ঘটলো আর কেনই বা ঘটলো সারারাত উলটো পালটা এইসব চিন্তা করে কাটালাম আর কখন ঘুমিয়ে পড়ি তার খেয়াল নেই।
cont.....
পরেরদিন খুব সকাল সকাল আ্মার আর আক্রমের ঘুম ভেঙ্গে যায় তাই আমি আর আক্রম প্রাতকাজটাও আগেই সেরে ফেলেছিলাম।মাএর হয়তো আজ ঘুমটা দেরিতে ভাঙ্গলো তাই আজ সকালে আক্রমকে ডাকতে আসেনি।যাইহোক ৯টা নাগাদ আমি আর আক্রম তার রুমেই বসে গল্প করছিলাম এমন সময় মনে হলো কেউ আসছে ঘরের দিকে {আক্রম দরজার মুখোমুখি বসেছে আর আমি একটু আঢ়াল হয়ে মানে আমি যেখানে বসেছি সেখান থেকে বাইরের লোকজন কেউ আসলে দেখা যাবে কিন্তু বাইরের কেউ আমাকে ভাল করে না দেখলে দেখা যাবেনা}
মাকে দেখলাম রুমের ভেতর ঢুকছে ব্লাউসের হুকটা লাগাতে লাগাতে সে কি দৃশ্য মা মাথাটা ঝুকিয়ে দুহাতে করে ব্লাউসের হুকটা লাগাচ্ছে আর রুমের ভেতর আসছে শাড়িটা একেবারে ডানদিকে সরে গেছে আর বাদিকের ব্লউসের ভাগটা পুরোটাই বাইরে ,ভালো করে লক্ষ্য করলাম হুকগুলোতো সবি লাগানো এমনি মা হাতটা বোলাচ্ছে।বুঝলাম মা এটা প্রলভন দিচ্ছে আক্রমকে,এই আক্রম বলে ডাক দিতেই মা হঠাত আমাকে দেখে ফেলে আর নিজের শাড়ির আচলটা দিয়ে ঢাকা দেয় নিজের বুকটা আক্রম মাএর এই কায়দাটা লক্ষ্য করেনি ,তাই সেটা মাও হয়তো বুঝতে পেরেছে,মাএর মনে কিজে চলছে কিছুই বোঝা যাচ্ছেনা আমার কাছে।মা এসে সোজা গিয়ে আমাদের সামনে রাখা চেয়ারে বসে বল্লো
মা-আক্রম তুই আজ সকালে গেছিলি,?{আমি বুঝে গেলাম মা আক্রমকে মাঠে পায়খানা যাবার কথা বলছে }
আক্রম-কোথায় কাকিমা?
মা-ঐ মাঠের দিকে সকালে কাজ সারতে।এখন যাবি তো চল
আমি-মা আমরা তো ভোরেই করে নিয়েছি,তুমি করতে চাইলে যাও আমাদেরতো হয়ে গেছে।
মাও উত্তরে বল্লো আমিও করে নিয়েছি সকালেই।এদিকে আক্রম হয়তো কথাগুলো আরও লম্বা করতে চাইলো তাই বল্লো কোথায় কাকিমা আমরা দেখলামনাতো আপনাদের।
মাকেও দেখলাম আঙ্গুলের ইশারা দিয়ে বোঝাতে শুরু করল- আরে তোরা ছেলেরা যেখানে করিস সেখানে আমরাও করবো নাকি যেখানে তোকে বসালাম কাল তারি উলটো দিকে পুকুরের সেখানে আমরা মেয়েমহিলারা করি ঐদিকটা গেলেই দেখতে পাবি আমরা মহিলারা সারি সারি বসে আছি।আক্রম মাএর কথা শুনে হোহো করে হাসতে শুরু করলো,মা-হাসছিস যে আমারা কি মানুষ নয় নাকি ,
আক্রম-না সেটা না সারি সারি বললেন তাই হাসি পেলো
মা-সারি সারি মানে আমি তোর সরলামাসি তুলি কাকিমা এরা সাবাই একসাথেই যাইতো সেটাই আরকি।।
{মার এতোকিছু আক্রমকে বলার কি দরকার সেটাই মাথায় এলোনা আমার }
মাএর কথা ঘোরানোর জন্য বললাম মা সরলামাসি কবে আসবে।?...আজ আসবে?...।।
মা-আর বলিসনা আজ সকালে জল তুলতে গিয়ে তোর মাসির নাকি ডানপাটা মচকে গেছে ওর ছেলে কালুইতো এসে বল্লো ,এখন কবে আসে কেজানে।
আমি-ওমা সেকি তাহলে আক্রমকে নিয়ে যাও ওতো ভালই পা টা বসাতে পারে কোথাও যদি শিরায় টান ধরে,
মা-{আক্রমের দিকে তাকিয়ে }কি বলিস আক্রম তুই এসবও জানিস আমারতো জানা ছিলোনা
আক্রম-না আসলে আম্মি বাড়ীতে একটু করেতো তাই আম্মির কাছ থেকেই এসব শিখেছি ঐ কারোর মচকে গেলে বসিয়ে দেওয়া একটু আধটু মালিশ করে দেওয়া এইসব।
{মা মালিশের নাম শুনে যেনো চোখ দিয়ে বলছে আমাকেও মালিশ কর },
মা-তুই মালিশ করিস ?
আক্রম-হ্যা ওইতো ঘাড়ে ব্যাথা ,হাটু ব্যাথা ।কোমরে ব্যাথা হলে আমি একটু মালিশ করে দিই এই টুকুই আর কিছুই না।
মা-ওম্মা...{চোখের ভ্রু উপরে তুলে} তাহলে দেখছিস তুই কতো কিছু জানিস ।আমিতো জানতামিনা
আক্রম-মাঝে মাঝে আব্বুর ঘাঢ মালিশ করে দি আবার বাড়ীতে কেউ আসলে যেমন বুয়া, ফুফি,মামুজান,বড়ো আপ্পা এলে তখন আম্মিরতো সময় থাকেনা তাই আমিই করেদি।
মা-হুম তাই...{মা নিজের ডান হাত ঘাঢ়ের কাছে নিয়ে গিয়ে আলতো করে বুলিয়ে আর আক্রমের দিকে তাকিয়ে বলে }আমারো ঘাড়টা মাঝে মাঝে ব্যাথা করেরে ...।
আমি মাএর কথাটা কেটে বললাম তোমার ঘাড়ে ব্যাথা হয় জানতাম নাতো
মা রেগে গিয়ে যেনো বল্লো তুই মায়ের কোনো খবর রাখিস সারাদিনতো বাইরে বাইরে আড্ডা,
এদিকে আক্রমটাও বলে ফেল্লো নানা কাকিমা এইযে ব্যাথা গুলো একদম ভালোনা।মাও আক্রমের কথাতে ভরসা পেয়ে আমাকে বল্লো শুনলিতো .,জানিসতো না কিছুই ,কিন্তু আমিতো আর একাএকা মালিশ করতে পারিনা,
মাএর এই কথা শুনেই আক্রম বিছানা থেকে উঠে গেল মা যেখানে বসেছে চেয়ারে তার পেছনে এসে দাড়ালো{মা তখনো নিজের ডানহাত দিয়ে ঘাড়ে হাত বলাচ্ছিলো .,আক্রম মায়ের হাত সরিয়ে নিজের দুটো হাত মায়ের দুকাঁধের দুসাইডে রাখলো চুলের খোপাটার নিচের পিঠের অংশে আলতো ভাবে হাত বুলিয়ে একজন ডাক্তারের পরীক্ষা নিরীক্ষা করার মত জিজ্ঞেস করে}কাকিমা এখানে ব্যাথা করে কি?
মা ঘাড় ঘুরিয়ে একবার আক্রমের দিকে একবার আমার দিকে তাকিয়ে বলে,হ্যারে ঠিক ধরেছিস বলে মা একটু সামনের দিকে ঝুকলো যাতে আক্রম মালিশ করতে পারে{এদিকে আক্রমও দেখলাম মাএর কায়দা ধরে নিলো যে মা ওকে মালিশের আদেশ দিচ্ছে}
তাই আক্রম মায়ের পিঠের দিকের ব্লাউসের উপর ভাগে খোলা পিঠে হাত গুলো thumsup এর মতো করে মানে বুড়ো আঙ্গুল খোলা আর বাকি চারটে আঙ্গুল মুঠো দুইহাতেরি করে শুধুমাত্র বুড়ো আঙ্গুলগুলো দিয়ে মাএর ঘাড়ে মালিশ করতে শুরু করে।মা আরামে চোখ বুজে উম্মম করে আওয়াজ করে আক্রম মাএর পিছনে তাই মাএর মুখটা দেখতে পাচ্ছে না আমি মাএর সামনে তাই মাএর মুখের হাবভাব দেখছি।কিছুখন মালিশ করার পর আক্রম বল্লো কাকিমা এগুলো একটু খোলামেলো করলে ভালো,মা ওইভাবেই ঝুকে শুধু মাথাটা ঘুরিয়ে বল্লো-মানে?
আক্রম-হাসতে হাসতে বলে আসলে আপনি ব্লাউস পরে আছেনতো ওটা খুললে আর ভালো করে করতে পারতাম মানে আপনার খোলা পিঠটা পুরোটাই পেতাম মালিশ করতে সুবিধা হতো এই আরকি।
আক্রমের এই কথাতে মা যেনো অপ্রস্তুত ছিলো আর মা আমার দিকে চোখটা বড়ো করে তাকিয়ে{মায়ের আমার দিকে এই চোখটা বড় করে তাকানোর কারন ঠিক জানতে পারলাম না,মা কি বোঝাতে চাইলো যে মাএর রাগ হয়েছে আক্রমের বাচালের মতো এইসব কথা মুখে শুনে,নাকি আমি সামনে বসে আছি বলে মা নিজের ব্লাউস খুলে পুরো পিঠটা মালিশ করাতে পারলোনা আক্রমকে দিয়ে,আমি সামনে বসে নাহলে হয়তো মা.........।।থাক কিসব আজেবাজে ভাবছি নিজের মাকে নিয়ে ।
মা-না না এমনি ঠিক আছে ,আসলে এখনতো সেরকম ব্যাথা করেনা আমার ব্যাথা করে রাতের দিকে{এই বলে মা উঠে দাড়ালো}
আক্রম-কাকিমা একটা কথা বলবো আপনি কি লজ্জা পাচ্ছেন ব্লাউসে খুলতে?বাড়িতে বুয়া ,আপ্পি এলে আমিতো তাদের খোলা পিঠেই মালিশ করি{বুঝলাম শালা আক্রম তেন্দর ছেলে এখন ব্লাউস খোলার বাহানা কখন দেখবো মাএর সায়ার দড়ির ফাঁসটাও খুলে দিয়েছে}
মা কি জবাব দেবে বুঝতে পারলনা আর হড়বড় করে বলে দিলো-না না সেরকম কিছু না আমার ছেলে রোহিত যেমন তুইও আমার ছেলের মতইতো তোদের সামনে আবার কিসের লজ্জা।{আমি বুঝে গেলাম এতদিনের বিধবা উপসী শরীর আজ অন্যকিছু চাইছে সেটা নিজের ছেলের বন্ধুই হোকনা কেনো ,আজ সুযোগ পেয়েছে তাই বিলিয়ে দিতে চাইছে আর মনে মনে আমি ভাবলাম মায়ের সায়ার দড়িটা আক্রম খুলেই ছারবে আর মা পারবে না আটকাতে আক্রমকে}
আক্রম-শুনে ভালো লাগলো আপনি আমাকেও ছেলের মতই দেখেন।
মা-এখন উঠে পড় স্নানটা সেরে সরলার বাড়ী যাব দেখে নিস একটু আক্রম ।আমার মালিশ নাহয় পরে হবে সরলার মচকে যাওয়া পায়ের কিছু ব্যাবস্থা করা যাক আগে কি বলিস রহিত{প্রশ্নটা আমার দিকে করে ।আমার মাএর মধ্যে শাসন আর রাগটাও যেমন আছে তেমন করুনাও রয়েছে তানাহলে সরলা মাসির জন্য এতো ভাবার কিছু নেই}
আমি-হ্যা মা ঠিক বলেছো।
মা-তাড়াতাড়ি কিছু খেয়ে স্নানটা করেনে তারপর চল তোদের সরলা মাসির বাড়ি।
আক্রম-কাকিমা আজ আপনি যাবেননা আমাদের সাথে স্নানে?
{মা যেমন নজরদারি করতে যায় স্নানের সময় সেই কথা আক্রম বলেছিল কিন্তু মা ভাবলো আক্রম আমাদের সাথে স্নান করতে যাওয়ার কথা,তাই উত্তরটাও সেরকমি এলো}
মা-হ্যা আমিও তাই ভাবছি তোদের সাথেই স্নানটা সেরেনি
{আমি অবাক হলাম মায়ের কথা শুনে মাকি সত্যি সত্যি আমাদের সাথে স্নান করবে,এতো দেখছি আক্রমের কাছে মেঘ না চাইতে জল,আক্রমের চোখটা দেখলাম কেমন ফুটে যেন উঠলো।আক্রম হয়তো ভাবছে বললো সেএক জিনিস আর মা ভাবলো এক জিনিস।যাক ভালই হয়েছে আক্রমের মনস্কামনা পুর্ন হলো মাএর স্নান করা দেখাটা হবে}
আক্রম-হ্যা কাকিমা আপনি একবার আমাদের জন্য পুকুরে যান আবার আসেন আবার পরে যান স্নান করতে একটু পরেশানি তো হয় আপনার ,আমাদের সাথে করে নিলে কাজটা একেবারে হয়ে যায় বারবার আসা যাওয়া করতে হবেনা আপনাকে তাইনা।।
{আমি ভাবলাম শালা আক্রম বেশি যুক্তি দিয়ে বোঝানো হচ্ছে তাইনা ।তোমার চাল বুঝিনা শালা }
মা-দেখেছিস রোহিত, আক্রম কতো ভাবে আমাদের নিয়ে একটু শেখ ওর কাছ থেকে।।
{আমি মনে মনে ভাবলাম চিন্তা না ছাই মা তুমি ওর মনের বাসনা জানলে তবেতো}।।
এরপর যখন আমরা স্নানে যাচ্ছি সেই সময় মাও দেখলাম একটা সায়া শাড়ি ব্লাউস হাতে নিয়ে হাজিরা দিলো আর বল্লো চল যাওয়া যাক।আমি আর আক্রম দুজনেই বুঝলাম মা আজ আমাদের সাথে যাচ্ছে।
আমরা পুকুরের সামনে ঘাটে গেলাম তিনটে সিড়ি বেয়ে পুকুর শুরু,উপরের সিড়িতে মা নিজের আনা কাপড়গুলো একটা পাথর দিয়ে চাপা দিয়ে বসলো আর বল্লো তোরা শুরু কর।শেষ সিড়িতে দাঁড়িয়ে আমরা নিজের কাপড় খুলতে শুরু করলাম আমি গামছা পরে নিলাম।আক্রম কাপড় খুল্লো কিন্তু একটা jocky জাঙ্গিয়া পরে রইলো।{মা ওর জাঙ্গিয়াটার দিকে তাকিয়ে রইলো কারন জাঙ্গিয়া অনেকটা কাটা টাইপের সামনের দিকে শুধু ওর নুনুটাকেই ঢেকে রেখেছে পেছনের দিকে আবার পোঁদের দুসাইডের কিছুটা অংশ দেখা যাচ্ছে হাল্কা,আক্রম সেটা লক্ষ্য করলো মাএর চোখের চাওনিটা}...
cont.....
আক্রম মাএর চোখের চাওনিটা দেখেও যেন না দেখার ভান করে ওখানেই দাঁড়িয়ে রইলো।মা একটা হাতাওয়ালা মানে ফুলস্লীভ ভ্লাউস ,নীল প্রিন্টেড শাড়ি পরেছিলো।
আক্রম-চলুন কাকিমা আপনিও রেডী হয়ে নিন{মনে মনে আজতো কাকিমার স্নান দেখবো কেমন করে তাকাচ্ছে দেখো আমার জাঙ্গিয়ার দিকে কখনো দেখেনি আগে মনে হয়}
আমিও বললাম হ্যা মা তুমিও চলো
মা-তোরা কর আমি পরে করছি বল্লো {হাল্কা করে}।।
আমি ভাবছি শালা আক্রম পুরো টার্গেট নিয়েই নিয়েছে মাকে স্নান করাবে বলে কিন্তু মাও তো কম চালাক নয় সেটা মাএর জবাবেই বোঝা গেলো।আমি বললাম মা, তুমি আর আক্রম মিলে গল্প করো আমিতো চল্লাম জলে এই বলে পরনের গামছা ধুতির মতো করে পেচিয়ে পুকুরের জলে ঝাপ দিলাম {আর একটা কথা বলে রাখি আমাদের এই পুকুরে তিনটে ঘাট দুটোতে সিড়ি দিয়ে বেদিটা বানানো অন্যটা এরকমি ,আগেরদিন বিনা বেদি দেওয়া ঘাটে গেছিলাম কিন্তু আজ যে ঘাটে গেছি সেখানে লাস্ট সিড়ির পরেই পুকুরের জল কোমর অবধি চলে আসে আক্রমের শর্ট হাইট তাই সে জলটা হয়তো ওর পেট অবধি চলে আসবে},এদিকে আমি পুকুরের মাঝামাঝি চলে গেছি সাঁতার কাটতে কাটতে আর একহাত তুলে ইশারা করছি আক্রমকে জলে নামার জন্য,দেখছি মা আর আক্রম কথা বলছে কিন্তু কিকথা শুনতে পাচ্ছি না।
আক্রম-কাকিমা ধরুন এইইত বিকেলের দিকে।আর মাসি ...মেসোকে দেখিনা কোথায় থাকে ?
মাসি-{রাগের মাথায়}ওর কথা বলনা ওতো একটা ঢ্যামনা দেখোগা মদ গিলে কোথাও পড়ে আছে ,দুনিয়ার আজেবাজে ছেলেমেয়েদের সাথে ফস্টিনশটি করে বেড়াচ্ছে গা আমি ওর খরবর রাখিনা।মরুগ গা যেয়ে।
মা-আহ...। সরলা কিহচ্ছে কি বাচ্চারা রয়েছে একটু ভাষাটা ঠিক রাখবিতো,
{অশ্লিল কথায় মা দেখলাম একটু বিরক্তি হলো}
মাসি-না গিন্নীমা ও জীবনটায় শেষ করল ওর কথা এলেই মাথা গরম হয়ে ওঠে।
এরপর মাসি আক্রমকেও মাসি একটু হেড মাসাজ করে দিলো।আক্রম না না করছিল কিন্তু মাএর কথাতে আক্রমও মাসাজ নিল মাসির।।
এরপর রাতের খাবার সময়,মা বল্লো এই তোরাকি চৌধুরি বাড়ির পুকুরে স্নান করতে গেছিলি আজকে ,
আমি-হ্যা মা সামনের পুকুরে যায়নি ওখানেই গেছিলাম কেন কিহলো?
মা-নালিশ জানালো কয়েকজন{কথাটা সুনে আমি আর আক্রম একে অপরের দিকে তাকালাম আর খাবার খেতে খেতে আমরা ভাবছি কে আবার নালিস জানালো ভাবলাম নিশ্চই আক্রম যেভাবে তাকাচ্ছিলো মেয়েদের তাতেই কিছুলোকের রাগ হয়েছে হয়তো }
আমি-কি নালিশ জানাল ?{একটু অবাক মুখে}
মা-{একটু জোর গলার বললো} সেসব শুনতে হবেনা তোদের ,কাল থেকে তোরা আর একলা যাবিনা আমিই তদের এই সামনের পুকুরে স্নান করাতে নিয়ে যাব{সরলামাসি মাএর কথা শুনে আমাদের দিকে তাকিয়ে মুখে আচল টিপে হাসছে}
আমি-মা কিন্তু এই সামনের পুকুরে স্নান কেউই তো করেনা।।
মা-{এক্টু ধমকের সুরে}স্নান করার জন্য কারোর দরকার নাকি।যা বললাম শুনবি আমি নিয়ে যাব তোদের।
আক্রমের চেয়ে মনে হয় আমার মনটাই উদাস হল আর পুকুরের সীন দেখা যাবেনা ভেবে।
কিছুখন পর আমার রুমে আমি আর আক্রম{পাশাপাশি শুয়ে কথা}
আক্রম-কারা নালিশ করেছে বলতে পারিস।
আমি-সেটা জানিনা এতোলোক ছিলো।কিন্তু আমাদের এখানে আসাটায় মাটি হলো কিমজা লাগছিল।পুকুরে মেয়েদের স্নান উফফ ...আর সেসবতো হবেনা।
আক্রম-কেন হবেনা? think positive ...ok...
আমি-শুনলিনা কাল থেকে মা যাবে আমাদের সাথে,তাও আবার ফাকা পুকুরে যেখানে কেউ যায় না।কিসের আর পজিটিভ
আক্রম-দেখ রাগ করিসনা কেউ নেইতো কি তোর মাতো যাচ্ছে
আমি-কিবলতে চাইছিস {একটু হলেও রাগ হলো কিন্তু আমার কপট রাগ দেখালাম}
আক্রম-তোর মা গেলে কাকিমার স্নান তা দেখা যেতে পারে নাকি...।
আমি-কি যাতা বলছিস মা কি আমাদের সামনেই স্নান করবে নাকি মা শুধু সঙ্গে যচ্ছে আমাদের উপর নজর দিতে।
একটু চিন্তিতো হয়ে আক্রম বললো দেখাই যাকনা......
part4
রাত ১০টার দিকে আমরা উঠে গিয়ে ভাবলাম বাথরুম করে ঘুমিয়ে পড়ি তাই দুজনে মিলে নিচে গেলাম সিড়ির লাস্ট এ দেখলাম মাসি দাড়িয়ে,আর আমাদের থামাতে গিয়ে বললো
সরলামাসি-ছোটোবাবু দাড়াও তোমার মা হিসি করতে গেছে কুয়োর ধারে{আমরা সটাং দাঁড়িয়ে গেলাম ওখানেই ,কুয়োর উল্টোদিকের জায়গাটা রাতের দিকে অন্ধকার হয়ে যায় কিছু দেখা যায় না যেহেতু ঐদিকটায় কুয়োর বেদিটা উচু দেওয়ালের মতো আর কেউ পেচ্ছাপ করতে গেলে সেটা দেওয়াল হিসেবে আড়াল হয়ে যায়}পরক্ষণেই ইদেখলাম মা কুয়োর পাশের আন্ধকার জায়গা থেকে বেরিয়ে এল আর আমাদের দেখে বল্লো-
মা-এই তোরা সাবধানে কুয়োর ওই পাশটায় যাবি খুব শ্যাওলা জমেছে দেখলাম, ভালো করে বাথরুম করে ফ্রেশ হয়ে ঘুমোতে যাবি দুজনেই আর তোরা টিভি দেখিসনা রাত জেগে কেমন ,
মাএর কথাগুলো এমন মৃদুভাবে এল আমরা যেন মোহিত হলাম দুজনেই।যেমন আমরা মাএর ছোটো ছেলে বাচ্চা কিছুই বুঝিনা ।আমাদের মা এখন বাচ্চাই মনে করে সেটাতো কথাতেই বোঝা যায় কিন্তু তার সাথে যেন মায়ামমতা আর শাসন বজায় রয়েছে।যাইহোক সেদিনতো যেযার রুমে ঘুমিয়ে গেলাম,
সকালে কেউ যেন ঠেলা দিয়ে ওঠানোর চেষ্টা করছে{কটা বাজে মনে নেই কিন্তু জানলার দিকে তাকিয়ে দেখি খুব আন্ধকার।}হাল্কা চোখ মেলে দেখি আক্রম ,ওর হয়তো পায়খানা পেয়েছে তাই ডাকছে আর কোথায় যাবে এই নিয়ে।আমি ঘুমের ঘোরে বলে দিলাম যা না এইতো সামনের পুকুরের দিকে চলে যা{আঙ্গুল বাড়িয়ে জানলার দিকে ইসারা }।
ততোখনে দেখি মা এসে হাজির {এখানে বলে রাখি মা খুব সকালেই ঘুম থেকে ওঠে তাই হয়তো আক্রমের গলা শুনে আমার রুমে এলো}
মা{হাসিমুখে}-এই তোদের আবার কি বচসা চলছে।আমার ঘুমের ঘোর এতো বেশি ছিল আমি বলে দিলাম মা ওর হাগু পেয়েছে কোথায় যাবে বুঝতে পারছে না।মা খিলখিল করে হেসে ফেল্লো এদিকে আক্র্মের মাথা নিচু লজ্জায়,মা বল্লো আমাকে যেতে আমি ঘুমের মধ্যেই যেন না বললাম,হাল্কা কানে এল সারাদিন পরে থাক ঘুমিয়ে আমি নিয়ে গেলাম আক্রমকে।
{যেহেতু ছেলে ঘুমিয়ে তাই ঘটনাটা গল্পের আকার রহিতের মুখে নয়}
মিসেস ঘোষ আর আক্রম হেটে হেটে পুকুর ধারে এসে পৌছে যায়,এরিমাঝে অনেক কথাও বলেন
মিসেস ঘোষ-এখানে জানিসতো এটাই আসুবিধা কোথায় ফ্রেশ হবি সকালবেলা কিআর করবি এমনি মেনে নিতে হয়।{মিসেস ঘোষ দেখলেন রহিতের কথায় এখনো লজ্জা পাচ্ছে আক্রম আর হাতে মোবাইল}
আবার একবার হাসলেন এখানেও মোবাইল ওহ আজকালকার ছেলেমেয়েদের বলিহারি সবসময় মোবাইল চাই পারিস তোরা।যা আর লজ্জা না করে ঐ দিকটায় ঝোপের মতো দেখা যাচ্ছে অন্ধকার রয়েছে তুই একবারেই ওই সামনে পুকুর থেকে ফ্রেশ হয়েই আসবি আমি এখানেই বসে আছি এদিকে আক্রম বাধ্য ছেলের মত তাই করল ১০মিনিট পর ফিরে এল ।এবার ছেলের মুখে গল্পটা...
সকালে দেখলাম সরলামাসি জলখাবার দিয়ে আর দুপুরের খাবার রেন্ধে চলে গেছে নিজের বাড়ি ওর নাকি বড় ছেলেটা এসেছে বিকেলে আবার আসবে ।১১টা বাজে ঘড়িতে মা বল্লো চল তোরা স্নান সেরে নিবি।্মা আমাদের গামছা বা একটা প্যান্ট নিতে বল্লো কিন্তু নিজে কোনো কাপড় নিলোনা,আমি আক্রমের দিকে তাকালাম চোখে চোখে আক্রম বল্লো যেন মা স্নান করবেনা,ঠিক তাই হলও মা পুকুরের পাড় টায় বসে পড়লো আর আমাদের স্নান করতে বল্লো আমরা সুধু গামছা জড়িয়ে জলে নেমে পড়লাম ,আক্রম যেহেতু সাঁতার জানেনা তাই পুকুর পাড়ের কাছাকাছি থাকল আমি জলের মাঝে গিয়ে স্নান করছি,বেশ ঠান্ডা ঠান্ডা জলটা লাগছে।এদিকে মা বলছে রহিত আর দূরে যাসনা কোথায় পাঁক থাকবে বুঝতে পারবি না।
আক্রম -আমিতো সাঁতার জানিইই না আমি এখানেই থাকি বাবা{একটা ৫ফুটের পাতলা ছিপছিপে চেহারা বনিয়ে আক্রম স্নান করছে}
মা-আরে কিছুদিন থাকলে তুইও শিখে যাবি সাঁতার।মা হাসতে হাসতে বলে আর একটু ওদিকে যা এদিকে কাঁটা গাছগুলো রয়েছে লেগে যাবে{আক্রম জলে ডুব দিচ্ছে আর উঠছে ,}
আক্রম দুবার ডুব দিলো তৃতীয়বারে ডুব দিয়ে উঠতে গিয়ে পরনের গামছাটা কাঁটাগাছে ফেসে গিয়ে গামছা খুলে যায়,আর আক্রম আমাদের সামনে পুরো ল্যান্টো হয়ে যায় আর রোদের আলোয় আক্রমএর ৮ইঞ্চি নুনুটা লকলক করে ওঠে ,মাএর দিকে তাকাতে দেখি মা একদৃষ্টিতে চোখগুলো বড়ো বড়ো করে আক্রমের ধনের দিকে তাকিয়ে।আক্রমের দিকে দেখি আক্রম কিন্তু পেছন দিকে হাত করে গামছা ছাড়াবার চেষ্টা করছে আর ঘুরে আছে মাএর দিকে,মনে মনে একবার ভাবলাম তাহলেকি আক্রম ইচ্ছে করে এরকম করল?্নাহ ...এটা তো দুর্ঘটনা।।হতেই পারে।
গল্পে কার মনে কি চলছে ...।
{আক্রম -ওষুধে কাজ ধরেছে মনে হয় ,একটা পাকা মহিলাকে নিজের নুনু দেখিয়ে কুপোকাত করা যেতেই পারে, একজন বিধবা বাঙ্গালী মহিলাকে বিছানায় তোলা মুশকিল কিন্তু অসম্ভব নয়,}
{মা-বাব্বা এইটুকুন ছেলের কি লম্বা জিনিস্টা ,ইস এখোনোতো পুরো খাড়া হয়নি্* আর কত বড়ো হবে কে জানে,আক্রম পাতলা ছিপছিপে হতে পারে কিন্তু ওটা সলিড মুসল্মানি বলে কাটা নুনু এই প্রথম দেখছি।}
আমি-মাএরকম করে কিদেখছে তাহলেকি মাএর মনে কি ইচ্ছে জাগছে ঠিক আন্দাজ করতে পারছিনা,বিগত ২০ বছরের বিধবা জীবনের ফলাফল কি এতা ,তাই কি মা এত বছর পর কারোর এরকম জিনিস দেখে মিলিন হয়ে যাচ্ছে,
এরপর খুব ধিরে ধিরে আক্রম নিজের গামছা পরে নিলো কাঁটা গাছ ছাড়িয়ে আমি মাকে দেখলাম মা হাল্কা চোখটা বন্ধ করে দীর্ঘশ্বাস ফেল্লো যেন কোনো মনরোম দৃশ্যের স্বাদ পেল মা......।।
cont.....
আমার মনের ভেতর রাগ ও একটু অজানা আকর্ষন আর ভাবি শালা মিচকে শয়তান আক্রম কায়দা করে নিজের নুনুটা আমার জন্মদাত্রীবিধবা মাকে দেখিয়ে দিলো।আর মাও তো ফেল ফেল করে আলীক সুখের চাওনি নিয়ে তাকিয়েছিলো নুনুটার দিকে,যে কিনা হয়তোশুধু বাবার আর ছোটোবেলায় আমার নুনুটাই মাত্র দেখেছিল কিন্তু আজ একটা অন্যজাতের কাটা নুনুটা দেখে ফেল্লো এই প্রথম,দেখার কারনটাও বজায় ছিল সাইজ যদি ৮ইঞ্চি লম্বায় ও ঘেরে ৩ইঞ্ছি হলে যেকোনো মেয়েমহিলা ওটার দিকে হাঁ করে তাকিয়ে থাকবে মা ই বা ব্যাতিক্রম হতে যাবে কেনো...।কিন্তু এই ঘটনার পর থেকেই মাএর মধ্যে আনেক পরির্বতন দেখা যাচ্ছিলো...আগের চেয়ে বেশি বেশি যেন আমাদের সময় দিচ্ছিলো।
গ্রামের মধ্যে দুপুর বেলা একটি বিয়ের নিমন্ত্রন ছিল ,এমনিতে যাইনা কিন্তু সরলামাসি না থাকায় মা বল্লো চল ঘুরে আসি নাহয় আর খাবারটা গরম করে রাতে খেয়ে নেব{যেটা সরলামাসি সকালে বানিয়ে গিয়েছিল দুপুরের জন্য}।।মাএর পরনে হাল্কা হলুদকালো বর্নের প্রিন্টেড শাড়ী তার সাথে সাদা ব্লাউস{বাকাঁধে ব্লাউসের সাথে গেথে পিন শাড়িতে লাগান যাতে কোনোমতে আঁচল নিচে খসে না পড়ে,মা ঘোমটার মতো করে শাড়ির আচলটা পিঠের দিকদিয়ে গোল করে পেচিয়ে নিজের পিঠ ঢাকা করে খুবি ভদ্র আর নম্র ভাবে সবার সাথে মিসছে সেখানে কথা বলছে}।আমরা যাওয়াতে যেমন কোনো এলাহি ব্যাপারে দারিয়েছে সবাই মাকে গিন্নিমা বলে আর আমাকে ছোটোবাবু বলে খুব খাতির করতে শুরু করেছিলো।বাড়ি ফিরতে ফিরতে ২টো বেজে যায় আমাদের।গিয়ে হলরুমে যেখানে খাবার খাই সেই রুমটা বেশ গোছানো বড়ো একটা সোফাসেট রয়েছে,আর কিছু এদিকওদিক শোপিস দিয়ে গোছানো।মা কখনই এই সোফাতে বসতে দেখিনি আজ বসলোআর আমাদেরকেও বসতে বল্লো ।আর বলে
মা- খুব ক্লান্ত লাগছে রে কিছুখন বসি তোরাও বস একটু।
আমি আর আক্রম দুজনেই বললাম ক্লান্ত লাগলে নিজের রুমে গিয়ে আরাম করো তাহলে...
মা-না না তোদের সাথেতো কথাই হয়না বস একটু গল্প করি।{এতখনে মা শাড়ির ঘোমটা নামিয়ে নর্মানভাবে শাড়িটা পরে নিয়েছে।খুব পাতলা সাদা ফুলস্লীভ ব্লাউস পরেছে আর পিঠের দিকে ব্লউসটা অনেকটাই কাটা পিঠ অনেকটাই দেখা যায় তাই বিয়েবাড়িতে মা শাড়িটা ওরকম পিঠ ঢেকে শাড়িটা গোল করে পেচিয়ে ছিলো এখন বুঝলাম}
মা-আক্রম কেমন লাগছেরে এখানে।।
আক্রম-awsome..বলে হাসি দিলো
মা-বাহ। তাহলে তর এদিকে আসা সার্থক হলো বল।।{এই বলে দুহাত তুলে মাথার পেছনে খোপাতে নিয়ে গিয়ে মা চুলের খোপাটা এমনিই খুল্লো আর বাঁধলো।আর বাদিকের ব্লাউস আর বাদিকের একটু কোমরের তিনটে চর্বি পড়া ভাঁজ দেখা গেল এবং সাদা পাতলা ব্লউসের ভেতর কালো ব্রা পরেছে সেটাও দেখা গেলো।।}
আক্রম-মাএর ফর্সা কোমর আর ব্লাউসের দিকে তাকাতে তাকাতে উত্তর দেয় ----একদম সার্থক কাকিমা।
মাকেও দেখলাম শুধু আক্রমের চোখটা কোথায় সেটাই ফলোও করে চলেছে,মা কিন্তু ইচ্ছে করেই আরো দুএকবার খোপাটা খুল্লো আবার বেঁধে নিলো অথচ তেমন কোনো প্রয়োজন ছিল না।।
এদিকে আবার সন্ধ্যার দিকে হাল্কা ঝিরিঝিরি বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে আমি জানলার দিকে তাকিয়ে হাল্কা বাতাস নিচ্ছি আর বৃষ্টির মজা নিচ্ছি এদিকে আক্রম টিভি দেখছে আমার রুমেই,জানলার দিকে তাকিয়ে দেখি মা সন্ধ্যাবাতি দিচ্ছে
নিচে উঠোনে হাল্কা জলের ছিটেফোটাও লাগছে মাএর শাড়িতে{মা ব্লাউস ছাডা সাদা শাড়ি পরে মাথায় ঘোমটা}।এবার মাকে সান্ধ্যাবাতি দিয়ে সিড়ি বেয়ে উপরে উঠতে দেখলাম জানলা দিয়ে,আমি জাস্ট মাথাটা ঘুরিয়ে টিভির দিকে তাকাতেই দেখি মা আমাদের রুমের দরজার সামনে এসে হাজির আর হাসিমুখ নিয়ে বলছে এই তোরা কিকরছিস এখন?
আমিতো অবাক মা হয়তো এই প্রথম সান্ধ্যাবাতি দিয়ে সেই একি কাপোড়ে কারুর সামনে এলো আমি ছোটোবেলা থেকেই দেখে আসছি মা সান্ধ্যাআরতির কাজটা হলেই নিজের রুমে চলে যেতো তারপর অন্য ড্রেস করে আসতো।মনে প্রশ্নো ওঠে আজ বিপরীত হলো কেনো...।আর এদিকে নর্মাল ভাবে কথাও বলছে।
মা-উফফ।। কেমন হটাত বৃষ্টি হচ্ছে বলতো বলে ঘোমটা নামালো,
আক্রম-হ্যা ,ভাবলাম একটু বাইরে যাব দুজনে ঘুরতে
মা আমাকে যেমন করে বকে দেয় ঠিক্ সেরকমি আক্রমকেও বকা দিলো -রাখতো তোদের খালি ঘোরা আর ঘোরা একটু নাহয় বাড়িতেই থাকলি ।{মাএর বকুনি যেন আক্রমকে শাসন করলো}
{আমি ভাল করে মাএর দিকে দেখলাম মাএর মাথাটা একটু ভেজা ভেজা আর পরনের শাড়িটাও হাল্কা ভেজা।আর তাতে মাএর দুদু ভালোমতই আন্দাজ করা যাচ্ছে।ওরে বাবা মাএর দুদুর এরোলাটা বেশ বড়ো ।২.৫ ইঞ্চি ঘেরে নিয়ে মাএর দুদুর এরোলার বলয়।তার মাঝে রয়েছে একটা কালো আঙ্গুরের ন্যায় দুদুর বোটা।বয়সের জন্য একটু ঝোলা মাই,দেখে আমারি শিহরিত হয়ে যাচ্ছে শরীর আক্রমের তো হবেই।আক্রম আর আমি মাএর বুকের দিকেইই তাকিয়ে ছিলাম।মাএর কিন্তু সেদিকে কোনোরকম ভ্রুখেপ নেই নিজের মনেই আবল তাবল গল্প করে যাচ্ছে আমাদের সাথে।কিছুখন পর মা চলে যায় একটা গামছা নিয়ে নিজের রুমে তখন বুঝলাম মা গামছা নিতে এসেছিল কারন হয়ত বর্ষায় অন্য গামছাগুলো ভিজে ছিল।}
ভাবতে থাকলাম আজ সকাল থেকেই কি সব বীপরিত জিনিস ঘটলো আর কেনই বা ঘটলো সারারাত উলটো পালটা এইসব চিন্তা করে কাটালাম আর কখন ঘুমিয়ে পড়ি তার খেয়াল নেই।
cont.....
পরেরদিন খুব সকাল সকাল আ্মার আর আক্রমের ঘুম ভেঙ্গে যায় তাই আমি আর আক্রম প্রাতকাজটাও আগেই সেরে ফেলেছিলাম।মাএর হয়তো আজ ঘুমটা দেরিতে ভাঙ্গলো তাই আজ সকালে আক্রমকে ডাকতে আসেনি।যাইহোক ৯টা নাগাদ আমি আর আক্রম তার রুমেই বসে গল্প করছিলাম এমন সময় মনে হলো কেউ আসছে ঘরের দিকে {আক্রম দরজার মুখোমুখি বসেছে আর আমি একটু আঢ়াল হয়ে মানে আমি যেখানে বসেছি সেখান থেকে বাইরের লোকজন কেউ আসলে দেখা যাবে কিন্তু বাইরের কেউ আমাকে ভাল করে না দেখলে দেখা যাবেনা}
মাকে দেখলাম রুমের ভেতর ঢুকছে ব্লাউসের হুকটা লাগাতে লাগাতে সে কি দৃশ্য মা মাথাটা ঝুকিয়ে দুহাতে করে ব্লাউসের হুকটা লাগাচ্ছে আর রুমের ভেতর আসছে শাড়িটা একেবারে ডানদিকে সরে গেছে আর বাদিকের ব্লউসের ভাগটা পুরোটাই বাইরে ,ভালো করে লক্ষ্য করলাম হুকগুলোতো সবি লাগানো এমনি মা হাতটা বোলাচ্ছে।বুঝলাম মা এটা প্রলভন দিচ্ছে আক্রমকে,এই আক্রম বলে ডাক দিতেই মা হঠাত আমাকে দেখে ফেলে আর নিজের শাড়ির আচলটা দিয়ে ঢাকা দেয় নিজের বুকটা আক্রম মাএর এই কায়দাটা লক্ষ্য করেনি ,তাই সেটা মাও হয়তো বুঝতে পেরেছে,মাএর মনে কিজে চলছে কিছুই বোঝা যাচ্ছেনা আমার কাছে।মা এসে সোজা গিয়ে আমাদের সামনে রাখা চেয়ারে বসে বল্লো
মা-আক্রম তুই আজ সকালে গেছিলি,?{আমি বুঝে গেলাম মা আক্রমকে মাঠে পায়খানা যাবার কথা বলছে }
আক্রম-কোথায় কাকিমা?
মা-ঐ মাঠের দিকে সকালে কাজ সারতে।এখন যাবি তো চল
আমি-মা আমরা তো ভোরেই করে নিয়েছি,তুমি করতে চাইলে যাও আমাদেরতো হয়ে গেছে।
মাও উত্তরে বল্লো আমিও করে নিয়েছি সকালেই।এদিকে আক্রম হয়তো কথাগুলো আরও লম্বা করতে চাইলো তাই বল্লো কোথায় কাকিমা আমরা দেখলামনাতো আপনাদের।
মাকেও দেখলাম আঙ্গুলের ইশারা দিয়ে বোঝাতে শুরু করল- আরে তোরা ছেলেরা যেখানে করিস সেখানে আমরাও করবো নাকি যেখানে তোকে বসালাম কাল তারি উলটো দিকে পুকুরের সেখানে আমরা মেয়েমহিলারা করি ঐদিকটা গেলেই দেখতে পাবি আমরা মহিলারা সারি সারি বসে আছি।আক্রম মাএর কথা শুনে হোহো করে হাসতে শুরু করলো,মা-হাসছিস যে আমারা কি মানুষ নয় নাকি ,
আক্রম-না সেটা না সারি সারি বললেন তাই হাসি পেলো
মা-সারি সারি মানে আমি তোর সরলামাসি তুলি কাকিমা এরা সাবাই একসাথেই যাইতো সেটাই আরকি।।
{মার এতোকিছু আক্রমকে বলার কি দরকার সেটাই মাথায় এলোনা আমার }
মাএর কথা ঘোরানোর জন্য বললাম মা সরলামাসি কবে আসবে।?...আজ আসবে?...।।
মা-আর বলিসনা আজ সকালে জল তুলতে গিয়ে তোর মাসির নাকি ডানপাটা মচকে গেছে ওর ছেলে কালুইতো এসে বল্লো ,এখন কবে আসে কেজানে।
আমি-ওমা সেকি তাহলে আক্রমকে নিয়ে যাও ওতো ভালই পা টা বসাতে পারে কোথাও যদি শিরায় টান ধরে,
মা-{আক্রমের দিকে তাকিয়ে }কি বলিস আক্রম তুই এসবও জানিস আমারতো জানা ছিলোনা
আক্রম-না আসলে আম্মি বাড়ীতে একটু করেতো তাই আম্মির কাছ থেকেই এসব শিখেছি ঐ কারোর মচকে গেলে বসিয়ে দেওয়া একটু আধটু মালিশ করে দেওয়া এইসব।
{মা মালিশের নাম শুনে যেনো চোখ দিয়ে বলছে আমাকেও মালিশ কর },
মা-তুই মালিশ করিস ?
আক্রম-হ্যা ওইতো ঘাড়ে ব্যাথা ,হাটু ব্যাথা ।কোমরে ব্যাথা হলে আমি একটু মালিশ করে দিই এই টুকুই আর কিছুই না।
মা-ওম্মা...{চোখের ভ্রু উপরে তুলে} তাহলে দেখছিস তুই কতো কিছু জানিস ।আমিতো জানতামিনা
আক্রম-মাঝে মাঝে আব্বুর ঘাঢ মালিশ করে দি আবার বাড়ীতে কেউ আসলে যেমন বুয়া, ফুফি,মামুজান,বড়ো আপ্পা এলে তখন আম্মিরতো সময় থাকেনা তাই আমিই করেদি।
মা-হুম তাই...{মা নিজের ডান হাত ঘাঢ়ের কাছে নিয়ে গিয়ে আলতো করে বুলিয়ে আর আক্রমের দিকে তাকিয়ে বলে }আমারো ঘাড়টা মাঝে মাঝে ব্যাথা করেরে ...।
আমি মাএর কথাটা কেটে বললাম তোমার ঘাড়ে ব্যাথা হয় জানতাম নাতো
মা রেগে গিয়ে যেনো বল্লো তুই মায়ের কোনো খবর রাখিস সারাদিনতো বাইরে বাইরে আড্ডা,
এদিকে আক্রমটাও বলে ফেল্লো নানা কাকিমা এইযে ব্যাথা গুলো একদম ভালোনা।মাও আক্রমের কথাতে ভরসা পেয়ে আমাকে বল্লো শুনলিতো .,জানিসতো না কিছুই ,কিন্তু আমিতো আর একাএকা মালিশ করতে পারিনা,
মাএর এই কথা শুনেই আক্রম বিছানা থেকে উঠে গেল মা যেখানে বসেছে চেয়ারে তার পেছনে এসে দাড়ালো{মা তখনো নিজের ডানহাত দিয়ে ঘাড়ে হাত বলাচ্ছিলো .,আক্রম মায়ের হাত সরিয়ে নিজের দুটো হাত মায়ের দুকাঁধের দুসাইডে রাখলো চুলের খোপাটার নিচের পিঠের অংশে আলতো ভাবে হাত বুলিয়ে একজন ডাক্তারের পরীক্ষা নিরীক্ষা করার মত জিজ্ঞেস করে}কাকিমা এখানে ব্যাথা করে কি?
মা ঘাড় ঘুরিয়ে একবার আক্রমের দিকে একবার আমার দিকে তাকিয়ে বলে,হ্যারে ঠিক ধরেছিস বলে মা একটু সামনের দিকে ঝুকলো যাতে আক্রম মালিশ করতে পারে{এদিকে আক্রমও দেখলাম মাএর কায়দা ধরে নিলো যে মা ওকে মালিশের আদেশ দিচ্ছে}
তাই আক্রম মায়ের পিঠের দিকের ব্লাউসের উপর ভাগে খোলা পিঠে হাত গুলো thumsup এর মতো করে মানে বুড়ো আঙ্গুল খোলা আর বাকি চারটে আঙ্গুল মুঠো দুইহাতেরি করে শুধুমাত্র বুড়ো আঙ্গুলগুলো দিয়ে মাএর ঘাড়ে মালিশ করতে শুরু করে।মা আরামে চোখ বুজে উম্মম করে আওয়াজ করে আক্রম মাএর পিছনে তাই মাএর মুখটা দেখতে পাচ্ছে না আমি মাএর সামনে তাই মাএর মুখের হাবভাব দেখছি।কিছুখন মালিশ করার পর আক্রম বল্লো কাকিমা এগুলো একটু খোলামেলো করলে ভালো,মা ওইভাবেই ঝুকে শুধু মাথাটা ঘুরিয়ে বল্লো-মানে?
আক্রম-হাসতে হাসতে বলে আসলে আপনি ব্লাউস পরে আছেনতো ওটা খুললে আর ভালো করে করতে পারতাম মানে আপনার খোলা পিঠটা পুরোটাই পেতাম মালিশ করতে সুবিধা হতো এই আরকি।
আক্রমের এই কথাতে মা যেনো অপ্রস্তুত ছিলো আর মা আমার দিকে চোখটা বড়ো করে তাকিয়ে{মায়ের আমার দিকে এই চোখটা বড় করে তাকানোর কারন ঠিক জানতে পারলাম না,মা কি বোঝাতে চাইলো যে মাএর রাগ হয়েছে আক্রমের বাচালের মতো এইসব কথা মুখে শুনে,নাকি আমি সামনে বসে আছি বলে মা নিজের ব্লাউস খুলে পুরো পিঠটা মালিশ করাতে পারলোনা আক্রমকে দিয়ে,আমি সামনে বসে নাহলে হয়তো মা.........।।থাক কিসব আজেবাজে ভাবছি নিজের মাকে নিয়ে ।
মা-না না এমনি ঠিক আছে ,আসলে এখনতো সেরকম ব্যাথা করেনা আমার ব্যাথা করে রাতের দিকে{এই বলে মা উঠে দাড়ালো}
আক্রম-কাকিমা একটা কথা বলবো আপনি কি লজ্জা পাচ্ছেন ব্লাউসে খুলতে?বাড়িতে বুয়া ,আপ্পি এলে আমিতো তাদের খোলা পিঠেই মালিশ করি{বুঝলাম শালা আক্রম তেন্দর ছেলে এখন ব্লাউস খোলার বাহানা কখন দেখবো মাএর সায়ার দড়ির ফাঁসটাও খুলে দিয়েছে}
মা কি জবাব দেবে বুঝতে পারলনা আর হড়বড় করে বলে দিলো-না না সেরকম কিছু না আমার ছেলে রোহিত যেমন তুইও আমার ছেলের মতইতো তোদের সামনে আবার কিসের লজ্জা।{আমি বুঝে গেলাম এতদিনের বিধবা উপসী শরীর আজ অন্যকিছু চাইছে সেটা নিজের ছেলের বন্ধুই হোকনা কেনো ,আজ সুযোগ পেয়েছে তাই বিলিয়ে দিতে চাইছে আর মনে মনে আমি ভাবলাম মায়ের সায়ার দড়িটা আক্রম খুলেই ছারবে আর মা পারবে না আটকাতে আক্রমকে}
আক্রম-শুনে ভালো লাগলো আপনি আমাকেও ছেলের মতই দেখেন।
মা-এখন উঠে পড় স্নানটা সেরে সরলার বাড়ী যাব দেখে নিস একটু আক্রম ।আমার মালিশ নাহয় পরে হবে সরলার মচকে যাওয়া পায়ের কিছু ব্যাবস্থা করা যাক আগে কি বলিস রহিত{প্রশ্নটা আমার দিকে করে ।আমার মাএর মধ্যে শাসন আর রাগটাও যেমন আছে তেমন করুনাও রয়েছে তানাহলে সরলা মাসির জন্য এতো ভাবার কিছু নেই}
আমি-হ্যা মা ঠিক বলেছো।
মা-তাড়াতাড়ি কিছু খেয়ে স্নানটা করেনে তারপর চল তোদের সরলা মাসির বাড়ি।
আক্রম-কাকিমা আজ আপনি যাবেননা আমাদের সাথে স্নানে?
{মা যেমন নজরদারি করতে যায় স্নানের সময় সেই কথা আক্রম বলেছিল কিন্তু মা ভাবলো আক্রম আমাদের সাথে স্নান করতে যাওয়ার কথা,তাই উত্তরটাও সেরকমি এলো}
মা-হ্যা আমিও তাই ভাবছি তোদের সাথেই স্নানটা সেরেনি
{আমি অবাক হলাম মায়ের কথা শুনে মাকি সত্যি সত্যি আমাদের সাথে স্নান করবে,এতো দেখছি আক্রমের কাছে মেঘ না চাইতে জল,আক্রমের চোখটা দেখলাম কেমন ফুটে যেন উঠলো।আক্রম হয়তো ভাবছে বললো সেএক জিনিস আর মা ভাবলো এক জিনিস।যাক ভালই হয়েছে আক্রমের মনস্কামনা পুর্ন হলো মাএর স্নান করা দেখাটা হবে}
আক্রম-হ্যা কাকিমা আপনি একবার আমাদের জন্য পুকুরে যান আবার আসেন আবার পরে যান স্নান করতে একটু পরেশানি তো হয় আপনার ,আমাদের সাথে করে নিলে কাজটা একেবারে হয়ে যায় বারবার আসা যাওয়া করতে হবেনা আপনাকে তাইনা।।
{আমি ভাবলাম শালা আক্রম বেশি যুক্তি দিয়ে বোঝানো হচ্ছে তাইনা ।তোমার চাল বুঝিনা শালা }
মা-দেখেছিস রোহিত, আক্রম কতো ভাবে আমাদের নিয়ে একটু শেখ ওর কাছ থেকে।।
{আমি মনে মনে ভাবলাম চিন্তা না ছাই মা তুমি ওর মনের বাসনা জানলে তবেতো}।।
এরপর যখন আমরা স্নানে যাচ্ছি সেই সময় মাও দেখলাম একটা সায়া শাড়ি ব্লাউস হাতে নিয়ে হাজিরা দিলো আর বল্লো চল যাওয়া যাক।আমি আর আক্রম দুজনেই বুঝলাম মা আজ আমাদের সাথে যাচ্ছে।
আমরা পুকুরের সামনে ঘাটে গেলাম তিনটে সিড়ি বেয়ে পুকুর শুরু,উপরের সিড়িতে মা নিজের আনা কাপড়গুলো একটা পাথর দিয়ে চাপা দিয়ে বসলো আর বল্লো তোরা শুরু কর।শেষ সিড়িতে দাঁড়িয়ে আমরা নিজের কাপড় খুলতে শুরু করলাম আমি গামছা পরে নিলাম।আক্রম কাপড় খুল্লো কিন্তু একটা jocky জাঙ্গিয়া পরে রইলো।{মা ওর জাঙ্গিয়াটার দিকে তাকিয়ে রইলো কারন জাঙ্গিয়া অনেকটা কাটা টাইপের সামনের দিকে শুধু ওর নুনুটাকেই ঢেকে রেখেছে পেছনের দিকে আবার পোঁদের দুসাইডের কিছুটা অংশ দেখা যাচ্ছে হাল্কা,আক্রম সেটা লক্ষ্য করলো মাএর চোখের চাওনিটা}...
cont.....
আক্রম মাএর চোখের চাওনিটা দেখেও যেন না দেখার ভান করে ওখানেই দাঁড়িয়ে রইলো।মা একটা হাতাওয়ালা মানে ফুলস্লীভ ভ্লাউস ,নীল প্রিন্টেড শাড়ি পরেছিলো।
আক্রম-চলুন কাকিমা আপনিও রেডী হয়ে নিন{মনে মনে আজতো কাকিমার স্নান দেখবো কেমন করে তাকাচ্ছে দেখো আমার জাঙ্গিয়ার দিকে কখনো দেখেনি আগে মনে হয়}
আমিও বললাম হ্যা মা তুমিও চলো
মা-তোরা কর আমি পরে করছি বল্লো {হাল্কা করে}।।
আমি ভাবছি শালা আক্রম পুরো টার্গেট নিয়েই নিয়েছে মাকে স্নান করাবে বলে কিন্তু মাও তো কম চালাক নয় সেটা মাএর জবাবেই বোঝা গেলো।আমি বললাম মা, তুমি আর আক্রম মিলে গল্প করো আমিতো চল্লাম জলে এই বলে পরনের গামছা ধুতির মতো করে পেচিয়ে পুকুরের জলে ঝাপ দিলাম {আর একটা কথা বলে রাখি আমাদের এই পুকুরে তিনটে ঘাট দুটোতে সিড়ি দিয়ে বেদিটা বানানো অন্যটা এরকমি ,আগেরদিন বিনা বেদি দেওয়া ঘাটে গেছিলাম কিন্তু আজ যে ঘাটে গেছি সেখানে লাস্ট সিড়ির পরেই পুকুরের জল কোমর অবধি চলে আসে আক্রমের শর্ট হাইট তাই সে জলটা হয়তো ওর পেট অবধি চলে আসবে},এদিকে আমি পুকুরের মাঝামাঝি চলে গেছি সাঁতার কাটতে কাটতে আর একহাত তুলে ইশারা করছি আক্রমকে জলে নামার জন্য,দেখছি মা আর আক্রম কথা বলছে কিন্তু কিকথা শুনতে পাচ্ছি না।