25-12-2019, 09:54 AM
সমাধান (০৭)
সানি চেঁচিয়ে ওঠে। আর বলে – বাবা
তোমাদের সমাধি ছুঁতে বলা হয়েছে তোমরা
তাই করবে
কানিমলি – কেন তোর বাবা তোদের শত্রু
নাকি?
সানি আবার চেঁচিয়ে ওঠে – মামার সমাধি
ছুঁতে বলেছি। সমুদ্রে ঝাঁপ দিতে বলিনি
কানিমলি – না আমরা ওই সমাধিতে হাত
দেবো না
মানি আর উর্বশী মিলে কানিমলিকে টেনে
সামনে নিয়ে আসে। চন্দ্রান কানিমলির হাত
চেপে ধরে।
কিন্নরী – যাও তোমরা দুজন গিয়ে দাদা
বৌদির আশীর্বাদ নাও।
চন্দ্রান – না যাবো না
সুধীর – কেন যেতে পারবে না?
কানিমলি হঠাৎ সুধীরের পা চেপে ধরে।
সুধীর – এ কি করছ পিসি?
কানিমলি – আমাদের মাফ করে দে বাবা
সুধীর – তোমরা আশীর্বাদ করবে না ঠিক
আছে। কিন্তু আমার পায়ে হাত দিচ্ছ কেন?
চন্দ্রানও সুধীরের আর মায়িলের পায়ে হাত
দেয় আর মাফ করে দিতে বলে। সুধীর আর
মায়িল হতভম্ব হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। কিন্নরী
চোখের ইশারা করতে নিখিল নীচে চলে
যায়। দু মিনিট পরেই ওর সাথে চারজন পুলিশ
উঠে আসে, তার মধ্যে একজন দারোগা।
দারোগা – কি হচ্ছে এখানে?
কিন্নরী – চন্দ্রান দাদা বলে দাও তুমি কি
করেছ
চন্দ্রান – আমি কিচ্ছু করিনি
দারোগা – কিছু করিনি মানে কি?
কিন্নরী – দারোগা বাবু আমি ওদের দুজনকে
ওই দুই সমাধি ছুয়ে আশীর্বাদ নিতে বলছি
কিন্তু ওরা যাবে না
দারোগা – এর সামান্য ব্যাপারের জন্যে
পুলিশ ডেকেছেন? তো চন্দ্রান বাবু ওনারা
যা বলছেন তা শুনছেন না কেন?
কানিমলি – আমরা ওই সমাধিতে হাত দিতে
পারবো না
দারোগা – কেন পারবেন না?
কানিমলি – ওই দাদা খুব বাজে লোক ছিল।
ওই সমাধিতে আমি মুতবও না, হাত দেওয়া ও
দুরের কথা
সুধীর লাফিয়ে ওঠে আর কানিমলির হাত ধরে
টেনে তোলে। চেঁচিয়ে বলে যে ওর বাবার
নামে এমন কথা বলার সাহস কি করে হয়।
দারোগা এসে ওকে শান্ত হতে বলে।
দারোগা – চন্দ্রান বাবু আপনাদের দুজনকে ওই
সমাধিতে হাত দিতেই হবে।
চন্দ্রান – না পারবো না।
দারোগা – কেন পারবে না
কানিমলি – ওই সমাধিতে যে হাত দেবে সে
মরে যাবে
দারোগা – ওমা সেকি! তো সেটা আপনারা
কি করে জানলেন?
চন্দ্রান – আমরা জানি
দারোগা – সেটা এতক্ষন বলেননি কেন?
চন্দ্রান – না মানে, না বলিনি, মানে ...
মানে...
কিন্নরী – দাদা বলেই ফেলো তুমি কি করে
রেখে গিয়েছ
চন্দ্রান – আমি কিচ্ছু করিনি
দারোগা – কিচ্ছু করিসনি তো সমাধিতে হাত
দে
কানিমলি – তুমি বলে দাও কি করেছ
চন্দ্রান – আমি করেছি না তুমি করেছ?
কানিমলি – আমি কি এইসব কিছু বুঝি নাকি!
এইসব বুদ্ধি তো তোমার মাথা থেকেই আসে
দারোগা – এবার দুজনে মিলে স্বীকার কর
তোরা কি করেছিস?
সানি চেঁচিয়ে ওঠে। আর বলে – বাবা
তোমাদের সমাধি ছুঁতে বলা হয়েছে তোমরা
তাই করবে
কানিমলি – কেন তোর বাবা তোদের শত্রু
নাকি?
সানি আবার চেঁচিয়ে ওঠে – মামার সমাধি
ছুঁতে বলেছি। সমুদ্রে ঝাঁপ দিতে বলিনি
কানিমলি – না আমরা ওই সমাধিতে হাত
দেবো না
মানি আর উর্বশী মিলে কানিমলিকে টেনে
সামনে নিয়ে আসে। চন্দ্রান কানিমলির হাত
চেপে ধরে।
কিন্নরী – যাও তোমরা দুজন গিয়ে দাদা
বৌদির আশীর্বাদ নাও।
চন্দ্রান – না যাবো না
সুধীর – কেন যেতে পারবে না?
কানিমলি হঠাৎ সুধীরের পা চেপে ধরে।
সুধীর – এ কি করছ পিসি?
কানিমলি – আমাদের মাফ করে দে বাবা
সুধীর – তোমরা আশীর্বাদ করবে না ঠিক
আছে। কিন্তু আমার পায়ে হাত দিচ্ছ কেন?
চন্দ্রানও সুধীরের আর মায়িলের পায়ে হাত
দেয় আর মাফ করে দিতে বলে। সুধীর আর
মায়িল হতভম্ব হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। কিন্নরী
চোখের ইশারা করতে নিখিল নীচে চলে
যায়। দু মিনিট পরেই ওর সাথে চারজন পুলিশ
উঠে আসে, তার মধ্যে একজন দারোগা।
দারোগা – কি হচ্ছে এখানে?
কিন্নরী – চন্দ্রান দাদা বলে দাও তুমি কি
করেছ
চন্দ্রান – আমি কিচ্ছু করিনি
দারোগা – কিছু করিনি মানে কি?
কিন্নরী – দারোগা বাবু আমি ওদের দুজনকে
ওই দুই সমাধি ছুয়ে আশীর্বাদ নিতে বলছি
কিন্তু ওরা যাবে না
দারোগা – এর সামান্য ব্যাপারের জন্যে
পুলিশ ডেকেছেন? তো চন্দ্রান বাবু ওনারা
যা বলছেন তা শুনছেন না কেন?
কানিমলি – আমরা ওই সমাধিতে হাত দিতে
পারবো না
দারোগা – কেন পারবেন না?
কানিমলি – ওই দাদা খুব বাজে লোক ছিল।
ওই সমাধিতে আমি মুতবও না, হাত দেওয়া ও
দুরের কথা
সুধীর লাফিয়ে ওঠে আর কানিমলির হাত ধরে
টেনে তোলে। চেঁচিয়ে বলে যে ওর বাবার
নামে এমন কথা বলার সাহস কি করে হয়।
দারোগা এসে ওকে শান্ত হতে বলে।
দারোগা – চন্দ্রান বাবু আপনাদের দুজনকে ওই
সমাধিতে হাত দিতেই হবে।
চন্দ্রান – না পারবো না।
দারোগা – কেন পারবে না
কানিমলি – ওই সমাধিতে যে হাত দেবে সে
মরে যাবে
দারোগা – ওমা সেকি! তো সেটা আপনারা
কি করে জানলেন?
চন্দ্রান – আমরা জানি
দারোগা – সেটা এতক্ষন বলেননি কেন?
চন্দ্রান – না মানে, না বলিনি, মানে ...
মানে...
কিন্নরী – দাদা বলেই ফেলো তুমি কি করে
রেখে গিয়েছ
চন্দ্রান – আমি কিচ্ছু করিনি
দারোগা – কিচ্ছু করিসনি তো সমাধিতে হাত
দে
কানিমলি – তুমি বলে দাও কি করেছ
চন্দ্রান – আমি করেছি না তুমি করেছ?
কানিমলি – আমি কি এইসব কিছু বুঝি নাকি!
এইসব বুদ্ধি তো তোমার মাথা থেকেই আসে
দারোগা – এবার দুজনে মিলে স্বীকার কর
তোরা কি করেছিস?