25-12-2019, 09:51 AM
সমাধান (০৫)
সকাল সাড়ে পাঁচটা বাজে। মায়িল সুধীরকে
বলে ছাদে গিয়ে বাবা মায়ের সমাধিতে
প্রনাম করতে আর বাবা মায়ের আশীর্বাদ
নিতে।
কিন্নরী – আজ সকালে তোমরা এখন ছাদে
যাবে না
সুধীর – কেন? ল্যাংটো হয়ে আছি বলে? সে
আমরা এখনই সব কিছু পড়ে নিচ্ছি।
কিন্নরী – না সুধীর তা নয়। একটু অপেক্ষা
করো। আজ যতক্ষন না আমি বলবো ততক্ষন
তোমরা দুজনে দাদা বৌদির সমাধির কাছেও
যাবে না।
মায়িল – কেন কাকি?
কিন্নরী – যা সানি তোরা গিয়ে ডেকে
নিয়ে আয়
সুধীর – কি করছ তোমরা? কিচ্ছু বুঝতে পারছি
না!
কিন্নরী – সুধীর আজ তোমার বিচার পাওয়ার
দিন
সুধীর – কিসের বিচার?
কিন্নরী – তোমার বাবা মায়ের খুনের বিচার
সুধীর – কি করে কিন্নরী?
কিন্নরী – আমি যা যা বলছি শুনে যাও আর
ঠিক তা করে যাও। একটু পরেই সবাই এসে
যাবে আর আমরা একসাথে ছাদে যাবো।
মায়িল – তোমরা কি বলছ আর কি করছ কিচ্ছু
বুঝতে পারছি না।
কিন্নরী – আর একটু ধৈর্য ধর, সব বুঝতে
পারবে। এখন একটু ভালো জামা কাপড় পড়ে
বস। আর মায়িল তুমি চা করো।
সানি আর মানি চলে যায়। সবাই মুখ হাত ধুয়ে
পরিস্কার হয়ে নেয়। সুধীর চট করে চান করে
জামা কাপড় পড়ে নেয়।
মায়িল – তুমি এতো সকালে চান করলে?
সুধীর – কিন্নরী যা বলল তাতে এটা আমার
জীবনের সব থেকে পুন্যের সময় হতে চলেছে।
তাই চান করলাম।
মায়িল – তবে আমিও চান করে নেই।
সারারাত ধরে আমরা যা করেছি তাতে
পুন্যের কাজ করা উচিত নয়।
সকাল সাড়ে পাঁচটা বাজে। মায়িল সুধীরকে
বলে ছাদে গিয়ে বাবা মায়ের সমাধিতে
প্রনাম করতে আর বাবা মায়ের আশীর্বাদ
নিতে।
কিন্নরী – আজ সকালে তোমরা এখন ছাদে
যাবে না
সুধীর – কেন? ল্যাংটো হয়ে আছি বলে? সে
আমরা এখনই সব কিছু পড়ে নিচ্ছি।
কিন্নরী – না সুধীর তা নয়। একটু অপেক্ষা
করো। আজ যতক্ষন না আমি বলবো ততক্ষন
তোমরা দুজনে দাদা বৌদির সমাধির কাছেও
যাবে না।
মায়িল – কেন কাকি?
কিন্নরী – যা সানি তোরা গিয়ে ডেকে
নিয়ে আয়
সুধীর – কি করছ তোমরা? কিচ্ছু বুঝতে পারছি
না!
কিন্নরী – সুধীর আজ তোমার বিচার পাওয়ার
দিন
সুধীর – কিসের বিচার?
কিন্নরী – তোমার বাবা মায়ের খুনের বিচার
সুধীর – কি করে কিন্নরী?
কিন্নরী – আমি যা যা বলছি শুনে যাও আর
ঠিক তা করে যাও। একটু পরেই সবাই এসে
যাবে আর আমরা একসাথে ছাদে যাবো।
মায়িল – তোমরা কি বলছ আর কি করছ কিচ্ছু
বুঝতে পারছি না।
কিন্নরী – আর একটু ধৈর্য ধর, সব বুঝতে
পারবে। এখন একটু ভালো জামা কাপড় পড়ে
বস। আর মায়িল তুমি চা করো।
সানি আর মানি চলে যায়। সবাই মুখ হাত ধুয়ে
পরিস্কার হয়ে নেয়। সুধীর চট করে চান করে
জামা কাপড় পড়ে নেয়।
মায়িল – তুমি এতো সকালে চান করলে?
সুধীর – কিন্নরী যা বলল তাতে এটা আমার
জীবনের সব থেকে পুন্যের সময় হতে চলেছে।
তাই চান করলাম।
মায়িল – তবে আমিও চান করে নেই।
সারারাত ধরে আমরা যা করেছি তাতে
পুন্যের কাজ করা উচিত নয়।