07-12-2019, 06:42 PM
বলিউডের বয়স্কা নায়িকাদের অবস্থা না ঘটকা না ঘাটকা। ৩০ বছর বয়স হয়ে গেলেই হাতে ফিল্ম আসা কমতে থাকে। .কমতে কমতে এমন সময় আসে যে হাতে একটাও ফিল্মও থাকে না। তো সুন্দরী রা ঘর সংসার কি ভাবে চালাবে , খরচাতো কম নয় ,দামি ব্র্যান্ডের জামা কাপড় আছে ,দামী কসমেটিক আছে , দামি গাড়ী চাপার খরচ আছে ,বিলাস বহুল ফ্ল্যাটের কিস্তি আছে।এতো খরচ সুন্দরী সামলাবে কি করে। হাতে আর কত টাকা জমানো আছে ,আর ফাংশানে নেচে কুঁদে আর কত টাকা পায় , এক কলসীর কড়িও ডুববেনা। তাই সুন্দরী রা মহা সমস্যায় পড়ে যায় . আর এই সুযোগ টাই বলিউডের মাংস ব্যাবসায়ীর দালাল রা। অনেক এর ধারণা আছে যে সব নতূন মেয়েরা সিনেমায় নামতে যায় তাদের অবস্থা খুব খারাপ হয় , অনেকেই দেহ বেচতে বাধ্য হয়। হ্যা সে কথা ঠিক। তবে এই নতুন মেয়েদের দেহ ব্যাবসায় নামানো খুব কষ্টকর। অনেক বোঝাতে হয় , অনেক ভয় দেখাতে হয়। অনেক সময় পুলিশের ঝামেলাও এসে পরে। সব কিছুর পরেও দাম ভালো পাওয়া যায়না। এইসব মেয়েগুলো তো আর হিরোইন হয়নি , সামান্য মেয়ে। তাদের জন্য বেশি রেট আর কে দেবে আর যেসব মেয়েরা সিনেমায় চান্স পেয়ে যায় তারা ওই মেয়ে মানুষের দালালদের বেশী পাত্তা দেয়না ,যতদিন না ফাঁপরে পরে। তাদের দেহের মধু ফিল্মের প্রোডিউসার , ডিরেক্টর ,নায়কদের ই চাখতে দেয়। তাই ওই বয়স্ক কাজ না পাওয়া নায়িকারাই নারী মাংস ব্যাবসায়ীদের লক্সমী। এখন হাতে কাজ না থাকলেও সবাই এদের বড় নায়িকা হিসেবে জানে ,এদের ল্যাংটো দেহ ভোগ করার জন্য ক্লায়েন্টরা যা খুশী দাম দিতে প্রস্তুত। আর তাছাড়া এই সব নায়িকারা যেহেতু আগেই কোনো না কোনো লোকের সঙ্গে ল্যাংটো হয়ে শুয়েছে , তাই এদেরকে বেশী বোঝাতে হয়না। বেশি টাকার অফার দিলে নাকুড় নুকুড় করতে করতে রাজি হয়ে যায় আর একবার রাজী হয়ে গেলে সবাই খুশ। সুন্দরী খুশ কম খেটেই বেশি টাকা পেয়ে , ক্লায়েন্ট খুশ সুন্দরী নায়িকার ল্যাংটো দেহ ভোগ করে আর দালাল খুশ ভালো দালালির টাকা পেয়ে।