15-11-2019, 08:53 AM
ডাঃ সুধীর রাও - মায়িল (০৮)
মায়িল অবাক হয়ে গ্রাম দেখে। এতদিন যে
সব গাছপালা শুধু বইয়ে পড়েছে বা শুধু
ল্যাবোরাটরিতে দেখেছে এই প্রথম সেসব
প্রকৃতিতে দেখতে পায়। অবাক হয়ে দেখে
যায় নাম না জানা ফুল আর ফলের গাছ। তানি
গাছের নাম বললে মায়িল সব বুঝতে পারে
না। সুধীর তখন সেই সব গাছের ইংরাজি বা
সায়েন্টিফিক নাম বলে বোঝায়। ঘুরতে
ঘুরতে এক সময় ক্যানালের ধারে পৌঁছায়।
তখন সূর্য অস্ত যাচ্ছে। পশ্চিমের আকাশ রঙে
রঙে ভরে গেছে।
মায়িল – এতো রঙ কোথা থেকে এলো!
সুধীর – সূর্যের আলো থেকে
মায়িল – সে তো সাদা আলো।
সুধীর – সাদা আলো কি কি রঙের আলোর
মিশ্রণ?
মায়িল – সূর্যের সাদা আলোয় সাতটা রঙ
থাকে। রামধনুতেও সাতটাই রঙ দেখি। কিন্তু
এখানে তো সাত লক্ষ রঙ আছে।
সুধীর – দেখ এখানে আকাশ একদম পরিষ্কার।
ধুলো বা ধোঁয়া নেই। আকাশে শুধু লক্ষ লক্ষ
জলের কণা আছে। প্রতিটা জলের কণা এক
একটা প্রিজমের কাজ করছে। প্রতিটা
থেকেই সাত রঙ প্রতিসরিত হচ্ছে। সেই রঙ
গুলো একে অন্যের সাথে মিশে এতো রঙের
শেড সৃষ্টি করছে।
মায়িল – সে তো রামধনুও একই ভাবে তৈরি
হয়। সেখানে তো এতো রঙের শেড দেখা যায়
না।
সুধীর – সেটা আমি ভাবিনি। আর আমি তো
ডাক্তার হবো, বায়োলজি একটু একটু বুঝি।
ফিজিক্সের এতো কিছু জানি না।
মায়িল – তাহলে?
সুধীর – তাহলে আবার কি? তোর রঙ দেখতে
ভালো লাগলে দেখ আর উপভোগ কর
মায়িল – দেখতে ভীষণ ভালো লাগছে। ইচ্ছা
করছে পাখির মত ডানা নিয়ে ওই রঙের মধ্যে
উড়ে বেড়াই।
সুধীর – আয় এখানে বস। আমার কাছে বস।
দেখ আকাশের রঙ মনেও ছুঁয়ে যাবে
মায়িল অবাক হয়ে গ্রাম দেখে। এতদিন যে
সব গাছপালা শুধু বইয়ে পড়েছে বা শুধু
ল্যাবোরাটরিতে দেখেছে এই প্রথম সেসব
প্রকৃতিতে দেখতে পায়। অবাক হয়ে দেখে
যায় নাম না জানা ফুল আর ফলের গাছ। তানি
গাছের নাম বললে মায়িল সব বুঝতে পারে
না। সুধীর তখন সেই সব গাছের ইংরাজি বা
সায়েন্টিফিক নাম বলে বোঝায়। ঘুরতে
ঘুরতে এক সময় ক্যানালের ধারে পৌঁছায়।
তখন সূর্য অস্ত যাচ্ছে। পশ্চিমের আকাশ রঙে
রঙে ভরে গেছে।
মায়িল – এতো রঙ কোথা থেকে এলো!
সুধীর – সূর্যের আলো থেকে
মায়িল – সে তো সাদা আলো।
সুধীর – সাদা আলো কি কি রঙের আলোর
মিশ্রণ?
মায়িল – সূর্যের সাদা আলোয় সাতটা রঙ
থাকে। রামধনুতেও সাতটাই রঙ দেখি। কিন্তু
এখানে তো সাত লক্ষ রঙ আছে।
সুধীর – দেখ এখানে আকাশ একদম পরিষ্কার।
ধুলো বা ধোঁয়া নেই। আকাশে শুধু লক্ষ লক্ষ
জলের কণা আছে। প্রতিটা জলের কণা এক
একটা প্রিজমের কাজ করছে। প্রতিটা
থেকেই সাত রঙ প্রতিসরিত হচ্ছে। সেই রঙ
গুলো একে অন্যের সাথে মিশে এতো রঙের
শেড সৃষ্টি করছে।
মায়িল – সে তো রামধনুও একই ভাবে তৈরি
হয়। সেখানে তো এতো রঙের শেড দেখা যায়
না।
সুধীর – সেটা আমি ভাবিনি। আর আমি তো
ডাক্তার হবো, বায়োলজি একটু একটু বুঝি।
ফিজিক্সের এতো কিছু জানি না।
মায়িল – তাহলে?
সুধীর – তাহলে আবার কি? তোর রঙ দেখতে
ভালো লাগলে দেখ আর উপভোগ কর
মায়িল – দেখতে ভীষণ ভালো লাগছে। ইচ্ছা
করছে পাখির মত ডানা নিয়ে ওই রঙের মধ্যে
উড়ে বেড়াই।
সুধীর – আয় এখানে বস। আমার কাছে বস।
দেখ আকাশের রঙ মনেও ছুঁয়ে যাবে