24-10-2019, 09:08 AM
(This post was last modified: 24-10-2019, 06:32 PM by Niltara. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
আগের পর্বের শেষ কিছু অংশ......... .....
আমিও মায়ের দিয়ে গম্ভীরভাবে তাকিয়েই বললাম মা তুমি যখন হিসি করছিলে তখন তোমার শাড়ী ফাকা হয়ে গেছিলো আর তোমার হিসু দেখে ফেলেছি তাই লজ্জায় কথা বলতে পারছিনা মা {একনাগাড়ে কথাটা বলে দিলাম}
মা আমার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে ভ্রু কুঁচকে গম্ভীর চোখে চোখ কয়েক সেকেন্ড ,আমার তখন প্রায় প্রাণ বেরিয়ে মনে হলো কি বলে ফেললাম এবার কি হবে কে জানে। একমনে আমার দিকে নীরব তাকানোর পর মা আমার দিকে তাকিয়ে --আহাহাহা হাহাহাহা আহাহাহাহা হাহাহাহা করে খুব জোরে হাসি দিলো ,,,,,আর আমার গালে চিমটি দেওয়ার মতন করে নিজের ডান হাত দিয়ে আমার বা গাল টেনে ছেড়ে দিলো একবার আর বললো। .উফফফ বাবু এতে তুই লজ্জা পেলি ,তাইবলে ঐরকম মনমরা হয়ে থাকবি বাড়িতে তাহলে কি আমার ভালো লাগবে ,নাহয় ভুলবশত দেখে ফেলেছিস তাতেই বা কিহলো বলতো , বুঝলাম মা কথাটা ঘুরিয়ে দিয়ে আমাদের পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করছে ,যাতে মাএর ইচ্ছাকৃত কোনো কাজ ছিল এতে বোঝা না যায় ,কিন্তু মায়ের হাবভাব দিয়ে বোঝা যাচ্ছে আমি যদি একটু ঢিল দিয়ে মায়ের উপর টোপ ফেললে মা হয়তো সেই টোপ গিলে নেবে আর আমাকে পুরোপুরি আশ্রয় দিয়ে বলবে ,বাবুরে আমাকে তুই গিলে গিলে খা ..........
এরপর। .........
আমি ভাবতে থাকলাম আমার ওরকম কথা বলার জন্য মায়ের রেগে যাওয়া উচিত ছিলো কিন্তু মাএর তো রাগের চিহ্নমাত্র মুখে দেখলামনা উল্টো হাসিমুখে কথাবার্তা বলছে। মা আমাকে চুপ থাকতে দেখে আবার জিজ্ঞাসা করলো - কিরে কি ভাবতে বসলি আবার।আমি কোনোকিছু জবাব দেবো তার আগেই মা আরেকটা প্রশ্ন শুরু করলো--হ্যারে বাবু তুই তো মনে হচ্ছে সেদিন অনেকক্ষন ধরেই আমার শাড়ীর ফাঁকে তাকিয়ে ছিলি তাইনারে{মা যখন কথাটা জিজ্ঞেস করছে মায়ের চোখ বড়োবড়ো করে ভ্রু কুঁচকে একদৃষ্টিতে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে আর আমার তখন প্রাণ বেরিয়ে যায় অবস্থা কি জবাব দেবো আমি বুঝতেই পারছিনা },
কিরে আমার শাড়ীর তলায় তাকাতে খুব ভালো লাগছিলো নারে {আমি লজ্জায় অস্থির হয়ে গেলাম আর মা এসব কি বলছে মনেমনে ভাবছি }আমি কিছু উত্তর না দিয়ে বিছানা ছেড়ে উঠে দাঁড়ালাম আর চোখগুলোকে কচলাতে কচলাতে বললাম মা আমি ব্রাশ করে ফ্রেশ হয়ে আসছি ,আমি বাথরুমে যেতে যেতে একবার মুখ ঘুরিয়ে পেছন ফিরে দেখলাম মা গেলো কিনা মা তখন নিজের হাতগুলোকে মাথার পেছন করে চুলের খোঁপা করতে শুরু করেছে অন্যদিকে মুখ করে আর ইদানিং দেখেছি চুলের খোঁপা করতে গিয়ে বুকে থাকা শাড়ীর আবরণ বাদিক থেকে ডানদিকে সরে আসে তাতে বাদিকের ব্লাউসের অংশ প্রায় বেরিয়ে আসে তাতে বোঝা যায় মায়ের ব্লউসের ওপর থেকে বুকের এরোলা আর বোটা }মা আবার কোনো প্রশ্ন করে ফেলে তার আগেই আমি বাথরুমে ঢুকে গেলাম। আমি বাথরুম করে মুখে ব্রাশ ঘষে ফ্রেশ হয়ে একেবারেই প্রায় ৩০ মিনিট পর বেরোলাম আর বেরিয়ে একি মা এখনো আমার রুমেই রয়েছে।কিন্তু মা এখন বিছানার ধারে পা দুলিয়ে আর বসে নেই মা বিছানার মাঝখানে হেলান দিয়ে বসে পড়েছে পাগুলোকে লম্বালম্বি মেলে দিয়ে ,আমাদের পালঙ্ক মানে বেড পুরোনো আমলের দুসাইডের দুটো কাঠ উচুউঁচু তাই মা কাঠের উচুদিকটায় একটা বালিশ পিছনে পিঠের দিকে রেখে হেলান দিয়ে বসে রয়েছে ,আমি ভাবলাম এইরে আবার কেলেঙ্কারি হবে নাকি ,মা জাকিয়ে প্রশ্ন করলে কিকরবো ,যাইহোক যাইতো সামনে তারপর যা হবে দেখা যাবে ,আমি কাছে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়লাম ,মায়ের চোখ বোজা মানে বন্ধ রয়েছে,তাহলেকি মা ঘুমিয়ে পড়েছে,মায়ের হেলান দিয়ে বসে থাকায় বুকটা একটু উঁচু হয়ে আছে ,বুকের শাড়ীটাও ডানদিকে সরে এসে বাঁদিকের ব্লাউসের অংশটা দেখা যাচ্ছে তাতেই সাদা পাতলা ব্লাউসে জানান দিচ্ছে বুকের এরোলা আর বোটার অবস্থান ব্লাউসের পাতলা আবরণ মধ্য দিয়ে।আমি আস্তে করে বিছানায় বসলাম আর মায়ের ব্লাউসের দিকে তাকাচ্ছি ,মায়ের ব্লউসের পাতলা আবরণ দিয়ে জেন্ মায়ের দুদু ডাকছে আমাকে আর বলছে -আয় আয় বাবু আয় নারে। ........আমি বিছানায় আস্তে করে বসার সময় কেমন যেন আমার মনে হলো মা হালকা চোখদুটো মেলে তাকালো আবার বুজে নিলো,তাহলেকি এটাই আমার গ্রীন সিগন্যাল ,আমি পাদুটোকে দুলিয়ে বসেছিলাম মার্ ডানদিকে হাঁটুর কাছাকাছি এদিকে মায়ের পাগুলো লম্বালম্বি মেলে আর ডানহাতটা মাথার পেছনে আর বাঁহাত মায়ের বাদিকেই কোমরের পাশে বিছানায় রাখা ,আমি নিজের মুখটা এবার মায়ের বাঁদিকের বুকের দিকে ঠিক ব্লাউসের কাছাকাছি নিয়ে গেলাম ,আমার মুখটা মাত্র দুইঞ্চি দূর এখনো ব্লাউসে ছোয়া লাগানো থেকে ,মার্ বুকের কাছে যেতেই মায়ের নিঃশাস প্রশ্বাস হালকা কেমন বাড়িয়ে ফেললো তাহলে কি মা আমার গতিবিধি লক্ষ করতে চাইছে স্থিরচিত্ত হয়ে ,আমি একবার ঠিক এরোলার কাছাকাছি জায়গাটায় ব্লাউসের ওপর থেকেই হালকা ফু দিলাম ,মা কিন্তু তখনো নিজের চোখটা খোলেনি তবে নিজের শরীরটাকে কাঁপিয়ে নিলো একবার আর নিজের পিঠ বেকিয়ে নিলো তাতে আরো আমার মুখের সামনে মায়ের বুক যায় যায় ,আমি বুঝলাম মা জেগে আছে ,এই হলো মোক্ষম সময় মাকে কুপোকাত করার তাই আর দেরি না করে নিজের জিভ মায়ের ব্লাউসের উপর থেকে ঠিক এরোলার কাছাকাছি চালান করলাম একবার ডানদিক থেকে বাঁদিকে ,মা তাতেই চোখ বন্ধ করে অংগ অংগ অংগ করে আওয়াজ বের করলো আর মা শুধু হিসহিসিয়ে আওয়াজ করছে না শরীর বেকিয়ে চোখ বন্ধ করেই নিজের বুকটাকে আমার মুখে ঢোকানোর চেষ্টা করছে বেশি করে ব্লাউসের সেই জায়গাটা যেখানে দুদুর বোটা রয়েছে কিন্তু আমি ইচ্ছে করেই বোটা না চেটে ব্লাউসের ওপর দিয়ে এরোলার অংশে নিজের জিভ ছোয়া লাগানোর মতন করে লাগিয়ে যাচ্ছিলাম। এর কিছুক্ষন পরে আমার্ মাথায় হাতের ছোয়া পেলাম বুঝলাম মা হালকা করে আমার মাথায় হাত রেখেছে আর মুখ দিয়ে হিসহিসিয়ে আওয়াজ বের করে বললো -অংন বাবুঃ উঙ কি করছিস রেহ {আমি তখন নিজের ঠোঁটদুটো মায়ের বুকে ব্লাউসের ওপরে ঠেকিয়ে রেখে তাকালাম মায়ের দিকে,মায়ের চোখ ঢুলুঢুলু হয়ে যেন কোনো নেশা ধরেছে সেইরকম তাকিয়ে আমার দিকে আর মায়ের নাকে কপালে ঘাম জমেছে} আমি এবার উঠে বসলাম বিছানার ধারে পাগুলো দুলিয়ে মায়ের দিকে পিঠ করে এদিকে মাকেও দেখলাম একটু সোজা হয়ে বসলো পাগুলো ঐভাবেই লম্বালম্বি মেলে কিন্তু বুকের শাড়ীটা সেইরকমই মাঝামাঝি জায়গায় সরে এসেছে আর বাঁদিকের ব্লাউসের অংশ পুরোপুরি বেরিয়ে আমি শুধু ঘাড় ঘুরিয়ে মায়ের বুকের দিকে তাকালাম ,আমি যেখানে মুখ দিয়েছিলাম ব্লাউসের সেই অংশটা ভিজে রয়েছে তাতে করে ব্লাউসের হালকা আবরণ দিয়ে মায়ের বড়ো আকারের এরোলা কালো মতন পুরোটাই প্রায় বোঝা যাচ্ছে ,আর তার মাঝে ফুলে ওঠা মায়ের দুদুর বোঁটা ,একটা বড়ো সাইজের কালো আঙ্গুর ব্লাউসের ভেতরে রয়েছে সেরকম মনে হচ্ছে মায়ের বুকে অনেকক্ষন মুখ থাকায় ফুলে উঠেছে এটা নিশ্চিত,আমি মায়ের বুকের দিকে তাকাচ্ছিলাম জাস্ট ঘাঁড়টাকে ঘুরিয়ে ,মা ঠিকই বুঝতে পারছে কিন্তু মায়ের শাড়ীটা ঢাকা দেওয়ার কোনো প্রয়াস মায়ের দিক থেকে দেখলামনা ,মা নিজের বা হাত তুলেই আমার মাথাটা বুলিয়ে বললো-দেখ বাবু এখন তুই বড়ো হয়েছিস এসব ঠিক নয় ,কোথা থেকে এইসব শিখছিস ,
আমি-কি বলছো মা ছেলেরা কি মায়ের ওখানে মুখ দিতে পারেনা?{মায়ের বুকের দিকে চোখ দিয়ে ইশারা}যদিএটা দোষের হয় তাহলে ছোটবেলা থেকে সবাই দোষী।
{আমি জানি মাকে যুক্তি দিয়েই হারাতে হবে}
মা বা হাত আমার মাথায় থেকে সরিয়ে দিয়ে-আমি কিন্তু সেকথা একবারও বলিনি ,তুই যে জিনিসের কথা বলছিস সেটা ছোটোবেলা ,,,,,,,,,মার্ কথা শেষ হতে না হতেই আমি বললাম ,ছোটো আর বড় কি বলছো ,ছেলেরা কখনোকি মায়ের কাছে বড়ো হয়। এই কথা শুনেই মায়ের চোখ উল্টে গেলো এরকম মনে হলো তবে স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করলো।
স্বাভাবিক ভাবে মুখে হালকা হাসি এনে বললো তারমানে কি তুই সেই ছোটো হতে চাস ,আমার দু বছরের ছোট বাবু যেকিনা চোচো করে আমার বুকের দুধ খেত ,এবার মার্ কথা শুনে আমার চোখ উল্টে যাবার অবস্থা,তুই কি পারবি সেইরকম হতে আবার কখনোই না। ..... কি পারবি তুইকি সেই আগের মতো একেবারেই ল্যাংটো হয়ে আমার পাশে শুয়ে শুয়ে আমার দুদু খাওয়া ,{আমার মনে আবার থেকে উত্তেজনা ছড়াবার জন্যই মা কি এসব বলছে},কি বল পারবি ?........ চলবে?
আমিও মায়ের দিয়ে গম্ভীরভাবে তাকিয়েই বললাম মা তুমি যখন হিসি করছিলে তখন তোমার শাড়ী ফাকা হয়ে গেছিলো আর তোমার হিসু দেখে ফেলেছি তাই লজ্জায় কথা বলতে পারছিনা মা {একনাগাড়ে কথাটা বলে দিলাম}
মা আমার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে ভ্রু কুঁচকে গম্ভীর চোখে চোখ কয়েক সেকেন্ড ,আমার তখন প্রায় প্রাণ বেরিয়ে মনে হলো কি বলে ফেললাম এবার কি হবে কে জানে। একমনে আমার দিকে নীরব তাকানোর পর মা আমার দিকে তাকিয়ে --আহাহাহা হাহাহাহা আহাহাহাহা হাহাহাহা করে খুব জোরে হাসি দিলো ,,,,,আর আমার গালে চিমটি দেওয়ার মতন করে নিজের ডান হাত দিয়ে আমার বা গাল টেনে ছেড়ে দিলো একবার আর বললো। .উফফফ বাবু এতে তুই লজ্জা পেলি ,তাইবলে ঐরকম মনমরা হয়ে থাকবি বাড়িতে তাহলে কি আমার ভালো লাগবে ,নাহয় ভুলবশত দেখে ফেলেছিস তাতেই বা কিহলো বলতো , বুঝলাম মা কথাটা ঘুরিয়ে দিয়ে আমাদের পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করছে ,যাতে মাএর ইচ্ছাকৃত কোনো কাজ ছিল এতে বোঝা না যায় ,কিন্তু মায়ের হাবভাব দিয়ে বোঝা যাচ্ছে আমি যদি একটু ঢিল দিয়ে মায়ের উপর টোপ ফেললে মা হয়তো সেই টোপ গিলে নেবে আর আমাকে পুরোপুরি আশ্রয় দিয়ে বলবে ,বাবুরে আমাকে তুই গিলে গিলে খা ..........
এরপর। .........
আমি ভাবতে থাকলাম আমার ওরকম কথা বলার জন্য মায়ের রেগে যাওয়া উচিত ছিলো কিন্তু মাএর তো রাগের চিহ্নমাত্র মুখে দেখলামনা উল্টো হাসিমুখে কথাবার্তা বলছে। মা আমাকে চুপ থাকতে দেখে আবার জিজ্ঞাসা করলো - কিরে কি ভাবতে বসলি আবার।আমি কোনোকিছু জবাব দেবো তার আগেই মা আরেকটা প্রশ্ন শুরু করলো--হ্যারে বাবু তুই তো মনে হচ্ছে সেদিন অনেকক্ষন ধরেই আমার শাড়ীর ফাঁকে তাকিয়ে ছিলি তাইনারে{মা যখন কথাটা জিজ্ঞেস করছে মায়ের চোখ বড়োবড়ো করে ভ্রু কুঁচকে একদৃষ্টিতে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে আর আমার তখন প্রাণ বেরিয়ে যায় অবস্থা কি জবাব দেবো আমি বুঝতেই পারছিনা },
কিরে আমার শাড়ীর তলায় তাকাতে খুব ভালো লাগছিলো নারে {আমি লজ্জায় অস্থির হয়ে গেলাম আর মা এসব কি বলছে মনেমনে ভাবছি }আমি কিছু উত্তর না দিয়ে বিছানা ছেড়ে উঠে দাঁড়ালাম আর চোখগুলোকে কচলাতে কচলাতে বললাম মা আমি ব্রাশ করে ফ্রেশ হয়ে আসছি ,আমি বাথরুমে যেতে যেতে একবার মুখ ঘুরিয়ে পেছন ফিরে দেখলাম মা গেলো কিনা মা তখন নিজের হাতগুলোকে মাথার পেছন করে চুলের খোঁপা করতে শুরু করেছে অন্যদিকে মুখ করে আর ইদানিং দেখেছি চুলের খোঁপা করতে গিয়ে বুকে থাকা শাড়ীর আবরণ বাদিক থেকে ডানদিকে সরে আসে তাতে বাদিকের ব্লাউসের অংশ প্রায় বেরিয়ে আসে তাতে বোঝা যায় মায়ের ব্লউসের ওপর থেকে বুকের এরোলা আর বোটা }মা আবার কোনো প্রশ্ন করে ফেলে তার আগেই আমি বাথরুমে ঢুকে গেলাম। আমি বাথরুম করে মুখে ব্রাশ ঘষে ফ্রেশ হয়ে একেবারেই প্রায় ৩০ মিনিট পর বেরোলাম আর বেরিয়ে একি মা এখনো আমার রুমেই রয়েছে।কিন্তু মা এখন বিছানার ধারে পা দুলিয়ে আর বসে নেই মা বিছানার মাঝখানে হেলান দিয়ে বসে পড়েছে পাগুলোকে লম্বালম্বি মেলে দিয়ে ,আমাদের পালঙ্ক মানে বেড পুরোনো আমলের দুসাইডের দুটো কাঠ উচুউঁচু তাই মা কাঠের উচুদিকটায় একটা বালিশ পিছনে পিঠের দিকে রেখে হেলান দিয়ে বসে রয়েছে ,আমি ভাবলাম এইরে আবার কেলেঙ্কারি হবে নাকি ,মা জাকিয়ে প্রশ্ন করলে কিকরবো ,যাইহোক যাইতো সামনে তারপর যা হবে দেখা যাবে ,আমি কাছে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়লাম ,মায়ের চোখ বোজা মানে বন্ধ রয়েছে,তাহলেকি মা ঘুমিয়ে পড়েছে,মায়ের হেলান দিয়ে বসে থাকায় বুকটা একটু উঁচু হয়ে আছে ,বুকের শাড়ীটাও ডানদিকে সরে এসে বাঁদিকের ব্লাউসের অংশটা দেখা যাচ্ছে তাতেই সাদা পাতলা ব্লাউসে জানান দিচ্ছে বুকের এরোলা আর বোটার অবস্থান ব্লাউসের পাতলা আবরণ মধ্য দিয়ে।আমি আস্তে করে বিছানায় বসলাম আর মায়ের ব্লাউসের দিকে তাকাচ্ছি ,মায়ের ব্লউসের পাতলা আবরণ দিয়ে জেন্ মায়ের দুদু ডাকছে আমাকে আর বলছে -আয় আয় বাবু আয় নারে। ........আমি বিছানায় আস্তে করে বসার সময় কেমন যেন আমার মনে হলো মা হালকা চোখদুটো মেলে তাকালো আবার বুজে নিলো,তাহলেকি এটাই আমার গ্রীন সিগন্যাল ,আমি পাদুটোকে দুলিয়ে বসেছিলাম মার্ ডানদিকে হাঁটুর কাছাকাছি এদিকে মায়ের পাগুলো লম্বালম্বি মেলে আর ডানহাতটা মাথার পেছনে আর বাঁহাত মায়ের বাদিকেই কোমরের পাশে বিছানায় রাখা ,আমি নিজের মুখটা এবার মায়ের বাঁদিকের বুকের দিকে ঠিক ব্লাউসের কাছাকাছি নিয়ে গেলাম ,আমার মুখটা মাত্র দুইঞ্চি দূর এখনো ব্লাউসে ছোয়া লাগানো থেকে ,মার্ বুকের কাছে যেতেই মায়ের নিঃশাস প্রশ্বাস হালকা কেমন বাড়িয়ে ফেললো তাহলে কি মা আমার গতিবিধি লক্ষ করতে চাইছে স্থিরচিত্ত হয়ে ,আমি একবার ঠিক এরোলার কাছাকাছি জায়গাটায় ব্লাউসের ওপর থেকেই হালকা ফু দিলাম ,মা কিন্তু তখনো নিজের চোখটা খোলেনি তবে নিজের শরীরটাকে কাঁপিয়ে নিলো একবার আর নিজের পিঠ বেকিয়ে নিলো তাতে আরো আমার মুখের সামনে মায়ের বুক যায় যায় ,আমি বুঝলাম মা জেগে আছে ,এই হলো মোক্ষম সময় মাকে কুপোকাত করার তাই আর দেরি না করে নিজের জিভ মায়ের ব্লাউসের উপর থেকে ঠিক এরোলার কাছাকাছি চালান করলাম একবার ডানদিক থেকে বাঁদিকে ,মা তাতেই চোখ বন্ধ করে অংগ অংগ অংগ করে আওয়াজ বের করলো আর মা শুধু হিসহিসিয়ে আওয়াজ করছে না শরীর বেকিয়ে চোখ বন্ধ করেই নিজের বুকটাকে আমার মুখে ঢোকানোর চেষ্টা করছে বেশি করে ব্লাউসের সেই জায়গাটা যেখানে দুদুর বোটা রয়েছে কিন্তু আমি ইচ্ছে করেই বোটা না চেটে ব্লাউসের ওপর দিয়ে এরোলার অংশে নিজের জিভ ছোয়া লাগানোর মতন করে লাগিয়ে যাচ্ছিলাম। এর কিছুক্ষন পরে আমার্ মাথায় হাতের ছোয়া পেলাম বুঝলাম মা হালকা করে আমার মাথায় হাত রেখেছে আর মুখ দিয়ে হিসহিসিয়ে আওয়াজ বের করে বললো -অংন বাবুঃ উঙ কি করছিস রেহ {আমি তখন নিজের ঠোঁটদুটো মায়ের বুকে ব্লাউসের ওপরে ঠেকিয়ে রেখে তাকালাম মায়ের দিকে,মায়ের চোখ ঢুলুঢুলু হয়ে যেন কোনো নেশা ধরেছে সেইরকম তাকিয়ে আমার দিকে আর মায়ের নাকে কপালে ঘাম জমেছে} আমি এবার উঠে বসলাম বিছানার ধারে পাগুলো দুলিয়ে মায়ের দিকে পিঠ করে এদিকে মাকেও দেখলাম একটু সোজা হয়ে বসলো পাগুলো ঐভাবেই লম্বালম্বি মেলে কিন্তু বুকের শাড়ীটা সেইরকমই মাঝামাঝি জায়গায় সরে এসেছে আর বাঁদিকের ব্লাউসের অংশ পুরোপুরি বেরিয়ে আমি শুধু ঘাড় ঘুরিয়ে মায়ের বুকের দিকে তাকালাম ,আমি যেখানে মুখ দিয়েছিলাম ব্লাউসের সেই অংশটা ভিজে রয়েছে তাতে করে ব্লাউসের হালকা আবরণ দিয়ে মায়ের বড়ো আকারের এরোলা কালো মতন পুরোটাই প্রায় বোঝা যাচ্ছে ,আর তার মাঝে ফুলে ওঠা মায়ের দুদুর বোঁটা ,একটা বড়ো সাইজের কালো আঙ্গুর ব্লাউসের ভেতরে রয়েছে সেরকম মনে হচ্ছে মায়ের বুকে অনেকক্ষন মুখ থাকায় ফুলে উঠেছে এটা নিশ্চিত,আমি মায়ের বুকের দিকে তাকাচ্ছিলাম জাস্ট ঘাঁড়টাকে ঘুরিয়ে ,মা ঠিকই বুঝতে পারছে কিন্তু মায়ের শাড়ীটা ঢাকা দেওয়ার কোনো প্রয়াস মায়ের দিক থেকে দেখলামনা ,মা নিজের বা হাত তুলেই আমার মাথাটা বুলিয়ে বললো-দেখ বাবু এখন তুই বড়ো হয়েছিস এসব ঠিক নয় ,কোথা থেকে এইসব শিখছিস ,
আমি-কি বলছো মা ছেলেরা কি মায়ের ওখানে মুখ দিতে পারেনা?{মায়ের বুকের দিকে চোখ দিয়ে ইশারা}যদিএটা দোষের হয় তাহলে ছোটবেলা থেকে সবাই দোষী।
{আমি জানি মাকে যুক্তি দিয়েই হারাতে হবে}
মা বা হাত আমার মাথায় থেকে সরিয়ে দিয়ে-আমি কিন্তু সেকথা একবারও বলিনি ,তুই যে জিনিসের কথা বলছিস সেটা ছোটোবেলা ,,,,,,,,,মার্ কথা শেষ হতে না হতেই আমি বললাম ,ছোটো আর বড় কি বলছো ,ছেলেরা কখনোকি মায়ের কাছে বড়ো হয়। এই কথা শুনেই মায়ের চোখ উল্টে গেলো এরকম মনে হলো তবে স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করলো।
স্বাভাবিক ভাবে মুখে হালকা হাসি এনে বললো তারমানে কি তুই সেই ছোটো হতে চাস ,আমার দু বছরের ছোট বাবু যেকিনা চোচো করে আমার বুকের দুধ খেত ,এবার মার্ কথা শুনে আমার চোখ উল্টে যাবার অবস্থা,তুই কি পারবি সেইরকম হতে আবার কখনোই না। ..... কি পারবি তুইকি সেই আগের মতো একেবারেই ল্যাংটো হয়ে আমার পাশে শুয়ে শুয়ে আমার দুদু খাওয়া ,{আমার মনে আবার থেকে উত্তেজনা ছড়াবার জন্যই মা কি এসব বলছে},কি বল পারবি ?........ চলবে?