Thread Rating:
  • 39 Vote(s) - 3.41 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
charulata ghosh by manisasenasl
#61
Dada
Apnar Post ami regular follow kori, osadharon laage apnar lekhar style, chokh buje rakhle Akram ar Charulata r Scene gulo chokher samne bhese othe, kintu aaj pakka 1 maas hoye gelo apnar kono notun post dekhte pelam na, viso upset hoye jachhi, eto valo lekha majh pothe eto Gap pore gele kintu hariye jabe, tai request korchi pathok hisebe lekha ta continue korun, opekhhay roilaam.
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#62
Dada new update er wait korchi ...golpo ta khub valo hoyeche
Like Reply
#63
cont......

এদিকে মিসেস চারুলতা ভাবছেন কিহলো আজ ,আশ্চর্য এইটুকু ব্যাপারটা নিয়ে নিজের ছেলেকে এতটা বোকাঝোকানি করাটা মোটেই সুবিধার ছিলোনা। দোষটা পুরোপুরি তারি ,উনিইতো  হঠাৎ রুমে ঢুকে গিয়ে কান্ডটা করে বসলেন এর জন্য ছেলের উপর রাগ করাটা মোটেই ভালো দেখায়না। অন্যদিকে ছেলে ভাবতে থাকে আমার যৌনাঙ্গ দেখেকি মায়ের মধ্যে কি কোনোরকম শিহরণ জাগে সেইসময়।  না সেটাও কি সম্ভব ,নিজের পেটের  ছেলের গুপ্ত জিনিস দেখে কি কোনো মায়ের এরকম কিছু হতে  পারে ? মনের মধ্যে দাগ কাটে এই প্রশ্নের কিন্তু উত্তর মেলেনা। যদি সেরকম কিছু হয় তাহলে কি সেটা মায়ের মমতা থেকে মায়ের মমতায় ভরা যৌনতায় পরিণত হবে এইসব ভাবতে ভাবতে কখন  যে ছেলে ঘুমিয়ে পরে তার কোনো খেয়াল নেই। 
এরপর দুতিন দিন মা কালুর সাথে জমিজমার কাজ নিয়ে খুব ব্যাস্ত থাকায় আর সেরকম সময় মায়ের সাথে কাটেনি,কিন্তু যতটুকুই কেটেছে সেটাতে মায়ের আচার আচরণ খুবই সাধারণ আর স্বাভাবিক পেলাম ,মনেমনে চিন্তা এলো তাহলে সেটা কোনো দুঃস্বপ্ন ছিলো নাকি সত্যই  সেরকম কিছু ঘটেছিলো,তারপরে মনে হলো নাহঃ  সকালে টেবিলে রাখা দুধের গ্লাস প্রমান করে দেয় যে সেটা কোনো স্বপ্ন ছিলোনা।সেদিন মা বাড়ীতেই ছিলো আমিও নিচের রুমে বিছানায় বুকে ভর শুয়ে শুয়ে খোলা জানলার দিকে তাকিয়ে একটা গল্পের বই পড়ছিলাম ,এবার একটা জিনিস বলে রাখি জানলার পাশ দিয়ে  নালা বয়ে গেছে সেখানে গ্রামের বাচ্চাবাচ্চা ছেলেমেয়েরা হিসিপটি  এইসব করে আর এই জায়গাটাও খুব নিরিবিলি এদিকে কেউ আসে না  ,সেদিন বুঝেছিলাম মানুষের  যৌনাঙ্গের প্রতি আকর্ষণ ছোটবেলা থেকেই জেগে ওঠে ,অবশ্য যে সব বাচ্চাছেলেমেয়েরা আসে সেখানে তাদের সবাইকেই আমরা চিনি আর এইদুতিনদিন জন্য এখানে আসা হয় তাতে আবার কিয়াছে  বারণ করার। দুটো ছোটোছোটো মেয়ে ফ্রক পরে এলো নালীর সামনে এসে দাঁড়ালো তাদের আমার চেনা ওরা আসলে দুই বোন একজন রুমি (৭বছর)আর একজন টুকু(৫বছর) .
আমি বইপড়া ছেড়ে তাদের দেখতে থাকলাম যে ওরা  কিকরছে ,প্রথমেই দেখি দুজনে ফ্রকের উপর দিয়েই কোমরের পাশে  দুহাত নিয়ে গিয়ে নিজের প্যান্টি টেনে নামাবার  চেষ্টা করছে দেখলাম ,প্যান্টি হাটু অবধি নামিয়ে নালীর ধারে  বসে গেলো দুজনে  সামনের দিকে দুজনের ফ্রক তোলা হাঁটুতে প্যান্টি ফেঁসে রয়েছে ,বাচামেয়েদের প্যান্টির  রংও বেশ ডোরাকাটা রংবেরঙের দাগ দেওয়া আবার কারুর ফুলফুল চাপ দেওয়া থাকে। দুজনেই হিসি করছে একসাথে বেশ লাগছে দেখে দুটি হাফ ইঞ্চি সাইজের চেরা ফাটলের হিসু থেকে পেচ্ছাপ বেরিয়ে আসছে দেখে। এর কিছুক্ষনেই দেখি একটি ৬ বছরের ছেলে এসে দাঁড়ায় ওদের সামনে ছেলেটির নাম কিশোর একটি অবাঙালী ছেলে সামনের মুদির দোকানীর ছেলে নাম কিশোর ,এটা  নিশ্চিত এদের দেখেই ছেলেটা ছুটে  এলো  
আর এসেই বলে -রুমিদিদি হামভি বেঠে 
রুমি-হ্যা তেরা  লাগছেতো বস যা 
ছেলেটা তাড়াতাড়ি নিজের বোতাম দেওয়া প্যান্ট পুরো খুলে পা থেকে গলিয়ে নিয়ে রুমির পাশেই বসে নিজের প্যান্ট হাতে ধরে। আর বসে পরেই সে রুমির ফ্রমের দুপায়ের ফাঁকের দিকে রুমি ছোট্ট হিসুর চেরার দিকে তাকায় আর অবাক একটা কান্ড রুমি আর টুকুর ফ্রকের ফাঁকের দিকে তাকালেই কিশোরের ছোট্ট কালো নুনু তিরতির করে কাঁপুনি দেয় মাঝেমাঝে। টুকু কিশোরের তাকানো দেখে বলে-দিদি দেখ কিশোর  আমাদের হিসু দেখছে।
রুমি-দেখুক কিহলো তাতে আমারওতো ওঁর চুকু দেখছি দেখ দেখ কেমন নড়ছে {টুকু কিশোরের নুনুর দিকে তাকায় )
টুকু-দিদি আমাদের হিসু কিশোরের মতো নেই কেনো 
রুমি-আরে আমাদের এমনি হয় ওতো  ছেলে ওদের ওরকমই হয় 
কিশোর-রুমিদিদি  দেখ মেরে পেশাপ কীতনা  দূর জাতা হে বলে  বসেবসেই কোমর উঁচিয়ে পেচ্ছাপ করে। তুমলোগোকে কেইস চ্যাপ্টা হে আচ্ছা নাহি। একটা জিনিস বোঝা যায় যে জৌনের  প্রতি কোনোকিছু জানা না থাকলে যৌনাঙ্গের প্রতি আকর্ষণ ছোটবেলা থেকেই তৈরী হয়ে যায় সকলের।
এদিকে হটাৎ মনে হলো মা পেছনে দাঁড়িয়ে পশে রাখা ছোট আয়নায় দেখলাম হ্যা মা দাঁড়িয়ে ,আমি যা দেখছি সেটাই মাও  দেখছে আর এদিকে বাচ্চাগুলো চলে যেতেই দেখি  মা চুপচাপ আমাকে কোনো টু শব্দ না করেই ওখান থেকে চলে যায় ,মানে এমন ভান করে গেলো জেন্ আমি দেখিনি মাকে  এখনা এসেছিলো বলে। যাইহোক 
সেদিন বিকেলবেলা কালুর সাথে গ্রামের হাট  দেখতে গেছিলাম এখানে সপ্তাহে প্রায় দুদিন হাটের  মতন বসে তাই সেই চলনটা এখনো চলছে যদিও গ্রামে বাজার হাট সবই চলে এসেছে। ফিরতে রাট ৯টা  বেজে যায় ,আমি তখনি বুঝে গেলাম আজ মায়ের রাগ থেকে নিস্তার  নেই ,যেই বাড়ীর ভেতর গেলাম যা ভাবলাম তাই মায়ের রাগের প্রকপ  শুরু হলো ---
মা- বাড়ী ফেরার দরকার কি  ছিল  জানিসনা তুই এটা  গ্রাম আমাদের শহর নয়  যে এতো রাত  অবধি বাইরে থাকবি ,যা গিয়ে হাত পা ধুয়ে নে  আর খাবার খেয়ে আমায় উদ্দ্বার  করো যাও  এই বলে মা রাগে বিড়বিড় করতে করতে রান্নাঘরে চলে যায়.আর আমিও কোনো কথা না বলে সোজা হাত মুখ ধুয়ে খাবার খেলাম।আর মায়ের রাগ তখনত্ত কমেনি দেখে আসলে একয়েক মাস থেকে মা কেমন যেন খিটখিটে রাগ মেজাজি হয়ে যাচ্ছে সেটা লক্ষ্য করলাম,তাই আমি চুপচাপ মশারিটা টাঙালাম আর তার ভিতর ঢুকে পড়লাম কোনো কথা মায়ের সাথে বলতে না হয় এই ভেবে আবার যদি রেগে কিছু বলে তাই ভেবে। আমি এমনি চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইলাম দেখলাম হালকা চোখ মেলে মা আবার আগের দিনেরঁ মতো দুধের গ্লাস টেবিলে রেখে বিড়বিড় করে বলে সময় হলে খেয়ে নিস্ বলে দেখে আমি মশারি ভেতর শুয়ে আছি আর আমি ঘুমের ভান করার মতো করে বললাম হুউমম মাআ  খেয়ে নেবো।মা একবার আমার দিকে তাকালো আর তাকিয়ে দেখে যে মশারি ঠিকঠাক করে বিছানার সাথে গুঁজে দেওয়া নেই। 
মা-এতো তারা কিসের কেজানে মশারি ঠিক করে গোছাতেই জানেনা বলে নিজেই এসে মশারির ভেতরে ঢুকে পড়ে বিছানার উপর হামাগুড়ি দিয়ে  উঠে আসে  আর আমি যেহেতু লম্বালম্বি শুয়ে আছি তাই আমাকে মা আমার বুকের উপর দিয়ে আমাকে ক্রস করার মতো করে আমার বিছানার উল্টোদিকের মশারি বিছানার সাথে গুঁজতে শুরু করে ,অসুবিধা হলো আমার মাথার উপর  বালিশের দিকে মশারি  বিছানার সাথে গোঁজা দিতে তখন মাকে  আমার মুখের উপর দিয়ে  যেতে হয় তখন মাকে আমার মাথার উপর দিয়ে নিজের হাত নিয়ে যেতে হয় আর সেই সময় মায়ের বুকটা ঠিক চলে আসে আমার্ মুখের উপর যদিও  মায়ের বুকের সাথে আমার মুখটা ছোয়া লাগেনি যেহেতু মা শাড়ী পরেছিলো তাই মায়ের বুকের দিকের শাড়ী আমার মুখের দিকে ঝুলে আসছিলো আর মুখে ছুঁয়ে যাচ্ছিলো মায়ের শাড়ীটা। মা তখনও  দেখি কীজেন বিড়বিড় করে রেগে বলছে। এরই মধ্যে আমি একটা কান্ড করলাম আমি মাথাটা একটু উঁচু করে মায়ের বুকেই শাড়ীর  উপর থেকে নিজের মুখটাকে ডানদিক থেকে বাদীকে করলাম মানে মায়ের বুকে মুখটা হালকা হলেও শাড়ীর উপর দিয়েই ঘষে দিলাম। মা মনে হলো খুব জোর শরীরটাকে কাঁপালো আর কিযেন বিড়বিড় করে বলছিলো সেটা মায়ের থেমে  চুপ মেরে গেছিলো আর বুকটাকে সোজা করে  আমার দিকে তাকালো  আমি তখন চোখ বন্ধ করেই ঘুমের ভান করে বলে গেলাম উন্নন মা তুমি যাও  আমি পরে খেয়ে নেবো। মাকে  দেখলাম মা মশারী থেকে বেরিয়ে দরজাটা ভিজিয়ে নিজের ঘরে চলে গেলো।
এর পরের দিন মা বললো এই গ্রামের পঞ্চায়েত প্রধানের মেয়ের বিয়ের নেমন্তন্ন করেছে তাই আমাদের যেতে হবে ,আজি বিয়েটা তাই দুপুরে আর রাতের বেলা  খাওয়াদাওয়া আছে তার জন্য আমাদের যেতেই হবে ,প্রধান বাবু খুব রিকোয়েস্ট করে গেছেন নাকি মাকে। মা নিজের একটা ছোট ব্যাগে দুটো সেট কাপড় নিয়ে আমাকেও বললো দুসেট কাপড় ভরে নিতে। মার্ কথামতো আমি একটা ছোট ব্যাগে ভরে নিলাম। সকালের জলখাবার মা বানিয়েছিলো সেটা খেয়েই আমরা প্রধানের বাড়ী গেলাম,সে কি আয়োজন প্রধানের মেয়ের বিয়ে বলে কথা ,বাড়ীটাও সেরকম বিশাল চারিদিকে সুন্দর বাগান তার মাঝে বাড়ি পুরোটা অবশ্যই  উঁচু পাচীল দিয়ে ঘেরা। প্রধানের স্ত্রী রত্না কাকিমা অতিথি আপ্যায়ন করে  আমাদের রুমে  নিয়ে গেলেন ,আমাদের যে রুম  দেওয়া হলো সেটা  বেশ বড়ো  ছিলো তাতে  এটাচড  বাথরুম ছিল আর ডবল বেড সাইজের একটা বিছানা পাশে রাখা ছিল লম্বা বেশ বড়ো একটা সোফা  কিন্তু সেটা ছিল পুরোটাই দামি কাঠ দিয়ে তৈরী আর উপরে একটা  ঝাড়বাতি ঝুলছে সেটাও বেশ দামী মনে হলো। যাইহোক দামী না কমদামী সেটা নিয়ে আমাদের কিকাজ আমাদেরতো আজকে রাতটুকু পেরিয়ে যাওয়া নিয়ে দরকার।মা বিছানার উপর ব্যাগ গুলো রেখে বললো-আমি একটু ফ্রেশ হয়ে নি আর মাকে  দেখলাম মা ব্যাগ খুলে একটা শাড়ী বের করে বিছানায় রাখলো তারপর মা বাথরুমে ঢুকে গেলো আর আমি এই ফাঁকে ভাবলাম নিচে গিয়ে দেখি কিহচ্ছে নিচে গিয়ে প্রধানের ছেলে নবরঞ্জণ ,সবাই নবাদা  বলেই ডাকে আমাকে দেখেই বললো কেমন আছিস চল জাবি পুকুরে স্নান করতে আমরা যাচ্ছি।আমিতো এমনিতেই পুকুরে স্নান শুনলেই মেতে উঠি ,রাজিও হয়ে গেলাম যাবার জন্য আর বললাম দাড়াও নবদা আমি তোয়ালে নিয়ে আসছি বলে আমি আবার সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে গিয়ে নিজের রুমের দরজা খুলাম যেটা আমি বেরোবার সময় শুধু হালকা ভেজিয়ে গেছিলাম,আর হলো এক কান্ড। মা বিছানার পাশে দাঁড়িয়ে শুধু ব্লাউস  আর সায়া পরে। আর আমাকে দেখেই হড়বড় করে বিছানায় রাখা শাড়ীটা দুহাতে করে বুকের মধ্যে জড়ো করে ধরে দাঁড়িয়ে রইলো আর ঐরকম ভাবে শাড়ীটা ধরাতে মায়ের গলা থেকে নাভীর নিচ অবধি ঢাকা হয়ে গেলো  শাড়ীতে কিন্তু নিচের দিকে সায়াটা দেখা যায় মায়ের হলুদ রঙের সায়া  আর সেই সায়ার মাঝে নাভীর নিচে ইংরেজির v আকৃতির ফাটল যেটা দিয়ে মায়ের নাভীর নিচের পরিস্কার ফর্সা তলপেট হালকা দেখা যাচ্ছে যেখানে সায়ার দড়িতে হয়ে ওঠা দাগ সেটাও বোঝা যাচ্ছে । আমি এর আগেও মাকে  এইরকম ভাবে শুধু সায়াব্লাউস পরা অবস্থায় দেখেছি কিন্তু মা কখনোই শাড়ী দিয়ে নিজের শরীরটাকে এরকম ভাবে ঢাকার চেষ্টা করেনি। তবে আমি এখন ইচ্ছাকৃত ভাবে মায়ের  কোমরের দিকে নাভীর নিচে সায়ার সেই ফাটলের দিকে তাকিয়ে আছি আর বললাম নবদার সাথে পুকুরে যাব স্নান করতে তোয়ালেটা কোথায় বলে আমি হাটু গেড়ে বিছানার পাশে বসে নিজের ব্যাগের মধ্যে তোয়ালে খুঁজতে শুরু করলাম। এর কিছু  দিন মায়ের সাথে যখন পুকুরে গেছিলাম আর তখন আমার সায়ার ফাঁকে তাকানোতে মা কিরকম চোখটা কটমট করে রেগে তাকিয়ে ছিল কিন্তু আজ সেরকম কিছু মায়ের দেখছিনা। বরং আজ যতই আমি সায়ার ফাঁকে তাকাচ্ছি মায়ের শরীরটাকে কেমন জেন্ কাপুনি দিচ্ছে আর  নিঃস্বাস যেন বাড়ছে  ক্রমাগত মায়ের। আমি তোয়ালেটা ব্যাগ থেকে বের করে এইতো মা পেলাম বলে উঠে দাঁড়ালাম।আর আমার উঠে দাঁড়াতেই মা নিজের বা হাত  ঢিলে করে ঝাকালো তাতে হলো কি জড়ো  হয়ে থাকা শাড়ীটা আলগা হয়ে কোমরের নিচে থেকে  পা অবধি শাড়ীটা নেমে গিয়ে মায়ের সায়া ঢেকে দিলো আর সায়ার ফাটল দেখা গেলোনা। তাহলেকি মা ইচ্ছে করেই শাড়ীটা ঠিক করেনি ,মাওকি  আমার সাথে এরকম করে মজা নিচ্ছে।  তোয়ালেটা নিয়ে আমি বেরিয়ে গেলাম আর দরজার কাছে যেতেই পেছন দিক থেকে মাএর গলায় এলো বেশিক্ষন থাকিসনা তাড়াতাড়ি ফিরবি।মায়ের এই কথায়  কোনোরকমের রাগ ছিলোনা ছিল শুধু শাসন।একঘন্টা বাদে আমি যখন ফিরলাম তখন ঘরের মধ্যে মা ছিলোনা মা হয়তো নিচে বিয়ে দেখতে গেছিলো গ্রামে বিয়েটা দুপুরে ছিল রাতে খাবারের ব্যাবস্থা ছিল। আর বিয়ের মণ্ডপ যেটা করা হয়েছিল সেটা ছিল এইবাড়ীটার পেছনে বিশাল ফাঁকা মাঠের মতো জায়গায় সেই খানেই খাওদাওয়ার ব্যাবস্থাও ছিল প্যান্ডেল করে। আমি যেহেতু পুকুরে এতক্ষন স্নানের জঁন্য  একটু ক্লান্ত হয়েছিলাম তাই আর বেরোলাম না উপরের খাবার আনা  হলো আমার জন্য আমি সেই খাবার খেয়ে একটা টিশার্ট আর বালমুন্ডা পরেই বিছানায় বালিশে হেলান দিয়ে বসে মোবাইল ঘাঁটছিলাম। এরপর প্রায় একদের ঘন্টা  পর মা এলো আর  মা এসে দরজাটা লাগিয়ে দিয়ে আমাকে বলতে বলতে ঘরে ঢুকছে -কিরে কিছু খেয়েছিস {মা আমার খাবার  নিয়ে খুবই চিন্তা করে} ,মায়ের পরনে ছিল ছাপা  নীলরংয়ের শাড়ী তার সাথে ম্যাচিং ব্লাউস কানে সোনার দুল,গলায় লম্বা সোনার হার  আর হাতেও দেখলাম সোনার দুদুটো চুরি পড়া। এসেই ড্রেসিং  টেবলের সামনে বসলো আমার দিকে মায়ের পিঠের দিক মানে মা আমার দিকে উল্টো করে বসে। টেবিলে বসে প্রথমেই মা নিজের হাতদুটোকে পিছনে করে নিজের চুলের খোঁপা খুললো আর দুহাত দিয়েই চুলটাকে ঝেড়ে পিঠের দিকে এলো মেলো করে দিলো তারপর গলা থেকে সোনার হার গলিয়ে বের করতে করতে বললো -বাইরে কি বড়োসড়ো  আয়োজন দেখেছিস ভাবা যায় গ্রামে এরকম করে ধুমধাম করে বিয়ে বাড়ী। তারপর এক এক করে হাতের চুরি কানের দুল খুলে ড্রয়ারে রাখলো। 
আমি-মা ওগুলো খুলে দিলে যে তুমি কি আর এখন যাবেনা নিচে। সাথেসাথেই মা ঘাড়টা ঘুরিয়ে জবাব দেয় খুব ক্লান্ত লাগছে আর গরমে ঠিক লাগছেনা তাই ফিরে  এলাম।  একটু না রেস্ট  নিয়ে ভালো লাগবে না.
আমি-তুমি খাবার খেয়েছো তো ?
মা-এইতো খাবার খেলাম তারপরিতো আর ওখানে থাকতে পারলাম না চলে এলাম।মা এবার একটা পুরোনো শাড়ী ব্লাউস নিয়ে বাথরুমে ঢুকে গেলো। এদিকে এখানে এসে কাদাজলে পুকুরে স্নান করার জন্য আমার শরীর কেমন মেজমেজ করতে লেগেছিলো আর একটু সর্দি সর্দি ভাব আসছিলো মনে হচ্ছে জ্বর আসবে।হ্যা আর ভাবতে ভাবতেই গায়ে যেন গরম ভাব অনুভূতি হচ্ছে   ঠিক যেন জ্বরের  লক্ষণ তাই আমি বিছানায় কপালে ডান  হাত দিয়ে চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইলাম। মা বেশ আটপৌরে শাড়ীটা করে ভালো করে নিজের শরীরটা ঢাকা দিয়ে একটা হাত মানে নিজের বাহাতটা আঁচলের তলায় ব্লাউসের হুক লাগাতে লাগাতে বেরোচ্ছে আর মায়ের শাড়ীটা এমনভাবে ঢাকা যে শুধু আঁচলের তলায় মায়ের হাতের নাড়াচারা ছাড়া কিছুই বোঝা যায় না। এদিকে মা আমাকে যেই ক্লান্তিযুক্ত অবস্থায় দেখলো মা হড়বড় করে বাহাত শাড়ীর  ভেতর থেকে বের করে আনলো হয়তো মার  ব্লাউসের  নিচের হুকগুলোই লাগানো হয়নি।মা একরকম দৌড়ে আমার কাছে এসে বললো -তোর কিহলো আবার শরীর খারাপ করছে ,মা আমার মুখে ঘাম আর ওই অবস্থা দেখে একটু চিন্তিত  মনে হলো।আমি বিছানার একপাশে শুয়ে আছি আর  আর মা দাঁড়িয়ে আমাকে সব জিজ্ঞাসা করছে আর জিজ্ঞেস করতে গিয়েই মাকে একটু ঝুঁকতে হয় আর ঝুকে নিজের ব্যাহত দিয়ে আমার কপালে মুখে হাত দিয়ে দেখে কি আমার জ্বর আছে নাকি। বা হাত দিয়ে আমার মাথায় নাড়াচাড়া করতে চোখে পড়ে  শাড়ীর আঁচলের পাশ দিয়ে মাএর  ব্লাউসের কাপ ঝুলছে। আমি ঠিক ধরেছি মায়ের সবকটা হুক লাগানো নেই আমি যদি একটু বেঁকে গিয়ে শাড়ীর  আঁচলের তলায় দিয়ে উঁকি মারি তাহলে হয়তো ব্লউসের তলা দিয়ে মায়ের দুদু দেখতে পাবো আর এও দেখতে পাবো কটা  হুক লাগানো আর খোলা কিন্তু আমার সে সাহস হলোনা আর।আর সেই সময়ই রত্না কাকিমা এসে হাজির হলো একটি উনিশ কুড়ি  বছর বয়সী ছোটোখাটো পাতলা ছেলেকে নিয়ে ,আমি বা মা কেউই তাকে চিনিনা কারণ আগে কখনো দেখিনি,মা ওদের দেখে নিজেকে ঠিকঠাক করে নিয়ে বসলো । রত্না কাকিমা আমার অস্বস্তিকর অবস্থা দেখেই মায়ের কাছে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করলো।
কাকিমা-{মায়ের দিকে তাকিয়ে}বাবুর কিছু হলোনাকি এরকম অস্থির লাগছে কেন?
মা-কি আবার হলো ঐযে তোমার  ছেলে নবার  সাথে গেলো স্নান করতে তাতেই বাবুসাহেবের জ্বর  এসেছে। 
কাকিমা-পটকা  {ছেলেটির দিকে তাকিয়ে}যা তো  দৌড়ে গিয়ে নিচ থেকে ওষুধের কৌটোটা নিয়ে  আয়। কাকিমার কথা শুনে পটকা  নিচে চলে যায় ,এদিকে মা জিজ্ঞাসা করে -এই ছেলেটা কে এর আগেতো দেখি নি? আর খুব জোর একটা হাসি মেরে বলে পটকা? হাহাহা ভালোই  নাম পেয়েছে 
কাকিমা-সে অনেক দুঃখের কথা ওর জীবনে। ওদের দেশে যেখানে  থাকতো খুব দাঙ্গাহাঙ্গামার জনজট বাঁধে সেই দাঙ্গায়  নাকি ওদের বাড়িঘর আত্মীয়স্বজন সবাই পুড়ে ছাড়খার হয়ে যায় ,শুধু ওর মা আর ওই বেঁচে পালিয়ে আসে তারপর থেকেওরা পাশের গ্রামে থাকে সপ্তাহের ছদিন  এখানেই থাকে আমাদের বাড়ীতে কাজকর্ম করে  আর একদিন মায়ের কাছে থাকে এইভাবেই কেটেযাচ্ছে পটকার  পাঁচ বছর{মা কাকিমার কথা শুনে খুব দরদীভাবে বলে আহারে }। আমাদের কর্তাই  ওদের থাকার ব্যাবস্থা করে দিয়েছে পাশের গ্রামে।ছেলেটা খুবই শান্তশিষ্ট আর আজ্ঞাকারী।যাগ্গে সেসব অনেক কথা আজ রাতে কিন্তু যাচ্ছ না করতে পারবেনা?
মা-কোথায়  যাবো ?
কাকিমা- সে কিই ভুলে গেলে জানোইতো গ্রামে মেয়ের বিয়ে হলে বিদায়ের সময় যেতে হয় পরিবারের দুতিনজন লোকজনকে ওদের বাড়ী একদিন থেকে তারপর ফিরতে হয়। 
মা-জানি কিন্তু আমাদের একটু জমিজমার কাজের চাপ আছে তারপর এই কালুটা এবার খুব ঢিলেমি করছে কাজকর্মে আর বেশিদিন থাকা যায়না তাই যেতে হবে ছেলেটার পড়াশুনাটাওতো দেখতে হবে আর দেখছোনা ছেলেটার শরীরটাও মোটেও ভালো নেই. । ইতিমধ্যেই পটকা ওষুধের কৌটো নিয়ে হাজির হলো কাকিমা কৌটো থেকে ওষুধ বের করে মাকে দিলো আর বললো এই মেডিসিন দিলাম দেখো কিরকম চাঙ্গা হবে বিকেলের মধ্যেই আর তোমার কাজ নিয়ে বলছো এই যে পটকা ওকে নিয়ে যাও  তোমাদের বাড়ী যেকদিন আছো আর পটকা  ১২ক্লাস পাশ ও তোমার হিসাবনিকাশ আরামে দেখে নেবে। এইবার  আর কোনো সমস্যা নেই তো ?
মা কাকিমার কথা শুনে হেসে ফেললো আচ্ছা আচ্ছা যাবো কিন্তু ওখানে থাকতে বলোনা আমরা কিন্তু রাতেই ফিরে আসবো। 
কাকিমা-ঠিক আছে সেটাই করবো নবা  আর  আমার  জায়ের মেয়ে নুপুর ওরা  দুজনে থেকে যাবে তোমরা ফিরে  এসো,  এই পটকা  তুইও গিন্নীমার সাথে যাবি আর ওদের সাথে ফিরে  আসবি দেখবি ওদের কোনো অসুবিধা নাহয় ওরা  আমাদের আত্মীয় খুব কাছের লোক। পটকা  শুধু মাথা নেড়ে হ্যা এর জানান দিলো। 
আমি বিছানায় শুয়ে শুয়ে মনে মনে ধারণা করি তাহলে কি পটকা  আর মায়ের কোনো নতুন কাহিনী তৈরী হবে ?..............................................................

তাহলে সব ঠিকঠাক হয়ে গেলো আমরা ৭টার মধ্যেই রওয়না দেবো  আর ১১টার  মধ্যেই আবার ফিরে আসবো। আমরা পাঁচজন মাইল যাবো নুপুর, নবদা , পটকা , মা আর আমি। অবশ্য মা পটকা  আর আমি ফিরে এই রত্না কাকিমার বাড়িতেই চলে আসবো আর সকাল হলেই আমরা বেরিয়ে যাবো । কিন্তু যা ভাবি তাই কি  হয়ে থাকে ? সবকিছুই ঠিকঠাক চলছিলো কন্যাবাড়ী তে তাদের ছেড়ে আমরা ফিরে আসছি তখন রাত সাড়ে ৯টা প্রায় ,রাস্তায় যেতেই যেতেই খুব ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়ে গেলো। আমরা একটা ট্যাক্সি করে গেছিলাম ফিরছিলাম সেই ট্যাক্সি করেই  ড্রাইভার{রতন কাকু} অবশ্য পাশের গ্রামের  কিন্তু চেনাপরিচিত তাই অসুবিধা হচ্ছিলোনা। গাড়ী গ্রামের সীমানায় পৌঁছে গেছে কিন্তু রাস্তার লোকজন জানিয়ে গেলো এই গ্রামের একটাই পথ আর বাঁশের  তৈরী যে পুল বানানো ছিলো সেটা নাকি ঝড়জলে ভেঙে গেছে তাই গ্রামে কেউ ঢুকতে পারছে না ,না কোনো গাড়ী না  কোনো লোকজন। রতন কাকু গাড়ী থেকে লোকজনকে জিজ্ঞাসা করলো কি অবস্থা পুলের। এসে আমাদের বললো -গিন্নিমা খুব খারাপ অবস্থা রাস্তার আজ গ্রামে ঢোকা যাবেনা। 
মা-তাহলে কি হবে সারারাত কি এভাবেই গাড়ীতে বসে থাকবো। 
রতন কাকু-আমি বলিকি গিন্নিমা আপনি বাচ্চাদের নিয়ে আজ রাত্রিরে আমাদের বাড়িতে আসুন সকালে নাহয় বেরিয়ে যাবেন এতো রাতে কি এভাবে থাকা যায়। পাশের গ্রামেই বাড়ী আমাদের চলুন গিন্নিমা। 
মা একবার আমার আর পটকার দিকে তাকালো আর আমাদের কথা ভেবেই  রাজিও হয়েই গেলো। আমার আবার হালকাহালকা জ্বর  ছিল সেদিকেও মায়ের একটা চিন্তা কাজ করছিলো। তাই মা রতনকাকুর বাড়ী যেতে রাজি হয়ে গেলো। রতনকাকুর বাড়ী যেতেই কাকু গাড়ীটা উঠোনে রেখে দিলো আর আমরা ভেতরে গেলাম একতালা বাড়ী রতন কাকুর  স্ত্রী দরজা খুলতে খুলতেই আমরা ভিজে গেছি প্রায় প্রায়। একতালা বাড়ীতে তিনটে ঘর একটিতে কাকুর মা শুয়ে আছে দরজা লাগানো ,অন্য রুমে কাকুকাকিমা আর তার ছেলে। আর যে ঘরটা আমাদের দেওয়া হলো সেটা একটু বড়ো  ছিলো তার মধ্যে একটা  পালঙ্ক ছিলো আর কিছু ছোটোখাটো জিনিস পত্র।কাকু আমাদের দুজনকে মানে পটকা   আর আমাকে একটা করে লুঙ্গি দিলো পরার জন্য যেহেতু আমরা ভিজে গেছি ,আর মাকে  দেখলাম কাকিমা ডেকে নিলো নিজের ঘরে আর বলতে শুনলাম গিন্নীমা আমাদের বাড়ীতে আপনার পরার মতো কাপর  নেই কোনো আমার শাশুড়ীমার এই সাদা ব্লাউস শাড়ী সায়া এটা নিন এগুলো নতুন এগুলো পরা  হয়নি আপনার হয়ে যাবে এগুলো। মা-আঃ আমার জন্য নতুন কাপড় বের করতে হবেনা তোমার কোনো পুরোনো শাড়ী দাওনা তাতেই হবে একদিনের জন্যইতো এই সাদা সায়া ব্লাউস টা  দাও আর তোমার কোনো একটা শাড়ী দাও তাতেই হবে। রতন কাকু আমাদের ঘরে যেতে বললো আর নিজে হাতপা ধুতে চলে গেলো আর আমরাও ঘরে এসে পড়লাম আর বিছানায় বসে গেলাম এদিকে পটকা  মেঝেতে একটা মাদুর পেতে বালিশ রেখে বসে পড়লো আর আমরা ততক্ষনে নিজেরদের কাপড় বদলি করে নিয়েছিলাম খালি গা আর লুঙ্গি ,পটকার ছোটোখাটো শরীর হলেও খুব পেটানো শরীর দেখেই মনে হচ্ছে খুব শক্তিবল  আছে শরীরে ,এর কিছুক্ষন পরে দরজায় একটা আওয়াজ হলো বুঝলাম মা এসেছে। মা এসেই দরজায় খিল দিলো মায়ের পোশাক দেখে অবাক হলাম আমরা ,মা সেই পুরোনো দিনের মতো ফুলহাতাওয়ালা  ব্লাউস পরে আছে সাদা রঙের। হাতাওয়ালা বলতে কনুই আর হাতের কব্জির মাঝামাঝি এতটা লম্বা মায়ের ব্লাউসের হাতাগুলো কিন্তু মায়ের শরীরে ব্লাউস পুরোপুরি টাইট হয়ে বসে  আছে একটা চাপা প্রিন্টেড শাড়ী পড়েছে হলুদ শাড়ি খুব বেশি পুরানো নয় আবার নতুনও নয় সম্ভবত শাড়ীটা  কাকিমার। মায়ের একহাতে গামছা আর অন্য হাতে হ্যারিকেন বাতি ,বাতি পাশে  রাখা টুলে  রেখে গামছা দিয়ে নিজের মাথার চুলটা ঝাড়তে লাগলো।  আমি মায়ের দিকে তাকালাম ,মা একহাতে নিজের চুলটাকে ঝাড়তে ঝাড়তে আমার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করে {মায়ের চোখেমুখে একটা চিন্তা আমাকে নিয়ে সেটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে}এখন কেমন লাগছেরে বাবু জ্বরটর তো আর নেই তো ,এখন আবার জলে ভিজলি জ্বরটা  বাড়লো নাতো?এই বলে মা পালঙ্কের ধারে  মানে বিছানার একপাশে পাগুলো দুলিয়ে বসলো আর আমার মাথায় সেই গামছা দিয়ে আমার চুলগুলো  মোছামুছি করতে শুরু করে। 
আমি-না মা আর এখন জ্বর নেই সব ঠিক হয়ে গেছে একটু ক্লান্ত  লাগছে আর কিছুনা {ততক্ষনে পটকা  কাত হয়ে শুয়ে পড়েছে এতক্ষন ধরে মা আর আমার কথাগুলো শুনছিলো এখন মনে হলো ঘুমিয়ে আছে}এদিকে মা একবার পটকার পেটানো শরীরের দিকে তাকালো মনে হলো  মায়ের মনে ধরলো আর হবেইনা কেন আক্রম মায়ের তলপেটের নিচের  দুপায়ের ফাঁকের জায়গাটার খিদে বাড়িয়ে তুলেছে সেটা মায়ের হাবভাবে এখন বুঝা যায়। আমি মায়ের দিকে তাকিয়ে বললাম কিহলো মা কীভাবছো?
মা-কি আবার ভাববো কিছুনা আয়  তোর মাথাটা আমার কোলে রাখ একটু টিপে দি দেখবি সব শরীরের ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে। আর এমন সময় কারেন্ট চলে গেলো  এদিকে বৃষ্টি হওয়ার ফলে একটু ভ্যাপসা গরম লাগছিলো তাই কারেন্ট যাবার সাথে সাথেই আমি ঘামতে শুরু করলাম ,মায়েরও  দেখলাম কপাল থেকে বিন্দু বিন্দু ঘাম হচ্ছে। মা বিছানা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে গেলো আর নিজের কপালের ঘাম মুছতে মুছতে একটু ঝুকে মেঝেতে শুয়ে থাকা পটকার দিকে তাকাচ্ছে ,আমি সেটা দেখে মাকে জিজ্ঞেস করেই ফেলি কিহলো মা কিদেখছ ঐরকম করে। 
মা-পটকা মনে হলো ঘুমিয়ে গেছে নারে ?{সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে একটা লম্বা টান  মেরে দীর্ঘশ্বাস ফেলতে ফেলতে বলে কথাটা}
আমি-কেন মা কিকরবে ?
মা-শাড়ীটা সিল্কের শাড়ী খুব গরম লাগছে কারেন্ট গেলোতো বেশি লাগছে একটু ভ্যাপ্সাভাব। 
আমি-ওরে বাবা এই গরমে সিলকের শাড়ি
?  পটকাতো ঘুমিয়েই গেছে যদিও  হারিকেনের  আলোটা একটু কমিয়ে দিয়ে শাড়ী খুলে রাখো। 
মা আমাকে কোনো কিছু না বলেই হারিকেন বাতির কাছে গিয়ে বা হাত  দিয়ে বাতির আলো  কমাতে শুরু করে ,আলো কমিয়ে দিলেও হালকা আলো হয়ে আছে পুরো ঘরটা ,মা আমাদের দিকে পেছন ঘুরেই আলোটা কমাচ্ছে আর নিজের ডান  হাত দিয়ে সামনের দিকে কিছু একটা করছে ঠিক বুঝতে পারছিনা হয়তো কোমরের কাছে শাড়ির ফাঁস মানে শাড়ির  কুঁচি  ঢিলে করছে শাড়ী খোলার জন্য  আর দেখতে দেখতে নিমেষের মধ্যেই কোমরের কাছ থেকে শাড়ী ঢিলে হয়ে পেছন দিকটা নিচে মাটিতে ছুঁয়ে যেতে থাকে সাদা রঙের সায়া বেরিয়ে আসে পেছন থেকে।  সায়ার ওপর থেকেই মায়ের প্রকান্ড পাছা  যেকোনো মানুষের লিঙ্গ নাড়িয়ে  দেবে। পটকার দিকে তাকিয়ে দেখলাম ঘুমিয়ে একেবারে  আচ্ছন্ন ,মা এবার ধীরে ধীরে গড়িয়ে পড়া শাড়ী টেনেটেনে উপরে তোলে শাড়ী শরীর থেকে আলগা করে আমার দিকে ঘুরে দাঁড়ায় উফফ দেখে কি দৃশ্য মা ডান হাতে শাড়ীটা গোলকরে পাকিয়ে কোমরের কাছে মানে পুরো পেটটাই ঢাকা শাড়ীটা কিছুটা বেরিয়ে ঝুলে আছে হাঁটুর কাছ অবধি তার সাথে পরে আছে সাদা ব্লাউস যেটা কনুই থেকেও পার করে কব্জির কাছাকাছি দুহাতের ব্লাউসের হাতগুলো টাইট হয়ে বসে আছে ,বুড়ী মানুষের ব্লাউস{যে ব্লাউস মাকে দেওয়া হয় সেটা কাকুর মায়ের} বলে কি পাতলা বেশি সেটা ঠিক বুঝতে পারলাম না। মা ঐভাবেই হাতে করে শাড়ীটা ধরে বিছানার ধারে আমার পাশে এসে দাঁড়ায়  {আমি বিছানায় চিৎ হয়ে শুয়ে ছিলাম একটা বালিশ মাথায় রেখে পাগুলোকে লম্বালম্বিভাবে মেলে উপরে ফ্যানের দিকে তাকিয়ে শুয়ে আছি } ।মা এসে শাড়ীটা বিছানায় একপাশে রেখে বিছানার ধারেই শুধু ব্লাউস আর সায়া তখন গায়ে ,সেই ভাবেই বসলো উফফ কি লাগছে মাকে দেখে মায়ের সেই চওড়া চওড়া কাঁধে  ব্লাউসটা টাইট হয়ে বসে আছে ব্লাউসের হুকগুলো বেশ টানটান হয়ে হুকের জায়গাগুলো ফাঁকাফাঁকা হয়ে দুদুর ফর্সা মাংস দেখা যাচ্ছে একটু একটু করে  যখনি মা নাড়াচাড়া করছে ,যেহেতু মাকে আগেই প্রায়ই দেখেছি সায়া আর ব্লাউসে তাই মা অতটা  তোয়াক্কা না করেই এসে বিছানায় ধারে বসলো একটা পা{বা পা } ভাঁজ করে অন্য পাটা{ডান  পা}  দুলিয়ে আর আমার মাথাটা তুলে নিলো নিজের কোলে। মা আমার মাথায় খুব আদুরে ভাবে নিজের ডান হাত দিয়ে চুলে বিলি কেটে বুলিয়ে যাচ্ছে ,আমার চোখ জুড়িয়ে যাচ্ছে ,কিন্তু মায়ের শরীর আমাকে পাগল করছে কারণ সায়ার চেরা "ভি"জায়গাটা আমার চোখের সামনে তখন সেখানে সায়ার ফিতা বাঁধা।সায়ার সেই ফাঁকা জায়গা থেকে একটু একটু তলপেটের হালকা চর্বি দেখা যাচ্ছে মায়ের কোমরটাও বেশ চওড়া ,দুতিনটে  চর্বির ভাঁজও  রয়েছে। সেটা ঘামে চকচক করছে। আমি যে মায়ের সায়ার ফাক বা ব্লাউসের হুকের ফাঁকা জায়গাগুলো দেখছি সেটা মা ঠিকিই বুঝতে পারছে কিন্তু মা অতটা পাত্তা না দিয়ে পটকার দিকে আড়চোখে দেখেছে যে জেগে গেলো নাকি।একবার আমি ইচ্ছে করে সায়ার ফাটলে কোমরের দিকেই তাকিয়ে রহিলাম,মা আমাকে দেখেও কিছু  বললো না,আমার মনে আছে আক্রমের থাকাকালীন কতটা  রেগে গিয়ে ছিলো।
মা  এদিকে হ্যারিকেনের আলোটাও খুব কম করে ফেলেছে তাই একটু স্বস্তিতে আছে । মা এবার আমার দিকেই তাকিয়ে আমার কপালে হাত দিতে দিতে বলে। ..
মা-নাহঃ  মনে হচ্ছে তোর জ্বর একেবারেই সেরে গেছে। 
আমি-হুম মা কাকিমার দেওয়া ওষুধ খুব ভালো কাজ করেছে। {সায়ার ফিতার একটা গিট্ মারা কিন্তু শেষভাগগুলো ঝুলেঝুলে  আমার কাঁধে ছোয়া দিচ্ছিলো তাই আমি সেগুলোকে আঙ্গুল দিয়ে টোকা মারছিলাম আর মায়ের নজর পড়তেই মা বললো  }
মা- এই দুস্টু ছেলে কি করছিস ওগুলো নিয়ে হুম হুমম {ভ্রু নাচিয়ে}.সেটা তুইতো ছোটবেলার মতোই করছিস যে বলে একটা হাসি দিলো মা। আমিও মায়ের হাসিতে যোগ দিয়ে ,তাই নাকি মা। 
মা-বাব্বা ছোটবেলায় তুইতো এরকম করে সায়ার ফিতেগুলো খেলতে খেলতে টেনেই দিতি।
আমি -কি যে বল মা আমি নাকি  সায়ার দড়ি টানতাম।
মা হেসে বলল সত্যি ই ।।।।
মায়ের এই কথা বলতেই আমি শুয়েশুয়ে  সত্যিসত্যিই মায়ের সায়ার ফিতে টেনে দিলাম তাতেই একটা গিট্ দেওয়া সায়া ঢিলে হয়ে খুলে গেলো আর মা যেহেতু বসে তাই সায়াটা কোমরের আটকে গেলো আর মায়ের বড়ো  নাভীছিদ্র   বেরিয়ে এলো তার সাথেসাথে সায়ার দড়িতে হওয়া মায়ের কোমরে দাগ। 
মা সাথে সাথে বললো -এই পাজী এখন তুই ছোটনাকি বলে কিন্তু রাগীমুখে নয়  ,একটু হাসিমুখ নিয়ে আমার কান আলতোভাবে মুলে দেয় । 
মা কিন্তু রেগে উঠল না একটুও।
আর  ঠিক সেইসময় পটকা খক খোক করে খুব জোরে কেশে ওঠে ,মা  হড়বড়িয়ে উঠে দাঁড়িয়ে পরে আর আমার মাথা খুব জোরে ঠেলে দিয়ে ,আমি বিছানায় দুতিনবার পাল্টি খেয়ে বুকের ওপর ভর দিয়ে শুয়ে পড়ি আর মাথা উঠিয়ে মায়ের দিকে তাকাই আর মায়ের সায়ার ফিতা খুলে থাকায় ঝোপ করে সায়াটা হাঁটুতে নেমে আসে আর হাটু অবধি নেমে আসতেই মা ঝুকে সেটা ধরে ফেলে। মা ঐভাবেই ঝুকে সায়াটা ধরে একবার পটকার দিকে তাকালো দেখলো ঘুমের ঘরেই কাশলো ,একটা স্বস্তির শ্বাস   ফেলে আমার দিকে  ঐভাবে    তাকিয়ে থেকে  ঝুঁকে   সায়াটা তুলতে তুলতে বলে দেখলি কি কান্ড বাঁধিয়েছিলি তুই। নেহাত পটকা ঘুমিয়ে। এই বলে মা সায়াটা ঠিক করে শাড়ীটাও পরে নিলো ততক্ষনে কারেন্টও চলে এলো আর আমার পাশে ই শুয়ে পড়লো আমাকে একটু সাইডে সরে যেতে বললো আর শুয়ে পড়লো। ...........................................
[+] 2 users Like Niltara's post
Like Reply
#64
Bohot khub.... Long update din....
Like Reply
#65
ভালো হচ্ছে মা ছেলের মধ্যে একটু সেক্স হোক
Like Reply
#66
Very nice Update
Keep Updateing.
[+] 1 user Likes Sdas's post
Like Reply
#67
Please keep updating..oneek hot update..
Like Reply
#68
ontoto chele maa er kache govir ador tuku pak...songe ektu nakamo dudh khawa etc.
Like Reply
#69
Khub erotic update. Dada waiting for next
Like Reply
#70
Golpota ki akhanei sesh??
Like Reply
#71
এইটা আমার পড়া সেরা গল্পগুলার একটা। সম্পুর্ন আপডেট হলে ভালো লাগতো। অন্যকেও যদি গল্পটা এগিয়ে নেয় তার জন্য সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
Heart  বাংলা চটি পড়ুন, ঠাকুরদা'র সেরা চটির সাথেই থাকুন  Heart
Like Reply
#72
PLZ golpo ta continue korun..khub e erotic ekta golpo
Like Reply
#73
1 maser besi hoye gelo kono update ney.avabe r koto din wait korte hbe Kew ki bolte paren??
Like Reply
#74
cont........
মা আমার পাশে কিছুটা ফাঁকা জায়গা রেখে উল্টোদিকে মুখ করে মানে আমার দিকে পিঠ করে গায়ে একটা পাতলা চাদর দিয়ে  ঘুমিয়ে পড়লো কিন্তু আমার ঘুম আসছিলোনা কারণ কিছুক্ষণ  আগের  ঘটে যাওয়া ঘটনা মাথায় ঘুরছিলো আর সাথে সাথে আমার নুনুটাও প্যান্টের উপর সারা দিতে শুরু করলো। আমি শুধু একটা জিনিস চিন্তা করছি মা কি ইচ্ছে করে উঠে দাঁড়িয়ে গেছিলো যাতে করে সায়াটা মাটিতে পরে যায়,ঘরটা অন্ধকার হলেও হ্যারিকেনের হালকা আলোয় মায়ের প্রায় সবকিছুই দেখলাম মায়ের কি সেটা দৃষ্টির অগোচর হলো,নাকি মা সব জেনেবুঝেই করলো,মাথায় যেন ঘটনাটা আবার rewind হতে লাগলো,পটকা খক খক করে খুব জোরে কেশে ওঠে ,মা  হড়বড়িয়ে উঠে দাঁড়িয়ে পরে আর মা আমার মাথা খুব জোরে ঠেলে দেয়  ,আমি বিছানায় দুতিনবার পাল্টি খেয়ে বুকের ওপর ভর দিয়ে শুয়ে পড়ি আর মাথা উঠিয়ে মায়ের দিকে তাকাই আর এদিকে মায়ের সায়ার ফিতা খুলে থাকায় ঝোপ করে সায়াটা হাঁটুতে নেমে আসে আর হাটু অবধি নেমে আসতেই মা ঝুকে সেটা ধরে ফেলে। মা ঐভাবেই ঝুকে সায়াটা ধরে একবার পটকার দিকে তাকালো কিছুক্ষন তারপর আমার দিকে তাকালো ,আমি মায়ের সব জেন্ আদব  কায়দা লক্ষ্য করছি যেমন মা কিভাবে খুব আস্তে আস্তে হাটু থেকে সায়াটা  তুলতে তুলতে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বললো ,দেখলি কি কান্ড বাঁধিয়েছিলি তুই।মা খুব আসতে করেই হাতটাকে বাড়িয়ে হ্যারিকেনের আলো একটু বাড়িয়ে দিয়ে
মা সায়াটা তুলছে আর আস্তে আস্তে মায়ের সায়া দিয়ে মাএর হাটু থেকে উপরের দিক ঢাকা হচ্ছে তখন হেরিকেনের আলোয় মায়ের সেই কলাগাছের  থামের মতো মোটা  মোটা ফর্সা  থাই জুগল আমি দেখছি আর ততই আমার নুনুটা বিছানায় চাপা পড়ে  ফোঁসফোঁস করছে ,থাই জোড়া যখন শেষের দিকে তখন মা সায়াটা হাতে ধরে  থেমে  যায় তখন চোখ গেলো মায়ের ফ্যাকাসে আঁকাশী   রঙের প্যান্টির দিকে ,মা তখন পটকার দিকে তাকিয়ে কিন্তু সায়াটাকে ঐভাবে ধরে আমাকে খুব আসতে করে আর ভ্রূ কিছুটা কুঁচকে বললো পটকা ঘুমিয়ে আছে নারে, আমি চিন্তা করি সেটাই ,  নাকি ইচ্ছে করেই নিজের প্যান্টিটাও দেখালো তাই সায়াটা এতো আস্তে করে পরতে  পরতে  থেমে গেলো  ,,,,,,,,,,,,,,,,
পরেরদিন জানা গেলো রাস্তাঘাট সবকিছুই সচল হয়ে পড়েছে তাই রতন কাকু আমাদের প্রথমে রত্না কাকিমার বাড়ী পৌঁছে তারপর আমাদের বাড়ি পৌঁছে দেয়  আমরা  নিজের ব্যাগপত্র সেখান থেকে নিয়ে এসেছিলাম সেই সাথে পটকাও নিজের কয়েকটা কাপড় নিয়েছিল যেহেতু কালুর সাথে জমিজমার কাজ করবে তাই কিছুদিন হয়তো থাকবে সেইমতো কয়েকটা কাপড় নিয়েছে। আমি আর মা উপরের রুমে যেমন থাকি সেইরকমই রইলাম আর পটকা নিচের রুমে রইলো ,রত্না কাকিমার কথামতো পটকা কিন্তু কাজের ছেলেই বেরোলো কালুর দেওয়া হিসাব একদিনে  ধরেনিলো  মানে কিভাবে কিহিসাব বের করতে হয়। মাও একটু খুশিই ছিলো  কারণ পটকা শুধু হিসাবনিকাসেই সাহায্য করছিলোনা সে বাড়ীর কাজেও মাকে  সাহায্য করছিলো যেমন বাজারের জিনিস শাকসবজি  এনে দেওয়া এমনকি রান্নাতেও একটু হেল্প করছিলো। বিকেলে সেদিন মা ঝাঁলমুড়ি  করেছিল সেগুলো খেতে খেতে আমরা কথা বলছি।আমি আর মা বিছানায় বসে কিন্তু পটকা মেঝেতে বসে খাচ্ছে। মা বিছানার ধারে  পাগুলোকে দুলিয়ে বসে আর আমি হেলান দিয়ে বিছানার মাঝে বসে পিঠে একটা বালিশ ঠেকিয়ে।
মা-হ্যা রে পটকা তুই রত্নার বাড়ীতে কিকি কাজ করিস?
পটকা-গিন্নীমা সবরকম কাজই  করি। অনেক উপকার আছে তাদের আমার উপর আমরা  যখন এখানে এলাম কর্তাবাবা{প্রধান} আমাকে কাজ দিলো আমি সারাদিন কাজ করে আবার রাতে পড়াশুনো করতাম দিদির সাথে{প্রধানের মেয়ে যার বিয়ে হলো}তারপর দেখলাম পড়াশুনো আর কাজ একসাথে খুব অসুবিধা হচ্ছিলো তাই ১২ক্লাস করেই ছেড়ে দিলাম। কর্তাবাবা এর জন্য বোকাবকিও করেছিল। কিন্তু কিকরবো পেটের খেয়ালতো রাখতো হবে ,টাকাপয়সা নাহলে ঘর চলবে কিকরে ?{মা আর আমি একমনে শুধু পটকার কথাগুলো শুনতে থাকি}
মা পটকার দিকে তাকিয়ে বললো-তুই দেখতে বাচ্চা  হলেও তোর বয়সের তুলনায় জ্ঞান শিক্ষা অনেক আছেরে {মা হয়তো বাচ্চা এইকারণে বললো ওর চেহারা দেখে,ছোট্ট  সাড়েচার ফুট আকৃতির পাতলা গড়ন ,মায়ের সামনে দাঁড়ালে মায়ের কাঁধ অবধি পৌঁছায় উচ্চতায় তার সাথে পাতলা লিকপিকে  চেহারা }
পটকা-আসলে গিন্নীমা মানুষের সময় আর পরিস্থিতি সবকিছুই শিখিয়ে দেয়। 
মা-একদম ঠিক বলেছিস এই বলে মা উঠে চলে  গেলো। তারপরেও আমি আর পটকা অনেকক্ষন বসে গল্প করেছি হাসিঠাট্টা করলাম ,এরপর যখন খাবারের বাটিটা নিচে কুয়োর  কাছে রাখতে গেলাম দেখি কালু এসেছে মাকে  কিসের একটা খাতা দিলো ,মা সেই হিসেবের খাতা নিয়ে যেতেই আমি কালুকে জিজ্ঞেস করলাম মাসি কেমন আছে ,বাড়ীর খবর সব ঠিক আছেতো। আমার কথার জবাব দিতেদিতে এদিক ওদিক তাকালো আর বললো,,,
কালু-পটকা ফিরে  গেছে ?যাক বাবা বাঁচা গেছে। {আমি  বুঝতে পারলামনা কি ইঙ্গিত করতে চাইছে কালু}
আমি-না যায়নি কেন এরকম কেন?
কালু-ছোটবাবু একটু চোখেচোখে রাখো ছেলেটাকে ব্যাস এইটুকু বললাম।
আমি একটু অবাক হয়ে গেলাম কথা শুনে তার  জোর দিয়ে বললাম কারণটা কি?
কালু-এই যে পটকা ওর কিন্তু স্বভাবচরিত্র ভালো নয়। শুধু কিন্তু খুব ভালভদ্র হয়ে থাকার ভান  করে আমরাতো জানি কেকিরকম ,আমি নিজেই দুতিনবার বেশ্যাপাড়ায় দেখেছি কি আর বলি ছোটবাবু, ওই যা হয় মেয়েমানুষের দিকে ছকছকানী হলে ।কালু আরো কিছু বলতে যাচ্ছিলো ঠিক সেই সময় মাকে  সিঁড়ি থেকে নামতে দেখে একটা খাতা নিয়ে তাই চুপ মেরে গেলো। কালু মায়ের কাছে থেকে খাতাটা নিয়ে চলেগেলো কিন্তু আমাকে ইশারায় সাবধান করে গেলো। কিন্তু আমিতো মনে মনে এই ভাবতে লাগলাম মায়ের দিকে তাকিয়ে {মা তখন সিঁড়ি দিয়ে উঠে নিজের ঘরে যাচ্ছে }আর একবার পটকার ঘরের দিকে তাকালাম -ভাবলাম আক্রম যে আগুন জ্বালিয়েছে  মায়ের শরীরে তার পর যদি জানতে পারে মেয়েমানুষের ছোকছোকানীওয়ালা ছেলে এঘরেই ঘুরঘুর করছে তাহলে মা কি  কোনো সুযোগ ছাড়বে,পারলে চট  করে লুফে নেবে। রাতে ঘুমোবার আগে মা যেমন গ্লাসের দুধ নিয়ে আসে সেইরাতেও মা এসেছিলো ,মা আমাকে চটপট করে দুধ খেয়ে ঘুমিয়ে যেতে বললো। আমি বললাম মা একটু বসনা একটু গল্প করো তারপর ঘুমোতে যেও। মা ন্যাকামির সুরে  বললো বাব্বা মায়ের সাথে কত জেন্ গল্প করার শখ আমার বাবুর।সারাদিনতো রাজামশায়ের কোনো খবর থাকেনা রাতেই গল্প করার কথা মনে পরে ,মা বিছানায় বসে পড়লো আমিও সাথেসাথে মায়ের কোলে নিজের মাথা রেখে গল্প করতে থাকলাম,
আসলে গল্প করাতো  নয় আমার উদ্দেশ্য ছিল মায়ের কাছ থেকে জানা পটকার ব্যাপারে মা কি ভাবে। 
আমি-মা এই পটকা ছেলেটা ঠিকঠাক করছে কি মনে হয় তাড়াতাড়ি কাজ হয়ে যাবে?
মা-পটকার নাম শুনেই পঞ্চমুখ হয়ে গেলো-আর বলিসনা খুব ভালো ছেলে রে এই পটকা ,দেখেছিস এই অল্পবয়সেই কত কষ্ট করে জীবন বহন করছে ,খুব ভালো ভদ্র আর কাজের ছেলে পেয়েছি ,এর জন্য রত্নাকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। বলে মা বেরিয়ে গেলো ঘর থেকে । আমি তখন নিজের ধারণায় ভুল হলাম ,মায়ের দিক থেকে কোনো আকর্ষণ পেলাম না বলে। এরপর  কখন চোখ লেগে যায়  খেয়াল নেই চোখ খুললাম তখন রাত্রিই পোনে ১১টা, ঘুমটাও হয়তো ভাঙতো না আসলে খুব জোরে পেচ্ছাপ পেয়েগেছিলো সেই জেরেই হয়তো ঘুম ভেঙে গেছে। আমি বাথরুম  করে ফিরছি ঠিক তখনি দেখলাম নীচের এক তলায়  পটকার ঘর থেকে আলো আসছে জানলা দিয়ে অবশ্য জানলায় পর্দা দেওয়া তবুও কৌতূহলবশত দেখতে ইচ্ছে হলো এতক্ষন রাতে জেগে কিকরছে নাকি লাইট অফ করতে ভুলে গেছে। এই ভেবেই আমি দরজায় নক না করে জানলার কাছে গিয়ে হালকা করে পর্দা সরিয়ে দেখি ,আর তাতেই আমার মাথা খারাপ হয়ে গেলো -পটকা বিছানার ওপর বসে একদম দেয়ালের দিকে ঘেঁষে  পিঠে একটা বালিশ লাগিয়ে শরীরে শুুধ একটা সেন্ডু গেঞ্জি আর কোমরের নিচে পুরোটাই ল্যান্টো রয়েছে শুধু হাঁটুর কাছে একটা চাদর গোটানো রয়েছে হয়তো ঘুম আসলে সেটা দিয়ে পুরো শরীরটাকে ঢাকা দেবে। বিছানার উপর দেখলাম একটা তেলের বাটি  রাখা সেটা থেকে ডান   হাতে করে তেল নিয়ে নিজের ধোনে লাগাচ্ছে ,নুনুটা নেতানোই  রয়েছে কিন্তু নুনুতো  নয় একটা যেন  সবুজ সিঙ্গাপুরী কলা আমারতো মনে হলো এটা  আক্রমের থেকেও লম্বা। নেতানোই ৬ ইঞ্চি মনে হচ্ছে তারওপর  পটকা সেটাতে তেল দিয়ে মালিশ করছে। এক একবার নুনুটা উঁচিয়ে মালিশ করলো তখনতো মনে হলো পটকার নাভী পার করেছিল নুনুটা। হটাৎ মনে হলো ওপরের দরজার আওয়াজ হলো হুম ঠিক ধরলাম মায়ের ঘরের  দরজাটা খুললো আমি সাথেসাথে ওখান  থেকে সরে গিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে শুরু করি ,মাও  দেখি সিঁড়ি দিয়ে নামছে আমাকে দেখেই মা হাসিমুখে জিজ্ঞেস করলো-কিরে ঘুম আসছেনা {মায়ের হাতে জলের বোতল তার মানে জল শেষ হয়ে গেছে সেটা নিতে রান্নাঘরে যাচ্ছে}
আমি-খুব জোর পেয়েছিলো মা তাই ঘুম ভেঙে গেছে {যা গিয়ে ঘুম দে বলেইহাসতে হাসতে  রান্নাঘরে ঢুকে গেলো সিঁড়ির পাসেই রান্নাঘর তাই মা লক্ষ্য করেনি পটকার ঘর থেকে আসা আলো }  ,আমি আমার রুমের দরজাটা ভেজিয়ে মায়ের উপরে আসার অপেক্ষা করছি যে কখন আসবে তারপর আমি পটকা কিকরে সেটা দেখবো ,মা জলের বোতলটা ভর্তি করে  নিয়ে যেই  সিঁড়িতে উঠতে যাবে মায়ের নজর সোজা পটকার রুমে পরে যেখান থেকে আলো  আসছে ,আমি মনেমনে ভাবি এইরে মাও  কি দেখে ফেলবে পটকাকে ওই অবস্থায়।তারপর  মাও আমার মতো জানলার কাছে গিয়ে হালকা করে পর্দা সরিয়ে ভেতরে উঁকি মারে। মা কি দেখছে সেটা দেখতে পাচ্ছিনা যেহেতু আমি দোতলার উপর থেকে মায়ের পেছন দিকটা দেখছি। 
{এদিকে মিসেস চারুলতা জানলার পাশে যেতেই চোখগুলো বড়ো  বড়ো  হয়ে গিয়ে চোখ কপালে উঠে যাওয়ার অবস্থা,কি দেখছেন নিজের মাথাটাই পুরো বনবন করে গেলো,একটা পুচকে মতো ছেলে ডানহাতে করে নিজের বিশাল নুনুটাকে ধরে বাঁহাত  দিয়ে নুনুর গোড়া থেকে ডগা  অবধি তেল লাগিয়ে যাচ্ছে। কিবিশাল লাগছে নুনুটাকে দেখে ,শরীরটা যেন একঝটকায় তোলপাড় করে গেলো ,মাথা থেকে কপালে আর কপাল থেকে গলায় ধীরেধীরে ঘামের বিন্দু জমতে শুরু করেছে। হাতে জলের বোতল তবুও যেন গলা শুকিয়ে আসছেআর তেমনি  বুকদুটো ভারী হয়ে আসছে ,আর তলপেটের নিচের দিকে যেন হাহাকার শুরু হয়ে গেলো কয়েক সেকেন্ডের জন্য ,২মিনিটেই মালিশ শেষ হতেই পটকা  লাইট নিভিয়ে দিলো }
এবার কয়েক মিনিট পর মাকে  ফিরে  আসতে  দেখলাম ,মায়ের চোখেমুখে ঘাম জমে গেছে সেগুলোকে শাড়ীর  আঁচল  দিয়ে মুছে চলেছে ,কি এমন জিনিস দেখে ফেলেছে যা দেখার নয়। যাইহোক আমি আর মায়ের সামনে দেখা দিলামনা। 
পরের দিন কালু আর পটকা কাজে খুব ব্যাস্ত ছিল ,মাকেও দেখলাম খুব সাধারণ আচরণ করছিলো ,নরমালি সবার সাথে কথা বলছে। বিকেলে যখন পটকা এলো তখন মা আমাদের সাথে নর্মাল  হয়েই টিভি দেখছিলো ,ও হ্যা দুপুরে পটকা খাবার খেতে  বাড়ী আসেনি সে বাইরেই কালুর সাথে খেয়ে নিয়েছিল।রাতের বেলা খাবার খাওয়ার পর মা তখন রান্নাঘরে আমি বাথরুম করে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে উঠতে যাবো মায়ের ঝাঁজালো আওয়াজ এই বাবু দুধটা খেয়ে যা  আমি আর উপরে নিয়ে যেতে পারবোনা ,আমি মায়ের কথা শুনে রান্নাঘরে গিয়ে বলি কই  দাও। মা আমার দিকে একটা গ্লাস বাড়িয়ে দেয় আর দুধের অন্য একটা গ্লাস প্লেটে সাজিয়ে নেয়। আমি সেটা দেখে জিজ্ঞেস করি মা ওই গ্লাস কার জন্য তোমার জন্য তাহলে তুমিও এখনই খেয়ে নাও। মা একটু বিরক্ত হয়ে বলে ওঁফফ  ভাবলাম ছেলেটা আমাদের জন্য কত খাটাখাটুনি করে তার জন্য একটু দুধ গরম করে দি সেটাতেও নজর দিবি ।  আমি-যা বাবা আমি কখন নজর দিলাম। 
মা-তোর  সাথে বেকার তর্ক করে লাভ নেই যাই তাড়াতাড়ি দিয়ে আসি বলে ঘরথেকে বেরিয়ে  আসে পটকার ঘরের দিকে। আমি বুঝে গেলাম কালকের ঘটনা মাকে  চিৎ করে পটকে দিয়েছে। .মা দুধের গ্লাস হাসিমুখ নিয়ে আমার পাশ দিয়ে পেরিয়ে যেতেযেতে চোখ দিয়ে উপরে গিয়ে ঘুমোতে যাবার ইশারা করলো আর আমিও সেই মতো সিঁড়ি বেয়ে উপরে যেতে থাকলাম কিন্তু উপরে গেলামনা,আমি চুপিচুপি আবার পিছন ফিরে  এলাম মা ততক্ষনে পটকার রুমে ঢুকে গেছে ,দরজাটা একটা পাল্লা অর্ধেক খোলা আর অন্য পাল্লা বন্ধ ছিলো। খুব আস্তে করে দরজার কাছে লুকিয়ে দেখি মা পটকাকে বলছে।
মা-এই নে  পটকা তোর জন্য গরম দুধ নিয়ে এসেছি{মা বিছানার ধারে দাঁড়িয়ে পটকা বিছানায় শুয়ে ছিলো মাকে  দেখে হড়বড়িয়ে উঠে বসলো {পটকা একটা টিশার্ট আর থ্রি কোয়ার্টার টাইপ প্যান্ট  পরেছিল}
পটকা-গিন্নীমা আমি রাতে দুধ খাইনা।আগে খেতাম এখন না। 
মা-খাসনাতো  কিহলো আমি বলছি এবার থেকে  খাবি আর যা বলবো তাইতাই করবি,তুই কত খাটাখাটুনি করছিস কাদের জন্য আমাদের জন্যইতো আর আমি এইটুকু করতে  পারবোনা ?কি বলিস 
পটকা এবার মায়ের কাছ থেকে দুধের গ্লাস নিয়ে নিলো-আর চোখটা ছলছল করে করে বললো গিন্নীমা আপনি আমাকে আজ নিজের  মায়ের কথা মনে করিয়ে দিলেন মা আমাকে এইভাবেই  দুধের গ্লাস এনে দিতো। পটকার চোখের দিকে তাকিয়ে মায়েরও  মনে হলো খুব মায়া  হলো শুধু বললো -খেয়ে নে  আর মাথায় চুলে বিলি কেটে দিলো।আর এই বলে বাইরে বেরিয়ে আসছে দেখে আমিও নিজের রুমে চলে এলাম।মায়ের এইরকম মমতা আর আদর যেকোনো মানুষকেই প্রভাবিত করে। সে আমি বা পটকা হলেই বা কি। তাই পরের দিন দেখি মায়ের পিছুপিছু পটকা ঘুরছে যে রকম কোনো বাচ্চা তার মায়ের আদরের জন্য ছুটে বেড়ায় ,অবশ্য সব কাজগুলোও এক এক করে করে দিচ্ছে আবার মা যখন কুয়োতে জল তুলছে তখন সাইড  থেকে বুকের আঁচলের ফাক দিয়ে মায়ের ব্লউসে ঢাকা বুকটাকেও দেখে নিচ্ছে। মা বুঝতে   পারছে  কি না তা জানিনা। যাইহোক এর একদিন পর দেখি পটকা জানিনা কোথা থেকে একটি জল তোলার মোটর নিয়ে এসেছে তাতে কুয়ো থেকে জল তুলতে সুবিধে হবে ,মোটর চালিয়ে তার সাথে পাইপ লাগানো সেই পাইপ দিয়ে নিচে রাখা বালতিগুলোতে জল ভরবে ,তখন আমাদের স্নান শেষ  আর আমি আর পটকা পাইপের প্রেসার দিয়ে আসা জল দিয়ে বাথরুমের দিকে ছিটিয়ে দিচ্ছি যাতে বাথরুমটাও পরিষ্কার হয়ে যায়{বাথরুম বলতে কুয়োর পেছন দিকে বাথরুমের মতো বানানো সেটাতে কোনো ছাদ নেই},
আর মাঝে মাঝে  পটকার দিকে পাইপ ঘুরিয়ে দিয়ে ইয়ার্কি মারছি ,পটকার দিকে পাইপ করলেই পটকা এদিক ওদিক বাচ্ছাছেলের মতো ছুটছে {যাতে পাইপের জল গায়ে না লাগে},
এদিকে মা তখন রান্নাঘরে আর ওখান থেকেই আওয়াজ আসছে মায়ের -এই তোরা কি মাতলামো করছিস। 
আর ঠিক তখন ধপ করে ছোটাছুটি করতে গিয়ে বাঁহাতের কনুয়ের ভর  দিয়ে পটকা পড়ে  যায়। আমিও চটপট মোটর বন্ধ করে পটকাকে তুলতে যাই  ,এদিকে মাও  আওয়াজ শুনে রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে আসে আর এসেই দেখে পটকা মাটিতে বাঁহাত  ধরে বসে রয়েছে। সাথেসাথে মায়ের বকানি শুরু-দিলিতো  কান্ড বাধিয়ে।এতবার করে বলে যাচ্ছে কারুরি তো  কোনো কথা যাচ্ছিলোনা।এখন বোঝো ,হাতপাত ভাঙলো নাকি কেজানে ,আর তুই হা করে দেখাচ্ছিস কি যা গিয়ে দীনুকাকাকে ডেকে নিয়ে আয় {দীনুকাকা পাড়ার ,মানে গ্রামের হাতুড়ে ডাক্তার ছোটোখাটো রোগ দেখে নেন,তাতে কাজও হয় }
পটকা-গিন্নীমা আমার সেরকম কিচ্ছু লাগেনি,মা-তুই যা নিজের ঘরে যা দীনুকাকাই বলবে তোর কিহয়েছে। কিছুক্ষন পর দীনুকাকা এলো আমার সাথে তখন পটকা নিজের ঘরে বিচ্ছানায় শুয়ে আর মা পাশে রাখা চেয়ারে বসেছিল আমাদের আসতেই নিজে উঠে দাঁড়ালো আর দীনুকাকাকে বসার জায়গা দিলো। দীনুকাকা এসে সবকিছু দেখার পর বললো সেরকম কিছু হয়নি হালকা  লেগে  গিয়ে ফুলে আছে আর নিজে কিছুটা বাঁহাতে  মলম লাগিয়ে তার উপর ব্যান্ডেজের মতো করে দিলো আর বললো এতে জল না লাগাতে দুএকদিন স্নান না করলে ভালো ,দীনুকাকার কথা শেষ হতে না হতেই আমি বললাম আমি পটকাকে স্নান করিয়ে দেবো  আর মলমটায়  জল লাগতে দেবো না,মা আমার দিকে তাকালো আর বললো-বহরে ছেলে নিজেইতো ঠিকমতো স্নান করতে পারিসনা তার ওপর অন্যকে স্নান করাবে  থাক  একাজটা আমিই করে নেবো,দীনুকাকা একবার আমাদের সবার দিকে চোখ গোল করে দেখলো আর চলে গেলো। দীনুকাকা কি ভাবছেনজানি  না তবে আমি মনে মনে খুুব হাসলাম ।
পরের দিন সকালে সত্যিসত্যিই ১০টা  হতে না হতেই মা নিজের রান্না শেষ করে পটকাকে বললো যা গামছা নিয়ে বাথরুমে  ঢোক আমি এখুনি আসছি,আর এদিকে আমাকে বললো দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখাচ্ছিস কী যা গিয়ে মোটর চালিয়ে বাথরুমের  চৌবাচ্চা ওই পাইপ দিয়ে ভরে দে। আমি মায়ের কথামতো মোটর চালিয়ে পাইপ দিয়ে চৌবাচ্চা ভরে  দিলাম। এদিকে নিচের ঘর থেকে হাতে গামছা নিয়ে বেরোতে বেরোতে পটকা মাকে  বলছে- গিন্নীমা আমি নিজেই করে নিতে পারবো।আর সেটা বলতেই মা তেতে গিয়ে বললো শুনলিনা কে কি বলে গেলো জল যাতে না লাগে ,যদি লাগে তাহলেতো আরো একটা কেলেঙ্কারী হবে ,তুই যা গিয়ে বস তোর অসুবিধা কিসের আমি করিয়ে দিচ্ছি তো। মায়ের শাসনসুলভ কথা শুনে পটকা  আর কিছু বল্লোনা চুপচাপ বাথরুমে ঢুকে গেলো। পটকা যখন বাথরুমে ঢুকলো দেখে মনে হলো একটা সেভেন বা এইট  ক্লাসে পড়ুয়া ছেলে ঢুকলো একটা ছোট্টোখাট্টো চেহারা নিয়ে , মা রান্নাঘর থেকে নিজের শাড়ীর আচল দিয়ে হাত মুছতে মুছতে বেরোলো আর বেরিয়ে এদিক ওদিক তাকালো হয়তো আমাকে আন্দাজ করছে কোথায় আছি ,মায়ের পরনে ছিল গাঢ় নীল রঙের ব্লাউস আর তার সাথে সাদা রঙের প্রিন্টেড শাড়ী ,যাইহোক আমি মাকে  দেখিয়ে দেখিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে থাকলাম এদিকে মাও  আমাকে সিঁড়ি দিয়ে উপরে যেতে  দেখে নিজেও আশ্বাস পেয়ে বাথরুমের দিকে যেতে থাকলো আর  আমি দোতলাতে গিয়েই থামের পিছনে আড়াল হয়ে গেলাম যার ফলে দুজন কেউই দেখতে পাবেনা ,এদিকে আমাদের বাথরুমের মাথায় কোনো চাল নেই পুরোনো কোনোরকমের পাঁচিল দিয়ে ঘেরা,দোতলা থেকে বাথরুমটা একটু দূরে হলো তাই আমি লুকিয়ে উপর থেকে বিনা সাউন্ডের  ছবির  দেখছি  সব,রোহিত উপর থেকে শুধু দেখলো  পটকা মেঝেতে বসে পড়লো ওর মা পটকাকে ঝুকে কিছু বলছে সেটা কিন্তু সে বুঝতে পারছে না.কারণ মায়ের পেছনদিকটা ছেলের দিকে মানে রোহিতের দিকে রয়েছে ,পটকার শরীরখানা এতটাই  ছোটো যে মা বেঁকে গিয়ে সামনে ঝুকে গেলে পটকাকে বসে থাকা অবস্থায় আর দেখায় যাচ্ছেনা মায়ের শরীর  পটকাকে পুরোটাই প্রায় আড়াল করে ফেলেছে। ছেলে শুধু মায়ের পিছনদিকে ছাড়া কিছুই দেখতে পাচ্ছে না ঠিক যেমন এমন দৃশ্য। ...................................................

[Image: 1.jpg]
[+] 2 users Like Niltara's post
Like Reply
#75
cont........
এদিকে চারুলতা  প্রথমে বললেন এই পটকা তোর হাতদুটো সোজা করে উপরে তোল তাহলে গেঞ্জিটা খুলতে পারবো আর এদিকে পটকাও চারুলতার কথামতো নিজের হাতগুলোকে উপরে তুলে নিলো যেন  মনে হচ্ছে দুহাত তুলে নাচ করবে এখন,হাতগুলো তুলতেই এদিকে রোহিতের মা মানে চারুলতা পটকার পরনের গেঞ্জিটা  টেনে হাত থেকে গলিয়ে  বের করে নিলেন।ঐভাবে ঝুকেই আছেন আর নিজের বাঁহাত  দিয়ে পটকার ডানদিকের ছোট্ট কাঁধে ভর করে নিজের ডান  হাত দিয়ে পটকার পিঠে সাবান ঘষছেন এখন। আর তাতে একটা জিনিস হয়েছে সেটা হলো যেহেতু পটকার উপর দিয়ে ঝুকে আছেন তাতে ওনার বিশাল লাউয়ের সাইজের বুকদুটো শাড়ীর  উপর থেকেই  পটকার মাথায় ঘষা খাচ্ছে ,এদিকে যেহেতু পটকা মাথা নিচু করে বসে তাই পটকার মাথার পেছনদিকের চুলের স্পর্শ চারুলতা দেবীর শাড়ীতে ঢাকা বুকগুলোতে ছুঁয়ে যায় ,এতে তিনি হয়তো খুব একটা মজা পাচ্ছেননা ,তাই তিনি সাবান মাখা  থামিয়ে ঐভাবেই  ঝুকে হালকা সোজা করলেন পিঠটা তাতে ওনার বুক আর পটকার মাথার  কিছুটা  দূরত্ব তৈরী হলো যাতে করে পটকার মুখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে পারেন ,এবার  উনি পটকার দিকে তাকিয়ে  বললেন- কিরে তোর মা  তোকে কখনো স্নান করায়নি  নাকি ঐভাবে মাথাটা নিচু করে আছিস {শুধু এইটুকু বলতেই পটকা নিজের মাথাটা তুলে ওনার দিকে তাকালো}
পটকা-না আসলে আপনি ঝুকে সাবান লাগাচ্ছেন যদি আপনার অসুবিধা হয় তাই আমি মাথা নিচের দিকে করে রেখেছিলাম।
চারুলতা-না তুই উপর দিকে করেই মাথা রাখ তাতেই আমার সুবিধা হবে,এই বলে আবার ঝুকে পড়লেন এবার পুরো মুখের সামনে ওনার বুক শাড়ীর  উপর দিয়ে হালকা হালকা ছোয়া লাগাচ্ছেন আর ওঠাচ্ছেন তাতে করে উনি এক আশ্চর্য মজা পাচ্ছেন ,সেদিনের মতো এর বেশি কিছু এগোলেন না চারুলতা ,{এদিকে রোহিতের ঠিক মন্তব্য  তৈরী হচ্ছে যে ওর মায়ের এতোবছর পর আক্রমের  একদিনের গরম ঠাপ ওর মায়ের উসখুসানি বাড়িয়ে দিয়েছে এই সাত আট  মাসে  তাই হয়তো এখন একটা গরম বাড়া দরকার যা ওর  মায়ের পাকা আচোদা গুদটা একটু আরাম দেবে} ,
সেদিন দুপুরের ৩টের দিকে খাওদাওয়ার পর দরজায় কড়া  নাড়ার শব্দ ,সেই সময় মা আমার ঘরেই ছিল এই বলছিলো  এখানকার কাজ প্রায় শেষ হয়ে এলো তাই  ভাবছে কদিনের জন্য পটকাকে আমাদের শহরের বাড়ী  নিয়ে যাবে সেখানে থেকে কাজ করবে ,আমি বললাম মা,পটকা  শহরে কেন আসতে  যাবে ওরতো যা আছে এখানেই ঠাঁই। {আমি মনে মনে ভাবলাম নিজের সব আনন্দ আকাঙ্খা ওখানে গিয়ে পূরণ করার চেষ্টা মা লাগাচ্ছে দেখি কি হয়}
ঠিক তখনি দেখলাম পটকার সাথে রত্না কাকিমা আর একজন মায়ের বয়সী মহিলা এলো। পটকা মায়ের সাথে সাক্ষাৎ করিয়ে বলে ওই মহিলা  ওর মা ,আমি ভাবলাম যা পটকার হাতে ব্যথা  লাগার খবর এতোদূর ছড়িয়ে গেলো যে ওরাও  এখানে এসে পড়েছে যাইহোক আমি ওনাদেরকে  মায়ের সাথে আমার ঘরে ছেড়েই হালকা দরজা ভেজিয়ে বাইরে বেরিয়ে এলাম কিন্তু কান আমার ঘরের দিকেই রয়ে গেলো আর পটকা নিচে নেমে এলো ,এদিকে মাও  হয়তো সেই একই আমার মতো ভেবেছিলো তাই রত্না কাকিমা বললো -আর বলোনা বাবু আর এই পটকা কিযে নিচে করছিলো আর স্লিপ কেটে এমন পড়লো তবু  ওর বেশি কিছু হয়নি ,ভাবছি মা কিরকম পাল্টি খেলো কিছুক্ষন আগেই বলে খুব লেগেছে আমি ওর সব স্নান থেকে খাওয়া করে দেব আর এখন বলে কিছু হয়নি,
রত্না কাকিমা- না না  আমরা তার জন্য আসিনি আমরাতো সেসব কিছু জানিই না ,সে ওর দেখাশোনা আপনি ভালোমতো রাখবেন জানি ,গিন্নিমা আমরা এসেছি পটকাকে নিয়ে যেতে {মার চোখ গোল হয়ে গেলো অবাক মুখে }.
মা-কেন কি হলো ? আমিতো ভেবেছিলাম পটকাকে শহরে নিয়ে যাবো কয়েক দিনের জন্য {অবাক চোখে জিজ্ঞাসা করলো দুজনকেই}
রত্নাকাকিমা-আসলে সে ব্যাপার নয় ,আপনাকে বলেছিলামনা ওকে সপ্তাহে একদিন ছেড়ে দেবেন ওর খুব জরুরি কাজ থাকে বাড়িতে সেটা হলো ওর মায়ের সপ্তাহেসপ্তাহে  বুকে খুব যন্ত্রনা হয়  তখন ডাক্তার বলেছিলো ওনার বুকে দুধ  ছিল বেশি একসময় সেটা জমাট বেঁধে যায় কেউ যদি ওটা চোষন দিয়ে ঠান্ডা করে তাহলে উনি যন্ত্রনা থেকে রেহাই  পাবে ,আর ওর ছেলে ছাড়াতো কেউ নেই তাই ওই সপ্তাহে সপ্তাহে ওর বাড়ি চলে যায় ,{মা শুধু চুপচাপ থো হয়ে শুনে গেলো }
মা-কিন্তু তাই বলে এতো বড়ো  ছেলে মায়ের বুকে মুখ দেবে কিরকম একটা লাগেনা।
রত্নাকাকিমা -নিজের ছেলে নাতো পরের ঘরের ছেলে এসে ওর বুকে মুখ দেবে কিযে বলেন গিন্নিমা ,{কাকিমা পটকার মায়ের দিকে ইশারা করে বলে আর খিলখিলিয়ে হাসি দিলো সেইসাথে পটকার মাও হাসিতে যোগ দেয় }
মা-মাও  একটু মুচকি হেসে দিয়ে। ...........তাই বলে 
রত্নাকাকিমা-কি তাই বলে......................শুনুন গিন্নিমা ছেলে বড়ো
হলেই মায়ের সবরকম ইচ্ছে আকাঙ্খা ফরমায়েশ পূর্ণ করে দেবে ,সেই ইচ্ছা যাই  হোক না কেন মানে নৈতিক কি আর অনৈতিক কি তাতে কিছু এসে যায়না শুধু মুখ ফুটে বলাটা দরকার তারপর দেখুন হয় কিনা ,ঠিক যেমন ছোটবেলায় বাচ্চা না কাঁদলে মা বোঝেনা যে ওর খিদে পেয়েছে ঠিক সেরকমই  ছেলে বড়ো  হবার পর  মা যদি  ছেলেকে না বলে যে ওর মায়েরও  আজ একটা খিদে পেয়েছে তাহলে সেই বা ওর মায়ের খাবার আনবে কিকরে ,কিকরেইবা মায়ের খিদে মেটাবে,তাই মায়ের তো জানানো উচিত যে ওর খিদেটা কিসের ? তাইনা !
{রত্নাকাকিমার এই অদ্ভুত রকম জ্ঞান আমার শিক্ষিত মায়ের উপর কিভাবে প্রভাব পড়বে  কেজানে ভেবেই আমি অস্থির হয়ে যাচ্ছি এরপর আমি একবার নিচে গেলাম দেখি পটকার  ততক্ষনে নিজের  কাপড়চোপড় গোছানো হয়ে গেছে হয়তো এসে এসেই রত্নাকাকিমা তৈরী হয়ে নিতে বলেছে তাই সে নিজের মতোই কাজ সেরে ফেলেছে}
বিকেলের দিকে ওরা  বেরিয়ে গেলো ,এরপর দুদিন মা একটু কাজের চাপ  ছিল আর একটু অন্যমনস্কও ছিল হয়তো রত্নাকাকিমার কথাগুলো এখনো মায়ের কানে বাজছে তাই সেই রাতে আমাকে বাজিয়ে মা দেখলো ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
দুদিন পর রাত ৮টা মা আমার রুমে এলো আমি তখন বিছানা বসে বই পড়ছি মা একটা সাদা ব্লাউস আর হালকা বেগুনি রঙের প্রিন্টেড শাড়ি  পড়েছিল আর এসেই বললো ,বাব্বা এই কদিন যা ধকল গেলো যাক বাবা শেষমেষ কাজগুলো সব শেষ এবার নিশ্চিন্তে ফেরা যাবে।
আমি-হ্যা  মা তোমাকে দেখেই মনে হচ্ছে একটু ক্লান্ত হয়েছো একটু জিরিয়ে নাও,
মা-বাব্বা কত জেনো আমার খবর রাখিস তুই {আমাকে  টিটকিরি মেরে }
আমি-না মা একথা বলোনা আসলে তুমি কাজে ব্যাস্ত থাকোতো তাই তোমাকে  আর বিরক্ত করিনা। 
মা-ও তাই বুঝি ,নে সর সর  আমি একটু বিছানায় হেলান দি যা ছোটাছুটি হয়েছে কিরকম গা হাতপা ব্যাথা ব্যাথা হয়েছে উফফ এই ক্লান্তিতে। 
আমি-তাহলে কি মা একটু তোমার পা টিপে দেব?{এখন আমি বিছানার পাশে দাঁড়িয়ে আর মা হেলান দিয়ে শুয়ে পড়লো আধশোয়া হয়ে থাকার মতন}
মা-থাক থাক  আর তোকে ব্যাস্ত হতে হবে না তুই এইসব পারবিনা। 
আমি-তুমি একবার বলেই দেখো দেখো তোমার ইচ্ছে পূরণ করতে পারি কি না তখন বলবে,মা  ছেলে বড়ো  হলে মার্ সব ইচ্ছে পূরণ করে। মা আমার কথা শুনেই কেমন যেন চমকে গেলো হয়তো আমার কথার মধ্যে রত্নাকাকিমার কথার মিল খুঁজে পেলো  তাই মা কিযেন  চিন্তা করতে করতে আধশোয়া থেকে একবার সোজা হয়ে বসলো  আবার  হেলান দিয়ে আধশোয়া হয়ে থাকার মতো হয়ে গেলো।আমি  চলে গেলাম মায়ের পায়ের শেষপ্রান্তে যেহেতু  মা হেলান দিয়ে তাই পাদুটোকে লম্বালম্বি মেলে রেখেছে ,মায়ের একটা হাত {বাঁহাত  বিছানায় আর ডানহাত মাথার পিছনে রেখে আমার দিকে তাকিয়ে আর আমি আস্তে আস্তে প্রথমে  পায়ের আঙ্গুলগুলো টেনে দিচ্ছি }মা খুব আরামে চোখ বুজে নিলো একবার তারপর  হালকা করে খুললো। 
আমি-মা তোমার ভালো লাগছে?
মা-খুব ভালো লাগছে রে বলে কীজেন চিন্তা করছে। 
আমি-মা কীভাবছো বলোতো তখন থেকে ?
মা-সেরকম কিছুনা। ...রত্নার  কথা ভাবছি {আমি মায়ের দিকে তাকিয়ে চোখ দিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম ইশারায় বললাম কি ?.আর এখন আমি শাড়ীর  উপর দিয়ে হাঁটুর নিচের দিকে মালিশ করছি }সেদিন রত্না বলছিলো  এই পটকা নাকি ওর মায়ের দুদু খায় {আমার কান গরম হয়ে গেলো মা এরকম বলবে ভাবিনি আর বলার সময় আমার মুখের দিকেই তাকিয়ে হয়তো আমার মুখের হাবভাব দেখতে চাইছে }
আমি অবাক হয়ে থাকার মতো ভান  করে কি বলছো মা !
মা-আরে  আমিও প্রথমে খুব অবাক হই তারপর জানলাম ওর মায়ের নাকি বুকে খুব ব্যাথা হয় তাই ডাক্তার বলছে ঐরকম করতে ,এটাতো স্বাভাবিক তাইনা আমার যদি সেরকম কিছু হতো তাহলেকি তুই করতিস না?
আমি-একটু লজ্জা লাগতো আর কি এতো বড়ো  হয়ে। 
আমার কথা শেষ হতে না হতেই দূর বোকা এতে লজ্জার কি আছেরে মায়ের যদি আরাম হয় সেটা করবিনা ,আর মা যদি ছেলেকে বলে তাহলে ছেলেকে সবরকম কাজ করা  উচিত ,মায়ের সামনে ছেলেরাতো ছোটই তাইনা এই বলে মা উঠে যেতে যেতে  দরজার সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে বললো কালকেই বেরিয়ে  পড়বো  বুঝলি এখানে সব কাজতো শেষ। 
আমি-ঠিক আছে মা ,কাল ক টায় ট্রেন ?
মা-ট্রেনের সময়তো  দেখা হলোনারে ভাবছি বাসেই যাই। 
আমি-বাস?মা বাসের রুটে যাবে ৩ ঘন্টার জায়গায় ৬ ঘন্টা লাগবে ,কাল মনে হয় রাত  ১১টায় বাস সেটাতে যাবে কি ?
মা-তাহলে সেটাই চল সকালে বুক করে নিবি রাতেই খেয়েদেয়ে বেরিযে পড়ি ভোর ভোর ৬টা বা ৭টায়  পৌঁছে যাবো। {পটকা চলে যাওয়ায় মায়ের মেজাজ যেন খিটখিটে আর বিরক্তি ধরণের হয়ে যাচ্ছে মনে হলো,কারণ মা ভেবে ছিলো এক আর অন্য রকম একটা ঘটনা ঘটে গেল ]
গ্রাম হলেও এখানে এসি  নন এসি দুরকম বাসের ব্যাবস্থা ছিলো। আমরা এসি বাসটাও ভাগ্য করে পেয়ে গেলাম ,রাতের খাবার খেয়েই বেরিয়ে গেলাম ,বাসের মাঝামাঝি সিটটাও পেয়ে গেলাম অসুবিধা হলোনা। কারণ বাসের কন্ডাকটর সেই গ্রামের আমাদের চেনা। আমরা বসে গিয়ে সিটগুলোকে একটু পিছনে হেলান করে ঘুমিয়ে পড়লাম। তখন রাত  ১১টা  প্রায়। বাস ছাড়তে দেরি করলো সেদিন ১২টা  বেজে যায় ,ভোর ৫টার   দিকে বাসটা  খুব জোর ঝাকুনি দিয়ে থেমে  গেলো। মা আমার আর বাসের প্রায় সবার তখন ঘুব ভেঙে যায়। আমি জানলা দিয়ে দেখি হালকা ভোরের আলো  আসছে।জানা গেলো বাস  এখন আধা ঘন্টা দাঁড়াবে কারণ পেছনের টায়ার নষ্ট হয়ে গেছে তাই এর বেশি চললে ব্লাস্ট হতে পারে তাই চেঞ্জ করতে হবে। কন্ডাক্টর বললো আপনারা মাঠ হয়ে ঘুরে আস্তে পারেন{তার মানে ইঙ্গিত করে সকালে কাজ সারার কথা বলছে}। আমি আস্তে করে বললাম মাকে মা আমি একটু হিসু ঘুরে আসি তখন মা বললো দাড়া আমিও আসি  মা নিজেও  বাস থেকে নামলো । আমাদের সাথে সাথে আরো অনেক মহিলা পুরুষ নামলো ,বাস থেকে নেমে দেখি দুদিকে শুধুই জঙ্গল মাঝে রাস্তা আর রাস্তায় আমাদের বাস দাঁড়িয়ে ,অন্যান্য লোকেরা যেদিকে যাচ্ছে  সেদিকে যেতে  গেলাম মা বললো ঐদিকটা চল। মা হয়তো ভিড়  পছন্দ করলোনা।তাই মার্ কথা শুনে আমরা অন্যদিকে গেলাম তখন একটু একটু ভোরের আলো  হচ্ছে। আমরা যেখানে গেলাম সেখানে চারদিকে গাছ মাঝে অল্প ফাঁকা মাঠ সেখানে ছোটছোট চারাগাছ রয়েছে।সেটা দেখে আমি মাকে  বললাম বাহঃ  মা কিসুন্দর জায়গায় আনলে। আমি  আর মা দুজনেই তখন একে  ওপরের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আর এবার মা আমার সামনেই  নিজের শাড়ীর আচলটা ধরে নিজের বা কাঁধ থেকে ঘুরিয়ে গায়ে শীতেরবেলা শাল দেওয়ার মতো করে ডান কাঁধ দিয়ে ঘুরিয়ে শরীরটা ভালো করে শাড়ীতে  পেঁচিয়ে নিয়ে ঢাকা দিলো তাতে উপরের কোনো অংশই দেখা না যায়। মা এবার নিজের থাইগুলোর দুসাইডে দুটোহাত  দুদিকে করে নিজের শাড়ি সায়াসমেত খামচে ধরে পেছন দিকটা তুলতে শুরু করে ,আমি সেটা দেখে একটু লজ্জাবোধ করে সোজা চলে যেতে লাগলাম  আমি যখন মায়ের থেকে প্রায় ১৪কি  ১৫ ফুট দূরে ,মা হটাৎ করে জেনো চেঁচানোর মতো করে বললো এই তুই কোথায় যাচ্ছিস আবার ?
আমি-মা আমি ঐদিকটায় গিয়ে হিসু করে আসি{আমি যখন পেছন ঘুরে তাকালাম আমার মাথা বনবন ঘুরে গেলো ,১৫ফুট দূরে আমার মা মুখোমুখি দাঁড়িয়ে মা এতক্ষনে পেছনদিকের শাড়ী সায়া প্রায় প্রায় কোমর অবধি তুলে নিয়েছে কারণ মায়ের হাতগুলো  তখন কোমরের দুপাশে শাড়ী সায়ার ভেতর ছিল দুটো হাত দুদিকে কোমরের  আর সামনের দিকে শাড়ী পুরো ইংরেজির "u" এর মতন হয় গেছে শাড়ীটা কোমর থেকে হাটু অবধি আর হাঁটুর নিচের পায়ের অংশ পুরো খোলা মানে মায়ের শাড়ীটা কোমর থেকে হাটুর কিছুটা নিচে ঝুলছিলো  ,মায়ের ফর্সা আর ফোলাফোলা পাদুটো হাঁটুর নিচ থেকে পায়ের পাতা অবধি আমার সামনে দৃশ্যমান তখন। আমি যদি একটু সাইড  হয়ে দাঁড়াতাম  তাহলে হয়তো মায়ের থাইগুলোর সাইডের অংশের   দর্শন হয়তো পেতাম ,  কোমরের দুপাশে শাড়ী সায়ার ভেতর  দুটো হাত দুদিকেকরে  কোমরের  থেকে কিছু টেনে নামানোর  চেষ্টা করছে মা এখন ,সেটা অন্য কিছুনা মা নিজের শাড়ি সায়ার নিচ থেকে নিজের প্যান্টিটা খোলার চেষ্টা করছে ,তাহলে কি মা আমার সামনেই হিসু করবে এখন আর আমি কি মায়ের সামনেই প্যান্টের চেন খুলে নুনু বের করে মায়ের সামনেই হিসু করবো কারণ মাতো নিজের আমাকে কোথায়  যাচ্ছিস বলে ডাক দিলো ,এইসব ভাবতে ভাবতে আমি মায়ের দিকেই চেয়ে আছি আর এদিকে  মার  নিজের কোমরের থেকে প্যান্টি হালকা নামালো কারণ সাইড  থেকে মায়ের কোমর থেকে গুটিয়ে আসা প্যান্টি আমার নজরে এলো ,মা দেখি কালো রঙের একটা প্যান্টি পরে যেটা  ধীরে ধীরে গুটিয়ে  আসছে আর কোমর থেকে নিচে নামছে ,খুলতে গিয়ে মাকে  একটু সামনের দিকে ঝুঁকতে হলো ,মায়ের প্যান্টিটা কোমর থেকে হালকা নামিয়েছে আর ঐভাবেই ঝুকে আমার দিকে তাকালো আর নামাতে নামাতে আমাকে বললো}
মা-কিরে এখানেই হিসু করে নে ওদিকে আবার বাসের সময় না হয়ে যায়  ,{খুব স্বাভাবিক ভাবেই বললো কিন্তু আমার সেটা অস্বাভাবিক লাগছে কোনোদিন মায়ের সামনে এরকম পরিস্থিতিতে পড়িনি আজ কিকরবো ভাবছি}
আমি-মা এখানে তোমার সামনেই। .............এর বেশি কিছু বলতে পারলাম না {এখন মা ওই ভাবেই ঝুকে কোমর থেকে কিছুটা নিচে দুটো হাত দুদিকে রেখে গুটিয়ে নামাতে নামাতে  আমাকে বকুনি দেওয়ার মতো বললো}
মা-খুব কি বড়ো  হয়ে গেছিস নাকি তুই ,কথাগুলো কানেই যায়না ,নতুন জায়গায় এসেছিস কোথায় কি সাপখোপ থাকবে কোনো ঠিক  আছে,আর বেশি কথা না বাড়িয়ে যা বললাম তাই কর। 
{মায়ের এই কারুকার্য দেখে আমার নুনুটা প্যান্টের ভেতর নাচানাচি শুরু করেছিল হটাৎ করে বকুনি দেওয়ায় আবার নেতিয়ে গেলো , এদিকে মাকে  দেখি ঐভাবেই ঝুকে আমার দিকে তাকিয়ে নিজের হাতদুটো শাড়ির তলায় দিয়ে টেনে টেনে প্যান্টিটা হাটু অবধি নামিযে নিলো খুব সাবধানে কারণ সামনের দিকে শাড়িটা হাটু থেকে কিছুটা নিচে ঝুলছে তাই সামনে  হাঁটুর নিচ থেকে পায়ের অংশ ছাড়া কিছুই দেখা যাচ্ছেনা।এবার আমার দিকে না তাকিয়ে মাটির দিকে তাকাতে তাকাতে মা ঝোপ করে বসে পড়লো আর মাথা ঝুকিয়ে নিজের সামনের শাড়ীটা ভালো করে ঢেকে নিলো এমনকি মা শাড়ীর পাড় যেটা মায়ের পায়ের গোড়ালির দিকে ঝুলছে সেটাকে ধরে নিলো বা হাত  দিয়ে নিজের বাম পায়ের  দিকে আর ডান হাত দিয়ে ডান পায়ের দিকে আর শাড়ীর পাড় টেনে দুটো পায়ের বুড়ো আঙুলের কাছে ধরে রাখলো দুহাত দিয়ে যাতে শাড়ীটা সামনের থেকে সরে না যায় ,মেয়ে বা মহিলারা এই কায়দাগুলো ভালো করেই জানে। এবার মা আমার দিকে তাকাতেই আমি মায়ের মুখোমুখি ১৫ফুট দূরে দাঁড়িয়েছিলাম, আমি আড়াআড়িভাবে দাঁড়িয়ে গেলাম মানে মা যদি পূর্বপশ্চিমমুখী হয় তাহলে আমি হলাম উত্তরদক্ষিনমুখী তাতে হলো তাতে হলোকি আমাকে মা সাইড ফেসিং দেখছে।মা আরো কিছু বকুনি দেয়  সেই ভয়ে আমি সাইডফেসিং হয়েই নিজের প্যান্টের চেন খুলতে লাগলাম দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আর ভাবতে থাকি খুলতে খুলতে মাতো নিজেই আমার সামনে বসে আছে তাহলে কি আর আমি নিজে কেন বাধা দেব ?এটা ঠিক  মনে হচ্ছে গ্রামে নালীর পাশে  বসা রুমি আর বোন আর কিশোরের মতো ,পার্থক্য একটাই ওদের বসা অবস্থায় ফ্রকের ফাক দিয়ে সব দেখা যাচ্ছিলো এখানে মা সামনে ঢেকে রেখেছে কিন্তু মা কি এমনি এমনি বসে আছে কই  হিসির শব্দতো আসছেনা ,যাইহোক আমি নুনুটা চেন থেকে বার করলাম আর ডান হাত দিয়ে ধরে হিসি করতে লাগলাম ,আমার নুনুটা নেতানোই ছিল তখন ,আমি এবার বাঁদিকে  মাথাটা ঘুরিয়ে একটু মায়ের দিকে তাকালাম -ওরে বাবা মায়ের চোখ জেনো আমার নুনুতে আটকে গেছে ,মা চোখ গোলগোল করে আমার নুনুটাই  দেখছে ,শুধুকি দেখছে মনে হচ্ছে ওটা চোখ দিয়েই গিলে গিলে খাবে এক্ষুনি ,চোখের পলক যেন  পড়ছেই না একফোঁটা,সকালে ভোরের হালকা আলোয় মা ভালোমতোই আমার নুনুর সাইজ দেখছে ,আমি নিজের ডান হাতটা ছেড়ে দিলাম যাতে মা ভালো করেই  দেখতে পারে ,আমার মুতের শেষ ধারাটা বেরোলো তখন নুনুটা দুতিন বার উপর নিচ হয়ে  টির  টির  করে কাঁপুনি মেরে ঝাকি দিলো ,মাকে দেখলাম বসে বসেই কেমন নড়ে উঠলো আমার নুনুর  কাঁপুনি দেখে। এরপর আমি আস্তে করে আর খুব সময় নিয়েই নুনুটা প্যান্টের মধ্যে ঢোকালাম যাতে মা আরো একটু দেখার সুযোগ পায় আর এমনি ভান করলাম যেমন কিছু হয়নি।মা তখন চুপ হয়ে বসে আছে এখনো হিসি করেনি মনে হলো, আমার মোতা  শেষ হতেই এদিকওদিক নিচে দেখলাম মাটিতে অনেক লেবুগাছের চারাগাছ হয়েছে, হয়তো কেউ লাগিয়েছে নাকি জঙ্গলে নিজে থেকেই হয়েছে সেটা বুঝতে পারছিনা আমি সেই চারাগাছ গুলো ঝুকে ঝুকে দেখছি বাড়ির বাগানে একটাও লেবুগাছ নেই আগে ছিলো  তাই ভাবলাম কয়েকটা তুলে নিয়ে যাই। তাই মাকে জিজ্ঞাসা করলাম }
আমি -মা দেখোতো  এই গাছগুলো কি লেবু গাছ তাহলে কয়েকটা তুলে নিয়ে যাবো বাগানের জন্য {আমি মায়ের থেকে ১৫ বা ১৬ ফুট দূরেই ছিলাম মা পূর্বপশ্চিমমুখী আর আমি উত্তরদক্ষিনমুখো হয়ে মাটির দিকে ঝুকে একটা চারাগাছ হাতে নিয়ে ধরতে ধরতে মায়ের দিকে তাকালাম মাথাটা বা দিকে  ঘুরিয়ে আর তখন  মায়ের পায়ের দিকে কোনো পোকাজাতীয় কিছু আসলো তাই  মা শাড়ীর পাড় যেটা মায়ের পায়ের দুটো পায়ের বুড়ো আঙুলের কাছে  টেনে ধরে রেখেছিলো দুহাত দিয়ে যাতে শাড়ীটা সামনের থেকে সরে না যায় সেটাকে কাপড় ঝেড়ে নেবার মতো করে দুএকবার ঝেড়ে নিলো ,মজার  ঘটনা হলো কাপড়টা ঝাড়াঝাড়ি করতে গিয়ে মাকে শাড়ী সায়াসমেত ধরে ঝাড়তে হলো আর দুহাত দিয়ে ধরে শাড়ীটা একটু হাওয়ায় তুলে  ফেলে ,শাড়ী সায়া প্রায় হাঁটুর কাছ অবধি হাওয়ায় তুলে ফেলে আবার নামিয়ে আগের জায়গায় ফিরিয়ে আনে তাতে শাড়ীর  ফাঁকে দুপায়ের মাঝটা কয়েক মাইক্রো সেকেন্ডের  জন্য দেখা যায় ,বেশি কিছু বুঝতে না পারলেও একসেকেন্ডের জন্য মায়ের কলাগাছের থামের মতো ফর্সা পাগুলো দেখে ফেলেছিলাম।এর থেকেও আরো বেশি মজার ঘটনা হলো মায়ের যে শাড়ীর  নাড়াচাড়া করা সেটা আমার দিকেই তাকিয়ে করছিলো তাহলে বোঝায় যাচ্ছে আমি যে মায়ের গতিবিধি সবই দেখেছি  মা সেটা ভালোমতোই জানে সেটা আমি বুঝতে পারি যখন মায়ের সাথে চোখাচোখি হলো ,আমার মুখ লজ্জায় লাল হয়ে গেলো তাই আবার ঝুকে চারাগাছগুলো দেখতে লাগলাম।...........................চলবে?.............
আপনাদের উৎসাহ কমেন্ট করে জানাবেন। .................
[+] 2 users Like Niltara's post
Like Reply
#76
চলুক, ভালো হচ্ছে
Like Reply
#77
Iiiiiii8i
[+] 1 user Likes monpura's post
Like Reply
#78
অসাধারণ আপডেট। তাড়াতাড়ি আপডেট দিন
Like Reply
#79
Dada potkar sothe ma k nie continue korun mjhe ma chele dhukie ki lav!!
[+] 1 user Likes MEROCKSTAR's post
Like Reply
#80
মা ছেলের খুব উত্তেজক একটা মিলন দেখতে চাচ্ছি এবার দাদা।
[+] 2 users Like monpura's post
Like Reply




Users browsing this thread: 11 Guest(s)