Thread Rating:
  • 11 Vote(s) - 3 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Misc. Erotica রাই ‍কিশোরী
#61
Heart 
পর্ব-০৭
 
রাইসাকে পড়ানোর দশ মাস হতে চলল। মাঝে রাইসার ফাইনাল পরিক্ষা হয়ে যাওয়াতে দুই মাস পড়ানো হয়নি। তবে ফাইনালে ভালো করায় আমার আবার ডাক পড়লো। এ কয়েক মাসে রাইসার সাথে আমার ছাত্রী শিক্ষকের একটা ভালো সম্পর্ক হয়ে গেছে। বেশ ফ্রী হয়ে গেছি আমরা কিন্তু আমি কখনই ছাত্রী ও শিক্ষকের মাঝের সন্মানের দেয়ালটা টপকাতে দেইনি রাইসাকে। আগের থেকেও অনেক সুন্দরী হয়েছে রাইসা। বুকের মাংস আগের থেকে চোখা চোখা হয়ছে অনেক। ইচ্ছে করে তাকাইনি কখনো ওগুলোর দিকে। কিন্তু মাঝে মাঝে হঠাৎ চোখ পরে যেত ওড়নার ফাঁক দিয়ে। কিন্তু কখনো বাজে চিন্তা করিনি রাইসাকে নিয়ে। কিন্তু ইদানিং একটা সন্দেহ আমার মনে দানা বেঁধেছে তাহলো আগে ওদের বাসায় গেলে দরজা খুলতো রাইসার মা বা ছোট ভাই কিন্তু এখন প্রায়ই দরজা খোলে রাইসা তাও কলিংবেল বাজার প্রায় সাথে সাথেই। ব্যাপারটা তেমন অস্বাভাবিক মনে না হলেও প্রায়ই বুকে ওড়না থাকে না রাইসার। দরজা খুলে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে কেমন যেন শরীর দুলিয়ে কথা বলে রাইসা। শরীরের সাথে সাথে বুক দুটোও দুলতে থাকে এদিক ওদিক। আবার আমার সামনে হাটার সময়ও পাছাটা একটু দুলিয়ে দুলিয়ে হাটে তাতে ওর সদ্য ভরাট হয়ে ওঠা পাছার খাঁজ বোঝা যায় বেশ। ব্যাপারটা আমার নজরে পরলেও আমলে নিলাম না। কিন্তু একটা বিষয় না বললেই নয়- কিশোরীর উঠতি স্তনের নাচন একশটা নোরা ফাতেহির নাচন থেকেও বেশি সুন্দর। আজকেও একই ঘটনা ঘটলো ওড়না ছাড়া বুক নাচিয়ে দরজা খুলে আমাকে স্বাগত জানালো রাইসা আমাকে ঢুকতে দিয়ে পাছা নাচিয়ে ভেতরে গেলো বই আনতে। আমি যথারীতি খাটের একপাশে পা ঝুলিয়ে বসে ওর অপেক্ষা করতে লাগলাম। অল্প সময়ের মধ্যেই বইপত্র নিয়ে আমার মুখোমুখি বসলো রাইসা। পাড়ানো শুরু করলাম আমি।
 
কালকের হোমওয়ার্কগুলো চাইতেই একে একে সব খাতা বের করে দিলো রাইসা। সবগুলোই শেষ করেছে রাইসা শুধু ইংরেজিটা বাদে। রাইসা স্টুডেন্ট হিসাবে খারাপ না কোন বিষয় একবার বুঝিয়ে দিলেই বাকীটা নিজেই করতে পারে কিন্তু ইংরেজিতে একেবারে যাচ্ছেতাই। কোনভাবেই ইংরেজিটা ওকে বুঝাতে পারছি না হোমওয়ার্ক দিলেও করতে চায় না। আজকেও ইংরেজি হোমওয়ার্ক করেনি দেখে রেগেমেগে বললাম-
-  ইংরেজি কই?
-  ওই বালের সাবজেক্ট আমার পড়তে ভালো লাগে না তাই করিনি। (ঠোঁট উল্টিয়ে বললো রাইসা)
-  কিহ? (রাইসার মুখে বাল শব্দটা শুনে থতমত খেয়ে বললাম আমি)
-  ইংরেজি পড়তে ভালো লাগে না।
-  তার আগে কি বলেছ? (চোখ লাল করে জিজ্ঞেস করলাম)
-  বালের সাবজেক্ট ভালো লাগে না।
আবার শব্দটা শুনে রেগে গিয়ে বাম হাত দিয়ে রাইসার ঠোঁট দুটো মুচড়ে ধরলাম বেশ জোরেই। রাইসার পাতলা ঠোঁট মুচড়িয়ে ধরতেই আমার শরীরে কেমন যেন শিহরণ বয়ে গেল। নিজ শরীরের এমন আচরণে চমকে উঠে রাইসার মুখের দিকে তাকাতেই অবাক হয়ে দেখলাম রাইসা চোখ বন্ধ করে আছে তবে মুখে কোনও ব্যাথার অভিব্যাক্তি নেই বরং আছে প্রশান্তির ছায়া। ঠোঁট ছেড়ে দিতেই ঘোলাটে চোখে তাকালো রাইসা লক্ষ্য করলাম চোখে তখন কামনার ছায়া আর মুখে বিরক্তির অভিব্যাক্তি। গম্ভীর গলায় জিজ্ঞেস করলাম-
-  এসব গালি দেয়া কোথায় শিখেছ?
-  গালি কোথায় দিলাম? (প্রচন্ড বিরক্তি নিয়ে বলল রাইসা)
-  যেটা বললে সেটা কি গালি নয়?
-  ‘বাল’ আবার গালি নাকি, ‘বাল’ তো সবাই বলে।
-  তাই বলে তুমি আমার সামনে গালি দেবে?
-  আচ্ছা ঠিকাছে সরি। (তাচ্ছিল্যের সাথে বলল রাইসা)
-  এখনও এত বড় হওনি যে যার তার সামনে গালি দেবে?
এবার যেন তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলো রাইসা চোখ বড় বড় করে বলল-
-  সবাই বলে আমি যথেষ্ট বড় হয়েছি শুধু আপনার চোখে পড়েনা।
এই বলে বুক চিতিয়ে ধরলো রাইসা আর তাতে ওর ঢিলেঢালা ওড়নাটা টান হয়ে ওর খাড়া খাড়া স্তন দুটোকে প্রকট করে তুললো আমার সামনে।
 
এই উঠতি বয়সের মেয়েদের এই এক সমস্যা বুকের উপরে একটু মাংস জমাট বাঁধলেই নিজেকে অনেক বড় হয়ে গেছে বলে মনে করে। আর এদেরকে কেউ ছোট বললেই এদের ইগো এতটাই হার্ট হয় যে, যেভাবেই হোক আপনার কাছে প্রমান করে ছাড়বে সে বড় হয়ে গিয়েছে। রাইসার বুকের দিকে তাকিয়ে বললাম-
-  হুমম ঠিক আছে।
বুকটা আরও কাছে নিয়ে এসে রাইসা বলল-
-   তাহলে আর আমাকে ছোট বলবেন না।
-  আচ্ছা ঠিক আছে, এবার পড়ায় মনোযোগ দাও। (তাড়াতাড়ি বলললাম আমি)
-  আচ্ছা ঠিক আছে।
 
কিছুটা হতাশ হয়ে বই খুললো রাইসা। আসলে রাইসার ঠোঁট ধরেই কিছুটা গরম হয়ে গিয়েছিলাম তারপর যেভাবে স্তন দেখালো তাতে লিঙ্গটা তেড়েফুঁড়ে উঠেছিলো। আমি একটা ট্রাউজার পড়ে গিয়েছিলাম নিচে যদিও বারমুডা ছিলো তবুও লিঙ্গের ফুলে ফুলে ওঠাটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিলো উপর দিয়ে তাই তাড়াতাড়ি নিজেকে সামলে নিতেই তর্কে রনেভঙ্গ দিলাম। যদিও রাইসার অঙ্গভঙ্গি বেশ বুঝতে পারছিলাম তবুও বিষয়টা নিয়ে আমি আগাতে চাচ্ছিলাম না কারন একেতো মেয়েটি আমার তুলনায় বেশ ছোট আর দ্বিতীয়ত এই টিউশনিটা আমাকে সচ্ছলতা দিয়েছিলো তাই আর দুটো টিউশনি আমি ছেড়ে দিয়েছিলাম। আর রাইসার মা আগে যদিও একটু পর পর এটা ওটার বাহানায় দেখে যেত আমরা কি করছি তবে মাস খানেক হলো সেও খুব একটা আর সামনে আসে না। প্রায়ই দেখি আমি যখন পড়াতে যাই সে তার দুই ছেলেকে নিয়ে ঘুমাচ্ছে। নাস্তাটাও পড়ার ফাঁকে রাইসাই নিয়ে আসতো তাই ইদানিং রাইসার সাহস প্রচন্ডরকম বেড়েছে।
 
এরপরে রাইসার সাহস আরও বেড়ে গেলো। রাইসা প্রায় প্রতি দিনই কোনো না কোনো বাহানায় ‘বাল’ শব্দটা বলতো আর আমি ওর ঠোঁট চেপে ধরতাম হাত দিয়ে। ধীরে ধীরে আমি আর একটু এগিয়ে হাতের বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে রাইসার নিচের ঠোটটাকে আলতো করে ঘষে দিতাম। রাইসা বুক উঁচু করে ধরতো তখন। প্রচন্ড ইচ্ছে হতো স্তন দুটোকে খাবলে ধরার কিন্তু ইচ্ছেটা দমন করতাম প্রতিবারই। আমাদের মাঝের বাধাটা অতিক্রম করতে পারছিলাম না কিছুতেই। মন সায় দিচ্ছিলো না। প্রতিদিন টিউশনি শেষে একটা অপরাধ বোধ কাজ করতো। তাছাড়া এসব কিশোরী মেয়েদের বিশ্বাসও নেই হয়তো আরেকটু এগোলে চিৎকার চেঁচামেচি করে কেলেঙ্কারি করে ফেলবে আর ওর মায়ের ভয়ও আছে যেকোনো সময় চলে আসতে পারে, এসব ভেবে সাহস হচ্ছিলো না। দিনকে দিন রাইসা আরও ফ্রি হচ্ছিলো আমার সাথে। ওর কলেজের কথা বান্ধবীদের কথা তাদের প্রেমের কথা পড়ার ফাঁকে ফাঁকে বলতো আমায়। এভাবেই চলছিলো।।
 
একদিন পড়াতে গিয়ে দরজার সামনে গিয়ে দাড়াতেই রাইসার মায়ের প্রচন্ড চেঁচামেচির শব্দ শুনতে পেলাম। কলিংবেল টিপতে গিয়েও থমকে দাঁড়ালাম কিছুক্ষন চুপচাপ দাঁড়িয়ে থেকে ভাবতে লাগলাম কি করবো। রাইসার মায়ের গলা শুনতে পেলেও কথা বুঝতে পারছিলাম না। ওভাবে আরও কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে থেকে অবশেষে কলিংবেলে চাপ দিলাম। গুঞ্জন থেমে গেলো, বিষন্ন মনে দরজা খুললো রাইসা। রাইসার চোখ মুখ দেখে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিলো কিছু একটা হয়েছে চুপচাপ ভেতরে ঢুকে আমার জায়গায় বসলাম আমি। রাইসা বইপত্র নিয়ে এসে চুপচাপ বসে পড়তে লাগলো। বেশ কিছুক্ষন পরে নিরবতা ভেঙে জিজ্ঞেস করলাম কি হয়ছে? মুখ তুলে একবার আমার দিকে তাকিয়ে আবার পড়ায় মনোযোগ দিলো রাইসা। কিছুক্ষন পরে আমাকে জিজ্ঞেস করলো, পানি খাবেন? তারপর আমার উত্তরের অপেক্ষা না করেই উঠে গেলো। টেবিল থেকে গ্লাস নিয়ে জগ থেকে পানি ঢাললো আর ওর মায়ের ঘরে উঁকি দিয়ে এসে বসে আমার দিকে গ্লাসটা বাড়িয়ে দিলো রাইসা বললো, পানি খান। আমি গ্লাসটা হাতে নিয়ে জল মুখে দিতেই রাইসা বললো, আমি আমার বাবার মেয়ে নই। জলটা গলাতেই আটকে গেলো, খক খক করে কেশে উঠলাম আমি। তাকিয়ে দেখি রাইসার দুচোখের কোনা দিয়ে আঝোরে জল গড়িয়ে পড়ছে। কি বলবো ভেবে পাচ্ছিলাম না তবে ভেতর থেকে একটা কষ্ট অনুভব করলাম। দুই হাত দিয়ে রাইসার চোখের জল মুছে দিলাম, রাইসা মুখ নিচু করে বসে রইলো। চঞ্চল মানুষগুলো হঠাৎ চুপ হয়ে গেলে খারাপ লাগে আমারও খারাপ লাগছিলো তবুও বলার কিছু ছিলনা বলে চুপচাপ বসে ছিলাম। হাঠাৎ রাইসা বলে উঠলো ‘শুনবেন আমার কথা’? ঘাড় নেড়ে সম্মতি দিলাম। স্পষ্ট বুঝতে পারছিলাম আসলে ক্রমেই একটা অসম সম্পর্কে জড়াচ্ছিলাম আমি।
[+] 2 users Like lucifer93's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#62
Darun Update
[+] 1 user Likes chndnds's post
Like Reply
#63
Nice update. Keep it up. Eagerly waiting for your next update.
Like Reply
#64
Keep it up.
Like Reply
#65
Sundor
Like Reply




Users browsing this thread: